Mahedi Hassan
Nearby media companies
1212
Badda
Plot/215/1 ; Merul Badda
D. I. T Project Merul Badda
D. I. T Road Purbarampura, Badda
D. I. T Road
Badda 1212
18
ঢাকা
একজন ভালো বন্ধু ১০০ বই থেকে উত্তম Welcome..... To my World
Lets See
ভালোবাসা কি তাকেই জিজ্ঞেস করো,
যার হৃদ'য়টা ভে'ঙ্গে যাওয়ার পরও
দিনের পর দিন সেই নির্দিষ্ট মানুষটার
জন্যই অপেক্ষা করে গেছে।
লেখা: ইব্রাহীম হোসেন (ইবু)
“মানুষ ভালোবাসতে শেখায়, তারপর মায়া জমে গেলে ছেড়ে চলে যায়” 🖤🌻
Lagnajita Chakraborty
Surinder Films
যদি আমায় কাঁ'দিয়ে তুমি হাসো,
তবে আমায় যত্ন করে কাঁ'দাও_
কারণ তোমার হাসিতে আমি হাসি।
লেখাঃ মাহবুব সরদার সবুজ 🌸
'মস্তিষ্কের শান্তি ফিরে এলে সব ভুলে যাবো একদিন– কথা দিলাম।'
বই: কী চাও? স্মৃতির মরণ
লেখক: খায়রুজ্জামান খান সানি
আমরা মানুষতো রোজই দেখি।
কতো রঙ বেরঙের মানুষ।
মানুষের বিচিত্রতাকে দেখি।
বারোয়ারী মানুষ,
কাজের মানুষ,
পথ ঘাট বাজারের মানুষ,
আধুনিক যুগের অনলাইনের মানুষ।
তবে সবচেয়ে কম দেখি,
আমাদের সবার নিজেদের মধ্যে,
ঘুমিয়ে থাকা আরেকটি মানুষ।
সে ভালো, না খারাপ ?
বাড়ির পাশের আরশী নগরের,
সেই পড়শীরূপি মানুষটিকে,
আমাদের কারো দেখা হয়না,
কোনোদিনও
শুধু সময়ের অভাবে নয়
বরং
অবহেলা আর অনাদরের কারনে।
যে আপনার প্রয়োজনের সময় আপনাকে ছেড়ে চলে যায় মনে রেখেন সে কখনো আপনার প্রিয়জন হতে পারে না।
যে কোনো রোমান্টিক সম্পর্কের হ্যা থেকে না হয়ে যাওয়ার মধ্যবর্তী সময়টুকুর নামই 'ভালোবাসা'।
মেহেদী হাছান
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো, নিজের প্রিয় মানুষটির প্রিয়জন হয়ে সারাজীবন ধরে পাশে থাকা। অনেক সময় প্রিয়জনের জন্য যা কিছু করি না কেনো, তা সবসময় প্রিয়জনের কাছে কমই মনে হয়। তাই হয়তোবা পৃথিবীর সবচেয়ে অমীমাংসিত বিষয়টির নাম হলো জীবন ।
- মেহেদী হাছান
কানাডায় এক বরফ শীতল রাতে,একজন কোটিপতি তার ঘরের সামনে এক বৃদ্ধ দরিদ্র মানুষকে দেখতে পেলেন। তিনি বৃদ্ধ মানুষটিকে জিজ্ঞাসা করলেন,
"বাইরে এত ঠাণ্ডা আর আপনার গায়ে কোনো উষ্ণ কাপড় নেই, আপনার কি ঠাণ্ডা লাগে না?
