বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল

দেশমাতার সাহসী সন্তান , গনতন্ত্রের মুক্তিযোদ্ধা।

30/11/2023

জাতিসংঘের বিবৃতি

30/11/2023
28/11/2023

প্রতিশোধ পরায়ন হোন দেশ মুক্তির প্রয়োজনে

28/11/2023

প্রতিশোধ নেয়ার প্রতিজ্ঞা করবেন না কি পালিয়ে প্রান বাঁচানোর বৃথা চেষ্টা করবেন? মনে রাখবেন আমার সহযুদ্ধার মাথা নিচু করা মানে আমার গালে জুতা মারা। প্রতিটা জেলা থেকে প্রতিশোধ নেয়া হোক।

14/11/2023

অবরোধ সমর্থনে সারাদেশে মিছিল

14/11/2023

বিচার না করে তোকে কোথাও যেতে দিবেনা বাংলার জনগন

14/11/2023

দলীয় পদ পদবী আপনাকে মিছিল থেকে দৌড় দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার জন্য দেয়া হয়নি। দেয়া হয়েছে দ্বায়িত্ব নিয়ে কর্মীদের সাথে অবস্থান করার জন্য।

12/11/2023

ডুবলে নৌকা বাঁচবে দেশ
গর্জে উঠো বাংলাদেশ

12/11/2023

ডুববে নৌকা🛶 লাগবে ধান🌾নৌকা যাবে হিন্দুস্থান

12/11/2023
Photos from বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল's post 31/10/2023

এদের পরিচয় লিখে রাখুন , অবরোধ চলাকালে জনগনকে হত্যার উদ্দেশ্যে মুহুর্মুহ গুলি করেছেন এই হানাদারের দল। রাষ্ট্রিয়ভাবে এদের বিচার হবে একদিন।

28/08/2023

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ

★ গেন্ডারিয়াঃ ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।

★ ভুতের গলিঃ এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।

★ মহাখালিঃ মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।

★ ইন্দিরা রোডঃ এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসস্থান ছিল, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।

★ পিলখানাঃ মোগল শাসনামলে বাহন হিসেবে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হত। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হত যেসব জায়গায়, তাকে বলা হত ফিলখানা। ফিল হল আরবি শব্দ যার অর্থ হাতি, ফিলখানা থেকেই বর্তমান "পিলখানা" নামকরণ করা হয়েছে ।

★ এলিফ্যানট রোডঃ পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাত।
সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসত। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড।

★হাতির পুলঃ হাতিরঝিল হাতি নিয়ে যাওয়ার পথে একটা রেললাইন ছিল। রেল চলাচলে বিঘ্ন না ঘটতে উপর দিয়ে ছোট্ট একটি কাঠের পুল তৈরী করা হয়েছিল, যার নামকরণ হল "হাতির পুল"।

★ কাকরাইলঃ ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ করেন "কাকরাইল"।

★ রমনা পার্কঃ অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলেন "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিল ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক। পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।

★ গোপীবাগঃ গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিল হাজারও ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।

★ টিকাটুলিঃ হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।

★ তোপখানাঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর বাসস্থান ছিল এখানে।

★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।

★ বায়তুল মোকারম নামঃ ১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।

আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলেন, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে।

এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।

★ ধানমন্ডিঃ এখানে এককালে বড় একটি হাট বসত। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।

★ পরীবাগঃ পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।

★ পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল,
নাম-পাগলা। মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।
অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।

★ ফার্মগেটঃ কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হল ফার্মগেট।

★ শ্যামলীঃ ১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।

★ সূত্রাপুরঃ কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিল । সেই থেকেই জায়গার নাম হল সূত্রাপুর।

30/07/2023

30/07/2023

'‘আপনি এখনো অনেক ছোট, বড় হলে বুঝবেন আমি কেন শেখ মুজিবকে মেরেছি’ কর্ণেল ফারুক।

রাজধানীর বনানী-এয়ারপোর্ট রোডে কাকলী নামে যে বাসস্ট্যান্ড রয়েছে সেটা সবাই জানেন।
সেখানে কাকলী নামে একটা রেস্টুরেন্ট ছিলো সেটাও অনেকেই জানেন ।

