Motaleb Patowary
I dream about, run away behind the dream. No sorrow, if the dream remains a dream. Trying to continu
রসুলুল্লাহ সা.-এর সাথিরা
কী পছন্দ করতেন?
--------------------------------------------
আবদুস শহীদ নাসিম
------------------------------
রসূলুল্লাহ সা. হে আবু বকর। তুমি কী পছন্দ করো?
আবু বকর। আমি পছন্দ করি তিনটে জিনিশ। ০১. আপনার জন্যে আমার সম্পদ ব্যয় করা, ০২. আপনার সম্মুখে বসে থাকা এবং ০৩. আপনার চেহারা মুবারকের দিকে তাকিয়ে থাকা।
রসুলুল্লাহ সা. উমর তোমার পছন্দ কী?
উমর: আমারও পছন্দ তিনটি: ০১. সত্য ও ন্যায়, ০২. হক কথা বলা এবং ০৩. মন্দ কাজে বাধা দেয়া।
রসূলুল্লাহ সা. উসমান তোমার পছন্দ কী?
উসমান: আমার পছন্দ খাবার খাওয়ানো, সালামের প্রসার ঘটানো এবং রাতের বেলায় সালাত আদায় করা যখন মানুষ থাকে ঘুমে।
রসূলুল্লাহ সা. হে আলি তোমার পছন্দ কী?
আলি: মেহমানের সম্মান-যত্ন করা, গরমের দিনে রোজা রাখা এবং শত্রুর বিরুদ্ধে তরবারি ধারণ।
রসূলুল্লাহ সা. হে আবু যর, তোমার?
আবু যর: ইয়া রসূলুল্লাহ। আমি পছন্দ করি কিছু আনুখা জিনিস।
রসূলুল্লাহ সা. সেগুলো কী?
আবু যর: ইয়া রসূলুল্লাহ! আমি পছন্দ করি ক্ষুধা, রোগ এবং মৃত্যু।
রসূলুল্লাহ সা. আবু যর। এগুলো তো কেউ পছন্দ করেনা।
আবু যর: হে আল্লাহর রসূল!
ক্ষুধার্ত থাকলে আমার মন নরম থাকে, রোগাক্রান্ত হলে আমার পাপ হালকা হয়ে যায় আর মৃত্যুটা পছন্দ করার কারণ হলো- মৃত্যু হলেই তো আমার প্রিয়তম প্রভুর সাথে আমার সাক্ষাত হবে!
রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়ারাদু আনহু।
---------------------
আমাদের বাড়িঘরের ৫টি স্থানে শয়তান অনেক সময় ‘বসত’ গাড়ে। এসব স্থান সম্পর্কে সতর্ক থাকা জরুরী। ঘরে ঘরে নানাবিধ সমস্যা এবং বিশেষ করে ঘরে ছোট সন্তান থাকলে তাদের উপর ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে সতর্ক থাকা আরো জরুরী।
১) দীর্ঘদিন যাবত যে বিছানায় কেউ শোয়নি।
শয়তান এমন বিছানা দখল করে বসে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, পুরুষের জন্য একখানা চাদর, তার স্ত্রীর জন্য একখানা চাদর এবং তৃতীয়টি অতিথির জন্য। আর চতুর্থটি শয়তানের জন্য (মুসলিমঃ ২০৮৪)।
▪️বাসীরাহঃ এজন্য অব্যবহৃত বিছানা ভাঁজ করে রাখা নিরাপদ। ভাঁজ না করতে পারলে নিয়মিত বিছানা ঝাড়া উচিত। অথবা আয়াতুল কুরসি ও রুকইয়ার আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া পানি ছিটানো উচিত। দুই বা তিনদিন পরপরই এমনটি করা উচিত।(লম্বা সময়ের জন্য বাড়ি বন্ধ রেখে সফরে গেলে উপরের চাদর ভাঁজ করে বা গুটিয়ে রেখে যাওয়া উচিৎ)
২) হাম্মাম (বাথরুম)।
এটা সবার জানা আছে। হাম্মামে সবচেয়ে দুষ্ট আর খবিস প্রকৃতির শয়তানরাই থাকে। জ্বিন শয়তানও থাকে। এজন্য হাম্মামে প্রবেশ ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা ভীষণ জরুরী। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, এসব পায়খানার স্থান হচ্ছে (জ্বিন ও শয়তানের) উপস্থিতির স্থান। সুতরাং যারা পায়খানায় যাবে তারা যেন এ দোয়া পড়েঃ
أعوذُ باللهِ مِن الخُبُثِ والخبائثِ
অর্থাৎ- আমি নাপাক নর-নারী শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই (আবু দাউদঃ ০২)।
▪️বাসীরাহ: বের হওয়ার পরে "গুফরানাক" পড়ুন। যাদের এটাষ্ট বাথরুম তারা সদা দরজা বন্ধ রাখার অভ্যাস করুন। সন্ধ্যার আগে টয়লেটের ছোট জানালা পারলে বন্ধ করুন। প্রয়োজনে সন্ধ্যার পরে আবার খুলুন।
৩) দীর্ঘদিন ধরে ঝুলিয়ে রাখা অব্যবহৃত, অধোয়া জামাকাপড়।
আলমারি ওয়ার্ড্রবে দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা পোশাকাশাকও এই ঝুঁকির আওতামুক্ত নয়। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, তোমাদের জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখো। কারণ, এসব জামাকাপড়ের কাছে দুষ্টজ্বিনেরা ফিরে ফিরে আসে। আর শয়তান ভাঁজ করা জামাকাপড় পড়েনা। মেলে দেয়া পোশাক পেলে পড়ে। (সিলসিলাহ যয়ীফাঃ ২৮০১)।