বৃদ্ধ লোকটি উত্তর দিল, "আমার কাছে উষ্ণ কাপড় নেই কিন্তু আমি মানিয়ে নিয়েছি।"
কোটিপতি উত্তর দিয়েছিলেন, "আমার জন্য অপেক্ষা করুন।
এখন আমি আমার ঘরে ঢুকে আপনার জন্য একটা উষ্ণ কাপড় নিয়ে
আসবো।"
দরিদ্র বৃদ্ধ খুব খুশি হয়ে বলল, সে তার জন্য অপেক্ষা করবে। কোটিপতি তার বাড়িতে ঢুকলেন এবং সেখানে ব্যস্ত হয়ে গেলেন এবং দরিদ্র মানুষটার কথা ভুলে গেলেন।
সকালে তার মনে হলো, সেই দরিদ্র বৃদ্ধের কথা। তিনি সাথে সাথে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন বৃদ্ধকে খুঁজে বের করার জন্য। কিন্তু তিনি বৃদ্ধ মানুষটাকে ঠান্ডার কারণে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।
আর বৃদ্ধ মানুষটার হাতে একটা চিরকুট দেখতে পেলেন।
চিরকুটে লিখা ছিলো -
"যখন আমার কোন উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন ঠান্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা আমার ছিল কারণ আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম।
কিন্তু যখন আপনি আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তখন আমি আপনার প্রতিশ্রুতির সাথে আসক্ত হয়ে গিয়েছিলাম এবং আমি আমার তীব্র ঠাণ্ডা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলি"।
"কাউকে প্রতিশ্রুতি দেয়ার আগে ভাবুন এবং অহেতুক মিথ্যা প্রতিশ্রুতি থেকে বিরত থাকুন!!
আমাদের এমন মিথ্যা প্রতিশ্রুতির কারণে অনেকের হাজার হাজার স্বপ্ন ধুলোয় মিশে যায়❤️
বিষয়টি এমন নয় যে, লোকটি হাতিটিকে পিঠে ধাক্কা দিয়ে ট্রাকের মধ্যে উঠিয়ে দিবে, বরং এখানে ব্যাপারটি হল লোকটি পিঠে হাত রাখলে হাতি বোঝবে যে তাকে সমর্থন করার জন্য কেউ আছে এবং সে সহজেই নিজেকে ট্রাকের দিকে টেনে নিয়ে যাবে। "প্রেরণার এটি এক চমৎকার উদাহরণ"💪✊
আমাদের মধ্যে অনেক লোক এমন আছেন, যারা ব্যর্থ হয়েছেন কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ নেই, অথচ উঠে দাঁড়ানোর মতো তাদের সবই ছিল।😊
যেভাবে একাধিক পিডিএফ একটি ফাইলে পরিণত করবেন
অনেক সময় আমরা বিচ্ছিন্ন পিডিএফ ফাইল পাই, যেগুলোকে একটি ফাইলে পরিণত করার প্রয়োজন হয়। এই কাজটি অ্যাডোবি অ্যাক্রোব্যাটের অনলাইন টুল ব্যবহার করে খুব সহজেই করা যায়; বেশি সময়ও লাগে না।
অ্যাডোবির এই টুল প্রথমবার ব্যবহারের জন্য সাইন ইন করার প্রয়োজন নেই। পিডিএফ ফাইলগুলো একত্রিত করার পর শুধু ডাউনলোড করলেই হবে।
তবে টুলটি দ্বিতীয়বার ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল অ্যাকাউন্ট বা নিজের ইমেইল অ্যাড্রেস দিয়ে এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে সাইন ইন করতে হবে।
সাইন ইন করা হলে পিডিএফ ফাইলগুলো লিংক বা ইমেইলের মাধ্যমে শেয়ারের জন্য অতিরিক্ত অপশন পাওয়া যাবে।
যা যা লাগবে
১. ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ
২. অ্যাডোবি অ্যাক্রোব্যাট
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশাবল অনুসারে একাধিক পিডিএফ একটি ফাইলে পরিণত করার ধাপগুলো বিস্তারিত জানানো হল–
১. অ্যাডোবি অ্যাক্রোব্যাট টুলের পেজে নিচের লিংকের মাধ্যমে প্রবেশ করুন— https://www.adobe.com/acrobat/online/merge-pdf.html
২. পেজের ‘কম্বাইন ফাইল বা মার্জ ফাইল’ বক্সে পিডিএফ ফাইলগুলো নিয়ে আসুন। ড্র্যাগ ও ড্রপ করে বা ‘সিলেক্ট ফাইলস’ বাটনে ক্লিক করে পিডিএফগুলো এই বক্সে আনা যাবে।
৩. পিডিএফ ফাইলগুলো আপলোড হয়ে গেলে ‘মার্জ বা কম্বাইন’ অপশনে ক্লিক করুন। এই পেজে সাইন ইন করা থাকলে কম্বাইন অপশন ক্লিক করার আগে ফাইলটিতে নতুন নাম দিতে হবে।
পিডিএফগুলো এক ফাইলে পরিণত করার পর নতুন ফাইলটি শেয়ার বা ডাউনলোড করা যাবে। এরপর ফাইলটি এডিটও করা যাবে। কম্বাইন ফাইলের পেজের মেনু থেকে এটি করা যাবে। এছাড়া পিডিএফটি স্প্লিট, জেপিইজি বা ওয়ার্ড ফাইলেও কনভার্ট করা যাবে।
জীবন স্রোতের বিপরীতে হেঁটে দেখো,
কজন থাকে তোমার পাশে ?