মূলত কাকলী নামের রেস্টুরেন্টের কারণে স্থানটি পরিচিত হয়ে ওঠে। নুরু শেখ ছিলেন ঐ রেষ্টুরেন্টের মালিক। তিনি তার মেয়ে কাকলীর নামে রেস্টুরেন্টের নামকরণ করেছিলেন। সেই কাকলী এখন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামিলীগের রাজনীতি করে। তার স্বামী উত্তর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লেগের সাথে সমপৃক্ত।

সময়টা ১৯৮৯ সাল। তখন শেখ মুজিবের জীবনী নিয়ে শেখ রাসেল শিশু কিশোর আয়োজিত এক প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রথম স্থান অধিকার করে কাকলী।

তখনকার পরিচিত একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা হচ্ছে ‘সুগন্ধা’। সুগন্ধা পত্রিকায় কাকলীর একটি লেখা ‘তোমায় ভুলিনি হে জ্যোতির্ময় পিতা’ শিরোনামে ছাপা হয়েছিলো।
এরপর থেকে কাকলী সুগন্ধায় নিয়মিতই লিখত এবং পড়ত ।

১৯৯০ সালের নভেম্বরের সুগন্ধার একটি সংখ্যাতে শেখ মুজিবের কথিত খুনি কর্নেল ফারুকের একটি লেখা ছাপা হয়-শিরোনাম ছিল

‘আমিই শেখ মুজিবকে হত্যা করেছি, সাহস থাকলে শেখ হাসিনা জিজ্ঞাসা করুক'

এই লেখাটি দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে কাকলী। সাইকেল চালিয়ে সোজা চলে যায় কর্নেল ফারুকের বাড়িতে। কলিং বেল চাপতেই লম্বা, ফর্সা একজন লোক এসে দরজা খুলে দিলেন। কাকলীর বুঝতে বাকী রইল না যে তিনিই কর্ণেল ফারুক। ক্ষিপ্ত কাকলী তাঁকে জিজ্ঞেস করল-
‘তুই আমার বঙ্গবন্ধুকে কেন মারলি?’

কর্ণেল ফারুক জবাব দিলেন, ‘আপনি এখনো অনেক ছোট, বড় হলে বুঝবেন আমি কেন শেখ মুজিবকে মেরেছি!’
চিৎকার-চেচামেচি শুনে এরই মধ্যে কর্ণেল ফারুকের মা ও আসলেন এবং জিজ্ঞেস করলো, ‘ও কে?’
তখন কর্ণেল ফারুক বললেন,
‘ও বনানী স-মিল ও কাকলী রেস্টুরেন্টের মালিক নুরু শেখের মেয়ে।’

তিনিও কিছু না বলে মুচকি হাসি দিলেন।
কর্ণেল ফারুক তখন বললেন, ‘আপনি সাপ্তাহিক ‘সুগন্ধা’ ম্যাগাজিনে লিখেন, আমি আপনার প্রতিটা লেখা পড়ি। আপনি খুব ভালো লিখেন।’

সেখান থেকে বের হয়ে কাকলী সোজা বাসায় চলে যায়!

এরপরের ঘটনা ২০০৯ সাল। মুজিব হত্যা মামলা নানা নাটকিয়তার পর সর্বশেষ ২০০৯ সালে কর্নেল ফারুকসহ আরও কয়েকজনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেয়া হয়।
রায় দেয়ার আগে কাকলী হাসিনাকে বলেছিল , সে যদি কোর্টরুমে কোনভাবে থাকতে পারত। তাহলে সেদিনের সেই মুচকি হাসির জবাবটা তিনি চোখের চাহনিতে ই কর্ণেল ফারুককে দিতে পারত!

