Iqra Academy

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Iqra Academy, School, Manikganj.

07/04/2024

যারা এখনো সেইঘরকে না দেখে বছরের পর বছর ইবাদাত করছেন তারা অনেক সৌভাগ্যবান। কারণ তারা আল্লাহর ঘর না দেখে, রাসূলকে না দেখে এবং অনেক কিছুই না দেখে পূর্ণ ভক্তি ও ভয় সহকারে আল্লাহর ইবাদত করে যাচ্ছেন!!

এটা হলো মানার বিষয়! দেখে বিশ্বাস সবাই করেন তবে না দেখে ভালোবাসাটা কাবাকে -রাসূলকে - প্রিয় নবীর দেশকে এটা অনেক বড় বিষয়!!

এই বিষয়টি নিয়ে কখনো হীনমন্যতা আসা উচিৎ নয় আমি এখনো আসতে পারলাম না। বরং যারা কাবা দেখেনি তাদের সাথে আল্লাহর ভালোবাসাটা অন্য রকম!!

যখন আপনি কাবাকে দেখে ফেলবেন সেই বিষয়টি অনুভব করতে পারবেন তখন মনে হবে কি যেন হারিয়ে ফেললাম! এটা আল্লাহ ও রাসূলের সাথে অন্য রকম এক প্রেম!! সত্যি বলতে এটা অনেক মুধুর!!

এই প্রেমটি আপনি কাবায় আসলে আর পাবেন না তখন অন্য প্রেম শুরু হবে! তাই যারা এখনো এই ঘরে আসেননি। নির্জনে বসে অনুভব করুন বিষয়টি বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ হয়তো আপনার সাথে এমন প্রেম ও ভালোবাসার বিষয়টি জারি রাখতে চাচ্ছেন। যেদিন সময় হবে প্রেমাষ্পদকে কিভাবে নিয়ে আসবেন বুঝতেই পারবেন না।

প্রেমিকের ইচ্ছাতেই তার সাথে পরে দেখা করছেন এতে কিসের ভয়! প্রতিনিয়ত আরজি জানাবেন যে দিন কবুল করবেন সেদিন তাকে মনের সকল কথা খুলে বলবেন কাবার চত্বরে ও সবুজ গম্বুজের নিচে দাঁড়িয়ে!!

অপেক্ষা হোক মুধুর!

27/03/2024

হাসান বসরী রাহ. এর কাছে একবার এক ব্যক্তি জানালো “ তার ফসলে খরা লেগেছে। তাকে যেনো কোন আমল দিন” হাসান বসরী তাকে বললেন নিয়মিত এস্তেগফার করো। কিছুক্ষণ পর অন্য আরেক ব্যক্তি এসে অভিযোগ পেশ করল “আমি অনেক গরীব। আমাকে কিছু রিজক এর আমল দিন” হাসান রহ. তাকেও বলেলন নিয়মিত এস্তেগফার করো।

এমনিভাবে অপর এক ব্যক্তি এসে সন্তান হওয়ার আমল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বললেন, নিয়মিত এস্তেগফার করো।” সেখানে উপস্থিত ছাত্ররা জিজ্ঞেস করল, “ হুজুর সবাইকে একই পরামর্শই দিলেন যে?”

বিখ্যাত তাবেয়ী হাসান বসরী রহ.তখন বললেন “আমি নিজের পক্ষ থেকে কিছুই বলি নি। এটা বরং আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা তার পবিত্র কুরআনে শিখিয়েছে। তারপর তিনি সুরা নুহ এর আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন। (তাফসীরে কুরতুবী ১৮/৩০৩)

নুহ আ. বললেন “তোমরা তোমাদের রবের কাছে নিয়মিত এস্তেগফার করো। ( ক্ষমা চাও) নিশ্চয় তিনি অনেক ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপরে অজস্র বারিধারা ও রহমত বর্ষণ করবেন। তিনি তোমাদের ধন-সম্পদ এবং সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধির মাধ্যমে তোমাদের সাহায্য করবেন। তোমাদের জন্যে উদ্যান তৈরি করবেন, তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন।” (সুরা নূহ- ১০-১২)

সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার দোয়াঃ-

اَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّىْ لآ إِلهَ إلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّمَا صَنَعْتُ، أبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَىّ وَأَبُوْءُ بِذَنْبِىْ فَاغْفِرْلِىْ، فَإِنَّهُ لاَيَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ

হযরত শাদ্দাদ ইবনে আওস রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দোয়া পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে’।

হতাশা, মানসিক কষ্ট, মন খারাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এই দোয়ার ফলে।

যাদের বিয়ে হচ্ছে না, বা যাদের সন্তান হচ্ছে না তারা এই দোয়া বেশি বেশি পড়তে পারেন।

যাদের অভাব অনটন লেগেই আছে তারা বেশি বেশি এই দোয়া পাঠ করবেন।

23/03/2024

আমার একজন চাচ্চু আছে সে যখন আম্মুর সাথে রাগ করে তখন তার ছোট্ট একটি ব্যাগ গুছিয়ে বলে"আমি আল্লাহর কাছে চলে যাবো"

সে তার ব্যাগের মধ্যে তার রসদপত্র ছোট গাড়ি, প্লেন সাথে টিস্যু নিয়ে বের হয় রওনা দেওয়ার জন্য।

ছোট এই ৪ বছরের শিশুটির আল্লাহর উপর কত ভরসা! এত ছোট বয়সেই আল্লাহর কাছে চায়, আল্লাহর উপর ভরসা করে প্রত্যাশা করে, কতই ভালো হতো আমাদের দেশের প্রতিটি শিশু এমন ভাবে গড়ে উঠতো!

মা -বাবার নিকট থেকে খোদা ভীতির শিক্ষা ও ইসলামী শিষ্টাচার শিক্ষা পেতো তাহলে আমাদের আগামী প্রজন্ম আরো সুন্দর ভাবে গড়ে উঠতো,

12/03/2024

ইনশাআল্লাহ????

11/03/2024

✅নতুন চাঁদ দেখার দো‘আ :

اَللهُ أَكْبَرُ اَللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيْمَانِ وَالسَّلاَمَةِ وَالْإِسْلاَمِ وَالتَّوْفِيْقِ لِمَا تُحِبُّ وَتَرْضَى، رَبِّىْ وَرَبُّكَ اللهُ

উচ্চারণ : আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হুম্মা আহিল্লাহূ ‘আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমা-নি, ওয়াস্‌সালা-মাতি ওয়াল ইসলা-মি, ওয়াত্‌তাওফীক্বি লিমা তুহিববু ওয়া তারযা; রব্বী ওয়া রব্বুকাল্লা-হ ।

অর্থ : আল্লাহ সবার চেয়ে বড়। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের উপরে চাঁদকে উদিত করুন শান্তি ও ঈমানের সাথে, নিরাপত্তা ও ইসলামের সাথে এবং আমাদেরকে ঐ সকল কাজের ক্ষমতা দানের সাথে, যা আপনি ভালবাসেন ও যাতে আপনি খুশী হন। (হে চন্দ্র!) আমার ও তোমার প্রভু আল্লাহ’।[106]

11/03/2024

◉◉ রমাযান মাসের বৈশিষ্ট্য ও তার রোযার মাহাত্ম্য

রমাযান শব্দটি ‘রম্য’ ধাতু থেকে উৎপত্তি। এর মানে হল কঠিন গরম, জ্বালিয়ে দেওয়া। চান্দ্র মাসগুলোর যখন প্রাচীন নাম বাদ দিয়ে আরবী ভাষায় নতুন নাম দেওয়া হয়, তখন রমাযান মাসটি পরে কঠিন গরমের সময়। আর তাকেই ভিত্তি করে তার ‘রামাযান’ নামকরণ করা হয়। অবশ্য রমাযান মাসের রোযা ফরয হওয়ার পর তার নাম সার্থক হয়। যেহেতু উক্ত মাসে ক্ষুৎপিপাসায় রোযাদারের পেট জ্বলে থাকে।

