দক্ষ.xyz - ফ্রি অনলাইন ট্রেনিং প্লাটফর্ম
Nearby computer & electronics services
1216
Kafrul, Mirpur
487 South Monipur, Mirpur-2
Mirpur
Mirpur 1216
200 west monipur, mirpur
Senpara Parbota, Mirpur
Mirpur
Mirpur
Senpara Parbata Mirpur/10
Road 04, Mirpur
Dhaka_1216
Mirpur/10
Mirpur/2
Bangladesh
দক্ষ.xyz হচ্ছে একটি অনলাইন ভিত্তিক ফ্রি
দক্ষ.xyz হচ্ছে একটি অনলাইন ভিত্তিক ফ্রি ট্রেনিং প্লাটফর্ম, যার প্রধান এবং একমাত্র লক্ষ্য উদ্দেশ্য হল আপনার স্কিল তৈরি করা। আমরা আপনার পছন্দনীয় বিষয়ে আপনাকে দক্ষ করে গড়ে তুলবো। সারা পৃথিবীতে আজ বেকারত্বের সংখ্যা বাড়ছে সেই সাথে অনেকে চাকুরি হারাচ্ছে তার অন্যতম কারণ হল দক্ষতার অভাব। আমাদের বেশীর ভাগ ছাত্রছাত্রী প্রাতিস্টানিক শিক্ষা গ্রহনের ব্যয় বহন করতে হিমশিম খাও সেই খানে স্কিল তৈরির জন্য টাকা খর
প্রগ্রেসিভ ওয়েব অ্যাপস, বা PWAs এটি একটি টেকনোলজি যা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে একটি সমন্বয় তৈরি করে।
PWAs একটি উন্নত ওয়েব অ্যাপস মডেল, যা উপযুক্ত উপায়ে ওয়েব এবং অ্যাপস এর উপায় মিলিয়ে দেয়। এগুলি মোবাইল অ্যাপস এর মতো দ্রুত লোড হতে, অফলাইন ব্যবহারের সুযোগ দেয় এবং পুশ নোটিফিকেশন এবং অন্যান্য অ্যাপস এর মতো বৈশিষ্ট্য প্রদান করে।
এই টেকনোলজির একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো অফলাইন অ্যাক্সেস। PWAs একবার লোড হয়ে গেলে, ব্যবহারকারীরা অফলাইনে এটি ব্যবহার করতে পারে, এটি ওয়েব সার্ভার এর সাথে সংযুক্ত থাকার প্রয়োজন নেই।
এই প্রযুক্তির আরও একটি মহত্ত্বপূর্ণ উপায় হলো স্থানীয় স্টোরে ইনস্টলেশন এবং আপডেটের প্রয়োজন নেই। ব্যবহারকারীরা ওয়েব ব্রাউজ় করার প্রয়োজন ছাড়াই এই অ্যাপস ব্যবহার করতে পারে, যা একটি স্মুদ এবং সহজ অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
এই প্রযুক্তির মাধ্যমে উন্নত অভিজ্ঞতা এবং দ্রুত লোডিং দ্বারা, PWAs ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর নতুন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এটি ওয়েব এবং মোবাইল ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে একটি উদাহরণস্বরূপ, এবং আমাদের ডিজিটাল সময়সার এ এক নতুন ধারার সূচক।
এই নতুন উদাহরণের সাথে, আমরা প্রয়ুক্তির নতুন সম্ভাবনাগুলি দেখতে পাচ্ছি এবং নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারছি। সুতরাং, আমরা দেখতে পাবো যে এই প্রযুক্তি আমাদের ডিজিটাল পরিবর্তনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পাচ্ছে।
jQuery একটি জনপ্রিয় জাভাস্ক্রিপ্ট লাইব্রেরি, যা ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ব্যবহার করা হয়। এই লাইব্রেরির সাহায্যে আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের ইন্ট্যারেক্টিভিটি এবং ডাইনামিক এলিমেন্টগুলি তৈরি করতে পারেন। jQuery দ্বারা সাধারণ জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের বেশিরভাগ কাজ সহজ করা যায়, যার ফলে ওয়েব ডেভেলপাররা বেশি সময় বাঁচাতে পারেন এবং কোড লেখার জন্য প্রোগ্রামিং জ্ঞানের প্রয়োজন কমে যায়।
jQuery -এর গুরুত্বপূর্ণ কিছু ফিচার হলোঃ
• DOM এক্সেস: jQuery দ্বারা আপনি সহজেই DOM এক্সেস করতে পারেন এবং ওয়েবসাইটে ইন্টারঅ্যাকটিভ কাজের জন্য এলিমেন্টগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।
• ইভেন্ট হ্যান্ডলিং: jQuery সাধারণ ইভেন্ট হ্যান্ডলিং কাজ সহজ করে তোলে এবং বিভিন্ন ইভেন্ট স্ক্রিপ্ট যোগ করার জন্য একটি সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে।
• AJAX সাপোর্ট: jQuery AJAX রিকোয়েস্ট করার জন্য একটি সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে যার মাধ্যমে আপনি সার্ভারের ডাটা সহজেই লোড করতে পারেন।
• এনিমেশন এবং ইফেক্ট: jQuery দ্বারা আপনি আকর্ষণীয় ইফেক্ট এবং এনিমেশন তৈরি করতে পারেন যা আপনার ওয়েবসাইটের ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
• ক্রস-ব্রাউজার সাপোর্ট: jQuery সবগুলি মেজর ওয়েব ব্রাউজারে সাপোর্ট করে, এটি আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের ক্রস-প্ল্যাটফর্ম কাজে সুবিধা প্রদান করে।
ধন্যবাদ আমার আর্টিকেল পড়ার জন্য। আমি আশা করি এটি আপনার জন্য উপকারী হবে। যদি আপনি আরও জানতে আগ্রহী হন বা যেকোনো প্রশ্ন থাকে তবে দয়া করে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা!
