বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা

BHRC is one of the largest Voluntary International human rights organization preservation, upholding of human rights over 1200 branches in home and abroad.

30/09/2020

জরুরী প্রয়োজনে কল করুন

পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ঢাকা এর নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ০১লা অক্টোবর হতে জয়পুরহাট জেলা পুলিশ নতুন সিরিজের মোবাইল নম্বর ব্যবহার শুরু করবেন।

পুলিশ সুপার, জয়পুরহাট মহোদয় হতে শুরু করে জেলা পুলিশের অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও অফিসার ইনচার্জগণের মোবাইল নম্বর নিচে প্রদত্ত হলো যেকোনো প্রয়োজনে প্রদত্ত নম্বর সমূহে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

অপরাধ নির্মূলে তথ্য দিন, পুলিশকে সহায়তা করুন।

আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসনের আলোচনা সভা 29/09/2020

https://dailyakal.com/2020/09/29/%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%95-%e0%a6%a4%e0%a6%a5%e0%a7%8d%e0%a6%af-%e0%a6%85%e0%a6%a7%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0/

আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসনের আলোচনা সভা মাশরেকুল আলম, জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ ২৮ সেপ্টেম্বর,২০ আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে “সংকটকালে তথ্য পেলে জন.....

Photos from বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা's post 12/07/2020

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন,জেলা শাখা, জয়পুরহাট এর পক্ষ থেকে নবাগত জেলা প্রশাসক জনাব শরিফুল ইসলামকে শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানানো হয়। এ সময় জেলা কমিটির সকল সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

30/06/2020

প্রশাসন ক্যাডার এ সুপারিশ প্রাপ্ত (৩৮ বিসিএস)
অভিনন্দন Ishteak Ahmed Dollar 😍
Microbiology -40 Batch
2007 Batch R.B. Govt. High School

Photos from বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা's post 30/06/2020

জয়পুরহাট জেলার মাননীয় জেলা প্রশাসক জনাব জাকির হোসেন স্যারের বদলী।নতুন কর্মস্থলের জন্য শুভ কামনা রইলো। নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেছেন জনাব শরিফুল ইসলাম। বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন জয়পুরহাট জেলা শাখার পক্ষ থেকে নিরন্তর শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। শুভেচ্ছান্তে.... এ্যাড. আরাফাত হোসেন মুন , সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন জয়পুরহাট জেলা শাখা, জয়পুরহাট।

28/06/2020

একটু নড়েচড়ে বসুন... !
ইনিই হলেন ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি; যাকে হয়তো আপনি, আমি চিনিই না!

পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন। কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে আপনার, হাত পাও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি। এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারেন? না পড়লে বিশ্বাস হবে না; তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতীয় হন!

মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম শ্রীকান্ত জিচকার। তার পড়াশোনার জীবনটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু। তাহলেই বুঝবেন, ভদ্রলোক কি কাণ্ডটাই না করেছেন!

(১) জীবন শুরু 'M.B.B.S.' ও 'M.D.'- এ' দিয়ে।
(২) এরপর 'L.L.B.' করলেন। সাথে করলেন 'International Law'-এর উপর স্নাতকোত্তর ।
(৩) এরপর 'Business Management'-এর উপর 'Diploma' ; সাথে 'M.B.A.'।
(৪) এরপর 'Journalism' নিয়ে স্নাতক।

এতদূর পড়ার পর আপনার যখন মনে হচ্ছে, লোকটা পাগল নাকি? তখন আপনাকে বলতেই হচ্ছে, এ তো সবে কলিন সন্ধ্যে, এখনো গোটা রাত বাকি।

এই ভদ্রলোকের শুধু স্নাতকোত্তর 'ডিগ্রী'ই আছে দশটা বিষয়ের উপর। স্নাতকোত্তরের বিষয়ের তালিকাটা একবার দেখুন-

(১) 'Public Administration'
(২) 'Sociology'
(৩) 'Economics'
(৪) 'Sanskrit' (ডি.লিট)
(৫) 'History'
(৬) 'English'
(৭) 'Philosophy'
(৮) 'Political Science'
(৯) 'Encient India History', 'Culture' and 'Arciolog'
(১০) 'Cytology'

উপরের যতগুলো বিষয় দেখছেন সব ক'টিতেই প্রথম শ্রেণীর সঙ্গে স্নাতকোত্তর এবং ২৮টি স্বর্ণপদক বিজয়ী তিনি। সব মিলিয়ে ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি গ্রীষ্মে ও প্রতি শীতেই উনি কোন না কোন স্নাতকোত্তরের বিষয়ের পরীক্ষা দিয়ে গেছেন ।

