Dr Md Joynul Abedin Ovi
Nearby health & beauty businesses
Ikbal Nagar Road
Kda Avenue
Khulna
khulna
Khulna
Chanmari Bazar 4th Lane
Khulna Division
Boyra Bazar
Khulna
Dhaka, Kashinathpur
Khalishpur
K D Gosh Road
খুলনা ৯১০০
Main Road
New Market
You may also like
আসসালামু আলাইকুম, আপনাদের সবাইকে আমার পেজে স্বাগতম, আপনার সবাই পাশে থাকবেন, এবং পেজটি শেয়ার করবেন।
ব্রণঃ
ব্রণ হলো মানব ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগবিশেষ যা বিশেষত লালচে ত্বক, প্যাপ্যুল, নডিউল, পিম্পল, তৈলাক্ত ত্বক, ক্ষতচিহ্ন বা কাটা দাগ ইত্যাদি দেখে চিহ্নিত করা যায়।
ভীতি, দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা উদ্রেকের পাশাপাশি, এটির প্রধান পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া।
অতিরিক্ত পর্যায়ে মানসিক অবসাদ এবং আত্মহত্যার মত অবস্থার উদ্ভব হতে পারে।
একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ব্রণের রোগীদের আত্মহত্যার পরিমাণ ৭.১%।
বয়ঃসন্ধিকালে লিঙ্গ নির্বিশেষে টেস্টোস্টেরন এর মত অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির ফলে ব্রণ হতে পারে।[৬] ত্বকের উপর তৈলাক্ত গ্রন্থির মাত্রার উপর ব্রণ হওয়া নির্ভর করে।
কেন ব্রণ হয়?
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে নানা কারণে ব্রণ, ফুসকুড়ি ইত্যাদি সমস্যা হয়। ময়লা, ঘাম, দূষণে গ্রন্থির মুখে আটকে গেলে সিস্ট জমে এই সমস্যা দেখা দেয়। প্রথমে ফুসকুড়ি। তারপর ব্রণ। শেষে তা বড় আকার নেয়। ব্যথাও হয়। অনেকেরই মুখে তারপর দাগ থেকে যায়। এছাড়াও আছে অন্যান্য কারণ।
১. ত্বকের অযত্ন দূষণ, ময়লা, মেকআপ এবং অন্যান্য টক্সিন থেকে নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার না করলে সহজেই ত্বকের ছিদ্র আটকে যায়। তাই রোজ ঘুমোতে যাওয়ার আগে এবং ঘুম থেকে উঠে ফেশওয়াশ বা স্ক্রাবার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হয় নিয়মিত।
২. জীবাণু সংক্রমণ নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করতে কেবল ফেসওয়াশ বা শাওয়ার জেল যথেষ্ট নয়। আপনার ত্বকে সংক্রমণ হলে তা কমাতে যেমন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয় তেমনি স্ক্রাবার দিয়ে ত্বক এক্সফোলিয়েট করতে হয়। এতে জীবাণুর হামলা কমে।
৩. হরমোনের পরিবর্তন হরমোন ক্ষরণের তারতম্য ঘটলেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা দেখা গিলে তখন দরকার ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া। হরমোনের কমবেশি শ্ক্ষরণ রক্তের পাশাপাশি ছাপ ফেলে ত্বকেও।
৪. অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড চিজি পিজ্জা, মাংসের বার্গার বা পকোড়া, সিঙাড়া, ভাজাভুজি, মিষ্টি, ক্যাডবেরি, কোল্ড ড্রিংকস যত খাবেন ততই ব্রণের হামলা বাড়বে। তারণ, এই ধরনের ভাজাভুজি হজমের সমস্যার কারণ। যার থেকে ব্রণর উৎপাত নতুন কিছু নয়। এর থেকে হওয়া ওবেসিটিও হয়। সেটিও ব্রণের অন্যতম কারণ।
