Faisal Rakib

লালমনিরহাটে বিএনপির অফিস আগুন
———

লালমনিরহাটে রংপুর বিভাগীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুর ‘হামার বাড়ি’ অফিসে এবং জেলা বিএনপির কার্যালয়েও হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা।

রোববার, অক্টোবর ২৯, ২০২৩, বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে লালমনিরহাট মিশন মোড়ে আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে এ ঘটনা ঘটে।

Praw show

চট্টগ্রামের সমাবেশ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

৯ অক্টোবর ২০২৩
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের দাবীতে সারাদেশে জেলা ও মহানগর বিএনপি’র সমাবেশ এবং মিছিল।

১২ অক্টোবর ২০২৩
ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগসহ ১ দফা দাবীতে ঢাকায় ছাত্র কনভেনশন।

১৪ অক্টোবর ২০২৩
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের দাবীতে সারাদেশে জেলা ও মহানগর বিএনপি’র অনশন কর্মসূচি।

১৬ অক্টোবর ২০২৩
ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগসহ ১ দফা দাবীতে ঢাকায় যুব সমাবেশ।

১৮ অক্টোবর ২০২৩
ফ্যাসিস্ট সরকারের পদত্যাগসহ ১ দফা দাবীতে ঢাকায় বিএনপি’র সমাবেশ।

২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শনিবার
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে ১ দফা দাবি আদায়ে বরিশাল-ঝালকাঠি-পিরোজপুর রোড মার্চ এর পিরোজপুর শিয়ালকাঠীতে সমাপনী পথসভায় জনতার ঢল।

#বিএনপি #একদফাদাবী #টেইক_ব্যাক_বাংলাদেশ #রোডমার্চ

২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে ১ দফা দাবিতে ঢাকার যাত্রাবাড়িতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সমাবেশে জনতার ঢল।

#বিএনপি #একদফাদাবী #টেইকব্যাকবাংলাদেশ

২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বৃহস্পতিবার
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে ১ দফা দাবি আদায়ে ভৈরব-ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার-সিলেট রোড মার্চ এ পথে পথে জনতার ঢল।

#বিএনপি #একদফাদাবী #টেইক_ব্যাক_বাংলাদেশ #রোডমার্চ

সিলেটে দেশ বাঁচাতে তারুণ্যের সমাবেশে তরুণদের ঢল।

#ভোটাধিকার #বাকস্বাধীনতা #তারুণ্যের_সমাবেশ #যুবদল #স্বেচ্ছাসেবকদল #ছাত্রদল #টেইক_ব্যাক_বাংলাদেশ

২৮ জুন, ২০২৩
যুক্তরাজ্যের লন্ডনে (কিংস্টন স্পোর্টস ফিল্ড)
পবিত্র ঈদ উল আযহার নামাজা আদায় ও প্রবাসী বাংলাদেশী এবং দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান।

#বিএনপি #তারেকরহমান #বাংলাদেশ

বিনম্র শ্রদ্ধা

সেনা অফিসার হয়েও তিনিই প্রথম "উই রিভোল্ট" বলে বিদ্রোহ করেছিলেন ।
তার কন্ঠেই প্রথম সকলে শুনেছিল, আমি মেজর জিয়া ... বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করছি।
তিনিই একটি ডুবন্ত জাতিকে তুলে এনে গণতন্ত্র ও সুশাসন ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
তিনিই আমাদের 'বাংলাদেশি' পরিচয়ে সারাবিশ্বে পরিচিত করেছিলেন।
শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রিয় রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ।

We have lost our HERO, the brave freedom fighter and founder of modern Bangladesh, SHAHEED PRESIDENT ZIAUR RAHMAN on this day of 1981.
But his ideology will remain generation to generation in the heart of every nationalist Bangladeshi.

ইস্তানবুলে বিজয়ী বক্তব্যে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করেছেন:

১. আজ থেকে তুর্কি শতক শুরু হলো। আগামী ১০০ বছর হবে তুর্কিদের।
২. সমকামীদের সাথে আমাদের কোনো আপোষ নেই। আমরা পরিবার গঠনকে গুরুত্ব দিবো। এটা হারাম। এই বিষয়ে কোনো ছাড় নয়।
৩. নারীদের সম্মান করতে হবে, ডমেস্টিক ভায়োলেন্স, নারীদের সাথে খারাপ আচরণ সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে, এটাও হারাম। (উল্লেখ, এরদোয়ান নারীদের ভোট বেশি পেয়েছেন)
৪. স-ন্ত্রা-সী সংগঠনগুলোর সাথে কোনো আপোষ নেই। তাদের নির্মূল করা হবে। এদের বিরুদ্ধে আমাদের একশন চলবেই।
৫. এখন আমাদের কাজ হবে দেশের অর্থনীতি মেরামত করা এবং তাও ঠিক হবে। আমার সবধরনের উন্নয়ন করে দেখিয়েছি। এটাও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।
৬. এই বিজয় সমগ্র তার্কিশদের, আমরা এই এক জাতী, আমাদের পতাকা একটা, আমরা মঞ্জিলও একটাই।