অন্তত রায় পড়ার সময় তাঁকে থাকতেই হবে যে কোন উপায়ে।
অবশেষে হাসিনার নির্দেশে সে থাকতে পেরেছিল কোর্টের তিন তলায়, যেখানে রায় পড়ে শুনানো হয়েছিল!

কোর্টে তিনি কর্ণেল ফারুককে দেখলেন আসামীর কাঠগড়ায়। কর্ণেল ফারুক কাকলীকে দেখে সেদিনও নাকি একটি মুচকি হাসি দিয়েছিলেন।

17/07/2023

খায়েস মিটছে এইবার? মিঃ হিরো আলম

22/06/2023

জেনে রাখুন।

বিএনপি'র মহাসচিবদের পরিচিতি

১। বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব ছিলেন
ডা.বদরুদ্দোজা চৌধুরী।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

২। বিএনপি'র দ্বিতীয় মহাসচিব ছিলেন
কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান (অব.)
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

৩। বিএনপি'র তৃতীয় মহাসচিব ছিলেন
কে এম ওয়াবেদুর রহমান।
সময় ১৯৮৬-৮৮ সাল।
একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা।

৪। বিএনপি'র চতুর্থ মহাসচিব ছিলেন
ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদার ।
সময় ১৯৯১-১৯৯৬ সাল।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

৫। বিএনপি'র পঞ্চম মহাসচিব ছিলেন
আবদুল মান্নান ভূঁইয়া।
সময় ১৯৯৬-২০০৭ সাল।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

৬। বিএনপি'র ষষ্ঠ মহাসচিব ছিলেন
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন।
সময় ২০০৭-২০১১ সাল।
বিশিষ্ট ভাষাসৈনিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা।

৭। বিএনপি'র সপ্তম মহাসচিব হিসেবে আছেন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সময় ২০১১---- চলমান।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত যে সাতজন নেতা বিএনপি'র মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন বা করছেন তারা প্রত্যেকে রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা।

দলটির প্রতিষ্ঠাতা
----------------------------------
মহান স্বাধীনতার ঘোষক, স্বাধীন বাংলাদেশের রুপকার,
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীরউত্তম) খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং
চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সরকারে থাককালীন সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন।

বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান
দেশনায়ক তারেক রহমান

01/04/2023

৭২-৭৫ যেমন উন্নত দেশ তৈরী করেছিল লুটেরা শাষক

১৯৭৪ -এর দুর্ভিক্ষে লঙ্গরখানার সামনে ক্ষুধার্ত নারী ও শিশুদের ভিড়। কর্মসংস্থান না থাকায় এবং দ্রব্যমূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় এ সময় গ্রামাঞ্চলের গরিব লোকজন দলে দলে শহরাঞ্চলে এসে ভিড় জমাতে থাকে... সরকার অব্যাহত ভাবে দাবি করতে থাকে যে, পরিস্থিতি পুরোপুরি ভাবে প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

যখন ব্যাপক আকারে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়, তখনো খাদ্যমন্ত্রী গোটা জাতি কে এই বলে আশ্বস্ত করছিলেন যে, খাদ্য মূল্যের ঊর্ধ্বমূখী প্রবণতা একটি সামাজিক ব্যাপার মাত্র। তিনি দাবি করেছিলেন যে, সরকারের হাতে যথেষ্ট চালের মজুত রয়েছে।

সরকারি দলের নেতারা তখন এ পরিস্থিতির জন্য ব্যবসায়ী, মজুতদার, কালোবাজারি ও চোরাচালানিদের দায়ী করে বলেছিলেন যে, তারা খাদ্যের বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে। তারা বলেছিলেন, 'সমাজবিরোধী' এবং 'রাষ্ট্রবিরোধী' লোকেরাই ছিল এ পরিস্থিতির জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী।

দেশের অসংখ্য দরিদ্র লোক ক্ষুধার তাড়নায় মিষ্টি আলু, কচু, কলার থোড়, চালের কূড়া, ভাতের মাড় ও নানারকম লতাপাতা খেয়ে জীবনধারণ করতে বাধ্য হয়...

