নারী
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from নারী, Digital creator, Zinzira, Dhaka.
জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।
১ কাঠা = ১৬ ছটাক।
২০ কাঠা = ১ বিঘা।
৬০.৫ কাঠা = ১ একর।
=========================
১ একর = ১০০ শতাংশ।
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক।
১ একর = ৬০.৫ কাঠা।
=========================
১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট।
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ।
১ বিঘা = ২০ কাঠা ।
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ।
=========================
১ শতাংশ =৪৩৫ বর্গফুট ৬৫.৪৫ বর্গ ইঞ্চি।
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ।
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা। = ১৩০৬.৮ বর্গফুট ।
=========================
১ অযুতাংশ = ৪ বর্গফুট ৫২.৩৬ বর্গ ইঞ্চি।
১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট।
=========================
চট্টগ্রামের অধিবাসীদের জন্য নিচের হিসাবটা উপযোগী।
১ কানি = ১৬,৯৯০ বর্গফুট।
১ কানি = ৩৯ শতাংশ।
১ কানি = ২৩.৫ কাঠা।
১ কানি = ২০ গন্ডা।
=========================
১ গন্ডা = ৮৭১ বর্গফুট।
১ গন্ডা = ২ শতাংশ।
১ গন্ডা = ১.২১ কাঠা।
২০ গন্ডা = ১ কানি ।
=========================
কানিঃ
কানি দুই প্রকার। যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি
কাচ্চা কানি
: ৪০ শতকে এক বাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।
সাই কানিঃ
এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।
কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা
২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট
১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ
১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার
১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ শতক = ১ গন্ডা বা ৪৩২.৬ বর্গফুট
বিঘা-কাঠার হিসাব
১ বিঘা = (৮০ হাত × ৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ ছটাক = ২০ গন্ডা
উপরোক্ত পরিমাপ পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি খুব সহজেই হিসাব করতে পারবেন আপনার ফ্ল্যাটটির পরিমাপ। তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে আরও সহজভাবে তুলে ধরা হলো।
* ৩ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ২১৬০ বর্গফুট।
* ৫ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৩৬০০ বর্গফুট।
* ১০ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৭২০০ বর্গফুট।
এই হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি ঠিক করুন আপনি আপনার জায়গায় কোন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণ করবেন। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, রাজউক ইমারত নির্মাণ আইনে মোট জমির এক তৃতীয়াংশ জায়গা খালি রাখতে হয় রাস্তা, ড্রেন ও আলো বাতাসের জন্য।
আর যারা রেডি ফ্ল্যাট কিনবেন তারা এই হিসাবটি জেনে রাখুন। কেননা ফ্ল্যাট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্ল্যাটের মোট আয়তন ছাড়াও সিড়ি, ফ্ল্যাটের সামনে, পিছনে, সাইডের খালি জায়গাও ফ্লাটের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। যেমন –
* আপনি যদি ৯০০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট কেনেন তাহলে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ৬০০ থেকে ৬৫০ বর্গফুট।
* আর যদি ১২০০ বর্গফুট হয় সেক্ষেত্রে ৭৮০ থেকে ৮৫০ বর্গফুট হবে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন।
* ১৬০০ বর্গফুট আয়তনের ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে সব কিছু বাদ দিয়ে মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ১২০০ থেকে ১২৫০ বর্গফুট
সংগৃহীত পোস্ট।
তখন শব্দের দাম ছিলো। ১১ টাকার কার্ড স্ক্যার্চ করে রিচার্জ করলে ১০০ টা এসএমএস পাওয়া যেতো। প্রতিটা এসএমএস এ শব্দ সংখ্যার লিমিটেসন ও ছিলো। কথা বলতে বলতে ফুরিয়ে গেলেও অনলাইনে রিচার্জ করার সুযোগ হতনা। তাই প্রতিটা শব্দ খুব ভাবনা চিন্তা করে লিখতে হত। তখন একটা 's' লেখার জন্য কিপাড টাকে বার চারেক প্রেস করতে হত। তবু কেও বিরক্ত হতনা। এসএমএস বড় হয়ে গেলে তাকে কেটে কুটে ছোট করে পাঠাতে হত। তখন গ্রীন টিক নিয়ে ঝামেলা হতনা। অনলাইন না অফলাইন দেখার সুযোগও ছিলো না। ছিলো প্রতিটা এসএমএস এর পর দুই তিন মিনিটের অপেক্ষা। রাতের গুড নাইট আর সকালের গুড মর্নিং বলার জন্য আলাদা করে এসএমএস বাঁচিয়ে রাখা। তখন ইমোজি ছিলো না। আবেগ গুলোকে অনুভবে বুঝে নিতে হত। তখন শব্দের দাম ছিলো, আবেগের দাম ছিলো, অপেক্ষার দাম ছিলো, এফোর্টস এর দাম ছিলো।।
ছোট বেলায় মা এর কাছে keypad phn nokia ছিল আমার নিজেস্ব ফোন ছিলোনা এগুলো স্মৃতি ছিল 😔
গাছের হরলিক্স
গন্ধের তীব্রতা থাকলেও বাগানীর কাছে তা ব্যাপার না।
আসুন রেসিপি জেনে নেই:
১ কেজি খৈল ১০ লিটার পানিতে ৫/৭ দিন পঁচাবেন।পাত্রটি অবশ্যই ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখবেন এতে পোকা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কম হবে আর প্রতিদিন ১ বার কাঠি (ধাতব কাঠি ব্যতীত) দিয়ে নাড়বেন।
পঁচানো ১ লিটার পানির সাথে ১০ লিটার সাধারণ পানি মিশিয়ে গাছে দিবেন।
মাসে ১ বার বা ২ মাসে ১ বার গাছে দিন।
গাছকে সঠিক খাবার দিবেন
গাছ ফুলে ফুলে আপনার বাগান ভরে দিবে ।
বীফ নাগেট❤️........রেসিপি..........