মাথা ঝিমঝিম করছে তো আপনার? তা মাথার আর দোষ কি বলুন? তবে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার আগে একবারটি শুধু শুনে যান- এতসব পড়তে পড়তে ওনার যখন একঘেঁয়েমি লাগছিল তখন ঠিক করলেন, এবার একটু স্বাদ বদলানো যাক।
স্বাদ বদলাতে আমি-আপনি বেড়াতে যাই আর উনি 'I.P.S.' পরীক্ষায় বসলেন এবং পাশ করলেন, সেটা ১৯৭৮ সাথে। কিন্তু পোষাল না চাকরীটা। ফলে সেটা ছেড়ে দিয়ে বসলেন 'I.A.S.' পরীক্ষায়, ১৯৮০ সালে উনি 'I.A.S.' হলেন।

নটে গাছটা তাহলে মুড়োল শেষ অবধি? আজ্ঞে না, মুড়োয় নি এখনো। চারমাসের মধ্যে 'I.A.S.'- এর চাকরিটাও ছেড়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের বিধান সভা ভোটে লড়বেন বলে। ১৯৮০ সালে উনি যখন বিধায়ক নির্বাচিত হলেন তখন ওনার বয়স সবে ২৫ বছর। উনি হলেন ভারতের সবচেয়ে কমবয়সী বিধায়ক ।

সবই হল যখন, তখন মন্ত্রী হওয়াটাই বা আর বাকী থাকে কেন? সেটাও হলেন এবং একটা কিংবা দু'টো দপ্তরের নয়, একেবারে ১৪ টা দপ্তরের। ১৯৯২ সাল নাগাদ রাজ্যসভার সদস্যও নির্বাচিত হলেন ।

ওনার এই ‘সামান্য’ কয়েকটি গুণ ছাড়াও উনি-

■ অসাধারণ চিত্রশিল্পী ।
■ পেশাদার আলোকচিত্রকর ।
■ মঞ্চাভিনেতা ।
■ সখের বেতার চালক ।

এছাড়া উনি জ্যোতিষশাস্ত্রেও বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। পরে উনি 'সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ' ও 'ইউনেস্কো'তে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

ব্যক্তিগত সংগ্রহে মাত্র ৫২,০০০ বই রয়েছে ওনার। ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’ ওনাকে 'ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি'র শিরোপা দিয়েছে। ১৯৮৩ সালে উনি ‘বিশ্বের অসামান্য দশজন তরুণ’ হিসেবে নির্বাচিত হন।

২০০৪ সালে এক পথ দুর্ঘটনায় ওনার মৃত্যু হয়। তখন বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৯ বছর। তার মর্মান্তিক মৃত্যুতে একটি জ্বলন্ত নক্ষত্র নিভে যায়। তিনি মৃত্যুর আগে এই শিক্ষা দিয়ে যান, 'যার যত জ্ঞান ; তার অহংকার তত কম'।

Photos from বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা's post 09/06/2020

