Arshiya's Kitchen
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Arshiya's Kitchen, Kitchen/Cooking, Dinajpur.
কাচ্চি বিরিয়ানি একটি জনপ্রিয় বাঙালি খাবার যা মূলত মাংস এবং চালের মিশ্রণ। এটি বিশেষত বিবাহ ও উৎসবে পরিবেশন করা হয়। নিচে কাচ্চি বিরিয়ানির রান্নার একটি সহজ রেসিপি দেয়া হলো:
# # # উপকরণ:
# # # # মাংস মেরিনেটের জন্য:
- মাটন বা খাসির মাংস: ১ কেজি
- দই: ১ কাপ
- আদা বাটা: ২ টেবিল চামচ
- রসুন বাটা: ২ টেবিল চামচ
- পেঁয়াজ ভাজা: ১ কাপ (বেরেস্তা
- কাচ্চি বিরিয়ানির মসলা ১ টেবিল চামচ
- লবণ: স্বাদমতো
- তেজপাতা: ২-৩ টি
- দারুচিনি: ২-৩ টুকরা
- এলাচ: ৩-৪ টি
- লবঙ্গ: ৩-৪ টি
- কাঁচা মরিচ: ৪-৫ টি (আনুভূমিকভাবে কাটা)
- লেবুর রস: ২ টেবিল চামচ
- সরিষার তেল: ১/২ কাপ
# # # # ভাতের জন্য:
- বাসমতি চাল: ৫০০ গ্রাম
- পানি: প্রয়োজন মতো
- তেজপাতা: ২-৩ টি
- দারুচিনি: ২ টুকরা
- এলাচ: ৩-৪ টি
- লবণ: স্বাদমতো
# # # # অন্যান্য:
- জাফরান দুধে ভিজানো: ১/২ চা চামচ
- ঘি: ১/২ কাপ
- বেরেস্তা (ভাজা পেঁয়াজ): ১ কাপ
- কেওড়া জল: ২ টেবিল চামচ
# # # প্রস্তুত প্রণালী:
1. **মাংস মেরিনেট করা:**
- একটি বড় পাত্রে মাংস নিয়ে তার মধ্যে দই, আদা বাটা, রসুন বাটা, বেরেস্তা, ধনে গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো, গরম মসলা গুঁড়ো, লবণ, তেজপাতা, দারুচিনি, এলাচ, লবঙ্গ, কাঁচা মরিচ, লেবুর রস, এবং সরিষার তেল মিশিয়ে মেরিনেট করুন। এটি কমপক্ষে ৪-৬ ঘণ্টা অথবা সারারাত ফ্রিজে রাখুন।
2. **চাল রান্না করা:**
- বাসমতি চাল ভালো করে ধুয়ে ৩০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।
- একটি বড় পাত্রে পানি ফুটিয়ে তাতে তেজপাতা, দারুচিনি, এলাচ, এবং লবণ দিন।
- পানি ফুটে উঠলে চাল দিয়ে আধা সেদ্ধ করুন। (চাল পুরোপুরি সেদ্ধ করা যাবে না, ৭০% সেদ্ধ হলে হয়ে যাবে)
3. **বিরিয়ানি রান্না:**
- একটি বড় ও গভীর হাঁড়িতে মেরিনেট করা মাংসের মিশ্রণটি বিছিয়ে দিন।
- মাংসের উপর আধা সেদ্ধ চালটি সমানভাবে বিছিয়ে দিন।
- উপর থেকে জাফরান দুধ, ঘি, বেরেস্তা এবং কেওড়া জল ছিটিয়ে দিন।
- হাঁড়ির ঢাকনা আটকে দিয়ে ঢাকনা এবং হাঁড়ির মধ্যে ময়দার লেচি দিয়ে সীল করে দিন যাতে বাষ্প বের হতে না পারে।
- খুব কম আঁচে ১ থেকে ১.৫ ঘণ্টা দমে রাখতে হবে। (একটি তাওয়া বা চুলার উপর হাঁড়ি বসিয়ে কম আঁচে রাখতে পারেন)
4. **পরিবেশন:**
- দম দেয়ার পর ঢাকনা খুলে বিরিয়ানি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন যাতে মাংস এবং চাল ভালোভাবে মিশে যায়।
- গরম গরম পরিবেশন করুন।
কাচ্চি বিরিয়ানি সাধারণত রায়তা, সালাদ বা বোরহানি এর সাথে পরিবেশন করা হয়।
বলতে হবে এটা কিসের পায়েস?