❤️উপকরণ
গরুর মাংসের মিহি কিমা- ২ কাপ।
★পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ।
★আদা কুচি- ১ চা চামচ
★সয়াসস- ১ টেবিল চামুচ।
★লাল মরিচ গুঁড়া- ১ চা চামুচ।
★সাদা গোল মরিচ গুঁড়া- ১ চা চামুচ।
★কর্নফ্লাওয়ার- ১/২ কাপ।
★বেকিং পাউডার- ১ চা চামুচ।
★টমেটো সস- ২টেবিল চামুচ।
★ ডিম-২টি।
★সয়াবিন তেল- ২টেবিল চামচ
★ লেবুর রস- ১টেবিল চামচ
★ময়দা- ৩টেবিল চামচ
★ব্রেডক্রাম- ১ কাপ
★তেল- ভাজার জন্য
★লবণ- স্বাদমতো
❤️প্রস্তুত প্রনালী:
বড় একটি বাটিতে মাংসের কিমা, পেঁয়াজ, আদা, গোল মরিচ গুঁড়া, লাল মরিচ গুঁড়া, লবণ, ২টি ডিম, লেবুর রস, টমেটো সস, ২টেবিল চামুচ তেল, ব্রেডক্রামস ও বেকিং পাউডার এইসবগুলো উপকরণ নিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিতে হবে।
এরপর ১ ইঞ্চি পরিমাণ পুরু করে, নাগেট-এর আকার দিয়ে স্টিমার-এ বা ফুটন্ত পানির হাঁড়ির উপরে ডিশ রেখে ঢাকনা দিয়ে নাগেট-গুলো ঢেকে রাখতে হবে ২০-২৫ মিনিট। ভেতরেও যেন ভালোভাবে নাগেট সেদ্ধ হয়, তাই স্টিম দিয়ে নেয়া হয়।
মাংস কিছু শক্ত হলে, চুলা থেকে নামিয়ে নেয়া হয় স্টিম-এ দেয়া নাগেট-গুলো।
এবার ২টি ডিম ভালোভাবে ফেটিয়ে নিতে হবে এবং বিফ নাগেট ডিমের গোলায় ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম-এ গড়িয়ে নিয়ে ডুবো তেলে সোনালী করে ভাজতে হবে।
চারটি কাজ অতিরিক্ত করার কারণে সব ধরণের গুনাহের রাস্তা সহজ হয়।
১। অধিক খাওয়াঃ এর ফলে ঘুম, অলসতা এবং কামভাব বৃদ্ধি পেয়ে গুনাহের দিকে নফস কে ধাবিত করে।
২। অধিক ঘুমঃ অধিক ঘুম অনেক সময় ফরজ ইবাদতেও ব্যাঘাত ঘটায়। আর অতিনিদ্রা শরীর কে অবসাদগ্রস্ত করে তোলে যার ফলে ইবাদতে অনাগ্রহ দেখা দেয়।
৩। অধিক কথাঃ অধিক কথা বলার ফলে ভুল বেশি হয়। আর জবানের গুনাহ করার প্রবণতা বেড়ে যায়।
৪। মানুষের সাথে অধিক মেলামেশাঃ এর দ্বারা মানুষের দোষ ত্রুটি বেশি চোখে পড়ে। ফলশ্রুতিতে গীবত, হিংসা এসব ভয়ানক পাপ বেড়ে যায়।
এই চার কাজের বিপরীতে ৪ টি কাজ পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে সহায়তা করে।
১। পরিমিত খাবার গ্রহণ
২। পরিমিত ঘুম
৩। কম কথা বলা এবং অপ্রয়োজনীয় কথা ত্যাগ
৪। মানুষের সাথে প্রয়োজন ছাড়া মেলামেশা ত্যাগ করা।
সূত্রঃ মা'মূলাতে জমীর।
--ঈষৎ পরিমার্জিত
সংগৃহীত
৭০ হাজার ইজ''রাইলী সে''না পঙ্গু |
আশা করছি, কোটি মানুষের জবানে, আলহামদুলিল্লাহ শব্দ, বেজে উঠবে,
আলহামদুলিল্লাহ।
কি, সাপ নিয়ে চিন্তিত?? রাসেল ভাইপারের ভয়ে আছেন? বাড়ির ছোট বাচ্চাদের নিয়ে বেশী চিন্তিত হয়ে পরেছেন?? আপনার বাড়িতে সাপ প্রবেশ করবে না। বাড়িতে সাপ প্রবেশ করলেও বের হয়ে যাবে। বাড়িতে থাকা ঝোপঝাড় ইটের স্তুপ পুরাতন আসবাবপত্রের স্তুপ এগুলো পরিষ্কার করুন আজই। ইঁদুরের গর্ত থাকলে বন্ধ করে দিন। মনে রাখবেন সাপ গর্ত করতে পারে না ইঁদুরের গর্তে আশ্রয় নেয়। সাপের প্রিয় খাদ্য ইঁদুর তাই যে বাড়িতে ইঁদুরের উপস্থিতি আছে সেখানে সাপ থাকার সম্ভবনা বেশি। তাই সাপ মারার আগে ইঁদুর মারতে হবে। বাড়িতে বিড়াল পালন করুন কারন বিড়াল ইঁদুর এবং সাপ দুটোর বিরুদ্ধেই কার্যকর। পাশাপাশি ঘরের কোনায় বাড়ির আশে পাশে হাঁস-মুরগির থাকার যায়গার পাশে রেখে দিন ফেনল বা কার্বলিক এসিড এর বোতল। খেয়াল রাখবেন কোনোভাবেই যেনো বাচ্চাদের নাগালে এগুলো না আসে। আপনার বাসা-বাড়িতে যাতে সাপ ঢুকতে না পারে সেজন্য ৪ থেকে ৬ বোতল ফেনল নিয়ে মুখে দু তিনটি ছিদ্র করে ঘরের বা বাড়ির চার কোনায় ঝুলিয়ে রাখুন অথবা ঘরের দেয়ালের চারপাশে বোতলের নিচের অর্ধেক অংশ মাটি তে পুতে রাখুন। কোনো সাপই এই এসিডের গন্ধ সহ্য করতে পারে না, যদিও সাপের ঘ্রান শক্তি খুব প্রখর নয় এবং ফেনল বা কার্বলিক এসিড এর সাথে সাপের এই বিষয়টি নিয়ে পক্ষে ও বিপক্ষে মত আছে । ফেনল দাহ্য পদার্থ তাই ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করা জরুরী। বাড়ির চার পাশে ব্লিচিং পাউডার ছিটানো যেতে পারে এতে বিষাক্ত পোকামাকড় ও সাপের উপদ্রব কমে। সালফার বা গন্ধকচূর্ণ অথবা ন্যাপথলিন ছিটিয়েও সাপের উপদ্রব কমানো যেতে পারে। মনে রাখবেন বাড়ি বা ঘরে সাপ লুকিয়ে থাকতে পারে এমন স্হান যথাসম্ভব রাখা যাবে না। এসময় ফ্লোর বা মাটিতে শোয়া বা ঘুমানো থেকে বিরত থাকুন, ঘুমাতে মশারী টাঙিয়ে নিন, ঘরের কোথাও ছোট ছিদ্র থাকলে তা ফেনল মিশ্রিত কাপর বা যে কোনো কিছু দিয়ে বন্ধ করার চেষ্টা করুন।
চট্রগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মাংসের কোয়াব রেসিপি
গ্রামগুলোতে যখন আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি আর ফ্রিজের প্রচলন যখন ছিল না তখন মাংসকে কোয়াব বানিয়ে সংরক্ষণ করতো বেশ কিছুদিনের জন্য।
এটা প্রায় বিলুপ্ত খাবার। তবে এখনও চট্টগ্রামের অনেক বাড়িতে এটা না হলেই হয় না।
কোয়াব রান্নার উপকরনঃ
গরুর মাংস ৩ কেজি (হাড় ছাড়া মাংস এবং বেশ পুরু করে কাটতে হবে
১ চা-চামচ লাল-মরিচের গুঁড়া
জিরা ও ধনে গুঁড়া ২ চা-চামচ
গরম মসলা ১ চা-চামচ
আদাবাটা ২ টেবিল-চামচ
রসুনবাটা ২ চা-চামচ
দুতিন টেবিল-চামচ
তেল বা চর্বি ২-৩ টুকরা (চর্বির বদলে তেল দেওয়া ভালো কেননা এখন আমরা ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারি)
স্বাদ মতো লবণ
কোয়াব ভাজার জন্যঃ
দারুচিনি ২ টুকরা
তেজপাতা ২,৩টি