#ময়মনসিংহের সিনিয়র সহকারী বিচারক উমা দাস ঘর বেধেছিলেন ডঃ দেবাশীষ দাসের সাথে। নিজে বিচারক হয়েই ইচ্ছা করে বিয়ে করেছিলেন একজন ডাক্তারকে। দুজনের প্রচন্ড ইচ্ছা ছিলো মানবসেবার কাজে নিয়োজিত থাকবে আজীবন। একদিকে বিচার বঞ্চিত জনগণকে ন্যায়বিচার, অন্যদিকে অসহায়দের অসুখ-বিসুখের ডাক্তারি সেবা। ভালোই চলছিলো উমা দেবাশীষের সংসার, কাজকর্মের প্রশাসনিক ব্যাস্ততার সাথে সংসারের ব্যাস্ততা মিলেমিশে একাকার হয়ে চলছিলো তাদের সংসার , এরমধ্যে বছর আড়াই আগে কোল জুড়ে এসেছিলো এক ফুটফুটে সন্তান। স্বপ্ন দেখেছিলো আগামীদিনের মানবসেবার জন্য উপযুক্ত ভাবে গড়ে তুলবে সন্তানকে। কিন্তু হঠাৎ করেই উমা দাসের সংসারে হানা দিলো সর্বনাশা করোনা ভাইরাস। উমাদেবী ঘূনাক্ষরেও চিন্তা করেনি এই ভাইরাসই তার ঘরে ভয়ংকর এক সর্বনাশা লিকলিকে বিষধর সাপ হয়ে ঢুকেছে। এই বিষধর সাপ তার কালোকুট বিষে জর্জরিত করবে তার সাধের সংসার! হলোও তাই!! মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই চিকিৎসায় থাকা অবস্থায় অবস্থায় স্বামী দেবাশীষ দাস হার মানলেন করোনার কাছে। সর্বনাশের এই খবরটা পাবার পরেই উমাদেবী বুঝলো আজ সে একা, বড়ই একা,বিশেষ করে এই মুহুর্তে। ডানে বামে সামনে পিছনে কেউ নেই আজ তার। করোনা ছোয়ার আতন্কে আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব অফিস সহকারী সবাই আজ দূরে, বহুদূরে। চেনা শহরটাকেই আজ খুব অচেনা মনে হচ্ছে উমাদেবীর। একদিকে বাড়িতে আড়াই বছরের অবোধ অবুঝ সন্তান অন্যদিকে হাসপাতালের মর্গে স্বামীর মৃতদেহ। কি করবে এখন সে? হঠাৎ করেই মন বাধলেন উমাদেবী, স্থীর করলেন নিজেকে, ধীর শান্ত হলেন কিছুক্ষণের জন্য, পায়ের নীচে মাটি না থাকলেও পাথরের মতো শক্ত হয়ে দাড়ালেন উমাদেবী। একা এবং একাই আয়োজন করলেন স্বামীর শেষ যাত্রার, বাড়ি থেকে নিজেই শিশু পুত্র সন্তানের হাত ছুইয়ে পাটকাঠী সাথে নিয়ে আসলেন শহরের শশ্বান ঘাটে, হিন্দু শাস্ত্রমতে পুত্র সন্তানেরই যে অধিকার পিতার মুখাগ্নিতে।একাই নিরবে নিথরে নির্জন শশ্বানভুমিতে অপেক্ষা করলেন উমাদেবী, কিছুক্ষনের মধ্যেই মৃতদেহের বহর আসলো শশ্বানে, যে কয়জন মৃতদেহ নিয়ে এসেছিলো তাদের সাহায্যেই স্বামীর সৎকারের কাজ শুরু করলেন। জানতে চাইলেন না শশ্বানবন্দীর শেষযাত্রার বন্ধুরা কোন ধর্মের! কোন জাতের? জানতে ইচ্ছাও হলো না তার। উমাদেবী ভালোভাবেই বুঝেছিলেন নিজেদের বিপদকে উপেক্ষা করে যারা মানুষের বিপদে এগিয়ে আসে, তারাই প্রকৃত মানুষ, সব ধর্মের উপরেই তাদের অবস্থান। পুত্রসন্তানের হাতের ছোয়া কাঠিতে আগুন লাগিয়ে মুখাগ্নি করলেন স্বামীর। ঘন্টা তিনেক স্থির হয়ে দাড়িয়ে রইলেন উমাদেবী দাউদাউ করে জ্বলা জলন্ত শশ্বানের দিকে তাকিয়ে। সদ্যমৃত প্রিয় স্বামীর দেহ আগুনে পুড়ে যাচ্ছে, সাথে সাথে পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে উমাদেবীর স্বপ্ন সাধ ভবিষ্যৎ! একাই এসেছিলেন উমাদেবী শশ্বানভুমিতে, চিতার আগুনে স্বামীর দেহ বিলীন করে দিয়ে একাই নিজে নিজের কপালের সিদুর মুছলেন, নিজেই ভেংগে ফেললেন নিজের হাতের মংগল শাখা দুগাছি, বিধবা বেশে একাই রওনা দিলেন বাড়ির পথে। সে জানে বাড়িতে কেই নেই আজ, যে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে একটু সহানুভূতির আশ্বাস দেবে, বুকে টেনে নিয়ে ঝাপটে ধরে একটু স্বান্তনার প্রলেপ দিবে, শুধু পথ চেয়ে বসে আছে তার আড়াই বছরের সন্তান তার জন্য। উমাদেবীর বড় ইচ্ছা আজ মা সন্তানে জড়াজড়ি করে বসে থাকবে বেশ কিছুক্ষণ, কিছুটা হলেও হয়তো খুজে পাবে স্বামীর স্পর্শ, অবুঝ সন্তান পাবে বাবার পরশ। যাই হোক! দ্রুতই অবসান ঘটুক উমাদেবীর অন্ধকার কালো রাত্রের। মানসিক ভাবে সুস্থ হয়ে উঠুক উমাদেবী, কঠিন কঠোর দুনিয়ায় সাথে নিজেকে আত্মস্ত করে, খাপ খাইয়ে উঠুক ধীরে ধীরে। বুকের ধন সন্তানকে মানুষ করুক নিজের মতো করে, সমাজ সংসারের কাছে আজ সে ন্যায্য পাওনা বিচার না পেলেও বিচারক উমাদেবী বিচারকের চেয়ারে বসে ন্যায্য বিচার বুঝিয়ে দিক বিচার বঞ্চিত বিচারপ্রার্থী মানুষদের! এই অসহায় পৃথীবির জন্য একজন উপযুক্ত মানুষ হয়ে তৈরি হোক উমাদেবীর বুকের মানিক। মা সন্তান ভালো থাকুক এই আর্শীবাদ রাখি আজ সবাই......