01/04/2023

মে ২০২২ ইং। ওদের বংগবন্ধুর স্বপ্ন কি পূরন হচ্ছে না?

১লা মে ১৯৭২: বাংলার ইতিহাসের এক কালো দিন! স্বাধীন বাংলাদেশে জঙ্গীবাদের জনক হলো আওয়ামীলীগ! ঘোষণা দিয়ে আওয়ামীলীগের লোকজন জঙ্গী ট্রেনিং নেয়।

ঘটনাগুলি ছিল এমন: ১৯৭২ সালের মে দিবস উপলক্ষে আওয়ামী-লীগের নেতা জনাব আব্দুল মান্নান এক লক্ষ লোকের এক সমাবেশের আয়োজন করেন। ঐ সমাবেশে তিনি ঘোষণা দেন, “আগামী ৯ই জুন থেকে আমার অনুসারীরা জাতীয় শত্রুদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবে।” তিনি সরকারের কাছে দাবি জানান যাতে করে তার বাহিনীর সদস্যদের এ্যারেষ্ট, সার্চ, ইন্টারোগেশন এবং শাস্তি দেবার ক্ষমতা দেয়া হয়। এভাবে মুজিব ভক্তরা সবাই আইনকে নিজেদের হাতে নেবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেন।

১৯৭২ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর প্রধান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “বাংলাদেশের প্রতিটি বাড়ির দোর গোড়ায় মুজিববাদের বাণী পৌছে দেয়ার জন্য আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাবে। আঞ্চলিক, জেলা এবং মহকুমা পর্যায়ের নেতাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই বাহিনীর প্রশিক্ষণ এবং কর্মকান্ডের সমন্বয় সাধন করা হবে। প্রতিটি ইউনিয়নে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সদস্যদের বাঁশের লাঠির মাধ্যমে জঙ্গি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।” এরপর তাদের ট্রেনিং শুরু হয়।

এরপর এক সভায় স্বয়ং শেখ মুজিব অতি দম্ভের সাথে তার বিরোধীদের উদ্দেশ্যে বলেন, “আমি আমার লাল ঘোড়া দাবড়াইয়া দেব।” এর ৭ দিনের মধ্যে খুলনায় লালবাহিনীর বড় অপরেশন শুরু হয়। বিভিন্ন এলাকায় বিনা বিচারে মারা পড়তে থাকে সাধারন লোকজন। অবস্থার এতই অবনতি ঘটে যে, আওয়ামী লীগের ‘বি’ টিম হিসেবে পরিচিত মোজাফফর ন্যাপও বিবৃতি দিতে বাধ্য হয়, “তারা ইচ্ছানুযায়ী কারফিউ জারি করে স্থানীয় প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে লোকজনকে ধরে তথাকথিত আদালতে তাদের বিচারের নামে অমানুষিক জুলুম করছে। প্রশাসন এবং পুলিশ রহস্যজনকভাবে ঐ ধরণের কার্যকলাপের ব্যাপারে নিরব দর্শকের ভূমিকা গ্রহণ করে নিশ্চুপ হয়ে রয়েছে।”

সরকারী রক্ষীবাহিনী ও মুজিববাদী গুন্ডাদের হামলায় ৩ বছরে নদী নালায় পড়তে থাকে হাজার হাজার লাশ। সব লাশের ভার গিয়ে পড়ে একটি মানুষের ওপরে। অবশেষে ১৫ আগষ্ট তার লাশটি পড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হয় হত্যা-লাশের যুগ। ইতিহাস প্রমান করেছে, কোনো রক্তপাত বৃথা যায় না।

Photos from বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল's post 24/03/2023

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক দফতর সম্পাদক পরিচয় দানকারী এই ব্যক্তি সম্পূর্ণ ভুয়া পরিচয় প্রদান করেছেন, ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠা থেকে আদৌ কেন্দ্রীয় সংসদের দফতরে উনার কোন নাম নেই। প্রয়োজনে তথ্য যাচাই করে দেখতে পারেন।

07/01/2023

এই বর্বরতার শেষ কোথায়?

