Entertainment By Sp
Nearby media companies
dhaka
BANGLADESH
Jamalpur Sadar Upazila
Dhaka
Khulna, Sonadanga
Shantinagar
3630
5660
1216
You may also like
#Entertainment #Viralvideo #Viralreels #foryou #Funnyvideo #Funnycontent
Viral Azan reaction ❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ্
দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অধিকার করায় স্নেহের সালেহ আহমাদ তাকরিমকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
প্রসঙ্গ তাসরিফ খানসহ আরো কয়েকজনের ফেশিয়াল প্যরালাইসিস দেখে একটা হাদিস মনে পড়লো—
আল্লাহ যেন ভাইকে সুস্থ করেন।
"এই উম্মাতের মধ্যে ভূমিধ্বস, চেহারা বিকৃতি এবং উপর থেকে নিক্ষেপ করে ধ্বংস করার শাস্তি আসবে। জনৈক
সাহাবি জিজ্ঞেস করলেন, 'হে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, কখন এরূপ হবে?'
নাবী (সাঃ)বললেন, ' যখন ব্যাপক হারে গায়িকা, বাদ্যযন্ত্র এবং মদ্যপানের প্রসার ঘটবে।'
সহীহুল জামে আস্ সগীর, হাদিস নং- ৪১১৯
আমি ভাইকে আহবান করব গান-বাজনা থেকে ফিরে আসুন।
কপি
মহানবী হযরত মুুহাম্মাদ (সা.) এর মক্কা হতে তায়েফ ভ্রমনের করুন ঘটনা। #নতুনগজল #ইসলামিসংগিত #বাংলাওয়াজ২০২৩ #ওয়য়াজ #মুফতিইমদাদুলইসলামরংপুরি #বাংলাদেশ #মুফতি
“যে মৃত্যুর পর তার আমলকে অব্যহত রাখতে চায়, সে যেন ইলমকে ছড়িয়ে দেয়।”
— ইমাম শাফেয়ী (রাহিমাহুল্লাহ)
[মানাক্বিবুশ শাফেয়ী: ২/১৯৭]
গ্রন্থঃ হাদীস সম্ভার
অধ্যায়ঃ ১৫/ দাওয়াত
হাদিস নম্বরঃ ১৫৯০
ভাল কাজের আদেশ ও মন্দ কাজে নিষেধ করার গুরুত্ব
আল্লাহ তাআলা বলেন,
﴿وَلْتَكُنْ مِنْكُمْ أُمَّةٌ يَدْعُونَ إِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ﴾
অর্থাৎ, তোমাদের মধ্যে এমন একটি দল থাকা উচিত, যারা (লোককে) কল্যাণের দিকে আহবান করবে এবং সৎকার্যের নির্দেশ দেবে ও অসৎ কার্য থেকে নিষেধ করবে। আর এ সকল লোকই হবে সফলকাম। (সূরা আলে ইমরান ১০৪) তিনি আরো বলেন,
﴿كُنْتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَر﴾
অর্থাৎ, তোমরাই শ্রেষ্ঠতম জাতি। মানবমণ্ডলীর জন্য তোমাদের অভ্যুত্থান হয়েছে, তোমরা সৎকার্যের নির্দেশ দান কর, আর অসৎ কার্য (করা থেকে) নিষেধ কর, আর আল্লাহতে বিশ্বাস কর। (সূরা আলে ইমরান ১১০) তিনি আরো বলেন,
﴿خُذِ الْعَفْوَ وَأْمُرْ بِالْعُرْفِ وَأَعْرِضْ عَنِ الْجَاهِلِينَ﴾
অর্থাৎ, তুমি ক্ষমাশীলতার নীতি অবলম্বন কর, সৎকাজের নির্দেশ দাও এবং মূর্খদেরকে এড়িয়ে চল। (সূরা আ’রাফ ১৯৯) তিনি অন্যত্রে বলেছেন,
﴿وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ يَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ﴾
অর্থাৎ, আর বিশ্বাসী পুরুষরা ও বিশ্বাসিনী নারীরা হচ্ছে পরস্পর একে অন্যের বন্ধু, তারা সৎ কাজের আদেশ দেয় এবং অসৎ কাজে নিষেধ করে। (সূরা তাওবাহ ৭১) তিনি আরো বলেন,