আগামীকাল ৩ আগষ্ট, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ, PHP 8.3.0 Beta 2 রিলিজ হতে যাচ্ছে। এর আগে গত ২০ জুলাই PHP 8.3.0 Beta 2 রিলিজ দেওয়া হয়। অবশ্যই PHP 8.3.0-তে নতুন অনেক কিছু যুক্ত করা হয়েছে।
1. Typed class constants
2. json_validate() function
3. Randomizer class additions
4. Dynamic class constant fetch
5. More appropriate Date/Time exceptions
6. Read only amendments
7. Saner array_sum() and array_product()
8. Arbitrary static variable initializers
9. Improvements to the range() function
.3
আপনার ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বিভিন্ন ওয়েব ব্রাউজার (যেমন- Chrome, Opera, Firefox, Brave, EDGE) জুড়ে সঠিকভাবে দেখায় এবং কাজ করে কিনা তা নিশ্চিত করতে HTML এবং CSS কোডের জন্য ব্রাউজার compatibility নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। ব্রাউজার compatibility বেশ কিছু স্টেপ follow করতে হয়। যেমন-
1. Use a Reset or Normalize CSS: ব্রাউজার-নির্দিষ্ট স্টাইল রিসেট করতে এবং ব্রাউজার জুড়ে স্টাইলিংয়ের জন্য একটি সামঞ্জস্যপূর্ণ বেসলাইন নিশ্চিত করতে আপনার স্টাইলশীটের শুরুতে একটি CSS রিসেট করুন বা CSS স্বাভাবিক করুন। https://necolas.github.io/normalize.css/
2. Vendor Prefixes: CSS-এর যেসব properties-এর জন্য vendor prefix প্রয়োজন সেগুলোতে উপযুক্ত vendor prefix ব্যবহার করুন৷ বিভিন্ন ব্রাউজারে নির্দিষ্ট CSS properties-এর জন্য বিভিন্ন prefix প্রয়োজন হতে পারে। Autoprefixer-এর মতো টুলগুলি আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে vendor prefix যোগ করতে সহায়তা করতে পারে। https://autoprefixer.github.io/
3. Feature Detection: নির্দিষ্ট CSS এবং HTML ফিচার ব্যবহার করার আগে ব্রাউজার সেই ফিচার সমর্থন করে কিনা সনাক্ত করতে Modernizr-এর মতো টুল ব্যবহার করতে পারেন৷ https://modernizr.com/
4. Use Relative Units: লেআউট এবং সাইজিংয়ের জন্য নির্দিষ্ট পিক্সেলের পরিবর্তে em, rem বা percentages-এর মতো আপেক্ষিক ইউনিট ব্যবহার করতে পারেন। এটি এলিমেন্টগুলোকে বিভিন্ন স্ক্রিনের আকার এবং রেজুলেশন জুড়ে আরও ভালোভাবে স্কেল করতে পারে।
5. Media Queries: আপনার লেআউটকে বিভিন্ন স্ক্রীন সাইজ এবং ডিভাইসে মানিয়ে নিতে Media Queries ব্যবহার করতে পারেন।
6. Test on Multiple Browsers: আপনার ওয়েবসাইট বা অ্যাপ্লিকেশনের যেকোনো compatibility সমস্যা সনাক্ত করতে এবং সমাধান করতে বিভিন্ন ব্রাউজার এবং ডিভাইসে পরীক্ষা করুন।
আজকে আমরা কথা বলবো DevOps Engineering নিয়ে। DevOps ইঞ্জিনিয়াররা Development এবং Operation টিমের মধ্যে গ্যাপ পূরণের জন্য কাজ করে। তারা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়াকে স্ট্রীমলাইন এবং স্বয়ংক্রিয় করতে কাজ করে, নিশ্চিত করে যে কোডটি নির্ভরযোগ্য এবং দক্ষতার সাথে Production Environment-এ স্থাপন করা যেতে পারে। DevOps ইঞ্জিনিয়ারদের মূল দায়িত্বগুলির মধ্যে রয়েছেঃ
• সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনগুলির Development, Deployment এবং Monitoring জন্য অটোমেশন টুল এবং ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করা।
• সফটওয়্যারের Deployment সমস্যা চিহ্নিত করতে এবং সমাধান করতে ডেভেলপমেন্ট টিমকে সহযোগিতা করা।
• কনফিগারেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ডেভেলপ করা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা, যেমন Chef বা Puppet।
• Terraform বা CloudFormation-এর মতো টুল ব্যবহার করে Infrastructure তৈরি ও পরিচালনা করা।
Top WordPress Plugins for Optimization
1. SEO Optimization: Yoast SEO - helps optimize content for search engines
2. Site Speed: WP Super Cache - improves site speed by caching pages
3. Security: Wordfence Security - provides firewall and malware scanning
4. User Experience: Jetpack - offers features such as social media sharing and site analytics