পানির উপর কচুরিপানাও
স্রোতের দিকে ভাসে...
তোমাকে ভুলে যাওয়া অসম্ভব কিছু নয়।কিন্তু তোমাকে মেরে ফেলা অসম্ভব! কারণ মায়ার কখনো মৃত্যু নেই।মায়া স্মৃতির মতোই,মানুষের মৃত্যুর সাথে কবর হয়।
লেখা - মোঃ মেহেদী হাসান
আপনজন কখনোই ব্যস্ততার অজুহাত দেখাবে না!
© মেহেদী হাসান
অবশেষে শিঘ্রই আসছে HTML6!
Example of HTML6
A Look Into HTML6
a1
a2
Heading of main article
Sub-heading of main article
[...]
[...]
The concept of HTML6
Understanding the basics
[...]
This site is © to Anonymous 2014
নতুন ভার্শন দেখে কার কেমন লাগছে জানাবেন কিন্তু।
ফ্রিল্যান্সিং যাদের জন্য না !!!
➡️ প্রথমেই আপনার যদি কোন ধৈর্য না থাকে অন্তত দক্ষতা বৃদ্ধির, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়।
➡️ কোন কাজ শেখার আগেই যদি ডলার কামানোর চিন্তা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়।
➡️ ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনি যদি সর্বদা সর্টকাট খুজে বেরান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য নয়।
➡️ নিজে চেষ্টা না করে ওমক বড় ভাই অত কামাচ্ছে, তমক ভাই অত কামাচ্ছে করে শুধু স্বপ্ন দেখে গেলে এটা আপনার জন্য সম্ভব না ।
➡️ প্রতিদিন অন্তত ৩-৪ ঘন্টা টাইম দেয়ার মত সময় যদি আপনার না থাকে তাহলে এই পথে পা বারানো উচিৎ না।
➡️ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চ্যালেন্জ গ্রহন করার ক্ষমতা বা মনবল না থাকলে এই পথ আপার জন্য নয়।
➡️ প্রতিনিয়ত নিজেকে আপডেট রাখতে প্রচুর, প্রচুর, পরিমাণে পড়তে হবে সেটা বাংলা কোন ব্লগ হোক অথবা ইংরেজীতে কোন ব্লগ। আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান অর্জন করা ছাড়া অনলাইনে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন না।
➡️ নতুন নতুন স্কিল অর্জনে অবহেলা করলে এখানে টিকে থাকা খুবই কঠিন। সবশেষ আবারো ধৈর্য, ধৈর্য, ধৈর্য যদি আপনার না থাকে তাহলে আপনার দ্বারা হবেনা।
The richest folks on the planet are all techies. Elon Musk rose to the top recently. Almost all US Americans too.
কাঁক হচ্ছে একমাত্র পাখি, যে ঈগলের ঘাড়ের উপর বসে, ঠোকর মেরে, তাকে বিরক্ত করতে পারে। যে সাহস অন্য কোন পাখির নেই। মজার ব্যাপার হচ্ছে ঈগল কিন্তু , কাঁকের সাথে লড়াই করে, বা তাকে মেরে ফেলতে যেয়ে, তার সময় ও শক্তির অপচয় করে না।
ঈগল যেটা করে, সেটা হচ্ছে, সে দ্রুত গতিতে উপরে উঠতে থাকে। অতি উচ্চতায় অক্সিজেন স্বল্পতার কারনে, এবং ঈগলের প্রচন্ড গতির কারনে, কাঁক দুর্বল হয়ে পড়ে এবং টিকতে না পেরে, ঈগলের ঘাড় থেকে, দ্রুত খসে পড়ে যায়।
ঠিক তেমনি ভাবে, আপনার জীবন চলার পথে, কাছের মানুষ, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবরূপি অনেক কাঁক, আপনার পিছনে ঠোকর মেরে, আপনার জীবনকে ব্যহত করবে। এদের সাথে লড়তে যেয়ে, সময় এবং শ্রম অপচয় করার কোন দরকার নেই।
আপনার চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য, কাজের গতি আর পরিশ্রম আরও বাড়িয়ে দিন। আপনার গতির সাথে তাল মেলাতে না পেরে, এই সব কাকেরা, দুর্বল হয়ে এমনিতেই ঝড়ে পড়ে যাবে!
