কর্মী গ্রুপ অফিসিয়াল - Kormi Group
খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ। শরিয়ত, তরিকত, হাকিকত, মারেফত।
আটরশি!!!
ফরিদপুর জেলা সদর থেকে ৩৫ কি.মি দূরে সদরপুর উপজেলার একটি গ্রামের নাম "আটরশি"।
বিশার জমিদারীর পরগণার আওতাভূক্ত ছিলো এই ফরিদপুর অঞ্চল। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের আগে এই অঞ্চলে জমিদারী করতেন সুকুমার রায় বাহাদুর ও তার পরিবার। হিন্দু জমিদার থাকার কারনে এই তখনও ইসলামী সভ্যতার ছোঁয়া লাগেনি। মুসলমানগণ পূজায় নতুন কাপড় পরিধান করে পূজা মন্ডপে যেতো, প্রসাদ নিতো, গরুর গোশতকে মুসলমানগণ অস্পৃশ্য মনে করিত আর কোরবানীর ঈদের দিন লাঙ্গল কাঁধে নিয়ে মাঠে যাইতো মূল কথা ইসলাম কি তা তারা জানতো না।
১৯৩৮ সালের প্রথম দিকে বন্ধুর আমন্ত্রনে একজন মাওলানা ছাহেব আসলেন এই অঁজপাড়া গাঁয়ে। তখন ছিলো কোরবাণীর ঈদের সময়। কোরবানীর ঈদ মুসলমানগণের জন্য মহা উৎসবের দিন অথচ এই গ্রামের ঈদের দিন ঈদের কোনো আমেজ নেই!!! ঈদের নামাজের প্রস্তুতি নেই!!! প্রতিদিনকার মত সবাই কাঁধে লাঙ্গল নিয়ে মাঠে যাচ্ছে।
মাওলানা ছাহেবতো অবাক!!!
এত বড় উৎসবেও তাদের মনে বিন্দু মাত্র উৎসাহ নেই? অতঃপর মাওলানা ছাহেব লাঙ্গল কাঁধে একজন চাষীকে ডাকলেন। বললেন ঈদের নামাজ না পড়ে লাঙ্গল কাঁধে জমিতে যাচ্ছেন কেন?
চাষী বললোঃ এখানে কোন দিন ঈদের নামাজ হয় না, কোন ঈদগাহ নেই, কোন মসজিদ নেই, নেই কোন উদ্যেগী মুসলমান। তাই ঈদের নামাজ আমাদের কাছে রীতিমতো অপরিচিত।
মাওলানা ছাহেব অস্থির হয়ে উঠলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন, চাষীকে নিয়েই ঈদের নামাজ পড়বেন।
ভিনদেশী মাওলানা ছাহেব, চাষী, মাওলানা ছাহেবের বন্ধু, বন্ধুর আরো দুই ভাইকে নিয়ে প্রথম ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করলেন। তিঁনি নিজেই ইমামতি করলেন। সূচনা হলো নতুন যুগের।
নতুন যুগের সূচনাকারী ঐ মাওলানা ছাহেব আমার হযরত পীর কেবলাজান বিশ্বওলী হযরত খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব।
ঈদুল আযহার নামাজ আদায়ের পর তিঁনি মুনাজাত করলেন, "হে খোদা, আপনি এই গোনাহগারদের দোয়া কবুল করেন এবং এই অঞ্চলের মুসলমানদের ইসলামের মূল মন্ত্র বোঝার তৌফিক দান করেন। সত্য ইসলাম কি তা তাদের জানতে ও বুজতে দিন।" মুনাজাতে আরো দু'আ করলেন, হে খোদা! এই যে তিন/চার জন আমরা ঈদের নামাজ পড়িলাম। দয়া করিয়া তুমি এখানে বিশাল ঈদের জামাত কায়েম কর।"
আল্লাহপাক মুনাজাত কবুল করলেন।
হযরত পীর কেবলাজান ফরমাইলেন, "তোমরাও ঈদুল ফিতর বা রমজানের ঈদ উৎসব আপন পরিবারবর্গের সাথে করিবে এবং কোরবানীর ঈদ উৎসব উদযাপন করিবে পীরের সাথে এবং পীরের অবর্তমানে পীরের দরবার তথা বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে" (পরিচালনা পদ্ধতি/১২৮)।
