Mozammel Hoq Hasan
Nearby public figures
3923
Manama Bahrain
Dhaka 1000
3900
Dagonbhuiyan Feni
339
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mozammel Hoq Hasan, Personal Chef, Feni.
তোমরা সালের পরিবর্তন দেখো, আর আমি দেখি মানুষের।
মাশাআল্লাহ ।
সুন্দর একটি গজল।
ফেনীর গৌরব ভাষা শহীদ আবদুস সালাম (১৯২৫-১৯৫২)
ভাষা শহীদ আবদুস সালাম ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার লক্ষণপুরে গ্রামে ১৯২৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। লক্ষণপুরের বর্তমান নাম সালাম নগর। তাঁর পিতার নাম মোহাম্মদ ফাজিল মিয়া এবং মাতার নাম দৌলতের নেছা। তিনি স্থানীয় মাতুভূঞা করিমুল্লা জুনিয়র হাই স্কুলে নবম শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। অতঃপর চাকরির সন্ধানে ঢাকায় আসেন। পূর্ব পাকিস্তান সরকারের ডিরেক্টরেট অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগে পিয়ন হিসাবে চাকরি পান। ঢাকায় ৩৬বি, নীলক্ষেত ব্যারাকে তিনি বসবাস করতেন। ৪ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে আবদুস সালাম ছিলেন সবার বড়। বর্তমানে জীবিত আছেন শহীদ সালামের এক ছোটভাই আবদুল করিম ও বোন বলকিয়ত নেছা।
মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবীতে বাহান্নের ভাষা আন্দোলনে টগবগে তরুণ সালামের হৃদয়েও আন্দোলনের ডাকে ছুঁয়ে যায়। ২১শে ফেব্রয়ারী (১৯৫২) এবং ৮ই ফাল্গুন ১৩৫৯ বাংলা সাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনের রাস্তায় সরকার কর্তৃক জারিকৃত ১৪৪ ধারা অগ্রাহ্য করে ছাত্র-জনতা বাংলা ভাষার দাবীতে যে মিছিল করে আবদুস সালাম সে বিক্ষোভ মিছিলে স্বপ্রণোদিত ভাবে অংশ গ্রহণ করেন। আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার সঙ্গে সালামও ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাজপথে নেমে পড়লে মিছিলে পুলিশ নির্বাচারে গুলি চালায়। বিকেল সাড়ে তিনটায় পুলিশের বেপরোয়া গোলাগুলিতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারসহ গুলিবিদ্ধ হন অনেকে। গুরতর আহত অবস্থায় আবদুস সালামকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সালামের ম্যাচের কাজের বুয়ার ছেলে তেজগাঁ নাবিস্কুতে কর্মরত সালামের ভাতিজা মকবুল আহম্মদ ধনা মিয়াকে জানান তার চাচা সালাম গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মকবুল ছুটে যান সালামের আরেক জেঠাতো ভাই হাবিব উল্যাহর কাছে। তারা দু'জনে মিলে দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসে দেখেন, পেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে সালাম সংজ্ঞাহীন অবস্থায় মেডিক্যালের বারান্দায় পড়ে আছেন। তারা ২১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় টেলিগ্রামে সালামের বাবা ফাজিল মিয়াকে সালামের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাটি জানান। ফাজিল মিয়া তার অন্য এক ছেলেকে নিয়ে ঢাকা মেডিক্যালে ছুটে আসেন। পর দিন সকাল