নতুন ফ্রিল্যান্স্যারদের জন্য কিছু পরামর্শ
Gig Ranking Factors:
পুরো পোস্ট মনোযোগ দিয়ে শেষ করেন , আশা করি কোন প্রশ্ন থাকবেনা , যদি থাকে কমেন্টস এ রেখে যাবেন , সময় সুযোগ করে উত্তর দিয়ে যাব।
রবিবার, কথা রাখতেই ফিরে আসা , জানাবো , ২০২১ সালে এসে ফাইভার কোন জিনিস গুলো খেয়াল রাখে, একটা গিগ কে প্রথম পেইজে রাখার জন্য অথবা বায়ার কে রিকোমান্ডস করার জন্য।
২০১৪ থেকে ২০২১ ফাইভার নিজের এলগরিদম আপডেট করেছে ৩ বার আমি আজ যে আপডেট বলতে আসছি সেটা হল (Fiverr 3.0)।
কিছু কথা শুরু করার আগেঃ
আমি বার বার বার বার একটা কথাই বলছি , যদি মনে করেন স্কিলের ঘাটতি আছে , তাহলে দু কদম পিছে যান , নিজেরে মার্কেটপ্লেস এর মতো করে রেডি করে তারপর আসেন , এই আই টি ফার্ম বলছে তিনমাসে ইনকাম , এই ভাই বলছে যে সে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করেন ,আপনি পারবেন । তাহলে ভুল পথে হাটছেন , ফিরে আসুন । আপনি নিজেই দায়ি আপনার সফলতা কিংবা ব্যর্থতার জন্য । অন্য কাউকে
দোষারোপ করেন কেন ?
আপনাকে তো বোঝা উচিত ছিল , যদি একটা জিনিস এতোই সহজ হতো, তাহলে পৃথিবীর সবাই ফ্রিলান্সিং করত বাড়ি, গাড়ি , নারী সব থাকতো , যা হবার হয়ে গেছে । ঠকে গেছেন , আল্লাহর কাছে বিচার দেন , উনি সর্বোচ্চ বিচারক এবং অবশ্যই ন্যায় বিচারক ।
চেষ্টা করুন যদি ব্যাসিক জানেন , তাহলে দিনে ১ ঘন্টা করে এডভান্স শিখবেন ধাপে ধাপে, ধীরে ধীরে, বুঝে বুঝে( ইউটিউব, ব্লগ, ফোরাম) এই সবের সাহায্য নিন।
এবার আসি , কি আপডেট ,কেন , কি করবো?