তিঁনার পবিত্র নির্দেশনা মাথায় নিয়ে ঈদুল আযহার আগের দিন অর্থাৎ ৯ই জিলহজ্জ সারা দেশ থেকে পঙ্গপালের মত মানুষ ছুটে আসে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে। বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে।
সৌদি আরবের মীনায় সম্মিলিত ভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম কোরবাণী অনুষ্ঠিত হয়। লক্ষ লক্ষ হাজী সাহেবগণ মীনায় কোরবানী করে থাকেন।
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফে সম্মিলিত ভাবে পৃথিবীর ২য় বৃহত্তম কোরবাণী অনুষ্ঠিত হয়। তিন দিন ব্যাপী শত শত পশু কোরবানী করা হয়।
মীনার পর এত বড় সম্মিলিত ভাবে কোরবাণী আর কোথাও অনুষ্ঠিত হয় না। হযরত পীর কেবলাজান (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব ফরমান," ১০ই যিলহজ্জ হইতে তিন দিন পর্যন্ত কোরবাণী চলিবে। অর্থাৎ ১০,১১ ও ১২ ই যিলহজ্জ (সূর্যাস্তের পূর্বক্ষণ পর্যন্ত) কোরবাণী চলিবে। কোরবানীর গোশত দরবারস্থিত জাকেরানদেরকে খাওয়াইবে, কোরবানীকারকদের কিছু দিবে এবং যথারীতি দরিদ্র ও দুঃস্থ গ্রামবাসীদের মধ্যে বন্টন করিবে" (পরিচালনা পদ্ধতি/১৩০)।
তিঁনার পবিত্র নির্দেশনা মোতাবেক কোরবানীর গোশত তিন ব্যাপী দরিদ্র ও দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
পবিত্র ঈদুল আযহায় আপনি বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে আমন্ত্রীত।
---- #শোক #সংবাদ ----
বিশ্বওলী হযরত মাওলানা শাহসূফী খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃ ছেঃ আঃ) ছাহেবের ২য় কন্যা, জাকেরান আশেকানদের পরম শ্রদ্ধেয়া মেঝো আপাজান গত রাত সোমবার ১২ টা ৩০ মিনিটের সময় মহান আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে দারুল বাকায় তাসরিফ নিয়েছেন।
আজ বাদ #এশা তিনার জানাজার নামাজ বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে বিশ্ব জাকের মঞ্জিলেই তিনাকে #চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
★ পবিত্র তারিখ ঘোষণা ★
আজ বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফে খাজাবাবার স্থলাভিষিক্ত, জাকেরানদের ইমাম মহামান্য পীরজাদা আলহাজ্ব হযরত খাজা মিয়া ভাইজান মুজাদ্দেদী, খাজাবাবার মহা “পবিত্র রওজা শরীফ" জিয়ারত শেষে মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ ২০২৩ইং এর তারিখ ঘোষণা করেন❗
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল আটরশি পাক দরবার শরীফের মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ "২০২৩" উদযাপন উপলক্ষে ঢাকা বাড্ডা থানা কর্মী গ্রুপ আয়োজিত দাওয়াতি আজিমুশ্বান ইসলামি জলছা।🥀
#চট্রগ্রাম
ঐতিহাসিক পবিত্র আজিমুশ্বান ইসলামী জলছায় দয়াময় আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় দলে দলে যোগ দিন।
খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ, চট্রগ্রাম বিভাগ।
#ইসলামীজলছা #ইসলামিকমাহফিল #ওয়াজমাহফিল #চট্রগ্রামবিভাগ
ঐতিহাসিক পবিত্র আজিমুশ্বান ইসলামী জলছায় দলে দলে যোগ দিন।
খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ, যশোর সাংগঠনিক বিভাগ।
#ইসলামী_জলছা #ইসলামিক_মাহফিল #ওয়াজমাহফিল
মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ "২০২৩" উদযাপন উপলক্ষে
চট্টগ্রাম বিভাগে দাওয়াতি মেঘা জলছা মহা ধুমধামে, হাউস মহাব্বতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহন করার জন্য
কর্মী গ্রুপ চট্টগ্রাম বিভাগের জরুরী মিটিং আজকে বনানী কার্যালয় অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মী গ্রুপ - যুব লালমনিরহাট জেলা (পশ্চিম)
যুব/রংপুর বিভাগ/২০২২/১১৫
"পীরতো সামান্য নয়, নবীর নায়েব হয়।"
আমার হযরত পীর কেবলাজান বিশ্বওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেব যিঁনি দয়াল নবীর নায়েব, যামানার মহা কামেল, নূরে মুহাম্মদীর ধারক, যুগ শ্রেষ্ঠ মুজাদ্দেদ।
দুনিয়ার মানুষকে রাসূল (সাঃ) এঁর প্রেম শিক্ষাদিতেই তিঁনি দুনিয়ার বুকে আসেন।
তিঁনি ফরমান, " আল্লাহ রাসূলের ভালোবাসা মানুষের মনে সৃষ্টি করার আর্দশ প্রচারের নির্দেশিত হয়ে আমি এসেছি।"
নূরে মুহাম্মদি সম্পর্কে কেবলাজান হুজুর ফরমান,
"সমস্ত সৃষ্টির ফাউন্ডেশন হযরত রাসূল (সাঃ)। তিঁনি জাতে (সত্তায়) উদ্ভুত প্রেমের প্রথম বিকাশ। নূরে মুহাম্মদি দ্বারা সব-ই সৃষ্টি। নূরে মুহাম্মদি একটা সুন্দর উজ্জ্বল প্রদীপ। এই প্রদীপ থেকেই তামাম আশেকান এর হৃদয়ে আল্লাহ রাসূলের মহব্বতের প্রদ্বীপ জ্বলে উঠেছে।"
তিঁনি বলতেন, বাবা সকল! এই যে সূর্য সারা দুনিয়াকে আলো দেয়, এই সূর্য আলো পায় কার কাছ থেকে? নিশ্চয় অন্য কোনো বড় সূর্য থেকে। আর ঐ বড় সূর্যটা ই হলো নূরে মুহাম্মদী।"
তাই তিঁনি মধুর কন্ঠে গাইতেন,
"রাসূল তোমারই কারনে বিশালও ভূবনে
আমার আল্লাজিরও পরিচিয়।
না ছিলো আকাশ, না ছিলো বাতাস,
না ছিলো চন্দ্র-সূর্য দীপ্তময়।"
হযরত রাসূল (সাঃ) ছিলেন বিশ্ব জগতের জ্ঞানের প্রতীক। এই সম্পর্কে পীর কেবলাজান ফরমান,
"আল্লাহতায়ালার নূর হিসাবে ও সমস্ত জগতের ধারক ও বাহক হিসাবে হযরত রাসূলে করীম (সাঃ) ছিলেন বিশ্ব জগতের জ্ঞানের প্রতীক।"
প্রেম বিতরনে নবীজীর (সাঃ) শ্রেষ্ঠত্বের কথা বলতে গিয়ে পীর কেবলাজান বলেন,
"আল্লাহপাকের পক্ষ হইতে তিনি (হযরত রাসূল সাঃ) সকলেরই আশ্রায়স্থল-তাই তাহার তুলনা নাই যেমন মহত্বে, তেমনি জ্ঞানে, শৌর্যে ও বীরত্বে।"
রাসূলের (সাঃ) পূর্ণ চাঁদ ছিলেন আমার হযরত পীর কেবলাজান। দুনিয়ার অন্য আল্লাহওলীগণ যখন নিজের নামে বা তিঁনাদের শায়েখগণের নামে তরিকা দিচ্ছেন তখন আমার দয়াল বাবা, " রাসূল পাক (সাঃ) এঁর সত্য তরিকায় আমাদেরকে দিক্ষা দিলেন। আমাদেরকে ওয়াদা করালেন," রাসূলুল্লাহর সত্য তরিকা শেষ নিঃশ্বাস পযর্ন্ত ছাড়বো না।"