৯টার দিকে বেশ কিছু ছাত্র সালামের যথাযত চিকিৎসা না করার অভিযোগে হাসপাতালে বেশ কিছুক্ষণ হট্টগোল করেন। মকবুল ও হাবিব উল্যাহ হাসপাতালে আসা যাওয়ার মধ্যে থাকলেও সংজ্ঞাহীন সালামের বিছানার পাশ থেকে তার বাবা কোথাও আর যায়নি। বাবার উপস্থিতিতে হাসপাতালেই ২৫ ফেব্রুয়ারী বেলা সাড়ে ১১টায় আবদুস সালাম মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টার দিকে সালামের লাশ ঢাকাস্থ আজিমপুর গোরস্থানে নেওয়া হয়। সেখানে সালামের বাবা ফাজিল মিয়া, ভাতিজা মকবুল, জেঠাতো ভাই হাবিব উল্লাহসহ শত শত ছাত্র-জনতার উপস্থিতিতে সালামের জানাজা শেষে দাফন করা হয়। ২০০০ সালে বাংলাদেশ সরকার ভাষা শহীদ আবদুস সালামকে মরণোত্তর একুশে পদক প্রদান করেন। একুশে পদক প্রদানকালে গেজেটে তার মৃত্যুর তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারির স্থলে ৭ এপ্রিল উল্লেখ করা হয়। সেই থেকে সালামের মৃত্যুর তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। ১৯৯৯ সাল পযন্ত ভাষা শহীদ আবদুস সালামের কোন ছবি কোথাও সংরক্ষিত ছিলনা। তার কারন ৬০ এর দশকে তত্কালীন স্থানীয় সংসদ জনাব খাজা আহমদ শহীদ আবদুস সালামের পিতা ফাজিল মিয়াকে দুই হাজার টাকা দিয়ে আব্দুস সালামের গুলিবিদ্ধ রক্তাক্ত শার্টটি ও তাঁর দুটি
আলোকচিত্র জাতীয় জাদুঘরে দেবেন বলে নিয়ে আসেন। কিন্তু তিনি ছবি এবং আবদুস সালামের রক্তাক্ত শার্টটি কি করেছেন তার কোন হদিস পাওয়া যায়নি।
পরবর্তীতে বর্তমানে ব্যবহৃত শহীদ আব্দুস সালামের ছবিটি ভাস্কর রাসা উদ্দ্যেগে শিল্পী সাহজাহান আহমেদ বিকাশের মাধ্যমে তৈরী করা হয়। এই মহতী উদ্যোগ নিতে গিয়ে ভাস্কর রাসাকে বহু প্রতিকুলতার সম্মুখীন হতে হয়। ১৯৮৩ সালে তিনি প্রথম জানতে পারেন ভাষা শহীদ আব্দুর সালামের কোন ছবি নেই। এ কথার সত্যতা প্রমাণ করার জন্য শহীদ সালামের পরিবার ও সরকারী প্রতিষ্ঠানের সংগে তখন তিনি যোগাযোগ করেন। তারপর থেকে তিনি চিন্তা করতে থাকেন কিভাবে শহীদের হারানো প্রতিকৃতি উদ্ধার করা যায়। এভাবে বেশ কিছু সময় চলে যায়। ১৯৯০ সালে তাঁর ছবি জোগাড়ের চেষ্টা অর্থনৈতিক কারণে পিছিয়ে যায়। ১৯৯৯ সালে একটি প্রামাণ্য চিত্রের পরিকল্পনা করে তিনি তত্কালীন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। তাঁর উৎসাহ ও অর্থায়ণে ভাস্কর রাসা "অস্তিত্বের শেকড়ে আলো" শিরোনামে প্রামাণ্য চিত্র নির্মাণে এগিয়ে যান এবং এ ব্যাপারে স্থানীয় জনগণ তাঁকে সহযোগিতা করেন। এ কাজে ভাস্কর রাসার অন্যতম সহযোগী ছিলেন সহকারী পরিচালক রানা সিদ্দিকী এবং স্থানীয় প্রতিনিধি শিমুল ও সমীর।
বর্তমানে ব্যবহৃত শহীদ আব্দুস সালামের ছবিটি আঁকার জন্য ১৯ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৯ সালে শহীদের স্বজনদের ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। যোগাযোগ বিষয়ক সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান 'স্বপ্ন দশীর' মাধ্যমে টি,এস,সি সুইমিং পুল এলাকায় ছবি আকার অনুমতি মিলে। ২০ ফেব্রুয়ারী
সকাল ১১টায় উক্ত স্থানে শহীদের ভাই-বোনদের বর্ণনা শুনে ছবি আঁকা শুরু হয় এবং দিনব্যাপি এই ছবি আঁকা চলে। এ ধরণের কর্মসূচী বাংলাদেশে এটাই প্রথম। এই অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ভাষা সৈনিক আব্দুল মতিন। বোন বলকিয়ত নেছা তাঁর ভাই শহীদ সালামের চেহারার বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন- আমরা ভাই বোনের মধ্যে সালামের গায়ের রঙ ছিল বেশ ফর্সা। ছোট বেলায় স্থানীয় মসজিদে পড়তে গিয়ে তিনি মেঝেতে পড়ে গিয়েছিলেন ফলে তাঁর কপাল কেটে গিয়েছিল। সেই কাটা দাগটি তাঁ চেহারার একটি বিশেষ চিহ্ন হিসাবে থেকে যায়। যখন আব্দুস সালাম শহীদ হন তখন তাঁর বয়স হয়েছিল সাতাশ বছর। শহীদ আব্দুস সালামের ভাই বোনের বর্নণা মতে শিল্পীরা তাঁর ছবি আঁকতে থাকেন। ছবি আঁকা শেষ হলে দীর্ঘ পর্যবেক্ষণের পর শহীদের ভাই বোনেরা জনশিল্পী সাহজাহান আহমেদ বিকাশের তৈল চিত্রটিকে ভাষা শহীদ আব্দুস সালামের প্রতিকৃতি হিসেবে স্বীকৃতি দেন। মহান দেশপ্রেমে অন্তঃপ্রাণ ভাস্কর রাসা ও খন্দকার জামিল ছবিটি জাতীয় যাদুঘরে দান করেন। উক্ত ছবিটি বর্তমানে জাতীয় যাদুঘরের একুশে গ্যালারীতে শোভা পাচ্ছে।