৫. টেনশন থেকেও হয় ব্রণ অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক এবং অবসাদ, টেনশন-তিনে মিলে জন্ম দেয় মুখ ভর্তি ব্রণের। তাই সবসময় টেনশন ফ্রি থাকার চেষ্টা করুন।
৬. কম ঘুম কম ঘুম ব্রণর জন্য দায়ী। চিকিৎসকেরা তাই বলেন রোজ ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোনো দরকার। এতে ত্বকে হরমোন ব্যালান্স ঠিক থাকে। রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। ত্বক থাকে আয়নার মতোই ঝকঝকে।
৭. অতিরিক্ত ঘাম অত্যধিক ঘাম থেকেও অনেকের ব্রণ হয়। তাই যাঁরা নিয়মিত ওয়ার্কআউট করেন বা রোদে ঘোরেন তাঁদের মাঝেমধ্যেই ত্বক ধুয়ে নেবেন। অতিরিক্ত ঘামের হাত থেকে বাঁচতে। কারণ, বেশি ঘাম মানেই জীবাণু, ময়লা, দূষণ আটকে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়। জন্ম ন্যায় ত্বকের নানা সমস্যা।
প্রতিরোধ এর উপায়ঃ
☘️ . প্রাকৃতিক ফাইবারের পোশাক পরিধান করুন। কাজে বা কাজের বাইরে ফাইবারের পোশাক ব্রণ এড়াতে সহায়ক হবে।
☘️ পিঠে ব্যাগ কিংবা পার্স বহন করলে ব্রণ হচ্ছে? তাহলে আজ থেকেই এমন ব্যাগ ব্যবহার করা শুরু করুন যেটি আপনি সহজেই হাতে বহন করতে পারবেন।
☘️. ঘামার পর যত দ্রুত সম্ভব গোসল করে ফেলুন।
গোসল করার সুযোগ না পেলে হাতের কাছে ওয়েট টিস্যু রাখুন এবং ঘাম মুছে নিন। ঘাম থেকে ব্রণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
☘️ ব্রণযুক্ত ত্বকের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ক্লেনজার ব্যবহার করুন।
☘️ আক্রান্ত স্থানে বেনজয়েল পারঅক্সাইড ব্যবহার করতে পারেন।
☘️ শুষ্ক ত্বকের অধিকারী হয়েও আপনার যদি ব্রণ হয়ে থাকে তবে নন-কমেডোজেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
👉তবে সবচেয়ে উত্তম হলো মুখে কোন ফেসওয়াশ,সাবান,ক্রিম ব্যাবহার না করে, অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এর চিকিৎসা নিলে ইনশাআল্লাহ দ্রুত সুস্থতা লাভ করবেন।
👨⚕️ ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
👨⚕️ডি,এইচ,এম,এস (ঢাকা)
☘রেজিঃ নংঃ ৩১০৪৬
☎️ 01756-237827.
কাঠ বাদামের পুষ্টিগুণঃ
প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে রয়েছে - এনার্জি- ৫৭৮ কিলোক্যালরি কার্বোহাইড্রেট- ২০গ্রাম আঁশ- ১২ গ্রাম ফ্যাট- ৫১ গ্রাম প্রোটিন- ২২ গ্রাম থায়ামিন- ০.২৪ মিলিগ্রাম রাইবোফ্লেভিন- ০.৮ মিলিগ্রাম নিয়াসিন- ৪ মিলিগ্রাম প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড- ০.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি৬- ০.১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই- ২৬.২২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম- ২৪৮ ...