আজকে কথা বলবো WordPress Theme Development নিয়ে। WordPress হল একটি জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম যা দিয়ে বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইটকে রান করে। ওয়ার্ডপ্রেসের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এর নমনীয়তা, যা ব্যবহারকারীদের কাস্টম থিম তৈরি করে তাদের সাইটের চেহারা এবং অনুভূতি কাস্টমাইজ করতে দেয়। WordPress থিম ডেভেলপমেন্টে অনেকগুলো ফাইলের একটি সেট, যা ওয়েবসাইটের লেআউট, টাইপোগ্রাফি, রঙ এবং অন্যান্য ডিজাইন উপাদান সহ একটি ওয়েবসাইটের ভিজ্যুয়াল চেহারা নিয়ন্ত্রণ করে।
কি-কন্সেপ্টঃ
• Template Hierarchy: WordPress একটি ওয়েবসাইটের প্রতিটি পৃষ্ঠার জন্য কোন টেমপ্লেট ফাইল ব্যবহার করতে হবে তা নির্ধারণ করতে একটি শ্রেণিবদ্ধ সিস্টেম ব্যবহার করে। এই সিস্টেমটি ডেভেলপারদের নির্দিষ্ট পৃষ্ঠা বা সাইটের অংশগুলির জন্য কাস্টম টেমপ্লেট তৈরি করতে দেয়।
• Functions.php: এই ফাইলটি একটি WordPress থিমে কাস্টম কার্যকারিতা যোগ করার জন্য একটি কেন্দ্রীয় অবস্থান। এটি কাস্টম পোস্টের টাইপ রেজিস্টার করতে, কাস্টম ট্যাক্সনমি যোগ করতে, নতুন ছবির সাইজ যোগ করতে এবং আরও অনেক কিছু করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
• WordPress APIs: WordPress অনেকগুলি API সরবরাহ করে যা প্ল্যাটফর্মের মূল কার্যকারিতার সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এই APIগুলির মধ্যে রয়েছে থিম কাস্টমাইজেশন API, কাস্টমাইজার API এবং উইজেট API।
বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে SQL এবং NoSQL ডাটাবেজঃ
1. ফাইন্যান্স ইন্ডাস্ট্রি-
ফাইন্যান্স ইন্ডাস্ট্রি তাদের লেনদেন সিস্টেম এবং ডেটা বিশ্লেষণের জন্য SQL ডাটাবেজের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে। SQL ডাটাবেজগুলিকে তাদের স্ট্রাকচার্ড ডেটা এবং জটিল প্রশ্নগুলির বিশাল ভলিউম পরিচালনা করার ক্ষমতার জন্য পছন্দ করা হয়।
2. স্বাস্থ্যসেবা-
স্বাস্থ্যসেবা শিল্প তাদের ইলেকট্রনিক স্বাস্থ্য রেকর্ড সিস্টেম এবং চিকিৎসা গবেষণার জন্য SQL এবং NoSQL উভয় ডাটাবেজের উপর নির্ভর করে। এসকিউএল ডাটাবেজগুলিকে তাদের স্ট্রাকচার্ড ডেটা পরিচালনা করার ক্ষমতার জন্য পছন্দ করা হয়, যখন NoSQL ডাটাবেজগুলি মেডিকেল ছবি এবং ভিডিওগুলির মতো অসংগঠিত ডেটা পরিচালনা করার ক্ষমতার জন্য পছন্দ করা হয়।
3. ই-কমার্স-
ই-কমার্স শিল্প তাদের লেনদেন ব্যবস্থা এবং গ্রাহক ডেটা বিশ্লেষণের জন্য SQL ডাটাবেজের উপর ব্যাপকভাবে নির্ভর করে।
4. সোশ্যাল মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি-
সোশ্যাল মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি তাদের ব্যবহারকারী-উৎপাদিত বিষয়বস্তু এবং রিয়েল-টাইম বিশ্লেষণের জন্য NoSQL ডাটাবেজের উপর অনেক বেশি নির্ভর করে। NoSQL ডেটাবেজগুলি তাদের অসংগঠিত ডেটা এবং স্কেলেবিলিটি পরিচালনা করার ক্ষমতার জন্য পছন্দ করা হয়।
5. গেমিং ইন্ডাস্ট্রি-
গেমিং ইন্ডাস্ট্রি তাদের রিয়েল-টাইম অ্যানালিটিক্স এবং প্লেয়ার ডেটা ম্যানেজমেন্টের জন্য NoSQL ডাটাবেজের উপর অনেক বেশি নির্ভর করে।
6. বিজ্ঞাপন শিল্প-
বিজ্ঞাপন শিল্প তাদের রিয়েল-টাইম বিশ্লেষণ এবং বিজ্ঞাপন লক্ষ্য করার জন্য NoSQL ডাটাবেজের উপর খুব বেশি নির্ভর করে।
Front-end Development
Essential Skills-
1. Proficiency in HTML, CSS, and JavaScript
2. Knowledge of responsive design and cross-browser compatibility
3. Understanding of version control systems, such as Git
Tools-
1. Text editors, such as Sublime Text or Visual Studio Code
2. CSS preprocessors, such as Sass or Less
3. Front-end frameworks, such as React or Angular
Alternative Career Paths in Web Development-
1. UX/UI Design : UX/UI designers create the look and feel of websites and applications. They focus on user experience and interface design, ensuring that users can easily navigate and interact with digital products.