হাতকড়া নিয়ে সন্তানের জানাজায় যুবদল নেতা ইয়াকুব আলী।

প্যারোলে মুক্তি নিয়ে সন্তানের জানাজায় অংশ নিয়েছেন খুলনা মহানগরীর ৩১ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী পাটোয়ারী। শুক্রবার জুমা নামাজ শেষে নগরীর হাজী আব্দুল মালেক মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানের সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ১টায় খুলনা জেলা কারাগার থেকে হাতকড়া পরা অবস্থায় ইয়াকুব আলীকে পুলিশ ভ্যানে হাজী মালেক মসজিদে নেয়া হয়। সেখানে উপস্থিত বিএনপি নেতাকর্মীদের অনুরোধে পুলিশ ইয়াকুবের হাতকড়া খুলে দেয়। জুমার নামাজ আদায়ের পর জানাজায় শরিক ও পরবর্তীতে সন্তানের দাফনে অংশ নেন তিনি। এরপর পুনরায় তাকে হাতকড়া পরিয়ে জেলহাজতে নেয়া হয়। মহানগরীর টিঅ্যান্ডটি অফিসের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে করা মামলায় গত ৮ই ডিসেম্বর ইয়াকুব আলীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

খুলনা জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আবু হোসেন বাবু জানান, মামলাটি ছিল গায়েবি ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পরায়ণ। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনা বলেন, ‘হাতকড়া পরিয়ে সন্তানের জানাজায় অংশগ্রহণ করা চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন। বর্তমান সরকার একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে, যা দেশ-বিদেশে নিন্দনীয় হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘মিথ্যা অভিযোগে দায়েরকৃত গায়েবি মামলায় ইয়াকুবকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুশ্চিন্তায় তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী অসুস্থ হয়ে বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) সন্তান প্রসব করেন।
ওই সময় থেকেই নবজাতক অসুস্থ থাকায় তাকে সিসিইউতে ভর্তি রাখা হয়। ২০ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাতে সে মারা যায়। ইয়াকুব পাশে থাকলেও শিশুটি হয়তো সঠিক চিকিৎসা পেতো। তাকে পরোক্ষভাবে হত্যা করা হয়েছে।’
খুলনা মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন বলেন, ‘আইনজীবীর মাধ্যমে তিন ঘণ্টার জন্য যুবদল নেতাকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হলেও তার হাতে হাতকড়া পরিয়ে রাখা হয়। নেতাকর্মীদের অনুরোধে জুমার নামাজ ও জানাজা নামাজের সময় পুলিশ তার হাতকড়া খুলে দেয়। হাতকড়া পরিয়ে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া দেখে পরিবারের সদস্যদের মতো আমরাও ব্যথিত হয়েছি। এর জন্য বাংলাদেশ দায়ী নয়, বাংলাদেশের জনগণ দায়ী নয়, দায়ী ফ্যাসিবাদী সরকার।

30/12/2022

৫হাজার লোক জড়ো করতে পারনা? আমি এখানে বক্তব্য দেবনা।
দেশের সেরা মিথ্যাবাদী হিসেবে সুপরিচিত ভোট চোর,দেশদ্রোহী, লুটেরার মুখপাত্র কাউয়া কাদের।

25/12/2022

একটি লাশের বদলা হত্যাকারীর পুরা পরিবারে লাশ চাইতে হবে। সে যেই হোক।

24/12/2022

সাবেক সৈরশাসক এরশাদকে যেভাবে নিয়ন্ত্রন করে বর্তমান সৈরাচার আওয়ামী হানাদার। মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করেন তার ব্যক্তিগত সহকারী।

19/12/2022

রাষ্ট্র মেরামতে বিএনপি'র রূপরেখা উপস্থাপন করেন তারুন্যের অহংকার আগামীর রাষ্ট্রনায়ক Tarique Rahman।

17/12/2022

৭ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসে কারা কারা হামলা করেছিল, তার একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে ‘আমার দেশ’। তবে তা যথেষ্ট নয়। জানা যায়, বিনাভোটের প্রধানমন্ত্রী কক্সবাজার যাওয়ার আগে মিড-লেভেল এক পুলিশ কর্মকর্তাকে (ধারণা করা হয় হারুন) হুকুম দিয়ে যান, ”আমি ফিরে আসার আগেই পল্টন নাই করে দিবি”!

