TASK INFO
Nearby media companies
Munshiganj
Munshigonj, Munshiganj
Munshiganj
You may also like
নিজস্ব ভিডিও এবং সমাজের নানা চিত্র তুলে ধরার সেরা মাধ্যম।লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন ।
"TASK INFO" দেশের অন্যতম অনলাইন প্লাটফর্ম।
নিজস্ব ভিডিও এবং সমাজের নানা চিত্র তুলে ধরার সেরা মাধ্যম।লাইক,কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন ।
গরুর গোশত ৪৫০ টাকা কেজি!!
২০১৯ সালে বিশ্বের ২ এবং ৩ নাম্বার বীফ উৎপাদনকারী দুই লাতিন দেশ ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা দুইজনই একইসাথে বাংলাদেশে ফ্রোজেন মিট সরবরাহের ইচ্ছাপোষণ করে।
তৎকালীন সিন্ডিকেট এই বিষয়ে কোন মন্তব্যই করেন নি। কাদের স্বার্থ রক্ষায় এই বিষয়ে নিরব থাকা হয়?
আমি মাসুদ এই আজকের বাজার দরে গুগল সার্চ করেও (খুচরা) যে রেট পাইছি, বাণিজ্যিকভাবে না আনালেও মাত্র ৪৫০ টাকা কেজি গরুর গোশত খাওয়ানো যাবে বাংলাদেশে এভেইলেবল!!!
৪৫০ টাকা!!
স্লোগান একটা পাইছি যে দেশীয় খামারীদের রক্ষা করতে হবে।
১। আমার দেশ যদি কোনকিছুর অনুকূলে নাই থাকে তবে কেন জোর করে আমার ঐটা করা লাগে?
(চারণভূমির অভাব + গোখাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি)
২। ফ্রোজেন মিট আনা হলেও তো তরতাজা মাংস টা আনা যাচ্ছে না। সেক্ষেত্রে যাদের বাজেট সমস্যা নাই তারা তাজা গোশত খাবে দেশীয় খামারীরা ৭০০ নয় বরং ১০০০ টাকা কেজি বিক্রি করবে। আর যারা আমার মতো ফকির তারা ৪৫০ টাকা কেজি ফ্রোজেন মিট খাবে।
দেশের সীমানার গন্ডিতে আটকায়া, আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে জোরপূর্বক সম্পর্কচ্ছিন্ন রেখে, জবরদস্তি ভর্তূকীমূল্য আদায় করাকে বাণিজ্য বলে না, বলে ছিনতাই!! ছিনতাই!
গরুর বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে মাংস আমদানীর কোন বিকল্প নেই। সাহিত্যের ছাত্র হিসাবে আমাকে হয়তো শেখানো হয়নি বাজার গঠনের পূর্বশর্ত। কিন্তু একটু জানি বাজার গঠনের পূর্ব শর্ত হচ্ছে প্রতিযোগীতা এবং বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার উন্মুক্ত প্রবেশ/প্রস্থানাধিকার।
সবাই নির্দ্বিধায় কপি করতে পারেন। আমার ক্রেডিট লাগবে না৷ দেশের মানুষের একবেলা গোশত খাওয়ার ব্যবস্থা হলেই মনের শান্তি৷ ছড়িয়ে দিন লেখাটা সবার মাঝে। উঠুক দাবি।।
নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ। সেটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোন পুরুষের। এই হাত লাগা মানে শুধুই শারীরিক স্পর্শ না, একজন পুরুষের সঙ্গতায় ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।
যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে, তার লজ্জা তত কমবে। যেমন চিত্র নায়িকারা, ওরা শুধু ব্রা-পেন্টি পরে অর্ধনগ্ন দেহ নিয়েও পুরুষের সামনে ঘুরতে দ্বিধা করে না। কারন- পুরুষের মাঝ থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে তাদের। অথচ কনজারভেটিভ ফ্যামিলির একটা মেয়েকে ওড়না ছাড়া দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।
আর ইদানীং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের বড় মূখ্য ভূমিকা পালন করছে।
উদাহরণঃ
ফেসবুকে বন্ধু বেশি। আর অতি আধুনিক মেয়েরা ছেলে বন্ধুদেরর সঙ্গে পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে। ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা বলে। আর মাইন্ড করলে বলে ''জাস্ট কিডিং, টেক ইট ইজি"।
এই ইজিলি নিতে নিতে সেসব অশালীন বিষয় আর
অশালীন লাগে না। মানে লজ্জা শেষ!