লবঙ্গ, এলাচ পরিমাণ মতো
তেল তিন কাপ অথবা গলানো চর্বি
প্রনালীঃ
মাংস পুরু করে কেটে টুকরা করে নিয়ে ধুয়ে নিন।
এখন কোয়াব রান্নার সব উপকরণ দিয়ে মাংসের টুকরাগুলো মাখিয়ে মাঝারি আঁচে চুলায় বসান। মাংস থেকে যে পানি বের হবে, তাতে কিছুক্ষণ রান্না হতে দিন।
পানি একদম শুকিয় আসলে দুই কাপ পানি দিয়ে ঢেকে দিন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে। চুলায় আঁচ কমিয়ে রেখে দিন। কিছুক্ষণ পর পর মাংস নেড়ে উল্টে পাল্টে দিন।
এভাবে একদিন রান্না করে রাখুন। এরপর থেকে দুদিন পর পর কয়েক দিন চুলায় জ্বাল দেবেন।
এরপর অন্য একটা মোটা কড়াইতে তেল গরম করে রান্না করা মাংস মসলা থেকে উঠিয়ে তেলে ভাজুন। একদম কম আঁচে চুলায় বসিয়ে রাখুন ঢাকনা ছাড়াই এবং মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। খেয়াল রাখবেন ভালো মতো যেন ভাজা ভাজা হয়।
কালো ভুনা ভুনা হয়ে গেলে নামিয়ে একদম ঠাণ্ডা করে বাক্সে ভরে রাখুন। প্রয়োজনে বের করে কুচি কুচি করে কেটে, পেঁয়াজ মরিচ দিয়ে ভেজে নিন।
টমেটোর টক, ডাল ও গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। আবার ভর্তাও বানাতে পারেন।
ঘরের উচ্ছিষ্ট থেকে তৈরি করুন গন্ধহীন শুকনো জৈব কম্পোস্ট সার।
☘️কম্পোস্ট সার তৈরির পদ্ধতি:
🌳২-৩ দিনের জমানো কাচা সবজির খোসা,শাকের ডাল পাতা, পেয়াজের খোসা,ডিমের খোসা,কলার খোসা ইত্যাদি পচিয়ে একাধিক পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ জৈব সার সহজেই ঘরে তৈরি করতে পারি।
🌳তৈরির ধাপসমূহ-
১. প্রথমে বড় মাটির টব বা প্লাস্টিকের গামলা(ছিদ্র যুক্ত) নিতে হবে। প্লাস্টিকের গামলা ব্যবহার করলে সময় বেশি লাগবে মাটির পাত্রের চেয়ে।মাটিতে গর্ত করেও তৈরি করা যায়৷
২.প্রথম লেয়ার এ কিছু শুকনো পাতা গুড়ো অথবা খবরের কাগজ ছিড়ে দিব।
৩. এর উপর আগে থেকে তৈরি করে রাখা কম্পোস্ট,তার উপর সবজির খোসা দিব।
৪.সবজির খোসার উপরে কিছু কোকোপিট দিব। এতে পরে আলাদা করে মাটি তৈরি করার সময় কোকোপিট মেশাতে হবে না।
৫.এর উপরে সবজির খোসা এরপর পুনরায় কম্পোস্ট,কোকোপিট এভাবে ক্রমানুসারে দিতে থাকব।
৬.সবার উপরে কোকোপিট দেয়ার পর ঢেকে দিব।
বাতাস চলাচল করার জন্য সামান্য ফাঁকা রাখতে হবে। অতিরিক্ত কোন পানি দিতে হবে না,সবজির খোসা থেকে যে পানি বের হবে তা কোকোপিট শুষে নিবে এজন্য কোন গন্ধ হবে না৷
>>সবজির খোসা ছোট টুকরা করে কেটে দিলে আরও ভাল। আগের ব্যবহার করা কম্পোস্ট সবজিকে তাড়াতাড়ি পচতে সহায়তা করবে৷
>>কোকো পিট এবং কম্পোস্ট যদি না থাকে তাহলে স্তরে স্তরে এর পরিবর্তে সাধারণ মাটি দিয়েও করা যায় এক্ষেত্রে কিছুটা গন্ধ হবে আর সময় কিছু বেশি লাগবে। কোকোপিট না থাকলে এর পরিবর্তে কাঠের গুড়া ব্যবহার করতে পারবেন।
>>৩০ দিন সময় লাগবে পচতে। আরও ভালভাবে পচাতে চাইলে ৩৫-৪০ দিন রাখতে হবে।
>>কলার খোসার অংশ,ডিমের খোসা সম্পূর্ণ পচবে না কিছু অংশ থেকে গেলে তা সহ গাছে ব্যবহার করা যাবে।
>>ঝুরঝুরে কম্পোস্ট পেতে ছাকনি দিয়ে ছেকে বাড়তি অংশ পরবর্তী কম্পোস্ট বানানোর সময় ব্যবহার করতে হবে।
শেয়ার করে রেখে দিন ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।
🌳ছাদে বাগানের কিছু জরুরি টিপস:🥰
১। লম্বা গাছকে ছোট গাছের পিছনে রাখতে হবে।
২। টবে বা ফ্রেমে খৈল দেয়া যাবে না, এতে পিঁপড়ার উপদ্রব বাড়তে পারে।
৩। বাজার থেকে কেনা প্যাকেটজাত কম্পোস্ট সার ব্যবহার করলে ভালো।
৪। বছরে একবার নতুন মাটি দিয়ে পুরাণ মাটি বদলিয়ে দিতে হবে. এটি অক্টোবর মাসে করলে ভালো।
৫। ছাদে বাগানের জন্য মিশ্র সার, গুঁটি ইউরিয়া, খৈল, হাড়ের গুঁড়া (পচিয়ে) ব্যবহার করা ভালো।
৬। বাজারে স্টিল লোহার ফ্রেম পাওয়া যায়. এগুলো দিয়ে অনায়সে ছাদে বাগান করা যায়।
৭। অবস্থা বুঝে গাছের গোড়ায় চুনের পানি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করা যায়।
গ্রীষ্মকালে বাড়ির ছাদে যেসব সবজি চাষ করবেন:
অনেকেই নিজের বাসার সামনে বা পেছনের খালি জায়গাতে বা বাড়ির ছাদে সবজি চাষ করে থাকেন। আপনার বাসার পিছনে কিংবা বাড়ির ছাদে যদি জায়গা থাকে তাহলে বিভিন্ন রকমের মৌসুমি সবজি লাগাতে পারেন। বর্তমান সময়টা যেহুতু গরমের সেহেতু এমন সবজি লাগাতে হবে যা উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিতে পারেন এই গরমে বাড়ির ছাদের স্বল্প পরিসরের জায়গায় কী কী সবজি লাগানো যায় সে সম্পর্কে-
১। মটরশুটি-
সালাদ এবং অন্যান্য অনেক খাবারে ব্যবহার হয় এই সবজি। খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে মটরশুটি। জুন-জুলাই প্রকৃত সময় মটরশুটি চাষের। তাই স্বল্প পরিসরে চাষ করার জন্য মটরশুটি উত্তম।
২। শসা-
সবজি এবং ফল, দুভাবেই শসার মূল্যায়ন করা যায়। এর জন্য গরম আবহাওয়া যথোপযোগী। বাড়ির পিছনে শসা লাগালে ভিটামিনের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি আপনার বাসার সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পাবে।
৩। টমেটো-
টমেটো শীতকালীন সবজি। গরমেও এর চাষ করা যায়। টমেটো খুব সহজে পোকামাকড় দ্বারা আক্রান্ত হয়। তাই কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে।
৪। বেগুন-
টমেটোর মতো বেগুনও শীতকালীন সবজি হলেও গরমে চাষ করা যায়। দুটো বেগুণের চারা পাশাপাশি না লাগিয়ে কিছুটা দূরত্বে লাগাতে হবে। বেগুনগাছ লাগানোর প্রকৃত সময় জুন-জুলাই।