Happy New year
Shahriar Islam আমি কিন্তু শুনি 😜😜
ইনশাআল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম
শুভ সকাল 🌹
পৃথিবীতে দুটি দেশ আছে।
১. বাংলাদেশ। 😇
২. বিদেশ। 🙃
# আপনি কোন দেশে আছেন......???🙊
“হে হাবীব, আমি তোমাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করেছি” – (সূরা আম্বিয়া-১০৯)
আজ বিশ্ব নবী রাসূল সা: এর আগমনের দিন।
হে রাসুল তুমি আমার কাজে কর্মে অনুপ্রেরণা।
BTW Congratulations to them❤️❤️
সুবহানাল্লাহ
শুভ সকাল সবাইকে
সজনে পাতাকে নিউট্রিশন্স সুপার ফুড বলা হয়।
চলুন জেনে নিই কেনো গবেষকরা সজনে পাতাকে নিউট্রিশন্স সুপার ফুড বলে থাকেন।
সজনে পাতা :
১.মানুষের শরীরের প্রায় ২০% প্রোটিন, এর মাঝে মানুষের শরীরের যে ৯ টি এমাইনো এসিড খাদ্যের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয়, তার সবগুলোই এই পাতা গুড়ার মধ্যে বিদ্যমান।
এমাইনো এসিড শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মেটাবোলিজম এবং অন্যান্য শারীরবৃত্ত্বীয় কার্যাবলী সম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. সজনে পাতার গুড়া ডায়াবেটিসের মত কঠিন রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। কারন এটি
শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে দারুন কার্যকর।
৩.ডায়রিয়া,কলেরা,আমাশয় সহ জন্ডিস সারাতে এ পাতার জুড়ি মেলা ভার।
৪. এতে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে এবং পালংশাকের চেয়ে তিন গুণ বেশি আয়রণ বিদ্যমান, যা এ্যানিমিয়া দূরীকরণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫. সজনে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড প্রেশার কমাতে অন্যতম অবদান রাখে।
৬. ক্যান্সার সারাতে ও আর্থাইটিস নিরাময়ে খুবই উপকারী।
৭. শরীরকে ডিটক্সিফাই করে সজনে পাতা গুড়া আমরা জানি যে আমাদের শরীরে ৭০ থেকে ১০০ ট্রিলিয়ন সেল বা কোষ আছে এবং প্রত্যেকটি কোষের মধ্যে লক্ষাধিক রিঅ্যাকশন হয় প্রত্যেকদিন প্রতিমুহূর্তে এবং এই লক্ষাধিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া বিক্রিয়া হতে যেয়ে ভয়াবহ কিছু টক্সিন কিছু বিষানু কিছু ক্ষতিকর পদার্থ এই সেলের মধ্যে তৈরি হয়। এবং এগুলোকে আমরা বলি বর্জ্য পদার্থ টক্সিন ফ্রি-রেডিক্যাল । আর এইগুলো যদি আপনার সেলের ভিতর থেকে যায় তাহলে আপনি কখনোই সুস্থ থাকতে পারবেন না । আর এই সকল বর্জ্য পদার্থ আপনার শরীর থেকে বের করতে সজনে পাতা খেতে পারেন । এই সজনে পাতা দারুন ভাবে বডি ডিটক্স করতে পারে ।
৮. এটি ‘এইডস’ আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
কারন নিয়মিত এ পাতা সেবন শরীরের ডিফেন্স সিস্টেমকে আরো শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউনিটি স্টিমুল্যান্ট’ হওয়ার দরুন
৯. এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পুষ্টিবর্ধক কারন এই পাতায় কমলার চেয়ে ৭ গুন বেশী ভিটামিন 'সি ' ও গাজরের চেয়ে ২ গুন বেশী ভিটামিন 'A' রয়েছে।
১০. ওটসের চেয়ে ৪ গুন বেশী ফাইবার থাকায় হজমে সহায়ক হয় এ পাতা তাই শরীরের ওজন কমাতেও ব্যায়ামের পাশাপাশি এটি বেশ কার্যকরী ভুমিকা পালন করে থাকে।
১১. মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই। পাতা থেকে তৈরি এক টেবিল চামচ পাউডারে ১৪% প্রোটিন, ৪০% ক্যালসিয়াম, ২৩% আয়রণ বিদ্যমান, যা এক থেকে তিন বছরের শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে সাহায্য করে।
১২.গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ প্রদান কালীন সময়ে একজন মায়ের প্রতিদিনের আয়রণ এবং ক্যালসিয়ামে পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।
১৩. এটির এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এটি যকৃত ও কিডনী সুস্থ্য রাখতে এবং ত্বকের বলিরেখা দুর করে, সৌন্দর্য বর্ধক হিসেবেও কাজ করে থাকে।
১৪. সজনে-তে প্রায় ৯০টিরও বেশি এবং ৪৬ রকমের এন্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান।
১৫. এতে ৩৬ টির মত এন্টি-ইনফ্ল্যামমেটরি বৈশিষ্ট্য আছে। এছাড়াও এটি অকাল বার্ধক্যজনিত সমস্যা দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
১৬. বয়সে র ছাপ কমাতে, বয়স ধরে রাখতে ও ত্বকের বয়স বাড়তে বাধা দেয় এই নিউট্রুশনস সুপার ফুড খ্যাত পাতা র গুড়া।
এত বিশাল পরিমান নিউট্রিশন থাকায় গবেষকারা বলতে বাধ্য হয়েছেন সজনে পাতা একটি অলৌকিক পাতা বা মিরাকল ট্রি।
ঈদ মোবারক
বৃষ্টির দিনে একটু খিচুড়ি না হলে কি চলে!
