সাহসী→তরুণ
Nearby public figures
3942
339
Feni District
3900
sultanazaren@gmail. com
Chhagalnaiya
Parshuram
�সংগ্রাম করে চলার নামই জীবন�
#হে আল্লাহ আপনি আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন" আমিন
মেয়েদের ডিভোর্সের অন্যতম কারণ হলো!!
অতিরিক্ত জেদ,পরকীয়া,ধৈয্য কম হওয়া,
স্বামীর মুখে মুখে তর্ক করা !!
ও বাবার বাড়ির কূ পরামর্শ মেনে চলা...!!
- মাটিতে পড়া ভাত তুলতে হয়তো আমাদের
লজ্জা লাগে.....!❣️❣️
- কিন্তু এটাই আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ﷺ এর সুন্নত...! ❣️❣️
আপনিও শুনতে পারেন সিলোটি ভাষায় একটি চমৎকার প্রতিবাদ মূলক ইসলামী সংগীত।
''ফেতনাবাজর চেলা''
তৈরী থাকুন মৃত্যুর জন্য। একমাত্র মহান আল্লাহই জানে কার কোথায় কখন কিভাবে মৃত্যুর ডাক আসবে😢?
কোন লাভ হবে না মিথ্যে অহংকার, মায়া, ধন সম্পদ দিয়ে।
আলহামদুলিল্লাহ! আজ আমার বড় মেয়ের ৩ বছর পূর্ণ হলো
সবাই আমার মেয়ের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাকে নেক হায়াত দান করেন, এবং ইসলামের খাদেমা হিসাবে কবুল করেন আমিন।
হেফজখানায় পড়া অবস্থায় যেই ওস্তাদের কাছ থেকে যতটুকু শক্ত আচরণ পেয়েছি তার কাছে পড়া সেই পারাগুলো সবচাইতে ভালো ইয়াদ হয়েছে।
যে ব্যক্তি হাফেজ নয় সে এটা বুঝবে না আর কমেডিয়ান হলে জীবনেও বুঝবে না।
সুতরাং এটাকে কেউ আজাব মনে করলে সে কপাল পোড়া।
#এই প্রথম→ অনেক কষ্ট করে আমার কলিজার টুকরো গুলো কে দিয়ে একটু চেষ্টা করলাম কেমন হয়েছে জানাবেন!
#তাহফিজুল কুরআন নুরানী হাফেজীয়া মাদ্রাসার মাঠে প্রতিদিন সকাল বেলা পাখিদের কিচির মিচির শব্দ শুনতে অনেক ভালো লাগে।
বিঃদ্রঃ পাখিদের জন্য প্রতিদিন সকালে নাস্তার ব্যবস্থা আছে
প্রবাসী ভাইদের গল্প
সংগৃহীত → একটা কোর্স করতে যখন দেশের বাইরে ছিলাম, তখন রবিন নামের এক বাংলাদেশী ভাইয়ের সাথে রুম শেয়ার করে থাকতাম। একদিন রুমে এসে দেখি উনি লাগেজ গোছাচ্ছেন।
আমি হেসে বললাম- দেশে যাবেন দেখে ভাই তো দেখি মহাখুশি!
রবিন ভাই লাগেজের চেইনটা লাগিয়ে হাসিমুখে বললো- “ভাই, ৮ বছর পর দেশে যাচ্ছি, মনে তো আনন্দ হবেই। ছোট বোনটাকে এতোটুকু দেখে এসেছিলাম, আর এখন তারই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে! বোনটা যখন আমাকে দেখবে, খুশিতে যে কি করবে এটা ভেবেই আমার চোখে পানি এসে যাচ্ছে।”
রবিন ভাই হাসিমুখে কথা বলছিলো, অথচ আনন্দে উনার চোখ জ্বল জ্বল করছিলো। এমন সময় রবিন ভাইয়ের বাবা ফোনে উনার কাছে জানতে চাইলো- “কিরে, শুনলাম তুই নাকি দেশে আসবি?”