তারপর আরো কিছু বিষয় মেনশন করেন, এবং দলীয় সংগীত পরিবেশন করে, সবাইকে ধন্যবাদ জানায় এবং চুড়ান্ত বক্তব্য আঙ্কারায় প্রেসিডেন্সিয়াল প্রাসাদ থেকে দিবেন বলে শেষ করেন।

জাতীয়তাবাদী সেচ্ছাসেবক দল ঢাকা মহানগর (দ:) এর বিপ্লবী সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিন ভাইয়ের শর্তহীন মুক্তি দাবি করি।

মেজর জিয়ার ঘোষণা
মুক্তিযুদ্ধের সূচনা।।

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আমাদের জাতীয় জীবনে সবচেয়ে গৌরবোজ্জল সোনালী দিন। এ দিনে বিশ্ব মানচিত্রে দেশমাতৃকার স্বাধীন সত্ত্বা প্রকাশিত হয়েছে। আজকের এই দিনে আমি দেশবাসী ও প্রবাসী বাংলাদেশীসহ সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

এ মহান দিনে আমি শ্রদ্ধা জানাই স্বাধীনতা-যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি। যাদের আত্মত্যাগে আমরা অর্জন করেছি স্বজাতির মুক্তি। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমসহ সকল জাতীয় নেতার স্মৃতির প্রতি আমি জানাই গভীর শ্রদ্ধা। স্মরণ করি সেইসব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা, যাদের নয়মাস জীবন মরণ লড়াইয়ে আমরা বিজয় লাভ করেছি। আমি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি সে সব মা-বোনদের কথা, যারা মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। ২৬ মার্চ আমাদের এমন এক মহিমান্বিত দিন, আমাদের হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ অর্জণ, স্বাধীনতা যা সংগ্রাম আর যুদ্ধের রক্তস্নাত পথে বিশ্ব মানচিত্রে উদ্ভাসিত হয় আমাদের মাতৃভূমি। এ দিনে দেশমাতৃকার শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণায় দিশেহারা জাতি পেয়েছিল মুক্তিযদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার অভয়মন্ত্র। ফলে দীর্ঘ নয়মাস ইতিহাসের এক ভয়ংকর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর জাতি মুক্তিলাভ করে। একটি শোষণ, বঞ্চনাহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে এদেশের মানুষ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। দুর্ভাগ্যক্রমে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির চক্রান্তে এখনও আমরা সে লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হইনি। বার বার ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী ও অবৈধ শক্তি আমাদের সে লক্ষ্য পূরণ করতে দেয়নি। দেশি-বিদেশী চক্রান্তের ফলে আমাদের গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন হোঁচট খেয়েছে এবং স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়েছে। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে চক্রান্তমূলকভাবে হত্যার পরে গণতন্ত্রের আপোষহীন নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সফল ও সার্থক নেতৃত্বে গণতন্ত্র উন্নয়নের ধারা সূচিত হলেও আবারও গণতন্ত্রের শত্রুদের কারণে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বেআইনীভাবে মিথ্যা মামলায় আটক করা হয়েছে। বর্তমান ফ্যাসিবাদী বেআইনী আওয়ামী লীগ সরকারের অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার লিপ্সায় দেশের গণতন্ত্রকামী প্রায় ৬‘শ রাজনৈতিক নেতাকর্মীকে গুম, সহস্র নেতাকর্মীকে হত্যা, ৩৫ লক্ষ গণতান্ত্রিক কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও নির্যাতনে গণতন্ত্র অপসারিত হয়েছে। একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার হীন লক্ষ্যে এই অবৈধ সরকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সব প্রতিষ্ঠানগুলোকে ভেঙ্গে ফেলেছে। স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে আজও তাই এদেশের মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারেনি। এখন প্রয়োজন বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, সংগঠন, ব্যক্তি এবং জনগণের ঐক্যবদ্ধ দুুর্বার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে পুণ:রুদ্ধার করা। আজকের এই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে আমি আহবান জানাচ্ছি-জাতির সম্মিলিত ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ‘৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখার জন্য।