প্রায় ১৪০০ বছর আগে সাহাবীগণ রাসূল (সাঃ) এঁর কদমে বিভিন্ন জিনিস নজরানা দিতেন। আমার পীর কেবলাজান ১৪০০ বছর পরে আমরা যেনো রাসূলের কদমে নজরানা দিতে পারি সেই ব্যবস্থা করলেন।
তিঁনি ফরমাইলেন, "বাবা সকল! রাত্রে বিছানাই পিঠ লাগাইবার পূর্বে রাসূল (সাঃ) কে "৫০০ বার" "দরুদ শরীফ" পড়ে নজরানা দিয়া ঘুমাইবেন।"
তিঁনি রাসূলের চরিত্রে চরিত্রবান ছিলেন।
তিঁনার প্রতিটা হুকুম ছিলো রাসূল (সাঃ) সুন্নাত অনুসারে।
তিঁনি রাসূলে দেখানো পথ অনুসরন করে বলতেন,
"তোমার ছেলেপেলে তিনবার খাবে আর তোমার প্রতিবেশী উপবাস থাকবে, তাহলে তুমি প্রকৃত মুসলমান নও, রাসূলে করিম (সাঃ) ও তোমার উপর খুশি হবেনা।"
রাসূল (সাঃ) ফরমান, "মানুষকে খাওয়ানো ইসলামের অন্যতম ভালো কাজ।"
আর আমার কেবলাজান এই মেহমানদারীর জন্য গড়ে তুললেন "দুনিয়ার সব চেয়ে বড় মেহমানখানা।"
তিঁনি রাসূলের ঘর হিসাবে খ্যাত "মাদ্রাসা"। তাই তিঁনি প্রতিষ্ঠা করলে সুবিশাল আলীয়া কামিল মাদ্রাসা।
হযরত রাসূল (সাঃ) এঁর মহব্বতই ঈমান। এ সম্পর্কে
হযরত পীর কেবলাজান ফরমান, "ঈমানের মানদন্ডই হইল রাসূলে পাক (সাঃ) এর প্রতি মহব্বত।"
তিঁনি আরো ফরমান, " রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর মহব্বতই প্রকৃত ঈমান। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর মহব্বত যাহার অন্তরে যতটুকু তাহার ঈমানও ততটুকু, যার অন্তরে দয়াল নবীর মহব্বত নাই তার ঈমান বলতে কিছু নাই, সে ছরাছার বেঈমান।"
আজ বিশ্ব মুসলমানগণের অন্তরে রাসূল (সাঃ) এর মহব্বত না থাকার কারনে সারা দুনিয়া মুসলমানগণ মার খায়।
কেবলাজান বলেন, "রাসূলের (সাঃ) আর্দশ মেনে না চললে কাফেরের আঘাতে চূর্ন-বিচূর্ন হবেন।"
তিঁনি আরো ফরমান, "আল্লাহ ও তার রসূলের পথ থেকে মুসলমানদের বিচ্যুত হওয়ার কারনেই আজ তাদের এত দুর্দশা। রাসূলের মহব্বত ব্যতিরেকে, রাসূলের (সাঃ) খেলাপ করে মুসলমানগণ ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে না।"
দুনিয়ার সকল সৃষ্টির জন্য সবচেয়ে বড় আনন্দের দিন হলো নবীজির দুনিয়ায় আগমনের দিন। আমার পীর কেবলাজান এই দিনে উপলক্ষ্যে পবিত্র কন্ঠে গাইতেন,
"গুনাহগার ভয় নাহি আর মাফি নেবার
আজকে মহা দিন
এসেছেন সেই মুহাম্মদ মোস্তফা ওই রাসূলে করিম
কাঁদিছে লাখ মানত ঐ কাবা ঘরে
কাঁপিছে শয়তান আজই পালাবে কোন পথে হায়
রশনি ভরা আসমান ও জমিন।"
রাসূলে (সাঃ) পবিত্র মিলাদুন্নাবীতে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল কলেমা খচিত পতাকায় সজ্জিত হয়।
ক্ষনে ক্ষনে মিলাদ শরীফ। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে নবীজিকে সালাম দেয়া হয়।