▪️বসীরাহঃ আমরা অনেকেই জামাকাপড় ঝুলিয়ে রাখি। হাতের নাগালে রেখে, যখন ইচ্ছা পরার সুবিধার্থে আমরা সাধারণত জামাকাপড় লটকে রাখি। দীর্ঘ সময় ব্যাপি ঝুলে থাকা কাপড় পড়ার সময় যে কোনো ক্ষতি-অনিষ্ট থেকে বাঁচতে হলে, এসব পোশাকে কুরআন পড়া /ফাতিহা পড়া পানি ছিটিয়ে দেয়া নিরাপদ। মাঝেমধ্যে আলমারি, ওয়ার্ড্রব খুলে জামাকাপড়ে সূরা ফাতিহা ও আয়াতুল কুরসি পড়ে ফুঁ দিতে পারি। পোশাক পরিধানের দূয়া আমাদের জন্য নিরাপত্তা কবচ। মাগরিবের আগেই বাহিরে মেলে দেয়া কাপড় শুকিয়ে গেলে উঠিয়ে নেয়া উত্তম।
৪) প্রাণী বা মানুষের মূর্তি ও পুতুল।
এসব পুতুল-মূর্তি ঘরে থাকলে, ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশের জন্য বাধা স্বরুপ। ফেরেশতার আগমন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে, এসব পুতুল-মূর্তির আড়ালে শয়তান (দুষ্ট জ্বিন) আশ্রয় গ্রহণ করে। নবীজি (ﷺ) বলেছেন, যে ঘরে কুকুর ও মূর্তি-ভাস্কর্য থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না (মুসলিমঃ ২১০৬)।
▪️বসীরাহঃ আরেক বর্ণনায় আছে, ঘরে অংকিত বা লটকানো ‘ছবি’ থাকলেও ফেরেশতা প্রবেশ করে না। বাথরুমের শ্যাম্পু, টুথপেষ্ট এর গায়ে বিজ্ঞাপনের মডেলের ছবি মুছে ফেলা, দেয়ালের ক্যালেন্ডারে কি আছে খেয়াল করা জরুরী।
৫) আগুন জ্বালানোর স্থান।
উনুন-চুলা।এসব স্থান জ্বিন-শয়তানের খুবই প্রিয় জায়গা। কারণ তারা আগুনেরই সৃষ্টি। এজন্য যখনই আগুনের কাছে যাবো, রান্নাবান্নার কাজে চুলার কাছে যাবো, মুখে মনে আল্লাহর যিকির করার অভ্যেস গড়ে তুলব। ইন শা আল্লাহ।
▪️বাসীরাহ: চুলা জালাবার পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা এবং মাঝে মাঝে সূরা ফাতিহা লবন মিশ্রিত পানিতে ফুঁকে ঘর-দোর মোছা উত্তম অভ্যাস।
নাউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজীম। ইয়া আল্লাহ, আমাদেরকে ও আমাদের সন্তান-সন্ততিকে জ্বিন-শয়তানের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
মূল লিখা- শায়েখ আতিকুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ।
ইষ্যত পরিমার্জিত ও সম্পাদিত- সাইফুল্লাহ।
Abdul Hi Muhammad Saifullah
حَسْبِيَ اللَّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ، نِعْمَ الْمَوْلَىٰ وَنِعْمَ النَّصِيرُ
উহুদ প্রান্তরে।
দু'আ কবুলের কিছু সময় ও স্থান-
১) সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর, সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পাঠ করে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (মুসলিম, ৮০৬)
২) অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য দু'আ, কোন মুসলিমের অগোচরে অন্য মুসলিমের জন্য দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (মুসলিম -৬৮২২)
৩) জালিমের বিরুদ্ধে মাজলুম ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৪) মা-বাবা তার সন্তানের জন্য দু'আ করলে দু'আ কবুল হয় ৷ (তিরমীযি-৩৪৪৮)
৫) নেককার সন্তানের দু'আ কবুল হয়। (বাবা-মায়ের জন্য তাদের মৃত্যুর পর)। (আবু দাউদ-২৮৮০)
৬) আরাফাতের ময়দানে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫৮৫)
৭) বিপদগ্রস্ত অসহায় ব্যক্তির দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। (সূরা নমল ৬২,৫৭ ও সূরা ইসরার ৬৭ নাম্বার আয়াত)
৮) সেজদায় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। [বি.দ্র. সিজদায় আরবিতে দু'আ করতে হবে] (নাসায়ী, ১০৪৫)
৯) হজ্জের স্থানসমূহের দু'আ তাড়াতাড়ি কবুল হয়। যেমন: আরাফাহ, মুজদালিফা, মিনা...। (ইবনে মাজাহ-২৮৯২)
১০) হজ্জ করা অবস্থায় হাজ্জীর দু'আ কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-২৮৯৩)
১১) উমরাহ করার সময় উমরাহকারীর দু'আ কবুল হয়। (নাসায়ী-২৬২৫)
১২) আযানের পর ইক্বামতের আগ পর্যন্ত দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২১০)
১৩) ক্বিতাল চলাকালীন সময় দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৪) বৃষ্টি বর্ষণকালে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (আবু দাউদ-২৫৪০)