আম বাগান
দেশী মুরগী ভুনা রান্নাঃ
উপকরণঃ একটা ১ কেজি সাইজের দেশী মুরগী,ছোট এলাচ ৪ টা,বড় এলাচ ২ টা লবঙ্গ ৩-৪ টা,গোলমরিচ ৩-৪ টা, দারচিনি ৩-৪ খন্ড,তেজপাতা ২ টা, হলুদ গুড়ো ১.৫ চামচ,মরিচ গুড়ো ২ চামচ,জিরা বাটা ১ চামচ, জিরা গুড়ো ১/২ চামচ ( নামানোর আগে দিয়েছি)।
ধনিয়া গুড়ো ১ চামচ, আদা বাটা ২ চামচ, রসুন বাটা ২ চামচ,গরম মশলা গুড়ো১/২ চামচ , পরিমাণ মত লবণ ও পানি।
.......রেসিপি.......
চুলায় প্যান বসিয়ে এতে দিতে হবে-
★তেল-৫/৬টে চামুচ।
তেল গরম হলে তার মধ্যে দিতে হবে-
★পেঁয়াজ কুচি হালকা ভেজে নিতে হবে।
এরপর একে একে
★ গোটা গরম মশলা
★আদা বাটা
★রসুন বাটা
★জিরা বাটা
★হলুদের গুড়ো
★মরিচের গুড়ো
★লবন
★ধনিয়া গুড়ো
সব উপকরণ দিয়ে মিশিয়ে সাথে সামান্য/হাফ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে নেড়ে অল্প সময় মসলা কসিয়ে দিয়ে দিতে হবে।
২/১বার নেড়ে এতে ধুয়ে রাখা পিস করা মুরগির মাংস ছেড়ে দিতে হবে। ২/৩ মিনিট মাংস কষিয়ে নিতে হবে। কষানো হলে ঢেকে রান্না করতে হবে ৩/৪মিনিট।এরপর ঢাকনা খুলে মাংস ভালো করে নেড়ে দিতে হবে।নেড়ে চেড়ে আর একটু পানি দিয়ে আবার ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে এরপর ভাজা গরম মশলা গুড়া এড করতে হবে।কষানো হলে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে মাংস সেদ্ধ করে নিতে হবে। কিছুক্ষণ পর পানি কমিয়ে আসলে ঢাকনা সরিয়ে নেড়ে দিতে হবে। পানি শুকিয়ে আসলে সামান্য জিরা গুড়ো দিয়ে আবারও হালকা নেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।
★এই রান্নায় সব মসলাই নিজের স্বাদ অনুযায়ী কমিয়ে অথবা বাড়িয়ে দেয়া যাবে।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ।
রুই মাছ ভুনাঃ
উপকরণঃ ১ কেজি সাইজের রুই মাছ( আমি হাফ কেজির মত নিয়েছি। মাথা ও লেজ বাদে)।
হলুদ গুড়ো ১ চামচ,মরিচ গুড়ো ১.৫ চামচ,জিরা বাটা ১ চামচ, জিরা গুড়ো ১/২ চামচ ( নামানোর আগে দিয়েছি)।
ধনিয়া গুড়ো ১ চামচ, সামান্য আদা ও রসুন বাটা,টমেটো ২ টা, ৪-৫ টা কাঁচামরিচ, পরিমাণ মত লবণ ও পানি।
.......রেসিপি.......