যখন নবীজিকে দাঁড়িয়ে দাড়িঁয়ে সালাম দেয়া হয় তখন এমন কোন কঠিন হৃদয় জন্ম নেয়নি যার চোখ বেড়ে রাসূলের মহব্বতে পানি পড়বেনা।
রাসূলের মহব্বতে হাউ-মাউ করে কাঁদবে না।
আর এই কান্নার শিক্ষা আমার দয়াল বান্ধবের।
রাসূল (সাঃ) এর বয়ান করতে গেলে কেবলাজান বেকারার হয়ে যেতেন। কেঁদে পবিত্র বুক ভাসাতেন। আর তখন বিশ্ব জাকের মঞ্জিলে কোটি কোটি তৃষ্ঞার্ত প্রান বান্ধবের সাথে কান্নার স্রোতে ভাসতো।
এই মিলাদুন্নাবী (সাঃ) এ তিঁনি রাসূল পাক (সাঃ) এঁর সত্যিকারে আর্দশ প্রচারের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন "জাকের পার্টি"। আর পার্টি প্রতীক হিসেবে নেন, "রাসূলের পবিত্র ঘাম মোবারক থেকে সৃষ্টি পবিত্র "গোলাপ ফুল"। পতাকায় রাখেন সবুজ গম্ভুজের মালিকের "সবুজ রং।"
আমার পীর কেবলাজান জীবনভর খোদাতালাশীগণকে রাসূলে প্রেম সুধা পান করিয়েছেন।
তিঁনি আবেগময় পবিত্র কন্ঠে গাইতেন,
"নবী প্রেম সুধা পান কর সবে
মন বেদনা যাতনা জুড়াইবে,
খোদা প্রাপ্তি তোর তরে লাভ হবে
নবী পদ বিনে ভাব সবই মিছে।"
তিঁনি বলতেন, বাবা! রাসূলে করীম (সাঃ) এর মহব্বত যিনি লাভ করেন, তার ইহপারকালে মন বেদনার কারন নেই।"
তিঁনি পবিত্র কন্ঠে গজল গাইতেন,
"এসো শাফিয়ে মাহশর দেখ এসে
মোরে দংশিছে বিচ্ছদ আশীবিষে
এর ওঝা নাহি নবী তোমা বিনে
তব পাশে আছে এর মন্ত্রষধী।"
রাসূলকে দেখার আকুতিতে গাইতেন,
"তব দরশনে জ্বালা জুড়াইব
পদ পরশনে তনু শীতলীব
দাস সম্ভাষনে মনে পুলকিব
পদ নিরজ ভোষজ এই বিষে।"
হযরত রাসূল (সাঃ) তামাম সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত। আমার পীর কেবলাজান জাকেরান-আশেকানগণকে নিশির শেষ ভাগে সেই রাসূলের দয়া ও করুনা লাভের আশায় দয়াল নবী (সাঃ) কে "ইয়া রাহমাতাল্লিল" নাম ধরে ডাকার শিক্ষা দেন।
তিঁনি মধুর কন্ঠে গাইতেন,
"যার পিপাসাও হৃদি শুকায় রে
দাও ক্ষীর ছানা ননী যত্ন করে
হীরা মুক্তা মানিক দাও তারে
কভু ফিরে ও চাবে না তারে পানে।"
আমার দয়াল পীর দস্তগীর বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ সম্পর্কে ফরমান, "এই দরবার আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) এর স্বীকৃত দরবার।" তিঁনার প্রতিটা বাণী, প্রতিটা পদক্ষেপ ছিলো রাসূলের মহব্বত নিয়ে।
মহান খোদাতায়ালার নিকট কোটি কোটি শুকরিয়া এমন "মহান বান্ধবের" দরবারে যাওয়া সৌভাগ্য নসিব করার জন্য।
রংপুর জেলা তারাগঞ্জ উপজেলার ২ নং কুর্শা ইউনিয়নের কাশিয়াবারী ঘাটে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল (আটরশী)পাক দরবার শরীফে মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ ২০২৩ ইং এর নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
খানকায়ে মুজাদ্দেদী বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফ যুব কমী গ্রুপ রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলার উদ্যোগে কুলাঘাট সুইচগেট ঘাটে মহা পবিত্র বিশ্ব উরস শরীফ ২০২৩ ইং এর নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল অনুষ্ঠিত ।
