Shobdoshor24.com

Shobdoshor24.com, a new-generation multimedia news portal from Bangladesh, disseminates round-the-clock news from a highly interactive platform.

07/04/2023

বেশী বেশী শেয়ার করুন

বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৭১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নিয়ে দুবাই আন্তর্জাতিক কোরআন হেফজ প্রতিযোগিতার প্রথম পুরস্কার গ্রহণ করে দেশে ফিরছে তাকরিম ও তার গর্বিত ওস্তাদ। বাংলাদেশের আসল হিরো এরাই।

আফসোস যে প্রথম সারির কোন গণমাধ্যম এই নিউজ টি করলো না।
ফ্যক্টঃ আজকে বাংলাদেশের কোন ছেলে বা মেয়ে গানের প্রতিযোগিতায় অথবা অন্য কোন ইভেন্টে যদি কেউ প্রথম স্থান অধিকার করতো,তাহলে তা থাকতো আজকে সব নিউজের হেডলাইন। মিনিটের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যেতো এবং কোটি কোটি ভিউ হতো।

#কুরআন #প্রতিযোগিতা #প্রথম #দুবাই #কুরআন_তেলাওয়াত

Abdur Rahim Ripon | Twitter, Instagram, Facebook | Linktree 04/02/2023

https://linktr.ee/abdurrahimripon

Abdur Rahim Ripon | Twitter, Instagram, Facebook | Linktree Freelance Web Designer - Shopify Expert - Journalist - Business Person

কুড়িগ্রামে ৩দিন ব্যাপী ইজতেমার উদ্ভোধন । চরমোনাই_নমুনার_মাহফিল । ‎CharmonaiVS । কুড়িগ্রাম নিউজ 22/12/2022

https://youtu.be/Y51ejOyPlQ8

কুড়িগ্রামে ৩দিন ব্যাপী ইজতেমার উদ্ভোধন । চরমোনাই_নমুনার_মাহফিল । ‎CharmonaiVS । কুড়িগ্রাম নিউজ কুড়িগ্রামে ৩দিন ব্যাপী ইজতেমার উদ্ভোধন । কুড়িগ্রাম_চরমোনাই_নমুনার_মাহফিল । ‎CharmonaiVS । কুড়িগ্রাম নিউজ #কুড়িগ্রাম_নি...

16/11/2021

ছবিটা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে 🥺
মানুষের সৌন্দর্য, লাবন্যতা চিরকাল থাকবে না।

24/10/2021

ইসলামে একজন মহিলার জন্য এক‌ই সময়ে একাধিক বিয়ে বা একাধিক স্বামী রাখার অনুমতি দেয়া হয়নি কেন!
অবশেষে বিজ্ঞানও আল কুরআনের বিধানের নির্ভুল ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হলো:
----------------------------------------------------------------------
একজন ইহুদি ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ নারী অন্য কোন ধর্মে নেই।
পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল যখন আলবার্ট আইনস্টাইন ইনস্টিটিউটের (Albert Einstein Institution) সাথে যুক্ত একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ, ইহুদি পেশাদার রবার্ট, তার ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা দেন। যার একমাত্র কারণ ছিল, কুরআনে উল্লেখিত তালাক প্রাপ্ত নারীর ইদ্দতের আদেশ সম্পর্কিত আয়াত এবং ইদ্দতের জন্য তিন মাসের সীমা নির্ধারণের পেছনের রহস্য ও হিকমত সম্পর্কে অবগতি।
আল্লাহ তায়ালা কোনো তালাক প্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে তিন মাসের একটি গ্যাপ রাখতে বলেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন,
وَٱلْمُطَلَّقَٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَٰثَةَ قُرُوٓءٍۚ
অর্থাৎ 'তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন মাসিক পর্যন্ত অপেক্ষা করবে' (সূরা আল-বাকারাহ ২২৮:২)
এই আয়াতটি একটি আধুনিক জ্ঞান ডিএনএ এর উদ্ভাবনের রাস্তা সুগম করেছে এবং দেখা গেছে যে একজন পুরুষের বীর্যে থাকা প্রোটিন অন্য পুরুষের থেকে ৬২% পৃথক ও ভিন্ন থাকে।
আর একজন নারীর শরীর একটি কম্পিউটারের মত। যখন একজন পুরুষ তার সাথে ইন্টারকোর্স করে তখন সেই নারীর শরীর সব ব্যাকটেরিয়াকে শোষণ করে এবং তার শরীরে তা ধারণ করে।
অতএব, বিবাহ বিচ্ছেদের পরপরই, যদি একজন মহিলা অন্য পুরুষকে বিয়ে করেন বা একই সাথে বেশ কয়েকজনের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে, তাহলে তার শরীরে বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ জমা হয় যা বিপজ্জনক ভাইরাসের রূপ নেয় এবং মারাত্মক রোগ সৃষ্টির কারণ হয়।
সাইন্স গবেষণা করে দেখে যে, প্রথম মাসিক আসার পর একজন মহিলার শরীর থেকে ৩২% থেকে ৩৫% পর্যন্ত প্রোটিন শেষ হয়ে যায়, এবং দ্বিতীয় মাসিক আসার পর তার শরীর থেকে ৬৭ থেকে ৭২% ডিএনএ ধ্বংস হয়ে যায়। এবং তৃতীয় মাসিকের পর ৯৯.৯% পর্যন্ত প্রোটিন নির্মূল হয়ে যায়। এরপর জরায়ু আগের ডিএনএ থেকে সম্পন্নরূপে পরিষ্কার হয়ে যায় এবং কোন প্রকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই নতুন ডিএনএ গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকে।
একজন গণিকা অনেক মানুষের সাথে সঙ্গম করে, যার ফলে বিভিন্ন পুরুষের ব্যাকটেরিয়া তার জরায়ুতে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন ধরণের ডিএনএ তার মধ্যে জমা হয় এবং সে মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।
বিধবা মহিলার ক্ষেত্রে শরীয়তের বিধান হলো, তার ইদ্দত তালাকপ্রাপ্ত মহিলার চেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ মাস ১০ দিন।
এর কারণ হলো দুঃখ ও দুশ্চিন্তার কারণে তার শরীর থেকে প্রাক্তন ডিএনএ দ্রুত শেষ হয় না, এটি শেষ হতে আগের চেয়ে বেশি সময় লাগে, আর এ জন্য মহিলাদের ইদ্দত চার মাস দশ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَٱلَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَٰجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًاۖ
অর্থাৎ 'তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদেরকে রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদেরকে চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে।' (আল-বাকারাহ, ২৩৪)
এই সত্যের মুখোমুখি হয়ে, একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার যুক্তরাষ্ট্রের দুটি ভিন্ন স্থানে গবেষণা পরিচালনা করেন।
এক. আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মুসলমানরা যে মহল্লায় থাকেন, সেই সব নারীর ভ্রূণের মধ্যে মাত্র একজন স্বামীর ডিএনএ পাওয়া গেছে।
দুই. অন্য মহল্লা যেখানে আসল আমেরিকান মহিলারা থাকেন, তাদের ভ্রূণের মধ্যে একাধিক অর্থাৎ দুই বা তিন জনের বেশি পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গেছে।
অতঃপর যখন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তার নিজ স্ত্রীর ভ্রূণ ​​পরীক্ষা করলেন, তখন তিনি একটি মর্মান্তিক সত্য দেখতে পান যে, তার স্ত্রীর মধ্যে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ডিএনএ আছে। যার অর্থ হলো তার স্ত্রী তার সাথে প্রতারণা করছিল এবং তার তিন সন্তানের মধ্যে কেবল মাত্র একজন ছিল তার নিজ সন্তান, বাকিরা ছিল অন্য পুরুষ থেকে।
ডাক্তার তখন নিশ্চিত হন যে ইসলামই একমাত্র ধর্ম যা নারীদের নিরাপত্তা এবং সমাজের সম্প্রীতির নিশ্চয়তা দেয়। এবং এই বিষয়েও নিশ্চিত হন যে, একমাত্র মুসলিম নারীরাই পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, বিশুদ্ধ ও সতী।
والله ورسوله اعلم عزوجل وصل الله عليه وسلم
(সংগৃহীত