2. Front-end Development: Front-end developers are responsible for the visual and interactive elements of websites and applications. They use HTML, CSS, and JavaScript to create user-facing features and ensure that digital products are responsive and functional across different devices.
3. Back-end Development: Back-end developers work on the server-side of web development, creating the logic and functionality that powers digital products. They use programming languages like PHP, Python, Ruby, or Java to build and maintain the databases, APIs, and other server-side components that support front-end features.
CSS Framework হচ্ছে Pre-Written CSS কোডের লাইব্রেরি, যা ব্যবহার করে আপনি সহজে এবং দ্রুত একটি ওয়েব সাইটের User Interface তৈরি করতে পারবেন। CSS Framework আপনার ডিজাইনের Speed, Consistency, Accuracy বাড়িয়ে দিবে। এছাড়া CSS Framework -গুলো Extensible হওয়ায় আপনি চাইলেই Customize করতে পারবেন।
বর্তমান ডেভেলপার ওয়ার্ল্ডে জনপ্রিয় CSS Framework গুলো হল-
• Bootstrap
• Tailwind CSS
• Foundation
• Materialize
• Semantic UI
WordPress একটি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, সংক্ষেপে CMS। সম্প্রতি W3Techs -এর এক সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্বের 43.1% ওয়েবসাইট WordPress-এ তৈরি। আর CMS মার্কেটের 63.6% WordPress-এর দখলে।
Market share of server-side languages, according to a recent survey by W3Techs
জাভাস্ক্রিপ্ট, একটা বহুমুখী প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এটি একটি ক্লায়েন্ট-সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ, এর মানে এটি ব্রাউজারে এক্সিকিউট হয়। জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে সার্ভার-সাইড স্ক্রিপ্টিংও করা যায়, অর্থাৎ সার্ভারে রান হয় এমন ওয়েব এপ্লিকেশন তৈরি করা যায়। এছাড়া মোবাইল এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, গেম ডেভেলপমেন্ট, ডেটা ভিজ্যুয়ালাইজেশন, ডেটা এনালাইসিস, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মত কাজ করা যায়।
গত ২টা আর্টিকেলে আমরা HTML এবং CSS-এর সবগুলো ভার্সন সম্পর্কে জেনেছি। সবগুলো ভার্সনের ফিচার গুলো একত্র করে একটি লার্নিং রোডম্যাপ তৈরি করলে সেটি দেখতে হবে নিচের ছবির মত
#দক্ষ
আজকে আমরা জানবো CSS সম্পর্কে। CSS বা Cascading Style Sheets হচ্ছে স্টাইল শীট ল্যাঙ্গুয়েজ যা HTML বা XML ডকুমেন্টের ফরম্যাটিং এবং ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন বর্ণনা করে।
আমরা জানি HTML 4.01 থেকে CSS যুক্ত হয়। এর আগে HTML -এ কিছু ট্যাগ ছিলো যেমন , , ইত্যাদি দিয়ে বেসিক কিছু স্টাইলিং করা যেত। HTML ডকুমেন্ট থেকে কন্টেন্ট এবং স্টালিং আলাদা করার জন্য 1994 সালে Håkon Wium Lie এবং Bert Bos প্রথম "Cascading HTML Style Sheets" নামে রিসার্চ পেপার পাবলিশ করেন, যা CSS -এর ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত। এরপর 1996 সালের ডিসেম্বরে CSS-এর প্রথম অফিসিয়াল ভার্সন CSS1 রিলিজ হয়। CSS1-এ HTML এলিমেন্টকে স্টাইল করার জন্য selectors, properties, value এই মেথডটি ইন্ট্রডিউস করা হয়। Font properties, Colors, Backgrounds, Text Formatting এগুলো CSS1 -এর মূল বিষয় ছিল। এর দু’বছর পর 1998 সালে আসে CSS2, যেখানে position, z-index, media-specific stylesheets এবং টেবিলের প্রিন্টিং ও Inheritance-এর মত বিষয়গুলো যুক্ত হয়। 