ফেমাসিয়ান
ফেমাস শিক্ষা পরিবার
আপনি বলেন নি অথচ আপনার নামে চালিয়ে দিচ্ছে। সহজ কথায় অপবাদ দিচ্ছি, তাদের ত্যাগ করুন।
মেডিকেল কলেজের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম,একটু অন্ধকার। কেউ একজন পিছন থেকে সৌরভ, সৌরভ বলে ডাকছে।কণ্ঠটা অনেক পরিচিত মনে হচ্ছে।কিন্তু পিছনে তাকানোর সাহস পাচ্ছি না। এই নামে আমাকে শুধু নাফিছাই ডাকতো।
৪ বছর আগে...............
নাফিছা আর আমি একসময় মেডিকেল স্টুডেন্ট ছিলাম। আমি মেডিকেল কলেজ ছেড়ে দিয়েছি প্রায় তিন বছর হলো।একসময় আমরা ক্যাম্পাসে অনেক ভালো বন্ধু ছিলাম।খুব ভোরে উঠে রেল লাইনে হাঁটতে যেতাম।সময় অসময় বায়না ধরতো গভীর রাতে আইসক্রিম খাবে।কখনো যেতে চাইতো দূরের অজানা পথে।আমি সর্বদা তার সকল আবদার পূরণ করতাম।
একদিন নিজেই বলে দিলাম ভালোবাসার কথাটা-
- নাফিছা তোকে একটা কথা বলব?
-কি কথা সৌরভ?
-আমি তোকে অনেক ভালোবাসি নাফিছা, বিয়ে করবি আমাকে?বিশ্বাস কর কখনোই তোর কষ্ট কারণ হবো না।
দেখ সৌরভ আমি তোকে আমার খুব ভালো বন্ধু ছাড়া কিছু ভাবি না। হুম এটা ঠিক যে বন্ধু হিসেবে যতটা ভালোবাসার দরকার আমি বাসি, কিন্তু তোকে প্রেমিক বা জীবন সাথী হিসেবে আমি ভালোবাসি না আর বাসতেও পারবো না। আমি তুহিনকে ভালোবাসি। যদিও তাকে আমি বলতেই পারি নি আমি তাকে কতটা ভালোবাসি, কিন্তু ইচ্ছা আছে পড়াশুনা শেষ করে পারিবারিক ভাবে বিয়ে করার, আর তুই আমার এতটায় ভালো বন্ধু যে তোকে ছাড়া থাকতে আমার খুব কষ্ট হবে কিন্তু জীবনটা থেমে থাকবে না, এই কথা বলার কারণ হচ্ছে আমি চাইবো তুই আমার সাথে যদি যোগাযোগ রাখতে চাস তাহলে যেনো আমার বন্ধু হিসেবেই ফিরে আসিস।
এক মুহুর্তেই আমার মনটাকে ভাঙ্গতে এই সামান্য কিছু কথায় যথেষ্ট ছিলো। কিন্তু আমার ভালোবাসাকে নাফিছা এভাবে ফিরিয়ে দেবে কখনই ভাবি নি। কিন্তু নাফিছা আমাকে ছাড়া ভালো থাকতে পারলেও আমি যে ওকে ছাড়া ভালো থাকতে পারব না, তাই আমার ভালোবাসাটাকে আমার মাঝেই রেখে আবার বন্ধু হয়ে ফিরে গেলাম ওর কাছে, এর পর আর কখনই আমার ভালোবাসার কথা ওকে জানাই নি। নাফিছা আগে কখনোই তুহিনের কথা আমাকে বলে নি কিন্তু এখন সব সময় তুহিন তুহিন করে।
আমার সাথে আর সে এখন খুব ভোরে উঠে রেল লাইনে হাঁটতে যায় না।সময় অসময় বায়না ধরে না গভীর রাতে আইসক্রিম খাবার।আর যেতে চায়না দূরের অজানা পথে।হঠাৎ বাবা মারা যাওয়ায় আমার পড়াশোনাটা বন্ধ হয়ে যায়। নাফিছা পরবর্তী আমার আর কোনো খবর রাখে নাই।
নাফিছা পড়াশুনা শেষে বাড়িতে চলে যায়।দুইবছর আগে একদিন ফোন করে বলল ওর বিয়ে, সেই তুহিনের সাথে, দাওয়াত দিতে ফোন করেছিলো,
যদিও হাসি মুখে একটা congratulations ছাড়া কিছুই বলতে পারলাম না।যেদিন নাফিছার বিয়ে ছিলো সেদিনই আমি পাড়ি জমালাম অন্য দেশে, আর দেশে আসার কোনো ইচ্ছা ছিলো না, কিন্তু এক বছর পর মা অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণে আমাকে ফিরে আসতে হলো, মা ঢাকা মেডিকেলে ছিলেন তাই আমিও ঢাকাতে আসছি, অনেক দিন পর এসে ভাবলাম ক্যাম্পাসে গিয়ে ক্যাম্পাসটা দেখে আসি, আর এদিকে এসেই এই ঘটনার সম্মুখিন হয়ে গেলাম।
-সৌরভ, কেমন আছিস?