আমি দেশবাসী সকলের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে প্রার্থনা জানাই।
আল্লাহ হাফেজ, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

১৯ মার্চ ২০২৩
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর-এর শোকবার্তা

আজ সকালে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ইমাদ পরিবহনের একটি বাস মাদারীপুরের শিবচরে কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গেলে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যমতে ২০ জন যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু এবং অনেক যাত্রী আহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

আজ এক শোকবার্তায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আজ সকালে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা একটি বাস মাদারীপুরের শিবচরে কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গিয়ে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যমতে ২০ জন যাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু ও বহু যাত্রী আহতের ঘটনায় দেশবাসীর ন্যায় আমিও গভীরভাবে মর্মাহত ও শোকার্ত। এ ধরণের সড়ক দূর্ঘটনায় বহু মানুষের হতাহতের ঘটনা নিঃসন্দেহে হৃদয়বিদারক।

গাড়ী চালকদের অযোগ্যতা, অবহেলা এবং অসতর্কতা সড়ক ও মহাসড়কে প্রতিনিয়ত মর্মান্তিক দূর্ঘটনার অন্যতম কারণ। উপরন্তু সরকার যোগ্যতা যাচাই না করে যেনতেনভাবে গাড়ী চালকদের লাইসেন্স প্রদানের কারণে সড়ক ও মহাসড়ক আজ মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন অসংখ্য দুর্ঘটনার কারণে নিরীহ মানুষের প্রানহাণী ঘটলেও সরকারের সেদিকে কোন ভ্রক্ষেপ নেই।

আজ মাদারীপুরে সড়ক দূর্ঘটনায় বহু মানুষের হতাহতের ঘটনায় আমি সুষ্ঠ তদন্ত এবং দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবী জানাচ্ছি। নিহতদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যবর্গ ও আত্মীয়স্বজনদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। আহতদের সুচিকিৎসা ও আশু সুস্থতা কামনা করছি।”

বার্তা প্রেরক

(মুহম্মদ মুনির হোসেন)
সহ-দফতর সম্পাদক
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি

ভারতে বেকসুর খালাস
বিএনপির স্থায়ীকমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ
দেশে ফিরতে বাধা নেই
———

অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে আটক বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের দেশে ফিরতে বাধা নেই। ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং জজ আদালতের আপিল বিভাগ মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৩, এ রায় ঘোষণা করেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোবর নিম্ন আদালতের রায়ে ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে করা মামলা থেকে বেকসুর খালাস পান সালাহউদ্দিন আহমেদ। কিন্তু ভারত সরকার এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। এর ফলে তিনি আর তখন দেশে ফিরতে পারেননি।

এর দীর্ঘ ৪ বছর পর নিম্ন আদালতের ওই রায় বহাল রেখে ভারত সরকারকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সালাহউদ্দিন আহমেদকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ প্রদান করেন জজ আদালত।

ভারত থেকে বিএনপির স্থায়ীকমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, তিনি দেশে ফেরার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন। ভারত সরকার তাকে যখনই দেশে পাঠিয়ে দেবেন বা ব্যবস্থা নেবেন তখনই তিনি দেশে ফিরবেন।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে নিখোঁজ হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। নিখোঁজের ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ সালাহউদ্দিনকে উদ্ধারের পর সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী তাকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় থানা পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

Happy Anniversary….. ❤️💙

স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমানের জন্ম বার্ষিকী আজ

শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যর্থতায় জাতির মশাল হয়ে হাজির হয়েছিলেন জিয়াউর রহমান

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসাবে যিনি প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন চট্টগ্রাম কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে। ১৯ জানুয়ারী তাঁর জন্মদিন। রাজনীতিকরা স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে যখন ব্যর্থ হয়েছিলেন, কেউ আপস করে পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছিলেন, কেউ পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন ভারতে। দিশাহীন জাতির সামনে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পথ দেখিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের। এই যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনের কাতারে থেকে।

মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর রাজনীতিকদের দুর্নীতি, লুটপাট, নিপীড়ন ও দু:শাসনে দেশের মানুষ আবারো দিশেহারা। শেখ মুজিবুর রহমানের এক দলীয় বাকশাল কেড়ে নিয়েছিল মানুষের সকল অধিকার। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর একই বছরের ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতির মাধ্যমে মানুষ আবারো সামনে নিয়ে আসে জিয়াউর রহমানকে।

৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার জাতীয় সংহতির মাধ্যমেই দেশ শাসনের ভার দেওয়া হয়েছিল শহীদ জিয়াউর রহমানের হাতে। তাঁর নেতৃত্বেই দেশের মানুষ আশার আলো দেখতে শুরু করেছিল। জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে ১৯ দফা কর্মসূচির সামনে রেখে গঠন করেছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, সংক্ষেপে বিএনপি। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের দর্শন তাঁরই দেওয়া।

১৯৩৬ সালের ১৯শে জানুয়ারি বগুড়া জেলার গাবতলি উপজেলার বাগমারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করা মানুষটি যেন তখন জাতির মশাল হয়ে জ্বলে উঠেছিলেন। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও বহুদলীয় গণতন্ত্র তাঁর হাত ধরেই ফিরে এসেছিল বাংলাদেশে। শেখ মুজিবুর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রের কবর রচনা করে নিজের দল আওয়ামী লীগ পর্যন্ত বিলুপ্ত করে দিয়েছিলেন। গঠন করেছিলেন এক দলীয় শাসনের প্রতীক হিসাবে বাকশাল। একদলীয় শাসনের কথা বলা হলেও মূলত তখন ছিল এক ব্যক্তির শাসন। জিয়াউর রহমানই স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের বিলুপ্ত আওয়ামী লীগকেও রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় থেকে শেখ হাসিনাকে দেশের ফিরিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গ্রহণের সুযোগ দিয়েছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান।

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর গড়া রাজনৈতিক দল বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরমধ্যে ১৯ জানুয়ারী সকাল ৬টায় কেন্দ্রীয়সহ সারা দেশে দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন, সকাল ১১টায় শেরে-বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বিকাল তিনটায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। বেলা ১২টায় নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় বিএনপি’র উদ্যোগে ড্যাবের সহযোগিতায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে। রাতে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করবে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। একইদিনে স্বেচ্ছাসেবক দল জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান বগুড়া জেলার বাগবাড়ী গ্রামে অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করবে।

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোকসজ্জা করা হবে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর-উত্তম’র জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন পৃথক পৃথক পোস্টার প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে।

দেশব্যাপী বিএনপি’র মহানগর, জেলা, উপজেলা ও পৌর কমিটির উদ্যোগে দিনটি উপলক্ষে দলীয় কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন, আলোকসজ্জা, আলোচনা সভা, দোয়া-মাহফিল, শীতবস্ত্র বিতরণ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোকচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে গত মঙ্গলবার মহিলা দল, গতকাল ছাত্রদল চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, রক্তদান কর্মসূচি শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ এবং উলামা দল মিলাদ মাহফিল আয়োজন করে। আগামী ২১শে জানুয়ারি শ্রমিক দল, ২২শে জানুয়ারি মুক্তিযোদ্ধা দল, ২৩শে জানুয়ারি কৃষক দল, ২৬শে জানুয়ারি যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল আলোচনা সভা করবে এবং ২০শে জানুয়ারি জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা- জাসাস সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। এ উপলক্ষে জাতীয় দৈনিকে জিয়াউর রহমানের ওপর ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে বিএনপি।

জিয়াউর রহমান বীর-উত্তমের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

তুমি বাংলাদেশের মানুষের নেত্রী
তুমিই বাংলাদেশ।

ইন্না-লিল্লাহ্ হি অইন্নাইলাহি রাজিউন।।
খন্দকার মাহবুব হোন স্যার আমাদের মাঝে নেই।।

শুভ জন্মদিন প্রানের সংগঠন।।

৩০ ডিসেম্বর, ২০২২ শুক্রবার
১০ দফা দাবী আদায়ের লক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি'র গণ-মিছিলে যোগদিতে আসা নেতাকর্মীরা নয়াপল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে পবিত্র জুম্মার নামাজ আদায় করেন।

#বিএনপি #১০দফাদাবী #টেইকব্যাকবাংলাদেশ

তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখাঃ

১. একটি “সংবিধান সংস্কার কমিশন” গঠন করে বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক গৃহীত সকল অযৌক্তিক, বিতর্কিত ও অগণতান্ত্রিক সাংবিধানিক সংশোধনী ও পরিবর্তনসমূহ রহিত/সংশোধন করা হবে।