﴿لُعِنَ الَّذِينَ كَفَرُوا مِنْ بَنِي إِسْرائيلَ عَلَى لِسَانِ دَاوُدَ وَعِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ ذَلِكَ بِمَا عَصَوْا وَكَانُوا يَعْتَدُونَ كَانُوا لا يَتَنَاهَوْنَ عَنْ مُنْكَرٍ فَعَلُوهُ لَبِئْسَ مَا كَانُوا يَفْعَلُونَ، كَانُواْ لاَ يَتَنَاهَوْنَ عَن مُّنكَرٍ فَعَلُوهُ لَبِئْسَ مَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ﴾
অর্থাৎ, বনী ইস্রাঈলের মধ্যে যারা অবিশ্বাস করেছিল তারা দাঊদ ও মারয়্যাম-তনয় কর্তৃক অভিশপ্ত হয়েছিল। কেননা, তারা ছিল অবাধ্য ও সীমালংঘনকারী। তারা যেসব গর্হিত কাজ করত তা থেকে তারা একে অন্যকে বারণ করত না। তারা যা করত নিশ।.
দোয়া কুনুত পড়তে না পারলে করণীয়-
ইমাম নববি বলেন, জেনে রাখুন- অগ্রগণ্য মাজহাব মতে, কুনুতের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো দোয়া নেই। তাই যেকোনো দোয়া পড়লে— এর দ্বারা কুনুত হয়ে যাবে; এমনকি দোয়া সম্বলিত এক বা একাধিক কোরআনের আয়াত পড়লেও কুনুতের উদ্দেশ্য হাসিল হয়ে যাবে। তবে হাদিসে যে দোয়া এসেছে সেটা পড়া উত্তম। (আল-আজাকার, পৃষ্ঠা : ৫০)
দোয়া কুনুত না জানলে যা পড়বেন
সুতরাং আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দোয়া কুনুত মুখস্থ করে নেওয়া চাই। কারণ, এটা পড়া রাসুল (সা.)-এর সুন্নত। তবে দোয়া মুখস্ত করার আগ পর্যন্ত আপাতত পবিত্র কোরআনে বর্ণিত এই দোয়াটি পড়া যাবে।
কোরআনের দোয়া :
رَبَّنَاۤ اٰتِنَا فِی الدُّنْیَا حَسَنَةً وَّ فِی الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّ قِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারণ : রাব্বানা আতিনা ফিদ-দুনিয়া হাসানাতাঁও ওয়া ফিল আখিরাতে হাসানাতাঁও ওয়া কিনা আজাবান নার।
অর্থ : হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন; আখিরাতেও কল্যাণ দান করুন। এবং আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুন। (সুরা বাকারা, আয়াত : ২০১)
অথবা আপনি কয়েকবার করে নিম্নোক্ত দুইটি দোয়া বা ইসতিগফারও পড়তে পারেন—
أَللّهُمَّ اغْفِرْ لَنَا
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগ ফির লানা। অর্থ : হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন।
أَسْتَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণ : আসতাগফিরুল্লাহ। অর্থ : হে আল্লহ, আমাকে ক্ষমা করুন।
তথ্যসূত্র : ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/১৭০; আল-মুহিতুল বুরহানি : ২/২৭০; ফাতাওয়া তাতারখানিয়া : ২/৩৪৪; আল-বাহরুর রায়িক : ২/৪২-৪৩; রাদ্দুল মুহতার : ২/৭)
দোয়ায়ে কুনুতের পরিবর্তে ৩ বার সুরা ইখলাস পড়া যাবে?
