Sunrise Coaching Centre

ভর্তি চলছে!!! ভর্তি চলছে!!!
Only Exam Batch- এ ভর্তি চলছে...
📢Only Exam Batch-এ যা থাকছে….
✅ডেইলি এক্সাম ৩২টি (ইঞ্জিনিয়ারিং), ডেইলি এক্সাম ৪২টি (ভার্সিটি)
✅উইকলি এক্সাম ১১টি (ইঞ্জিনিয়ারিং), উইকলি এক্সাম ১১টি (ভার্সিটি)
✅পেপার ফাইনাল ৬টি (ইঞ্জিনিয়ারিং), পেপার ফাইনাল ৮টি (ভার্সিটি)
✅বুয়েট প্রিলিমিনারি ৬ টি
✅ফাইনাল মডেল টেস্ট ৬টি (ইঞ্জিনিয়ারিং), ফাইনাল মডেল টেস্ট ৬টি (ভার্সিটি)
✅কোন বিষয়ে দূর্বলতা থাকলে সেই বিষয়ে ক্লাস করার সুযোগ
✅প্রতিটি পরীক্ষার রেজাল্ট SMS এ পাঠানো এবং Solve Sheet প্রদান করা হয়
✅Calculator ব্যবহারের উপর বিশেষ ক্লাস
✅সর্বোচ্চ Mark প্রাপ্তদের জন্য পুরষ্কার এবং তাদের নিয়ে আলাদা ব্রিফিং
✅প্রথম ব্যাচসমূহে বিকাশে ও সরাসরি ভর্তি চলছে
✅ দ্রুত ভর্তি নিশ্চিত করে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকার এটাই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়
🏠কনকর্ড আর্কেডিয়া, (৬ষ্ঠ তলা) রোড : ৪, প্লট ১ ও ২ ধানমন্ডি আ/এ, (ল্যাব-এইড এর পাশে)।
☎ 01552-488288 ☎ 01777-297250

ভর্তি চলছে!!! ভর্তি চলছে!!!

এই প্রতিযোগীতার যুগে ছাত্র-ছাত্রীদের ভালো কোথাও ভর্তির জন্য প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়। অসহনীয় ট্রাফিক জ্যামের কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় কোচিং করা সম্ভব হয় হয় না, আবার অনেকে বাসায় গৃহ শিক্ষকের কাছে পড়াটাকেই বেশি পছন্দ করে। কিন্তু নিয়মিত প্র্যাকটিস এবং নিজেকে যাচাই এর জন্য তোমাকে অবশ্যই কোন না কোন কোচিং-এ ভর্তি হতে হয়। তাই বাসায় বসে যাতে পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে পার সেজন্য আমরা আয়োজন করেছি অনলাইন কোচিং।

প্রথম দিকের ব্যাচ + সুবিধাজনক সময়ে ভর্তির সেরা সুযোগ এখনি। গতবারের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, HSC এর পর একেবারেই কম সময় হাতে থাকে। পূর্ণ প্রস্তুতি নেয়া অনেকের জন্য সম্ভব হয়ে উঠে না। তাই দেরি না করে এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দাও।

📢 অনলাইন কোচিং-এ যা থাকছে….
✅স্বল্প কোর্স ফি
✅উন্নত মানের প্রশ্ন ও লেকচারশীট
✅সঠিকভাবে খাতা মূল্যায়ন ও মূল্যায়ন শেষে খাতা ফেরত (সাথে সলভ শীট প্রদান)
✅সকল ছাত্র-ছাত্রীদের একত্রে মেরিট লিস্ট প্রদান
✅সলভ ক্লাস ও কন্সাল্টিং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্লাসের বাইরেও সমস্যা সমাধান করা হয়। তাই প্রাইভেট পড়তে হয় না।
✅প্রথম ব্যাচসমূহে বিকাশে ও সরাসরি ভর্তি চলছে।
✅ দ্রুত ভর্তি নিশ্চিত করে অন্যদের থেকে এগিয়ে থাকার এটাই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

🏠কনকর্ড আর্কেডিয়া, (৬ষ্ঠ তলা) রোড : ৪, প্লট ১ ও ২ ধানমন্ডি আ/এ, (ল্যাব-এইড এর পাশে)।
☎ 01552-488288 ☎ 01777-297250

IUT তে কৃতকার্য Sunrise এর ২০২১ এর ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।

Sunrise Coaching Centre updated their website address.