2004 সালে list ও float যুক্ত করে এবং CSS2 -এর Bug ফিক্স করে CSS2.1 রিলিজ দেওয়া হয়। CSS1, CSS2 এর মত CSS3 মার্কেটে আসেনি। CSS3 আসছে ধীরে ধীরে অল্প অল্প ফিচার যুক্ত করার মাধ্যমে। বলা যায় CSS2 রিলিজের পর থেকে CSS3 আসা শুরু করেছে। CSS3-এর উল্লেখযোগ্য ফিচার গুলো হল, Selector Level, Box Model, Backgrounds and Borders, Text Effects, Transitions, Animations, Media Query ইত্যাদি। এরপর Grid Layout, Flexbox, CSS Variables, Scroll Snap এই ফিচারগুলো নিয়ে যাত্রা শুরু করে CSS4। অর্থাৎ প্রতিনিয়ত CSS আপডেট হচ্ছে এবং সেইসাথে ব্রাউজার ইঞ্জিনগুলোও।
আজ এপর্যন্ত থাক। সবাই ভালো থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
CSS Official Documentation - https://www.w3.org/Style/CSS/Overview.en.html
“Cascading HTML style sheets -- a proposal” - https://www.w3.org/People/howcome/p/cascade.html
প্রথমেই আমরা দেখেছিলাম যে, ব্রাউজার HTML বুঝতে পারে। তো চলেন HTML-এর বংশ পরিচয় জানা যাক। কোথা থেকে আসলো, কেনো আসলো, কি কি করতে পারে।
HTML একটি মার্কাপ ল্যাঙ্গুয়েজ। এখন নিশ্চয় মাথায় একটা প্রশ্ন আসছে, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শুনেছি এই মার্কাপ ল্যাঙ্গুয়েজ আবার কি? কোনো চিন্তা নাই।
মার্কাপ ল্যাঙ্গুয়েজ হলো Annotation টেক্সট দিয়ে লেখা একটা ভাষা, যেটা আপনার কন্টেন্ট সম্পর্কিত স্ট্রাকচারাল এবং সিমেন্টিক ইনফরমেশন ক্যারি করে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কাপ ল্যাঙ্গুয়েজের মধ্যে মুল পার্থক্যটা হচ্ছে, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ডিজাইন করা হয়েছিল সফটওয়্যার তৈরি করার জন্য এবং কম্পিউটারকে দিয়ে একটা স্পেসিফিক কাজ করানোর জন্য। আর মার্কাপ ল্যাঙ্গুয়েজ ডিজাইন করা হয়েছে কন্টেন্টের স্ট্রাকচার এবং প্রেজেন্ট করার জন্য।
1993 সালে স্যার টিমোথি জন বার্নাস-লি, যিনি World Wide Web (WWW)’র জনক, ওয়েব পেইজ তৈরি করার জন্য HTML 1.0 প্রস্তাব করেন। HTML 1.0 -এ Heading, Paragraph, Links, Lists এরকম বেসিক বিষয় ছিল। এরপর ১৯৯৫ সালে HTML 2.0 -এ Form Elements (Input, Textarea etc.), Tables, Image সাপোর্ট যুক্ত করা হয়। ইমেজ লোড না হলে টেক্সট দেখানোর জন্য alt অ্যাট্রিবিউটও যুক্ত করা হয়। এর দু’বছর পর অর্থাৎ 1997 সালে HTML 3.2 ইন্ট্রডিউস করা হয়। HTML 3.2 -তে অনেকগুলো নতুন Element, Attribute এবং HTML Frames যুক্ত হয়। Frame দিয়ে ওয়েব পেইজকে মাল্টিপল সেশনে ভাগ করা যেত। 1999 সালে HTML 4.01 -এ প্রথমবারের মত CSS এবং আগের থেকে আরও এডভান্স Form handling, JavaScript দিয়ে স্ক্রিপ্টিং সক্ষমতা এবং মাল্টিমিডিয়া এলিমেন্ট যেমন audio, video ইন্টডিউস করা হয়। এরপর XML সিনট্যাক্স দিয়ে HTML 4.01-কে রিফমুলেশন করে 2000 সালে XHTML (Extensible Hypertext Markup Language) নিয়ে আসে। এর 14 বছর পর 2014 সালে HTML5 আসে। যেখানে অনেক নতুন ফিচার যেমন, সিম্যান্টিক ট্যাগ (header, nav, footer etc.), মাল্টিমিডিয়া এলিমেন্ট (video, audio), গ্রাফিক্স এলিমেন্ট (canvas), ফর্ম ভ্যালিডেশন (required, min, max attribute etc.) ইত্যাদি আরো অনেক কিছু যুক্ত করা হয়।
HTML সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে W3C-এর HTML পেইজ ভিজিট করতে পারেন।
https://html.spec.whatwg.org/
