Arub Creation
Nearby clothing stores
Feni
New Market Feni
College Road
3920
Feni Center 2nd Floor Post Office Road
3900
নিউ মার্কেট মেইন গেইট
Ssk Road
3920
feni
3900
3900
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Arub Creation, Clothing (Brand), Feni.
৩০ দিন রোজা রাখার পর যদি জানতে পারেন আপনার একটা রোজাও কবুল হয়নি!
প্রতিদিন ১৩ ঘণ্টার বেশি না খেয়ে রোজা রাখলেন। লুকিয়েও কিছু খাননি। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে কষ্ট করেছেন, তবুও রোজা ভাঙ্গেননি।
কিন্তু, মাস শেষে যদি জানার সুযোগ থাকতো, আর আপনি জানতে পারলেন আপনার একটা রোজাও হয়নি, তখন কেমন লাগবে? রোজা রেখেছেন, সওয়াব পাননি। বিনিময়ে শুধু ক্ষুধার্তই থেকেছেন! আমাদের সমাজের অনেকেরই এমন হয়!
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “কত রোজাদার আছে যাদের রোজার বিনিময়ে ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই জোটে না!” [সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৬৯০]
তারা কারা? রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তাঁর এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।” [সহিহ বুখারী: ১৯০৩]
অর্থাৎ, রমাদান মাস শুধুমাত্র উপোষ থাকার মাস না। কেবল না খেয়ে থাকলেই রোজা হবে না। রোজার সওয়াব পেতে হলে আপনাকে চরিত্রবান হতে হবে। মিথ্যা বলা ত্যাগ করতে হবে, আমানত রক্ষা করতে হবে, কাউকে গালি দেয়া যাবে না, গীবত করা যাবে না।
অথচ আমরা অহরহই এমন করি।
বাইরে কাজকর্ম করে বাসায় এসে কোনো কিছু এলোমেলো দেখলে স্বামী রাগারাগি করে, স্ত্রীকে বকা দেয়, গালি দেয়। রিক্সা ভাড়া ঠিক না করে রিক্সায় চড়ে নামার সময় ঝগড়া করে। সময় কাটানোর জন্য বন্ধুদের সাথে বসে বসে গীবত করে। রোজা রেখে মিথ্যা বলে, ঘুষ খায়।
আপনি হয়তো ভাবছেন রোজা রাখছেন। কিন্তু, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলছেন- এগুলো রোজা না, এমন রোজার আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। আল্লাহ এমন রোজা কবুল করেন না। তাহলে কীভাবে পরিপূর্ণভাবে রোজার সওয়াব পাওয়া যাবে? নিজের চরিত্রকে উন্নত করা। সচ্চরিত্রবান হওয়া।
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন: “যে ব্যক্তি তার চরিত্রকে সৌন্দর্যমন্ডিত করেছে, আমি তার জন্য জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে একটি ঘরের জিম্মাদার।” [সুনানে আবু দাউদ: ৪৮০০]
মাক্স🥰
#সংসার
আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ, সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে।
যদি কখনো মাঝরাতের ঝুম বৃষ্টিতে ইচ্ছে করে খিচুরী খেতে, তবে বিনা দ্বিধায় যা করা যাবে,
কিংবা কোন সন্ধ্যাবেলায় যদি ইচ্ছে করে ফুচকা খেতে, তা যেন বানিয়ে খেতে পারি, কোন কৈফিয়ত দেয়া ছাড়া।