The ranking is no more
Frank_d ,
২০২০ সাল থেকে লক্ষ্য করছেন যে , র্যাংকিং আর ওইভাবে কাজ করেনা , বিগত সময়ে যেভাবে কাজ করতো। একটু ভালো করে লক্ষ্য করেন , ফাইভার কিন্তু মার্কেটপ্লেস , তার আগে ও সে কিন্তু একটা সার্চ ইঞ্জিন ।
এখন সার্চ ইঞ্জিন জিনিসটা কি ভাই,
সার্চ ইঞ্জিন হলো Google . তাদের নিজস্ব এলগরিদম আছে আর এই এলগরিদম উপর ভিত্তি করেই সে একটা ওয়েবসাইট/গিগ কে র্যাংকে নিয়ে আসে।
প্রশ্ন হলো ,
এই এলগরিদম কি বা র্যাংকিং ফ্যাক্টর টা কি , ভাই গুগল এর ২০০+ র্যাংকিং ফ্যাক্টর আছে । একজন SEO Expert হিসেবে এখন অব্দি ৩০০+ ওয়েবসাইট কে প্রথমে নিয়ে আসছি আর তার জন্য অনেক রিসার্চ আর অনেক কিছু অনুধাবন করে যে তিন টা জিনিস বুঝতে পারছি সেটা হলোঃ
Relevance (রিলেভেন্সিঃ)
আমরা Google অথবা ফাইভার এ যখন কোন কিছু লিখে সার্চ করি , তখন তাদের বোট গুলো এমন কিছু ওয়েবসাইট বা গিগ খুজে বের করে সামনে নিয়ে আসে , যেগুলো আমাদের সার্চ এর সাথে যায় , যেমনঃ
আপনি যদি wordpress seo optimization লিখে সার্চ করেন ফাইভার এ তখন প্রতিটা গিগ সামনে আসে যারা কিনা এই কীওয়ার্ড নিয়ে গিগ দিয়েছে , চলেন দেখি র্যাংকিং গিগ এর টাইটেলঃ
I will do WordPress SEO optimization and fix issues
মজার ব্যাপার কি জানেন , এই গিগ টা সামনে আসার ৫ টা কারন হলোঃ
সে টাইটেল এ কীওয়ার্ড রাখছে, তার ডেসক্রিপশনের প্রথম প্যারায় কীওয়ার্ড আছে, তার সবচেয়ে ইম্পোর্টেন্ট পয়েন্টে তার কীওয়ার্ড আছে, তার ইমেইজ কোয়ালিটি ( গিগ ইমেইজ) ভালো আর তার একাউন্ট এ ভালো কয়েকটা রিভিউ আছে(৫টা মাত্র)।
এই যে সে তার ফোকাসিং কীওয়ার্ড টা ভালো করে অপ্টিমাইজ( সাজানো) করছে এটাকে বলে গিগ এস ই ও আর আপনি ওয়েবসাইট অথবা গিগ যেখানেই এই রুলস ফলো করেন না কেন , সামনে আসবেই আর এইটাকেই বলে রিলেভেন্সি ।
ভাবুন তো, আপনি কখনো গুগলে সার্চ করলেন ( মোবাইল ফোন) , গুগল কি আপনাকে কখনো ল্যাপটপের ওয়েবসাইট সামনে এনে দিবে , কখনোই না । আপনি যা চান( বায়ার যা চায়) সেটাই সামনে আসবে আর এটা সামনে আসার জন্য অবশ্যই আপনাকে গিগ এস ই ও করতে হবে ( মানে আপনার কীওয়ার্ড কে সর্বোচ্চ প্রায়রিটি দিয়ে , টাইটেল, ডেস্ক্রইপশন আর ইমেইজে রাখতে হবে।
Quality( visibility):
যখন কেউ একজন টাইম স্পেন্ড করে যেকোন কিছুতেই , সেটা মানে জিনিস টা এট্রাকটিভ , কোয়ালিটিফুল , অথবা প্রয়োজনীয়।
আমরা একটা ভালো মুভি , ২ ঘন্টা না টেনে কিন্তু দেখি , কিন্তু আপনি কি হিরো আলম সাহেবের মুভি দুই ঘন্টা একটানা দেখতে পারবেন?