কাঠ বাদামের উপকারিতা গুলোঃ
১) কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে: ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৪৯ গ্রাম ফ্যাট থাকাই , অনেকেরই ধারণা জন্মায় যে বাদাম খেলে হয়তো শরীরে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। তবে এই ৪৯ গ্রাম ফ্ল্যাটের মধ্যে ৩১ গ্রাম ই রয়েছে মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড। যা শরীরের জন্য খুবই ভালো। এই মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এসিড রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের বা এইচডিএলের মাত্রা কমাতে এবং ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়াতে সক্ষম। ফলে নিয়মিত যদি কাঠ বাদাম খাওয়া যায় তাহলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
২) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: উচ্চরক্তচাপ বিষয়ে কাঠবাদামের একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে. ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামের রয়েছে ৭০০ মিলিগ্রাম এর মত পটাশিয়াম। এই পটাশিয়াম শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সক্ষম।
৩) হার্টের সমস্যায়: মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড যেহেতু কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, ও পটাশিয়াম ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সেই ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে।
৪) ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: কাঠ বাদাম এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও রয়েছে সামান্য পরিমানে কার্বোহাইডেট। যার ফলে নিয়মিত কাঠবাদাম খেলে রক্তে শর্করার উৎপাদন কম হয় ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে: কাঠবাদামে মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড এর পাশাপাশি রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, এই ফ্যাটি এসিড যেমন শরীরে ফ্যাটের মাত্রা কমাতে সক্ষম, তেমনি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় নিয়মিত কিছুটা পরিমাণ করে কাঠবাদাম খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৬) মস্তিষ্কের বিকাশে: শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে কাঠবাদাম খুবই উপযোগী, এই কাঠবাদামে ভিটামিন ই এর পাশাপাশি মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য অন্যান্য নিউট্রিয়েন্ট ও মিনারেলস রয়েছে। ফলে নিয়মিত কাঠবাদামের সেবন করলে যেমন শিশুদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, তেমনি স্মৃতিশক্তি হ্রাস এর মত রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৭) হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে: ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকায় নিয়মিত কাঠবাদাম সেবন করলে আমাদের হাঁড়ের শক্তি বৃদ্ধি পায়। ইত্যাদি।
কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়মঃ
সারাদিনে যে কোন সময়ে কাঠ বাদাম খাওয়া যেতে পারে , তবে রাতে এক মুঠো বাদাম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে খোসা ছাড়িয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
অনিয়মিত মাসিকঃ
নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হলেও তা যদি নিয়মিত ব্যবধানে হয়, তাকেও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হলে এবং তা যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলে।
দুই মাসিকের মধ্যবর্তী সময় যদি বার বার পরিবর্তন হতে থাকে, তাহলে তাকে অনিয়মিত মাসিক বলে। অনিয়ম দুইভাবে হতে পারে-ঘন ঘন, নয়তো দেরিতে দেরিতে।
কারনঃ
👉 অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণে।
👉 শরীরের ওজন অস্বাভাবিক বৃদ্ধি বা কমে যাওয়া।
👉 জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল বা কপার টি ব্যাবহার করলে।
👉 হরমোনের সমস্যা থাকলে।
👉 জরায়ুর টিউমার বা আঘাত জনিত সমস্যা থাকলে।
👉 ক্যাফেইন জাতীয় খাবার গ্রহণ যেমন অতিরিক্ত কফি পান করা, স্ট্রেস নেওয়া।
👉 অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা, অপরিচ্ছন্ন থাকা।
👉 মদ্যপান বা ধূমপান করা ইত্যাদি।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবে যেসব সমস্যা হতে পারেঃ
✔️এক মাসে রক্তপাত বেশি তো অন্য মাসে একেবারে কম হতে পারে।
✔️ সন্তান ধারণের অক্ষমতা।
✔️ মানসিক অশান্তি এবং মেজাজ খিটখিটে হওয়া।
ইত্যাদি।
অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দূর করতে খাবারের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হতে হবে। ফাস্টফুড, জাঙ্কফুড জাতীয় খাবার এড়িয়ে বাড়ির তৈরি খাবার খান। প্রচুর শাক-সবজি, বীজ জাতীয় শস্য ও ফল রাখুন খাবার তালিকায়। প্রোটিন, ভিটামিন ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রতিদিন। পানি পান করতে হবে প্রচুর।
📛 ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি.
👨⚕️ ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা).
☘️☘️☘️রেজিঃ নম্বরঃ 31046.
☎️ মোবাঃ 01756-237827.
