One day I will travel the whole world.
Nearby public figures
3942
339
Feni District
Sonagazi
3900
sultanazaren@gmail. com
Parshuram
You may also like
“FAHAD BIN FUHAD...’’ is a different person among the Seven Hundred Billion‘s people‘s.
“অনেকের কাছে এই প্রশ্ন।হঠাৎ করে পেইজের নাম কেন চেইঞ্জ করছি?স্বাভাবিক প্রশ্ন থাকতে পারে।এর পিছনে একটা বড় রহস্য।ব্যর্থতা আমার লাইফেও আছে।তবে কোনো একদিন এই রহস্য উন্মোচন করব।
“যেদিন আমি সফল হবো সেদিন সবাইকে বলব।তবে কবে সেটা আমি জানিনা।তবে আমার অদম্য সাহস আত্মবিশ্বাস অলওয়েজ থাকবে।আমি ছোট থেকে হারতে শিখিনি।বার পড়ছি,বার বার ভাঙছি,বার বার ওঠে দাঁড়িয়েছি।
“তবে আমার পরিশ্রম আর চেষ্টা অটুট থাকবে প্রতিনিয়ত।কারণ আমার আত্মবিশ্বাস বলছে আমি সাক্সেস হবো।তবে হাতে চুড়ি পড়ে ঘরে বসে থেকে লাভ নেই।পুরুষ মানুষের কাজ হচ্ছে বাইরে থাকা।তবে খুব শীঘ্রই আমি দেশ ত্যাগ করে আমার গন্তব্যে পৌঁছাব।কাওকে কিছুই না জানিয়ে চলে যাব কোনো এক দেশে।
আজকে কিন্তু ২৩ তারিখ।দেখা যাক কালকে এজেন্ট এর সাথে মিটিং। রোমানিয়ার হতভাগা গুলোর জন্য কাল কতটুকু ভাল নিউজ আসে।🙃
আর ভাল্লাগছে না তাই না ?ধৈর্য্য ধরতে ধরতে হিমালয় পর্যন্ত মরুভূমি হয়ে যাচ্ছে।তবে আপনার সাফল্য খুব নিকটে।🙂
আগের মতো এখন স্ট্রেইট ভাবেই কথা বলিনা।একটু প্যাঁচানো ভাবেই বলা ভাল।এই মাসের ২৩ তারিখ এর আগেই ফাইনাল ডিসিশন আসতে পারে।
“ সেটা ১” অ্যাপয়েন্টম্যান্ট বিষয় নিয়ে হোক বা “২” ভিসা রেশিও নিয়ে হোক।“৩” আর নাহয় কনস্যুলেট নিয়ে হোক।তবে ওদের বড় দিন অর্থাৎ ক্রিসমাসের আগেই আপনাদেরকে ভাল কিছু দিয়ে যাবে।
আর ২৩ সালের পারমিট ক্যান্ডিডেটদের জন্য ভাল কিছু আসতে যাচ্ছে।তবে সেটা অতি শীঘ্রই।
এখন যদি দিল্লি দূতাবাস আবার তাদের মতামত চেইঞ্জ করে ফেলে তাতে কিছু করার নেই।কারণ সকালে একটা বলে বিকালে আরেকটা বলে এই হারাম. জাদারা।তবে এটা সম্পূর্ণ দূতাবাস থেকে সোর্স পাওয়া।বাকিটা রাব্বুল আলামীন ভাল জানে।
“ইম্পর্ট্যান্ট আপডেট গুলো আসার কথা ছিল, “আর যেগুলো আসছে।
“গণহারে ২২/২৩ সালের পারমিটধারীরা নভেম্বর এর মধ্যেই অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাওয়া শুরু করবেন।২০২৩ সালের এর এপ্রিল পর্যন্ত।এবং মে মাসের কিছু পারমিট হোল্ডরও অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেয়েছে। কথা গুলো অলরেডি ২/৩ মাস আগেই বলে রাখছিলাম।একটা নিচে স্ক্রোল করলে দেখতে পারবেন।
“আরেক‘টা আপডেট হচ্ছে সম্ভাবনা বেশী নেক্সট উইক থেকে এজেন্ট ভিত্তিক ফাইল জমা হবে।এটা হলে মোটামুটি ভাল হবেই।
“ভাবছিলাম ভিসা রেশিও অন্তত ৭০% থাকবে।কিন্তু এখনো পর্যন্ত সেটা আমরা দেখছিনা।সপ্তাহ দশ দিনের মধ্যেই ঠিক হবেই কিনা এখনও শিওর না।তবে আশা করতে পারি।
“সর্বশেষ আপডেট হচ্ছে বর্তমানে দিল্লি দূতাবাসে যিনি পুলিশ কর্মকর্তা যিনি এখন আছে যতটুকু খবর পেয়েছিলাম উনি চেইঞ্জ হতে পারে।কিন্তু এখনো অবধি কিছুই হয়নি।
“আর একটা কথা বলব।অনেক তো ধৈর্য্য ধরলেন।যদি আপনি অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেয়ে যান আশা করি “অ্যাম্বাসি” ফেইস করবেন।কপালে যা লেখা আছে সেটাই
হবে।আপনার ভাগ্য যদি ভিসা থাকে সেটা যেই পরিস্থিতি হোক।টর্নেডো,সাইক্লোন
যেটাই আসুক না কেন অবশ্যই আপনি ভিসা পাবেন।সেটা উপরওয়ালার ছাড়া কারোর ক্ষমতা নাই আপনার রিজিক‘টা আটকানোর।
‘শরিফ হাওলাদার ভাইয়ের একটা স্ট্যাটাস দেখলাম।যে সবচেয়ে ভাল করে ইন্টারভিউ দিয়েছে এবং কনস্যুলেট টিম খুব সুন্দর ভাবেই হাসিমাখা নিয়ে কথা বলছে অথচ তার ভিসা‘টা রিজেক্ট করে দিয়েছে।দুইজনের মধ্যেই একজনে ভিসা পেল।যে ভিসা পেল সে কতটুকু ভাল করে ইন্টারভিউ দিয়েছে জানিনা।একটু থিংক করেন‘তো ভাগ্য কাকে বলে।
“রোমানিয়ার ভিসা এখন বর্তমানে আমেরিকা/ অস্ট্রেলিয়ার চেয়েও কঠিন হয়ে গেসে।আমি জানিনা এই পরিস্থিতি কখন স্বাভাবিক হবে।তবে অন্তত আশা করতে
পারি অতি শীঘ্রই ঠিক হবে,হয়তো ওরা বুঝতে পারবে।আমরা একজনের জন্য
দশজন মানুষের লাইফ হ্যাল করতে পারিনা।ইউরোপের মানুষ গুলো খুব শান্তশিষ্ট।ওদেরকে একবার স্যরি বললে ওরা সাত খু.নও ক্ষমা করে দেয়।
আপনাদেরকে আবারও বলছি।অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেলে অবশ্যই অ্যাম্বাসি ফেইস
করেন।ভয় পেয়ে পিছপা হয়ে কী লাভ ? যুদ্ধে যেহেতু নামছেন বিজয় করে মায়ের ছেলে মায়ের বুকে ফিরে আসবেন ইনশাআল্লাহ।অন্তত জ্যাদ নিয়ে বলবেন আমি রোমানিয়াকে শেষ পর্যন্ত দেখে নিব।
“এটাকে বলে আত্মবিশ্বাস এবং সফলতা।এতদিন এত বছর অনেক ধৈর্য্য ধরছেন
এবার ভিসা‘টা পাওয়ার জন্য নিজের মধ্যেই চেষ্ট এবং পরিশ্রম করুন।দেখবেন
আপনার সাধনা কিন্তু বিফলে যাবেনা।
সাকিবের সমালোচনা আমি কোনোদিন করতে পারিনি।হ্যাঁ শুধু ২৮ অক্টোবর একটা সমালোচনা করছি।তাও জীবনে প্রথম।সাকিব ক্যাপ্টেন হিসেবে একদম বাজে।আমি জানিনা!আমার থেকেও গভীর তার ভক্ত আছে কিনা জানিনা।হয়তো আছে।এই সাকিবকে নিয়ে আমার কত লেখা।আমার টাইমলাইন স্ক্রোল করলে অনেকে দেখবেন।
“শ্রীলঙ্কার সাথে আজকে যেভাবেই ২০১৯ এর টর্নেডো সাকিব ব্যাক করছে।কী ভয়ঙ্কর সুন্দর তাই না ?লম্বা একটা পার্টনারশিপ।ইশশ বাকি ম্যাচ গুলো যদি ঠিক এইভাবে ধরে রাখত এই আগুন্তকঃ সাকিবের সাথে পাল্লা দেওয়ার মতো আর কোনো প্লেয়ার আছে ?