একটা ভালো গান , বার বার শুনি, ফিল করি । কিন্তু মাহফুজুর রহমান স্যারের গান সামনে এলেই স্কিপ করে যাই।
ঠিক তেমনি,
বায়ার একটা গিগ যখন ওপেন করে , ভালো হলে সে প্রথম থেকে শেষ অব্দি পড়বে আর কেন পড়বে জানেন , কারন কোয়ালিটি ভালো , ইনফরমেটিভ । সে যা চায় তা এখানে আছে । আর সে যা চায়, তার যা দরকার তা যদি সে এখানে পায় তাহলে অন্য কারো কাছে যাওয়ার প্রশ্নই উঠেনা।
এখানে দুইটা লাভ , ফাইভার মনে করে বায়ার বেশি টাইম স্পেন্ড করতেছে এই গিগে , তার মানে এখানে ভালো কিছু আছে , আর ফাইভার এর কাস্টমার কিন্ত বায়ার ও সো সে চায় যেন প্রতিটা বায়ার এমন ভালো কিছুই পায় তাই সে একটা গিগ কে ধীরে ধীরে সামনে নিয়ে আসে। এমন না আজকে গিগ দিলেন কালকেই র্যাংকে চলে আসবে । ১৪-২১ দিন অপেক্ষা করেন বড়শি নিয়ে , ভালো খাবার দেন , মাছ ধরবেই।
তো কি করতে হবে তার জন্য , ৫ টা জিনিস নোট করে নেনঃ
১। ডেস্ক্রিপশন সহজ ইংরেজি তে হতে হবে ( ৯ম -১০ম শ্রেনির ছাত্র ছাত্রীদের বোঝার মতো করে)। মনে রাখবেন অনেক ক্লাইন্টসই আছে যারা ইংরেজি ভালো জানেনা তাদের কথা মাথায় রাখেন । যারা ভালো জানে তারা তো বুঝতেই পারবে পাশা পাশি যারা জানেনা তারা ও বুঝতে পারবে।
২। পয়েন্ট আকারে গুছিয়ে লিখুন , মনে রাখবেন কপি পেস্ট সাময়িক সমাধান হয়তো কিন্তু স্থায়ী নয়, রিসার্চ করুন , বুঝুন , সাজান তারপর লিখুন।
৩। বাড়াবাড়ি করে , এই করবেন সেই করবেন, এইটা দিবেন , ওইটা দিবেন এইগুলো বইলেন না ভাই, যা পারবেন যতটুকু দিতে পারবেন ততটুকুই লিখেন । বলে দেন ২৪/৭ একটিভ , ভাই আবেগের বশে এমন কথা কেন বলেন, একটা মানুষের পক্ষে পসিবল , রোবটের ও তো ভাই দিনশেষে এক ঘন্টা চার্জ দরকার হয়। যা দিবেন তাই বলেন ,অর্ডার এর পর একটা রিভিউ এর ও ব্যাপার থাকে ভুলে যাইয়েন না ।
৪। ভালো ইমেইজ দেন ( এট্রাকটিভ ) কার্টুন ব্যবহার করতে পারেন , নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারেন। তবে কোন পরিচিত মুখ কখনোই না ( নায়ক , নায়িকা)। যদি ভালো ভিডীও দিতে পারেন তাহলে তো কথাই নাই ।
৫। প্রাইজে খেয়াল রাখেন , আপনার কম্পিটিটর ( যারা র্যাংকে আছে তাদের প্রাইজ যদি এভারেজ ২০-৩০ হয় তাহলে আপনি ১৫ তে নামতে পারেন ( না নামাটাই ভালো) । কিন্তু দয়া করে ৫ এ নেমে আইসেন না , এইটা মার্কেটপ্লেস , প্রফেশনাল দের মিলনমেলা , আপনি মাছ বিক্রি করতে যাইয়েন না ।
চলেন এইবার আসি অর্ডার পাওয়ার পর কি করতে হবেঃ
Fiverr ৩.০ ভালোবাসে স্পিড , আপনি মনে রাখবেন অর্ডার পাওয়ার পর ই আপনার র্যাংকে ঠিকে থাকার যুদ্ধ শুরু হয়, নিচের বিষয় গুলো মাথায়
ডুকিয়ে নেন ঃ
_ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অর্ডার কমপ্লিট করা।
_ রিকোয়েস্ট করা বায়ারকে যেন সে ও তাড়াতাড়ি এক্সেপ্ট করে।
_রিভিশন এর ঝামেলায় না যাওয়া ( খুব বেশি) শুধু ডিজাইনার দের ক্ষেত্রে বায়ার এর কন্সেপ্ট বুঝে কাজ করে দেওয়া।
_ Delivering before the “you have 12 hours to deliver” notification
_ ক্যান্সেলেশন এভইড করেন।