আজ এপর্যন্ত থাক। সবাই ভালো থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
গতকাল আমরা ব্রাউজার ইঞ্জিন সম্পর্কে জেনেছি। কারণ, আমাদের ওয়েবসাইটটি একটা ব্রাউজারের মাধ্যমে মানুষজন দেখবে। তাই এটা জানা জরুরি যে, কোন কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বা জিনিস ব্রাউজার ইঞ্জিন বুঝতে পারে।
তাহলে এটা স্পষ্ট যে, ব্রাউজারের URL বারে ওয়েব অ্যাড্রেস লিখে কিবোর্ডের এন্টার দেওয়ার সাথে সাথে সার্ভার থেকে এমন কিছু রিটার্ণ দিতে হবে যেটা ব্রাউজার ইঞ্জিন বুঝবে। অর্থাৎ HTML, CSS, JavaScript, SVG, Canvas, WebGL। আর এই টেকনোলোজিগুলো জানলেই এবং ব্যবহার করতে পারলেই আপনি দাবি করতে পারেন যে, আপনি একজন “ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপার”।
এখন আপনার মনে আরেকটা প্রশ্ন উঁকি দিবে সেটা হচ্ছে ভাই, অমুক বিজ্ঞাপনে দেখলাম ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপার হইতে ReactJS, VueJS, AngularJS, JQuery, Bootstrap, TailwindCSS ডট ডট ডট শিখতে হবে। দেখেন লাইব্রেরি বা ফ্রেমওয়ার্কের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য প্রি-বিল্ট এবং রিইউজেবল কম্পনেন্ট ও টুল প্রভাইড করা। এখন ফ্রন্টএন্ড লাইব্রেরি বা ফ্রেমওয়ার্কগুলো আপনাকে HTML, CSS, JavaScript -এর প্রি-বিল্ট এবং রিইউজেবল কম্পনেন্ট প্রভাইড করবে তাই না। এখন এটা পরিষ্কার যে React, AngularJS, JQuery, Bootstrap, TailwindCSS লাইব্রেরি এবং ফ্রেমওয়ার্কগুলো শেখার জন্য আপনাকে HTML, CSS, JavaScript ভালো পরিমাণ নলেজ নিতে হবে।
আজকে এপর্যন্ত থাক। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আপনি কি ওয়েব শিখতে চাচ্ছেন? কিন্তু Facebook, YouTube -এ ReactJS, MERN, WordPress, Laravel ইত্যাদি কোর্সের বিজ্ঞাপন দেখে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন, যে কোনটা ছেড়ে কোনটা শিখবো? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। যদিও এক আর্টিকেলে আপনি কি শিখবেন, কেনো শিখবেন, যা শিখবেন তা আপনার ক্যারিয়ার ট্র্যাকের জন্য প্রয়োজন কিনা বলা সম্ভব না, তাই আর্টিকেল গুলো হবে ধারাবাহিক।
দেখেন হিসেবটা সিম্পল, একটা ওয়েব সাইটে আমি এক্সেস নিবো কিভাবে? অবশ্যই ব্রাউজারের মাধ্যমে তাই না। সেটা হতে পারে Google Chrome, Mozilla Firefox, Microsoft Edge, Opera ইত্যাদি। এই ওয়েব ব্রাউজারগুলোর ব্রাউজার ইঞ্জিন বা লেআউট রেন্ডারিং ইঞ্জিন থাকে। যেমন, গুগোল ক্রোম, অপেরা, মাইক্রোসফট এজ এই ব্রাউজারগুলো Blink ইঞ্জিন ব্যবহার করে। আবার ফায়ারফক্স Gecko, অ্যাপল সাফারি WebKit ইঞ্জিন ব্যবহার করে।
এই ব্রাউজার ইঞ্জিনগুলো-
1. HTML (Hypertext Markup Language): ওয়েব পেইজের কন্টেন এবং স্ট্রাকচার বর্ণনা করে।
2. CSS (Cascading Style Sheets): ওয়েব পেইজের Visual Presentation বা HTML এলিমেন্টের লেআউট বর্ণনা করে। যেমন, একটা এলিমেন্টের কালার, ফন্ট, সাইজ, পজিশন, এনিমেশন বর্ণনা করে।
3. JavaScript: JavaScript একটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যার ফলে ওয়েব পেইজকে ডিনামিক এবং ইন্টারএক্টিভ করা যায়।জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে HTML এলিমেন্ট ম্যানিপুলেট, ইভেন্ট হ্যান্ডেল (একটা এলিমেন্টে ক্লিক করলে কি একশন হবে), নেটওয়ার্ক রিকোয়েস্ট (সার্ভার থেকে ডেটা লোড করা বা পোস্ট করা), পেইজ রিফ্রেশ ছাড়া HTML DOM মডিফাই করা ইত্যাদি।