অন্তত ওপেনার ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল আর লিটন দাস।আজকে এই তামিম ইকবালকে খুব প্রয়োজন ছিল।
“ওয়ান ডাউন “সাকিব আল হাসান।
“৩” নাজমুল হাসান শান্ত
“৪” মাহমুদউল্লাহ
৫ মুশি
৬ তাওহীদ হৃদয় এবং মিরাজ
তাসকীন - শরিফুল - মুস্তাফিজ বা অন্যান্য।
আমি জানিনা আমার জ্ঞানে এই স্কোয়াড কেমন হয়েছে ?তবে নূন্যতম জ্ঞান দিয়ে বলতে পারি সেরা একটা স্কোয়াড হতো।ভয়ঙ্কর জংগলে রাজত্ব করা বাঘ আজকে সিন্ডিকেটের কারণে সবার শিকার হরিণের রুপান্তরিত হয়েছে।
এখনো সময় আছে সকল বিসিবি কর্মকর্তা এবং হাথুরাসিংহ এর মতো কোচকে চেইঞ্জ করে সকল অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগালে এই বাংলাদেশ ভয়ঙ্কর রূপে শীঘ্রই ফিরে আসবে।
“সত্যি বলতেছি তখন বাংলাদেশের সকল আবেগী ভক্ত বলবে হ্যাঁ এমন একটা বাংলাদেশ চেয়েছিলাম।“জানি তুমিও পারবে”......
“৮” তারিখ আসতে না আসতে আপডেট কি আশা শুরু করছে? আরও আপডেট পাবেন।একটু ধৈর্য্য ধরেন সব দেখতে পারবেন।আরও অনেক নাটক বাকি।
২০২৩ এর জানুয়ারী থেকে মে মাসের পারমিট এর অ্যাপয়েন্টম্যান্ট আসা শুরু করতেসে।
কিছুক্ষণ আগের একটা ম্যাসেজ আসলো।যাতে গুঞ্জন‘টা সত্যি হয়।এই গুঞ্জন সত্যি হলে রোমানিয়া সব পারমিট ক্যান্ডিডেট‘দের জন্য অত্যান্ত ভাল নিউজ এবং সেরা একটা আপডেট আসবে খুব শীঘ্রই।যদি আসে তাহলে নিজেরাও দেখতে পারবেন।মনে রাখবেন এই ফাহাদ আপনাদের হতাশা দূর করার জন্য অথেনটিক নিউজ দেয়,যাতে মনে একটু শান্তি থাকে।ডিপ্রেশনের ভয়াবহ থেকে অনেক দূরে থাকতে পারেন।
“কখনও এই ফাহাদকে ভুলে যেয়েন না কেমন।🙂
“একটু অপেক্ষা!৮ তারিখের মধ্যেই কী হয়।তবে এখনও শিওর না।যদি গুঞ্জনটা সত্যি হয় আল- হামদুলিল্লাহ।গুঞ্জন সত্যি হলে অবশেষে সবার মুখে হাসি ফুঁটবে।তবে কোনো কিছুই বলতে পারব না সেটার জন্য স্যরি।এবং কোনো কিছুই আস্ক করবেন না।শুধু দো‘আ করেন “একটু অপেক্ষা”এটা যাতে সত্যি হয়।
“ইশ যদি আকাশে পূর্ণিমা চাঁদ উঠত।আর উঠলে সবাই দেখবেন।
আগের ফাইল গুলো গণহারে রিজেক্ট হচ্ছে।আজকেও প্রচুর ফাইল রিজেক্ট।কালকে আর আজকে যেগুলো দিল্লীর দূতাবাসে ঢুকছে আমরা দেখি সেগুলোর ভিসা রেশিও কেমন।যদি রেশিও একবারে বাজে থাকে তাহলে এখন আপনাদের মর্জি।কী করবেন আপনারা ডিসিশন নিবেন।
নভেম্বরের ১০ তারিখ পর্যন্ত আমরা ওয়েট করি।ফাইল গুলোর ভিসা রেশিও কী ৮০/৯০% এর উপরে থাকে কিনা।
“৩১” তারিখে দূতাবাসে পাসপোর্ট ঢুকবে! কথাটা কি বলছিলাম? হ্যাঁ এখনও পোস্ট‘টা দেওয়া আছে।আজকে প্রমাণ পেয়েছেন?৩ দিন আগেও বলছি ঝট/ ড্রামা শেষ হতে যাচ্ছে।ভিসা রেশিও আবার আগের মতো শুরু হবেই।সবার মুখে হাসি ফুঁটবে।“এই ফাহাদ বিন ফুয়াদের কথা কাজে মিল পেয়েছেন? আরও পাবেন ৯০% মিল।
“আমরা ডাইরেক্ট স্যাটেলাইট এর মাধ্যমে নিউজ পেয়ে আপনাদেরকে শেয়ার করি।হ্যাঁ হাতে গোণা দু‘একটা মিস যায়।সেটাও এম্বাসাডর যা বলে সেটা বলি।
আজকে কারোর কাছ থেকে ৩/৪ প্রশ্ন করছে আবার দুই একজনকে নাকি একটাও প্রশ্ন করেনি।এগুলো দেখে কী বোঝায়?উত্তর দ্রুত সবকিছু ঠিক হতে যাচ্ছে।আর যারা রোমানিয়াতে যাচ্ছেন অন্তত ছয়মাস একবছর থাকুন।অন্তত বছর খানিক পর লিগ্যাল ওয়ে‘তে যান বিভিন্ন সেঙেন(সেঞ্জেন) কান্ট্রি গুলোতে।
দুনিয়ার সবদেশে টাকা আছে।আপনাকে সঠিক মাধ্যম খুজে বের করতে হবেই যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হবেই।তাহলে প্রতিমাসে ৩/৪ লাখ টাকা ইনকাম করা ব্যাপার না।
নভেম্বর থেকে ভিসা রেশিও ৯০% উপরে থাকবে আশা করি যদি আপনার সকল ডকুমেন্টস এবং কোম্পানি বেস্ট হয় আর ইন্টারভিউ যদি গুছিয়ে বলতে পারেন, তাহলে আপনার ভিসা ঠেকায় কে?