ঢাকার আজিমপুর এই পুরানো কবরস্থানের হাজারো কবরে ভীড়ে মহান ভাষা শহীদ আবদুস সালাম চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন যার কবরের চিহ্ন সংরক্ষন করা সম্ভব হয়নি তৎকালিন পাকিস্তানী শাসকদের কারনে।
নাম : আবদুস সালাম।
জন্ম : ১৯২৫ সাল ৷
পিতা : মোহাম্মদ ফাজিল মিয়া ৷
মাতা : দৌলতের নেছা।
জন্মস্থান : ফেনী জেলার দাগনভূঞা উপজেলার লক্ষণপুর গ্রামের জন্মগ্রহণ করেন।
মৃত্যু : ২৫ ফেব্রুয়ারী, ১৯৫২ সাল, সরকারী গেজেটে ৭ই এপ্রিল ১৯৫২ ৷
সমাধি স্থল : ঢাকার আজিমপুর পুরানো কবরস্থানে ৷
প্রথম সকাল।☺️☺️
আগুন পাহাড় সিলেট।
ডিবির হাওর শাপলা বিল, জৈন্তাপুর সিলেট।
নবজীবন রক্তদান ফোরাম- ফেনী। (NLBDFF)
পরিচিত মানুষ গুলো সাথে কোন এক বিকালে।
I've received 100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
কচুরিপানা ফুল! নদীভরা কচুরি ফুল যেন প্রদীপ জ্বলছে এমন সৌন্দর্য ফেনী ছোট নদীতে .........।
আর কখনও এমন মানুষ জন্ম হবে না।
বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ইন্তেকাল করেছেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।।
উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেমেদ্বীন হযরত মাওলানা নূর মোহাম্মদ আজ’মী সাহেব (রঃ) জামে মসজিদ পুনঃ নির্মাণ কাজ আজ ১ম তলা ছাদ ঢালাই চলছে।
আসুন সবাই মিলে নির্মান কাজে অংশগ্রহণ করি। আল্লহর সন্তুষ্টি অর্জন করি।
‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মসজিদ নির্মাণ করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে অনুরূপ ঘর তৈরি করে দেবেন।’ (বুখারী-হাদিস : ৪৫০)
তাছাড়া মসজিদ নির্মাণ এমন একটি পুণ্যময় কাজ, যার সওয়াব মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে। যত দিন সেই মসজিদে আল্লাহর ইবাদত হবে, তত দিন নির্মাণকারী এর সওয়াব পেতে থাকে। ইরশাদ হয়েছে, ‘সাত ধরনের আমলের প্রতিদান মৃত্যুর পর কবরেও জারি থাকে।
১. যে ব্যক্তি কাউকে দ্বিনি ইলম শিক্ষা দেবে।
২. যে নদী প্রবাহিত করতে সহযোগিতা করবে।
৩. অথবা কূপ খনন করবে।
৪. অথবা গাছ রোপণ করবে।
৫. অথবা মসজিদ নির্মাণ করবে।
৬. অথবা কোরআন বিতরণ করবে।
৭. অথবা সুসন্তান রেখে যাবে যে তার মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করবে। (আল বাহরুজ জাখখার : ১৩/৪৮৪)
চাইলে আপনিও পারেন সরাসরি নির্মান কাজে শরীক হতে। টাকা পাঠানোর ঠিকানা।
MAWLANA NUR MOHAMMAD AZMI SAHEB JAME MOSJID.
A/C NO. 072034059209
JANATA BANK, BAKER BAZAR BRANCH.
যোগাযোগ :
মাওলানা নূর মোহাম্মদ আজমী সাহেব (রঃ) জামে মসজিদ।
দক্ষিণ নেয়াজপুর, বেকের বাজার, দাগনভূঞা, ফেনী।
মোবাইল: +8801819417945
আমার জন্মদিনের পালনের আনন্দিত কিছু সময় প্রিয় পরিচিত বড় ভাইয়া গুলো।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Feni
Feni
❤️MD N H NISHAN❤️ ❤️I LOVE ALLAH ❤️ ❤️I LOVE MY MOM❤️ >>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>>> GOD HAS ALREADY PLANNED YOUR LIFE IF SOMETHING GOES WRONG IT W...