১৫) শেষ রাতের দু'আ, তাহাজ্জুদের সময়কার (রাতের শেষ তৃতীয়াংশ) দু'আ কবুল হয়। (বুখারী-১১৪৫)
১৬) জুমু'আর দিন সারাদিন রাত দু'আ কবুল হয়, বিশেষ করে দুই খুতবার মধ্যবর্তী সময় ও আসরের শেষ দিকে মাগরিবের আগে তালাশ করার জন্য নির্দেশ আছে। (নাসায়ী-১৩৮৯)
১৭) লাইলাতুল ক্বদরের রাত্রির দু'আ কবুল হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১৮) আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়কার দু'আ কবুল হয়। (আহমাদ-১৪৬৮৯, মুসলিম -৬৬৮)
১৯) ফরয নামাজের সালাম ফিরানোর পর দু'আ করলে কবুল হয়। (রিয়াদুস স্বালেহীন ১৫০৮, তিরমীযি-৩৪৯৯)
২০) মুসাফিরের দু'আ কবুল হয়। (সফর অবস্থায়)। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
২১) রোজাদার ব্যক্তির দু'আ কবুল হয়। (রোজা অবস্থায়) । (ইবনে মাজাহ-১৭৫২)
২২) ন্যায়পরায়ণ শাসকের দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-২৫২৬)
২৩) দু'আ ইউনুস পাঠ করে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৫০৫)
দু'আ ইউনুস: লা- ইলা-হা ইল্লা-আংতা সুবহা-নাকা ইন্নী কুংতু মিনাজ জোয়ালিমীন।
২৪) ইসমে 'আযম পড়ে দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-৩৮৫৬)
ইসমে আযম: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু লা- ইলা-হা ইল্লা-আংতা ওয়াহ'দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন। ইয়া বাদী'আস সামা-ওয়া-তি ওয়াল -আরদ্বি ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হা'ইয়্যু ইয়া ক্বইয়্যুম। (নাসাঈ-১৩০০)
[হাদিস শরীফে মোট তিনটি ইসমে 'আযম এসেছে, যে কোন একটি পড়লেই হবে, তবে এটিই বেশি প্রচলিত]
২৫) বিপদে পতিত হলে যে দু'আ পড়া হয় (ইন্না লিল্লা-হি... রাজিউন) এবং (আল্লা-হুম্মা আজিরনী ফী মুসীবাতি ওয়াখলিফলী খইরাম মিনহা...) তখন দু'আ কবুল হয়।
(মিশকাতুল মাসাবীহ-১৬১৮, মুসলিম -৯১৮)
২৬) জমজমের পানি পান করার পর দু'আ করলে কবুল হয়। (ইবনে মাজাহ-৩০৬২, আহমদ৩/৩৫৭)
২৭) নির্যাতীত ব্যক্তি দু'আ করলে দু'আ কবুল হয়। (তিরমীযি-৩৪৪৮)
২৮) যখন তোমরা মোরগের ডাক শুনবে, তখন তোমরা আল্লাহ তা'আলার অনুগ্রহ চাইবে (দু'আ করবে), কেননা সে একটি ফেরেশতা দেখেছে। (বুখারী, ফাতহুল বারীসহ), ৬/৩৫০, নং ৩৩০৩; মুসলিম, ৪/,২০৯২, নং ২৭২৯)
২৯) দু'হাত তুলে দু'আ করা, কারণ আল্লাহ বান্দার খালি হাত ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। (আবু দাউদ-১৪৮৮)
আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দোয়া করার তাওফিক দিন এবং আমাদের সবার দোয়া কবুল করে নিন।
আ-মী-ন।
মসজিদে কুবা বা কুবা মসজিদ (আরবি: مسجد قباء) সৌদি আরবের মদিনায় অবস্থিত। এটি ইসলামের প্রথম মসজিদ। হিজরতের পর মুহাম্মদ সাল্লেলাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করেন। এখানে তিনি বেশ কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন।
ফজিলত ও মর্যাদার দিক থেকে মসজিদে কুবার অবস্থান ৪র্থ। মক্কার মসজিদে হারাম, মদিনার মসজিদে নববী এবং জেরুসালেমের মসজিদে আকসার পরই মসজিদে কুবার স্থান।
আলহাদুলিল্লাহ্।
হিজায হজ্জ্ব ও ওমরাহ কাফেলার মাসজিদে নববী প্যাকেজের সম্মানিত হাজী সাহেবদেরকে নিয়ে আল্লাহর ঘর মক্কায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমান উঠলাম।
আজ আমার কাছে সবচাইতে ভালো লাগার বিষয় হলো সাথে রয়েছেন আমার মমতাময়ী "🥰মা🥰
নিরাপদ সফরের জন্য সবার নিকট দোয়া প্রার্থনা করছি।
৩ আলে-ইমরান, আয়াত: ১৩৪
الَّذِیْنَ یُنْفِقُوْنَ فِی السَّرَّآءِ وَ الضَّرَّآءِ وَ الْكٰظِمِیْنَ الْغَیْظَ وَ الْعَافِیْنَ عَنِ النَّاسِ١ؕ وَ اللّٰهُ یُحِبُّ الْمُحْسِنِیْنَۚ
যারা সচ্ছল ও অসচ্ছল সব অবস্থায়ই অর্থ-সম্পদ ব্যয় করে এবং যারা ক্রোধ দমন করে ও অন্যের দোষ–ত্রুটি মাফ করে দেয়। এ ধরনের সৎলোকদের আল্লাহ অত্যন্ত ভালোবাসেন।
তোমার সৃষ্টি যদি হয় এত সুন্দর,
না জানি তাহলে তুমি কত সুন্দর...