সবার জন্য মন থেকে দো‘আও ভালবাসা রইল প্রতিনিয়ত।
যে পরিমাণে ফেইক পারমিট নিয়ে দিল্লিতে অবস্থান করতেসে অনেক ক্লায়েন্ট আবার সেই ক্লায়েন্ট গুলো বিভিন্ন গ্রুপে আইসা কমেন্টে বড় বড় কথা বলে।হ্যাঁ আপনাকে বলতেসে আজ দু‘মাস ইন্ডিয়াতে আছি এখনো অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাচ্ছিনা।আপনারা আবার আবার বড় কথা বলেন।গোপন সূত্রে খবর পেলাম।
সে ক্লায়েন্টের এজেন্ট দরবেশ বাবারা তাদেরকে পিসিসি ছাড়া পাঁঠিয়ে দিয়েছে দিল্লিতে ফেইক পারমিট দিয়ে।আর্টিকেল-৪৪ খেলে তখন বুঝতে পারবেন।একটু
ওয়েট করেন।প্রতিদিন যে পরিমাণে ইনবক্সে ফেইক পারমিটের পিকচার দেওয়া হয় তাদেরকে কী বলব।আমার পোস্টের কমেন্টে যারা অতিরিক্ত পাকনামি করে মাঝে মাঝে তাদের কাছ থেকে আমি পারমিটের ছবি চেয়ে নেই।পরবর্তীতে দেখি
ফেইক পারমিট নিয়ে বসে আছে।কমেন্ট গুলো এভাবেই দেওয়া হয়।হ্যাঁ আপনাদের মতো কিছু মনগড়া মানুষ এসব বলে।প্রতিদিন আপনারা চাপা মারেন।
আজ পর্যন্ত কী চাপা মারলাম ?এটাও বলছি খুব শীঘ্রই ২০২৩ এর মার্চ মাসের পারমিট ক্যান্ডিডেট‘রা অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাওয়া স্টার্ট করবে।সেদিন কথাটা না বলতে বলতে অলরেডি মার্চের অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাওয়া শুরু করল হাতে গোণা কয়েকজন।
এখন টোটালি ফাইল দূতাবাসে জমা হচ্ছে না।এই মাসের ৩১ তারিখ থেকে মোটামুটি পাসপোর্ট ঢুকবে তখন তো বুঝবেন ভিসা রেশিও কেমন।
আপনার ডকুমেন্টস ফেইক আপনি অযথা কেন অ্যাপয়েন্টম্যান্ট এর জন্য চিল্লাচিল্লি করছেন একটু বলবেন ?আমার স্ট্যাটাস গুলো তো আপনার জন্য না।
আমাদের ক্লায়েন্টের জন্য এবং যারা রিয়েল ডকুমেন্টস নিয়ে বসে আছে তাদের
জন্য।
অতএব নভেম্বরের ৭ তারিখ থেকে পুরো রিদমে পোর্টাল আকারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট
আশা শুরু করবে।জাষ্ট একটু ওয়েট।
“আলহামদুলিল্লাহ।এখন থেকে আরও দ্রুত কাজ হবেই দিল্লি রোমানিয়া দূতাবাসে।কারণ পূজা শেষ হয়েছে।দিল্লিতে সকল এজেন্ট মনযোগ সহকারে কাজকে আরও দ্রুত গতিতে কাজ করবে।১৪ অক্টোবর বলছিলাম।সব ঠিক হয়ে যাবে আস্তে আস্তে।ভিসা রেশিও বাড়বে সামনের মাস থেকে ইনশাআল্লাহ।এবং এটাও বলছি ২০২৩ এর পারমিটধারীরা নভেম্বর থেকে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাওয়া শুরু করবে।অথচ কয়েক সংখ্যক ২০২৩ এর ক্যান্ডিডেট‘রা অ্যাপয়েন্টম্যান্ট অলরেডি পেয়ে গেসে।
এখানে কথা হচ্ছে।জানুয়ারির/ফেব্রুয়ারীর মাসের পারমিট যদি সাথে সাথে অনলাইন করে ফেলা হয় খুব শীঘ্রই তারা সবাই অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাবে।আরেকটা কথা।জানুয়ারী ফেব্রুয়ারী কিন্তু পারমিট একদম ইমিগ্রেশন থেকে রিলিজ হয়নি।তখন ইমিগ্রেশন-এ ঝট ছিল অর্থাৎ ড্রামা চলছিল।মোটামুটি পারমিট বের হওয়া স্টার্ট হয় মার্চ থেকে।তাই মার্চ এপ্রিলের পারমিটধারী একটু ওয়েট করেন।খুব শীঘ্রই আপনারা অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পোর্টাল আকারে পাওয়া শুরু করবেন।
“আরেকটা কথা না বললে হয়।নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের ৮ তারিখ পর্যন্ত পুরো দমে কাজ চলবে দিল্লি দূতাবাসে।৮ তারিখের পর একবার কচ্ছপ গতিতে চলবে,অর্থাৎ ১৪ তারিখ পর্যন্ত খুব স্লো হয়ে যাবে।১৫ ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারী ৬ তারিখ পর্যন্ত দিল্লি দূতাবাস অফ থাকবে।
হয়তো তার আগেই আপনাদেরকে মানুষ করে দিয়ে যাবে।সো ডোন্ট ওরি।আরেকটা রিকোয়েস্ট।সবাই বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট দিবেন।যারা রোমানিয়াতে এখন ফ্লাইট করতেসে।অন্তত তাদেরকে ছয়মাস বা একবছর থাকার জন্য অনুরোধ করেন যারা আগামীতে যাবে তাদের দিকে তাকিয়ে।নাহলে বিপদ আবার নিয়ে আসবে।এখন তো ৫০% এবং ৬০ % ভিসা দিচ্ছে।তাও ফাইল অনুযায়ী।অতিরিক্ত ফাইল দূতাবাসে জমা দিলে তখন বুঝবেন ৭০/৮০/৯৫% ভিসা রেশিও থাকে কিনা।
কিন্তু এরা যদি রোমানিয়া থেকে গেইম মারে দেখবেন। ২% এবং ৪ % থাকবে ভিসা রেশিও।হুঁট করে এটাও বলে দিবে বাংলাদেশীদেরকে আর কর্মী না নিয়োগ দেওয়ার জন্য।
অতএব সারাদিন আমার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট কবে আসবে? আমার এই মাসের পারমিট ঐ মাসের পারমিট কবে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাব এসব স্ট্যাটাস না দিয়ে সবাইকে বোঝান।অন্তত রোমানিয়াতে ৬ মাস স্টে করার জন্য।
ভাল থাকবেন সবাই।সবার জন্য দো‘আও ভালবাসা রইল।
“ইনশাল্লাহ ভেরি সুন সব ঠিক হবেই। জাষ্ট এই মাসটা একটু পর্যবেক্ষণ করি আমরা।যাতে পরের মাস প্রথম থেকে রোমানিয়া ভিসা রেশিও ৯০% এর উপরে থাকে।
“খুব দ্রুত সব ঠিক হবেই।যতটুকু সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে লয়্যাল কয়েকজন এজেন্সি।যাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব আমৃত্যু।
এমন একটা দিন আসবে।রোমানিয়া যাওয়ার মতো কোনো কর্মী থাকবেনা!