৫। মরিচ-
মরিচ চাষের জন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো- রোদের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্দ্রতা এবং সুষম মাটি। গাছে ফুল আসা মাত্রই জৈব সার ব্যবহার করুন।
৬। ভুট্টা-
একটি আরেকটি পুষ্টিকর খাবার যা গরমকালে চাষ করা হয়। ভুট্টার পরাগায়নের জন্য গ্রীষ্মকালের বাতাস খুব জরুরি। বিভিন্ন খাবারে ভুট্টার ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া গরম করেও ভুট্টা খাওয়া যায়।
ছাদে চাষ উপযোগী গাছ:
ক) আম- বারি আম-৩ (আম্রপালি), বাউ আম-২ (সিন্দুরী);
খ) পেয়ারা- বারি পেয়ারা-২, ইপসা পেয়ারা-১;
গ) কুল- বাউ কুল-১, ইপসা কুল-১ (আপেল কুল) , থাই কুল-২;
ঘ) লেবু- বারি লেবু -২ ও ৩, বাউ কাগজি লেবু-১;
ঙ) আমড়া- বারি আমড়া-১, বাউ আমড়া-১;
চ) করমচা- থাই করমচা;
ছ) ডালিম- (দেশী উন্নত);
জ) কমলা ও মাল্টা – বারি কমলা-১, বারি মাল্টা – ১;
ঝ) জামরুল- বাউ জামরুল-১ (নাসপাতি জামরুল), বাউ জামরুল-২ (আপেল জামরুল) ইত্যাদি।
ঞ) সবজি- লাল শাক, পালং শাক, মুলা শাক, ডাটা শাক, কলমী শাক, পুইঁশাক, লেটুস, বেগুন, টমেটো, মরিচ ইত্যাদি।
🌱 শাক বীজ বপনের সহজ পদ্ধতি 🍀🌱
আগে বীজগুলো ৮-১০ ঘন্টা ভিজিয়ে নিন। পাত্রের মাটিতে বেশি পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। তার উপর বীজ গুলি ছিটিয়ে দিবেন।
তার উপরে শুকনো গুড়া মাটি বা কোকোপিট ছিটিয়ে দিয়ে হালকা একটা লেয়ার দিবেন। যেন বীজ গুলি ঢেকে যায় এমন।
এর পর স্প্রেয়ার দিয়ে পানি স্প্রে করে দিয়ে পলিথিন ও পেপার কাগজ দিয়ে ঢেকে রাখবেন যতদিন জার্মিনেট না হয়।
প্রয়োজনে ৩ দিনে এক বার পানি স্প্রে করে দিতে পারেন মশ্চায়র ধরে রাখতে।
এভাবে লাল শাক, ডাটা, ধনিয়া, কলমি,পাট, লেটুস,বিলাতী ধনিয়া, পালং শাক ও পুই শাক বীজ বপন করতে পারেন।
এক্ষেত্রে পুই,কলমি,পালং,ধনিয়া ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে নিতে পারেন আগে। বাকীগুলো না ভেজালেও চলবে।
হ্যাপি গার্ডেনিং।
নারী🇧🇩 এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
#বীজ_জার্মিনেট
#শাক_বীজ
©️
✳️শাক-সবজি লাগানোর বর্ষপঞ্জি✳️
#বর্ষপঞ্জি
আপনার গাছের জন্য ১২টি সহজ ঘরোয়া তৈরি সার পদ্ধতি 🌿🌱
🔸কলার খোসা 🍌
পটাসিয়াম সমৃদ্ধ: ছোট ছোট টুকরো করে কেটে গাছের চারপাশে পুঁতে দিন বা তরল সারের জন্য জলে ভিজিয়ে রাখুন।
🔹কফি গ্রাউন্ড ☕
নাইট্রোজেনের উৎস: তরল সার তৈরি করতে সরাসরি মাটিতে যোগ করুন বা জলের সাথে মিশ্রিত করুন। কীটপতঙ্গ দূর করতে সাহায্য করে।
🔸ডিমের খোসা 🥚
উচ্চ ক্যালসিয়াম: একটি সূক্ষ্ম পাউডারে গুঁড়ো করুন এবং কোষের দেয়ালকে শক্তিশালী করতে মাটিতে ছিটিয়ে দিন।
🔹সবজি রান্নার জল 🥦
পুষ্টিগুণে ভরপুর: ঠাণ্ডা সবজি রান্নার পানি গাছে পানিতে ব্যবহার করুন।
🔸ফল এবং সবজি স্ক্র্যাপ 🥬
কম্পোস্টিং: আপনার বাগানের জন্য পুষ্টি সমৃদ্ধ কম্পোস্ট তৈরি করুন।
🔹কাঠের ছাই 🔥
পটাসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম: মাটিতে হালকাভাবে ছিটিয়ে দিন কিন্তু মাটির পিএইচ বৃদ্ধি রোধ করতে অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
🔸অ্যাকোয়ারিয়াম জল 🐟
নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ: অ্যাকোয়ারিয়ামের পানি ব্যবহার করুন গাছে পানি দেওয়ার জন্য।
🔹বিয়ার ইস্ট 🍺
খনিজ এবং ভিটামিন: পানিতে দ্রবীভূত করুন এবং মাসিক ব্যবহার করুন।
🔸চা পাতা 🍵
ট্যানিন এবং পুষ্টি: ব্যবহৃত পাতা মাটিতে মিশ্রিত করুন বা একটি চা আধান প্রস্তুত করুন।
🔹ভাতের জল 🍚
স্টার্চ এবং খনিজ: চাল ধুয়ে জল গাছপালা জল ব্যবহার করুন.
🔸সাদা ভিনেগার 🍶
অ্যাসিডিক বৈশিষ্ট্য: অ্যাসিড-প্রেমী উদ্ভিদের জন্য মাটির পিএইচ কম করার জন্য জলের সাথে মেশান।
🔹কমলার খোসা 🍊
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ এবং কীটপতঙ্গ প্রতিরোধক: শুকিয়ে গুঁড়ো করে পিষে মাটিতে মিশিয়ে নিন।
এই সহজ, পরিবেশ বান্ধব সারগুলি বর্জ্য হ্রাস করার সময় আপনার গাছগুলিকে উন্নতি করতে সাহায্য করবে! 🌱
♦️পোষ্ট টি উপকারে আসলে পেইজে লাইক ফলো শেয়ার দিন। 👏
নারী🇧🇩
হ্যাপি গার্ডেনিং
ফ্রিজে খাবার সতেজ রাখার কিছু টিপসঃ—👇👇
🌹সবজি পলিথিনের ব্যাগে রাখবেন না। সবজি রাখুন কাগজের প্যাকেটে কিংবা খবরের কাগজ দিয়ে মুড়ে। অনেকদিন সতেজ থাকবে।
🌹মরিচের বোঁটা ফেলে রাখবেন, শাক কেটে না ধুয়ে রাখবেন, ধনে পাতা রাখবেন গোড়া ফেলে। শাকের পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ রাখার উপায় হচ্ছ একটু ভাপিয়ে রাখা। বেগুনের গায়ে মেখে রাখতে পারেন সামান্য একটু তেল।
🌹ফ্রিজের গায়ের সাথে লাগিয়ে কোন খাবার রাখবেন না। বিশেষ করে কোন রকমের তাজা ফলমূল বা সবজি তো একেবারেই না।
🌹মাখন তো ফ্রিজে রাখতেই হয়, ঘি-কেও ফ্রিজে রাখতে পারেন অনেকদিন ভালো রাখার জন্য। তবে দুটিই রাখবেন একদম এয়ার টাইট পাত্রে।
🌹গুঁড়ো দুধ কিংবা চানাচুর, বিস্কিটের মত খাবার ফ্রিজে একদম সতেজ ও মুচমুচে থাকে। এক্ষেত্রে সবচাইতে ভালো হবে প্লাস্টিকের পাত্রে সংরক্ষণ করলে।
🌹ফ্রিজে যাই রাখুন না কেন, প্লাস্টিকের এয়ার টাইট বাক্সে সংরক্ষন করুন। এবং ফ্রিজে সর্বদা এক টুকরো কাটা লেবু রাখুন। মাঝে মাঝে বেকিং সোডা মেশানো পানি দিয়ে ফ্রিজ মুছে নিন। এতে এক খাবারের গন্ধ অন্য খাবারে প্রবেশ করবে না। ফ্রিজেও দুর্গন্ধ হবে না।