যেখানে কখনো হিসেব দিতে হবে না যে, চিনি কেন মাসের আগে শেষ হয়ে গেল,তেল কেন বেশী খরচ করি।
যেখানে কোনো নতুন রেসিপি বানানোর সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে না যে, যদি ভাল না হয়, অপচয়ের অপবাদ গায়ে মাখতে হবে।
যেখানে গোসলের আগে চুল আচড়ানো নিয়ে কিংবা পানি বেশী খাওয়া নিয়ে কথা শুনতে হবে না ( হাস্যকর শুনতে হলেও এসব সত্যি)
যে সংসারে ইচ্ছে মতো মেহমানদারী করা যাবে, মেহমানদের সাথে হেসে কথা বলা নিয়ে কৈফিয়ত দিতে হবে না।
বিকেলের অবসরে ছাদে যাওয়া নিয়ে কিংবা ইচ্ছে করলে বাহিরে ঘুরতে যাওয়া নিয়ে কারো কথা শুনতে হবে না ।
সকালের ঘুম দেরিতে ভাংলে কিংবা দুপুরের ঘুম সময়মতো না ভাঙলে ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে না।
যেখানে সাধারন অসুস্থতার সময় কিংবা ইচ্ছে না করলে কাজ একটু কম করলে, কেউ মুখ কালো করে কথা শোনাবে না।
প্রতিটি মেয়ের মনের ভেতর আজীবন লালিত হয়, নিজস্ব একটা সংসারের, Universal Truth এর মতো সত্যি এটা। অধিকাংশ মেয়েই সেটা পায় না, আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটাই এমন,যেখানে আলাদা সংসার করাটা বাঁকা চোখে দেখা হয়।
অথচ, আমাদের ইসলামে আছে কোন মেয়ে ইচ্ছে করলে আলাদা সংসার করতে পারে।
যৌথ পরিবারে ঠিক কতটা সংসার করা হয়, কতটা মানসিক শান্তিতে থাকা হয়, সেটা কেউ তলিয়ে দেখে না।
দাম্পত্য জীবনে প্রাইভেসি টা অনেক বড় জিনিস, যেটা অধিকাংশ মেয়েই পায় না।
স্বামীদের দায়িত্ব এখানে বিশাল, সদ্য পরিবার ছেড়ে আসা মেয়েটা তার সবটুকু ছেড়ে আপনার কাছেই কিন্তু আসে, আর আপনি, পরিবারের সবার সাথে বসে তাকে জাজ করেন ( অবশ্য সবাই এমন না)
খুব করে চাই আমি, প্রতিটি মেয়ের যেন নিজের একটা সংসার হয়____ "যেখানে কোন মেয়েকে কারো কথার সম্মুখীন হতে হবে না"
লেখা: Coppy & Edited
বয়স থাকতেই হাসবেন্ড ওয়াইফ, কোয়ালিটি টাইম এনজয় করা উচিৎ, ভালো কোথাও বছরে একবার ঘুরতে যাওয়া,মাসে অথবা সপ্তাহে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া
অনেক সময় টাকা পয়সা অপচয় মনে হতে পারে,জীবনে বেঁচে থাকলে রিজিকের ব্যাবস্থা হবেই..
কিন্তু একটা সময় আসে বৃদ্ধ বয়সে আপনার টাকাই থাকবে হয়তো কিন্তু আপনি চাইলেই কিছু খেতে পারবেন না,শারিরীক অসুস্থতায়, ঘুরতে মন চাইলেও তখন পারবেন না,দামী জামা কাপড় চাইলেও পড়তে মন চাইবে না৷ ।
সন্তানের লেখা পড়া অথবা বিভিন্ন রেসপন্সিবিলিটি আসবে, তার মধ্যেও সময় বের করা যায়... সব, সম্পদ, টাকা সন্তানের জন্য সঞ্চয় করবেন কিন্তু অল্প কিছু নিজেদের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিৎ...
দিন শেষে আপনার বাচ্চার ও আলাদা লাইফ হবে,সে তার লাইফ এনজয় করবে,তখন খারাপ লাগবে.....
তখন মেয়ে মেয়ের জামাই, ছেলে ছেলের বউ ঘুরতে গেলে, রেস্টুরেন্টে গেলে, আফসোস হবে না, তাদের এনজয়মেন্ট তখন ভালো লাগবে... তারাও সম্মান করবে..