রোমানিয়া কনস্যুলেট যখন ২য় বার বাংলাদেশে আসছিল তখন ওদের পু.ট কি তে হাত দিয়েছি।এখন আমাদের পু.ট কি তে আঙুল দিচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে যখন কনস্যুলেট চলে গিয়েছিল।তখন ভিসা থিংকস একটা কথা বলছিল।চলো ইন্ডিয়া ভিসা করে আমরা দিল্লি যাই।সেদিন ভিসা থিংকস‘কে এমন এমন এজেন্ট বাজে কথা বলছে কী বলব।এর পর ভিসা থিংকস একটা কথা বলছিল।আজকে আপনারা বাজে মন্তব্য করতেছেন।
এমন একটা দিন আসবে।একটা অ্যাপয়েন্টম্যান্ট এক দেড় লক্ষ টাকা দিয়ে কিনবেন।
হ্যাঁ আজকে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে কিছু এজেন্ট এর নোংরা মনমানসিকতার কারণে।
ভিসা থিংকস যেমন কথাটি বলছি।দুই মাস আগেই বলছিলাম লাইভে।পরিস্থিতি হবেই মাল্টা দূতাবাসের মতো।যারা লাইভ দেখছেন হয়তো তারা জানেন।টাকা দিলে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট মিলবে।তবে ভিসার গ্যারান্টি নেই।
আজকে ভবিষ্যৎবাণী ঠিকই লেগে গেল।যারা জেনুইন পারমিট পেয়েছেন।একটা কথা বলব এই মাস‘টা দেখুন কারণ দিল্লিতে রোমানিয়া অবস্থিত দূতাবাস ড্রামা বেশী দিন করে না।রূপ পালটায় যে কোনো মুহুর্তে।ভাগ্য যদি ভাল হয় পরের মাস থেকে কপাল খুলতেও পারে।
আর যারা ফাইল দিয়েছেন পারমিট হাতে পাননি তারা পারলে টাকা ব্যাক নিতে পারেন।তবে হ্যাঁ যদি আপনা -কে যে টাইম দেওয়া হয়েছে সময়মত ডকুমেন্টস দেয়নি তাহলে ফাইল ব্যাক নিতে পারেন।এতে আশা করি আপনার লস হবেনা।
আর যারা দিবেন ভাবছেন রোমানিয়ার জন্য।এই ভুল জীবনেও করবেন না।আপনার লাইফ পুরো হ্যাল করে দিবে।যতটা প্যারা দিবে আমেরিকা/ কানাডা/ অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলোর ভিসা হতে এত প্যারা দেয় না।সেটা স্টুডেন্ট হোক বা স্কিল ম্যান হোক এতটা প্যারা নেই।
তবে সবার জন্য দো‘আও ভালবাসা।নামাজ পড়ে দো‘আ করুন আল্লাহর কাছে চান।উনি সর্বশক্তিমান।উনি ছাড়া এই বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারবেনা।
মানুষের জীবনটা প্রতিনিয়ত এক্সিডেন্ট।আপনাকে ভাঙতে হবে,আবার সেখান থেকে উঠে দাঁড়াতে হবেই।দিল্লিতে ভিসা রিজেক্ট খেয়ে আ.ত্মহত্যা!আচ্ছা এটা কী সমাধান? সুইসাইড কখনো সমাধান হতে পারেনা।হয়তো কয়েকটা দিন অ্যাম্বাসির অবস্থা নাজেহাল।হ্যাঁ এটা বছরের পর বছর হয়ে আসছে।নতুন কিছুই না।হ্যাঁ এটার জন্য আমরা দায়ী,আর কিছু এজেন্ট দায়ী।কিছুই এজেন্ট দায়ী এইজন্য বলতেছি।তারা ক্লায়েন্ট এর সাথে দুইটা চুক্তি করে।“১” তুমি কী রোমানিয়াতে থাকবা? “২”নাকি সেন্ট্রাল ইউরোপে চলে যাবা।দুইটা অপশন রেখে কিছুই এজেন্সি কাজ করে।হ্যাঁ আজকে তাদের জন্য রোমানিয়ার শ্রম বাজারটা এই অবস্থা।
আর ক্লায়েন্ট এর কথা কী বলব।রোমানিয়াতে আজকে পা দিয়েছে।সাথে সাথে দালালের সাথে কন্টাক্ট করে গেইম দেওয়ার জন্য স্টার্ট। পয়েন্ট নাম্বার-২
বাংলাদেশে যখন দ্বিতীয় বার কনস্যুলেট টিম আসছিল।আপনারা কিছু ক্লায়েন্ট সিরিয়াল মেইনটেইন করছেন? এজেন্টকে চাপ দিয়ে সিরিয়াল নিতে চেয়েছিলেন।
আবার গুটি কয়েকটা এজেন্ট ডাইরেক্ট হুমকি দেয়।ভিসা না দিলে কেল্লাফতে।
রাতে রাতে কনস্যুলেট টিম দিল্লিতে অবস্থান করে।অথচ আমাদের পাশের দেশ
ভারত কত সুন্দর করে তাদেরকে সম্মান দিয়ে অ্যম্বাসি প্লেস নির্ধারণ করে দেয়।
আমাদের দেশ তো সেটা দূরে থাক মুরগী খাচার মতো একটা রুম দেয় তাদেরকে।
“যেখানে তাদের নিরাপত্তা বলতে কিছুই নেই।অথচ আপনি তাদের কাছ থেকে কত কিছু আশা করে যাচ্ছেন।এখনো যে ২০% ভিসা দিচ্ছে এটা আপনার সৌভাগ্য।
বাংলাদেশে তাদেরকে তো শান্তি দেয়নি।এখন ইন্ডিয়াতেও সিন্ডিকেট কীভাবে করতে হয় সেটাও শিখিয়েছে।আমরা বাঙালিরা অতিরিক্ত চালাক।এইজন্য নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারি।
বেশী কিছুই বলব না।জাষ্ট এটাই বলব।আপনারা যারা ২০২৩ সালের পার্মিটধারী
আছেন এই মাসে জমা না করার জন্য অনুরোধ রইল।বর্তমানে দিল্লি দূতাবাস পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ।এই মাসটা একটু ওয়েট করেন।আশা করি সব ঠিক হয়ে যাবে।
নেক্সট মাস থেকে সিরিয়াল ভিত্তিক অনুযায়ী আপনারা ফাইল জমা করানোর সকল এজেন্টকে অনুরোধ জানানো হলো।
আর একটা কথা বলে যেতে চাই।আপনারা যারা হাজার হাজার যুবকের স্বপ্ন পূরণ করছেন।তাদেরকে বলব আপনারা নামকরা এজেন্ট সবাই মিলে রোমানিয়াতে
বাংলাদেশ দূতাবাসে সুন্দর ভাবেই রিকোয়েস্ট করবেন।দাউদ আলী স্যারকে জিনিসটা বোঝানো উচিৎ। যাতে হাজার যুবকের স্বপ্ন ধূলিসাৎ ধ্বংসস্তুপের পরিণত না হয়।কীভাবে শ্রমবাজারটা ধরে রাখা যায়।দরকার প্রয়োজনে দু‘লক্ষ
টাকা বিএমএ টিতে জামানত রেখে ভিসা দিতে বলুক রোমানিয়া দূতাবাসকে।
আজকে এতটুকু বলা।
আগেই আপডেট আসুক।ভাল কিছু আসলে সবাই দেখবে।চাঁদ অমাবস্যার রুপান্তরিত হয় কিনা? নাকি মিষ্টি চাঁদ আকাশ ওঠে সেটা বুধবার পর্যন্ত ওয়েট করি।
সিন্ডিকেটের মাঝে দিল্লি এজেন্ট‘দের কথা শোনে আর কোনো ইনফরমেশন দিব না।দিল্লি দূতাবাস কী সিদ্ধান্ত দেয় নতুন আপডেট সেটা দেখব।
দিল্লিতে প্রতিনিয়ত যে আপডেট দেওয়া হয় সেগুলো একমাত্র আমি শেয়ার করি।অ.শিক্ষিত মূর্খ অনেকজন আছে যারা পোস্ট ভালোভাবেই না পড়ে মন্তব্য করে বসে।এবং সেটা গ্রুপে অপ্রচার করে।আমি পরশু অ্যাপয়েন্টম্যান্ট সিন্ডিকেট নিয়ে একটা কথা শেয়ার করি।সেখানে বলছি আপনারা কনফার্ম হওয়া ছাড়া দিল্লিতে যাবেন না।ভাল করে জেনে নিবেন এজেন্ট কী আপনার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিয়েছে কিনা ? পয়েন্ট নাম্বার এখানে।
অনেক এজেন্ট আছে।আপনাকে বলবে।আমরা আপনার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিয়েছি আপনি দিল্লিতে চলে যান।আপনি খুশিতে এই কথা শোনে দিল্লিতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলছেন,বা চলে গেসেন।কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখলেন আপনার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নেওয়া হয়নি।তখন ?পয়েন্ট নাম্বার ২
তখন আপনার কিছু করার নেই।এজেন্ট যা বলবে তাই আপনাকে শুনতে হবেই।
এর পর চালাকি কইরা আপনাকে বলবে।আমরা অনেক চেষ্টা করছি,আপনার
অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি।এখন আপনি কী কন্টাক্ট‘এ’ সিডিউল
নিবেন।তখন আপনি বাধ্য হয়ে নিতে হবেই।এই ছাড়া আর কিছু করার নেই।