彡 ₣αćεвööк Ƥαʛε :
https://www.facebook.com/DrJoynulAbedinOve?mibextid=ZbWKwL
বন্ধ্যাত্বঃ
কোনো দম্পতি যদি কোনো ধরনের জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি ছাড়া পূর্ণ এক বছর একসঙ্গে বসবাসের পরও সন্তান ধারণে ব্যর্থ হন, তবে একে বন্ধ্যাত্ব (ইনফার্টিলিটি) সমস্যা বলা হয়ে থাকে।
বন্ধ্যাত্ব দুই ধরনেরঃ
প্রাইমারি, অর্থাৎ যাঁদের কখনো সন্তান হয়নি ও সেকেন্ডারি, অর্থাৎ যাঁদের আগে গর্ভধারণ হয়েছে, কিন্তু পরে আর হচ্ছে না।
লক্ষণঃ
👉 তলপেটে অস্বাভাবিক যন্ত্রণার পাশাপাশি চলতে থাকে মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব এবং পিঠে-কোমরে অস্বাভাবিক যন্ত্রণা। এই সমস্ত লক্ষণ অনেক ক্ষেত্রেই বন্ধ্যাত্ব বা ইনফারটিলিটির পূর্বাভাস হয়ে দাঁড়াতে পারে।
👉 অনিয়মিত ঋতুচক্র বা পিরিয়ডের কারণেও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।
👉 শরীরে হরমোন নিঃসরণের অস্বাভাবিকতার কারণেও বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে। শরীরে হরমোন নিঃসরণের অস্বাভাবিকতার কারণে আপনার হাতের তালু এবং পায়ের তলা হঠাৎ করে ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে, যৌন মিলনে অনীহা আসতে পারে। এমনকী হঠাৎ করেই ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
👉 যৌন মিলনের সময়ে অস্বাভাবিক যন্ত্রণার কারণেও অনেক সময় বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়।
👉পিরিয়ডের শুরুতে রক্ত সাধারণত উজ্জ্বল লাল রঙের হয় এবং পরবর্তী কয়েক দিনের মধ্যে গাঢ় হতে পারে। যদি আপনার মাসিকের রক্ত স্বাভাবিকের চেয়ে হালকা হয়, তাহলে এটি বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ হতে পারে।
👉 অতিরিক্ত মোটা মহিলাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম এবং অন্যদের তুলনায় গর্ভাবস্থায় সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।
👉 একাধিক গর্ভপাত হওয়া।
👉 বয়স 35/40 এর বেশি হলে। ইত্যাদি।।
নারীর বন্ধ্যাত্বের কারণঃ
👉 পিসিও বা পলিসিস্টিক ওভারি। এ সমস্যায় নারীদের প্রতি মাসে যে ডিম্বাণু ওভারি থেকে নিঃসৃত হওয়ার কথা, তা বাধাপ্রাপ্ত হয়।
👉 হরমোনজনিত কারণ। যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, প্রোল্যাকটিন হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি।
👉 বয়স, মানসিক চাপ, খাদ্যাভ্যাস, পরিবেশগত প্রভাব, ক্যানসারসহ নানা কারণে ডিম্বাণুর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়া।
👉 কিছু যৌনবাহিত রোগের কারণেও মেয়েদের প্রজনন অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে।
👉 কিছু জন্মগত ত্রুটি থাকলে। যেমন জরায়ু না থাকা, অপরিপক্ব থাকা, জন্মগতভাবে ডিম্বাণু না থাকা বা কম থাকা, ডিম্বাশয় ছোট থাকা। ইত্যাদি।।সংগৃহীত।
ইনশাআল্লাহ নিয়মিত হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবনে সুস্থ হওয়া সম্ভব।
📛 ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি.
👨⚕️ ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা).
☘️☘️☘️রেজিঃ নম্বরঃ 31046.
☎️ মোবাঃ 01756-237827.