এর পরে হারুন, বিপ্লব, মেহেদীরা মিলে যা করলো__দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। তাছাড়া ১০ ডিসেম্বরে ঢাকা শহরে সরকার দলীয় গুণ্ডাদের সাথে কারা সেদিন তান্ডব করেছিল, সেজন্য ঐ সময়ে ডিএমপিতে যারা কর্মরত ছিলেন, তাদের একটা তালিকা ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করা দরকার, যাতে করে কেউ ফুটো দিয়ে বের হয়ে যেতে না পারে। তবে এই তালিকার সবাই যে অপরাধি তা কিন্ত নয়, তাও ব্লাকশিপগুলো খুঁজে বের করতে হবে। এদের মধ্যে বহু কামেল পাওয়া যাবে পরে বলবে আমি তো স্ট্রাইকিং টিমে ছিলাম না। কিন্তু ট্রাফিকে থেকেও যে কুড়াল নিয়ে নামা যায় তার প্রমানও আছে, যেমন ২২ ব্যাচের মেহেদী হাসান ট্রাফিক বিভাগে চাকরি করত, অথচ তার দায়িত্ব না হওয়া সত্ত্বেও আগের বার কুড়াল দিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিস ভেঙে বোমা নিয়ে ঢুকে লোকজন তুলে নিয়ে যায়, মামলা দেয়। এবারেই সে ট্রাফিকে থেকে একই কাজ করেছে। তবে যে প্যাটার্ণে এবারে বর্বর হামলা চালিয়েছে, তা অনেকটা শাপলা চত্তরে হেফাজত নিধনের মত করে করেছে, ভাগ্যিস মানুষ তেমন মারা যায়নি। উল্লেখ্য, ব্যাচওয়াইজ তালিকায় ২৪ ও ২৫ বিসিএস সম্পর্কে কানাঘুষা আছে ’বিএনপি ব্যাচ’, যারা এখন ডেপুটি কমিশনারের সবগুলা পদ ধরে আছে। যাই হোক, এখানে কেবল ক্যাডার অফিসারের তালিকা আছে, নন্ক্যাডার ওসি, ইন্সপেক্টর, সাব-ইন্সপেক্টর, এএসআই, কন্সটেবলরা তো ছিলই।
আসুন তালিকাটা দেখিঃ

নাম (ব্যাচ) পদ
১) খন্দকার গোলাম ফারুক (১২) কমিশনার, ডিএমপি
২) মীর রেজাউল আলম (১৫) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন),
৩) এ কে এম হাফিজ আক্তার (১৭) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ( ক্রাইম এন্ড অপারেশনস্),
৪) ড. খঃ মহিদ উদ্দিন (১৭) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স এন্ড প্রকিউরমেন্ট),
৫) মোঃ মুনিবুর রহমান (১৮) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক),
৬) মোঃ আসাদুজ্জামান (১৮) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম),
৭) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ (২০) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা),
৮) আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ (২০) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তর),
৯) বিপ্লব বিজয় তালুকদার (২০) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম),
১০) মোঃ জাকির হোসেন খান (২০) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (হেডকোয়ার্টার্স),
১১) সাইফুল্লাহ আল মামুন (২০) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (পিওএম),
১২) হামিদা পারভীন (২১) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (প্রটেকশন এন্ড ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি),
১৩) বিপ্লব কুমার সরকার (২১) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশনস্),
১৪) ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান (২১) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম),
১৫) সঞ্জিত কুমার রায় (২২) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (এ্যাডমিন এন্ড ডিবি দক্ষিণ ),
১৬) খোন্দকার নুরুন্নবী (২২) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (সাইবার এন্ড স্পেশাল ক্রাইম গোয়েন্দা-উত্তর),
১৭) এস এম মেহেদী হাসান (২২) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ),
১৮) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম (২২) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস),
১৯) লিটন কুমার সাহা (২২) যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (ট্রান্সপোর্ট),