বিতর নামাজে দোয়া কুনুতের পরিবর্তে তিনবার সুরা ইখলাস পড়া গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, সুরা ইখলাস— কুনুত বা দোয়া সম্বলিত সুরা নয়। কুনুতের উদ্দেশ্য হচ্ছে- আল্লাহর কাছে দোয়া করা। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট দোয়া ব্যতীত অন্য যেকোনো দোয়া পড়লেও ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে এবং নামাজ শুদ্ধ হয়ে যাবে। তবে হাদিসে বর্ণিত দোয়া যেমন ‘আল্লাহুম্মা ইন্না নাসতায়িনুকা’ এটা পড়া অবশ্যই সুন্নত। তাই হাদিসে বর্ণিত এ দোয়া কেউ না জানলে দ্রুত শিখে নেওয়া।
যেকোন দোয়া পড়লে এর দ্বারা কুনুত হয়ে যাবে; এমনকি দোয়া সম্বলিত এক বা একাধিক কুরআনের আয়াত পড়লেও কুনুতের উদ্দেশ্য অর্জন হয়ে যাবে। তবে হাদিসে যে দোয়া এসেছে, সেটা পড়া উত্তম। (আল-আজকার, ইমাম নববি : ৫০)
মনে রাখতে হবে, কেউ যদি এক্ষেত্রে কোনো দোয়াই না পড়ে— তাহলে তাকে পুনরায় নামাজ আদায় করতে হবে। (আল-মুহিতুল বুরহানি : ২/২৭০; আল-বাহরুর রায়েক : ২/৪২; রদ্দুল মুহতার : ১/৪৬৮; হাশিয়াতুত তহতাভি আলাদ্দুর : ১/২৮০)
জান্নাতি রমনীদের বৈশিষ্ট্য ছিলো তারা তাদের জিবনের প্রতিটা কস্টকে সবরের চাদরে মুড়িয়ে নিতেন।
إِنَّ اللّٰه مَعَ الصَّابِرِينَ "
নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।
اِنَّہٗ مِنۡ کَیۡدِکُنَّ ؕ اِنَّ کَیۡدَکُنَّ عَظِیۡمٌ
এটা তোমাদের (নারীদের )ছলনা, বস্তুত তোমাদের (নারীদের )ছলনা বড়ই কঠিন।
(ইউসুফ - ২৮)
وَعَن أُسَامَةَ بنِ زَيدٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا، عَنِ النَّبيِّ ﷺ، قَالَ: «مَا تَرَكْتُ بَعْدِي فِتْنَةً هِيَ أضَرُّ عَلَى الرِّجَالِ مِنَ النِّساء». مُتَّفَقٌ عَلَيهِ বাংলা অনুবাদ ঃ
উসামাহ ইবনে যায়েদ রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আমি আমার পর পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বেশী ক্ষতিকারক অন্য কোন ফিতনা ছাড়লাম না।’’ [বুখারি৫০৯৬, মুসলিম ২৭৪০, ২৭৪১, তিরমিযি ২৭৮০, ইবন মাজাহ ৩৯৯৮, আহমদ ২১২৩৯, ২১৩২২]
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ভালোবাসেন তার উপর ভরসাকারীদের"
(সুরা আল ইমরান : ১৫৯ )🌸🥀
-আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু-
🔴🔵শুক্রবার সূরা কাহাফ পাঠ করতে ভূলবেন না,, বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকেই সময় শুরু হয়ে যায় । তাই যার কাছে সূরা টি বেশি বড় মনেহয় সে ভাগে ভাগে পড়তে পারেন,,
~বেশী বেশী দুরুদ ও ইস্তেগফার পাঠ করতে থাকুন এবং আছর থেকে মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে অধিক পরিমাণ নেক দোয়া প্রার্থনা করুন
।
✓ দোয়া করার শুরুতে ও শেষে অবশ্যই মহান আল্লাহ র প্রশংসা ও নবীজীর উপর দুরুদ পরে নিবেন ইন শা আল্লাহ 🔴🔵
🤍❛❛আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়াসাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ(ﷺ)❞🤍🤎🤍
কবীরা গুনাহ-০১
الشرك بالله
আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা
শিরক দুই প্রকারঃ