4. SVG (Scalable Vector Graphics): SVG, এটি একটি ভেক্টর গ্রাফিক্স ফরম্যাট। SVG দিয়ে 2D গ্রাফিক্স বা এনিমেশন তৈরি করা যায়। সাধারন ইমেজ ফরম্যাট যেমন, png, jpeg, jpg ইত্যাদি রাস্টার গ্রাফিক্স ফরম্যাট। অর্থাৎ জুম করলে ফেটে যায়। কিন্তু SVG-তে ভেক্টর হওয়ায় ফেটে যায়না। আবার প্রচলিত ইমেজ ফরম্যাটের হিসেবে SVG-এর সাইজ নগণ্য। যার ফলে ওয়েব পেইজও দ্রুত লোড হয়।
5. Canvas: HTML5 এর একটি ট্যাগ। ওয়েব পেইজে JavaScript ব্যবহার করে ডাইনামিক্যালি গ্রাফিক্স ড্র এবং রেন্ডার করা যায়। কমপ্লেক্স ভিজ্যুয়ালাইজেশন, এনিমেশন, গেম তৈরি করতে Canvas ব্যবহার করা হয়।
6. WebGL (Web Graphics Library): WebGL জাভাস্ক্রিপ্টের এপিআই। এটি ব্যবহার করে ব্রাউজারে 3D গ্রাফিক্স ভিজ্যুয়ালাইজ করা যায়। এটি হার্ডওয়্যার-অ্যাক্সিলারেটেড 3D গ্রাফিক্স রেন্ডার করতে কম্পিউটারের GPU ব্যবহার করে।
রেন্ডার করতে পারে।
আজকে ব্রাউজার ইঞ্জিন পর্যন্ত। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
🔖💻এফিলিয়েট মার্কেটিং ফ্রি ট্রেনিংঃ💻
Zoom Live at ⏰ 9.00 PM on 𝟬𝟭 𝗝𝘂𝗹𝘆’𝟮𝟮 (𝗙𝗿𝗶𝗱𝗮𝘆)
এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ নিজে কোন সার্ভিস কিংবা প্রোডাক্ট এবং কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম (after sale’s service) তৈরি না করে, অন্যের প্রোডাক্ট ও মার্কেটিং মেটিরিয়ালস ( sale page, video, ads copy, email copy ect.) ব্যবহার করে গ্লোবালি একটি ডিজিটাল বিজনেজ কিংবা ডিজিটাল ক্যারিয়ার দাড় করানোর একমাত্র পদ্ধতিটিই এফিলিয়েট মার্কেটিং হিসেবে পরিচিত।
অনলাইন আয়ের যে কয়টি মাধ্যম আছে তার মধ্যে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। এফিলিয়েট মার্কেটিং ট্রেনিং আপনাকে সহয়তা করবে-
✅ কোন বিনিয়োগ ছাড়াই কিভাবে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির পার্টনারশীপ অর্জন করবেন এবং ৪০% থেকে ৯৫% পর্যন্ত শেয়ার পাবেন;
✅ নিজে বড় ঝুকি না নিয়ে, অন্যের পূঁজি কাজে লাগিয়ে প্রথমে ছোট বা মধ্যম লেভেলের ক্যারিয়ার শুরু করে ধীরে ধীরে নিজের একটি ডিজিটাল বিজনেস দাড় করাতে;
✅ যেকোনো পেশার পাশাপাশি দিনে গড়ে ২-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নতুন আরো একটি ক্যারিয়ার বা ব্যবসা দাড় করাতে;
✅ কিভাবে একটি গ্লোবাল Identity তৈরি করবেন;
✅ এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন।
💻এফিলিয়েট মার্কেটিং-এ হিউজ এমাউন্ট আয় করা যায়। তবে আপনাকে এর জন্য প্রথমে এবিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং নিয়মিত নির্দিষ্ট সময় বিনিয়োগ করতে হবে। আপনি যদি অল্পতেই হতাশ হয়ে যান তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য না।
কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখবেন, কিভাবে Affiliate Marketplace Toppers- দের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে কিভাবে বড় বড় ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির এফিলিয়েট পার্টনার হবেন (যেকোনো ভেন্ডরের Approval পাওয়া), কিভাবে শুরু করবেন এবং Affiliate Marketing -এর পাশাপাশি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম করবেন সহ অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে লাইভ প্রোগ্রামে থাকছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং এক্সপার্ট -
Mustak Ahammed,
International Trainer & Digital Business Consultant,
Director- CoEntrepreneurLab, London, UK.
