এলো মেলো জ্ঞান গল্প - by AB Siddik
Nearby public figures
7000
কুষ্টিয়া।
Khulna
Kushtia
7210
Kushtia Pti Road
Khustia
7000
2421
Khustia
Faridpur
Kushtia. Khulna
You may also like
বায়ো লেখা হবে সময় করে।
অনলাইন কুষ্টিয়া ডট কম বাংলাদেশের সংস্কৃতির রাজধানী খ্যাত কুষ্টিয়া জেলার একটি ডাইরেক্টরি ওয়েবসাইট। এখানে কুষ্টিয়া জেলার প্রায় সকল প্রকার ব্যাবসায়িক, সেবামূলক এবং প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাক্তির সম্পর্কিত তথ্য পাবেন। ডাইরেক্টরি ব্যাপারটা আবার কি তাই না!
যারা টেলিফোনের যুগের মানুষ তাদের হয়তো একটা কথা মনে থাকার কথা। তখন তো এখন যেমন মোবাইলে নাম্বার সেভ করে রাখা যায়, তখনকার সময়ে টেলিফোনে তেমন নাম
প্রচলিত সকল প্রকার কোমল পানীয়তেই তো আমি অপকার ছারা কোন উপকার দেখি না। সে ওই যায়গার না হোক বা যেখানকারই হোক। আমি অলমোস্ট ৮-৯ মাস ১০০% ভাবেই কোকা কোলা খাইনি অন্য কোমল পানীয় হাতে গোনা কয়েবার খেয়েছি। ইনশাআল্লাহ্ আজকের পর থেকে যে কোন প্রকার কোমল পানীয় ১০০% বর্জন করলাম।
হ্যাঁ আমাদের বয়কট যে কাজে দিচ্ছে নতুন এই টিভিসি তার প্রমাণ। সুতরাং শুধুই এই একটি দুইটি প্রডাক্ট নয় তাদের সকল প্রডাক্ট ব্যাবহার করা নিজেরা বর্জন করা সহ সবাইকে উৎসাহিত করা উচিৎ আমাদের।
⭐ইনশাআল্লাহ্ শিঘ্রই নতুন কিছু পদক্ষেপ নিব।
ছোটবেলা থেকেই যখনই কোথাও যেতাম / যাই সবসময়ই কবরবাসীকে সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের এত ফজিলত জানতাম না। আল্লাহ পাক কবুল করুক 😔😔
আপনি রাস্তা দিয়ে কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের একটি কবর দেখে।মুখ থেকে বেরিয়ে গেলো_
"আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর"
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
ঠিক সেই সময়ে সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের দখলে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে। আশ্চর্য! আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো, তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষিত হলো।
প্রায় ২০/৩০ বছর পর আজ আপনিও এক অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। ক্রমান্বয়ে আপনার উপরেও চলছে আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।
আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলো।
আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দেন।
প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি।অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।
কালেকটেড❤️
যে ব্যাক্তি নিজেকে আল্লাহ্ওয়ালা বানাইতে চাই তারা যে ৬ টি আমল নিয়মিত করা উচিৎ।
১- কিয়ামুল লাইন বা তাহাজ্জুদ নামাজ।
২- বিশুদ্ধ কুরআন তেলোয়াত করা।
৩- সার্বক্ষণিক আল্লাহ্র জিকি।
৪- অন্তরকে আল্লহর সাথে সম্পৃক্ত করা।
৫- আল্লাহ্তালার উপর সর্বাবস্থায় ভরসা করা।
৬- ধৈর্য ধারন করা।
এত মানুষিক চাপ নিয়ে কী লাভ.!
বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর
নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান,
বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান,
কার চেহারা সুন্দর,দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা...
বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর
নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়।
এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না...
বয়স যখন ৭০ তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট,
বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেন্টেন করাই কঠিন হয়ে পড়ে, ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে...
বয়স যখন ৮০ তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা।
আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে
সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা...
বয়স যখন ৯০ আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই,
আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা....