মনোহরদী উপজেলা কর্মীগ্রুপ এর মনোহরদী পৌরসভায় মিলাদের অংশ বিশেষ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কর্মী প্রধান জনাব শফিউদ্দিন বি এস সি স্যার সহ জেলা,থানা,পৌরসভা, ইউনিয়নের কর্মী প্রধান বৃন্দ।
মহা পবিত্র ঈদ ই মিলাদুন্নাবী (সাঃ)- জিন্দাবাদ
আসসালামু আলাইকুম,
আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল ৮ঃ০০টায় নারায়ণগঞ্জ হতে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ অভিমূখে মাসিক বাস কাফেলা যাত্রা করবে। আপনারা যারা যারা এই কাফেলায় সম্পৃক্ত হয়ে পাক দরবার শরীফে যেতে আগ্রহী, তারা নির্দিষ্ট আসনের জন্য নির্ধারিত ভাড়া প্রদান করে টিকেট সংগ্রহ করুন।
যোগাযোগঃ
মোঃ সুমন - +8801838657478
মোঃ মাসুম - +8801611774071
মোঃ শাহ আলম - +8801712279461
মোঃ রিপন - +8801928018392
[ বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
(১) প্রতি যাত্রীর ভাড়া ৬০০৳
(২) নির্দিষ্ট আসনের জন্য টিকেট সংগ্রহ করুন
(৩) বাস ছাড়ার স্থান - দেওভোগ আখড়ার মোড়
(৪) শনিবার সকাল ৯ঃ০০ টায় দরবার শরীফ থেকে নারায়ণগঞ্জের উদ্দেশ্যে ফিরতি যাত্রা ]
মহা পবিএ বিশ্ব উরস শরীফ ২০২৩ এর বাঁশ কাটার খেদমত রাজবাড়ী জেলাধীন বসন্তপুর ইউনিয়ন উদয়পুর।
খানকায়ে মুজাদ্দেদী বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফ যুব কমী গ্রুপ রংপুর বিভাগের নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলায় নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল অনুষ্ঠিত ।প্রধান অতিথি যুব কমী গ্রুপের কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত কর্মী প্রধান জনাব মোঃ আইনুল হক মুন্না ভাই ।
#অফিস_আদেশ_২০২২
আসসালামু আলাইকুম।
আপনাদের সকলকের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, যুব কমী গ্রুপের ব্যবস্থাপনায় -
আগামী 16/09/22 ইং
রোজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলা নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল।
19/09/22 ইং
রোজ সোমবার বিকেলে লালমনিরহাট জেলা বড়বাড়িতে নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল।
20/09/22 ইং
রোজ মঙ্গলবার সকাল 10 টায় রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলা নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
21/09/22 ইং রোজ বুধবার মাগরিব হতে রংপুর জেলার পীরগঞ্জ, গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি,কুড়িগ্রাম জেলার চিলমাড়িতে নজরানা বাঁশের ভূর বিদায় মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
বিনম্র শ্রদ্ধা আরজ করছি.....