রমাযানের মাসের একাধিক এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা অন্যান্য মাসে নেই। যেমনঃ-

১। এই মাসের নাম কুরআন মাজীদে উল্লেখিত হয়েছে। (দ্রষ্টব্য কুরআনুল কারীম ২/১৮৫)

পক্ষান্তরে অন্য মাসের নাম উল্লেখ করা হয়নি।

২। এই মাস আসার সময় মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) তাঁর সাহাবাগণকে সুসংবাদ দিতেন।

৩। রমাযান হল বর্কতময় পবিত্র মাস। এ মাসে বর্কত অবতীর্ণ হয়।

৪। মহান আল্লাহ এই মাসের রোযা ফরয করেছেন।

৫। এই মাসে জান্নাতের দ্বারসমূহ উন্মুক্ত করা হয় এবং একটা দ্বারও বন্ধ থাকে না।

৬। এই মাসে রহমতের সকল দরজা খুলে দেওয়া হয়।[1]

৭। এই মাসে জাহান্নামের দ্বারসমূহ রুদ্ধ করা হয় এবং একটা দ্বারও খোলা থাকে না।

উল্লেখ্য যে, বেহেশ্তের সকল দরজা খুলে দেওয়ার কারণ হল, যাতে করে আমলকারী তা শুনে আমলে আগ্রহ ও উৎসাহ পায় এবং তাতে প্রবেশ করার জন্য প্রস্ত্ততি গ্রহণ করে। আর দোযখের সকল দরজা বন্ধ করার কারণ হল, যাতে আমলকারী এই মাসে পাপে লিপ্ত না হয় এবং তাতে প্রবেশ না করে বসে। এর অর্থ এই নয় যে, যে ব্যক্তি রমাযান মাসে মারা যাবে সে বিনা হিসাবে সোজা বেহেশ্তে যাবে।[2]

৮। উচ্ছৃঙ্খল শয়তান দলকে এই মাসে বন্দী করে রাখা হয়।[3] অর্থাৎ, তাদেরকে শিকল ও বেড়ি দিয়ে বেঁধে আটকে রাখা হয়। ফলে তারা রমাযানে সেই পাপাচরণ ঘটাতে সক্ষম হয় না, যতটা অন্য মাসে সক্ষম হয়। এ জন্য দেখা যায় যে, অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসে শয়তানের কুমন্ত্রণা, চক্রান্ত এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করার কাজ কম ঘটে থাকে। বরং শয়তান রমাযান মাসকে ভয় করে, যেমন ভয় করে আযান ও ইকামতকে এবং তার শব্দ শুনে পাদতে পাদতে পলায়ন করে।

কিন্তু আমরা এ মাসেও যে পাপাচরণ ও শয়তানী কর্মকান্ড ঘটতে দেখে থাকি তা উক্ত কথার বিরোধী নয়। কারণ, পাপ কেবল শয়তানই ঘটায় না। বরং মন্দপ্রবণ মানুষের মনও এমনিতেই পাপ করে থাকে। যে মন শয়তানের কুমন্ত্রণা সত্বর গ্রহণ করে থাকে এবং শয়তানের তাসীর কম বা বন্ধ হয়ে গেলেও সেই মন নিজেই পাপ সৃষ্টি করে। এটি হল মানুষের ‘নাফ্সে আম্মারাহ।’ যে নাফ্স বা মন শয়তানের প্রতিনিধিত্ব করে এবং সেই পাপাচরণ ঘটিয়ে থাকে। নাঊযু বিল্লাহি মিন যালিক।[4]

৯। রমাযান মাসে আসমানের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করা হয়।[5]