বয়স যখন ১০০ তখন আপনার বেঁচে থাকা আর
বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না।
পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা......
জীবনের মানে টা এতটুকুই...
এর বেশি কিছুই না... এত চাপ নিয়ে,
লোভ করে, হিংসা দেমাগ করে
টাকা-পয়সার গৌরব অহংকার এবং
অযথা মানুষের ক্ষতি করে লাভ কী???
সময়টা ভালো কাজে লাগান।
পৃথিবীটা আপনার জন্য সুন্দর হয়ে যাবে।
ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহ. বলেন
“আল্লাহর কসম, খানা খাওয়ার সময়টি ইলমী ব্যস্ততায় অতিবাহিত না হওয়ার কারণে আমার খুবই দুঃখ লাগে। কেননা, সময় বড় মূল্যবান সম্পদ।"
তাদের কাছে সময়ের কি পরিমাণ মূল্য ছিল। আর আমরা কি ভাবে হেলাই ফেলাই সময় নষ্ট করে যাচ্ছি🥺
🤔সৃষ্টিকর্তা বলে "তুমি তাই করো যা তুমি চাও, কিন্তু হয় তাই যা আমি চাই। তাহলে তুমি ওইটাই করো যা আমি চাই, তাহলে হবে তাই যা তুমি চাও।"
আত্ম উন্নয়নমূলক ( Motivational ) বই পড়ার ক্ষেত্রে অনেকেই একটা কমন মন্তব্য করে থাকে যে ভেতর থেকে যদি মটিভেশন কাজ না করে তাইলে ওই সব বই টই পরে কোন কাজে আসেনা। এই কথা টা হয়তো সেই সময়ের জন্য ঠিক ছিল যখন ডিস্ট্রাকনশনের এত মাধ্যম ছিল না। একটা সময় ছিল যখন স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট, টিকটক, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামের মত এত এত ডিস্ট্রাকটেড হওয়ার মাধ্যম ছিল না। আমি সরাসরি এইগুলার বিপক্ষে বলছি তেমটা না কারন এইগুলার ও সুফল আছে আমাদের মাঝে। এখানে আবার কথা আসতে পারে ডিজিটাল যুগে এসে আমি মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে না বলে বই কেন পড়তে বলছি। হ্যাঁ ইনশাআল্লাহ্ সেই বেপার গুলাই ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমার এই লেখার মাধ্যমে।
আসুন মূল আলোচনায় যায়। মনে আছে একটা সময় আমাদের স্মার্ট ফোন ছিল না, ছিল সেই বাটন ফোন যা দিয়ে শুধু মাত্র ফোন কল আর এসএমএস করা যেতো। এখনকার মত এত এত ফিচার ছিল না। সেই সময়ে এত ফিচার না থাকলেও সবচেয়ে বড় যে বেপারটা ছিল একবার ফোন চার্জ চিলে অন্তত বেশ কয়েদিন চার্জ থাকতো। এর পরে যখন আমাদের এই স্মার্ট ফোন আসলো তখন এত এত ফিচার আসলো যে গুনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু সেই আসল জিনিসটাই কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হলো। আগে যেখানে ফোনের চার্জের একটা লংজিবিটি ছিল এখন আর সেইটা পাওয়া যায়না। যার ফলে বার বার চার্জ দেবার প্রয়োজন হয়।
আমাদের মানে মানুষের বেপারটা ঠিক সেই ভাবে ভাবেন। এক সময় এত ফিচার আমাদের হাতের নাগালে ছিল না ফলে আমাদের কাজ, পড়াশুন যায় বলি সেইগুলাতে ফোকাস থাকতো অনেক স্ট্রং ভাবে এবং অনে সময় ধরে। কিন্তু এখন বেপারগুলা হয় কি? আমরা একটা কাজ করতে করতে বা পড়াশুনা করতে করতে ফোনের একটি নটিফিকেশোনের শব্দে ফোন হাতে নিয়ে কি করছি কই ছিলাম সেইটা ভুলে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ফোন স্ক্রল করে যাচ্ছি আমাদের যে মূল টার্গেটেড বেপার ছিল সেইটা ভুলে অন্য লাইনে চলে যায়। ফলে আমাদের ফোকাস নষ্ট হচ্ছে এবং কার্য সম্পাদান ও হচ্ছে না। মানে আমাদের মনোযোগের ব্যাটারি লো হয়ে যাচ্ছে। তাইলে তো আমাদের মনোযোগের বাট্যারিও নিয়োমিত রিচার্জ করা দরকার তাই না? সেইটার জন্য আমরা কি করতে পারি?