ব্যাস গিগ এর উপর পেরেক মেরে রেখে দেন , এতো সহজে নামবেনা গিগ নিচে। দেখেন , আপনার পারফেরমেন্স খারাপ মানে আপনার ই খারাপ , বাকি সবাই কিন্তু বসে থাকবেনা , তারা ভালো পারফেরমেন্স করলে , ফাইভার বাধ্য তাদের সামনে নিয়ে আসতে । আপনি ভালো করলে আপনার অধিকার সামনে থাকার।
যারা বলেন গিগ নিচে নেমে আসছে ভাই , দেখেন তো উপরের কর্ম থেকে কোন সুকর্ম আপনি করছেন যার জন্য গিগ নিচে নেমে আসছে।
সুত্র টা বলে নেই এইবারঃ
প্যারা ০১+ প্যারা ০২+ বায়ার সেটিসফেকশন+ পজিটিভ রিভিউ = সাকসেস
প্রথম প্যারায় বললাম , কিভাবে গিগ র্যাংকে আসে , ট্রাই করে দেখেন , র্যাংকে আসার পর , অর্ডার আসার পরের স্টেপ হলো , প্যারা ০২ আর বায়ার সেটিসফেকশন তো বুঝেন ই , বায়ার কে হ্যাপি রাখা আর পজিটিভ রিভিউ তখন ই আসবে , যখন বায়ার ভালো কাজ পাবে আর সব মিলে গেলেই সাকসেস।
মনে রাখবেন,
বায়ার সবসময় বায়ার ই , সে ইন্ডিয়ান হোক , পাকিস্থানী হোক , অথবা যে কোন দেশের হোক , যদি মনে করেন কাজ করলে নেগেটিভ ফিডব্যাক আসবে, ফাইভার সবসময় পাশে আছে , সাপোর্ট এ বলেন বুঝিয়ে বলেন , প্রমান দেন তারা ক্যানসেল করে দিবে অর্ডার ,প্রফাইলে ইম্পেক্ট পড়বেনা।
১ঘন্টার উপর লিখলাম, আপনাদের মুখের হাসি , দিনশেষে আমার তৃপ্তি । যখন ইনবক্সে দো আ এর একটা টেক্সট যায় , যখন বলেন হৃদয় ভাই , প্রথম অর্ডার পেলাম , প্রথম টাকা তুললাম , আমি ও ফিরে যাই আমার সেই প্রথম অর্ডার ,প্রথম টাকা হাতে পাওয়ার অনুভুতিতে।
ভালো থাকুক প্রতিটা ফ্রিলান্স্যার , ধ্বংশ হোক , নতুন ফ্রিল্যান্স্যার দের ইমোশন নিয়ে খেলা প্রতিটা মানুষ।
হৃদয়
টপ রেটেড ( আপওয়ার্ক)
লেভেল টু ( ফাইভার)
মার্কেটিং হেড ( Pouvoir En Legne , Torento , Canada)
ওয়াইফাই সমস্যা?
বাসায় তো আমরা প্রায় সবাই ওয়াইফাই রাউটার ব্যবহার করি। একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, এখনকার দিনের বেশিরভাগ রাউটার ডুয়াল ব্যান্ড সাপোর্ট করে - একটা ২.৪ গিগাহার্জ, আরেকটা ৫ গিগাহার্জ। এখনকার দিনের বেশিরভাগ ডিভাইসও কিন্তু ৫গিগাহার্জ ব্যান্ড সাপোর্ট করে। বাই ডিফল্ট বেশিরভাগ রাউটার ২.৪ গিগাহার্জের ব্যান্ডে চলে, ৫জি টা এনাবল করে দিতে হয়। আপনার ডিভাইস যদি ৫জি সাপোর্ট করে তাহলে রাউটারের ৫জি ব্যান্ডে আপনি সবচেয়ে স্মূথ ব্রাউজ করতে পারবেন, আপলোড/ডাউনলোডের ওয়াইফাই ব্যান্ডউইডথও বেশি পাবেন (আপনার আইএসপি আপনাকে যতটুকু ব্যান্ডউইডথ দিয়েছে, সেই লিমিটের মধ্যে), এবং বাসা বাড়ির মাঝে অনেকদুর থেকে কানেক্ট করেও ভালো স্পিড পাবেন। ২.৪ এবং ৫জি দুইটা আলাদা আলাদা এসএসআইডি দিয়ে রাখবেন, তাহলে ওয়াইফাইয়ে কানেক্ট করার সময়েও সহজ হবে বোঝা।
তবে ভালো এবং স্মূথ ব্রাউজিং এক্সপেরিয়েন্সের জন্য অবশ্যই ৫জি ব্যান্ড ব্যবহার করবেন। আমাদের অনেকের রাউটারে এই সুবিধা থাকার পরেও শুধুমাত্র বিষয়টা না জানার জন্য আমরা এটা ব্যবহার করি না, এবং ভাবি আমাদের নেটওয়ার্ক খারাপ এবং দুর্বল।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
South Baridhara Dhaka
Dhaka
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