২. প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক “Rainbow-Nation” প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ জন্য একটি “National Reconciliation Commission” গঠন করা হবে।

৩. একটি “নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার” ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে।

৮. রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনয়ন করা হবে।

৫. পরপর দুই টার্মের অতিরিক্ত কেউ রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।

৬. বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে জাতীয় সংসদে “উচ্চ কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা" (Upper House of the Legislature) প্রবর্তন করা হবে।

৭.সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মতামত প্রদানের সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে।

৮. বর্তমান “প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন, ২০২২" সংশোধন করা হবে।

৯. সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠন করা হবে। শুনানির মাধ্যমে সংসদীয় কমিটির ভেটিং সাপেক্ষে এই সকল প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক ও গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ প্রদান করা হবে।

১০. বিচার বিভাগের কার্যকর স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে। বর্তমান বিচারব্যবস্থার সংস্কারের জন্য একটি “জুডিশিয়াল কমিশন” গঠন করা হবে।

১১. একটি “প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন" গঠন করে প্রশাসন পুনঃগঠন করা হবে।

১২. মিডিয়ার সার্বিক সংস্কারের লক্ষ্যে একটি “মিডিয়া কমিশন” গঠন করা হবে।

১৩. দুর্নীতির ক্ষেত্রে কোন আপোষ করা হবে না। অর্থ-পাচার ও দুর্নীতির অনুসন্ধান করে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হবে। সংবিধান অনুযায়ী "ন্যায়পাল (Ombudsman)" নিয়োগ করা হবে।

১৪. সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে।
Universal Human Rights Charter অনুযায়ী মানবাধিকার বাস্তবায়ন করা হবে।

১৫. বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে একটি “অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন” গঠন করা হবে।

১৬. “ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার” এই মূলনীতির ভিত্তিতে প্রত্যেক ধর্মাবলম্বী নিজ নিজ ধর্ম পালনের পূর্ণ অধিকার ভোগ করবেন।

১৭.মুদ্রাস্ফীতির আলোকে শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা হবে।

১৮. বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ খাতে দায়মুক্তি আইনসহ সকল কালাকানুন বাতিল করা হবে।

১৯. বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেয়া হবে। বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডের মধ্যে কোনো প্রকার সন্ত্রাসী তৎপরতা বরদাশত করা হবে না এবং কোন সন্ত্রাসবাদী তৎপরতা আশ্রয়-প্রশ্রয় পাবে না। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদকে রাজনৈতিক ঢাল বা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এবং সন্ত্রাসবাদের তকমা লাগিয়ে ভিন্নমতের বিরোধী শক্তি এবং রাজনৈতিক বিরোধী দল দমনের অপতৎপরতা বন্ধ করা হলে প্রকৃত সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে এবং আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা সম্ভব হবে।

২০. দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় প্রতিরক্ষা বাহিনীকে সর্বোচ্চ দেশপ্রেমের মন্ত্রে উজ্জীবিত করে গড়ে তোলা হবে।

২১. ক্ষমতার ব্যাপক বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে অধিকতর স্বাধীন, শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান করা হবে।

২২. রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের একটি তালিকা প্রণয়ন করা হবে এবং তাঁদের যথাযথ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদান করা হবে।

২৩. যুবসমাজের ভিশন, চিন্তা ও আকাক্সক্ষাকে ধারণ করে আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব-উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে। এক বছরব্যাপী অথবা কর্মসংস্থান না হওয়া পর্যন্ত, যেটাই আগে হবে, শিক্ষিত বেকারদের বেকার ভাতা প্রদান করা হবে। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি বিবেচনা করা হবে।

২৪. নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। জাতীয় সংসদে মনোনয়নের ক্ষেত্রে নীতিগতভাবে নারীদের প্রাধান্য দেয়া হবে।

২৫. চাহিদা-ভিত্তিক (Need-based) ও জ্ঞানভিত্তিক (Knowledge-based) শিক্ষাকে প্রাধান্য দেয়া হবে।

২৬. “সবার জন্য স্বাস্থ্য” এই নীতির ভিত্তিতে যুক্তরাজ্যের 'NHS' এর আদলে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা প্রবর্তন করা হবে।

২৭. কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা হবে।

পরবর্তীতে যথাসময়ে অন্যান্য বিষয়ভিত্তিক সংস্কার প্রস্তাব ও উন্নয়ন কর্মসূচী প্রকাশ করা হবে।