16/09/2021

দাফনের প্রায় পাঁচ মাস পর কবর থেকে নারীর অক্ষত লাশ উদ্ধার!

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে দাফনের সাড়ে চার মাস পর কবর থেকে অক্ষত অবস্থায় এক নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কালজানি নদীর প্রবল ভাঙনে কবরের একপাশ ধসে গিয়ে লাশের একাংশ বেরিয়ে এলে এলাকার মানুষ অক্ষত অবস্থায় লাশটি দেখতে পায়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে লাশটি দেখার জন‍্য ওই কবরের পাশে উৎসুক জনতার ভিড় জমে।

বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের উত্তর ধলডাঙ্গা গ্রামের (৩ নম্বর ওয়ার্ড) সাবেক ইউপি সদস্য আমবাজ আলীর বাড়ির পারিবারিক কবরস্থান থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, সাড়ে চার মাস আগে শিলখুড়ি ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য আমবাজ আলীর স্ত্রী মারা গেলে বাড়ির পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। সম্প্রতি কালজানি নদীর প্রবল ভাঙনে উক্ত কবরের একপাশ ধসে গিয়ে লাশের একাংশ বেরিয়ে এলে এলাকার মানুষ অক্ষত অবস্থায় লাশটি দেখতে পায়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে লাশটি দেখার জন্য উৎসুক মানুষের ঢল নামে কবরের পাশে। পরে এলাকাবাসী নদীভাঙনের কবল থেকে ওই অক্ষত লাশটি সরিয়ে নিয়ে এলাকার সামাজিক কবরস্থানে আবার দাফন করেন।

শিলখুড়ি ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা লুৎফর রহমান জানান, লাশ পুনরায় দাফনের কাজে তিনি নিজে নিয়োজিত ছিলেন। লাশের গায়ে কোনো রকম দুর্গন্ধ তো দূরের কথা কাফনের কাপড়েও কোনো পরিবর্তন তিনি দেখেননি। আগের কাফনেই তাকে পুনরায় সমাহিত করা হয়েছে। মৃত্যুর প্রায় পাঁচ মাস পরে এ রকম অক্ষত লাশ দেখে তিনি বিস্মিত।

শিলখুড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ বলেন, এ রকম অলৌকিক ঘটনার কথা লোকমুখে শুনেছি; কিন্তু আজ আমি নিজে এটার সাক্ষী হয়ে গেলাম। শুনেছি তিনি অত্যন্ত একজন দানশীল মহিলা ছিলেন। তার কাছে হাত পেতে কেউ কখনো নিরাশ হননি। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি তিনি নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন।

এ বিষয়ে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এ এস এম সায়েমের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, এমনটা হওয়া বিজ্ঞানসম্মত নয়। কোনোরূপ সংরক্ষণমূলক ব্যবস্থা ছাড়া দাফনের ১০-১৫ দিনের মধ্যেই প্রাকৃতিক নিয়মেই লাশ পঁচে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা যখন হয়নি এটি মহান আল্লাহ পাকের কুদরত!