08/06/2020

ছোট্ট ভাইটিকে নিয়ে তার বড়বোন এসেছিল মুগদা জেনারেল হাসপাতালে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য। খুব সহজে পরীক্ষা করার সুযোগ হয়তো মেলেনি নয়ত দীর্ঘ লাইনের কারণে সম্ভব হয়নি।(কারণ তদবির কিংবা অর্থের যোগান দিতে পারেনি তাই) একপর্যায়ে ছোট ভাই আল-আমীন জ্বরের ঘোরে এভাবেই পড়ে থাকে। আশপাশে বোনকেও দেখা যাচ্ছিল না।
বিঃদ্রঃআপনি নিজে যদি ক্ষমতাসীন দলের নেতা কিংবা তদবির করার জন্য নেতা, আমলা না থাকে তবে চিকিৎসা সেবার মতো দুঃস্বপ্ন দেখা থেকে বিরত থাকুন।
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরেই থাকুন।

কিশোর কুমার দাসরা হেরে গেলে হেরে যায় বাংলাদেশ 05/05/2020

https://egiyecholo.com/article/kishor-kumar-bidyananda?fbclid=IwAR1uwdYf_sQJg9d_emYNmKIrJdg7RL6MD9H2Qsz0fPvPVOfAMxthmaBH6tY

কিশোর কুমার দাসরা হেরে গেলে হেরে যায় বাংলাদেশ তীব্র সাম্প্রদায়িক আক্রমণের মুখে দাঁড়িয়ে বিদ্যানন্দকে আজ অসহায়ভাবে বলতে হচ্ছে, আমাদের ৯০% ভলান্টিয়ার মুসলমান... .....

26/04/2020

জয়পুরহাটে হুইপের ৮০০ পিপিজি বিতরণ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কাজ করা বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনের মাঝে ৮০০ পিপিজি বিতরণ করেছেন জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে কাজ করা বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠনের মাঝে এসব পার্সোনাল প্রোটেকশন গাউন (পিপিজি) সরবরাহ করেন জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি। জয়পুরহাটের পাঁচ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, পৌরসভা ও ৩২টি ইউনিয়নের গ্রামপুলিশ, বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী, পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবীদের মাঝে এসব পিপিজি বিতরণ করা হয়।
জানা গেছে,জয়পুরহাটে করোনা সংক্রমণ রোধে শুরু থেকে জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন নানাভাবে সহযোগিতা করছেন।সংক্রমণ রোধে ইতিমধ্যে তিনি আড়াই লাখ সাবান এবং পাঁচ মেট্রিক টন ব্লিচিং পাউডার সরবরাহ করেছেন। যেগুলো জেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে বিতরণ ও স্প্রে করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ে ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সংবাদকর্মী, জনপ্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবী এবং গ্রামপুলিশদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি রক্ষায় শনিবার তিনি পিপিজিগুলো সরবরাহ করেন।
জয়পুরহাট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম বলেন,‘জয়পুরহাটে করোনা সংক্রমণ রোধে শুরু থেকেই হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন প্রশাসনকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছেন। করোনা সংক্রমণ রোধ কার্যক্রমে কোনও প্রকার ব্যাঘাত না ঘটে সেজন্য তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ৮০০ পিস পিপিজি সরবরাহ ছাড়াও ৪৯ লাখ টাকার আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।
রবিবার পিপিজিগুলো স্ব-স্ব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

19/04/2020
Photos from বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা's post 18/04/2020

BHRC’র বরিশাল বিভাগের গভর্নর কর্তৃক দুঃস্থদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণঃ
মহামারী করোনাভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও বরিশাল ৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্যের সহযোগিতায় ১৭ এপ্রিল ২০২০ বিকেলে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন-BHRC বরিশাল বিভাগীয় গভর্নর মাহমুদুল হক খান মামুন এর নেতৃত্বে অতি দরিদ্র ও দুঃস্থ পরিবারের মধ্যে সুরক্ষা সামগ্রী এবং খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়। ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচীতে অন্যান্যদের মধ্যে BHRC’র ডেপুটি গভর্নর আবু মাসুম ফয়সাল, ডেপুটি গভর্নর কাজী আল মামুন, BHRC’র বরিশাল মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর হাওলাদার মিন্টু সহ মানবাধিকার কর্মীরা সে সময় উপস্থিত ছিলেন।

আনসারীর জানাজায় জনসমুদ্র, ওসি বললেন, আমাদের কিছু করার ছিল না | কালের কণ্ঠ 18/04/2020

https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2020/04/18/900379
প্রস্তুত থাকুন আই ই ডি সি আর।

আনসারীর জানাজায় জনসমুদ্র, ওসি বললেন, আমাদের কিছু করার ছিল না | কালের কণ্ঠ বরেণ্য ইসলামী আলোচক আল্লামা মাওলানা যুবায়ের আহমদ আনসারীর জানাজায় লাখো মানুষের সমাগম হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে

08/04/2020

প্রিয় জয়পুরহাট সদর উপজেলাবাসী,
খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন এ রকম কোন পরিবার এখন পর্যন্ত কোন সরকারি/বেসরকারিভাবে কোনরুপ সহায়তা না পেয়ে থাকলে নিম্নে প্রদত্ত নাম্বারে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো,
উপজেলা নির্বাহী অফিসারঃ ০১৩১৮২৪৭১৪৮
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাঃ ০১৭৩১৫৭৩৯০৮
অথবা
Uno Joypurhat Sadar / Milton Roy এর ফেসবুক মেসেঞ্জারে জানাতে পারেন।
বি.দ্র. আমাদের স্বেচ্ছাসেবক দল প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী আপনার বাসায় পৌঁছে দিয়ে আসবে।

জয়পুরহাটে বাঁশ ঝাড় থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার 04/04/2020

http://www.primenewsbd24.com/%e0%a6%9c%e0%a7%9f%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%81%e0%a6%b6-%e0%a6%9d%e0%a6%be%e0%a7%9c-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8/

জয়পুরহাটে বাঁশ ঝাড় থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার আবুবকর সিদ্দিক জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ- জয়পুরহাটে প্রতিমা রানী নামে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সকাল.....

02/04/2020

#ব্রেকিং_নিউজ!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা
১৭ টি আদেশ জারি করেছেন -

>> ব্যাংক, এনজিওর ৬ মাসের লোনের কিস্তি স্থগিত।

>> গ্যাস বিদ্যুৎ বিল তিন মাস স্থগিত।

>> আগামী ২ মাসের বাড়ি ভাড়া মওকুফের জন্য সকল বাড়িওয়ালাদের আদেশ।

>> ১লক্ষ দিন মজুরদের ১ মাসের খাবার দ্রব্যাদি দেয়ার জন্য সেনাবাহিনী নিয়োজিত থাকবে।

>> দেশের মানুষের স্বার্থে নববর্ষের অনুষ্ঠান বাতিল এবং সেই টাকায় কোরোনা রোগীদের জন্য সরঞ্জাম ক্রয় করতে আদেশ।

>> স্কুল কলেজ মাদ্রাসা বিশ্ববিদ্যালয় ১৪ দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা।

>>সকল প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানকে তাদের কর্মচারীদের ১ মাসের ছুটি এবং বেতন দেয়ার আদেশ।

এছাড়াও করোনা মোকাবেলার জন্য ১০০ কোটি থেকে
এখন ৫০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

আগামীকাল সব আদেশ ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া,প্রিন্ট মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডয়াসহ অন্যান্য প্রচার মাধ্যমে বিজ্ঞাপন আকারে বের হবে।

সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।

জয়-বাংলা!
জয়-বঙ্গবন্ধু!!
জয়তু শেখ হাসিনা!!!

21/03/2020

প্রিয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী,

সালাম নিবেন।

১.আমি ১৮ মার্চ একটি আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম সরকারকে। হাসপাতালে সেবা দিতে হলে ৭২ ঘন্টার মধ্যে আমার প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্ট চাই।

২. ভুংচুং সার্জিক্যাল মাস্ক আমি নিবোনা। N95 মাস্ক লাগবে।

৩. ওয়াটার প্রুফ গাউন লাগবে।।

৪ প্রচুর গ্লাভস লাগবে। প্রচুর হ্যান্ড স্যানিটাইজার লাগবে।।

৫.আই প্রটেক্টর হিসেবে গগলস লাগবে। হেড ক্যাপ লাগবে।

৬. মাস্ক ছাড়া হাসপাতাল এলাকায় প্রবেশ করা বাইনচোদ বাঙালিকে পিটানোর জন্য দশ ফুট লম্বা লম্বা বাঁশ সহ পুলিশ লাগবে। অথবা রাবার বুলেট লাগবে।

আগামী ২১ মার্চ, রোজ শনিবার দুপুর ১ টায় আমার ৭২ ঘন্টা শেষ হবে। ঐ মূহুর্ত থেকে আমি কর্মবিরতিতে যাবো। জিনিস বুঝে পেলে আবারো কাজে যোগদান করবো ইনশাল্লাহ।

আপনি আমাকে বেতন দেন না। আমাকে বেতন দেয় এদেশের জনগণ তাদের ট্যাক্সের টাকা থেকে।

আমি যদি করোনাতে ইনফেক্টেড হই একবার তাইলে একদিনেই ২০০/৩০০ মানুষকে ইনফেক্টেড করে ফেলবো। এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইনফেক্ট করতেই থাকবো। আমি হবো একটি টাইম বোম্ব।

জনগণের এতোবড় ক্ষতি আমি করতে পারবোনা।

জনগণকে আমি কেমন ভালোবাসি আমার পূর্ব এবং বর্তমান কর্মস্থলের হাজার হাজার মানুষ সাক্ষ্য দিবে। জিজ্ঞেস করুন।

আমার সাথে আর কি কেউ আছে? বা কেউ আমাকে ইন্ধন দিচ্ছে?