🌹ফ্রিজে যেমন মাংসই রাখুন না কেন, সেগুলো অবশ্যই ভালো করে ধুয়ে একদম পরিষ্কার করে রাখুন। এতে মাংসে বাজে গন্ধ হবে না, অনেকদিন পর্যন্ত সতেজ থাকবে, স্বাদ থাকবে অক্ষুণ্ণ।
🌹মাছ ফ্রিজে রাখার আগে ভালো করে কেটে বেছে, লবণ পানি দিয়ে ধুয়ে তবেই রাখুন। এতে স্বাদে কোন হেরফের হবে না। আঁশটে গন্ধ ওয়ালা মাছে সামান্য একটু ভিনেগার মাখিয়ে রাখুন।
🌹ফ্রিজে কাটা পেঁয়াজ রাখতে চাইলে পেঁয়াজ একটি এয়ার টাইট বাক্সে রেখে সামান্য লবণ ছিটিয়ে দিন। তারপর বাক্সটি মুখ বন্ধ করে প্লাস্টিকের ব্যাগে ভরে নিন। ব্যাগটি সিল করে ফ্রিজে রাখুন।
🌹ফ্রিজে ডিম রাখার সময় মোটা অংশটি নিচের দিকে ও সরু অংশটি ওপরে রাখুন। ডিম হাতলে না রেখে বাটিতে করে ফ্রিজের ভেতরে রাখুন। অনেকদিন ভালো থাকবে।
🌹ফ্রিজের ভিতরের আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।
🌹মাছ কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে তাতে লবন লেবুর রস এবং হলুদ গুড়ো মাখিয়ে প্যাকেট করে ফ্রিজে রাখলে মাছে একদম গন্ধ হবে না।
আমার দেওয়া পোস্ট গুলো যদি উপকারে আশে তবে কমেন্ট করে শেয়ার করে সবাই কে দেখার সুযোগ করে দিন।
"এসির বিকল্প"
আমাদের পৃথিবীর প্রায় দশ ফুট নিচে তাপমাত্রা একই থাকে। এটি গ্রীষ্মে 45-50 ডিগ্রি সেলসিয়াস বা শীতকালে 0-2 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায় না। এটা প্রায় 20-22℃ পর্যন্ত শুধুমাত্র ঘোরাফেরা করে। ঘর বানানোর আগে ভিত খনন করার সময় আমরা যদি আমাদের বাড়ির নিচের ছবিতে দেখানো যন্ত্রপাতি স্থাপন করি তাহলে ১২ মাস আমাদের ঘরে তাজা বাতাস আসবে এবং আমাদের বাড়ি প্রাকৃতিকভাবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে।
বিপরীতে, আমরা যখন এসি ব্যবহার করি তখন আমাদের জানালা-দরজা বন্ধ করতে হয়, যার কারণে আমাদের শোবার ঘরটি কম অক্সিজেনের চেম্বারে পরিণত হয় যা আমাদের অস্বাস্থ্যকর করে তোলে। বিদ্যুতের অপ্রয়োজনীয় অপব্যবহার এবং পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের ক্ষতির পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলের আকারে আমাদের আর্থিক ক্ষতিও হয়। শুধুমাত্র এই ডিভাইসটি ইনস্টল করে এবং ঘরে বাতাসের প্রবাহ সামঞ্জস্য করে, আমরা সারা বছর ধরে আমাদের বাড়িতে বিশুদ্ধ বাতাস এবং নিয়মিত তাপমাত্রা উপভোগ করতে পারি।
আরও তথ্যের জন্য আপনি গুগল এ গিয়ে জিও থার্মাল কুলিং লিখে সার্চ করতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলো পেতে পেজটি ফলো করে রাখুন
The Power Of " সূরা মূলক
মনে করুন , আপনি মারা গেছেন ! আপনার জানাজার নামাজ শেষ ! আপনাকে কবরে রাখা হলো ! আপনি অপেক্ষা করতেছেন মুনকার নাকির ফেরেশতার জন্য ! কিন্তু , তাঁরা আসছে না ! অথচ জান্নাতের সুঘ্রাণ পাওয়া শুরু করেছেন আপনি ! একটু পরেই– কবরের সাথে জান্নাতের একটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি হয়ে গেলো ! আপনি ভাবলেন , এ কেমন কথা ! প্রশ্ন - উত্তর কই !? তখন আপনার মনে পড়ল— ' প্রতি রাতে সূরা মূলক পাঠ করলে কবরে প্রশ্ন উত্তরের ঝামেলা নাই ! কবর আজাবেরও কোনো চান্স নাই ! অতঃপর , রেশমী চাদরের নরম বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে আপনি বললেন- · ' আলহামদুলিল্লাহ ' !
- ( তিরমিজি -২৮৯০ এর সহীহ অংশ থেকে )
👉খুবই প্রয়োজনীয় কিছু টিপস:-------
১: ডিপ ফ্রিজে আদা রসুন বাটা সংরক্ষণ করে রাখতে চাইলে সামান্য লবন ও সয়াবিন তেল মিশিয়ে রাখলে আদা রসুন বাটা শক্ত হয়ে থাকেনা তাই যখন ইচ্ছে সাথে সাথে নিয়ে রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন
২: লেয়ার মুরগির মাংস রান্নার সময় জয়ফল গুঁড়া মিশিয়ে নিলে মাংশ তাড়াতাড়ি নরম হয়ে যাবে
৩: প্রেশার কুকারে মাংস রান্না করলে মাংসের স্বাদ কিছুটা কমে যায় তাই মাংস রান্নার জন্য মশলা প্রথমে কষিয়ে নিয়ে তারপর মাংস দেওয়ার পর কুকারের ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন
মাংসের স্বাদ অটুট থাকবে...😇
৪: মাংস নরম করতে কাঁচা পেঁপে বাটা ব্যবহার করলে মাংসে তেল ঝাল বেশি দিতে হয় তাই পেঁপের পরিবর্তে জয়ফন গুড়া করে দিলে মাংস নরম হওয়ার পাশাপাশি সুঘ্রাণ ও স্বাদও হয় বেশি
৫: হাঁসের মাংস রান্না করার আগে মাংস গুলো কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবন মিশিয়ে ৩০মি: ভিজিয়ে রাখুন
৩০মি: পর মাংস গুলো লবন পানি থেকে তুলে ভালোভাবে ধুয়ে নিন
এতে হাঁসের নিজস্ব একটা গন্ধ আছে তা দূর হবে এই গন্ধটা যারা পছন্দ করেন না তাদের উপকারে আসবে
৬: আমরা স্যান্ডুউইচ তৈরির সময় পাউরুটির চারপাশের ব্রাউন অংশ টুকু কেটে ফেলে দিয়ে থাকি
এই ব্রাউন অংশ টুকু ফেলে নাদিয়ে রোদে শুকিয়ে গুড়া করে ব্রেডক্রাম তৈরি করে নিতে পারি
৭: চড়া দামে বাজার থেকে এলাচ গুড়া কিনে না এনে ঘরেই তৈরি করে নিতে পারেন এলাচ গুড়া
এলাচ ব্লেন্ডারে গুড়া করে চালনি দিয়ে চেলে গুড়া ঝারে সংরক্ষণ করে রাখুন আর প্রয়োজনে ব্যাবহার করুন
৮: যে মাছের উগ্র গন্ধ ভালো লাগে না তা রান্নার সময় লেবুপাতা দিয়ে রান্না করলে সুঘ্রাণ ছড়াবে
বি: দ্র: মাছ চুলা থেকে নামানোর ৪-৫ মি: আগে লেবুপাতা দিতে হবে এর বেশি আগে দিলে রান্না তিতা হয়ে যাবে....