★রুই মাছ-৭/৮পিস সামান্য হলুদ মরিচ গুড়ো ও লবন মাখিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে।
মাছের দুই পাশেই সমানভাবে ভেজে নিতে হবে।
চুলায় প্যান বসিয়ে এতে দিতে হবে-
★তেল-৩/৪টে চামুচ।
তেল গরম হলে তার মধ্যে দিতে হবে-
★পেঁয়াজ কুচি হালকা ভেজে নিতে হবে।
এরপর
★পেঁয়াজ বাটা ( না দিলেও সমস্যা নেই)
★আদা বাটা
★রসুন বাটা
★জিরা বাটা
★হলুদের গুড়ো
★মরিচের গুড়ো
★লবন
★ধনিয়া গুড়ো
একে একে সব উপকরণ দিয়ে মিশিয়ে সাথে সামান্য/হাফ কাপ পরিমাণ পানি দিয়ে নেড়ে অল্প সময় মসলা কসিয়ে দিয়ে দিতে হবে।
২/১বার নেড়ে ফুটে উঠলে টমেটো পিউরি দিয়ে ভেজে রাখা মাছের পিস গুলো দিতে হবে। হালকা নেড়ে ঢেকে রান্না করতে হবে ২/৩মিনিট।এরপর চিঁড়ে রাখা কাঁচামরিচ দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।এর ২/৩ মিনিট পর
ঢাকনা সরিয়ে সামান্য জিরা গুড়ো দিয়ে আবারও হালকা নেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।
★এই রান্নায় সব মসলাই নিজের স্বাদ অনুযায়ী কমিয়ে অথবা বাড়িয়ে দেয়া যাবে।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ।
মাঝে মাঝে নিজের কিছু ছোট ছোট স্বপ্ন নিজেকে পূরণ করতে হয়। তেমনি এটা একটা ছোট স্বপ্ন.....
নিজের জন্য কিছু করতে পারার আনন্দই আলাদা...
সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা
আমার দাদার ১০০ বিঘা জমি ছিলো। আমার বাবার ১০ বিঘা।
এর কারণ এই নয় যে বাবারা ১০ ভাই ছিলেন। কারণ এই যে, বাবা জানতেন দাদা তার জন্য ১০০ বিঘা জমি রেখে যাবেন। তাই তিনি ঘুম আর খাওয়া ছাড়া পরিশ্রমের কোনো কাজ করেনি।
যে বাবা-মা সন্তানের জন্য নিরাপদ পরিমান সম্পদ রেখে যান তাদের সন্তানদের আমি দিনে দিনে নিঃশেষ হতে দেখেছি। জমিদারের ৩য় জেনারেশন তাই না খেয়ে মরে।
নিশ্চয়তা মানুষকে অলস থেকে অলসতর করে।
আপনি ভাবছেন আপনার রেখে যাওয়া অর্থ আপনার সন্তানকে নিরাপদ আগামী দেবে? ভুল।
আপনার অর্থ আপনার ৫ বছরের বাচ্চাকে দামী খেলনা দাবী করার মানসিকতা দেবে। ক্লাস টেনে পড়তেই সে চাইবে আই ফোন। ইন্টারে বাইক। অনার্সে গাড়ি, বিস্তর পকেটমানি, সেশন গ্যাপ দেয়ার অধিকার, দামী ঘড়ি আর শুধু জাংক ফুডেই মাসে ১০ হাজার টাকা।
আপনি না দিলে সে বিরক্ত হবে, আপনাকে কৃপণ আর সন্তানের ইমোশোনের গুরুত্ব না দেয়া হার্টলেস বাবা-মা মনে করবে।
আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীটা পরকালের হাশরের ময়দানের মতোই হওয়া উচিত। যার যার পাপ-পূণ্যের মতোই যার যার অর্থ, পরিশ্রমের প্রাপ্তি শুধু তারই হওয়া উচিত।
আপনার কিছু স্বপ্ন ছিলো! আপনি কলেজে পড়ার সময় ভেবেছিলেন দুটো মেয়ের পড়ার খরচ চালাবেন, আমেরিকা না হোক অন্তত নেপাল ঘুরে আসবেন, হজ্জে যাবেন। সেই স্বপ্ন আপনি ভুলে গেছেন সন্তানের নিশ্চিত ভবিষ্যতের ভাবনায়। আপনার এই ত্যাগ সন্তানের কাছে শুধুই দায়িত্ব পালন। অপরাধ সন্তানের নয় কিন্তু। ভুল আপনার। আপনি তাকে জানিয়েছেন 'যা আমার তার সবই তোমার!'