উপ-পুলিশ কমিশনারঃ
২০) খোন্দকার নজমুল আহসান (১৮) ডিসি (পিওএম উত্তর)
২১) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন (২৪) ডিসি (গোয়েন্দা-ওয়ারী)
২২) মো. জসীমউদ্দিন মোল্লা (২৪) ডিসি (মিরপুর)
২৩) মশিউর রহমান (২৪) ডিসি (গোয়েন্দা- লালবগ)
২৪) নাবিদ কামাল শৈবাল (২৪) ডিসি (ট্রাফিক উত্তরা)
২৫) জিয়াউল আহসান তালুকদর (২৪) ডিসি (ওয়ারী)
২৬) মো. সাহেদ আল মাসুদ (২৪) ডিসি (ট্রাফিক তেজগাঁও)
২৭) মোহা্ম্মদ নজরুল ইসলাম (২৪) ডিসি (ট্রাফিক-মিরপুর)
২৮) মোস্তাক আহম্মেদ (২৪) ডিসি (ট্রাফিক-ওয়ারী)
২৯) আসমা সিদ্দিকা মিলি (২৪) ডিসি (এস্টেট)
৩০) মো. জাফর হোসেন (২৪) ডিসি (লালবাগ),
৩১) মো. শহিদুল্লাহ (২৪) ডিসি (রমনা)
৩২) মোহাম্মদ মইনুল হাসান (২৪) ডিসি (ট্রফিক মতিঝিল),
৩৩) রিফাত রহমান শামীম (২৪) ডিসি (গোয়েন্দা, গুলশান),
৩৪) হায়াতুল ইসলাম খান (২৪) ডিসি (মতিঝিল),
৩৫) আবদুল মোমেন (২৪) ডিসি (সদর দফতর),
৩৬) মো. জয়নুল আবেদীন (২৪) ডিসি (ট্রাফিক-রমনা),
৩৭) আল বেলী আফিফা (২৫) ডিসি (ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি),
৩৮) মো. রাজীব আল মাসুদ (২৫) ডিসি (গোয়েন্দা-মতিঝিল),
৩৯) মুহাম্মদ হাবীবুন নবী আনিছুর রশিদ (২৫) ডিসি (সিটি-রিসার্স),
৪০) মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম (২৫) ডিসি (উত্তরা),
৪১) আ.ফ.ম. আল কিবরিয়া (২৫) ডিসি (সিটি সাইবার ক্রাইম)
৪২) মিশুক চাকমা (২৫) ডিসি (সিটি স্পেশাল অ্যাকশন),
৪৩) মোহা. মেহেদী হাসান (২৫) ডিসি (ট্রাফিক-লালবাগ),
৪৪) মো. রবিউল ইসলাম (২৫) ডিসি (ট্রাফিক-গুলশান),
৪৫) মানস কুমার পোদ্দার (২৫) ডিসি (গোয়েন্দা মিরপুর),
৪৬) এইচ এম আজিমুল হক (২৫) ডিসি (তেজঁগাও),
৪৭) মোহা্ম্মদ তারেক বিন রশিদ (২৫) ডিসি (ডিবি সাইবার),
৪৮) মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম (২৫) ডিসি (পিওএম পশ্চিম),
৪৯) সালমা সৈয়দ পলি (২৫) ডিসি (পিওএম পূর্ব),
৫০) হুমায়রা পারভীন (২৫) ডিসি (উইমেন সাপোর্ট),
৫১) মোহা্মদ নাঈমুল হাছান (২৫) ডিসি (পরিবহন)
৫২) মো. আকরামুল হোসেন (২৫) ডিসি(গোয়েন্দা-উত্তর),
৫৩) মোহাম্মদ মতিয়ার রহমান (২৫) ডিসি (পিওএম দক্ষিন),
৫৪) মো. আবু ইউসুফ (২৫) ডিসি (অপারেশন),
৫৫) মো. আ. আহাদ (২৫) ডিসি (গুলশান)
৫৬) মো. জসিম উদ্দিন (২৫) ডিসি (প্রসিকিউশন),
৫৭) মোহাম্মদ মমিনুল ইসলাম ভুইয়া (২৫) ডিসি (সুপ্রিম কোর্ট নিরাপত্তা),
৫৮) মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম (২৫) ডিসি (প্রফেশনাল স্টান্ডার্ড)
৫৯) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সিকদার (২৭) ডিসি (অর্থ)
৬০) মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান (২৭) ডিসি (প্রকিওরমেন্ট)
৬১) তারেক আহমেদ (২৭) ডিসি (প্রটেকশন)
৬২) মো. গোলাম সবুর (২৭) ডিসি (গোয়েন্দা তেজগাঁও)
৬৩) মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন (২৭) ডিসি