রবিন ভাই হাসিমুখে উনার বাবাকে জানালো- “হ্যাঁ বাবা, আসবো। ছোট বোনের বিয়ে, বড় ভাই কি না এসে পারে?”
অপর প্রান্ত থেকে উনার বাবা বললেন- “তোর শুধু শুধু এতো টাকা খরচ করে আসতে হবে না! বিয়ে ঘরোয়া পরিবেশেই হবে। তাছাড়া নতুন জমি কিনেছি, টাকা-পয়সার একটা বিষয় আছে না? তাই আসার দরকার নেই!”
বাবার সাথে কথা বলা শেষে রবিন ভাই যখন ছোট বোনকে জিজ্ঞেস করলো- “কিরে, তুইও কি চাস আমি তোর বিয়েতে না আসি?”
ছোট বোন বললো- “এমনিতেই বাবা অনেক টাকা খরচ করছে। ৪০০ জন লোকের খাওয়ার ব্যবস্থা করতে গরু-খাসি কিনে এনেছে। এই অবস্থায় তোমার এতো টাকা খরচ করে দেশে আসতে হবে না!”
রবিন ভাই ফোনটা রেখে যখন লাগেজ থেকে কাপড়গুলো নামাচ্ছিলো, তখন উনাকে জিজ্ঞেস করলাম- ভাই, আপনি কি দেশে যাবেন না?
চোখের জল মুছতে মুছতে রবিন ভাই বললেন- “বাবা বিয়েতে আয়োজন করেছে ৪০০ লোকের। আমি গেলে তো ৪০১ জন হয়ে যাবে! ১ জনের দায়িত্ব বাবা নিতে পারবে না, তাই যাবো না!”
সেদিন নিজ চোখে একজন প্রবাসীর কষ্ট দেখেছিলাম, দেখেছিলাম একজন প্রবাসীর সাথে তারই কাছের মানুষগুলো কেমন নির্মম আচরণ করে…
প্রতিদিন কাজ শেষে রবিন ভাই তার ছোট ভাইকে ফোন করে বলতো, বাড়ির আশপাশটা একটু ভিডিও করে পাঠাতে, কিন্তু ছোট ভাই বিরক্ত হয়ে ফোন রেখে দিতো, অথচ সেই ছোট ভাইকে কয়েকদিন আগেই রবিন ভাই বাইক কেনার টাকা পাঠিয়েছে।
আমি যখন নতুন আইফোন কিনলাম, তখন উনি আইফোনটা হাতে নিয়ে বললেন- “এটাই তাহলে আইফোন? যার জন্য মানুষ এতো পাগল!”
আমি বললাম- “আপনিও তো একটা আইফোন কিনতে পারেন। কি একটা ফোন ব্যবহার করেন, অর্ধেক ভাঙা!”
উনি হেসে বললেন- “কিনবো একটা আইফোন, ছোট বোনের জামাইয়ের জন্য!”
আমি উনার দিকে তাকিয়ে মনে মনে ভাবতে লাগলাম- সব প্রবাসীরাই কি এমন হয়, যারা নিজের জন্য একটুও ভাবেন না?
প্রতিদিন রাতে রাবিন ভাই খুব কাশতেন, একদিন উনাকে বললাম– ভাই, এবার অন্তত একটা ডাক্তার দেখান। আপনার শরীরের অবস্থা তো খুব একটা ভালো না।
উনি কাশতে কাশতেই বলতেন- “এখানে ডাক্তার দেখাতে যতো টাকা খরচ হবে, সেই টাকা দিয়ে বাবা নতুন একটা জমি কিনতে পারবে!”
আমি রেগে বলতাম– তাই বলে নিজের জন্য কিছুই করবেন না?
উনি হেসে বলতেন- “কয়েকদিন পর ডাক্তার দেখাবো। আসলে ছোট ভাইটা নতুন ব্যবসা করবে, তার জন্য আলাদা টাকা পাঠাতে হবে!”