彡 ₣αćεвööк Ƥαʛε :
https://www.facebook.com/DrJoynulAbedinOve?mibextid=ZbWKwL
গ্যাস্ট্রিকঃ
বৈজ্ঞানিকভাবে যে জিনিসটিকে গ্যাস্ট্রিক বলা হয়, সেটির আসল নাম হচ্ছে পেপটিক আলসার ডিজিজ। পাকস্থলী, ডিওডেনাম ও ইসোফেগাস— এই তিনটির যেকোনো জায়গায় যদি অ্যাসিডের কারণে ক্ষত হয়, এটাকে বলে পেপটিক আলসার ডিজিজ।
গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণগুলোঃ
১. পেটের বামপাশে ব্যথা।
২. বুক জ্বালাপোড়া।
৩. খাবারে অরুচি।
৪. পেট জ্বালাপোড়া, পেট ফেঁপে থাকা।
৫. মাথা ঘুরানো, বমি বমি ভাব।
৬. অল্প খাবারের পর পেট ভরে গেছে মনে হওয়া।
৭. ডিউডেনাম আলসার হলে পেটের মাঝামাঝি ব্যথা এবং ব্যথা পুরো পেটে ছড়িয়ে পড়া।
৮. গ্যাস্ট্রিক আলসারের সবচেয়ে অপরিচিত উপসর্গ হচ্ছে খাবার খাওয়ার চাহিদা বেড়ে যাওয়া।
৯. অধিকহারে খাবার পরেও রোগীর ক্ষুধা লাগবে।
১০. আলসারের কারণে অনেক সময় দেখা যায়, পাকস্থলি থেকে ব্রেইনে হাঙ্গার সেন্টারে নার্ভ সিগনাল সঠিকভাবে পরিচালিত হতে পারেনা। তাই রোগী পেট ভরে খেলেও হাঙ্গার সেন্টার সঠিক মেসেজ না পাওয়ার কারণে ক্ষুধার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
কারণঃ
১. মানসিকভাবে কোন কিছু নিয়ে টেনশন করলে, কষ্ট, আঘাত, প্রভৃতির কারনে গ্যাস্টিক হতে পারে।
২. ভেজাল অতিরিক্ত পচা বাসি খাবার যেকোন প্রকার কেমিক্যাল যুক্ত খাবার, হাইড্রোজ মিশ্রিত খাবার সোডা মিশ্রিত খাবার, দুধ চা প্রভৃতি।
৩. অতিরিক্ত খাবার গ্যাস্ট্রিকের অন্যতম কারণ।
৪. ঘুমের সমস্যার কারণে বা কোষ্ঠকাঠিন্য থাকার কারণে গ্যাস্ট্রিক দেখা দিতে পারে।
৫. ধূমপান বা বিভিন্ন প্রকার ঔষধ সেবনের কারণে গ্যাস্ট্রিক হতে পারে।ইত্যাদি।।
করণীয়ঃ
১. খাবার খাওয়ার পরেসাথে সাথেই ঘুমিয়ে পড়বেন না। কারণ খাবার হজম না হলে পেটে গ্যাস তৈরি করে।
২. তেল জাতীয় খাবার ডুবো তেলে ভাজা যেকোনো ধরনের তৈলাক্ত খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
৩. যে শাকসবজি গুলো সহজে হজম হয় না যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, পালংশাক, এ ধরনের খাবার গুলো গ্যাস তৈরি করে। এই ধরনের খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে।
৪. যেকোনো ধরনের ডাল যেমন মসুরের ডাল, ছোলা, বুট, সয়াবিন, ইত্যাদি খাওয়া যাবে না। কারণ এইগুলোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, সুগার, এবং ফাইবার। যা সহজে হজম হতে চায় না এবং গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে।(সংগৃহীত)
সুচিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন।
ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
রেজিঃনংঃ ৩১০৪৬।
মোবাঃ 01756-237827
প্রথম রমজানের ফজিলত, ‘রোজাদারকে নবজাতকের মত নিষ্পাপ করে দেওয়া হয়।’
ডায়াবেটিসঃ
ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগের প্রাদুর্ভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে, বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৩৫ কোটি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত এবং বছরে প্রায় ৩৪ লক্ষ মানুষ ডায়াবেটিস সংক্রান্ত জটিলতার কারণে মারা যায়।