হ্যাঁ দিচ্ছে। আমার চার ও পাঁচ বছর বয়সী দুটো কণ্যাসন্তান আছে। ওরা ওদের বাবাকে হারাতে চায়না। বাবা ছাড়া ওদের কেউ নেই।

ইতি,
ডা. মোঃ সামছুল আরেফিন
কোড নং- ১৩৭৪৩০
৩৭ বিসিএস

17/03/2020

সারাদিন মাস্ক পরে থাকতে থাকতে ডাক্তার দেড় অবস্থা۔۔۔

একজন ইতালিয়ান ডাক্তার লিখছেন:

আমাদের দেশে এখন ঘটে চলছে ভয়াবহ এক ট্রাজেডি। বৃদ্ধ রোগীরা মারা যাবার আগে চোখের পানি ফেলছেন।

কাছের মানুষদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে যাবার সৌভাগ্যও তাদের নেই। তারা একা একা মরতে চাননি, কিন্তু তাদের বিদায় জানাতে হচ্ছে ক্যামেরাকে।

তারা সজ্ঞানে, সমস্ত কষ্টকে সহ্য করতে করতে মরে যাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী একই দিনে মারা যাচ্ছেন। বৃদ্ধ দাদা-দাদি, নানা-নানীর তাদের নাতিদের মুখ শেষবারের মতও দেখতে পাচ্ছেন না।

এই রোগ ফ্লুর চাইতেও ভয়াবহ। বিশ্বাস করুন, ফ্লু'র চাইতে অনেক ভিন্নরকমের অসুখ এটি। এই রোগকে দয়া করে তাই ফ্লু বলবেন না।

জ্বর অসম্ভব বেশি। রোগীর দম এমনভাবে বন্ধ হয়ে আসতে চায় যেন সে ডুবে যাচ্ছে। রোগীরা হাসপাতালে আসতে চায়না।

শুধু একটু অক্সিজেন পাবার জন্য তারা বাধ্য হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।

এই রোগের বিরুদ্ধে খুব সামান্য কিছু ওষুধ কাজ করে। আমরা সাহায্য করার সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছি, কিন্তু সবকিছুই নির্ভর করছে রোগীর অবস্থার উপর।

বৃদ্ধ রোগীরা এই রোগের সঙ্গে যুদ্ধে পেরে উঠছেন না।

আমরা কাঁদছি। আমাদের নার্সরা কাঁদছে। সবাইকে বাঁচিয়ে তুলবার সামর্থ্য আমাদের নেই।

চোখের সামনে মেশিনে তাদের জীবন থেমে যেতে দেখছি প্রতিদিন। প্রচুর রোগী আসছে। অতি দ্রুত আমাদের আরও বেড প্রয়োজন হবে। সবার একই সমস্যা। সাধারণ নিউমোনিয়া। প্রচন্ড শক্তিশালী নিউমোনিয়া।

আমাকে বলুন কোন ফ্লু এই ট্রাজেডির জন্ম দেয় ?

এটা অত্যন্ত সংক্রামক। এই ভাইরাসটি একেবারেই অন্যরকম।
কোন কোন মানুষের জন্য ভয়ংকর। আমাদের দেশে ৬৫ উর্দ্ধ বৃদ্ধদের প্রায় প্রত্যেকের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিংবা কোন না কোন রোগ রয়েছে। কোন কোন তরুণদের জন্যও এই রোগ ভয়ংকর।

এইসব তরুণ রোগীদের দেখলে কোন তরুণই নিজেকে নিয়ে নিশ্চিন্ত বোধ করতে পারবেনা।

আমাদের হাসপাতালে কোনো সার্জারি আর হচ্ছেনা। বাচ্চাদের জন্ম, চোখের অপারেশন, কিংবা ত্বকের চিকিৎসা।

সার্জারি রুমগুলো ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে রূপান্তর করা হয়েছে ।

সবাই যুদ্ধ করছি করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে। প্রতি ঘন্টায় রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলছে। ক্রমাগত হাতে আসছে টেস্ট রেজাল্ট। সব পজিটিভ। পজিটিভ। পজিটিভ!

সব রোগীর একরকমের কমপ্লেইন:
অসম্ভব জ্বর।
শ্বাস কষ্ট।
কাশি।
ডুবে যাবার মত দমবন্ধ অনুভূতি।

প্রায় সবাই ইনটেনসিভ কেয়ারে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেউ কেউ অক্সিজেন মাস্কের নিচেও শ্বাস নিতে পারছেননা। অক্সিজেন মেশিন এখন সোনার চাইতেও দামি।

বিশ্বাস করতে পারছিনা, কি দ্রুত এসব ঘটে গেল! আমরা সবাই ক্লান্ত।

কিন্তু কেউ থামতে চাইছিনা। সবাই মধ্যরাত পর্যন্ত কাজ করে চলছি। ডাক্তাররা নার্সদের মত অবিরাম কাজ করে চলছেন। দুই সপ্তাহ ধরে আমি বাসায় যাই না। আমার পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের জন্য আমি শংকিত।