হ্যাঁ মনোযোগ বৃদ্ধির বড় একটা ফ্যাক্টর হচ্ছে নিজেকে মটিভেটেড রাখা। এখন প্রশ্ন আসতে পারে তার জন্য বই কেন পড়তে হবে। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন্ট তো অনেক দ্রুত আমাদের অনেক বেশী তথ্য দিয়ে থাকে। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন্ট সাজেস্ট না করে মোটিভেশোনাল বই কেন? ভিডিও কন্টেন্ট কি ভালো না? আজকের লেখা যেহেতু বই পড়া নিয়ে তাই আমি ভিডিও কন্টেন্ট এর বেপারে বিস্তারিত অন্য একটা লেখাই নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ্।
এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে একটু বলার চেষ্টা করছি। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন অবশ্যয় ভালো জিনিস এবং কাজেও লাগে বেশ ভালো। কিন্তু সমস্যটা কোথাই দেখন আপনি যে মোটিভেশোনাল ভিডিডটা দেখবেন কোথাই দেখবেন? আপনার স্মার্ট ফোনের ফেসবুক বা ইউটিউবে ( ৯৮% সম্ভাবনা )। কিন্তু আপনি যখনি সেই ভিডিও দেখার জন্য ঢুকবেন তখন তার পাশে আরো হাজার রকমের কন্টেন্ট সাজেশোন আসা শুরু হবে। ফলে আপনি কখন যে অটোমেটিক্যালি আপনার নিজেই অজান্তেই আপনার কন্সেন্ট্রেশন হারিয়ে ফেলবন বুঝতেও পারবেন না। কিন্তু বইয়ের ক্ষেত্রে এমন হবার সম্ভাবনা ৯৮% নাই বললেই চলে।
এইবার আসেন প্রতিদিন আত্ম উন্নয়নমূলক ( Motivational ) বই কেন পরবেন। ঐ যে আমরা বর্তমান সময়ে হয়ে গেছি স্মার্ট ফোনের মত প্রতিদিন বা নিয়মিত চার্জ না দিলে কাজ করবে না। তাই প্রতিদিন আপনারা একটু করে হলেও আত্ম উন্নয়নমূলক বই পড়ার চেষ্টা করবেন। আর এইতা বিশেষ করে ঘুমানোর আগে এবং পড়ে হলে ভালো এবং বেশি ইফেক্টিভ হয়। এর বাইরেও আপনার সুবিধামত সময়েও পড়তে পারেন।
কোন বইগুলা বা কি ধরনের বই পড়তে পারেন সেইগুলা নিয়ে ইনশাআল্লাহ্ নিয়োমিত লেখার চেষ্টা করবো।
©️ লেখা_ এ বি সিদ্দিক
যাদের ফেসবুক ফ্রেন্ড ২০০০+ এবং অনলাইনে এক্টিভ থাকেন। তাদের জন্য পার্ট টাইম কাজের সু্যোগ আছে।
লাস্ট কবে খেয়েছেন এই খাবার?
আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডের সাথে পরিচর কত বছর ধরে। বলে যান আর তাকে মেনশন দিয়ে যান। 😍
এখন পযন্ত কখনো লালন মেলাই যান্নি কে কে?🥺
আপনি কোন কোন জেলা ঘুড়েছেন?
🗺️ সু্যোগ পেলে রাতে কোথাই ঘুরতে যান বা যেতে চান?
Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard!