চালাকি কইরা আপনার এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা খেয়ে ফেলল।মূল কথা আমি
এটা বুঝিয়েছি।
এইরকমও আমার কাছে খবর আসছে।একজন সাধারণ ব্যক্তি নরমালে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেয়েছে,কিন্তু তার জায়গায় আরেকজন ক্লায়েন্টকে ঢুকিয়ে দিয়েছে।কেন? সে ১২০০/১৩০০ ইউরো দিয়েছে।
অনেক এজেন্ট এর মুখোশ খুলে দেই তো তাই এই সমস্যা।(আহমেদ তপু মোল্লা-
Ahmed Topu Mollah) নামের একজন কু.ত্তার বাচ্চা বলতেছে আমি নাকি এজেন্ট এর পক্ষে নিয়ে কথা বলতেছি।তার সবকিছু আমি দেখে যাচ্ছি।যদি
মায়ের দুধ খেয়ে থাকে সামনে এসে কথা বলবে।
সাধারণ মানুষ যাতে ফাঁদে না পড়ে সেটার জন্য আমি সুন্দর যুক্তিসঙ্গত ভাবেই
উপস্থাপন করি সবকিছু।আর সেখানে আমার ছবি দিয়ে এই ব্যক্তি অপ্রচার করে।
যদি কেও বলতে পারে আমি কারোর কাছ থেকে এক টাকা খেয়েছি এইরকম যদি প্রমাণ দিতে পারে।তাহলে তাকে নগদ অর্থ সহ পুরুষ্কার করবো।
আজকে থেকে সকল আপডেট আর দিব না।দিল্লিতে কী চলে সেটার খোঁজ আপনারা নিয়েন।
সবার জন্য দো‘আও ভালবাসা রইল।
আজ থেকে তিনমাসের আগেই আমার একটা পোস্ট দেখবেন নিচে গেলে।রোমানিয়া এপয়েন্টম্যান্ট এবং অ্যাম্বাসি কন্টাক্ট এর ব্যাপারে।হ্যাঁ তিনমাস আগেই বলছিলাম বড় ধরনের সিন্ডিকেট অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিয়ে।কথাটি একমাত্র আমি তখন বলছিলাম।জ্বি আপনি দিল্লি পাহাড়গঞ্জ বা যে কোনো প্লেসে বর্তমান বাঙালি ‘রা যেখানে অবস্থা করতেসে অ্যাম্বাসি ফেইস করার।সেখানে অনেক বাঙালি ভাই দেড় থেকে দুইমাস আছে কিন্তু অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাচ্ছেনা।কালকে (শয়ন কুমার রয় Soyon kumar roy) দাদাকে একটা ভয়েস দিয়েছিলাম।
একজন ক্লায়েন্ট এর ব্যাপারে।দেখেন দাদা এই ক্লায়েন্ট ইন্ডিয়া তে আজকে ১৭ দিন অবস্থান করতেসে,তার পারমিট কিন্তু ২০২২ এর আগষ্ট মাসের।অথচ পোর্টালে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দিচ্ছে না বা এজেন্ট ভিত্তিকও আসেনি।অত:পর বিরক্ত হয়ে এই ক্লায়েন্ট সাথে সাথে “১০০০” ইউরো কন্টাক্ট করে একদিনের মাথায় অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পায়।পরের দিন ইন্টারভিউও ফেইস করে।সর্বোচ্চ প্রশ্ন করে ৭ টা।হ্যাঁ ভিসাও পেয়ে যাবে।
আমি দাদাকে বলছি।দাদা একটা পোস্ট দেন।দাদা ঠিকই আমার কথা শোনে সাথে সাথে পোস্ট দিয়েছে।
আবার অনেক এজেন্ট দিল্লিতে গিয়ে কন্টাক্ট করে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট কেনাবেচা করতেসে।এক একটার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট “১৪০০” ইউরো যা ১ লাখ ৯০ হাজার
কাছাকাছি। তাও একজনের। পারমিট ২০২২/২০২৩ হোক যে কোনো মূহুর্তে ঢুকিয়ে দিতে পারবে অ্যাম্বাসিতে।সেটার ভয়েসও আমার কাছে আছে।
এখন যা অনেকজনের পক্ষে সম্ভব না।ইন্ডিয়া খরচ আবার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট কেনা।সবমিলিয়ে আড়াই লাখ খরচ হবেই ২লাখ ৬০ হাজারের কাছাকাছি।এখন
আপনারা চিন্তা করেন।
হ্যাঁ গুটি কয়েকজন এজেন্ট আছে তারা নরমাল ভাবেই অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাচ্ছে,
সেটা কিন্তু আবার সব এজেন্ট না।যে ক্লায়েন্ট গুলো অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাচ্ছে মনে করতে হবেই তারা অনেক অনেক ভাগ্যবান।
এখন একটা উপদেশ দিব।আপনারা যারা আজ অথবা কাল বা কয়েকমাস পরে
দিল্লি যাবেন।ভাল করে খোঁজ খবর নিয়ে যান।আপনার এজেন্ট কী সত্যি অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেয়েছে কিনা ?নাহলে দিল্লি গিয়ে পস্তাবেন।
অনেক এজেন্ট বলতেসে হ্যাঁ আপনাদের সবার অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পেয়ে গেসি আপনারা দ্রুত দিল্লি চলে যান।কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখবেন আপনার কোনো অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নেওয়া হয়নি।বলা হবেই আমরা ট্রাই করছি পাইনি।এখন ১২০০/১৩০০ ইউরো দেন।আমরা কালকে ডেইট নিয়ে নিচ্ছি।তখন ইমার্জেন্সি টাকা কোথায় পাবেন ? ফ্যামিলিকে কী বলবেন।লাভ কিন্তু তিনজনের।অথচ আপনি ভ্যাবাচ্যাকার মতো বোকা হয়ে থাকলেন।
এখন ডিসিশন আপনাদের।তবে যারা ২০২৩ এর পারমিটধারী আপনাদেরকে একটা কথা বলবো এত তাড়াহুড়ো কইরেন না।এই মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত একটু ওয়েট করুন।যারা ২০২২ এর পারমিট তারা কী স্লট আকারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পায়
কিনা? এর পর সেটা জানা যাবে ২০২৩ এর আপডেট।২০২৩ ধারীকে বলব অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত ওয়েট করুন।
যতটুকু বলছি ততটুকু আশা করে বোঝে গেসেন।সব কথা সরাসরি বলা যায়না।
এতটুকু বুঝে জ্ঞান কে প্রসারিত করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।সবার স্বপ্ন খুব দ্রুত বাস্তবায়ন হোক।সকাল বিকাল একটাই প্রার্থনা।
ইন্ডিয়াতে যেহেতু লিথুনিয়া অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া ক্লোজ করে দিয়েছে,চিন্তা করার কারণ নেই।নেপাল থেকে সবচেয়ে বড় সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে।লিথুনিয়া নিয়ে আপডেট।যখন অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাবেন,ফিঙ্গার দিতে যাবেন নেপালে প্রথম খরচ আপনারা বহন করবেন।দ্বিতীয় বার যখন টি আর পি কার্ডের জন্য যাবেন তখন যাবতীয় খরচ আমরা বহন করবো।
লিথুনিয়ার জন্য কী প্রয়োজন।
“১” পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
“২”মেইন পাসপোর্ট এবং স্ক্যান কপি ৪৮ পেইজ
“৩” ৩৫×৪৫ হোয়াইট ব্যাকগ্রাউন্ড ম্যাট পেপার ইউরোপীয়ন সাইজ।
আর নেপালের যেহেতু অ্যারাইভাল ভিসা এটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় সুযোগ।
আলহামদুলিল্লাহ আজকে আমাদের প্রথম ক্লায়েন্ট নেপালের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে সবাই দো‘আ করবেন।
“আলহামদুলিল্লাহ অবশেষে খুশির সংবাদ”