10/09/2021

গণিতের প্রয়োজনীয় সূত্রসমূহ:
▶️বীজগাণিতিক সূত্রাবলী
1.📷 (a+b)²= a²+2ab+b²
2.📷 (a+b)²= (a-b)²+4ab
3.📷 (a-b)²= a²-2ab+b²
4.📷 (a-b)²= (a+b)²-4ab
5.📷 a² + b²= (a+b)²-2ab.
6.📷 a² + b²= (a-b)²+2ab.
7.📷 a²-b²= (a +b)(a -b)
8.📷 2(a²+b²)= (a+b)²+(a-b)²
9.📷 4ab = (a+b)²-(a-b)²
10.📷 ab = {(a+b)/2}²-{(a-b)/2}²
11.📷 (a+b+c)² = a²+b²+c²+2(ab+bc+ca)
12.📷 (a+b)³ = a³+3a²b+3ab²+b³
13.📷 (a+b)³ = a³+b³+3ab(a+b)
14.📷 a-b)³= a³-3a²b+3ab²-b³
15.📷 (a-b)³= a³-b³-3ab(a-b)
16.📷 a³+b³= (a+b) (a²-ab+b²)
17.📷 a³+b³= (a+b)³-3ab(a+b)
18.📷 a³-b³ = (a-b) (a²+ab+b²)
19.📷 a³-b³ = (a-b)³+3ab(a-b)
20. (a² + b² + c²) = (a + b + c)² – 2(ab + bc + ca)
21.📷 2 (ab + bc + ca) = (a + b + c)² – (a² + b² + c²)
22.📷 (a + b + c)³ = a³ + b³ + c³ + 3 (a + b) (b + c) (c + a)
23.📷 a³ + b³ + c³ – 3abc =(a+b+c)(a² + b²+ c²–ab–bc– ca)
24.📷 a3 + b3 + c3 – 3abc =½ (a+b+c) { (a–b)²+(b–c)²+(c–a)²}
25.📷(x + a) (x + b) = x² + (a + b) x + ab
26.📷 (x + a) (x – b) = x² + (a – b) x – ab
27.📷 (x – a) (x + b) = x² + (b – a) x – ab
28.📷 (x – a) (x – b) = x² – (a + b) x + ab
29.📷 (x+p) (x+q) (x+r) = x³ + (p+q+r) x² + (pq+qr+rp) x +pqr
30.📷 bc (b-c) + ca (c- a) + ab (a - b) = - (b - c) (c- a) (a - b)
31.📷 a² (b- c) + b² (c- a) + c² (a - b) = -(b-c) (c-a) (a - b)
32.📷 a (b² - c²) + b (c² - a²) + c (a² - b²) = (b - c) (c- a) (a - b)
33.📷 a³ (b - c) + b³ (c-a) +c³ (a -b) =- (b-c) (c-a) (a - b)(a + b + c)
34.📷 b²-c² (b²-c²) + c²a²(c²-a²)+a²b²(a²-b²)=-(b-c) (c-a) (a-b) (b+c) (c+a) (a+b)
35.📷 (ab + bc+ca) (a+b+c) - abc = (a + b)(b + c) (c+a)
36.📷 (b + c)(c + a)(a + b) + abc = (a + b +c) (ab + bc + ca)
📷📷আয়তক্ষেত্র📷
1.আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (দৈর্ঘ্য × প্রস্থ) বর্গ একক
2.আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা = 2 (দৈর্ঘ্য+প্রস্থ)একক
3.আয়তক্ষেত্রের কর্ণ = √(দৈর্ঘ্য²+প্রস্থ²)একক
4.আয়তক্ষেত্রের দৈর্ঘ্য= ক্ষেত্রফল÷প্রস্ত একক
5.আয়তক্ষেত্রের প্রস্ত= ক্ষেত্রফল÷দৈর্ঘ্য একক
📷📷বর্গক্ষেত্র📷
1.বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল = (যে কোন একটি বাহুর দৈর্ঘ্য)² বর্গ একক
2.বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা = 4 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
3.বর্গক্ষেত্রের কর্ণ=√2 × এক বাহুর দৈর্ঘ্য একক
4.বর্গক্ষেত্রের বাহু=√ক্ষেত্রফল বা পরিসীমা÷4 একক
📷📷ত্রিভূজ📷
1.সমবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = √¾×(বাহু)²
2.সমবাহু ত্রিভূজের উচ্চতা = √3/2×(বাহু)
3.বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল = √s(s-a) (s-b) (s-c)
এখানে a, b, c ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য, s=অর্ধপরিসীমা
★পরিসীমা 2s=(a+b+c)
4সাধারণ ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½
(ভূমি×উচ্চতা) বর্গ একক
5.সমকোণী ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = ½(a×b)
এখানে ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় a এবং b.
6.সমদ্বিবাহু ত্রিভূজের ক্ষেত্রফল = 2√4b²-a²/4 এখানে, a= ভূমি; b= অপর বাহু।
7.ত্রিভুজের উচ্চতা = 2(ক্ষেত্রফল/ভূমি)
8.সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ =√ লম্ব²+ভূমি²
9.লম্ব =√অতিভূজ²-ভূমি²
10.ভূমি = √অতিভূজ²-লম্ব²
11.সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের উচ্চতা = √b² - a²/4
এখানে a= ভূমি; b= সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য।
12.★ত্রিভুজের পরিসীমা=তিন বাহুর সমষ্টি
📷📷রম্বস📷
1.রম্বসের ক্ষেত্রফল = ½× (কর্ণদুইটির গুণফল)
2.রম্বসের পরিসীমা = 4× এক বাহুর দৈর্ঘ্য
📷📷সামান্তরিক📷
1.সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল = ভূমি × উচ্চতা =
2.সামান্তরিকের পরিসীমা = 2×(সন্নিহিত বাহুদ্বয়ের সমষ্টি)
📷📷ট্রাপিজিয়াম📷
1. ট্রাপিজিয়ামের ক্ষেত্রফল =½×(সমান্তরাল বাহু দুইটির যােগফল)×উচ্চতা
📷📷 ঘনক📷
1.ঘনকের ঘনফল = (যেকোন বাহু)³ ঘন একক
2.ঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 6× বাহু² বর্গ একক
3.ঘনকের কর্ণ = √3×বাহু একক
📷📷আয়তঘনক📷
1.আয়তঘনকের ঘনফল = (দৈৰ্ঘা×প্রস্ত×উচ্চতা) ঘন একক
2.আয়তঘনকের সমগ্রতলের ক্ষেত্রফল = 2(ab + bc + ca) বর্গ একক
[ যেখানে a = দৈর্ঘ্য b = প্রস্ত c = উচ্চতা ]
3.আয়তঘনকের কর্ণ = √a²+b²+c² একক
4. চারি দেওয়ালের ক্ষেত্রফল = 2(দৈর্ঘ্য + প্রস্থ)×উচ্চতা
📷📷বৃত্ত📷
1.বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr²=22/7r² {এখানে π=ধ্রুবক 22/7, বৃত্তের ব্যাসার্ধ= r}
2. বৃত্তের পরিধি = 2πr
3. গোলকের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল = 4πr² বর্গ একক
4. গোলকের আয়তন = 4πr³÷3 ঘন একক
5. h উচ্চতায় তলচ্চেদে উৎপন্ন বৃত্তের ব্যাসার্ধ = √r²-h² একক
6.বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য s=πrθ/180° ,
এখানে θ =কোণ
📷সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডার / বেলন📷
সমবৃত্তভূমিক সিলিন্ডারের ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.সিলিন্ডারের আয়তন = πr²h
2.সিলিন্ডারের বক্রতলের ক্ষেত্রফল (সিএসএ) = 2πrh।
3.সিলিন্ডারের পৃষ্ঠতলের ক্ষেত্রফল (টিএসএ) = 2πr (h + r)
📷সমবৃত্তভূমিক কোণক📷
সমবৃত্তভূমিক ভূমির ব্যাসার্ধ r এবং উচ্চতা h আর হেলানো তলের উচ্চতা l হলে,
1.কোণকের বক্রতলের ক্ষেত্রফল= πrl বর্গ একক
2.কোণকের সমতলের ক্ষেত্রফল= πr(r+l) বর্গ একক
3.কোণকের আয়তন= ⅓πr²h ঘন একক
📷✮বহুভুজের কর্ণের সংখ্যা= n(n-3)/2
✮বহুভুজের কোণগুলির সমষ্টি=(2n-4)সমকোণ
এখানে n=বাহুর সংখ্যা
★চতুর্ভুজের পরিসীমা=চার বাহুর সমষ্টি
📷ত্রিকোণমিতির সূত্রাবলীঃ📷
1. sinθ=लম্ব/অতিভূজ
2. cosθ=ভূমি/অতিভূজ
3. taneθ=लম্ব/ভূমি
4. cotθ=ভূমি/লম্ব
5. secθ=অতিভূজ/ভূমি
6. cosecθ=অতিভূজ/লম্ব
7. sinθ=1/cosecθ, cosecθ=1/sinθ
8. cosθ=1/secθ, secθ=1/cosθ
9. tanθ=1/cotθ, cotθ=1/tanθ
10. sin²θ + cos²θ= 1
11. sin²θ = 1 - cos²θ
12. cos²θ = 1- sin²θ
13. sec²θ - tan²θ = 1
14. sec²θ = 1+ tan²θ
15. tan²θ = sec²θ - 1
16, cosec²θ - cot²θ = 1
17. cosec²θ = cot²θ + 1
18. cot²θ = cosec²θ - 1
📷📷 বিয়ােগের সূত্রাবলি📷
1. বিয়ােজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
2.বিয়ােজন=বিয়ােগফ + বিয়ােজ্য
3.বিয়ােজ্য=বিয়ােজন-বিয়ােগফল
📷📷 গুণের সূত্রাবলি📷
1.গুণফল =গুণ্য × গুণক
2.গুণক = গুণফল ÷ গুণ্য
3.গুণ্য= গুণফল ÷ গুণক
📷📷 ভ

03/09/2021

#স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কেন?