Md Sifulla, মে' ঘ' লা', মোঃ আরব, Sona Pakhi, Redwan Islam, Jannatul Firdaush Sheli, Md Mizan, Rupkothar Golpo, Md Mithu Mithu, Sadia Jahan Prova, Samiya Afrin Bristy, JR Johurul Islam, Md. Tuhin Shaikh, Mita Parvin
কুষ্টিয়া জেলার একটা বিখ্যাত স্থান।
🪧বলুন তো এটি কোথাই?
আপনার ব্লাড গ্রুপ কি?
আপনার তোলা প্রকৃতির ছবি দেখতে চাই। 📱📸
🪧স্থানঃ পদ্মানদী, শিলাইদহ।
আগে যখন এই ছবিটা দেখেছিলাম.... এর পেছনের অর্থ বুঝিনি...
দেখা যাচ্ছে যে বিড়ালটি একটি ছোট গর্ত থেকে একটি সাপের লেজ আটকে থাকতে দেখেছে এবং বিড়ালটি ভেবেছিল যে এটি একটি ইঁদুরের লেজ, তাই সে এটিকে টেনে টেনে তাড়িয়ে দিতে চেয়েছিল যতক্ষণ না এটি বেরিয়ে আসে...।
তখন আমি বুঝলাম যে... এই ছবিটি বিখ্যাত ইতালীয় চিত্রশিল্পী মার্কো মেলগ্রাতির কাজ,
তার পেইন্টিংয়ের অর্থ: "ঝুঁকি না জেনে আপনি কখনই জানেন না আপনি কার সাথে খেলছেন, কারণ আমরা আজকের গুণাবলী যেমন অজ্ঞতা, শো-অফ, কঠোর পরিশ্রম, দ্রুত সমাধান ইত্যাদিতে পরিপূর্ণ।"
আজকের দ্রুত এবং ব্যস্ত জীবনে আমরা যা দেখি তা সত্যের একটি ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ মাত্র।
যদি আমরা অন্যদের স্বাস্থ্যের যন্ত্রণাকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখি, তাদের জীবন অন্যের উপর বোঝা, আশার পিছনে ছুটছে, দিন গুনছে, উদযাপনের আনন্দ থেকে দূরে, মনোমুগ্ধকর এবং পেশাদারিত্ব থেকে দূরে ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমরা কি করছি ?? আমরা স্বাস্থ্যের অবস্থাকে ইঁদুরের লেজ হিসাবে বিবেচনা করি এবং কখনই অনুমান করি না যে প্রাচীরের পিছনে আসল কোবরা।
তাই আপনার স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দিন।
আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থাকে কখনই উপেক্ষা করবেন না।
কোবরার লেজকে ইঁদুরের লেজ ভেবে খেলা করবেন না।
অবশেষে, জীবন গুরুত্বপূর্ণ, তাই স্বাস্থ্য গুরুত্বপূর্ণ।
এই ছবিটি মনে রাখবেন: আপনি পুরো ছবিটি দেখতে পারবেন না। আপনি যদি পুরো চিত্রটি দেখতে পারেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে আমরা যাকে ছোট মনে করি তা আসলে আমাদের চেয়ে অনেক বড়।
তাই আসুন আপনার স্বাস্থ্যের অবস্থার যত্ন নিন এবং সুস্থ থাকুন।
আশা করি এটি ভাগ করে আপনি সুস্থতার সচেতনতা তৈরি করতে সহায়তা করতে পারেন।
স্বাস্থ্য এই যুগের নতুন বিলাসিতা...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Kushtia
7000
Kushtia
Lalon Fakir was born in 1774 in an obscure village in the district of Kushtia, in Bangladesh. One of
Kushtia
“ The Novelist ” _____শখের বশে লেখালেখি করি হৃদয় নিংড়ানো শব্দ দিয়ে বাক্য সাজাই _____
Khoksa
Kushtia, 7020
DREAMER OF BEING CONTENT CREATOR, ENTREPRENEUR BLOGGER, I need your support for ful
Kushtia
"আপনার প্রতি সাংঘাতিক ভালবাসা আর অগাধ বিশ্বাসের কারনে! আজ আমার সঙ্গী হয়েছে অন্ধকারে ঘেরা চার দেয়াল..!