তিঁনি ১৯৩১ সালে ফরিদপুর জেলার সদরপুরে জন্মগ্রহন করেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ফরিদপুর জেলার নেতৃত্ব দান করেন এবং কারা বরন করেন। ১৯৬২ সালে তিঁনি প্রাদেশিক পরিষদে সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৬৭ সালে তৎকালীন পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে সদস্য নির্বাচিত হন।
জীবনের শেষ পযর্ন্ত তিঁনি বাংলাদেশের সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের প্রভাবশালী সদস্য ছিলেন।
বলছি, বিশ্বওলী হযরত মাওলানা শাহ্সূফী খাজাবাবা ফরিদপুরী (কূঃ ছেঃ আঃ) ছাহেবের বড় জামাতা ও প্রিয় মুরিদ, জাকেরান আশেকানদের শ্রদ্ধেয় বড় দুলা ভাইজান এ্যাডভোকেট হযরত আদেল উদ্দিন হাওলাদার সাহেবের কথা।
তিঁনি ১৯৯৩ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বরঃ- ১২:২৩ মিনিটে ওফাত লাভ করেন।
আগামীকাল মহান ব্যক্তির পবিত্র ওফাত দিবস।
পবিত্র দিনে তিঁনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, কদমবুচি আরজ করছি।
তিঁনার রূহানী দোয়া আল্লাহপাক আমাদের নসিব করেন। আমীন।
#সতর্কতা_অবলম্বন_প্রসঙ্গে
——————···—————
কর্মী গ্রুপের কোন সদস্য যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মনগড়া লেখালেখি করে জাকেরান-আশেকানদের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্বকে নষ্ট করে, পরস্পর বিরোধী দ্বন্ধ-সংঘাত সৃষ্টির অশুভ চেষ্টা চালায় এবং বিশৃংঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দরবার শরীফের ভাবমূর্তি নষ্ট করার দিকে অগ্রসর হয়, প্রয়োজনে প্রমাণ সাপেক্ষে সেই ব্যক্তি বর্গকে কর্মী গ্রুপ থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে।
চিঠিতে বিস্তারিত লেখা আছে।
মালিক আমাদের সকলকে ভুল-ত্রুটি মাফ করে উনার রাজ দরবারে কবুল করুক।
আমীন।
আলহামদুল্লিলাহ, পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন কর্মীগ্রুপ- যুব এর ভুর বাধার শুভ উদ্বোধন হলো, আগামী ১৯ সেপ্টোমবর দবরার দিকে যাত্রা শুরু করবে
ইণশাআল্লাহ
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী কেবলাজান ছাহেবের মহা পবিত্র বিশ্ব ফাতেহা শরীফ (৭ই সফর) উপলক্ষে দাওয়াতী মিশন। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ নরসিংদী (হাবিব) জেলা।
সিলেট জেলা, সিলেট মহানগর ও সুনামগঞ্জ জেলা যৌথ মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফের মিশন সম্পন্ন
=======================================
১৫ই আগষ্ট ২০২২ইং রোজ সোমবার বাদ আসর নুরে আলা কমিউনিটি সেন্টারে বিশ্ব জাকের মন্জিল পাক দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ সিলেট জেলা, সিলেট মহানগর ও সুনামগঞ্জ জেলার যৌথ দাওয়াতী মিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সিলেট মহানগর কর্মী প্রধান মোঃ বাদল বেপারী, সভায় সভাপতিত্ব করেন।
দাওয়াতী মিশন সভায় বক্তব্য রাখেন
এম,এ ওয়াকিল তালুকদার, ( সদস্য, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ) মিশন সদস্য।
এস,এম রিফাতুল ইসলাম, ( সদস্য কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ) মিশন সদস্য।
আলহাজ্ব রফিক আহমদ, কর্মী প্রধান সিলেট জেলা, মিশন সদস্য।
এ,টি,এম কাজিম খান, ( ছাএ)