12/12/2022

১০ডিসেম্বর গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন এবং হানাদার বাহিনীর অপতৎপরতা নিয়ে আল জাজিরার রিপোর্ট...

07/12/2022

শোক সংবাদ-
৭ ডিসেম্বর, ২০২২ দিবাগত রাতে, রাজধানীর ওয়ারী থানা যুবদলের সাবেক যুগ্মআহ্বায়ক ফয়সাল মাহবুব মিজুর বাবাকে তাঁর বাসায় আওয়ামী লীগ কমিশনারের লোকজন পিটিয়ে মারাত্মক আহত করেন। রাতেই তাঁকে আজগর আলী হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যুবরণ করেন।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।

07/12/2022

পার্টি অফিসে বোমা রেখে পবিত্র দ্বায়িত্ব পালনে আসা পুলিশ লীগের হায়েনা।

07/12/2022

ডিসি মতিঝিলের নেতৃত্বে পল্টনে হামলা ও গনহত্যা করা হয়েছে

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Address

Dhaka

Other Politicians in Dhaka (show all)
জিয়াউর রহমান জিয়াউর রহমান
BNP Central Office
Dhaka, 1000

স্বাধীনতার ঘোষক।প্রথম প্রেসিডেন্ট। ?

Professor Dr. Abdul Mannan Choudhury Professor Dr. Abdul Mannan Choudhury
Street No :03
Dhaka, DHAKA-1230

Dr. Abdul Mannan Choudhury is an academic, media personality, politician, and freedom fighter,

Mondal Mithun Mondal Mithun
Gopalganj
Dhaka

Sheikh Enan Sheikh Enan
23, Bangabandhu Avenue
Dhaka, 1000

Official page of Sheikh Enan

Team Kazi Faridul Haque Happy Team Kazi Faridul Haque Happy
40/1A, West Tolarbag, Mirpur-1
Dhaka, 1216

#TeamHAPPY #ChangeForWell #ChangeForTommorow #Mirpur #Dhaka14 #কাজীহ্যাপী #ভ?

Jashore property's Jashore property's
Baridhara Bashundhara Residential Area
Dhaka

Sumon Fakir Sumon Fakir
Savar
Dhaka

সাবেক সভাপতি. মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ. সদস্য. বাটিকামারী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ. মুকসুদপুর. গোপালগঞ্জ.

আহমেদ নাহিদ আহমেদ নাহিদ
Dhaka

Politics is not My Profession, It’s My Addiction !

Advocate Mohibullah Khokon Advocate Mohibullah Khokon
56-57 Shoreef Mension (3rd Floor) Motijeel
Dhaka

আলোচনা ও সমালোচনা

Marof Marof
Sreepur, Gazipur
Dhaka, 1740

Gentleman

Mohammed Amran Patwary Mohammed Amran Patwary
Dhaka

আহবায়ক ফেনী জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন। Convener Feni District Bangabandhu Foundation.

Rashedul Hasan Rashedul Hasan
Dhaka, 1000

আমি জ্ঞান আহরণ করতে চাই। হে আরশের মালিক।