- নিরবতা ভেঙ্গে উত্তর দিলাম, হুম আমি অনেক ভালো আছি, তুই কেমন আছিস নাফিছা?
- হ্যা আমিও ভালো আছি, আর হ্যা পরিচয় করিয়ে দি, এই হচ্ছে তুহিন ।
- হুম, কেমন আছেন?
- জ্বি ভালো, আপনি আমাদের বিয়েতে আসেন নি কেনো? আপনার কথা অনেক শুনেছি নাফিছার কাছে।তাই দেখার ইচ্ছে ছিলো।
- তেমন কিছু না, জরুরি কাজে দেশের বাইরে গেছিলাম। আচ্ছা আপনাদের দুজনের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।আর নাফিছা এবার আমাকে যেতে হবে তোরা অনেক ভালো থাকিস, আসি খোদা হাফেজ।
যদিও নাফিছাকে আমি এখনো মন থেকে ভুলতে পারি নি কিন্তু তার সামনে নিজের ভালোবাসাকে লুকাতেই দ্রুতই মায়ের কাছে ফিরে আসলাম। এটাই ছিলো প্রিয় মানুষের সাথে সর্বশেষ দেখা..
ধীরেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী দরজা খুলে হাসিমুখে বললেন, "কেমন আছ বাবা ?" তিনি ধরেই নিলেন সামনে দাঁড়িয়ে থাকা যুবকটি তাঁর ছাত্র।
কলিমউল্লাহ বলল, "স্যার ভালো আছি । আপনি কি আমাকে চিনতে পেরেছেন স্যার ?"
তিনি তাকে চিনতে পারেন নি । চিনতে পারার কথাও না
তারপরও হাসিমুখে বললেন, "চিনতে পারবনা কেন? চিনেছি।" মিথ্যা বলার কারণ হলো তিনি অতীত অভিজ্ঞতায় দেখেছেন, যতবার কোনো ছাত্রকে দেখে তিনি না চেনার কথা বলেছেন, ততবারই তারা ভয়ঙ্কর মনে কষ্ট পেয়েছে । এক ছাত্র তো কেঁদেই ফেলেছিল।
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বললেন, "বাবা, তোমার নামটা যেন কী?"
- "কলিমউল্লাহ।"
- "হ্যাঁ, তাই তো । কলিমউল্লাহ । এখন পরিষ্কার মনে পড়েছে । তুমি কি খাওয়াদাওয়া করেছ ?"
- "জি না স্যার ।"
- "এসো আমার সঙ্গে চারটা ভাত খাও । আয়োজন খুব সামান্য । ভাত, ডিম ভর্তা । ঘরে আরো ডিম আছে । তোমাকে ডিম ভেজে দেব। ঘরে এক কৌটা ভালো গাওয়া ঘি ছিল, কৌটাটা খুঁজে পাচ্ছি না.."
কলিমউল্লাহ বলল-" এখন খেতে পারব না । আপনার কাছে আমি একটা অতি জরুরী কাজে এসেছি ।"
- "জরুরী কাজটা কী ?"
- "মিলিটারির এক কর্নেল আপনার সাথে কথা বলতে চান।"
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বিস্মিত হয়ে বললেন- "আমার সাথে মিলিটারির কী কথা ?"