সন্তানদের সঙ্গে ক্যামেরা ব্যবহার করে কথা বলছি। মাঝে মাঝে আমি স্ত্রীর ছবির দিকে তাকিয়ে কাঁদি। আমাদের কারো কোন দোষ নেই।

যারা আমাদের বলেছিল এই রোগটি তেমন ভয়ংকর নয়, সমস্ত দোষ তাদের। তারা বলেছিল এটি সাধারণ এক ধরনের ফ্লু । কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আর এখন অনেক বেশি দেরি হয়ে গিয়েছে।

দয়া করে ঘরের বাইরে বের হবেননা। আমাদের কথা শুনুন। শুধুমাত্র ইমার্জেন্সি কারন ছাড়া ঘর থেকে বের হবেননা।
সাধারণ মাস্ক ব্যবহার করুন। প্রফেশনাল মাস্কগুলো আমাদের ব্যবহার করতে দিন।

মাস্কের অভাবে আমাদের স্বাস্থ্যও ঝুঁকির মুখে। কোন কোন ডাক্তার এখন আক্রান্ত।

তাদের পরিবারের অনেকেই জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। তাই নিজেদের বাঁচানোর চেষ্টা করুন। বয়স্ক পরিবার পরিজনকে ঘরে থেকে বের হতে দেবেননা।

আমাদের পেশার কারণে আমরা ঘরে থাকতে পারছিনা। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমরা আমাদের রোগীদের বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি।

দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা নিজেদের শরীরে অসুখ ও ভগ্নহৃদয় নিয়ে ঘরে ফিরছি। যাদের বাঁচাতে পারছিনা তাদের শরীরের কষ্ট কমানোর চেষ্টা করছি। কাল সব ঠিক হয়ে গেলে আমাদের কথা সবাই ভুলে যাবে। আমরা ডাক্তারদের এইটাই পেশা।

তাই মানুষকে বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছি।

এই রোগ আপনাকে না ছুঁলেও সাবধানে থাকুন। জনসমাগম থেকে দূরে থাকুন। সিনেমায় যাবেননা, মিউজিয়ামে যাবেননা, খেলার মাঠে যাবেননা।

দয়া করে বৃদ্ধ মানুষগুলোর দুঃখ অনুভব করার চেষ্টা করুন। তাদের জীবন আপনাদের হাতে। এবং আপনারা আমাদের চাইতে বেশি মানুষের জীবন বাঁচাতে সক্ষম। আপনিই তাদের রক্ষা করতে পারেন।

লেখাটি শেয়ার করুন। শেয়ার করুন যেন সমস্ত ইতালি এই চিঠিটি পড়তে পারে। সমস্ত কিছু শেষ হবার আগেই যেন পড়তে পারে ।

Italy
Be Gavatseni hospital
Dr. Daniele Machini

আমার দেশ কবে বুঝবে! কবে বলা থামাবে "আতংকিত হবেন না"!

16/03/2020

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি তোমার জন্মশত বার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।।

08/03/2020

বাংলাদেশে তিনজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত৷ এদের মধ্যে একজন নারী, দুইজন পুরুষ। দুইজন ইতালি ফেরত আর একজন তাদের পরিবারের সদস্য। ভয় নয় সতর্কতা অবলম্বন করুন।

07/03/2020

পৃথিবীর সকল মানুষ যদি ভেদাভেদ ভুলে এভাবে এগিয়ে আসতো তাহলে পৃথিবীটা কত সুন্দর হতো একবার ভাবুন!!

07/03/2020

সেই থেকে স্বাধীনতা শব্দটি আমাদের..

বিনম্র শ্রদ্ধা রাজনীতির কবি❤

06/03/2020

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় মানবাধিকার কনভেনশন ২০২০ উপলক্ষে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাণী প্রদান করেছেন। বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন জয়পুরহাট জেলা শাখার পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি .................................. …....…......এ্যাড. আরাফাত হোসেন মুন, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন জয়পুরহাট জেলা শাখা,জয়পুরহাট।

বরিশাল ডিআইজির কাছে অভিযোগ করায় বিধবা বৃদ্ধাকে পেটালেন ওসি | বরিশালটাইমস 03/03/2020

https://www.barishaltimes.com/%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%9b%e0%a7%87-%e0%a6%85%e0%a6%ad%e0%a6%bf%e0%a6%af/

বরিশাল ডিআইজির কাছে অভিযোগ করায় বিধবা বৃদ্ধাকে পেটালেন ওসি | বরিশালটাইমস বরিশাল ডিআইজির কাছে অভিযোগ করায় বিধবা বৃদ্ধাকে পেটালেন ওসি নিজস্ব প্রতিবেদক বরিশাল: বরিশালের উজিরপুর মডেল থানা.....