এই অসুস্থার কারণেই রবিন ভাই একদিন হুট করেই পরপারে পাড়ি জমান। ফোনে যখন উনার বাবাকে বিষয়টা জানালাম, তখন উনি খুবই কান্না করছিলেন।
কিন্তু যখন বললাম- আমি লাশ পাঠানোর ব্যবস্থা করছি। কিন্তু, লাশ দেশে পাঠাতে হলে আড়াই লাখ টাকার মতো লাগবে, আপনারা টাকার ব্যবস্থা করুন। তখন উনার গলার স্বর পাল্টে গেলো!
উনি আমতা আমতা করে বললেন- “এতো টাকা! যে ছেলে জীবিত থাকতেই দেশে আসতে পারলো না, তার লাশ দেশে এনে কি করবো? তোমরা ওখানেই কিছু একটা ব্যবস্থা করে ফেলো!
শেষবারের মতো ভিডিও কলে আমার ছেলের মুখটা একটু দেখাও তো!”
আমার তখন ইচ্ছে করছিলো উনার মুখে থুথু মারি। যে কিনা নিজের সন্তানকে টাকা বানানোর মেশিন ছাড়া কিছুই ভাবতো না!
ছোট ভাইকে ফোনে যখন বললাম- তোমার ভাই তো তোমার জন্য কতো কি করেছে, তুমি না হয় একটু লাশটা নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করো।
ছোট ভাই তখন উত্তর দিলো- “ভাই নাকি তার জন্য কোন কিছুই করেনি! একই রকম উত্তর ছোট বোনও দিলো! অথচ এই ভাই-বোনের সকল শখ-আহ্লাদ বড় ভাই বিদেশে কামলা খেটে পূরণ করছে!”
চোখের সামনে একটা মানুষের লাশ পড়ে আছে, অথচ আমার মনে হচ্ছে এটা মানুষের লাশ নয়! এটা একটা টাকার মেশিন, যেটা অচল হয়ে গেছে…
অনেক প্রবাসী আছেন, যারা বছরের পর বছর দেশের বাইরে কাটানোর পরও তাদের পরিবার চায় না মানুষটা দেশে ফিরে আসুক।
এক সময় সেই মানুষটা অমানবিক পরিশ্রম করতে করতে মারা গেলেও, মৃতদেহটা পরিবার দেশে আনতে চায় না টাকা খরচ হবে বলে, অথচ মানুষটা পরিবারের জন্যই আমৃত্যু কষ্ট করেছেন।
টাকার কাছে মানুষ সত্যি অসহায়, টাকার কাছেই মানুষ মনুষ্যত্ব হারায়, মানবিকতা হারায়, হারায় বিবেকবোধ…
#সবাই আমার কলিজার টুকরো গুলোর জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাদেরকে দ্বীনের খাদেমা হিসাবে কবুল করেন আমিন
কুকুরটি এতই বিশ্বস্ত ছিল যে মহিলা প্রায়ই তার বাচ্চাকে কুকুরটির সাথে একা বাসায় রেখে টুকটাক কাজ সেরে আসতেন, এবং ফেরার পর প্রতিবারই উনি দেখতে পেতেন বাচ্চাটি কুকুরটির সাথে নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছে। এমনই একদিন উনি নিজের বাচ্চাকে তার বিশ্বস্ত কুকুরটির কাছে রেখে শপিং করতে গেলেন।
শপিং সেরে বাসায় ফেরার পর সে দেখতে পায় এক বীভৎস দৃশ্য। সে দেখতে পায় তার পুরো বাসা লন্ডভন্ড হয়ে আছে, বাচ্চাটিও তার নিজের খাটে নেই এবং বাচ্চার ডাইপার ও কাপড়চোপড় ছিন্নভিন্ন হয়ে সারা বাসায় ছড়িয়ে আছে, আর ফ্লোরের জায়গায় জায়গায় লেগে আছে রক্তের ছোপ ছোপ দাগ। প্রচন্ড আতঙ্কে মহিলাটি তার বাচ্চাকে হন্যে হয়ে খুঁজতে শুরু করে। ঠিক তখনই সে তার সে বিশ্বস্ত কুকুরটিকে খাটের নিচ থেকে বের হতে দেখতে পায়। তার সারা মুখ রক্তে মাখা ছিল। রক্ত তার মুখ বেয়ে বেয়ে এমনভাবে পড়ছিল যেন, এখনই কোন প্রিয় সুস্বাদু খাবার খাওয়া শেষ করে উঠল সে।