Sunrise Coaching Centre updated their information in their About section.

Sunrise Coaching Centre updated their business hours.

Sunrise Coaching Centre updated their address.

Engineering and Science university admission coaching classes for A level students have already begun. Don't delay any further, start your preparation today! Admission going on.

Sunrise Coaching Centre.
For more information, contact: 01552488288, 01778864991

সানরাইজের খুলনা শাখার কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্বর্ধনা ২০১৯.

সানরাইজের খুলনা শাখার কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্বর্ধনা ২০১৯

Prize for excellent result of Sunrise Dhanmondi branch students.

সানরাইজ এর ছাত্রছাত্রীদের সম্বর্ধনা ২০১৯, যারা সাফল্যের সাথে বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আই,ইউ,টি, এম,আই,এস,টি সহ দেশের বিখ্যাত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় সমুহে কৃতকার্য হয়েছে।

Reception of Sunrise students who completed coaching & successfully got admitted in BUET, DU, IUT, & MIST.

Reception of Sunrise students who completed coaching & successfully got admitted in BUET, DU, IUT, MIST & others renowned public universities.

সানরাইজ কোচিং এর চট্টগ্রাম শাখা হতে নটর ডেম কলেজে কৃতকার্য ছাত্রদের আজ ঢাকার মতিঝিল শাখায় সম্বর্ধনা দেওয়া হয়।

The part success of Sunrise Chittagong branch in 2019.

2nd position in BUET Admission Teat 2019-20 from Sunrise Khulna branch.

সানরাইজ কোচিং এর পরিচালক প্রকৌশলী মির্জা নুর আহম্মদ বুয়েট ভর্তি পরীক্ষা সম্বন্ধে কিছু উপদেশ দিয়েছেন, নীচে তা কপি করা হলো। আশাকরি ছাত্র ছাত্রীদের কাজে লাগবে এবং অনেক উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।