অবশেষে কী আপডেট আসছে ? দুইদিন আগেই কী বলছি। বলিনি অ্যাম্বাসেডর চেইঞ্জিং হবে।এই কথা সবার আগেই আমি বলছি।যাদের রোমানিয়া অ্যাম্বাসি থেকে পোর্টালে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট আসছে তারা চাইলে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট রি শিডিউল করে আগে পিছে করতে পারবেন। আজ নতুন চার জন এর একটা টিম নিউ দিল্লি রোমানিয়া অ্যাম্বাসিতে জয়েন হয়েছেন আজ কাওকেই স্লট অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া হয়নি।আগামী ২/৩ দিনের ভিতর সবাইকে‘ই স্লট অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া হবে।খুশির খবর হচ্ছে অ্যাম্বাসিতে কয়েকটি নতুন কাউন্টার যোগ হতে যাচ্ছে যাতে করে তারা প্রতিদিন অন্তত ৩০০+ ফাইল এর ইন্টারভিউ নিতে পারেন।
সম্ভাবনা বেশী।আগামী একসপ্তাহ এর মধ্যেই ২০২২ এর সকল অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া শেষ করবে।যাদের ইন্ডিয়া ভিসা থাকবেনা তারা চয়েস মতো অ্যাপয়েন্ট ম্যান্ট আগে বা পিছিয়ে করে নিতে পারবেন।
সবার জন্য দো‘আও ভালবাসা রইল।
আপডেট আসছে না আসছে।ঠিকই সুন্দর একটা আপডেট চলে আসল।২০২২ এর পারমিটধারীরা খুব সহজে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট ডেট পেয়ে যাচ্ছে।
যারা ইমেইলে অ্যাপয়েন্টম্যান্টন্ট ডেইট পেয়েছেন কিন্তু আপনার তারাতাড়ি এম্বাসিতে জমা দিতে চাচ্ছেন তারা রিশিডিউল এ ক্লিক করে ডেট আগে নিয়ে নিবেন পছন্দ মতো।
আর যারা ডেট পেয়েছেন কিন্তু ইন্ডিয়া ভিসা হয় নাই ডেট পিছনে নিতে চাচ্ছেন তারাও রিশিডিউল এ ক্লিক করে ডেট পিছিয়ে নিতে পারবেন।তার চেয়ে বড় নিউজ আগামীকাল থেকে পুরো রিদমে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট খেলা শুরু।২০ তারিখে এজেন্ট‘রা স্লট আকারে অ্যাপয়েন্ট ম্যান্ট পেতে যাচ্ছে।
২০২২ সালের সকল অ্যাপয়েন্টম্যান্ট অপেক্ষার প্রহর শেষ হতে যাচ্ছে।একটুও ওয়েট করেন।
ইনবক্সে আর কমেন্টে বলে যাচ্ছেন।আর কত মিথ্যা নিউজ দিবেন?আমরা মিথ্যা নিউজ দিচ্ছি নাকি দিল্লি দূতাবাস যে সিস্টেম ফলো করতে বলবে,আমাদেরও সেই সিস্টেম ফলো করতে হবেই।আমরা তো আর অ্যাম্বাসেডর না।সব দোষ আমাদের কেন?যে আপডেট তারা দিবে,সাথে আমরা সেটা প্রকাশ করি।আপডেট আসার কথা ছিল দিল্লি দূতাবাসে আগের সব কনস্যুলেট চলে যাবে।নতুন কনস্যুলেট আসবে।ধারণা করা গিয়েছিল নতুন কনস্যুলেট যখন আসবে কচ্ছপ গতিতে কাজ বন্ধ হবে।খুব দ্রুত কাজ শেষ করবে নাহয় কয়েকটা মঙ্গলজনক পরিবর্তন আসবে।এতটুকু আশা করছিল সবাই।
“তবে গণহারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দিবে সোমবার থেকে।অল্পকিছুদের মধ্যেই ২০২২ এর সব পারমিট এর কাজ সম্পন্ন করবে দিল্লি দূতাবাস।ইন্ডিয়া ভিসার জটিলতার জন্য দিল্লি দূতাবাস তো আর বসে থাকবেনা।এখনও ২০২২ সালের আগষ্ট মাসের পারমিট এর অ্যাপ- য়েন্টম্যান্ট বাকি।কি জন্য ইন্ডিয়া ভিসা নেই।এজেন্টও চাইলে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিতে পারছেনা।অনেকজন চালাকি করে নরমাল ভাবেই ইন্ডিয়া ভিসার জন্য আবেদন করছে।
নরমাল কন্টাক্ট ১০/১২ হাজার দিয়ে না করে।এখন তো শুনলাম চট্রগ্রাম আইভ্যাক-এ ৩৫/৪০ দিয়ে কন্টাক্ট করে ভিসা করা যাচ্ছেনা।
তাহলে যখন মাঝ পথে নরমাল কন্টাক্টে ভারতে ভিসা গণহারে দিচ্ছিল যমুনা ফিউচার পার্ক ছাড়া অন্যান্য আইভ্যাক‘এ তখন কী করছিলেন ?
বাট যদি ভাগ্য ভাল হয় এই মাসের শেষের দিকেও ২০২৩ এর পারমিট এর অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া হবেই।
সেটা যদি না হয় অক্টোবরের ৫ তারিখে পুরো রিদমে শুরু হবেই ২০২৩ এর কাজ।
এখন অনেকজন ম্যাসেজের উপর ম্যাসেজ।২০২৩ এর আপডেট কী।আপনি আপডেট দিচ্ছেন।এইরকম অনেক পাবলিক খোচা মারাও কথা বলে।যখন দিন
শেষে খোচা মারে তারা ইনবক্সে পারমিটের ছবি দেয়।পারমিট দেখে কী বলব।
সব পারমিট ফেইক।তাহলে আপনার আপডেট এর প্রয়োজন কী একটু বলবেন?
যারা ২০২২/২০২৩ হোক জেনুইন পারমিট নিয়ে বসে আছে তাদের অপেক্ষার প্রহর শেষ হতে যাচ্ছে।
কালকে থেকে দেখবেন এজেন্ট ভিত্তিক হোক আর অনলাইন ভিত্তিক হোক,গণ-
হারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া শুরু।
কিছু কিছু ভালবাসা সত্যি কিউট।যেগুলো প্রাইভেসি থাকে।একটা সময় যখন দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে ফেলে তখন খুব সুন্দর ভাবেই প্রকাশ হয়।যখন প্রকাশ হয় তখন খুব হিংসে হয়।ইশশ এমন একটা মানুষ আজকে অন্যজনের খুব কাছের প্রিয় মানুষ হয়ে গেল।“কয়েকদিক আগেই অঘটন ঘটাল তাসনিয়া ফারিন।
দীর্ঘ ছ‘বছরের ভালবাসার সম্পর্কে হুঁট করে বলে দিল।বুকের বাঁ পাশে চিনচিন করে একটা ব্যথা অনুভব হলো।ইশশ এত্ত সুন্দর কিউট মানুষটা অন্যের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গেল।
“আমরা অনেক কিছু থিংকস করি।কার ভাগ্যে এত সুন্দর লটারি উঠবে? আচ্ছা তাদের কী সত্যি প্রিয় মানুষ আছে ?একটা সময় সবকিছু বাঁধা অতিক্রম করে তাদের ফিউচার মানুষটাকে নিয়ে সুন্দর ভাবেই রিপ্রেজেন্ট করে।
তখন সবার উদ্দেশ্য প্রিয় মানুষটার দিকে তাকিয়ে একটা কথা বলা হয়।“তুমি আমার মৃত্যু চেও,তারপরও দূরত্ব না।
© Fahad Bin Fuhad
“২০২৩ এর পারমিট ক্যান্ডিডেটদের জন্য ভাল নিউজ আসতেছে।অক্টোবরের মধ্যে পুরো রিদমে কাজ শুরু হবেই।এই মাসে লাস্ট দিয়ে যদিও না হয় পরের মাস থেকে শুরু।দুই মাস আগেও বলছি এখনও বলছি।
“১৫ তারিখে কি নিউজ আসবে সেটা আমরা অ্যাডভান্স চিন্তা না করি।যদিও নিউজ আসে অবশ্যই বেস্ট নিউজ আসবে।মনে রাখবেন অন্ধকার পেরিয়ে আলোর পথ দেখা যায়।
আপাতত মহিমায় উদ্বেলিত মিষ্টি চাঁদের অপেক্ষা করি।এই মিষ্টি চাঁদ যেন ১৫ তারিখে ওঠে পুরো রোমানিয়া পারমিট ক্যান্ডিডেট ধারীদের আলোকিত করে দিক।
একটা কথা মনে রাখবেন।দু:খ এবং অসহায়ত্ব এর সময় আপন মানুষের ভাষা বদলে যায়।তাই বলে হতাশ হওয়া যাবেনা।মনে রাখবেন আকাশের মেঘ কিন্তু সারাজীবন থাকেনা।ঠিক আপনার দু:খ গুলো চিরস্থায়ী নহে।
© Fahad Bin Fuhad
“স্ক্রিপ্ট না!সুন্দর একটা ডে আজকে পালন করে আসছি।সুন্দর দিন‘টা কিন্তু কোনো পার্টিতে অ্যাটেন্ড করা না।একটা ইতিহাস রুপান্তরিত করা বিয়েতে।সুন্দর অভার স্মার্ট রায়হান ভাই কীভাবে একটা প্যারালাইজড মেয়েকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ?এটা কীভাবেই হয় ?বছরখানিক আগেই জানতে পারি বিজনেস এর ক্লায়েন্ট থেকে উনি যে মেয়ের সাথে রিলেশনে আছে তার রূপের বর্ণনা করা শেষ হবেনা।
কিন্তু এই মেয়েতো ফর্সা, সুন্দর সব কিছু দিয়ে পার্ফেক্ট, কিন্তু প্যারালাইজড ,তাহলে ঐ মেয়ে কোথায় ?