- "আমি জানি না । তবে স্যার আপনার ভয়ের কিছু নেই । আমি সঙ্গে আছি ।"
ধীরেন্দ্রনাথ রায় বললেন- "তুমি আমার কোন ব্যাচের ছাত্র বলো তো ?"
- "কথা বলে সময় নষ্ট করতে পারব না । মিটিংটা শেষ করে আসি, তারপর গল্প করব ।"
-" দুইটা মিনিট অপেক্ষা করো, ভাতটা খেয়ে নিই । আমি খুব ক্ষুধার্ত । সকালে নাশতা করিনি।"
- "ভাত খাবার জন্যে অপেক্ষা করার সময় নাই স্যার।"
- "তাহলে দাঁড়াও, পাঞ্জাবিটা গায়ে দিয়ে আসি । আমার সঙ্গে কি কথা বুঝলাম না । সে আমার ছাত্র না তো? করাচি ইউনাভার্সিটিতে আমি দু'বছর মাষ্টারি করেছি । প্রফেসর সালাম সাহেব সেখানে আমার কলিগ ছিলেন ।"
কলিমউল্লাহ বলল-" আপনার ছাত্র হবার সম্ভাবনা আছে । কর্নেল সাহেব যেভাবে বললেন 'স্যারকে একটু নিয়ে আসো'... তাতে মনে হচ্ছে উনি আপনার ছাত্র ।"
ধীরেন্দ্রনাথ রায় চৌধুরী গাড়িতে উঠে দেখলেন.. গাড়ি ভর্তি মানুষ । তারা সবাই চিন্তায় অস্থির । ধীরেন্দ্রনাথ রায় তাদের দিকে তাকিয়ে আন্তরিক ভঙ্গিতে হাসলেন । ভুলে তিনি চশমা ফেলে এসেছেন বলে তাদের কাউকে চিনতে পারলেন না । চোখে চশমা থাকলে এদের অনেককেই তিনি চিনতেন । বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানরা সেই গাড়িতে বসেছিলেন । তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে বধ্যভূমিতে....
(জোছনা ও জননীর গল্প - হুমায়ূন আহমেদ)
বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি।
শেষবার যখন দেখেছিলাম, তখন সে সাত মাসের সন্তান সম্ভবা। একটা সিএনজি থামিয়ে সামনের সিটে বসতে যাবো এমন সময় পিছন থেকে আমার আদুরে নামটা শুনতে পেয়ে ভূত দেখার মতো চমকে উঠলাম। এই নামে আমাকে কে ডাকছে ভাবতেই গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠেছে। পিছনে ফিরে তাকাতেই দেখি জ্বলজ্বল চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে সে। যার সাথে সারাজীবন কাটানোর অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছিলাম। সিএনজিতে টেনে তুললো সে।
সিএনজি চলতে শুরু করে । আমরা চুপচাপ বসে রইলাম। সিএনজির শব্দ ছাড়া কোন শব্দ নেই নিঃশব্দে পাঁচসাত মিনিট অতিক্রম হয়েছে। হঠাৎ আমায় টান মেরে বলে উঠলো, দেবদাস হয়েছে? সেভ করো না কেন?? এ কেমন চেহারা করেছো?