১. শিরকে আকবার, আল্লাহর সাথে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন কিছুর ইবাদত করা। অথবা যে কোন প্রকারের ইবাদতকে আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর জন্য নিবেদন করা যেমন- আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উদ্দেশ্যে প্রাণী জবেহ করা ইত্যাদি।
যদি কোন ব্যক্তি ইবাদতের কিছু অংশে গাইরুল্লাহকে শরীক করার মুহূর্তে আল্লাহর ইবাদত করে তবুও তা শিরক ।
দীলল:
إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَنْ يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَلِكَ لِمَنْ يَشَاءُ (النساء:৪৮)
‘‘নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাআলা তার সাথে শিরক করাকে ক্ষমা করবেন না। তবে শিরক ছাড়া অন্যান্য গুনাহ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করবেন।’’ (নিসা: ৪৮)
২.শিরকে আসগার বা ছোট শিরক: রিয়া অর্থাৎ লোক দেখানোর উদ্দেশ্য নিয়ে আমল করা ইত্যাদি।
আল্লাহ তাআলা বলেন:
الَّذِينَ هُمْ عَنْ صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ ﴿5﴾ الَّذِينَ هُمْ يُرَاءُونَ ﴿6﴾ (الماعون: ৪-৬)
‘‘অতএব দুর্ভোগ সে সব মুসল্লীর যারা তাদের সালাত সম্পর্কে বে-খবর যারা তা লোক দেখানোর জন্য করে।’’ (মাউন:৪-৬)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ তাআলা বলেন:
أٍنا أغنى الشركاء عن الشرك من عمل عملا اشرك معي فيه غيري تركته وشركه. (رواه مسلم:৫৩০০)
‘‘আমি অংশিদারিত্ব থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যে ব্যক্তি কোন কাজ করে আর ঐ কাজে আমার সাথে অন্য কাউকে শরীক করে, আমি ঐ ব্যক্তিকে তার শিরকে ছেড়ে দেই।’’ (মুসলিম:৫৩০০)
🟪জুম্মা রিমাইন্ডার।।
🎀 বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা।
🎀 বেশি বেশি ইস্তেগফার পাঠ করা।
🎀সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করা।
🎀 আসরের পর থেকে মাগরিবের আগ পর্যন্ত দোয়া করা।কেননা এটা দোয়া কবুলের অন্যতম একটি মুহূর্ত।
সবার কাছে দোয়ার দরখাস্ত পেশ করছি।
জাজাকুমুল্লাহু খইরন🌿
আবদুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
যে ব্যক্তি আমাদের ছোটদেরকে স্নেহ করে না এবং আমাদের বড়দেরকে সম্মান করে না সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
রেফারেন্সঃ
সুনানে আবু দাাউদ ৪৯৪৩
আসওয়াদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন,
আমি ‘আয়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘরে থাকা অবস্থায় কী করতেন? তিনি বললেন, ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকতেন। অর্থাৎ পরিবারবর্গের সহায়তা করতেন। আর সালাতের সময় হলে সালাতের জন্য চলে যেতেন।
রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৬৭৬
কবীরা গুনাহ-০২
قتل النفس
মানুষ হত্যা করা
আল্লাহ বলেন:—
وَالَّذِينَ إِذَا أَنْفَقُوا لَمْ يُسْرِفُوا وَلَمْ يَقْتُرُوا وَكَانَ بَيْنَ ذَلِكَ قَوَامًا ﴿67﴾ وَالَّذِينَ لَا يَدْعُونَ مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آَخَرَ وَلَا يَقْتُلُونَ النَّفْسَ الَّتِي حَرَّمَ اللَّهُ إِلَّا بِالْحَقِّ وَلَا يَزْنُونَ وَمَنْ يَفْعَلْ ذَلِكَ يَلْقَ أَثَامًا ﴿68﴾ يُضَاعَفْ لَهُ الْعَذَابُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَيَخْلُدْ فِيهِ مُهَانًا ﴿69﴾ إِلَّا مَنْ تَابَ وَآَمَنَ وَعَمِلَ عَمَلًا صَالِحًا