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই বেশি হয়ে থাকে কারন,বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় আমরা প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজাই যা একদম উচিৎ নয়। এটি একটি ভুল পদ্ধতি।

এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ ঘটে স্ট্রোক অতঃপর মাটিতে পড়ে যাওয়া.

কানাডার মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্ট্রোক বা মিনি স্ট্রোকের কারণে যে ধরনের ঝুঁকির কথা আগে ধারণা করা হতো, প্রকৃতপক্ষে এই ঝুঁকি দীর্ঘস্থায়ী এবং আরও ভয়াবহ।

বিশ্বের একাধিক গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, গোসলের সময় স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকদের মতে, গোসল করার সময় কিছু নিয়ম মেনে গোসল করা উচিত।

সঠিক নিয়ম মেনে গোসল না করলে হতে পারে মৃত্যুও। গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারণ, মানুষের শরীরে রক্ত সঞ্চালন একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বাইরের তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে। চিকিৎসকদের মতে, মাথায় প্রথমেই পানি দিলে সঙ্গে সঙ্গে রক্ত সঞ্চালনের গতি বহু গুণ বেড়ে যায়। সেসময় বেড়ে যেতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

তা ছাড়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তচাপের ফলে মস্তিষ্কের ধমনী ছিঁড়ে যেতে পারে।
#গোসলের সঠিক নিয়মঃ-

প্রথমে পায়ের পাতা ভেজাতে হবে। এরপর আস্তে আস্তে উপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। তারপর মুখে পানি দিতে হবে। সবার শেষে মাথায় পানি দেওয়া উচিত।

এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।

এই তথ্যগুলো বয়স্ক মা-বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন। ❤️
#কালেক্টেড

21/08/2021

Please don’t through

রাজিব ও ময়না দম্পতির সংসারে প্রথম সন্তান আসল। মেয়ের নাম রাখা হল "ইরা"। অনেক ফুটফুটে মেয়ে।দেখতে অনেক মায়াবী। গালে নরম মাংস।যে কেউ দেখলেই আদর করতে চাইবে, গালের মাংস ধরে টানাটানি করবে। প্রথম সন্তান,যত্নের কোন ঘাটতি রইল না।সুস্থ্য স্বাভাবিকভাবেই বড় হতে লাগল সে।
একদিন...
মেয়ের বয়স পাঁচ মাস।শীতকাল তখন।উঠোনে মেয়েকে নিয়ে রোদ পোহাচ্ছে ময়না। সকালের রোদ বাচ্চার জন্য খুব
উপকারী। বাচ্চাকে রোদে শুইয়ে রাখল। হঠাৎই সেখানে আসল পাশের ঘরের রবিন। ইরার চাচা হয় রবিন। এসেই ইরাকে কোলে নিল।আদর করতে লাগল। হাসানোর চেষ্টা করল।কিছুক্ষণ পর সে ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিয়ে আবার বল ক্যাচ ধরার মত করে ধরছে। এতে যেন ইরা আরও ☺
খুশি হচ্ছে। ময়নাও দেখে হাসছে। মেয়ে হাসলে যেকোন মায়েরই ভালো লাগে।🙂
ময়নারও ভালো লাগছে। আর রবিন কেন!সবাই ই তো এভাবে খেলা করে বাচ্চাকে নিয়ে।রবিন আবার ইরাকে আকাশের দিকে ছেড়ে দিল। ঠিকঠাক মত ক্যাচও
ধরল।
কিন্তু একি হল??
ইরা হাসছে না।😔 চোখ বন্ধ করে আছে। রবিন ভয় পেয়ে গেল। ময়নাকে ডাক দিল। ময়না দৌড়ে এসে ইরাবতীকে কোলে নিল ইরাকে।নানান নামে ডাকতে শুরু করল।হাত দিয়ে চোখ খুলার চেষ্টা করল। কিন্তু না!ইরা চোখ খুলছে 😷 না। চিৎকার করে কেঁদে উঠল ময়না। বাড়ির সব মানুষ এসে ভীড় করল। সবাই সাধ্যমতো চেষ্টা করল ইরাকে জাগানোর। কেউ ই পারল না।উঠোনে শুয়ে গড়াগড়ি খেতে লাগল ময়না।
তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল ইরাকে। ইমার্জেন্সিতে নেওয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বলে দিলেন ইরা মারা গেছে। আর হাসবে না সে। চিরদিনের জন্য তার হাসি বন্ধ
হয়ে গেছে। অজ্ঞান হয়ে যায় ময়না।
একমাত্র মেয়েকে হারানোর ব্যাথা সে নিতে পারছে না। ঘরের পিছনে কবর দেওয়া হয় ইরাকে। মাঝে মাঝেই রাতে পাগলের মত আচরণ করে ময়না। মেয়ের
কবরের কাছে দৌড়ে চলে যায়। বিড়বিড় করে কথা বলে! ইরাকে ভুলতে পারছে না।খাওয়া দাওয়া করছে না। শুকিয়ে যাচ্ছে।অগত্যা ময়নাকে নিয়ে শহরে পাড়ি জমায় রাজিব।

ব্যাখ্যাঃ🙏
বাচ্চাদের আকাশে তুলে আবার কোলে নিয়ে আমরা অনেক আনন্দ পাই।বাচ্চারাও পায়। কিন্তু বাচ্চাদের শরীরের অংগপ্রত্যংগ ম্যাচিউর হতে অনেকদিন সময় লাগে। খুব সহজেই সেগুলো
আঘাতপ্রাপ্ত হতে পারে। ইরাকে যখন বারবার উপরে তুলা হচ্ছিল তখন গ্রাভিটির এগেইনস্টে তাকে বারবার উপরে তোলায় তার ব্রেইনের সাথে মাথার খুলির হাড্ডির বারবার ধাক্কা লাগছিল। যেহেতু তার ব্রেইন টাও নরম আর
মাথার হাড্ডিটাও নরম তাই হাড্ডির সাথে বারবার ধাক্কা লেগে তার ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে যায়। ধমনী শিরাতে রক্ত চলাচল করে। ব্রেইনের ধমনী ছিড়ে রক্তক্ষরণ শুরু হয় মাথার ভিতরে।রক্তে থাকে গ্লুকোজ। গ্লুকোজ না পেলে ব্রেইন ৪-৫ মিনিটের ভিতর মারা যায়।সাথে জীবন্ত মানুষটাও।রক্ত
সব ধমনী দিয়ে বের হয়ে আল্টিমেটলি ব্রেইন ডেথ হয় ছোট্ট ইরার।
তাই এসব ব্যাপারে জানুন, সতর্ক হোন,নিজে বাঁচুন,
আপনার 🗣 প্রিয়জনকেও বাঁচান
copy