আগামী ১৪ই অক্টোবর, ২০১৯ সালের বুয়েট ভর্তি পরীক্ষা। আজ থেকে ৩৮ বছর আগে এইরূপ এক বিভীষিকাময় পরীক্ষার মাধ্যমে আমিও বুয়েটে ভর্তি হয়েছিলাম। পরীক্ষার হলে ঢুকার আগ পর্যন্ত বুয়েটের পরীক্ষা সম্বন্ধে আমার কোন ধারণাই ছিল না। অত্যন্ত খারাপ পরীক্ষা দিয়ে নিশ্চিত ছিলাম যে এখানে আর পড়া হবেনা, তাই অন্য কোথাও চেস্টা শুরু করলাম। ১১/১২ দিন পর আমার এক বন্ধু সাজ্জাদ মঞ্জুরুল হক রাতের দিকে টি & টি ফোনে (তখন মোবাইল ছিল না) কল দিয়ে জানাল বুয়েটে নাকি রেজাল্ট দিয়েছে। ওই রাতে আর বেড়ালাম না, কারণ নিশ্চিত ছিলাম বুয়েট হবে না, তাই অযাচিত প্রশ্ন এড়াতে রাতে বাসায় রয়ে গেলাম। সারারাত নিদ্রাহীন ছিলাম। সকালে উঠেই রিক্সা নিয়ে বুয়েটের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। পথিমধ্যে ওই বন্ধুটির সাথে দেখা। আমি যাচ্ছি সে আসছে। চলন্ত রিক্সায় সে নিজের দিকে আঙুল দিয়ে হাত নেড়ে না প্রদর্শন করলো এবং একই ভাবে আমার দিকে আঙুল দেখিয়েও না প্রদর্শন করলো। মুহুর্তেই সমস্ত স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়েগেল।সন্মান জনক চাকুরী, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ, সুন্দরী বউ, সবকিছুর স্বপ্ন মুহূর্তেই শেষ হয়ে গেল। জিগাতলা মোড় থেকে রিক্সা ঘুড়িয়ে বাসায় চলে এলাম। টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে, আমার মনের ভিতর কান্না কোনভাবেই থামছে না। ঘন্টা তিনেক পর আমার সেই বন্ধুটি আবার ফোন করলো, আমি খুব ব্যাথিত হৃদয়ে ফোন ধরলাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করলো বুয়েটে আর কার কার সাথে দেখা হয়েছে? উত্তরে আমি বললাম, আমি বুয়েট পর্যন্ত যাইনি, জিকাতলা মোড় থেকে ফিরে এসেছি। কারন জানতে চাইলে আমি বললাম, ” চান্স পাই নাই, গিয়ে লাভ কি?" সে অবাক হয়ে বললো, তুই চান্স পেয়েছিস তোর প্রিয় সাবজেক্ট মেকানিক্যালে। কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছিল না, কসম কেটে বলার পর বিশ্বাস কিছুটা হল। ওর কথা জিজ্ঞেস করলে বললো হয়নি। আমি ছুটে-মুটে আবার বুয়েটের দিকে রওনা হলাম। পথ যেন ফুরায় না। বুয়েটে পৌছে দেখি হাজার হাজার মানুষ উদ্বিগ্নভাবে তাদের রেজাল্ট দেখছে। আমার হাত পা কাপতে লাগলো, দুরুদুরু বুকে লিস্টের দিকে চোখ পরতেই দেখি আমার নামের পাশে ME লেখা, আলহামদুলিল্লাহ। আমার ওই বন্ধুর রোল নাম্বার ধরে খুজতে গিয়ে দেখি ওর নামের পাশে Che.E লেখা। রঙিন স্বপ্নে চারিদিকে রঙিন দেখতে লাগলাম।
এর পর বুয়েটে আরো ৩৬টি ভর্তি পরীক্ষা হয়েছে। প্রতিটি পরীক্ষার সময়ই আমি উপস্থিত থাকি। উদ্বিগ্ন অভিভাবকদের চেয়েও আমি বেশী চিন্তিত থাকি, কারন ওনাদেরতো ১ জনকে নিয়ে চিন্তা, আর আমার চিন্তা হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়ে। শুধু এই বছরই পারলামনা না উপস্থিত থাকতে, কারণ আমি এখন দেশের বাইরে, যাইহোক ওখান থেকেই তোমাদের জন্য রইলো আমার অনেক দোয়া আর আন্তরিক ভালোবাসা।

আসলে বুয়েট সহ সকল ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করার একমাত্র উপায় হচ্ছে ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা দেওয়া। বুয়েটে যে ১২ হাজার মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষা দেয়, আমার ধারণা সবারই চান্স পাওয়ার যোগ্যতা আছে, কিন্তু মাত্র ১ হাজার কৃতকার্য হয় আর বাকীরা মন খারাপ করে। এই এক হাজার হচ্ছে সেই সব ভাগ্যবান যারা মাথা ঠান্ডা রেখে পরীক্ষা দিতে পেরেছে। পরীক্ষা ভাল হওয়ার আর একটা উপায় হচ্ছে শুরুটা ভাল হ'তে হবে। যদি শুরুতেই ২/১ টা অংক ভুল করে ফেলি বা না পারি, তবে টেনশনটা সেখান থেকেই শুরু হয় এবং পুরো পরীক্ষাই খারাপ হয়। সুতরাং শুরুটা ভাল হতে হবে। এটা আমার সম্পুর্ণ ব্যাক্তিগত ধারণা যে, বুয়েট ভর্তি পরীক্ষায় Math দিয়ে শুরু করাটা বুদ্ধিমানের কাজ না। Math portion টা একটু লেন্দি থাকে এবং প্রথম দিকের অংকগুলি একটু কঠিনও থাকে। ফলে গনিত দিয়ে শুরু করলে শুরুটা খারাপ হতে পারে। আবার রসায়ন আংশ থেকে সময় বাচিয়ে গনিতে সেই সময়টা ব্যয় করতে হয়। রসায়ন দিয়ে শুরু করলে স্পিড আসতে সময় লাগে, টাইম সেভ করা যায় না। পদার্থ দিয়ে শুরু করাটা বুদ্ধিমানের কাজ।