গলার স্বরে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে অনেক কষ্টে কান্না আটকে রেখেছে। আমার বুকের মাঝে কেউ যেন খামচে ধরেছে। চোখের দিকে তাকাতেই দেখলাম গড়গড় করে পানি পড়ছে। আমার হাত নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে বলে উঠলো, শিপু! আমরা কেন হেরে গেলাম? আমি কথায় বলতে চেয়ে ও বলতে পারছিলাম না। গলা ভারী হয়ে শক্ত হয়ে কথা বের হচ্ছে না। ওর চোখের পানি দেখে নিজের চোখের পানি কোন ভাবেই আটকে রাখতে পারলাম না।
আমার হাত তার পেটের উপর রেখে বললো, এখানে তোমার সন্তান লালন পালনের স্বপ্ন দেখেছি। সেই স্বপ্নের সমাধি দিয়েছে এরা (মাকে দেখিয়ে)। এখানে আজ অন্য কারো সন্তান লালন করছি। কথাটা শুনেই আমার মাথাটা আচমকা ঘুরতে লাগলো। কোন মতে নিজেকে সামলে নিয়েছি।
আন্টি পাশে বসে অবাক হয়ে মেয়েকে দেখছে , সামলাতে চেষ্টা করলে ও বারবার মেয়ের ব্যর্থ হয়েছে।
আমাকে একের পর এক কথা জিজ্ঞেস করেই যাচ্ছে। ৪৫ মিনিটের রাস্তায় আমি কোন কথায় বলতে পারিনি। বিয়ের এগারোটা মাস পার হয়ে যাওয়ার পরে ও আমার জন্য তার অনুভূতি দেখে আমি অবাক হলাম। আমি কেবলই তাকিয়ে দেখেছি চোখের ভাষা। চোখের ভাষায় স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি অতীত। যার কিনা স্বামী রয়েছে, কিছু দিন পর কোল জুড়ে আসবে ফুটফুটে শিশু। তবুও মনের গভীরে একটা বিশাল জায়গায় আমাকে রেখে দিয়েছে। যতোক্ষণ একসাথে ছিলাম একটা পাগলের মতো আচরণ করে জানিয়ে দিয়েছে আমি আসলেই ভালোবাসার কাছে হেরে যাইনি। সময়ের কাছে হারিয়ে গিয়েছি মাত্র।
পরিবারের কাছে হেরে যখন আলাদা হয়ে গেলাম। জোর জবরদস্তি করে বিয়ে দিলো। বিয়ের কিছু দিন পর থেকে আমি ভাবতে শুরু করি, আমাকে হয়তো ভুলে গেছে। স্বামীকে মেনে নিয়ে মহানন্দে জীবন কাটাচ্ছে। অজান্তেই কতো না বাজে মন্তব্য করতাম । কিন্তু সে দিনের আচরণ জানিয়ে দিলো আসলেই আমি ভুল ছিলাম।
আড়চোখে আন্টির দিকে তাকিয়ে দেখলাম ওনারও জ্বলজ্বল করছে চোখ দু'টো। মনে হলো এটাই আমার বিজয়।
রবীন্দ্রনাথের হঠাৎ দেখার মতো,
আমাকে নামতে হবে পরের স্টেশন, দূরে যাবে তুমি।
দেখা হবে না আর কোন দিনই ।
সত্যি সত্যি আর কোন দিন দেখা হয়নি। শেষ দেখায় তার শেষ কথা ছিলো "আমি মা হচ্ছি এটা আমার জন্যে জীবনের সব থেকে আনন্দের হলে ও তোমার সন্তানের মা হতে না পারার কষ্ট আমার আজীবন থেকেই যাবে"।
আজকে সেই মানুষটার জন্মদিন। যাকে পাগলের মতো ভালোবাসতাম। শুভ জন্মদিন প্রিয় ❤
** অন্যের জীবনের বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে
খুব মিস করি তোমাকে মা 🥰
বিরাট কোহলির দিকে তাকিয়ে দেখুন তিনি কতটা খুশি এবং বিরতিতে টিম ইন্ডিয়াকে ড্রিঙ্কস দিতে দ্রুত দৌড়াচ্ছেন 😅💙
Congratulations two cute and most Famous Couple teacher Ayman Sadiq & Munzereen Shahid 🖤✨
Happy Wedding ♡︎
বিদায় হে রাহবার...
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন😭😭
কুরআনের পাখি আমাদের সকলের কলিজার টুকরা আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী হুজুর আমাদের মাঝে আর নেই 🥲🥲
99.99% পোষ্ট আজ উনাকে নিয়ে, সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ্
amazing voice 💜
Namiha Anjum Nooh
১৬ টাকা সাবানের দাম কত? কে সে যে এমন প্রশ্ন করে?