আবার এখন ফেসবুকে প্রেমিক বেশি! কেউ প্রেমে পড়েছে তো প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
একদম স্বামীর মতো। এরপর ব্রেকআপ হয়। আবারও কারও প্রেমে পড়ে। আর আবারও চুম্মা-চাটি আরও কত কী করে! অতঃপর আবারও ব্রেকাপ! তখন লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ হয়ে যায়। অশ্লীল প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস
করে, ফলে নির্দিষ্ট একজন পুরুষের প্রতি আকর্ষণটা বিলীন হয়ে যায়। জাগে বহু পুরুষের সানিধ্য পাওয়ার ইচ্ছা।
একজন নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি হচ্ছে ইয়াবার মত। প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে। পরে ২০-২৫টা খেলেও কাজ হয় না।
ব্যাস! এক সময় পুরুষের প্রতি তার আর ফিলিংস কাজ করে না। প্রেমিকের ভালোবাসা তার কাছে পানসে লাগে। একটার পর একটা পুরুষ বদল করে। কিন্তু স্থির হতে পারে না কোনোটাতেই। জানা-শোনা শেষ হলেই আর ভালো লাগে না কাউকে। বোরিং লাগে। কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতেই তার ভালোবাসার অনুভূতিই শেষ। তখন বর্তমান হয়ে যায় এক্স। তারপর আবারও খোঁজা শুরু নতুন মুখ, নতুন প্রেমিক।
আগে মুরব্বীরা বলতেন, বিয়ের পরে মেয়েদের লজ্জা
কমে। বাচ্চা হওয়ার পরে আরও কমে যায়। তখন আমি বুঝতাম না। ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
কিন্তু এখন বুঝি। আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিল পুরুষ। তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে। এখন বিয়ে লাগে না, পুরুষের কাছে আসতে ফেসবুক হলেই চলে। এখন ফেসবুক-ই সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।
যাইহোক, সবশেষে নারীদের মাথায় রাখা উচিতঃ
এভাবে বাসা বদলের মতো প্রেমিক বদলের খেলাটা
নিজেকে খুবই সহজলভ্য করে দেয়। আর যে জিনিস সহজে পাওয়া যায় তার কদর থাকে না।
লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন। তবুও না বুঝলে মাথা খাটিয়ে একটু ভাবুন, তারপর মন্তব্য করুন।
বিঃদ্রঃ কথালগুলো নারীদের উদ্দেশ্য হলেও, নারী পুরুষ উভয়ের জন্যই শিক্ষণীয়।
©️
যৌন মিলনের মাঝে কখনো ভালোবাসা থাকে না। আর বিয়ের আগে যারা এসব চায় তারা কখনো গার্লফ্রেন্ডকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহন করতে ইচ্ছুক নয়। যার কারনে বিয়ের আগেই বিয়ের স্বাদটা মিটিয়ে নেয়। দোকান থেকে একটা কোক নিয়ে যদি সেটা রাস্তায় হেটে হেটে পান করে তাহলে সেই খালি বোতলটা সে বাড়ি পর্যন্ত নিয়ে যায়না রাস্তায়ই ফেলে দেয়। পরে কোনো এক হতভাগা এসে সেটা কুড়িয়ে নিয়ে যায়। যদি সে এটা বাড়িতে নিয়ে পান করে তাহলে তাহলে কোনো এক প্রয়োজনে হলেও সে খালি বোতলটা ঘরে রেখে দেয়। কোনো কাজো লাগতে পারে এই ভেবে। মেয়ে জাতিটা এই কোকের বোতলের মতো। বাড়ি যাওয়ার আগে ভালোবাসা প্রমানের জন্য নিজেকে রাস্তায় বিলিয়ে দেয়। যার কারনে প্রয়োজন শেষে বয়ফ্রেন্ড তাকে রাস্তায়ই ছুড়ে ফেলে যায়। তারপর কোনো এক সময় বধু সেজে বসে থাকে কোনো এক হতভাগার ঘরে।
সচেতন হোন।
নিতান্তই সাধারণ জীবন যাপন করা লজ্জার বিষয় নয় বরং ধার দেনা করে ফুটানি করা অপমানজনক ও লজ্জার!