(الفرقان:৬৮-৭০)
‘‘এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের এবাদত করে না,আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। আর যারা এসব কাজ করে তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কিয়ামত দিবসে তাদের শাস্তি দ্বিগুন হবে এবং লাঞ্চিত অবস্থায় সেথায় তারা চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু তারা নয়, যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে।’’ (সূরা আল-ফোরকান:৬৮-৭০)
উল্লিখিত আয়াতে আল্লাহ তাআলা হত্যা করতে নিষেধ করেছেন। আর যারা হত্যা করে তাদের জন্য কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন। সুতরাং শরীয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া মানুষ হত্যা করা কবীরা গুনাহ।
ঘুমানোর পূর্বে সুন্নাহ আমল এবং লাভ সমূহ
✅ আয়াতুল কুরসী পাঠ করাঃ
“যখন বিছানায় ঘুমুতে যাবে আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে, তাহলে আল্লাহর পক্ষ থেকে তোমার উপর সব সময় একজন হেফাযতকারী নিযুক্ত থাকবে এবং ভোর পর্যন্ত শয়তান তোমার ধারে কাছেও আসতে পারবে না।”
(সহীহ বুখারী:২৩১১)
✅ সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়াঃ
রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেনঃ
“যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে”।
(সহীহ বুখারিঃ ৫০১০, সহীহ মুসলিমঃ ৮০৭।)
✅ সুরা কাফিরুন পড়াঃ
উপকারীতাঃ শিরক থেকে বাচতে সাহায্য করবে
ফরওয়া ইবন নাওফাল (র) থেকে বর্ণিত,
তিনি নবী (স) এর কাছে এসে বললেনঃ ইয়া রাসুলুল্লাহ (সঃ)! আমাকে এমন কিছু শিখিয়ে দিন যা আমি আমার শয্যাগ্রহণের সময় বলতে পারি। তিনি বললেনঃ ক্কুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন সূরাটি পাঠ করবে। কেননা এটি হল শিরকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষনা।
(সুনানে আত-তিরমিজি, অধ্যায় ৪৮, হাদীস নং- ৩৪০৩। হাদীসটি হাসান সহীহ)
✅ সুরা ইখলাস পাঠ করাঃ
১ বার ৩ বার অথবা ১০ বার
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবীগণকে বললেন, “তোমরা কি এক রাতে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়তে পারনা”? প্রস্তাবটি সাহাবাদের জন্য কঠিন মনে হল। তাই তাঁরা বলে উঠলেন, “হে আল্লাহর রসুল! এই কাজ আমাদের মধ্যে কে করতে পারবে”? (অর্থাৎ কেউ পারবে না।). তিনি বললেন, “ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস স্বামাদ” (সুরা ইখলাস) কুরআনের এক তৃতীয়াংশের সমান”।. (অর্থাৎ এই সুরা পড়লে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়ার সমান নেকী পাওয়া যাবে)।
(-সহীহুল বুখারী ৫০১৫)
✅ তিন তাসবীহ পাঠ করাঃ
আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,
ফাতেমা রাঃ রাসুলুল্লাহ সাঃ কে খাদেম দেওয়ার কথা বললে তিনি (রাসুল) বললেনঃ তোমার জন্য কি খাদেমের চাইতে উত্তম কোন কিছু বলব না? (তা হল) তোমরা যখন তোমাদের শয্যাগ্রহণ করবে তখন,
আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার,
সুবহা’নাল্লাহ ৩৩ বার এবং