19/08/2021

হেফাজতে ইসলামের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী মারা গেছেন

হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী মৃত্যুবরণ করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের একটি হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাটহাজারী মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার বেলা ১২.৩০ মিনিটে আল্লামা বাবুনগরী শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে চট্টগ্রামে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়।

বাবুনগরীর খাদেম মাওলানা জুনায়েদ জানিয়েছেন, বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে বাবুনগরীর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে তার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। পরে তড়িঘড়ি করে অ্যাম্বুলেন্স ডেকে তাকে নিয়ে হাসপাতালের দিকে রওনা হন সঙ্গীরা।

৬৭ বছর বয়সি দেশের অন্যতম শীর্ষ আলেমে দ্বীন দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, কিডনি ও ডায়াবেটিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।

Photos from Shobdoshor24.com's post 28/07/2021

💢কারা ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন? কোন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কতটুকু??

#গর্ভবতী_মায়েরা_কোভিড১৯_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 গর্ভের ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন ধরনের কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। (যদি সরকার অনুমোদন দেয়)।

#গর্ভের_শিশু_কি_সুরক্ষা_পাবে❓
👉 ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে ২ ডোজ ভ্যাক্সিন গ্রহণ সম্পন্ন করতে পারলে মায়ের শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি রক্তের মাধ্যমে গর্ভের শিশুর শরীরে যাবে এবং শিশু করোনাভাইরাস আক্রমণ থেকে সুরক্ষা পাবে।

#মা_এবং_বাচ্চার_কোন_ক্ষতি_হবে_কিনা⁉️
👉 গবেষণায় (BMJ) দেখা গিয়েছে এখন পর্যন্ত যে সব দেশে গর্ভবতী মায়েরা টীকা পেয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে মায়েদের ভ্যাক্সিন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেটা সবারই হতে পারে) ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা হয়নি।
এবং বাচ্চার কোন সমস্যা হয়েছে বলেও গবেষণায় প্রমান পাওয়া যায়নি।

#দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 অবশ্যই পারবেন এবং মায়ের কাছ থেকে বুকের দুধের মাধ্যমে বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি গিয়ে বাচ্চাকে সুরক্ষা দিবে।
এতে মায়ের (ভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাদে) এবং বাচ্চার কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নাই।

#গর্ভবতী_এবং_দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নেয়ার_আগে_বা_পরে_কোন_সতর্কতা_অবলম্বন_করবেন_কিনা❓
👉 না। তেমন কোনো সতর্কতার দরকার নাই। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।

#ভ্যাক্সিন_নেয়ার_পরে_কি_ধরনের_পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া_হতে_পারে❓
👉 জ্বর, মাথা ব্যাথা, শরীর ব্যাথা, ক্লান্তি লাগা, ভ্যাক্সিন দেয়ার জায়গায় মাংসপেশিতে ব্যাথা বা লাল হয়ে যাওয়া। এগুলো যে কারোরই হতে পারে।

#যে_সব_মায়েদের_ডায়াবেটিস_উচ্চরক্তচাপ_হাঁপানী #কিডনি_রোগ_আছে_তারা_কি_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 হ্যাঁ। তারাও নিতে পারবেন তবে ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে এসব রোগ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় নিয়ন্ত্রণ করে তারপর ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। সেজন্য নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবে এবং ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

#কারা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন_না❓
জ্বর, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী যিনি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি পাচ্ছেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে অন্য কোন ভ্যাক্সিন নিলে, যাদের প্রকট এলার্জির সমস্যা এবং যাদের ভ্যাক্সিনের কোনো একটি উপাদানে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (আগে যদি এমন হয়ে থাকে)।©️

( সংগৃহীত )

12/07/2021

নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাটির তৈরী নাকি নূরের তৈরী?

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। ইসলামের কোন বিধান পালনে শিথিলতার যেমন কোন অবকাশ নেই, তেমনি কোন বিষয়ে বাড়াবাড়িরও কোন সুযোগ নেই। প্রতিটি বিষয়ে রয়েছে ইসলামের সঠিক এবং সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা। সেই দিক-নির্দেশনা মেনে শরী‘আত অনুযায়ী আমল করা অপরিহার্য। আর আমল যেমন সঠিকভাবে সুন্নাত তরীকায় করতে হবে, তেমনি সঠিক আক্বীদা-বিশ্বাস পোষণ করা প্রত্যেক মুসলমানের উপর জরূরী কর্তব্য। নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বিভিন্ন বিষয়াদি সম্পর্কেও রয়েছে কুরআন-সুন্নাহর সুস্পষ্ট বর্ণনা।

আল্লাহ তা‘আলা বহু সংখ্যক মাখলূক সৃষ্টি করেছেন। তার মধ্যে তিন শ্রেণীর মাখলূক বেশী গুরুত্বপূর্ণ। তাদের মধ্যে প্রথম হলো মাটির মানুষ, যার সম্মান বোঝানোর জন্য ফিরিস্তা, জিন ও ঐ সময়ের সকল মাখলূককে হযরত আদম ‘আলাইহিস সালাম-কে সিজদা করতে বলা হয়েছিলো। দ্বিতীয়: নূরের তৈরী ফিরিস্তা। তৃতীয়: আগুনের তৈরী জিন জাতি।

নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিসের তৈরী, সে বিষয়েও কুরআন-সুন্নাহর সুস্পষ্ট বর্ণনা পাওয়া যায়। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আক্বীদা-বিশ্বাস এই যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথম শ্রেণীর মাখলূক, তথা-মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন। তিনি নূরের তৈরী বা আগুনের তৈরী ছিলেন না। নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সৃষ্টিগতভাবে সকল মানুষের মতই মানুষ ছিলেন। আর লক্ষাধিক নবী-রাসূলসহ সকল মানুষকে আল্লাহ তা‘আলা মাটির উপাদান থেকে সৃষ্টি করেছেন। তবে তিনি মানবিকতা এবং নীতি-নৈতিকতায় নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম সকলের চেয়ে অনেক উর্ধ্বে ছিলেন। তাঁর উন্নত চরিত্র ও উত্তম আদর্শের ঘোষণা দিয়ে আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ ﴿ وَاِنَّكَ لَعَلٰى خُلُقٍ عَظِيمٍ ﴾ [سورة القلم: 4]

