Md. Abdur Razzaque
Nearby public figures
Uttara
Uttara
Noakhali
Uttara
Uttara
1230
Uttara
1230
You may also like
সমসাময়িক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিষয়ে লেখা ও বিশ্লেষণ।
I got 4 reactions on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉
৪ জানুয়ারি প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৬-তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নৌকার মিছিল করেছি পোলাপান হিসেবে। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এবং ৬ দফা আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছিল। শুরু মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা লাভ।
তখন পুরাতন কাজিপুর। কাজিপুর রানী দিন মনি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র আমি। সিরাজগঞ্জ থেকে জুবিলী লঞ্চে আমির হোসেন ভুলু ভাই আমার কাছে অনেক গুলো বাকশালের রুপরেখা (চটি বই, বাসায় খুঁজলে পেতে পারি) পাঠায়। পুস্তিকাটি বিভিন্ন স্কুল ও জন সাধারণের মধ্যে বিতরণ করি। স্কুলে শহীদ মিনার নির্মাণসহ বিভিন্ন বিষয়ে তখন থেকেই ভূমিকা রাখার চেষ্টা করি। ছোট বেলা থেকেই আমি সিনিয়রদের সাথে চলাফেরা করেছি। বন্যার সময় আমির হোসেন ভুলু, মন্টু প্রিন্সিপাল স্যার, রুহুল ভাই, রেফাজ ভাই এবং মন্টু মামাদের সাথে বড় ছই দেয়া নৌকায় ত্রান সামগ্রী বিশেষ করে মার্কিন কাপড়ের লুঙ্গি ও শাড়ি বিতরণ করি। কাজিপুর রানী দিন মনি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যিলয়ের সামনে ছিল পুকুর। পুকুরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় ছিল এল প্যাটার্নের টিনসেড আওয়ামী লীগ অফিস। শহীদ. এম মনসুর আলী কাজিপুর এসে ঐ অফিসেই বসতেন। সবসময় নেতা, মুক্তিযোদ্ধা ও কর্মীতে মুখরিত থাকতো।
১৯৭৫ সালের মর্মান্তিক ১৫ আগস্ট। রাজনৈতিক পট পরিবর্তন। বন্ধ আওয়ামীলীগ অফিস। আমরা অল্পকিছু ছাত্র পাশেই অবস্থিত গার্লস হাই স্কুলে গোপনে একত্রিত হতে শুরু করি। আওয়ামীলীগ অফিসের ভিতরই ছাত্রলীগ অফিস ছিল। আমরা অফিস খোলা শুরু করি। রং দিয়ে কাগজের পোস্টার এবং কাজিপুর থানার বিভিন্ন ইটের দেয়ালে লিখে বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেল হত্যার বিচার দাবি করি। পাটাগ্রাম ফ্ল্যাড শেল্টার এর দীর্ঘ দেয়ালে রং দিয়ে লিখে বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেল হত্যার বিচার দাবি করি। আমার হাতের লেখা পোস্টার ও দেয়াল লেখার জন্য যথেষ্ট ভালো ছিল। টর্চের আলোতে রাতে লিখতাম।
৭৫ এর পর এভাবেই আওয়ামীলীগ অফিস খোলা শুরু করি। বদি ভাই স্বাধীনতার থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনিই প্রথম কাজিপুরে অরকিস নামে প্রথম এনজিও শুরু করেন, সাজাহান নানা (মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার) এবং তখন থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক , রেফাজ ভাই (বর্তমান সভাপতি, কাজিপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ), মন্টু মামা (সাবেক কমিশনার), হাবিবুর রহমান মাস্টার (মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার), রফিকুল ইসলাম মন্টু (প্রিন্সিপাল, মেঘাই কলেজ), রুহুল ভাই (মুক্তিযোদ্ধা ও প্রভাষক মেঘাই কলেজ এবং জাতীয় মানের ভলিবল খেলোয়াড়), মাইজবাড়ী থেকে আজিজুর রহমান (কালাম ভাইয়ের বাবা), মেঘাই থেকে ইসমাইল ভাই, হিমু ভাই, চাঁন ভাই (পরে ইউপি সদস্য), খালেক ভাই, সোনামুখী থেকে সোলেমান ভাই, সোহরাব ভাই, সাতকয়া থেকে প্রয়াত জননেতা মোহাম্মদ নাসিম ভাইয়ের এপিএস রায়হানের চাচা, বিয়াড়া থেকে ফরিদ ভাই, মোহন ভাই, আলমপুর থেকে নাধু তালুকদার ভাই (বর্তমান জেলা পরিষদ সদস্য), কাচিহারার আবুল মাস্টার ভাই, পাটাগ্রাম থেকে সোলায়মান মামা (মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার), বাহার মাস্টার, শেখ আজিজ ভাই (বাড়ি মনে পড়ছেনা), বাঐখোলা থেকে রশিদ মামা (মুক্তিযোদ্ধা), দোয়েল থেকে লুৎফর রহমান দুদু ভাই (মুক্তিযোদ্ধা), ঘোড়াগাছা, নাটুয়ারপাড়া থেকে কুদ্দুস ভাই, রেহাইশুরিবের, নাটুয়ারপাড়া থেকে সোবাহান ভাই, তখন নদী পারাপার কষ্টসাধ্য হওয়ায় কুদ্দুস ভাই ও সোবাহান ভাই কাজিপুর বাজারের পূর্ব - দক্ষিণ কোনায় রুস্তম ঘোষের (কাক) দোকানের পাশে একটি টিনসেড ঘরে থাকতেন এবং এখান থেকেই রাজনীতি ও ঠিকাদারি ব্যবসা করতেন, উত্তর তেকানি, নাটুয়ারপাড়া থেকে এছাহাক ভাই (পরানের বাবা), চাঁন মিয়া বর্তমান নাটুয়ার পাড়া ইউপি চেয়ারম্যান, তেকানী থেকে গণি চাচা (আমার আব্বার ঘনিষ্ঠ বন্ধু), সামাদ চাচা (মাস্টার), কান্তনগর থেকে আব্দুস সাত্তার মাস্টার (মুক্তিযোদ্ধা), বুরুঙ্গী থেকে ইয়াকুব আলী সরকার, খুদবান্ধী থেকে মতি ভাই, গান্ধাইল থেকে পিয়ার মাস্টার,পানাগারী থেকে ছাত্তার চাচা, ছাত্রদের মধ্যে আমি, গোলাম (বর্তমান গান্ধাইল ইউপি চেয়ারম্যান), আশরাফ (সাবেক গান্ধাইল ইউপি চেয়ারম্যান), হান্নান (বর্তমান মেয়র, কাজিপুর পৌরসভা), খলিলুর রহমান সিরাজী বতর্মান সাধারণ সম্পাদক উপজেলা আওয়ামী লীগ ও উপজেলা চেয়ারম্যান, লালমিয়া, মেঘাই (তখন ছোট) আওয়ামীলীগ অফিসে আসা শুরু করি। আওয়ামীলীগ অফিস বন্ধ করে তারপর বাসায় ফিরতাম। বেনু মামা ছিল অফিসের কেয়ার টেকার। ১৯৮১ সালে শুধু টেংলাহাটা আর, আই, এম ডিগ্রী কলেজ এবং কাজিপুর থানা মনসুর আলী মহাবিদ্যালয় ছিল। ১৯৮১ সালে টেংলাহাটা কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে মূল কলেজ ক্যাম্পাসে অনেকবার গিয়েছি। ১৯৮১ সালে ছাত্রলীগের থানা শাখা গঠন করি। আশরাফ (সাবেক গান্ধাইল ইউপি চেয়ারম্যান) সভাপতি এবং আমি সাধারণ সম্পাদক এর দায়িত্ব পালন করি। এ কমিটি গঠনের আগেই আমি এবং পরেশ দা ১৯৮১ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি উপলক্ষ্যে ফাগুনে স্ফুলিঙ্গ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করি। ঐ সময়ে এরকম একটি পত্রিকা প্রকাশ আজকের দিনের তুলনায় অনেক কঠিন ছিল। তখন বাংলারবাণীতেও লিখতাম। তখন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বতর্মান আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ওবায়দুল কাদের, এমপি এবং সাধারণ সম্পাদক বাহালুল মজনুন চুন্নু। নিয়মিত যোগাযোগ রাখি জনাব মোতাহার হোসেন তালুকদার, আমির হোসেন ভুলু ভাই, আবু ইউসুফ সূর্য ভাই, কে, এম হোসেন আলী হাসান ভাইয়ের সাথে। ১৯৮০ সালে সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে জমকালো ছাত্রলীগ করি। জুপিটার ভাই, মানু ভাই, রহমান ভাই, হিরা ভাইদের সাথে। তারপর ১৯৮৩ সালে কাজিপুর থানা মনসুর আলী কলেজ এবং থানায় জমকালো ছাত্রলীগ করি। এরপর হঠাৎ করেই সরকারি চাকরিতে যোগদান। যেখানেই সুযোগ পাই অতীতের মতোই কাজ করি।
প্রিয় সংগঠন ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা। শুভকামনা।
নতুন প্রজন্মের ছাত্রলীগ কর্মীদের জন্য প্রানঢালা শুভকামনা।
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক
সহঃ সভাপতি
পৌর আওয়ামী লীগ, কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ
ও
সহঃ সভাপতি
শহীদ এম, মনসুর আলী স্মৃতি সংসদ
কেন্দ্রীয় কমিটি
এবং
উপ-পরিচালক (অবঃ)
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড।
স্বাগতম।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Road # 19, House # 08, Sector # 07, Uttara
Dhaka
1230
Street No :03
Dhaka, DHAKA-1230
Dr. Abdul Mannan Choudhury is an academic, media personality, politician, and freedom fighter,
Dhaka, 1206
Educator,Writer,Researcher,Youtuber, Master Reviewer &Master photographer(Google)
40/1A, West Tolarbag, Mirpur-1
Dhaka, 1216
#TeamHAPPY #ChangeForWell #ChangeForTommorow #Mirpur #Dhaka14 #কাজীহ্যাপী #ভ?