আল্লাহু আকবার ৩৪ বার পড়বে।"
(সুনানে আত-তিরমিজি, অধ্যায় ৪৮/ ৩৪০৮। হাদীসটি সহীহ)।
✅ সূরা মূলক পাঠঃ
(এশার পর অথবা রাতে
ঘুমানোর আগে পাঠ করলে কবরের আযাব থেকে বাচা যাবে।
পাঠকারীর জন্যে সুপারিশ করতে থাকবে যতক্ষণ
তাকে মাফ না করা হয়। ( তিরমিযী - ২৮৯০)
✅ সূরা ইখলাস, ফালাক্ব, নাস পাঠঃ
রাতে ঘুমানোরর আগে এ ৩টি সূরা পড়ে শরীর মাসেহ করলে শয়তান, জাদু টুনার প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
(তাফসিরে তাওযিহুল কোরআন ৩য় খণ্ড /৭৬০ পৃ,আবু দাঊদ ২/৮৬, নং ১৫২৩;তিরমিযী, নং ২৯০৩; নাসাঈ ৩/৬৮, নং ১৩৩৫।)
✅ আল্লাহ আমাদের এ আমলগুলো নিয়মিত করার তৌফিক দিন,আমিন।
কবীরা গুনাহ-০৩
السحر
যাদু
আল্লাহ বলেন:
وَلَكِنَّ الشَّيَاطِينَ كَفَرُوا يُعَلِّمُونَ النَّاسَ السِّحْرَ. (البقرة:১০২)
‘‘কিন্তু শয়তানেরা কুফরী করে মানুষকে যাদু শিক্ষা দিত।’’ (বাকারা:১০২)আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলে কারীম সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন:
اجتنبوا السبع الموبقات الشرك بالله والسحر وقتل النفس التي حرم الله إلا بالحق وأكل الرباء وأكل مال اليتيم والتولي يوم الزحف وقذف المحصنات المؤمنات الغافلات. (رواه البخاري:২৫৬০)
‘‘তোমরা সাতটি ধ্বংসাত্মক বিষয় থেকে বেচে থাকবে সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন ইয়া রাসূলুল্লাহ ঐ ধ্বংসাত্মাক বিষয় গুলি কি? তিনি জবাবে বলেন
১- আল্লাহর সাথে শরিক করা,
২- যাদু করা,
৩- অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যা করা যা আললাহ তাআলা হারাম করে দিয়েছেন, ৪- সুদ খাওয়া,
৫-এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করা,
৬- জিহাদের ময়দান থেকে পলায়ন করা,
৭- সতী সাধ্বী মুমিন মহিলাকে অপবাদ দেয়া।’’ (বুখারী:২৫৬)
আলহামদুলিল্লাহ, দারুণ খুশির খবর।
বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের মুখ উজ্জল করে বাংলাদেশের বিশ্বজয়।
১১১ টি দেশের অংশগ্রহণে পবিত্র মক্কায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামী ঢাকার ছাত্র বাংলাদেশের প্রতিনিধি হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরীম-এর ৩য় স্থান অর্জন।
মাগরিবেরর নামাজ সংক্রান্ত কিছু আমল:
১/ মাগরিপের ৩ রাকাত ফরজ পড়ি এবং ২ সুন্নাহ পড়ে নেই
২/ ফরজ নামাজের সালাম ফিরিয়ে اللّٰهُ أَكْبَر ( আল্লাহু আকবার) ১ বার বলা এবং ৩ বার أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ (আস্তাগফিরুল্লাহ) বলা ।
-বোখারী, মুসলিম-৫৯১
৩/ একবার اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ "আল্লহুম্মা আংতাছ ছালাম ওয়া মিংকাছ ছালাম তাবারকতা ইয়া যাল জালালী ওয়াল ইকরম" পড়া
-মুসলিম ১৩৬২
৪/ আয়াতুল কুরসি ১ বার পড়া
- নাসায়ী, সুনানে কুবরা- ৯৯২৮
৫/ তাসবীয়ে ফাতিমি পড়ি (৩৩ বার সুবহান আল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ এবং ৩৪ বার আল্লাহুআকবার)
অথবা ১০ বার করে পড়ি (১০ বার সুবহান আল্লাহ, ১০ বার আলহামদুলিল্লাহ, ১০ বার আল্লাহু আকবার)
-মুসলিম-১৩৭৭
অথবা ৩৩ বার সুবহান আল্লাহ,৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহুআকবার এবং একবার পড়ি
লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মূলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইন ক্বদির
- মুসলিম- ১৩৮০
৬/ সূরাতুল ওয়াকিয়া পড়ি
৭/ সূরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত পড়ি
আরো অনেক আমল রয়েছে সম্ভব হলে সেগুলিও করি, যাজাকুমুল্লাহ খইরন ♥
ফজরের নামাজ সংক্রান্ত কিছু আমল:
১/ ফজরের দুই রাকাত সুন্নাহ এবং দুই রাকাত ফরজ নামাজ পড়া ।
২/ ফরজ নামাজের সালাম ফিরিয়ে اللّٰهُ أَكْبَر ( আল্লাহু আকবার) ১ বার বলা এবং ৩ বার أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ (আস্তাগফিরুল্লাহ) বলা ।
-বোখারী, মুসলিম-৫৯১
৩/ একবার اللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ، وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكْرَامِ "আল্লহুম্মা আংতাছ ছালাম ওয়া মিংকাছ ছালাম তাবারকতা ইয়া যাল জালালী ওয়াল ইকরম" পড়া
-মুসলিম ১৩৬২
৪/ আয়াতুল কুরসি ১ বার পড়া
- নাসায়ী, সুনানে কুবরা- ৯৯২৮
৫/ তাসবীয়ে ফাতিমি পড়ি (৩৩ বার সুবহান আল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ এবং ৩৪ বার আল্লাহুআকবার)
অথবা ১০ বার করে পড়ি (১০ বার সুবহান আল্লাহ, ১০ বার আলহামদুলিল্লাহ, ১০ বার আল্লাহু আকবার)
-মুসলিম-১৩৭৭
অথবা ৩৩ বার সুবহান আল্লাহ,৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, ৩৩ বার আল্লাহুআকবার এবং একবার পড়ি
লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মূলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইন ক্বদির
- মুসলিম- ১৩৮০
৬/ সুরা হাশরের শেষ ৩ আয়াত পড়া
- সুনানে তিরমিজী- ৩০৯০
৭/ সূরাতুল ইয়াসিন পড়া বা অন্য যে কোন সূরা পড়া । মোট কথা কিছু সময় কোরআন তিলাওয়াত করা
৮/ ফজরের পরে না ঘুমানো চাই, ঘুমাইলে সূর্য উঠার পর ঘুমানো উচিত
আরো অনেক আমল রয়েছে সম্ভব হলে সেগুলিও করি, যাজাকুমুল্লাহ খইরন ।
১/🌄 সকাল ও সন্ধার 🌹আমল ৭ বার 🌿
জাহান্নাম থেকে বাঁচা
দোয়াটি হলো : (সাত বার): اللَّهُمَّ أَجِرْنِى مِنَ النَّارِ
(উচ্চারনঃ বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান নার)
🍁🍁🍁🍁🍁
হাদীস- ৫.
জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,
«أَنَّهُ غَزَا مَعَ النَّبِيِّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّم قِبَلَ نَجْدٍ فَلَمَّا قَفَل رسول اللَّه صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّم قَفَل مَعهُمْ، فأدْركتْهُمُ الْقائِلَةُ في وادٍ كَثِيرِ الْعضَاهِ، فَنَزَلَ رسولُ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّم، وتَفَرَّقَ النَّاسُ يسْتظلُّونَ بالشجر، ونَزَلَ رسولُ اللَّه صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّم تَحْتَ سمُرَةٍ، فَعَلَّقَ بِهَا سيْفَه، ونِمْنَا نوْمةً، فإذا رسولُ اللَّهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وسَلَّم يدْعونَا، وإِذَا عِنْدَهُ أعْرابِيُّ فقَالَ : «إنَّ هَذَا اخْتَرَطَ عَلَيَّ سيْفي وأَنَا نَائِمٌ، فاسْتيقَظتُ وَهُو في يدِهِ صَلْتاً، قالَ : مَنْ يَمْنَعُكَ منِّي ؟ قُلْتُ : اللَّه ثَلاثاً » وَلَمْ يُعاقِبْهُ وَجَلَسَ».