☑[এবং যার রয়েছে বিভিন্ন Affiliate Marketplace (JVZoo, WarriorPlus, ClickBank) - এর Top Vendors & Affiliatesঃ Jvzoo Toppers- Neil Napier, Cindy Donovan, Ifiok Nkem,
WarriorPlus Toppers- Radu, Glynn Kosky, Brendan Mace, ClickBank Toppers- Chris X & John Thornhill -- এর নিকট থেকে High Ticket Affiliate Marketing প্রশিক্ষণ এবং তাদের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা]
এফিলিয়েট মার্কেটিং বুঝতে এবং এই সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে ফ্রি লাইভ ক্লাসে জয়েন করুন।
মোবাইলঃ ০১৯১২৯০৯৪১৩
🔖💻এফিলিয়েট মার্কেটিং ফ্রি ট্রেনিংঃ💻
Zoom Live at ⏰ 9.00 PM on 𝟬𝟭 𝗝𝘂𝗹𝘆’𝟮𝟮 (𝗙𝗿𝗶𝗱𝗮𝘆)
এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ নিজে কোন সার্ভিস কিংবা প্রোডাক্ট এবং কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম (after sale’s service) তৈরি না করে, অন্যের প্রোডাক্ট ও মার্কেটিং মেটিরিয়ালস ( sale page, video, ads copy, email copy ect.) ব্যবহার করে গ্লোবালি একটি ডিজিটাল বিজনেজ কিংবা ডিজিটাল ক্যারিয়ার দাড় করানোর একমাত্র পদ্ধতিটিই এফিলিয়েট মার্কেটিং হিসেবে পরিচিত।
🔖রেজিস্ট্রেশন লিংকঃ https://www.mustakahammed.com/live
অনলাইন আয়ের যে কয়টি মাধ্যম আছে তার মধ্যে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। এফিলিয়েট মার্কেটিং ট্রেনিং আপনাকে সহয়তা করবে-
✅ কোন বিনিয়োগ ছাড়াই কিভাবে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির পার্টনারশীপ অর্জন করবেন এবং ৪০% থেকে ৯৫% পর্যন্ত শেয়ার পাবেন;
✅ নিজে বড় ঝুকি না নিয়ে, অন্যের পূঁজি কাজে লাগিয়ে প্রথমে ছোট বা মধ্যম লেভেলের ক্যারিয়ার শুরু করে ধীরে ধীরে নিজের একটি ডিজিটাল বিজনেস দাড় করাতে;
✅ যেকোনো পেশার পাশাপাশি দিনে গড়ে ২-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নতুন আরো একটি ক্যারিয়ার বা ব্যবসা দাড় করাতে;
✅ কিভাবে একটি গ্লোবাল Identity তৈরি করবেন;
✅ এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করবেন।
💻এফিলিয়েট মার্কেটিং-এ হিউজ এমাউন্ট আয় করা যায়। তবে আপনাকে এর জন্য প্রথমে এবিষয়ে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং নিয়মিত নির্দিষ্ট সময় বিনিয়োগ করতে হবে। আপনি যদি অল্পতেই হতাশ হয়ে যান তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য না।
কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং শিখবেন, কিভাবে Affiliate Marketplace Toppers- দের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে কিভাবে বড় বড় ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির এফিলিয়েট পার্টনার হবেন (যেকোনো ভেন্ডরের Approval পাওয়া), কিভাবে শুরু করবেন এবং Affiliate Marketing -এর পাশাপাশি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম করবেন সহ অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে লাইভ প্রোগ্রামে থাকছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং এক্সপার্ট -
Mustak Ahammed,
International Trainer & Digital Business Consultant,
Director- CoEntrepreneurLab, London, UK.
☔[এবং যার রয়েছে বিভিন্ন Affiliate Marketplace (JVZoo, WarriorPlus, ClickBank) - এর Top Vendors & Affiliatesঃ Jvzoo Toppers- Neil Napier, Cindy Donovan, Ifiok Nkem,
WarriorPlus Toppers- Radu, Glynn Kosky, Brendan Mace, ClickBank Toppers- Chris X & John Thornhill -- এর নিকট থেকে High Ticket Affiliate Marketing প্রশিক্ষণ এবং তাদের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা]
এফিলিয়েট মার্কেটিং বুঝতে এবং এই সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে ফ্রি লাইভ ক্লাসে জয়েন করুন।
রেজিস্ট্রেশন লিংকঃ https://www.mustakahammed.com/live
📞লাইভ চ্যাট লিংকঃ https://chat.whatsapp.com/LVQeP8EKwym56ztSPwPQvo
মোবাইলঃ ০১৯১২৯০৯৪১৩
Affiliate Marketing Free Training In Bangla Affiliate Marketing Free Training In Bangla
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka
1216
Daffodil Plaza, 4/2 Sobhanbag (6th & 7th Floor) Mirpur Road, Dhanmondi
Dhaka, 1207
Daffodil Institute of IT runs professional BBA, CSE, BTHM, MBA & MTHM programs under the NU.
Dhaka
Dhaka
Empowering you with Excel tips & tricks to supercharge your data skills! #ExcelMastery #ExcelJourney
Khalpar, Galimpur, Nawabgonj
Dhaka, 1324
Hi, Welcome to my page. Are you looking for a learning & Earning page. Here it is. You can learn here English, Basic Computer, Freelancing, Outsourcing, how to online income and ...
Sreebardi Sadar, Sreebardi, Sherpur
Dhaka, 2130
This is a Govt Educational Institution. Here the Govt Certificate is awarded at the end of Course.
Dhaka
"🚀 Welcome to Noob Learner!🖥️💻 Explore tutorials, tips, and tricks to level up your coding skills.
44/F/8 Panthapath, Sher-e-Bangla Nagar
Dhaka, 1215
We provide IT training in Dhaka such as Data Center, Cisco, Microsoft, CompTIA, MikroTik, Juniper, Red Hat Linux, Cyber Security, AWS, CEH, Graphics Design, PMP, Python, C#, ASP. N...
Candel IT Bangladesh , (Opposite Of IBN Sina Hospital), Shonkhor Bus Stand
Dhaka, 1209
We are providing various IT service like website development ,web hosting, digital marketing thanks.
Mirpur
Dhaka, 1216
Computer Training School You can post any solution here OR You can want any solution here ;-)