Samurai.xr

মাউন্ট এভারেস্ট হল পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত, যা হিমালায় পর্বতমালায় অবস্থিত। এটি নেপাল এবং চীনের পশ্চিম এর তিব্বত অঞ্চল এ অবস্থিত । মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে ৮৮৪৮,৮৬ মিটার বা ২৯০৩১,৭ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত। বহু শতাব্দি ধরে এই পর্বত বহু অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষের কাছে এক বিস্ময়ের বস্তু । ১৮৫২ সালে এটি সর্বোচ্চ পর্বত হিসাবে নির্ণীত হয় । ব্রিটেনের রয়্যাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি সর্বপ্রথম এটিকে সর্বোচ্চ পর্বত হিসাবে চিন্হিত করে । রয়্যাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি, George Everest এঁর নামানুসারে এই পর্বত এঁর নামকরণ করেন, যিনি ছিলেন ভারত উপমহাদেশের প্রথম Surveyor General । িতব্বেতর এটি “চোমোলাংমা” বা “পৃথিবীর জগৎমাতা” হিসেবে পরিচিত । নেপালে এটি “আকাশের দেবী” হিসাবে পরিচিত । প্রতিকূল পরিবেশ বিরাজ করলেও, এই পর্বত-শৃঙ্গের ৫৭৫০ মিটার পর্যন্ত বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ জন্মাতে দেখা যায় । এ পর্যন্ত প্রায় ৪০০০ আরোহী এই পর্বত চূড়ায় উঠতে পেরেছে । Tenzing Norgay এবং Edmund Hillary সর্বপ্রথম এঁর চূড়া জয় করেন ১৯৫৩ সালে । মাউন্ট এভারেস্টে প্রতি সেঞ্চুরিতে ৪০ সেমি করে বেড়ে চলেছে । পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন যে, এভারেস্টের বয়স ৫০ থেকে ৬০ মিলিয়ন বছর। ভারত এবং ইউরেশিয়ান টেকটোনিক প্লেটগুলির সংঘর্ষে তৈরি উর্ধ্বমুখী শক্তির দ্বারা এই পর্বতটি গঠিত হয়েছিল। কামি রিতা শেরপা নামে একজন পর্বতারোহী এই পর্বতে সবচেয়ে বেশী আরোহণ করার সফল প্রচেষ্টার রেকর্ড করেছিলেন। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে ২৭ বারের মতো চড়ে নিজেরই রেকর্ড ভেঙ্গেছেন নেপালি শেরপা কামি রিতা৷ মুসা ইব্রাহীম (জন্ম: ১৯৭৯) একজন বাংলাদেশী পর্বতারোহী এবং সাংবাদিক, যিনি প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন। প্রথম প্রতিবন্ধী হিসেবে ১৯৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টম হুইটেকার এভারেস্টের চূড়ায় উঠেন। একটি কৃত্রিম পা নিয়েও তিনি এভারেস্ট জয় করে বিশ্ববাসীকে চমকে দেন। ৮,০০০ মিটারের উপরের জোনটি পর্বতারোহীদের মধ্যে "ডেথ জোন" নামে পরিচিত। যেখানে অক্সিজেন এত কম যে প্রতি মিনিট অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে শরীর অচল হয়ে যেতে শুরু করে। ডেথ জোনে, পর্বতারোহীরা মস্তিষ্ক এবং ফুসফুসে অক্সিজেনের ঘাটতি বোধ করে ও তাদের হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। পর্বতারোহীরা শীর্ষে পৌঁছতে পরিপূরক অক্সিজেন ব্যবহার করেন।

Iceland's natural beauty is stark, wild, and otherworldly, with landscapes of jagged lava flows, towering waterfalls, creaking glaciers, and vast, open vistas shaped over the millennia by ice. The most beautiful places in Iceland are awe-inspiring. With 11% of its total land area covered by ice, Iceland is the ultimate glacier paradise. Europe's largest ice cap can be found in Iceland along with a number of smaller ones. There are also some incredibly impressive glacier tongues. Most of Iceland's glaciers hide active volcanoes beneath their ice sheets.
Iceland is most famous for its rugged landscapes and scenery. The Northern Lights, Blue Lagoon, volcanoes, glaciers, and waterfalls top the list of must-sees. Iceland is also famous for its history and being settled by the Vikings.
আইসল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিখুঁত, বন্য এবং অন্যান্য বিশ্বময়, যেখানে জ্যাগড লাভা প্রবাহের ল্যান্ডস্কেপ, সুউচ্চ জলপ্রপাত, তুষারপাতকারী হিমবাহ, এবং বরফ দ্বারা সহস্রাব্দ ধরে বিস্তৃত, খোলা দৃশ্য। আইসল্যান্ডের সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলি আশ্চর্যজনক। বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত এর মোট ভূমি এলাকার 11% সহ, আইসল্যান্ড হল চূড়ান্ত হিমবাহের স্বর্গ। ইউরোপের বৃহত্তম বরফের টুপি আইসল্যান্ডে পাওয়া যেতে পারে এবং বেশ কয়েকটি ছোট ছোট টুপি রয়েছে। এছাড়াও কিছু অবিশ্বাস্যভাবে চিত্তাকর্ষক হিমবাহের জিহ্বা রয়েছে। আইসল্যান্ডের বেশিরভাগ হিমবাহ তাদের বরফের চাদরের নিচে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি লুকিয়ে রাখে।
আইসল্যান্ড তার রুক্ষ ল্যান্ডস্কেপ এবং দৃশ্যাবলীর জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত। নর্দান লাইটস, ব্লু লেগুন, আগ্নেয়গিরি, হিমবাহ এবং জলপ্রপাতগুলি অবশ্যই দেখার তালিকার শীর্ষে রয়েছে। আইসল্যান্ড তার ইতিহাস এবং ভাইকিংদের দ্বারা বসতি স্থাপনের জন্যও বিখ্যাত।