Photos from বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন - জয়পুরহাট জেলা শাখা's post 03/02/2020

বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন জয়পুরহাট জেলা শাখার উদ্যোগে অদ্য কমিশন কার্যালয়ে মাসিক আলোচনা সভা, শীতবস্ত্র বিতরণ এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক জাতীয় যুব পদকপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার আতিকুর রহমান (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন, জয়পুরহাট জেলা শাখা) কে কমিশনের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়।আলোচনা সভায় কমিশনের সভাপতি নূরল ইসলাম,নির্বাহী সভাপতি সুমন সাহা, সহ-সভাপতি অশোক কুমার ঠাকুর, সাধারণ সম্পাদক আরাফাত হোসেন মুন, অর্থ সম্পাদক সনজিত সাহা সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।।

Want your organization to be the top-listed Non Profit Organization in Joypur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

About US

Bangladesh Human Rights Commission- BHRC is one of the largest Voluntary International human rights and peace bodies working against torture and for the preservation, promotion and upholding of human rights/peace with over 700 branches in home and abroad. BHRC registered by the Government of Bangladesh under Prime Minister office (NGO Affairs Bureau) and Ministry of Social Welfare. BHRC established in 1987 as per charter of UN bill of rights. It is accredited/registered with United Nations and Affiliated Status with the International Commission of Jurists- ICJ. It has also member body of OMCT/SOS Torture Network (Geneva) and Member with Observer Status of African Commission on Human & Peoples Rights. BHRC is affiliated with many other national and international bodies and Peoples Rights etc. This commission which believes in the non-violence has engaged it self for serving the humanity incessantly by the district branches of the commission in each district and process of constitution of other branches are continuing. Eminent persons of the country i.e. elite’s viz: educationalists, lawyers, journalists, physicians and other notable social workless have been included in the head office and branches of BHRC as members Besides, a good number of women representatives and representatives from the minority and tribal people have been included in each one of the branch committee of the Commission. Members of the branches of the commission are working against the injustice, illegality and oppressions of the and with the aim of establishing rule of law and human rights on a completely voluntary basis. For the purpose of the development and preservation of human rights in their respective fields and for giving free legal aids every branch of the commission has engaged itself incessantly in the works of the implementation of the manifold programmes including the works for the solution of the problems by arbitration, resistance of violation of human rights with the help of the administration preparation of impartial reports by the investigation of the incidences of violation of different human rights and sending of them to the relevant authorities, regular publication of the magazines on human rights, to make arrangements for the recovery of the rights of men and women who have been deprived of their rights by filing suits in the courts of law on behalf of the oppressed people, making arrangements for seminars, workshops and training for enhancing awareness about human rights, publication of booklets, leaflets, and poster on human rights. observation of all the elections, to start self-dependence programme and to help the distressed affected people during the periods of disasters Head Office and branch committees of the BHRC have been giving free legal consultations and aids to more than 40 thousand helpless people every year on an average.

Telephone

Address

Joypur
5900

Other Nonprofit Organizations in Joypur (show all)
Sattik Obaied Orchi memorial foundation Sattik Obaied Orchi memorial foundation
Joypur

ক্যান্সার যুূদ্ধে একমাত্র সন্তান হারানো মায়ের বেদনার গল্পগাঁথা

Fullbon Social Development Club Fullbon Social Development Club
Joypur, 5910

সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।

স্বপ্ন পূরণ স্বপ্ন পূরণ
Joypur, 5930

একটি সেবামূলক ও অরাজনৈতিক সংগঠন

Hitosadhon Jubo Songho Hitosadhon Jubo Songho
Joypur, 5910

হিতসাধন যুব সংঘ একটি স্বেচ্ছাসেবী সংঘ

Joypurhat Joypurhat
Sadar Road
Joypur, 5900

শান্তির শহর জয়পুরহাট

Swapnobuz Motivation Club Swapnobuz Motivation Club
Joypur

লাইক কমেন্ট শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

Nirokkhor Mukto Jaipurhat Nirokkhor Mukto Jaipurhat
Jaipurhat Sodor
Joypur, 5940

নিরক্ষরমুক্ত জয়পুরহাট

Volunteers Association Volunteers Association
Joypur, 5920

We are working for humanity

Aziz Rezia Foundation আজিজ রেজিয়া ফাউন্ডেশন Aziz Rezia Foundation আজিজ রেজিয়া ফাউন্ডেশন
বারইন রোড, মেলা গোপীনাথপুর, আক্কেলপুর , জয়পুরহাট
Joypur, 5940

সমাজসেবা, শিক্ষা ও আর্তমানবতা

মুক্তির আলোতে পথের হাসি মুক্তির আলোতে পথের হাসি
Joypur

এটি একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। গরিব দ?

Youth Charity Foundation of Bangladesh Youth Charity Foundation of Bangladesh
Joypurhat Sadar, Shaheb Para
Joypur, 5900

A social service,youth & rural development,environment protection,health,child & cultural development

WATO Joypurhat WATO Joypurhat
Joypur, 5900

Anti-Terrorism Organization