এক কথায় ডায়াবেটিস বলতে আমরা বুঝি, রক্তে চিনি বা গ্লুকোজের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী মাত্রায় থাকা। আর ডায়াবেটিস রোগটি বিস্তারিতভাবে বুঝতে হলে- শর্করা জাতীয় খাবারের বিপাক সম্পর্কে জানতে হবে। খাদ্য গ্রহণের পর পরিপাকতন্ত্রে পৌঁছে শর্করা জাতীয় খাবার ভেঙ্গে গ্লুকোজে পরিণত হয় এবং এই গ্লুকোজ রক্তনালীর মাধ্যমে আমাদের শরীরের সব কোষে প্রবেশ করে। তবে এই প্রক্রিয়াটি সরাসরি ঘটেনা, কোষের ভিতর প্রবেশ করতে হলে গ্লুকোজকে ইনসুলিন নামে এক ধরণের হরমোন বা রাসায়নিক পদার্থের সাহায্য নিতে হয়। কোন কারণে কোষগুলো যদি ইনসুলিন না পায় অথবা এই ইনসুলিনের সহায়তা নিতে ব্যর্থ হয়, সেক্ষেত্রে রক্তে অবস্থিত গ্লুকোজ কোষের ভিতর প্রবেশ করতে পারে না। এর ফলে রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্লুকোজ জমা হতে থাকে, এই অবস্থাকেই ডায়াবেটিস বলে।
ডায়াবেটিস মূলত দুটি প্রকারঃ
প্রকার 1: – এই ডায়াবেটিস বেশিরভাগ কম বয়সী শিশু বা 20 বছরের কম বয়সী ছেলে মেয়েদের মধ্যে দেখা যায়। ডায়াবেটিসে টাইপ 1 ইনসুলিন শরীরে তৈরি হয় না।
প্রকার 2: – ইতিমধ্যে সুগারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের, বেশিরভাগ টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। টাইপ 2 ডায়াবেটিসে শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়। তবে এটি সঠিকভাবে কাজ করে না বা শরীরের মতে, প্রয়োজনীয় পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয় না।
কারণঃ
১. বেশি পরিমাণে জাঙ্কফুড খাওয়ার ফলে শরীরে ক্যালোরি এবং ফ্যাট পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে শরীরে ইনসুলিনে চিনির মাত্রা বেড়ে যায়।
২. জিনগত রোগের কারণে ডায়াবেটিসও হতে পারে।
৩. ডায়াবেটিস শরীরের অতিরিক্ত ওজন এবং ওজন বৃদ্ধির কারণে ঘটতে পারে।
৪. প্রতিদিনের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ অনুশীলন না করায় ডায়াবেটিস হতে পারে।
৫. বেশি চাপে থাকার কারণে ডায়াবেটিস সমস্যা হয়ে যায়।
৬. যদি কোনও ব্যক্তি অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করে তার ফলস্বরূপে তার ডায়াবেটিস হতে পারে ।
৭. ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ভুল ওষুধ সেবনের কারণে একজন ব্যক্তির ডায়াবেটিস হতে পারে।
৮. ডায়াবেটিস হ’ল কোনও ব্যক্তি চা, কোল্ড ড্রিঙ্কস এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহণের ফলস্বরূপ।
লক্ষণঃ
১. ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা লাগা।
২. দুর্বল লাগা' ঘোর ঘোর ভাব আসা।
৩. ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া।
৪, সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না হলে রক্তের শর্করা কমে হাইপো হওয়া।
৫. মিষ্টি জাতীয় জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া।
৬. কোন কারণ ছাড়াই অনেক ওজন কমে যাওয়া।
৭. শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা।
৮.চামড়ায় শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানি ভাব।
৯. বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা।
১০. চোখে কম দেখতে শুরু করা।
ডায়াবেটিস হলে খাওয়া বারণ এমন খাদ্যগুলো হলো চিনি, মধু, গুড়, মিষ্টি, জ্যাম, জেলি, মিষ্টি পানীয়, মদ, দুধের সর, আইসক্রিম, কেক, পেস্ট্রি, মিষ্টি বিস্কুট, মিষ্টি দই, ঘি, ডালডা, চর্বিযুক্ত মাংস, কলিজা, গলদা চিংড়ি, মগজ, ভাজা খাদ্য, পাকা কলা, খেজুর, কিশমিশ, আঙুর, আখের রস।সংগৃহীত।।
ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা)
রেজিঃনংঃ৩১০৪৬
পলিপাসঃ
নাকের পলিপ হলো দীর্ঘ মেয়াদি এলার্জি। নাকের যদি এলার্জি হয় বা সংক্রমণ হয়, এটি হতে হতে নাকের যে ঝিল্লি আছে, মিউকাস মেমব্রেন আমরা বলি, এর মধ্যে পানি জমে যায়। পানি হয়ে অনেকটা আঙ্গুর ফলের মতো ফুলে যায়। ফুলে নাকের ভেতরে চলে আসে।একে বলা হয় নাকের পলিপাস।
পলিপাস তিন ধরনের-
১। সাধারণ মিউকাস পলিপাস- পলিপাস এর মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এবং এলার্জি জনিত কারণে হয়।