মোঃ আশিকুর রহমান, ( ছাএ) ও মিশন প্রধান খন্দকার শাহ আলম বক্তব্যে বলেন মহান ফাতেহা শরীফে মহা পবিত্র উরস শরীফের জ্জবা নিয়ে দল মত নির্বিশেষে দাওয়াতী কার্যক্রমে ঝাঁপিয়ে পরার আহবান জানান।
সভায় কোরআন তেলাওয়াত, মিলাদ শরীফ ও দোয়া পরিচালনা করেন হযরত মাওলানা হাফেজ আনিসুজ্জামান খান,( সদস্য, উলামা কাউন্সিল) খাদেম বিশ্ব জাকের মন্জিল দরবার শরীফ।
এবং জিকির করেন
মাওলানা মোঃ সেবুল, খাদেম বিশ্ব জাকের মন্জিল দরবার শরীফ।
তারিখঃ
১৫,০৮,২০২২ইং।
মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফ-২০২২ইং (৭ই সফর) উপলক্ষে আজ ময়মনসিংহ জেলার পবিত্র দাওয়াতী মিশন সভা অনুষ্ঠিত হলো।
পবিত্র ৭ই সফর উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা কর্মী গ্রুপের ঐতিহাসিক মটর সাইকেল শোভাযাত্রা।
তারিখঃ ১৩ই আগস্ট রোজঃ শনিবার। স্থানঃ চুয়াডাঙ্গা সরকারী কলেজে গেইট
সময়ঃ সকাল ১০ টা
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী কেবলাজান ছাহেবের মহা পবিত্র বিশ্ব ফাতেহা শরীফ (৭ই সফর) উপলক্ষে দাওয়াতী মিশন। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ বরগুনা জেলা।
মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফ ৭ ই সফর উপলক্ষে রংপুর জেলা সদর উপজেলার পাগলাপীর সেলিম ভাইয়ের বাড়িতে যুব কমী গ্রুপের মিশন জলসা অনুষ্ঠিত ।।
জামানার মুজাদ্দেদ খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃআঃ) ছাহেবের মহা পবিত্র রওজা শরীফ জেয়ারত শেষে
পবিত্র আশুরা মোবারক এর পতাকা উত্তোলন করা হলো।
বিশ্ব ওলী খাজাবাবা ফরিদপুরী (কুঃছেঃছা) এর মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফ (৭ই সফর) আগামী ৩রা সেপ্টেম্বর ইংরেজি তারিখে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হবে।
কেবলাজান ছাহেবের স্থলাভিষিক্ত আমাদের মাথার তাজ মহামান্য আলহাজ্ব হযরত খাজা মিয়া ভাইজান মুজাদ্দেদী মাঃজিঃআঃ ছাহেব উক্ত এই মহা পবিত্র অনুষ্ঠানকে সানী উরস শরীফ হিসাবে ঘোষনা করেছেন।
এই মহা পবিত্র ফাতেহা শরীফকে পরিপূর্ন ভাবে সফল করার লক্ষ্যে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরীফ কর্মী গ্রুপ ঢাকা মহানগর এর আওতাধীন সকল থানায় মিশন কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ১২ই আগস্ট, ২০২২ইং তারিখ।
মহা পবিত্র বিশ্ব ফাতেহা শরীফ এর মিশন লালবাগ জোন।
"শোক সংবাদ শোক সংবাদ।"
বিশ্ব জাকের মঞ্জিল দরবার শরিফ কর্মী গ্রুপ মূল ঢাকা মহানগরের আওতাধীন শাহ আলী (রহঃ) থানার সহকারী ব্যবস্থাপনা কর্মী প্রধান আখতারুজ্জামান প্যাটল কিছুক্ষণ আগে স্ট্রোক করে এই দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে পরপারে চলে গেছেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন।
খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া বিশ্ব জাকের মঞ্জিল পাক দরবার শরীফ কমী গ্রুপ যুব রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলা অনুমোদিত কমিটি ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Bishaw Zaker Monjil Darbar Sharif
Faridpur
7820
Bhanga
Faridpur, 7830
Welcome to Ashik's Point Of View. It’s a Personal Blog Page. Thank You All To Support Me Always.
Nagarkanda Faridpur
Faridpur, 7840
Hi Everyone This Is My Official Page Please (don't forget to. like) Everyday. News and video followi