*🌙*ঈদ মোবারক*🕋
تقبل الله منا ومنكم صالح الأعمال
May Allah accept our prayers.
🖤🍁 _ " Jumma mubarak " _ 🤎💚
🕋︎︎︎𝐉𝐮𝐦𝐦𝐚 𝐌𝐨𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤🕋
🕌শুক্রবার মানেই🕌
シ︎গুনাহ シ︎মাফের シ︎আরও এক্টা シ︎সুন্দর シ︎দিন🥀
♧︎︎︎হে♧︎︎︎ আল্লাহ 🤲🤲
☘︎এই দিনের উছিলায়..!!.আমাদের সবাইকে মাফ করে দাও☘︎.......𝐀𝐦𝐢𝐧. 🤎💚
🕋︎︎︎𝐉𝐮𝐦𝐦𝐚 𝐌𝐨𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤🕋︎︎︎
*🌙*ঈদ মোবারক*🕋
تقبل الله منا ومنكم صالح الأعمال
"ত্যাগ ও কুরবানীর মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যমে ঈদ হয়ে উঠুক সাম্য, সৌহার্দ্য ও ভ্রাতৃত্বের, ঈদ হোক মানবতার মুক্তির ও কল্যানের"
*🌙*ঈদ মোবারক*🕋
*🌙*ঈদ মোবারক*🕋
تقبل الله منا ومنكم صالح الأعمال
May Allah accept our prayers.
"আল্লাহ তায়ালা আমাদের ও আপনাদের নেক আমলগুলো কবুল করুন।" আমিন।।
সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা,🥰
ঈদ মোবারক।🌙
LIVE | Annual Kaaba Ghusl (Washing) Ceremony 1442/2020
#আলহামদুলিল্লাহ
অবশেষে নির্মাণ কাজ শেষ হলো ১৪০ কোটি ডলার ব্যয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম আজম মসজিদ.
#আলজেরিয়ার
#মাশাআল্লাহ।
কাতার কেন্দ্রীয় মসজিদ।
একটি ব্যতিক্রমধর্মী মসজিদ...
তুরস্কের খিরশেহির-এ অবস্থিত এই মসজিদটি।নাম "মেহমেত মেরমের হামিদিয়ে জামে মসজিদ।" তবে শহরের মানুষ এটিকে "জান্নাত মসজিদ" হিসেবেই পরিচিত।
পবিত্র কুরআনের সূরা বাকারার ২২ নং আয়াতকে অনুসরণ করেই এই মসজিদ এর ইন্টেরিয়র ডিজাইন করা হয়েছে।।
যেমন আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেনঃ
الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَرۡضَ فِرَاشًا وَّ السَّمَآءَ بِنَآءً ۪ وَّ اَنۡزَلَ مِنَ السَّمَآءِ مَآءً فَاَخۡرَجَ بِہٖ مِنَ الثَّمَرٰتِ رِزۡقًا لَّکُمۡ ۚ فَلَا تَجۡعَلُوۡا لِلّٰہِ اَنۡدَادًا وَّ اَنۡتُمۡ تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۲﴾
অনুবাদঃ যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে করেছেন বিছানা, আসমানকে ছাদ এবং আসমান থেকে নাযিল করেছেন বৃষ্টি। অতঃপর তাঁর মাধ্যমে উৎপন্ন করেছেন ফল-ফলাদি, তোমাদের জন্য রিয্কস্বরূপ। সুতরাং তোমরা জেনে-বুঝে আল্লাহর জন্য সমকক্ষ নির্ধারণ করো না।
আমি ঘর বানাবো কেন?