মনে রাখতে হবে, ভর্তি পরীক্ষায় কোন প্রশ্নের উত্তর না পারলে গুতাগুতি খোচাখুচি না করে প্রশ্নটা ছেড়ে দিতে হবে। সবকটি প্রশ্নের উত্তর কারো পক্ষেই দেওয়া সম্ভব নয়, এমনকি যে ফাস্ট হবে তা'র পক্ষেও না। সময় বাচানোর জন্য তাড়াহুড়া করা যাবে না, এ'তে ভুলের সংখ্যা বেড়ে যাবে। প্রথমে তোমাকে যে প্রশ্ন গুলো নিশ্চিত সে গুলোরই উত্তর দিতে হবে, Phy, Chem, Math এর ৬০ টি প্রশ্ন টাচ করার পর হাতে যদি সময় থাকে তবেই না-পাড়া প্রশ্নের উত্তর চেস্টা করতে হবে। মনে রাখবে, এখানে ভুল উত্তরের জন্য কোন নাম্বার কাটা হবে না, তাই চেস্টা করতে দোষ নাই।
পরীক্ষার আগের রাতে বেশি পড়া ঠিক না, মনকে উৎফুল্ল রাখার জন্য অন্যকিছুও করতে পার, যেমন গান শোনা বা ছোট ভাইবোনদের সাথে দুস্টামি করা ইত্যাদি। পরীক্ষার হলে যা নিতে হবে, যেমন এডমিট কার্ড, দুইটা ক্যালকুলেটর, একাধিক কলম, পেন্সিল ইত্যাদি আগের রাতেই একটা স্বচ্ছ জিপার ব্যাগে ভরে রাখতে হবে। অবশ্যই হাত ঘড়ি নিতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ডিজিটাল হাতঘড়ি নেওয়া যায় না কিন্তু বুয়েটে ঘড়ি নিতে দেয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে না পড়াই ভাল, পথিমধ্যে পড়তে পড়তে যাওয়া বা বুয়েট ক্যাম্পাসে গিয়ে আর পড়া যাবে না, এতে মাথা গরম হয়ে যেতে পারে। তোমার মনে হবে তুমি সবকিছু ভুলে যাচ্ছো, কিছুই পারবে না, বিশেষত রসায়ন অংশটুকু। তুমি ঠান্ডা মাথায় পরীক্ষা শুরু কর, দেখবে সবই মনে আছে বরং না পড়া বিষয় গুলিও স্বঠিক উত্তর দিতে পেরেছো। এ'বছর কর্মদিবসে ( সোমবার) ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে, তাই একটু আগেই বাসা থেকে রওনা হবে, ঢাকার ট্রাফিক জ্যাম সম্বন্ধে তো নিশ্চয়ই অবগত আছো। ওই সময় রাসেল স্কোয়ার, মিরপুর রোড, সাইন্সল্যাব, নিউ মার্কেট, নীলক্ষেত, আজিমপুর, শহীদ মিনার এলাকা সহ পুরো ঢাকা শহরেই জ্যাম থাকে।
যারা ঢাকার বাইরে থেকে পরীক্ষা দিতে আসবা, অন্তত একদিন আগে ( শনি /রোববারের মধ্যে) ঢাকায় পৌঁছাতে চেষ্টা করবা, মনে রাখতে হবে ভ্রমণের একটা ক্লান্তি আছে, ওটা দূর না হলে পরীক্ষা ভালো হবে না। ময়মনসিংহ, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইলের মতন কাছের শহরের ছাত্র-ছাত্রীরা কোন ভাবেই ভোররাতে উঠে পরীক্ষা ধরার চিন্তাও করবা না।
পরীক্ষার দিন মন খারাপ বা মেজাজ গরম করা যাবে না, এতে পরীক্ষা খারাপ হবে। বুয়েট পরীক্ষার আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দিবে। রেজাল্ট খারাপ হলে মন খারাপ করার কিছু নাই। মনে রাখবে তোমার প্রস্তুতি বুয়েটের জন্য, অন্য পরীক্ষা খারাপ হলে কিছু যায় আসে না, এ'ছাড়াও এখানে প্রথম দিকের অনেকেই ভর্তি হয় না।

সকল পরীক্ষার্থীদের জন্য আমার দোয়া রইলো। মনে রাখবে তুমি টেলেন্ট, তুমি যেখানেই ভর্তি হওনা কেন তুমি জীবনে শাইন করবে। তোমার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এর জন্য বুয়েটের প্রয়োজন নাই বরং তোমার মত একজন মেধাবী ছাত্রকেই বুয়েটের প্রয়োজন। আল্লাহ তোমাদের সহায় হউক।।

Academic class of Farmgate branch, full of Govt. Science College and Holy Cross College students.