“তিনি নজদ অঞ্চলের কাছে এক স্থানে নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের নেতৃত্বে জিহাদ করেছেন। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ফিরে আসলেন, তিনিও তাঁর সাথে ফিরে আসলেন। দুপুরে তারা সকলে একটি ময়দানে উপস্থিত হলেন, যেখানে প্রচুর কাটাবিশিষ্ট গাছপালা ছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেখানে অবস্থান করলেন। লোকেরা গাছের ছায়া লাভের জন্য এদিক সেদিক ছড়িয়ে পড়ল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি বাবলা গাছের ছায়ায় অবস্থান গ্রহণ করে নিজ তরবারীটি গাছে ঝুলিয়ে রাখলেন। আমরা সকলে কিছুটা ঘুমিয়ে পড়লাম। হঠাৎ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের ডাকলেন। সে সময় তার কাছে ছিল এক বেদুইন। তিনি বললেল, আমি ঘুমিয়ে আছি আর এ লোকটি আমার ওপর তরবারি উত্তোলন করেছে। আমি জেগে দেখি তার হাতে খোলা তরবারি। সে আমাকে বলল, আমার হাত থেকে কে তোমাকে বাঁচাবে? আমি তিন বার এর উত্তরে বললাম, ‘‘আল্লাহ’’। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে কোনো শাস্তি দিলেন না। তিনি বসে পড়লেন।”[5]
হাদীসের শিক্ষা ও মাসায়েল:
এক. নজদ এলাকার পথে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিযান পরিচালনা করেছেন। হাদীস ও ইতিহাসে এটা যাতুর রিকা‘ অভিযান বলে পরিচিত।
দুই. হাদীসের অন্য এক বর্ণনায় এসেছে, যাতুর রিকা‘ যুদ্ধে যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি গাছের নিচে একাকি বিশ্রাম নিচ্ছিলেন, তখন এক মুশরিক ব্যক্তি তরবারি উত্তোলন করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলেছিল, এখন কে তোমাকে আমার হাত থেকে রক্ষা করবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তরে বলেছিলেন, আল্লাহ। তখন তার হাত থেকে তরবারিটি নিচে পড়ে যায়। পরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে ক্ষমা করে দেন। আর সে ইসলাম গ্রহণ করে।
তিন. বর্ণিত অবস্থায় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আক্রমণকারীকে কোনো প্রকার প্রশ্রয় না দিয়ে, কোনো নম্রতা বা দুর্বলতা প্রদর্শন না করে উত্তর দিয়েছেন, আল্লাহ আমাকে রক্ষা করবেন। এটি আল্লাহ তা‘আলার ওপর তাওয়াক্কুল করার একটি উজ্বল দৃষ্টান্ত। একটি মহান আদর্শ।
চার. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন বিশ্বাবাসীর জন্য রহমত। তাই তিনি আক্রমণকারী লোকটিকে কোনো ধরনের শাস্তি দিলেন না। শাস্তি প্রদানে কোনো বাধাও ছিল না। তবু তিনি তাকে ক্ষমা করে দিলেন। আমরা যদি নিজেদের মধ্যকার বিষয়গুলোতে একে অপরের প্রতি ক্ষমার নীতি অনুসরণ করতাম, তাহলে আমাদের অবস্থা অন্য রকম হতে পারত। আমরা সেই রাসূলের উম্মত হয়ে শত্রুদের ক্ষমা করা তো পরের কথা নিজেদের লোকদেরই ক্ষমা করতে পারি না।
تَبَٰرَكَ ٱلَّذِى بِيَدِهِ ٱلْمُلْكُ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَىْءٍ قَدِيرٌ
পূণ্যময় তিনি, যাঁর হাতে রাজত্ব। তিনি সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।----সূরাঃ আল-মুলক,আয়াত-১
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Dhaka
1984
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