আমি তা করিনি, করবো না। যা আমার তা শুধুই আমার। আমার মৃত্যুর পর তারা পেলেও পেতে পারে, নাও পেতে পারে৷ আমার যদি কঠিন কোনো অসুখ হয় আমি ওয়ার্ল্ড ক্লাস ট্রিটমেন্ট নেবো সমস্ত প্রোপার্টি বিক্রি করে। মাত্র ৫ দিন বেশি বেঁচে থাকার জন্য হলেও এটা আমি করব। আমার সন্তানেরা সেটা জানে। তাই তাদের কোনো নিশ্চয়তা নেই। তাই তারা সারভাইভ করা শিখছে, আমি শিখিয়েছি।
আমি শুধু তাদের পড়া আর চিকিৎসা নিয়ে কোনো প্রকার কার্পণ্য করিনি, করবো না। মা হিসেবে, একজন মানুষ হিসেবে অন্য একজন মানুষ যাকে আমি এ ধরণীতে এনেছি তার প্রতি আমার এটুকুই দায়িত্ব। তারপর সে পৃথিবীর সন্তান। তারপর তাকে আরো লক্ষ সন্তানের সাথে দৌঁড় দিতে হবে, নিজের জায়গা নিজেকে তৈরী করতে হবে। যদি সে তা করতে সক্ষম হয়, তবেই সে পাবে জীবনের প্রকৃত আনন্দ।
আমার রেখে যাওয়া অর্থ দিয়ে সুখে থাকা আর অন্যের আন্ডারওয়্যার পরে ইজ্জত ঢাকা একই জিনিস৷
আমার সন্তানেরা অন্তত এইটুকু বুঝুক, এইটুকু মেরুদণ্ড তাদের হোক।
সত্যিই যদি সন্তানের ভালো চান তবে তাকে বুঝতে দিন সে একজন পূর্ণ মানুষ। তার দায়িত্ব তার। আপনি তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পাওয়া একজন আপনজন। সন্তানকে আন্তরিকতা দেখান, অর্থ নয়।
যদি পারেন, জেনে রাখবেন আপনার ১০ বিঘা জমি ছিলো আপনার সন্তানের ১২ বিঘা হবে। আপনারটুকু না নিয়েই হবে।
Collected
সবাই ট্রাই করে দেখতে পারেন🥰
আচার প্রেমীদের জন্য নিয়ে এসছি জলপাই এর টক, ঝাল,মিষ্টি কালোজাম আচার।
আচার পছন্দ করে না এরকম মানুষ পাওয়া মুশকিল। ছোট বড় বয়স্ক সবাই প্রায় আচার পছন্দ করে থাকেন।
আচার খাবারের স্বাদ বাড়য়ে দেয় পাশাপাশি মুখের রুচিও বাড়ায়।
যেকোনো খাবারের সাথে আচার বেশ মানিয়ে যায়।খিচুড়ি, পোলাও, ভাত, মুড়ি, রুটি কিংবা পরোটা সবকিছুর সঙ্গে খাওয়া যায়।খেতে অসাধারণ লাগে।
ভবিষ্যতে দুর্ভিক্ষ আসবে বলে যারা হতাশার গল্প শোনাচ্ছেন...........
হতাশ হওয়ার কারণ নেই।।
প্রখ্যাত তাবিয়ি হাসান বাসরি (রহ.) হতে বর্ণিতঃ
আমি কুরআনের ৯০ জায়গায় পেয়েছি, আল্লাহ বান্দার রিযিক নির্ধারণ করে রেখেছেন এবং রিযিকের দায়িত্ব নিয়েছেন। কেবল এক জায়গায় পেয়েছি, "শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভয় দেখায়"। (সুরা বাক্বারাহ,২৬৮)।
সত্যবাদিতায় আল্লাহ্ অতুলনীয়। তাও আমরা তাঁর ৯০টি ওয়াদার প্রতি আস্থা রাখতে পারি না। অথচ চরম মিথ্যুক যে শয়তান, তার এক কথার ওপর গভীর বিশ্বাস রাখি!
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে তাঁর অশেষ রহমত ও বরকতের উপর পূর্ণ আস্থা বা বিশ্বাস রাখার তৌফিক দান করুণ।।
(আমিন)
বিকেলের নাস্তায় গরম গরম সব্জি পাকোড়া খেতে বেশ দারুণ লাগে
নিচে চাইলে ইনবক্স
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dinajpur
Barapukuria Coal Mine, Chowhati, Parbatipur
Dinajpur, 5260
Love Baking , Cooking, Travelling & Making memories and cherishing them
Barapukuria Coal Mine Officers Quearter, Chowhati, Parbatipur
Dinajpur, 5260
স্বাস্থ্যসম্মত ও ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি
Dinajpur, 5226
Assalamualaikum everyone!welcome to my pages!Here this page i will share cooking & others videos