জিনিসটা খুব রহস্যময়।কিন্তু কীভাবেই উন্মোচন করবো বুঝতে পারছিনা।এমতাবস্থায় রায়হান ভাইয়ের কলিগকে জিজ্ঞাসা করলাম ?
রায়হান ভাই এই প্যারালাইজড মেয়েকে বিয়ে করছে কেন?নিশ্চয়ই মেয়েদের অনেক টাকা।প্রপার্টি, গাড়ি সব দিবে তাই না ?
না স্যার।আসলে এই মেয়ে সেই মেয়ে।রায়হান ভাইয়ের প্রেমিকা।কয়েক মাস আগেই বাসার ছাদ থেকে ভীমের উপর পড়ে এই অবস্থা।রায়হান ভাইয়ের ফ্যামিলি অনেকবার বলছে এটা তোমার ফিউচার।চিন্তাভাবনা করে দেখো?প্রচুর ভেবে নাও।ভাবার কোনো বয়স নেই।
তখন রায়হান ভাই একটা উত্তর দিয়েছিল।মানুষের জীবনে সত্যিকারের ভালবাসা একবার!বিয়েটা‘ও কিন্তু একবার।বাকি পথ চলার জন্য এই মানুষটা আমার বড্ড প্রয়োজন।
কলিগের কথা শোনার পর কেমন জানি হতভম্ব হয়ে গেলাম।এইজন্য তো পুরুষ মানুষের ভালবাসাটা সবসময় বেশী প্রায়োরিটি দিয়ে গেল মনিষীরা।যদি নারীদেরকে দিয়ে যেত তাহলে এই নারীদেরকে কখনো ছলনাময়ী বলে যেত না।
© Fahad Bin Fuhad
আমরা এত অ্যাডভান্স কেন ?দিল্লি দূতাবাস কী পরিবর্তন নিয়ে আসবে এটার জন্য শত শত ম্যাসেজ!কী আপডেট আসবে একটু বলুন।গত মাসেও এমন একটা গুঞ্জন আসছিল ভাল কিছু আসতে যাচ্ছে।কিন্তু কিছু সার্বিক তথ্য তারা দেওয়ার কথা।কিন্তু আপডেট আসার কথা ছিল,সেটা আসেনি।সেটা আমি মনগড়া বলিনি
আমাকে দিল্লিতে নিজস্ব এজেন্ট যা বলছিল সেটা আপনাদেরকে বলা হয়েছে।
এতদিন নেপালী আর ইন্ডিয়াকে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া হয়েছিল।আগামী ১৫ দিন গণহারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেওয়া হবেই বাংলাদেশীদের।এখনও প্রতিদিন
১০০ ফাইল দিল্লি দূতাবাস জমা নিচ্ছে।যদি ১৫ তারিখের আগেই বা পরে ভাল কিছু না আসে তবে প্রতিদিন গণহারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট পাবেন।কথাটা সপ্তাহ খানিক আগেই একটা পোস্টে বলেছিলাম।তবে এটা সত্যি হতে যাচ্ছে।
এখন আমরা অপেক্ষা করি কী নিউজ আসে ?সেটা কী অথোরাইজেশন নাকি
গণহারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট সবচেয়ে বড় কথা এখানে।আন্দাজে মনগড়া নিয়ে একটা কথা আমি এখন বলে দিলাম সেটা কিন্তু খারাপ।
আমরা চাচ্ছি অথোরাইজেশন এমন একটা ভালো বড় ধরণের পরিবর্তন আসুক,এখন আমরা দিল্লি দূতাবাস যেটাই করুক সেটার জন্য আমরা একটু ওয়েট করি,
এত কিছু চিন্তা না করে আমরা রোমানিয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি ধাপে ধাপে।শুধু এই সিস্টেম গুলো ফলো করতে থাকি।
স্কয়ারে এক কাজিনের বাইপাস হওয়ার পর তাকে দেখতে গিয়েছিলাম।ভুল বসতে অন্য এক কেবিনে ঢুকে যাই।সম্ভবত কিছুক্ষণ পর তার সিজার হবেই।হাতে ছোট্ট একটা মিরর এবং কনসিলার দিয়ে সাঁজগোছ করছে।
ততক্ষণে সেই নারী আমার দিকে একটুও মনোযোগ নেই।একটু পর দেখি চোখের উপর আইলাইনার দিচ্ছে।লিপস্টিক দিতে যাবেই এমন সময় চোখজোড়া গেল আমার দিকে।
“কে আপনি? কী দেখছেন ?
‘সুন্দর একটা মাতৃত্ব দেখছি।কিউট অনেক কিউট।
ছ্যাঁচড়া হওয়ার মনোভাবটা আকর্ষণটা না করে এতটুকু বললাম।পৃথিবীর সবচেয়ে ভাগ্যবান সন্তান হয়তো একটু পর দুনিয়ায় আলো দেখবে।যে কিনা মায়ের কষ্টকর মুখ না দেখে হ্যাপি একটা ফেইস দেখবে।
লাকি চিলড্রেন এটাও বুঝবে তার মা তাকে প্রসব করতে একটুও কষ্ট করেনি।এটার চেয়ে সেরা একটা দিন আর কখনো দেখতে পারব ?
“না ভাইয়া।আপনি অনেক সুন্দর করে কথা বলেন।
‘আর হ্যাঁ।পৃথিবীর সুস্থ সুবল মায়েরা সন্তান প্রসব করার আগেই নিজের খুঁশিটা ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিক প্রতিটি হসপিটালের ক্যানভাসে।
লেখা Fahad Bin Fuhad
অ.বন্তী লাইভে থাকাকালীন একটা মেয়ে কমেন্ট করছিল।“আপনার সাথে সিয়ামের যায় না”..হয়তো সবার কাছে অবন্তী সুন্দর না।ভ্রু সুন্দর না।নাক বোচা।ঠোঁট মোটা।চোখ সুন্দর না।এক কথা বলতে গেলে ফিগারটি পর্যন্ত থার্ডক্লাশ।
অবন্তী কিন্তু নিজেই জানে সে সুহাসিনী, ভিক্টোরিয়া না।তার পরেও ভালবাসা কী কথা বোঝে ?সে কিন্তু তার প্রিয় মানুষটির কাছেই সে পৃথিবীর সুন্দরতমের অধিকারী।তীব্র আকাঙ্খার ভালবাসাটি মাধুর্য করতে That's why Siam himself said in an interview “I am not worthy of Avanti, Avanti made me her life partner this is my biggest achievement..
সব কিছু যদি সৌন্দর্যের পূজারি হতো,তাহলে প্রিন্সেস ডায়.নার কী জন্য বিচ্ছেদ হলো ?