----------------------------------------
আবদুস শহীদ নাসিম
-------------------------------
প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমার অস্থিরতা জনিত একটি প্রশ্ন। আমি ঘর বানাইতে চাই। কিন্তু আমি কেন ঘর বানাবো? আপনি ঘর বানাবেন? কেন ঘর বানাবেন? কী উদ্দেশ্যে, কী নিয়্যতে ঘর বানানো উচিত?
আশা করি এই বিষয়টি খোলাসা করে আমার অস্থিরতা দূর করতে সাহায্য করবেন। ইতি - আল্লাহর বান্দা
জবাব: ওয়ালাইকুম সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছেন। সাধারণত এ ধরনের প্রশ্ন করতে দেখা যায়না। আপনার প্রশ্নের জবাব হলো, আমি বা আপনি সামর্থ্য থাকলে অবশ্যি বসবাসের ঘর বানাবো। যিনিই ঘর বানাবো, তার এই নিয়্যতে এবং আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করে ঘর নির্মাণের কাজে হাত দেয়া উচিত: আমার -
০১. এই ঘরে বসবাস করবে আল্লাহর অনুগত বান্দা বানদিরা।
০২. এই ঘরে সব সময় আল্লাহর নাম উচ্চারিত হবে।
০৩. এই ঘরে বসবাস করবে আল্লাহকে সাজদাকারী নামাজিরা।
০৪. এই ঘরে নিয়মিত সালাত আদায় আর আল্লাহর কালাম তেলাওয়াত হবে।
০৫. এই ঘরে দীনের জ্ঞান চর্চা হবে।
০৬. এই ঘর হবে দীনের বাতিঘর।
০৭. এই ঘর নির্মিত হবে হালাল উপার্জন দিয়ে।
০৮. এই ঘরের উত্তরাধিকারীরা হারাম উপার্জন করবে না।
০৯. এই ঘর হবে পিতামাতা ও বড়দের সম্মান ও মর্যাদা লাভের ঘর এবং ছোটদের স্নেহ ভালবাসা পাওয়ার ঘর।
১০. এই ঘর হবে আল্লাহ্ প্রদত্ত অধিকার ও স্বাধিকার লাভের ঘর।
১১. এই ঘর হবে পিতামাতার সেবা লাভের ঘর।
১২. এই ঘর হবে পারস্পরিক আন্তরিকতা, সম্মান মর্যাদা, স্নেহ মমতা, মায়া মহব্বত, সৌহার্দ্য, সহানুভূতি, সহযোগিতা, এবং অটুট বন্ধনের ঘর।
১৩. এই ঘর হবে দীনি জ্ঞান ও চরিত্রের শিক্ষাঙ্গন।
১৪. এই ঘরে জন্ম নেয়া সন্তানরা হবে একেকজন ইসলামের উজ্বল প্রদীপ।
১৫. এই ঘরের নারীরা মেয়েরা হবে একেকজন খাদিজা ও ফাতিমা (রা)।
১৬. এই ঘরের পুরুষরা ছেলেরা হবে একেকজন আবু বকর, উমর, আলী, আবদুল্লাহ্, আনাস, হাসান, হুসাইন (রা)।
১৭. এই ঘরের বড়রা হবেন দীনের শিক্ষক, আর ছোটরা হবে দীনের ছাত্র।
১৮. এই ঘর হবে আত্নীয়সজনদের মিলনমেলা।
১৯. এই ঘর হবে প্রতিবেশীদের প্রাণকেন্দ্র।
২০. এই ঘর অন্যায়, অপরাধ, দুষ্কর্ম, পরণিন্দা এবং কারো ক্ষতিসাধন থেকে থাকবে মুক্ত ও নিরাপদ।
২১. এই ঘর হবে 'দারুস সালাম' - শান্তি ও নিরাপত্তার ঘর।
২২. এই ঘর সব সময় মহান আল্লাহর তাসবীহ, তাহলীল, তাকবীর, যিকির, দোয়া ও ইসতিগফার দ্বারা সিক্ত থাকবে।
২৩. হে আল্লাহ্, হে প্রভু! তুমি এই ঘরকে তোমার দীনের বাতিঘর হিসেবে কবুল করো! তোমার রহমত, তোমার দয়া, তোমার সাহায্য, তোমার নিরাপত্তা দ্বারা এই ঘরকে আবৃত করে রাখো। আমিন ইয়া রাহমানুর রাহিম!
------------------------------
#ক্যাসিনো গুলোতে এই সিস্টেম প্রচলন করা হোক। #টাকা নয় যা যাবে #গালের উপর দিয়ে।
ففروا الى الله
ফাফিররু ইলাল্লাহ
"অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে দৌড়াও।"
যারা হজ্জ বা উমরায় গেছেন তারা সবাই নিশ্চয়ই একটা ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন চামড়া পোড়ানো সেই তীব্র গরমে ও খোলা আকাশে সূর্যের কশকশা রোদের নীচে, কাবার চারপাশে তাওয়াফ এর স্থান "মাতাফ" এ পায়ের নীচ পুড়ে যায়না বরং বেশ ঠান্ডা অনুভূত হয়। এর পেছনে রহস্য কি?