সানরাইজ কোচিং এর ধানমন্ডি শাখা হতে নটর ডেম কলেজে কৃতকার্য ছাত্রদের শাখার কর্মকর্তা ও অভিভাবকদের আনন্দ উল্লাসের কিছু ছবি। আয়োজনে অভিভাবক বৃন্দ।

Edexcell Orientation class in Farmgate branch, 22.06.2019.

Orientation class of Edexcell batch in Sunrise Dhanmondi branch. 20.06.2019.

Orientation class at Uttara branch, 26.05.19.

Orientation class at Farmgate branch. 25.05.19.

Sunrise orientation class at Dhanmondi branch.

প্রতি বছর দেখা যায় যে, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাটা দীর্ঘ সময় ধরে চলে, এই বছরও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। আমাদের দেশে উচ্চ মাধ্যমিকে যে ধরনের প্রশ্ন হয়, তাতে পরীক্ষা চলাকালিন সময় প্রচুর পড়াশোনা করা ছাড়া উপায় নাই। একজন ছাত্র/ছাত্রীর পক্ষে দীর্ঘ সময় ধরে এত পড়াশোনা করাটা খুবই বিরক্তিকর হয়ে দাঁড়ায়। সাধারণত দেখা যায় যে, বাংলা এবং ইংরেজি পরীক্ষার পরে দীর্ঘ একটা বন্ধ থাকে। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা সকল বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা দেয় বিধায় অনেক খাতা হয় এবং দেখতেও অনেক সময় লাগে, খাতা দেখার সুবিধার্থে পরবর্তী পরীক্ষা সমুহ বিলম্বিত করা হয়। এইভাবে আনুমানিক দের মাস ধরে পরীক্ষা চলে। কিন্তু পরীক্ষা দীর্ঘায়িত করার কারণ কি? একটাই মাত্র কারণ, পরীক্ষা শেষে রেজাল্টটা দ্রুত সময়ের মধ্যে দেওয়া যাবে, এবং পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার করা যাবে ৯০ দিনে বা ১০০ দিনের মধ্যেই ফলাফল ঘোষণা, কিন্তু কখনোই বলা হয় না কত দিনের মধ্যে পরীক্ষা শেষ করা হলো কিম্বা কখনোই ছাত্র-ছাত্রীদের মতামত নেওয়া হয় না, কত দিনের মধ্যে পরীক্ষা শেষ করলে তাদের সুবিধা হবে। আমাদের দেশে পরীক্ষার প্রস্তুতি, পরীক্ষা গ্রহণ, ফল প্রকাশ, পরবর্তী পর্যায়ে ভর্তি ইত্যাদিতে কত সময় নষ্ট হয়, কেউ কি ভেবে দেখেছেন? SSC এর পূর্বে স্কুল শেষ হয় আনুমানিক ডিসেম্বরে আর কলেজ শুরু হয় জুলাই থেকে, জীবনের ৬ টি মাস শেষ। HSC এর ক্লাস শেষ হয় আনুমানিক ডিসেম্বর/ জানুয়ারিতে আর পরবর্তী জানুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয় শুরু হয়, এক বছর শেষ। পরীক্ষা পদ্ধতিকে তরান্বিত করে ছাত্র-ছাত্রীদের জীবন থেকে কি ১টা বছর উদ্ধার করা সম্ভব? কর্তৃপক্ষ কি ভেবে দেখবেন??

সানরাইজ কোচিং এর ধানমন্ডি শাখার জন্য একজন উচ্চমাধ্যমিক পাস কম্পিউটার জানা অফিস সহকারী প্রয়োজন।

সানরাইজ জুনিয়র স্টার ২০১৯ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের কিছু আলোকচিত্র।