টেনশন , টাকা পয়সার টানাটানি , ব্যবসায় প্রবলেম , হাজার হাজার মানসিক কস্ট।কিন্তু এইগুলো যেনো সম্পর্কে প্রভাব না ফেলে।
জীবনের এই ছোট ছোট এনজয়মেন্ট এর জন্য আপনার মন মানসিকতা উদার হবে, সবাই কে নিয়ে ভালো থাকতে পারবেন,
একটা সময় লাইফ পার্টনার থাকবে না পাশে কিন্তু আপনাদের অসংখ্য স্মৃতি বাঁচতে শিখাবে বাকি জীবন.…
সংগৃহীত
আপনি রাস্তা দিয়ে কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের একটি কবর দেখে।মুখ থেকে বেরিয়ে গেলো_
"আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর"
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
ঠিক সেই সময়ে সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের দখলে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে। আশ্চর্য! আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো, তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষিত হলো।
প্রায় ২০/৩০ বছর পর আজ আপনিও এক অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। ক্রমান্বয়ে আপনার উপরেও চলছে আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।
আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলো।
আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দেন।
প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি।অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।
©Seek-To-Jannah
অনেক ভেবে চিন্তে দেখলাম, রংরূপ দিয়ে আসলে খুব বেশিদিন কাউকে মুগ্ধ রাখা যায়না। দিনশেষে 'কোয়ালিটি' আর 'ফ্লেক্সিবিলিটি' জিনিসগুলা ফ্যাক্ট।
এই ধরুন কক্সবাজারে আমরা ঘুরতে যাই! সাজেক, বান্দরবান যাই! গিয়ে লাক্সারী রিসোর্টে থাকি, সমুদ্রে পা ভিজাই, পাহাড়ে চোখ জুড়াই! কিন্তু এই অসীম সৌন্দর্য চার পাঁচদিনই ভাল্লাগে। সাগরের পাড়ে অনেকদিন থাকলে সাগরকে একসময় নর্দমা মনে হয়!চারপাঁচ দিন পরে আমরা আবার সেই নিজেদের ঘিঞ্জি বেডরুমে, নিজের বিছানায়, নিজের খুব সাধারন নিজস্ব পরিবেশে ফিরতে চাই, কারন আমরা জানি ওইটাই আমাদের কমফোর্ট জোন।
বিরিয়ানী সবাই ভালোবাসি, তবে ডেইলী খেলে একদিন মনে হবে মাটি খাচ্ছি, তারপরে আমরা ফিরে আসি ভাতের কাছে! এটা বিরিয়ানীর মত লাক্সারী না তবে নেসিসিটি। লাক্সারী ফেরে কিন্তু ভাত ফেরেনা, কারন এটা নেসেসিটি! সমুদ্র, পাহাড়, বিরিয়ানী এগুলো শুধু উপমা। আসল কথা হল যার কাছে গিয়ে কমফোর্ট পাওয়া যায়না তার কাছে শুধু সামান্য মুহুর্তের সুখের জন্য যুগের পর যুগ থাকাও যায়না। জীবনে "এটা হলে ভালো ছিলো" আর "এটা না হলে আমার চলবেই না" এই দুইটা জিনিসের মধ্যে ডিফারেন্সকেই লাক্সারী আর নেসিসিটি বলে! কোনো উঁচা, লম্বা, ফর্সা ছেলের রূপে মুগ্ধ হলাম, এক বিছানায় কিছুদিন শোয়ার পরে যখন দেখবো কথা বলে আরাম পাচ্ছিনা তখন মুগ্ধতা কেটে যাবে।
মানুষ জন্মগত ভাবেই আশ্রয় চায়, ঘর চায়। শান্তির চেয়ে স্বস্তি বেশি চায়। সৌন্দর্য দিয়ে লাক্সারী হওয়া যায়, নেসেসিটি হতে গেলে কোয়ালিটি আর ফ্লেক্সিবিলিটি থাকা লাগে....
🍁🍁🍁
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Feni
Feni, 3900
Assalamualaikum. A page of customized dresses & other qualityful products of your choice.
Feni
Feni, FENI
Fashionable dress represents your style and follows unique tread.So choice yours and responsibility ours.� Thanks for getting,,,,,,,