৯: বিরিয়ানি রান্নায় স্টার মশলা/Star anise ব্যবহার করলে বিরিয়ানি বেশি সুস্বাদু হয়।
Collected
⭕ এক পিচ লেবু দিয়ে বাসায় দই বিজ বানিয়ে নিন,,, টক দই বাসায় কিভাবে বানাবেন⭕
★দুধ
★লেবু
🏵️🏵️ বিজ কিভাবে বানাবেন →একটা লেবুর অর্ধেক কেটে রস বের করে একটি বাটিতে নিন,,দুধ জাল করে কুসুম গরম অবস্থায় হাফ কাপ দুধ লেবুর সাথে মিক্সি করে এক রাত রেখে দিন। সকালে দই বিজ হয়ে যাবে। পানিটা ছেঁকে বিজ টা তুলে নিবেন।
🏵️🏵️ টক দই→দুধ জাল করে নিবেন। একটি বাটিতে এক চা চামচ দই বিজ নিবেন। তার মধ্যে কুসুম গরম অবস্থায় দুধ ঢেলে নেড়েচেড়ে ঢেকে সারারাত রেখে দিতে হবে। সকালে টক দই রেডি।
♦️ আট মাস থেকে বাচ্চাকে টক দই খাওয়াতে পারবেন।
♦️দই চিড়া // দই + ফল // খালি দই খাওয়াতে পারেন।
★★★লাইক,কমেন্ট, শেয়ার করতে ভুলবেন না আপুরা🥰
চাল ধোঁয়া পানি,ডাল ধোঁয়া পানি,ভাতের মাড় পাতলা করে, কলার খোসা,আলুর ছোলা, পেয়াজের খোসা, ডিমের খোসা গুড়ো,বিভিন্ন প্রকার সবজির খোসা, ডিম সিদ্ধ করার পানি,অল্প কিছু খৈলের গুঁড়া,সামান্য চুনের পানি,সাথে কিছু নিমপাতা দিয়ে তৈরি করে ফেললাম গাছের জন্য রাসায়নিক সারের বিকল্প অর্গানিক সার!
🌿এবার আসুন জেনে নেই রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে অর্গানিক সারের উপকারীতা:-
১. গাছের ক্যালসিয়ামের অভাব পুরন করে ডিমের খোসা। ডিমের খোসা গুরো করে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। অল্প পরিমানে চুনের পানিও দিতে পারেন তাতে ক্যালসিয়ামের অভাব দূর হবে।
২. গাছের নাইট্রোজেনের ঘাটতি পুরন করতে চাল বা ডাল ধোয়া পানি দিন। ভাতের মাড়ের সাথে পানি মিশিয়ে পাতলা করে গাছের গোড়ায় দিন। খৈল দিয়ে তরল সার তৈরি করে দিন।
৩. পটাশিয়ামের ভালো উৎস হলো কলার ছোলা বা খোসা ও পেঁয়াজের খোসা। কলার ছোলা বা খোসা ও পেঁয়াজের খোসা ৩ দিন ভিজিয়ে সেই পানি গাছের গোড়ায় দিন।
৪. ব্যবহৃত চা পাতা গাছের জন্য উপকারি নাইট্রোজেনের ভালো উৎস। চা পাতা গাছের গোড়ায় দিন। চা পাতার সাথে চিনি থাকলে, চা পাতা ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন।
৫. শাক সবজির উচ্ছিষ্ট অংশ নির্দিষ্ট পাত্রে পানিসহ জমিয়ে ১০ দিন পর তরল স্যার হিসেবে ব্যবহার করলে আলাদা কোনো রায়সানিক স্যার ব্যবহার করতে হবে না।
শিশুদের বদনজর থেকে বাঁচানোর উপায়:
নবী করিম (সঃ) ইরশাদ করেন:“নজর লাগা সত্য,যদি তাকদীরের আগে কিছু অগ্রগামী হত তাহলে তা নজর লাগায় হত।...” (মুসলিম হাদীস নং: ২১৮৮)
অর্থাৎ নজর লাগা সত্য বিষয়। শিশুর উপর বদনজর পড়লে শিশুটি কান্নাকাটি করতে থাকে, খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে
দেয়। ফলশ্রুতিতে মা-বাবাসহ পরিবারের সবাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। উনাদের জন্যই এ পোস্ট।
প্রথমত যার বদ নজর লাগছে বলে সন্দেহ করা হয়, তাকে ওযু করিয়ে অযুর পানি রোগীর শরীরে পিছন দিক থেকে ঢাললেও উপকার মিলে। এটা হাদিস শরীফ সিদ্ধ আমল।
নবী করিম (সঃ) আমের বিন রাবীয়াকে ওযু করিয়ে সে পানি দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ওযু করিয়েছিলেন।
কার নজর লেগেছে তা জানা না গেলে কয়েকটা আয়াতে কারীমা ও দোয়া পড়ে ফু দিলেও ইনশাআল্লাহ উপকার মিলবে। আপনারা নিজেরাই অযু করে এ আয়াতে কারীমা ও
দোয়াগুলো পড়ে ফু দিন।
১/আয়াতে কারীমা-
ক) সূরা ফাতিহা,
খ) আয়াতুল কুরসী (সূরা বাক্বারার ২৫৫নং আয়াত)
গ) সূরা বাক্বারার শেষের দুটি আয়াত (২৮৫ ও ২৮৬ নং আয়াত),
ঘ) সূরা ইখলাছ,
ঙ) সূরা ফালাক,
চ) সূরা নাস,
২/দোয়া-
ক) জিব্রাঈল (আঃ) নবী করিম (সঃ) কে এই দু’আর মাধ্যমে
ফু দিয়েছিলেন -
ﺑِﺎﺳْﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﺭْﻗِﻴﻚَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺷَﻲْﺀٍ ﻳُﺆْﺫِﻳﻚَ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻛُﻞِّ
ﻧَﻔْﺲٍ ﺃَﻭْ ﻋَﻴْﻦِ ﺣَﺎﺳِﺪٍ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻳَﺸْﻔِﻴﻚَ ﺑِﺎﺳْﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﺭْﻗِﻴﻚَ
“আমি আপনাকে আল্লাহর নামে ঝাড়-ফুঁক করছি প্রতিটি এমন জিনিষ হতে, যা আপনাকে কষ্ট দেয় এবং প্রত্যেক জীবের অমঙ্গল হতে ও হিংসুকের বদ নজর হতে আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য দান করুন। আমি আপনাকে আল্লাহর
নামে ঝাড়-ফুঁক করছি।”
খ)
ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠﻪِ ﻳُﺒْﺮِﻳْﻚَ ﻭﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺩﺍَﺀٍ ﻳَﺸْﻔِﻴْﻚَ، ﻭﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﺣﺎِﺳِﺪٍ ﺇﺫﺍَ
ﺣَﺴَﺪَ، ﻭَﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻛُﻞِّ ﺫِﻱْ ﻋَﻴْﻦٍ
“আল্লাহর নামে শুরু করছি, তিনি তোমাকে মুক্ত করুন, প্রত্যেক অসুখ থেকে আরোগ্য দান করুন, প্রত্যেক হিংসুকের