লেখা ~ Fahad Bin Fuhad
রোমানিয়া রোমানিয়া না করে লিথুনিয়ার পিছনে ছুঁটতে পারেন।সেঙেনের মধ্যেই লিথুনিয়াতে এখন ভাল সুযোগ যাচ্ছে।যদি খুব দ্রুত ইউরোপ যেতে চান ট্রাই করতে পারেন লিথুনিয়ায়।
তিনমাসের আগেই সব ক্লোজ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।দুই বছরের টি আর পি নিয়ে ফ্লাইট।এই সুযোগ কী আর থাকবে ?যত দ্রুত সম্ভব ফাইল জমা দিতে পারেন।যদি ইন্ডিয়া ভিসা থাকে আজকে ট্রাই করুন লিথুনিয়ার জন্য।
সবার জন্য শুভকামনা ও দো‘আ রইল।
নেপালী আর ইন্ডিয়ানদের ফাইল ক্লোজ করার পর আমরা এতটুকু আশা করতে পারি।১২/১৪ তারিখের মধ্যেই আমাদের জন্য গণহারে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট দেয় কিনা? তবে আশা করতে পারি অক্টোবরের মধ্যেই ২০২৩ এর কাজ পুরো রিদমে ধরবে এটা ৯০% বলা যায়।
আর কেও অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নেওয়া ছাড়া দিল্লিতে যাবেন না।আপনাকে কিছু লোভ লালসা দেখিয়ে ইন্ডিয়া যেতে বলবে।১২০০/১৪০০ ইউরো দাও আমরা অ্যাপয়েন্টম্যান্ট নিচ্ছি।১০০% ভিসা হবেই।এই কথা শোনার পর যদি দেশ থেকে অ্যাপয়েন্টম্যান্ট ছাড়া যান।মনে করবেন নিজের বিপদ নিজেই নিয়ে আসবেন।
এইরকম অনেকজন করছে।আমার এক দূরসম্পর্কের কাজিন কার মাধ্যমে ফাইল দিয়েছে জানিনা।অ্যাপয়েন্টম্যান্ট ছাড়া দিল্লিতে গেসে!একমাস অযথা থেকে কাল দেশে ব্যাক করছে।
এক কথা বার বার বলার পরেও সেইম প্রশ্ন!ভাইয়া এজেন্ট বলতেসে ভিয়েতনাম
এবং শ্রীলঙ্কা থেকে ভিসা করিয়ে নিয়ে আসবে।এটা কতটুকু সত্য।
“যে এজেন্ট এই কথা বলে তাকে সুন্দর ভাবেই কথা বইলা কোনো এক নির্জন প্লেসে নিয়ে আইসা ডিম থেরাপি দেন।বার বলা হয়েছে বাংলাদেশীদের জন্য দিল্লি দূতাবাসে গিয়ে ফেইস করতে হবে।সো আদার্স কোনো কান্ট্রি থেকে হবেনা।
হ্যাঁ আশা করি আরেকটা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি।নেক্সট টাইম এমন প্রশ্ন আর করবেন না।সবার জন্য শুভকামনা।
আপনি হতাশ হচ্ছেন?গ্রুপে অনেক খারাপ মানুষ আছে যাদের ভুলভাল কথা শোনে আপনি রোমানিয়া নিয়ে কনফিউজড।এক কথা বলব কনফিউজড হওয়ার কিছুই নেই।এখনো অবধি রোমানিয়া ভিসা রেশিও ৯৫+।আপনি যখন অ্যাম্ব্যসি ফেইস করবেন মোটামুটি নিজেকে স্বাচ্ছন্দ্য ভাবেই গুছিয়ে যাবেন।বেসিক প্রশ্ন গুলোর প্রতি ভাল ধারণা রেখে যাবেন।
“সবচেয়ে ভাল কথা ইন্টারভিউ সকল প্রশ্ন গুলো শিখে যাবেন।এই কথা কেন বলছি জানেন ?একেকজন কে এক প্রশ্ন করে।কাওকে সুন্দর ভাবেই প্রথম থেকে প্রশ্ন করে আবার কাওকে মাঝখান থেকে প্রশ্ন করে।কারণ কনস্যুলেট আপনাকে এলোমেলো করতে চাইবে।কোনো ভুলভাল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেন কিনা ?
যদি প্রশ্ন না বোঝেন।স্যরি স্যার বলে নরমাল ভাবেই সম্বোধন করবেন।যাতে দ্বিতীয় বার প্রশ্নটা আবার বলে।কোনো প্রকারে নার্ভাস হওয়া যাবেনা।অনেক
আত্মবিশ্বাস রেখে অ্যাম্ব্যসি ফেইস করবেন।
আরেকটা কথা বলি।গ্রুপে এবং বিভিন্ন কমেন্ট বক্সে বিভ্রান্ত ছড়াবে।হ্যাঁ রোমানিয়া ভিসা খুব খুব রিজেক্ট হচ্ছে।এগুলোর দিকে কোনো প্রকারে ফোকাস দেওয়া যাবেনা।যারা রিজেক্ট হয়েছে তারা তাদের আর্টিকেল-২৭ এর কারণে
এবং ফেইক ডকুমেন্টস অতিরিক্ত অভার স্মার্ট এর জন্য রিপিউজ হয়েছে।
এটা আমি আপনি সবাই জানি।অন্যজন রিজেক্ট হয়েছে আমিও রিজেক্ট হবো,
খুব ভয় হচ্ছে অ্যাম্ব্যসিতে ঢুকলে অনেক ভয় পেয়ে নার্ভাস হয়ে যাব মাথার মধ্যেই সারাক্ষণ এসব ঘুরঘুর করতেসে।মনে রাখবেন যুদ্ধ করতে গেলে হয়তো জয় নিয়ে আসতে হবেই নাহয় পরাজয়।দু‘টা জিনিস মাথায় রেখে আপনাকে যুদ্ধে জেতে হবেই।যদি ভয় পেয়ে বসে থাকেন তাহলে সবার আগেই আপনি ম/রবেন।
আর যারা ইউরোপের জন্য নতুন ভাবেই ফাইল দিবেন।যারা পূর্বে ইউরোপ গেসে
এবং সকল ডকুমেন্টস বের হয়ে গেসে তাদের সাথে যোগাযোগ করে ফাইল দিবেন।এতে আপনার জন্য অনেক উপকার হয়।কথাটা কেন বলছি ?ইউরোপের জন্য ফাইল দিতে হলে নূন্যতম জ্ঞান আপনার থাকা প্রয়োজন।
যদি না বোঝেন বছরের পর বছর ঘুরবেন।সঠিক এজেন্ট কখনও পাবেন না।
নূন্যতম জ্ঞান গুলো কী কী ?
ফাইল দেওয়ার সময় নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী এজেন্ট কে আস্ক করবেন।আমার আই জি আই কখন দেওয়া হবেই? আইজি আই টা দিলে তদন্ত করবেন এটা কী
রিয়েল ?তার পর ফিজিক্যাল সাবমিশন।এর পর পার্মিট।ইউরোপের এক একটা দেশের এক একটা সিস্টেম।সেটা আপনাকে আগেই থেকে মোটামুটি ভাল ধারণা রাখতে হবেই।
তাহলে নিশ্চিত বলা যায় সহজে আপনি ঠকবেন না।যদি এজেন্ট ভাল হয় এবং সঠিক ভাবেই কাজ করে সময় অনুযায়ী আপনি আপনার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন।
আজকে এতটুকু।যাওয়ার আগেই আরেকটা বলে যাচ্ছি।দ্রুত ইন্ডিয়ান ভিসাটা করে ফেলুন।এজেন্টকে ইন্ডিয়ান ভিসা কপিটা পাঁঠিয়ে রাখেন সময় অনুযায়ী আপনার সিডিউল চলে আসবে।যদি আপনার ডকুমেন্টস সময় অনুযায়ী অনলাইন করা থাকে।
“ভাল থাকবেন।সবার জন্য দো‘আও ভালবাসা অলওয়েজ।সবার ইউরোপ যাত্রা যেন খুব দ্রুত পূর্ণতা পায়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Website
Address
Chhagalnaiya
Feni
3910
Feni, 3921
Hi, i Am Nazrul Islam. From Bangladesh. Welcome To My page. like | Comment | Share