মহিলাটির আর বুঝতে বাকি রইলো না যে কুকুরটি তার বাচ্চাকে খেয়ে ফেলেছে। দ্বিতীয় কোন চিন্তা না করে সে তার কুকুরটিকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে। এরপর সে খুঁজতে থাকে তার বাচ্চার শরীরের কোন অংশ আদৌ বাকি আছে কিনা, আর তখনই সে আবিষ্কার করে আরেক অবাক করা দৃশ্য। সে দেখতে পায় বিছানার ওপাশেই কার্পেটের উপর তার বাচ্চাটি খেলা করছে সম্পুর্ণ সুস্থ অবস্থাতেই। তারপর বিছানার নিচে তাকাতেই মহিলাটি আবিষ্কার করে সেখানে পড়ে আছে একটি সাপের ছিন্নভিন্ন শরীর। মূলত ওখানে সাপটির সাথে কুকুরটির যুদ্ধ হচ্ছিল। বিশ্বস্ত কুকুরটি তার বাচ্চাকে বাঁচাতে তার সর্বশক্তি দিয়ে সাপটিকে প্রতিহত করেছিল। মহিলাটি সবকিছু বুঝতে পারলেও ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়। তার ধৈর্যহীনতা ও সর্বগ্রাসী ক্রোধ ততক্ষণে তার কাছ থেকে কেড়ে নিয়েছে তার সবথেকে বিশ্বস্ত বন্ধুকে।
এই সত্য ঘটনাটি একটি পোষা কুকুরের সাথে ঘটলেও, এমন ভুল কি আমাদেরও আমাদের আপনজনদের সাথে হয়ে যায় না? Even আমাদের পরিবারের মধ্যেও হয়ে যায়। তাই পরিস্থিতি বিচার করার জন্য সর্বদা ধৈর্য ধরুন এবং অহেতুক ভুলগুলি এড়িয়ে চলুন, যাতে আমাদের নিজের ভুলে আমরা আমাদের এমন কোন আপনজনকে আর হারিয়ে না ফেলি,আমাদের পরিবার যাতে ভেঙ্গে না পরে🙂
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক😊
বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের মুখ উজ্জল করে বাংলাদেশের বিশ্বজয়
পবিত্র মক্কায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১১১টি দেশের প্রতিযোগির সাথে লড়াই করে ঢাকা মিরপুর মারকাযু ফায়জুল কুরআনের মেধাবী ছাত্র পূর্বে কয়েকবার বিশ্বজয়ী হাফিজ সালেহ আহমদ তাকরিম আবারো দেশের মুখ উজ্জল করে ৩য় স্থান করলো।
গজলটা শুনে মনটা ভরে গেল!
আপনারা ও শুনতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে।
আলহামদুলিল্লাহ→ প্রাকৃতিক চাকের নতুন মধু সংগ্রহ করা হলো!
প্রয়োজন হলে অর্ডার করুন।
ফেনীর ভিতরে হোম ডেলিভারি পাবেন।
একদম খাটিঁ পিউর মধু আছে।
যোগাযোগঃ রাঘবপুর এমদাদুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসা, কুঠির হাট, সোনাগাজী, ফেনী
মোবাইলঃ 01639110957
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Address
Kazir Hat, Sonagazi
Feni
3900
Feni, 3921
Hi, i Am Nazrul Islam. From Bangladesh. Welcome To My page. like | Comment | Share