হিংসা থেকে এবং প্রত্যেক বদনযরের অনিষ্ট থেকে মুক্ত করুন। (মুসলিম)
তবে বদ নজর থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য রাসুল (সঃ) যে দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন সেই দোয়া পড়ে বাচ্চার গায়ে ফুক দিলে আল্লাহ তায়ালা বাচ্চাকে মন্দ থেকে নিরাপদ রাখবেন ইনশাআল্লাহ ।
দোয়াটি রাসূল (সঃ) পড়ে উনার প্রিয় নাতীদ্বয়ের উপর
ফুক দিতেন। দোয়াটি নিম্নরূপঃ
ﺃُﻋِﻴْﺬُﻛُﻤﺎَ ﺑِﻜَﻠِﻤﺎَﺕِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺍﻟﺘﺎَّﻣَّﺔِ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺷَﻴْﻄﺎَﻥٍ ﻭَﻫﺎَﻣَّﺔٍ ﻭَﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ
ﻋَﻴْﻦٍ ﻻَﻣَّﺔٍ
“আল্লাহর পরিপূর্ণ বাণী সমূহের মাধ্যমে আমি তোমাদের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করছি সকল প্রকার শয়তান থেকে, বিষধর প্রাণীর অনিষ্ট থেকে এবং সকল প্রকার বদ নযর থেকে।” (বুখারী)
এ দোয়াটি পড়ে বাচ্চাদের সবসময় ঝাড়-ফুক করা ভালো।
আরেকটা বিশেষ কথা। সন্ধ্যার ঠিক পরপর শিশুদের ঘরের বাইরে বের করা উচিত না। রাসূল (সঃ) নিজে এ বিষয়ে আমাদেরকে নিষেধ করেছেন।
রাসূলে করিম (সঃ) ইরশাদ ফরমান -“যখন সন্ধা হয় তখন তোমাদের শিশুদেরকে বাইরে যাওয়া থেকে বিরত রাখ। কেননা এই সময়ে শয়তানের দল বাইরে ছড়িয়ে পড়ে। যখন
রাতের একটি প্রহর অতিবাহিত হবে তখন (শিশুদেরকে) ছেড়ে দিতে বাধা নেই।” (বুখারী ও মুসলিম
পারিবারিক আর্থিক ব্যবস্থাপনা: আব্বা বেঁচে থাকলে যে পরামর্শ দিতেন।
প্রকৃতিতে বৃষ্টি শেষ হয়, তারপর রোদ উঠে, কিন্তু মধ্যবিত্তের আর্থিক সংকটের বর্ষা কখনো শেষ হয় না। তাই এদের দরকার ছাতা- অন্তত যাতে 'আর্থিক বর্ষা' কিছুটা হলেও ঠেকানো যায়। আমি মাঝে মাঝে ভাবি, আমার এ বর্ষাকালীন ছাতা কী হবে তা যদি আব্বাকে জিজ্ঞেস করতাম তিনি কী বলতেন? আমার ধারণা তিনি নিচের কথা গুলো বলতেন।
১। যা কিনবি নগদ টাকায় কিনবি। বাকিতে নয়। নগদ টাকায় কিনলে 'টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে' এ সাইকোলজিক্যাল ফিলিংটি কাজ করে। যা অযথা ব্যয় থেকে আমাদের রক্ষা করে। বাকিতে কিনলে যেহেতু টাকা তাৎক্ষণিকভাবে হাতছাড়া হয় না, তাই খরচ করতে মন খচখচ করে না। মনে রাখবি, ক্রেডিট কার্ডেও এটা প্রযোজ্য।
২. সুপারশপ নয় ছোট মুদি দোকান/ কাঁচা বাজার থেকে কেনাকাটা করবি। সুপারশপের এস্টাবলিশমেন্ট খরচের কারণে যেকোনো জিনিষের দাম বেশি থাকে। তাছাড়া সবাই যদি সুপারশপে যায় পাড়ার দোকানদার বাঁচবে কীভাবে?
৩.বিদ্যুত/ মোবাইল ফোনের খরচ কমা।গাড়ির তেল খরচও কমা। রেস্টুরেন্টে খাওয়া কমিয়ে দে। বাড়িতেও খাওয়াদাওয়ার বাহুল্য কমিয়ে দেয়াই ভালো। তবে পারতপক্ষে পুষ্টিকর খাবার যেমন, দুধ, ডিম বাদ দিস না।
৪. খুব দরকার না হলে নতুন জামাকাপড়/জুতো না কেনাই ভালো।
৫. বিলাস দ্রব্য বর্জন কর। দুনিয়ার সব ঘড়ি একই সময় দেখায়। দামি হলে ভিন্ন সময় দেখায় না।
৬. যে ফার্নিচারে আরো বেশ কবছর যাবে, ওগুলো না বদলানোই ভালো।
৭. ছোটবেলায় তোর মা মুষ্টিচাল বাঁচাতেন, মনে আছে? অল্প অল্প সঞ্চয় কর।
৮. ভুলেও না বুঝে শেয়ার মার্কেটে যাবি না। ওটা সবার জন্য না।
৯. বড়ো কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান না করাই ভালো। এটা লোক দেখানো অপচয় মাত্র, বরং টাকাটা রেখে দে। বিপদে কাজে লাগবে।
১০. সুদ/ লাভ যুক্ত ঋণ নিবি না। প্রাণে মারা পড়বি।
১১. অপ্রয়োজনীয় ভ্রমণ করিস না। তবে একদম যে বউবাচ্চা নিয়ে বেড়াতে যাবি না তা নয়, কিন্তু সেটা যেন আর্থিক নিরাপত্তা নষ্ট না করে।
১২. যদ্দুর সম্ভব সঞ্চয়ে হাত দিবি না। যা আয় সে অনুযায়ী খরচ করবি। চাদরের বাইরে পা বাড়ালেই সমস্যা।
মনে রাখবি 'পয়সা বাঁচানো' মানে 'পয়সা আয়' করা। তবে, বাদলা ব্যাটা একটা কথা বলি, তাহলো মধ্যবিত্তদের আর্থিক লড়াই আসলে কখনো শেষ হয় না, তারপরও সম্ভব হলে অন্যদের সাহায্য করবি। দানের মতো বরকত আর কিছুতে নাই।
আব্বা,আব্বা, আপনার অসাধারণ পরামর্শগুলো খুব মিস করি।
#আসুনমায়াছড়াই।
(পোস্টটি শেয়ার করা যাবে।)
প্রাইভেসি
আজ থেকে আর মাত্র ১০ বছর পর -
- হ্যালো, এটা কি পিৎজা হাট ?
- না স্যার, এটা গুগল'স পিৎজা।
- আমি কি তাহলে ভুল নাম্বারে ফোন করেছি?
- না স্যার, গুগল দোকানটা কিনে নিয়েছে।
- ওকে, আমি কি পিৎজার অর্ডার দিতে পারি?
- স্যার, আপনি সাধারণত যে পিৎজার অর্ডার দেন আজকেও কি ওটাই দেবেন?
- আমি সাধারণত যে পিৎজার অর্ডার দিয়ে থাকি সেটা আপনি কিভাবে জানলেন?
- আপনার ফোন নাম্বার অনুযায়ী, আপনি শেষ ১৫ বার ডাবল চিজ বারো স্লাইস সসেজ+পেপারনী পিজা অর্ডার দিয়ে ছিলেন।
- আমি এবারও ওটাই চাই।
- কিন্তু স্যার, আপনার কোলেস্টেরল যেহেতু হাই তাই আমি ৮ স্লাইজ ভেজিটেবল পিজা অর্ডার করতে পরামর্শ দিচ্ছি।
- আমার কোলেস্টেরল হাই এটা আপনি কিভাবে জানলেন?