মিশরীয় জিওলজিষ্ট ড.যাগলুল আল-নাজ্জার ইতিহাস থেকে প্রায় হারিয়ে যাওয়া এই মূল্যবান অংশ টি তুলে ধরেছেন।
ড.যাগলুল আল- নাজ্জার এর ভাষায়----
" যিনি এই মহান কাজের কারিগর ও উদ্যোক্তা -তিনি একজন ইজিপশিয়ান ইঞ্জিনিয়ার এবং আর্কিটেক্ট যিনি লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকতেই বেশী ভালবাসতেন।তিনি ড. মোহাম্মাদ কামাল ইসমাঈল। [জন্ম-১৯০৮-মৃত্যু ২০০৮]
মিশরীয় ইতিহাসে তিনিই ছিলেন প্রথম সর্বকনিষ্ঠ ছাত্র যিনি হাই স্কুল শেষে "রয়েল স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং" এ ভর্তি এবং গ্রাজুয়েট হয়েছিলেন! ইওরোপে পাঠানো ছাত্রদের ভেতরেও তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ, ইসলামি আর্কিটেকচার এর ওপর আলাদা বিষয়ে ৩ টি ডক্টরেট ডিগ্রি নেয়া প্রথম মিশরীয় ইঞ্জিনিয়ার তিনি।
ইনিই হলেন সেই প্রথম ইঞ্জিনিয়ার যিনি হারামাইন (মক্কা-মদিনা) সসম্প্রসারণ প্রজেক্টের পরিল্পনা ও বাস্তবায়নের ভার নিজের কাধে নেন। ড.কামাল ইসমাঈল হারামাইন এ নকশা বা আর্কিটেকচারাল তত্তাবধায়ন এর জন্য কিং ফাহাদ এবং বিন লাদেন গ্রুপ এর সুপারিশ থাকা স্বত্তেও কোন পারিশ্রমিক গ্রহন করতে অস্বীকৃতি জানান!! মোটা অংকের চেক উনি ফিরিয়ে দেন। কাজের প্রতি তার সততা এবং আন্তরিকতা তাকে খাদিমুল হারামাইন মালিক ফাহাদ, মালিক আব্দুল্লাহ সহ সকলের প্রিয়পাত্র ও বিশ্বাস ভাজন করে তোলে।
তিনি বাকার বিন লাদেন (বিন লাদেন কোম্পানির অংশী)কে বলেন-
"এই দুটি পবিত্র মাসজিদ এ কাজের জন্য আমি কেন পারিশ্রমিক নেব? তাহলে আমি কি করে আল্লাহর সামনে দাঁড়াব শেষ বিচারের দিনে?"-এ ছিল তার ভালোবাসা কাবার প্রতি।
ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি ৪৪ বছর বয়সে বিয়ে করেন। তার স্ত্রী সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যান। এরপর তিনি আর বিয়ে করেননি।মৃত্যু পর্যন্ত তার পুরোটা জীবন তিনি আল্লাহর আনুগত্যে উৎসর্গ করেন। তিনি প্রায় ১০০ বছর বেঁচেছিলেন, পুরো সময় তিনি দুই মসজিদের সেবায় ব্যায় করেন, অর্থ বিত্ত, খ্যাতি, মিডিয়ার লাইম লাইট থেকে দূরে সরে থেকে...
🕳মক্কা মদিনায় হারামাইন এর মার্বেলের কাজের সাথে উনার জীবনের একটি বিস্ময়কর গল্প আছে। উনি প্রথম চেয়েছিলেন মাসজিদুল হারামের মেঝে তাওয়াফকারীদের জন্য আচ্ছাদিত করে দিতে(আগে কংকরময় ছিল,মুযদালিফার মত)। বিশেষত এমন মার্বেল দিয়ে যার তাপ শোষন ক্ষমতা আছে। এই বিশেষ ধরনের মার্বেল সহজলভ্য ছিল না। এই ধরনের মার্বেল ছিল পুরো পৃথিবীতে কেবলমাত্র একটি ছোট পাহাড়ে, যা গ্রীস এ অবস্থিত। উনি গ্রীস গেলেন। পর্যাপ্ত পরিমানে মার্বেল কেনার কন্ট্রাক্ট সাইন করলেন।
👁🗨(এই ঠাণ্ডার কারণ হচ্ছে বিশেষ ধরণের মার্বেল পাথর। কাবা শরীফের চারপাশের মেঝের জন্য গ্রিস থেকে আনা বিরল #থাসোস মার্বেল পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। এই পাথরের বিশেষ গুণ হচ্ছে, তা সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে তাপও শুষে নিতে পারে। এছাড়াও এই মার্বেল পাথরের নিচে রয়েছে পানির নালা। যা বালির মধ্যে দিয়ে পানি প্রবাহিত করে নিচে ভিজিয়ে রাখে। যার ফলে সৃষ্টি হয় এই ঠাণ্ডার। সূত্র: আল আরাবিয়া। (al-arabia news agency.org)