প্রতিশোধ নেওয়ার মতো ছোট-লোক যেমন আমি নই! তেমনি মাফ করে দেওয়ার মতো বড় মনও আমার নেই! আমি সবটুকুর নালিশ শুধু একজনের কাছেই জানাই; যার কাছে সবকিছুর হিসেব থাকে! যে সবকিছু জানে, তার বিচারে কেউ ছাড় পায় না।
বাংলাদেশে রমজানের-
১ম ১০ দিন খেজুর, লেবু আর তরমুজ ব্যবসায়ীদের,
২য় ১০ দিন পোশাক ব্যবসায়ীদের,
আর শেষ ১০ দিন পরিবহন ব্যবসায়ীদের।
সেট মেন্যু লাঞ্চ।
যোগ্যদের প্রধান শত্রু অযোগ্য পাপীরা।
স্ত্রীর মোবাইলের ডিসপ্লে স্বামীর ছবি
থাকলেই স্বামী কে বেশি ভালো বাসে
তা নয় কারন ইঁদুর মারার প্যাকেটে
ইঁদুরের ছবিই থাকে।
একুশ মানে অহংকার।মহান ভাষা শহীদদের স্মরণে উদযাপিত হচ্ছে শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
অধিকাংশ ফ্যামিলিতে এমন একজন মানুষ থাকেন যে অশান্তি বাঁধিয়ে দেবার পর বলে সবাই মিলেমিশে থাকলে তবেই তো ভালো লাগে।
মেয়েদের ছবিতে মাশাআল্লাহ বলা ছেলেগুলা অনেক বড় মাওলানা 😊
বেডিরা নিজের পায়ে দাঁড়াবে স্বপ্ন নিয়ে চাকুরি ও ব্যাবসা শুরু তারপর একটু উন্নতি হলে স্বামীকে ডিভোর্স এর হুমকি দেয় এবং বেশীর ভাগ বেডিরা ডিভোর্স ও দেয়,তারপর তারা আর নিজের পায়ে দাঁড়ায় না-তখন তারা পরকিয়ার পায়ে দাঁড়ায়।
বাণিজ্য মেলার টিকিট!
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অলিম্পিক কোম্পানি তাদের বেকারি পণ্যের উপর নির্দিষ্ট মূল্য ছাড় অফার।
সৎ মানুষকে দুটি জিনিসের সাথে লড়তে হয়,
একটি হচ্ছে দারিদ্রতা আর অন্যটি হচ্ছে দুষ্ট লোকের চক্রান্ত।।
বিদ্যালয়ের ছোট্ট সোনামনিদের নিয়ে বার্ষিক বনভোজন।
কারো জুতা চেটে নিজের পরিচয় তৈরি করার চেয়ে ,
নিজের জুতা ক্ষয় করে নিজের পরিচয় তৈরি করা বেশি সম্মানজনক।।
১৪ই ফেব্রুয়ারি তাকেই ফুল দিয়েন, যেন শেষ পর্যন্ত তার হাতে 'ফুলকপি'
রান্না খেতে পারেন।
মানুষের কোন আকাঙ্খাই নির্দিষ্ট মঞ্জিলে গিয়ে থামে না বরং তা অবিরাম গতিতে চলতেই থাকে।
কমে না বরং বেশি হয়।
একটা মেয়ের জীবনে ফেরআউনের মতো ধনী স্বামী থাকার চেয়ে হযরত আলী (রা) মতো গরীব স্বামী থাকা হাজার গুণ উত্তম।
তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলের ঐতিহ্যবাহী মূল্যবান ও পিউর বাকলাভা মিষ্টি।না খেলে কেউ বোঝবে না এর টেস্ট!
Sad!!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Sirajdikhan, Munshigonj
Dhaka
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