- কাস্টমার গাইড থেকে। আমাদের কাছে আপনার গত ৭ বছরের ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট আছে।
- আমি ভেজিটেবল পছন্দ করি না, যেটা চাইছি ঐটাই দিন। কোলেস্টেরলের জন্য আমি ঔষধ খাই।
- কিন্তু আপনিতো নিয়মিত ঔষধ খান না। ৪ মাস আগে লাজ ফার্মা থেকে ৩০টা ট্যাবলেটের একটা পাতা কিনেছিলেন।
- আমি অন্য আরেকটা দোকান থেকে বাকিগুলো কিনেছি।
- কিন্তু স্যার, আপনার ক্রেডিট কার্ড তা বলছে না।
- আমি নগদ ক্যাশ দিয়ে কিনেছি।
- স্যার, আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অনুযায়ী সে পরিমান টাকা আপনি তোলেননি।
- আমার অন্য আয়ের উৎস আছে।
- আপনার ট্যাক্স ফর্মে সে তথ্যের কোন উল্লেখ চোখে পড়ছে না।
- ধুর মশাই, আপনার পিজার গুষ্টির পিন্ডি চটকাই। পিৎজাই খাবো না। গুগল, ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, সেলফোন, ইন্টারনেট নেই এমন একটা দ্বীপে চলে যাবো যেখানে আমার উপর কেউ এত নজরদারি করতে পারবে না।
- হ্যাঁ স্যর বুঝতে পেরেছি, তার আগে আপনার পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে, আমাদের কাছে তথ্য আছে ৫ সপ্তাহ আগে তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
collected
একটি পরিপূর্ণ নিম গাছ প্রায় ১০ টন এসির সমপরিমাণ ঠান্ডা রাখে তার চার পাশের বাতাসকে
==================================
নিম গাছ পরিবেশগত ভাবে খুবই উপকারী । এটি খুব বেশি মাত্রার দূষণ সহ্য করতে পারে এবং শুষ্ক মৌসুমে পাতা পড়ে গেলেও সেগুলোতে তাড়াতাড়ি নতুন পাতা চলে আসে । নিম গাছের পাতা তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণে সীসা শোষণ করে। ধূলিকণা, কার্বন ডাই-অক্সাইড, সালফার অক্সাইড এবং নাইট্রোজেনের মতো দূষক শোষণ করার ক্ষমতা নিম গাছের রয়েছে। ১৯৯৬ সালে আন্তর্জাতিকভাবে একটি সমীক্ষা ইঙ্গিত দেয় যে নিম গাছ শিল্প এলাকায় ও শহুরে দূষণ দূর করার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত প্রজাতিগুলির মধ্যে একটি এবং এটি পরিচিত হট স্পটগুলিতে সবুজ বেল্টের মত কাজ কর।
নিমের কার্বন ডাই-অক্সাইড ফিক্সেশন করার ক্ষমতা অন্যান্য গাছের তুলনায় তুলনামূলকভাবে বেশি। এটি প্রতি সেকেন্ডে কার্বন ডাই-অক্সাইডের ১৪ টি মাইক্রোমোল ( প্রতি বর্গ মিটার) ঠিক করতে পারে। নিম গাছের পত্র পৃষ্ট সর্বাধিক কার্বন ডাই-অক্সাইড ফিক্স করার জন্য একটি ভাল বিকল্প হিসেবে কাজ করে এবং অন্যান্য দূষণ উপাদানগুলির বিরুদ্ধে একটি ঢাল প্রদান করে বিশেষ করে সালফার ডাই-অক্সাইড।
একটি পরিপূর্ণ নিম গাছ প্রায় ১০ টন এসির সমপরিমাণ ঠান্ডা রাখে তার চার পাশের বাতাসকে।
নিম আমাদের দেশীয় গাছ, আবহাওয়া উপযোগী এবং যে কোনো ধরনের মাটিতে জন্মে। নিম গাছ দ্রুত বর্ধণশীল, পানির স্তর ধরে রাখে, মাটির ক্ষয় ও মরুময়তা রোধ করে। নিমের তেল মানুষ, গরু ও পশুপাখির উকুননাশক এবং চর্মরোগ নিরোধক। নিমের তেল, খৈল ও পাতা প্রাকৃতিক কীট নিবারক ও সার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। নিমের কাঠ অধিক মূল্যবান, উন্নত মানের, স্বাস্ব্যকর ও পরিবেশসম্মত এবং এই কাঠ দিয়ে ঘরবাড়ি ও আসবাবপত্র তৈরি করা যায় যা উঁই, ঘৃণ আ অন্য পোকায় নষ্ট করে না।
নিম গাছ অন্যান্য গাছের চেয়ে বেশি অর্থকরি এবং পরিচর্যায় তেমন খরচ নেই। নিম বাড়ির আঙিনা, রাস্তাঘাট, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতসহ সর্বত্র লাগানো যায়। নিম গাছের গন্ধে আশপাশের ফসলেও কীট-পতঙ্গ আসে না ! তাই ফসলের মাঠেও নিম গাছ লাগানো উপকারী। তুলনামূলকভাবে নিমের অথনৈতিক গুরুত্ব অন্যান্য কাঠ, ফল ও ঔষধী গাছ থেকে অনেব বেশি। নিমের পাতা হাম, বসন্ত, ঘা, খুজলি, পাঁচড়া ও চুলকানিতে ব্যবহার হয়। নিম গাছে রোগ-ব্যাধি হয় না এবং এই গাছ গরু-ছাগলে খায় না। এই গাছ জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে, পাখিরা এই গাছের ফল খায়। নিম জন্মনিয়ন্ত্রণ, মশক নিধন, কৃমিনাশ, অজীর্ণ ও ডায়াবেটিস রোগে ব্যবহার হয়। নিমের শুকনো পাতা মূল্যবান কাপড়-চোপড়, বীজ ও ফসল সংরক্ষণে এবং পোকা দমনে ব্যবহার করা হয়। নিমের কসমেটিকস স্বাস্থ্য উপযোগী এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন। নিমের শিকড়, ছাল ডাল-পালা পাতা, ফুল, ফল এবং বীজসহ সকল কিছুই ব্যবহার উপযোগী এমনকী নিমের ছাইও।
দাঁত ও দাঁতের মাড়ি সুস্থ রাখার জন্য, দাঁতের মাজন ও পেস্ট তৈরিতে নিম ব্যবহার হয়। নিমের তেল মাথা ঠান্ডা রাখে, টাক মাথায় চুল গজায় এবং চুল পড়া বন্ধ করে। নিম সার ও কীটনাশক, মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণী এবং উপকারী কীটপতঙ্গের জন্যে ক্ষতিকর নয়। নিম কুষ্ঠ ও অজীর্ণ রোগে উপকারী, ইহা এন্টিসেপটিক এবং যৌন রোগ নিরামক। নিম একটি ধনন্তরী মহৌষধ এবং সর্বোপরি যে বাড়িতে নিম গাছ থাকে সে বাড়ি সকল প্রকার রোগ-ব্যাধিমুক্ত থাকে। নিম গাছকে বিজ্ঞানীরা আগামী শতকের মহামূল্যবান বৃক্ষ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন এবং নিম গাছের তৈরি ওষুধ রাসায়নিক ওষূধের চেয়ে বেশি উপকারে আসবে বলে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের মতো দরিদ্র দেশে নিম অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে ১০ বছর বয়সের দু‘টি নিম গাছের পাতা, ফল, তেল, ও ডালপালা বিক্রি করে সে আয় থেকে ৫ জনের একটি পরিবারের সারা বছরের মৌলিক চাহিদা পূরণ সম্ভব।
সামনে গাছ লাগানোর মৌসুম শুরু হবে। সবার বাড়ির খালি জায়গায় রাস্তার ধারে যার যার পছন্দ অনুযায়ী গাছ লাগাতে পারি।আসুন গাছ লাগাই, অক্সিজেনের ফাক্টরী গড়ে তুলি। ©️
জনসচেতনতায়—
(we are to change the trend)
゚viral
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Zinzira
Dhaka
1310
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