২। ফাংগাল পলিপাস- রাইনো স্পোরিডিয়াম সিবেরি নামক একটি ফাংগাল ইনফেকশনের কারণে হয়।
৩। নেওপ্লাস্টিক- নাকের মধ্যে টিউমার বা ক্যান্সার জনিত কারণে সৃষ্টি হয়।
পলিপাসের লক্ষণঃ
১. হাঁচি থাকতে পারে এবং অল্প ধুলাবালি বা ধোঁয়াতে গেলেই প্রচণ্ড হাঁচি হতে থাকে।
২.রান্নার ধোঁয়া সহ্য হয় না, দম বন্ধ ভাব চলে আসে।
৩.মাথাব্যাথা থাকে।
৪.নাক দিয়ে ক্রমাগত পানি ঝরতে থাকে এবং নাকের ঘ্রাণশক্তি কমে যায়।
৫. নাকের দুইদিকে অথবা একদিকে সাদা ধূসর বর্ণের পিণ্ড আঙ্গুর ফলের মত ঝুলতে থাকে ।
৬. কানে কম সোনা ও কান বন্ধ হয়ে যেতে পারে ।
নাকে পলিপাস হওয়ার কারণঃ
পলিপাস কেন হয় তার সঠিক কারণ এখনো অজানা। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যালার্জি জনিত কিংবা দীর্ঘ মেয়াদি নাক ও সাইনাসের প্রদাহই এর প্রধান কারণ। এক-তৃতীয়াংশ রোগীর ক্ষেত্রে সঙ্গে হাঁপানিও থাকে। দুই শতাংশ ক্ষেত্রে ঋতু পরিবর্তনজনিত অ্যালার্জি দায়ী।
ডাঃ মোঃ জয়নাল আবেদীন অভি
ডি.এইচ.এম.এস.(ঢাকা)
রেজিঃ নংঃ 31046
মোবাঃ 01756-237827.
ইনশাআল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমতে ১ মাসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পলিপাস থেকে মুক্তি।
রোগীর নামঃ মোঃ নাজমুল হক।
বয়সঃ১৪ বছর।
গ্রামঃ শেখ পাড়া, ইসলামপুর, মুজিবনগর, মেহেরপুর।
আল্লাহর অশেষ রহমতে, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ১ মাসের মধ্যে পলিপাস ও শ্বাসকস্ট থেকে মুক্তি।
রোগীর নামঃ মোঃ মিন্টু।
বাসাঃ কোমরপুর।
বয়সঃ২৭ বছর।
মধু হল এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ, যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটি উচ্চ ঔষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল ; এটি সুপেয়। বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতিতে এর ব্যবহারে চিনির চেয়ে এর অনেক সুবিধা রয়েছে। এর বিশিষ্ট গন্ধের জন্য অনেকে চিনির চাইতে মধুকেই পছন্দ করে থাকেন।
ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনজাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।
১ চা–চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়। রক্তশূন্যতায়: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ। ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী।
Subscribe my YouTube channel
Ovi Kitchen& HealthTips - YouTube Hi I am Dr Md Joynul Abedin Ove , I will upload Islamic, cooking realated, Health related and vlog related video in this channel. THANKS FOR THE VISIT
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Khulna
Khulna, 9100
Yourpharma তে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। এটি একটি অনলাইন মেডিসিন হোম ডেলিভারি সার্ভিস । #Free delivery
Khulna University Lane, Ahsania Residential Area, Opposite To Khulna University Main Gate
Khulna, 9208
Prof. Md. Rejaul Islam, DHMS, Homeopath (Professor, Khulna University). Experienced in Modern Homeo
Shop: 52, Floor: 4, Rafique Tower, New Market Khulna, Khulna Division, Bangladesh Khulna, Khulna Division
Khulna, 9201
বিশ্বস্ত অনলাইন শপিং সেন্টার, ঘরে বসে যেকোন পণ্য অর্ডার দিন খুব সহজে ও দ্রুত পণ্য পেয়ে যান।
Khulna City Medical College Hospital, Moylapota Mor
Khulna, 9100
মেডিকেল ও স্বাস্থ্য বিষয়ক
বাড়ি #১২০, আছিয়া মন্জিল, পূজাখোলা, ছোটবয়রা মেইনরোড সংলগ্ন, খুলনা।
Khulna
দিশা ডেন্টাল কেয়ার