ড.কামাল ইসমাঈল কাজ শেষে মক্কা ফিরে গেলেন এবং সাদা মার্বেলের মজুদ ও চলে এল। যথা সময়ে মাসজিদুল হারামের মেঝের বিশেষ নকশায় সাদা মার্বেলের কাজ সম্পন্ন হল।
..১৫ বছর পর....সৌদি গভার্মেন্ট ড.কামালকে ডেকে, তাকে মাসজিদুন নববীর চারদিকের চত্ত্বরও একই ভাবে সাদা মার্বেল দিয়ে ঢেকে দিতে অনুরোধ জানালেন!!যেমনটি তিনি মাতাফে করেছিলেন।
তিনি বলেন, " যখন আমাকে মাসজিদুন নববীর প্রশস্ত চত্ত্বরের মেঝেতেও একই মার্বেল ব্যবহার করে আচ্ছাদিত করে দিতে বলা হল, আমি দিশেহারা বোধ করলাম! কারন ওই বিশেষ ধরনের মার্বেল গোটা পৃথিবীর কোথাও পাওয়া যায় না কেবলমাত্র গ্রীসের একটি ছোট জায়গা বাদে এবং তাদের যতটুকু ছিল তার অর্ধেক আমি ইতিমধ্যেই কিনে ফেলেছিলাম!! অবশিষ্ট যা ছিল সেটা মাসজিদুন নববীর প্রশস্ত চত্ত্বরের চাহিদার তুলনায় পরিমানে অল্প!
তিনি আবার গ্রীস গেলেন। সেই একই কোম্পানির সি.ই.ও এর সাথে দেখা করে জানতে চাইলেন ওই পাহাড় আর কতটুকু অবশিষ্ট আছে! সি.ই.ও তাকে জানালেন ১৫ বছর আগে উনি কেনার পরপরই পাহাড়ের বাকি অংশ টুকুও বিক্রি হয়ে যায়!শুনে তিনি এতটাই বিমর্ষ হলেন যে তার কফি পর্যন্ত শেষ করতে পারলেন না! সিদ্ধান্ত নিলেন পরের ফ্লাইটেই মক্কা ফিরে যাবেন। অফিস ছেড়ে বেরিয়ে যাবার আগে কোন কারন ছাড়াই অফিস সেক্রেটারির কাছে গেলেন এবং তার নাম ঠিকানা চাইলেন যিনি বাকি মার্বেল কিনেছিলেন।
যদিও এটা অনেক কঠিন ছিল তারপরও কামালের অনুরোধে সে পুরোনো রেকর্ড চেক করে জানাবে বলে কথা দিল। নিজের নাম এবং ফোন নং রেখে বেরিয়ে আসার সময় তিনি ভাবলেন, কে কিনেছে তা জেনেই বা আমার লাভ কি?....স্বগোক্তি করলেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ভাল কিছুই রেখেছেন...
পরদিন এয়ারপোর্ট রওনা হবার কয়েক ঘন্টা আগে সেই কোম্পানির সেক্রেটারি ফোনে জানাল সেই ক্রেতার নাম ঠিকানা পাওয়া গেছে। কামাল ধীর গতিতে অফিসের দিকে এগোতে এগোতে ভাবলেন,... এই ঠিকানা আসলে আমার কি কাজে আসবে? মাঝে যখন এতগুলো বছর পেরিয়ে গেছে....
অফিসে পৌছলে সেক্রেটারি তার হাতে ক্রেতার নাম ঠিকানা দিলেন। ঠিকানা হাতে নিয়ে তার হৃদস্পন্দন বেড়ে গেল যখন তিনি আবিষ্কার করলেন বাকী মার্বেলের ক্রেতা একটি সৌদি কোম্পানি!!!
কামাল সেদিনই সৌদি ফিরে গেলেন। পৌঁছেই তিনি কোম্পানির ডিরেক্টর এডমিন এর সাথে দেখা করলেন এবং জানতে চাইলেন মার্বেল গুলো দিয়ে তিনি কি করেছেন যা অনেক বছর আগে গ্রীস থেকে কিনেছিলেন। সে কিছুই মনে করতে পারলনা। কোম্পানির স্টক রুমে যোগাযোগ করে জানতে চাইলেন, যে সাদা মার্বেল যেগুলো গ্রীস থেকে এসেছিল কি করা হয়েছে? তারা জানাল সেই সাদা মার্বেল পুরোটাই স্টকে আছে কোথাও ব্যবহার করা হয়নি।!!
কামাল শিশুর মত ফোঁপাতে শুরু করলেন। কান্নার কারন জানতে চাইলে, পুরো গল্পটি তিনি কোম্পানির মালিক কে শোনান। ড. কামাল তাকে একটি ব্লাংক চেক দিয়ে তার ইচ্ছামত অংক বসিয়ে নিতে বলেন। কোম্পানির মালিক যখন জানলেন এই সাদা মার্বেলে রাসূলের মসজিদের জন্য নেয়া হচ্ছে তিনি ১ দিরহাম ও নিতে রাজি হলেন না!!!