হারাম পেটে থাকবে না
পিতা পুত্রের Secret conversation 💜
ইনি কার দাদি/নানী হতে পারে ? 👌👌👌
ছেলে মানুষের মন অনেক বড়
ছেলে হওয়াটা এতো সহজ নয়-
মেয়েরা বাবাদের কাছে সব সময়ই রাজকন্যা
বিয়ের দিন মেয়ের জামাইকে ডেকে মেয়ের বাবা বললেন:
প্রথম যে পুরুষটি ভালোবেসে আমার মেয়েকে ছুঁয়েছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে ভালোবেসে চুমু দিয়েছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে জানপ্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
যাই হোক, যে পুরুষটি ওকে সারাজীবন যত্নে রাখতে পারবে,
আমি আশা করি সে আমি নই। সেটা তুমি।
কিন্ত কোনো কারনে যদি কোনোদিন আমার রাজকন্যাকে ভালোবাসতে না পারো,
তাহলে ওকে জানিও না। আমাকে জানিও।
আবার নিয়ে আসবো রাজকন্যাকে আমার কাছে। আমার রাজকন্যার জন্য আমার রাজ্য সবসময় উন্মুক্ত।
কাকে উপরে তুলছেন?
যাকে উপরে তুলছেন সে কি জানে যে, কি করে উপরে উঠতে হয় ??
আপনারা যারা অযোগ্য লোককে অাস্কারা দিয়ে মাথায় তুলছেন কিংবা জোর করে যোগ্য বানাচ্ছেন, একদিন সে নিজেও পড়বে
আপনাকেও ফেলবে।
অতএব সময় থাকতে সতর্ক হউন …
"সফলতার প্রত্যেক সিঁড়িতেই এমন একটি করে কুকুর দেখতে পাবেন। পাশ কাটিয়ে চলে যান...
সব কুকুরের মোকাবেলা করতে গেলে, কখনোই নিজের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না।"
বন্ধুত্বের কোন শ্রেণীভেদাভেদ হয় না!
"মধু মিয়া! আজ চেম্বারে এসেই তোলপাড়! সিরিয়াল নাই! তাই এ্যাটেন্ড্যান্ট চেম্বারে ঢুকতে দিচ্ছিলো না।অনেকটা জোর করেই চেম্বারে ঢুকে বলে ফেললো-'তর চেম্বারে ঢুকতে কি সিরিয়াল লাগেরে?'
তুই তুকারী! চেম্বারের ভিতরের প্রায় সবাই হতবম্ব !!
ডাঃ- দোস্ত, আমার চেম্বারে ঢুকতে তর কোন প্রকার সিরিয়ালের দরকার নাই।' এ্যাটেন্ড্যান্ট এর দিকে তাকিয়ে সে এবার বললো-'হুনছস, তর স্যারে কি কইছে ??
মধু হলো আমার বাল্যকালের স্কুলবন্ধু। একসাথে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা। অতঃপর.....
ভালো থাকুক সব বন্ধুরা..…
যারা বন্ধুত্বের মর্যাদা দিতে জানে.….!!
এভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের হাত ধরলে,সেও কিছুটা এগিয়ে যেতে পারে 🙂
ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।
এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে। বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে। এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে। এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।
আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি; তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি। ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Uttara, Dalaikota, Sarkarpara
Dinajpur, 5260
Since 2018, It is established as a learning group.
Dinajpur, 5200
The government of Purbo Bangla established 16(sixteen) polytechnic institutes in each district of P
Dinajpur
কোরআন ও সুন্নাহ প্রচারের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করতে চাই।
Dinajpur
Welcome to our KBM college student's page.keep like to get our college.
Dinajpur
We are the best Outsourching Institute in Dinajpur.You can build up your carear by this Institute.
Rangpur, Nawabganj
Dinajpur, 5280
আসুন আমরা সকলে ইসলামী শরিয়া মোতাবেক ও রাসূল এর সুন্না মোতাবেক জীবন পরিচালনা করি।
Dinajpur, 5230
Education is the process of facilitating learning, or the acquisition of knowledge, skills, values,
Simultola Market, Baserhat
Dinajpur, 5200
Ethical Social Research Initiative (ESRI) is a research-based organization established in 2022. Research is our motive. The whole World is our field.
MOHADANI, BORO BAUL, CHIRIR BANDOR
Dinajpur
Islamic education and research centre. and give free education to orphans and distressed children also poor students.
Collegepara, North Side Of Birampur Govt Degree College, Upazila Road, Birampur
Dinajpur, 5266
For All