অর্থ: নিশ্চয় আপনি চরিত্রের উচ্চতম স্তরে আছেন। (সূরা কালাম: ৪)

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেনঃ

﴿لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِىْ رَسُولِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ يَرْجُو اللهَ وَ الْيَوْمَ الْآخِرَ وَ ذَكَرَ اللهَ كَثِيرًا (21)﴾ [سورة الأحزاب: 21]

অর্থ: অবশ্যই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মাঝে রয়েছে উত্তম আদর্শ তোমাদের জন্য, অর্থাৎ যারা আল্লাহ তা‘আলা ও শেষ দিবস হতে ভয় রাখে এবং অধিক পরিমাণে আল্লাহর যিকির করে। (সূরা আহযাব: ২১)

কুরআন-সুন্নাহর যে সকল জায়গায় ‘নূর’ শব্দ ব্যবহার করে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বোঝানো হয়েছে, সবখানে এই অর্থই উদ্দেশ্য যে, তিনি ছিলেন মানব এবং জিন জাতির জন্য হিদায়াতের আলোকবর্তিকা। সেখানে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সৃষ্টিগত অবস্থা বর্ণনা করা উদ্দেশ্য নয়। কারণ তাঁকে নূরের তৈরী বিশ্বাস করলে তাঁকে প্রথম শ্রেণীর মাখলূক থেকে নামিয়ে দ্বিতীয় শ্রেণীর মাখলূক সাব্যস্ত করা হয়, যা নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শানে স্পষ্ট বে-আদবী। কারণ তাঁকে নীচে নামিয়ে দেওয়া হলো। মাটির তৈরী হলে নীচে নামানো হয়-এ কথা সহীহ নয়; বরং এটা ইবলিস শয়তানের বিশ্বাস। এ কারণেই সে মাটির তৈরী হযরত আদম ‘আলাইহিস সালাম-কে সিজদা করতে রাজি হয় নি।

যারা বলে যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম নূরের তৈরী ছিলেন, তারা কুরআনে কারীমের এই আয়াত দিয়ে প্রমাণ পেশ করার চেষ্টা করে-

﴿قَدْ جَاءَكُمْ مِنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُبِينٌ﴾ [سورة المائدة: 15]

অর্থ: অবশ্যই তোমাদের কাছে এসেছে আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর এবং সুস্পষ্ট কিতাব। (সূরা মায়িদা: ১৫)

তাদের দাবী হলো- উল্লেখিত আয়াতে ‘নূর’ শব্দ দ্বারা নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বোঝানো হয়েছে। নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি নূরের তৈরী না হতেন, তাহলে ‘নূর’ শব্দ দিয়ে তাঁকে বোঝানোর কেন ব্যক্ত করা হলো?

তাদের এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কারণ এ আয়াতে ‘নূর’ ও ‘কিতাব’ দ্বারা একই বিষয় বোঝানো হয়েছে(১)। এখানে নূরের ব্যাখ্যা হিসাবে ‘কিতাব’ শব্দটি আনা হয়েছে। তার প্রমাণ হলো পরবর্তী আয়াত-

{يَهْدِي بِهِ اللهُ مَنِ اتَّبَعَ رِضْـوَانَهُ سُبُلَ السَّلَامِ} [سورة المائدة: 16]

এখানে একবচন ব্যবহার করা হয়েছে । যদি ‘নূর’ দ্বারা ‘নবী’ উদ্দেশ্য হতো, তাহলে দ্বিবচন ব্যবহার করা হতো এবং বলা হতো يهدي بهما অর্থাৎ এ উভয়ের দ্বারা আল্লাহ তা‘আলা বান্দাকে হিদায়াত দান করেন।

এরপরেও যদি কোন মুফাসসির ‘নূর’ দ্বারা ‘নবী’কে উদ্দেশ্য করেন, সে ক্ষেত্রে আয়াতে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে ‘নূর’ বলার কারণ এই নয় যে, তিনি নূরের তৈরী ছিলেন।

বরং তাঁকে এই অর্থে ‘নূর’ বলা হয়েছে যে, তিনি হিদায়াত ও মা‘রিফাতের নূরে নূরান্বিত। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর দ্বারা মানব ও জিন জাতিকে হিদায়াতের পথ দেখিয়েছেন এবং তাদেরকে শিরক-কুফুরীর অন্ধকার থেকে বের করে ঈমানের নূর দান করেছেন(২ )।

নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে, মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন, তা কুরআনে কারীমে যেমন বলা হয়েছে, তেমনি নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেও তা উম্মতকে বলে গেছেন। কুরআনে কারীমে আল্লাহ তা‘আলা বলেন:

﴿قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِثْلُكُمْ يُوحَىٰ إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَاحِدٌ ۖ ﴾ [سورة الكهف:110، و سـورة فصلت:6]

অর্থ: (হে নবী!) আপনি বলুন, আমি তোমাদের মতই একজন মানুষ। (তবে পার্থক্য হলো,) আমার প্রতি এই মর্মে ওহী অবতীর্ণ হয় যে, তোমাদের ইলাহ কেবলই একজন। (সূরা কাহ্ফ: ১১০, সূরা হা-মীম আস-সাজদাহ: ৬)

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:

﴿قُلْ سُبْحَانَ رَبِّيْ هَلْ كُنْتُ اِلَّا بَشَـرًا رَّسُـولًا﴾ [سورة الإسراء: 93]

অর্থ: (হে নবী!) আপনি বলুন, আমার রব (আল্লাহ) পবিত্র মহান। আমি একজন মানব রাসূল বৈ কে। (সূরা বানী ইসরাঈল: ৯৩)

﴿وَمَا جَعَلْنَا لِبَشَرٍ مِنْ قَبْلِكَ الْخُلْدَ أَفَإِنْ مِتَّ فَهُمُ الْخَالِدُونَ﴾ [سورة الأنبياء: 34]

অর্থ: আপনার পূর্বেও কোন মানুষকে আমি অনন্ত জীবন দান করি নি। সুতরাং আপনার মৃত্যু হলে তারা কি চিরঞ্জীব হবে? (সূরা আম্বিয়া: ৩৪)

সহীহ বুখারীর হাদীস। আলক্বামা (রহ:) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা:) বলেন: একবার নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নামাযে ভুল হয়ে গেল। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞাসা করলেন: হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম! নামাযে কি নতুন কোন বিষয় ঘটেছে? নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: কী হয়েছে? সাহাবায়ে কিরাম বললেন: আপনি এভাবে এভাবে নামায পড়লেন! তখন নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম পা মুড়িয়ে ক্বিবলামুখী হলেন এবং দুই সিজদা দিলেন। তারপর সালাম ফেরালেন। অতপর যখন আমাদের দিকে মুখ করে বসলেন, তখন বললেন:

قال: «إنه لو حدث في الصلاة شيء لنبأتكم به، ولكن إنما أنا بشر مثلكم، أنسى كما تنسون،

فإذا نسيت فذكروني…..». (رواه البخاري، رقم الحديث: 401. و رواه مسلم، رقم

الحديث: 572)

যদি নামাযে কোন নতুন বিষয় ঘটে, তাহলে আমি তোমাদেরকে সে বিষয়ে অবহিত করবো। কিন্তু আমি তো তোমাদেরই মতই মানুষ। তোমরা যেমন ভুলে যাও, আমিও ভুলে যাই। সুতরাং আমি যদি (কোন কিছু) ভুলে যাই, তাহলে তোমরা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিও।….. (সহীহ বুখারী, হাদীস নংঃ ৪০১; সহীহ মুসলিম, হাদীস নংঃ ৫৭২)

সহীহ মুসলিমের হাদীসে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:

عن أبي هريرة يقول: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: «اللهم إنما محمد بشر، يغضب كما يغضب البشر …..». (رواه مسلم، رقم الحديث: 2601)

অর্থ: আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন: “হে আল্লাহ! মুহাম্মাদ তো শুধু একজন মানুষ। সে ক্রুদ্ধ হয়, যেমন মানুষ ক্রুদ্ধ হয়…..।” (সহীহ মুসলিম, হাদীস নংঃ ২৬০১)

উপরোক্ত আয়াত এবং হাদীসসূমহে নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে ‘বাশার’ বলা হয়েছে। আর ‘বাশার’ শব্দের অর্থ হলোঃ রক্ত-গোশতে তৈরী সাধারণ মানুষ। তথাপি কুরআনে এবং নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিজ বর্ণনায় বলা হয়েছে যে, তিনি আমাদের মতই মানুষ। তবে তাঁর কাছে ওহী আসে, আর আমাদের কাছে ওহী আসে না। আর এটা নিশ্চিত এবং সকলেরই জানা বিষয় যে, মানুষকে আল্লাহ তা‘আলা মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন। কাজেই আয়াত এবং সহীহ হাদীসের সুস্পষ্ট বর্ণনা দ্বারা প্রমাণ হয়ে গেলো যে, নবীজী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাটির তৈরী মানুষ ছিলেন। নূরের তৈরী ছিলেন না। আয়াত এবং হাদীসের যেখানেই তাঁকে ‘নূর’ বলা হয়েছে, সেখানে তাঁকে রূপক অর্থে ‘নূর’ বলা হয়েছে, যেহেতু তিনি ছিলেন উম্মতের জন্য হিদায়াতের আলোকবর্তিকা।

আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলকে সঠিক আক্বীদা পোষণ করার তাওফীক দান করুন। আমীন।

লেখক: মুফতী মনসূরুল হক দা.বা.

Photos from Shobdoshor24.com's post 02/07/2021

#মানুষের_শরীর:-

1: হাড় সংখ্যা: 206
2: পেশী সংখ্যা: 639
3: কিডনি সংখ্যা: 2
4: দুধের দাঁত সংখ্যা: 20
5: পাঁজরের সংখ্যা: 24 (12 জোড়া)
6: হার্ট চেম্বার নম্বর: 4
7: বৃহত্তম ধমনী: অর্টা
8: সাধারণ রক্তচাপ: 120/80 এমএমএইচজি
9: রক্ত ​​পিএইচ: 7.4
10: মেরুদণ্ডের কলামে মেরুদণ্ডের সংখ্যা: 33
11: ঘাড়ে মেরুদণ্ডের সংখ্যা: 7
12: মাঝের কানে হাড়ের সংখ্যা: 6
13: মুখে হাড় সংখ্যা: 14
14: মস্তকটিতে হাড়ের সংখ্যা: 22 22
15: বুকে হাড় সংখ্যা: 25
16: বাহুতে হাড়ের সংখ্যা: 6
17: মানুষের বাহুতে পেশী সংখ্যা: 72
18: হৃদয়ে পাম্প সংখ্যা: 2
19: বৃহত্তম অঙ্গ: ত্বক
20: বৃহত্তম গ্রন্থি: লিভার
21: বৃহত্তম কোষ: মহিলা ডিম্বাশয়
22: ক্ষুদ্রতম কোষ: শুক্রাণু
23: ক্ষুদ্রতম হাড়: মাঝের কানের স্ট্যাপস
24: প্রথম প্রতিস্থাপন অঙ্গ: কিডনি
25: ছোট অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 7 মি
26: বড় অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 1.5 মি
27: নবজাতকের শিশুর গড় ওজন: 3 কেজি
২৮: এক মিনিটে নাড়ির হার: times২ বার
29: সাধারণ শরীরের তাপমাত্রা: 37 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড (98.4 চ °
30: গড় রক্তের পরিমাণ: 4 থেকে 5 লিটার
31: লাইফটাইম লাল রক্ত ​​কণিকা: 120 দিন
32: লাইফটাইম শ্বেত রক্ত ​​কণিকা: 10 থেকে 15 দিন
33: গর্ভাবস্থা সময়কাল: 280 দিন (40 সপ্তাহ)
34: মানুষের পায়ে হাড় সংখ্যা: 33
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা: 8
36: হাতে হাড় সংখ্যা: 27
37: বৃহত্তম অন্তঃস্রাবের গ্রন্থি: থাইরয়েড
38: বৃহত্তম লিম্ফ্যাটিক অঙ্গ: প্লীহা
40: বৃহত্তম এবং শক্তিশালী হাড়: ফেমুর
41: ক্ষুদ্রতম পেশী: স্ট্যাপিডিয়াস (মাঝের কান)
41: ক্রোমোজোম সংখ্যা: 46 (23 জোড়া)
42: নবজাত শিশুর হাড়ের সংখ্যা: 306
43: রক্ত ​​সান্দ্রতা: 4.5 থেকে 5.5
44: সার্বজনীন দাতা রক্তের গ্রুপ: ও
45: সর্বজনীন প্রাপক রক্তের গ্রুপ: এবি
46: বৃহত্তম শ্বেত রক্ত ​​কণিকা: মনোকাইট
47: সবচেয়ে ছোট সাদা রক্তকণিকা: লিম্ফোসাইট y
48: লোহিত রক্তকণিকা গণনা বলা হয়: পলিসিথেমিয়া
49: শরীরে ব্লাড ব্যাঙ্ক হ'ল: প্লীহা
50: জীবনের নদী বলা হয়: রক্ত
51: সাধারণ রক্তের কোলেস্টেরলের স্তর: 100. মিলিগ্রাম / ডিএল
52: রক্তের তরল অংশ হ'ল: প্লাজমা