"ওয়াল্লাহি! আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নাই,তিঁনিই এই কোম্পানির মালিক!! ফিসাবিলিল্লাহ!! আল্লাহ সুবহানা তা'লা আমাকে দিয়ে এটা কিনিয়েছিলেন এবং তিঁনিই আমাকে এটার কথা ভুলিয়ে দিয়েছেন!! কারন এই মার্বেল রাসূলের মসজিদের উদ্দেশ্যেই এসেছে"
-এ ছিল কোম্পানির মালিকের কথা।
আল্লাহই উত্তমরূপে জ্ঞাত,এখানে তথ্যে কোনো কমবেশী আছে কিনা।তবে কাবার চত্ত্বরে মার্বেলে বসে এ অসাধারন মিষ্টি শরীর জুড়ানো ঠান্ডা হাজিমাত্রই উপভোগ করেন,আশা করি এ বিষয়ে একচুলও বাড়াবাড়ি নেই!
সূত্রঃ
জেনারেল প্রেসিডেন্সি অ্যাফেয়ার্সের অফিস (আল হারামাইন আশ- শরীফাইন),আরব নিউজ,বাংলা ট্রিবিউন। Dr.Nazzar official.
★সম্পাদিতঃ fb.com/abdulhimd.Saifullah
تَقَبَّلَ اللّهُ مِنَّ وَ مِنْكُمْ__
করোনা মুক্ত সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায় দেশে এবং প্রবাসে অবস্থানরত সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।
🌙 𝐄𝐢𝐝 𝗺𝐮𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤 🕋
কাবার স্বর্ণখচিত নতুন গিলাফ ❤❤❤
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বারবার তার ঘরের মেহমান বানান....
করোনা মুক্ত সুন্দর আগামীর প্রত্যাশায়......
দেশে এবং প্রবাসে অবস্থানরত সকলের প্রতি রইলো পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা।
🌙 𝐄𝐢𝐝 𝗺𝐮𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤 🕋
Allah's Command About Hajj
৮: আল-আনফাল:৫৫,
اِنَّ شَرَّ الدَّوَآبِّ عِنْدَ اللّٰهِ الَّذِیْنَ كَفَرُوْا فَهُمْ لَا یُؤْمِنُوْنَۖۚ
অবশ্যি আল্লাহর কাছে যমীনের ওপর বিচরনশীল জীবের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট হচ্ছে তারাই, যারা সত্যকে মেনে নিতে অস্বীকার করেছে। তারপর তারা আর কোন মতেই তা গ্রহণ করতে প্রস্তুত নয়।
#মোর প্রিয় মা || াঁদ তুমি দূরে যাও ঘরে এসোনা, ঘরে শুয়ে আছে মোর প্রিয় মা।
ায়_অসাধারণ।
|| ঘুম থেকে মা ডেকে দিও | Shabab Bin Anas | Heaven Tune | ইসলামিক গজল ||
#ব্রেকিং_নিউজ...
*** ১ আগস্ট থেকে ঢাকা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের দিতে হবে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি
আগামী ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশের বিমানবন্দর ব্যবহার করে দেশের ভেতরে বা বিদেশ গেলে যাত্রীদের দিতে হবে যাত্রী নিরাপত্তা ও বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি।
বেসামরিক বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে বিমানবন্দরগুলোর যাত্রী নিরাপত্তা. সেবার মান বৃদ্ধি এবং বিমানবন্দরসমূহের অবকাঠামোগত উন্নয়নে সকল বহির্গামী যাত্রীদের এই ফি দিতে হবে।
দেশের অভ্যন্তরে যাত্রীদের প্রতিবার ভ্রমণে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি দিতে হবে ১০০ টাকা এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি দিতে হবে ৭০ টাকা।
সার্কভুক্ত দেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি দিতে হবে ৫ ডলার এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি দিতে হবে ৬ ডলার। সার্কভুক্ত ছাড়া অন্য দেশের ক্ষেত্রে বিমানবন্দর উন্নয়ন ফি দিতে হবে ১০ ডলার এবং এবং যাত্রী নিরাপত্তা ফি দিতে হবে ১০ ডলার।
বিদ্যা-বুদ্ধির জন্য দোআ:
اَللّٰهُمَّ فَقِّهْنِا فِى الدِّ يْنِ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা ফাক্কিহনী ফিদ্-দ্বীন
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমাকে দ্বীনের পান্ডিত্য দান কর।
[বুখারী- ফাতহুলবারী ১/৪৪]
শুনুন, মনজুড়ানো তেলাওয়াত!
কলিজা ঠাণ্ডা হয়ে যাবে!!😍
#কেমন হবে জান্নাতের হুর🌹
#জুম্মা_মোবারক
জুমার দিনের ১৫ টি সুন্নাত জেনে নিন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Feni
3900
Ghoniamora, Fulgazi
Feni
Protisruti club is a recognized student organization since 1990, which exists to promote and develop