একটি নিখুঁতভাবে ডিজাইন করা মেশিন যা আপনাকে জীবন নামক এই অ্যাডভেঞ্চারটি উপভোগ করতে দেয়। ইহার যত্ন নিও. খারাপ ও বাড়াবাড়ি দিয়ে এটিকে ক্ষতি করবেন না।

কপিরাইট - সংগ্রহকৃত

13/06/2021

কুড়িগ্রামে বাড়ছে সংক্রমণ, জোন ভিত্তিক লকডাউনের সিদ্ধান্ত কাল

কুড়িগ্রামে মানুষের মাঝে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে চলাফেরার প্রবণতা বাড়ার সঙ্গে করোনা সংক্রমণের মাত্রাও বেড়ে চলেছে। গত এক সপ্তাহে করোনা সংক্রমণ মাত্রা গত ছয় মাসের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেলেও মানুষের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। বরং সরকারি কিংবা বেসরকারি অফিসগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি ছাড়াই মিলছে কাঙ্ক্ষিত সেবা। বিভিন্ন গণপরিবহন, সড়ক কিংবা বাজারে মাস্ক ছাড়াই চলাফেরা করছে মানুষ। এ অবস্থায় জেলার সংক্রমিত এলাকা ম্যাপিং করে সংক্রমণ বিবেচনায় জোন ভিত্তিক লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

রবিবার (১৩ জুন) জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ রেজাউল করিম এই তথ্য জানিয়েছেন।

জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, গত এক সপ্তাহে (৫ জুন থেকে ১২ জুন পর্যন্ত) জেলায় ১৭৯টি নমুনা পরীক্ষায় ৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে গত ১২ জুন ১৮ জনের করোনা শনাক্ত হয় যা গত ছয় মাসে সর্বোচ্চ। এ অবস্থায় সংক্রমণ ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প নেই বলে মনে করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

স্বাস্থ্য বিভাগ আরও জানায়, জেলার সদর উপজেলায় সংক্রমণের মাত্রা সবচেয়ে বেশি। গত এক সপ্তাহে আক্রান্ত ৭০ জনের মধ্যে ৫৩ জনই সদর উপজেলার বাসিন্দা।

এদিকে জেলা শহরের ব্যাংকসহ বিভিন্ন অফিস ও বিপণিবিতানগুলোতে দেখা গেছে, মানুষ স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে বিভিন্ন ধরনের সেবা গ্রহণ করছেন। সামাজিক দূরত্ব তো দূরের কথা, বেশির ভাগ মানুষকে মাস্ক ছাড়াই ঘোরাফেরা করতে দেখা যাচ্ছে। একই অবস্থা গণপরিবহনসহ ছোট যাত্রীবাহী যানগুলোতেও।

জেলায় সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নড়েচড়ে বসেছে স্বাস্থ্য বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। সংক্রমণ বিবেচনায় জেলার বিভিন্ন এলাকা ম্যাপিংয়ের ব্যবস্থা নিয়েছে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই দুই বিভাগ।

সিভিল সার্জন ডা. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘করোনা থেকে বাঁচতে হলে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাস্ক পরিধানের কোনও বিকল্প নেই। সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় আমরা আগামীকাল (১৪ জুন) জরুরি মিটিংয়ে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, জেলা থেকে ছেড়ে যাওয়া পরিবহনের সংখ্যা ও গণপরিবহনে যাত্রী পরিবহনসহ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআরটিএ) নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মালিক সমিতিকেও এ ব্যাপারে সহায়তা করতে বলা হয়েছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন মার্কেটে মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘জেলায় করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আমরা ম্যাপিংয়ের কাজ শুরু করেছি। জেলার কোন অঞ্চলগুলোতে সংক্রমণের মাত্রা বেশি সেটা নির্ণয় করে আমরা জোন ভিত্তিক পৃথক পৃথক লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী দুই-একদিনের মধ্যে জেলা করোনা সংক্রান্ত কমিটির মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

‘পুরো শহর বা জেলা লকডাউন করে কার্যকর করতে না পারলে লাকডাউন করে লাভ হবে না। লকডাউন বাস্তবায়নটা জরুরি। যে পাড়ায় বা যে এলাকা সংক্রমণ বেশি সেই পাড়া বা এলাকা আমরা পৃথকভাবে লকডাউন করবো। অথবা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বাড়িগুলো আমরা বিধিনিষেধের আওতায় আনবো। আমরা তাদের অনুরোধ করবো যেন তারা আইসোলেশনে থাকেন। আমরা ম্যাপিং করছি, কোন কোন জায়গাগুলোতে সংক্রমণ বেশি সেই জায়গাগুলোতে খণ্ড-খণ্ডভাবে লকডাউন করার চিন্তা-ভাবনা চলছে।’ যোগ করেন জেলা প্রশাসক।

Want your business to be the top-listed Media Company in Kurigaon?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


Bazar Road
Kurigaon
5600

Other Kurigaon media companies (show all)
Projapoti Media Official Projapoti Media Official
Kurigaon, 5600

Entertainment �

Poran1000.M Poran1000.M
Kurigaon, 5600

Porran1000.M

সিহাব ভাই বিনোদন সিহাব ভাই বিনোদন
Kurigaon

🏝️পেইজ টিকে সবাই ফলো দিয়ে পাশে থাকার জন্য অনুরোধ রইল💘💘💘

Md: Hapijur rahman Md: Hapijur rahman
Kurigaon, 5600

Hj I' md Hapijur Rahman.This page all about how to eam money online.Facebook Tip And Tricks.More Them Android Tips and Technology All problem solved Etc

Priya sarma Priya sarma
Rangpur
Kurigaon

welcome to my page

Masum Extra Masum Extra
Kurigaon, 5600

Miles to go before I sleep

Lokman Hossain Lokman Hossain
Kurigram Sadar Kurigram
Kurigaon, KURIGRAM5600

আপন ঘরেই যে পর, সে-ই-তো যা-যা-ব-র।

𖣘 C̸h̸a̸r̸u̸ K̸o̸t̸h̸a̸ 𖣘 চারু কথা 𖣘 𖣘 C̸h̸a̸r̸u̸ K̸o̸t̸h̸a̸ 𖣘 চারু কথা 𖣘
Kurigaon, 5600

�সাধারণ হয়েই বাচঁতে চাই সবার মাঝে�

Dream of Mishi Dream of Mishi
2300
Kurigaon, 5680

This is My Personal daily activities & cooking page.. (লাইক দিয়ে পাশে থাকুন)।

Bhai dekh Bhai dekh
Kurigaon

এই পেজ স্ক্রল করে ডিপ্রেশন কমানো যায়🫠

Mr Haque Mr Haque
Kurigram
Kurigaon, 5600

Life,universe and death.