১০। এই মাসে দুআ কবুল হয়। মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘(রমাযান মাসের) প্রত্যেক রাতে ও দিনে প্রত্যেক মুসলিমের দুআ কবুল করা হয়।’’[6]

১১। এই মাসে রয়েছে এমন একটি রাত্রি, যা হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি এই রাতের মঙ্গল থেকে বঞ্চিত হয়, সে আসলে সকল মঙ্গল থেকে বঞ্চিত। আর একান্ত বঞ্চিত ব্যক্তি ছাড়া সে মঙ্গল থেকে কেউ বঞ্চিত হয় না।[7]

১২। এই মাসের প্রত্যেক রাত্রে একজন আহবানকারী (ফিরিশ্তা) আহবান করে বলেন, ‘ওহে কল্যাণকামী! তুমি অগ্রসর হও। আর ওহে মন্দকামী! তুমি ক্ষান্ত হও।’

১৩। এই মাসের প্রত্যেক রাত্রে মহান আল্লাহ দোযখ থেকে মুসলিম মুক্ত করে থাকেন।[8]

১৪। রমাযান মাস হল সবর ও ধৈর্যের মাস। যেহেতু রোযা ছাড়া অন্য ইবাদতে সেইরূপ ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হয় না। মুসলিম এই মাসে পূর্ণ ৩০ বা ২৯টি দিনই পানাহার, স্ত্রী-মিলন এবং অন্যান্য রোযাবিরোধী সকল কর্ম থেকে ধৈর্যের সাথে বিরত থাকে। তাই মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) এই মাসকে ‘ধৈর্যের মাস’ বলে অভিহিত করেছেন।[9] আর তিনি বলেছেন, ‘‘ধৈর্যের (রমাযান) মাসে রোযা আর প্রত্যেক মাসের তিনটি রোযা অন্তরের বিদ্বেষ ও খট্কা দূর করে দেয়।’’[10]

১৫। রমাযান হল কুরআনের মাস। কুরআন পঠন-পাঠন ও তেলাঅতের মাস। প্রশংসার অধিকারী বিজ্ঞানময় আল্লাহর তরফ থেকে কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার মাস। এই মাসে কুরআন ‘লাওহে মাহফূয’ থেকে দুনিয়ার আসমানের প্রতি অবতীর্ণ হয়, অথবা কুরআন অবতীর্ণ হতে শুরু হয় এই পবিত্র মাসে। মহান আল্লাহ বলেন,

﴿شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدىً لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ﴾

‘‘রমাযান মাস; যে মাসে মানুষের দিশারী এবং সৎপথের স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারীরূপে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে। অতএব তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোযা রাখে।’’ (কুরআনুল কারীম ২/১৮৫)

আর কেবল কুরআনই নয়; বরং অন্যান্য আসমানী গ্রন্থসমূহও অবতীর্ণ হয়েছে এই বর্কতময় মাসেই। ‘‘ইবরাহীমের সহীফাসমূহ অবতীর্ণ হয়েছে রমাযান মাসের প্রথম রাতে, তাওরাত অবতীর্ণ হয়েছে রমাযানের সপ্তম রাতে, ইঞ্জীল অবতীর্ণ হয়েছে রমাযানের ১৪তম রাতে, যাবূর অবতীর্ণ হয়েছে রমাযানের ১৯শের রাতে এবং কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে রমাযানের ২৫শের রাতে।’’[11]

১৬। রমাযান মাসে বিস্ময়কর বড় বড় বিজয় দানের মাধ্যমে মহান আল্লাহ ইসলামকে সাহায্য করেছেন, মুসলিমদেরকে মর্যাদা দিয়েছেন। এই মাসেই বদর যুদ্ধে বদর প্রান্তরে মুসলিমদের আধ্যাত্মিক শক্তিমত্তা, ঈমানী ভিত্তির সুদৃঢ়তা এবং প্রতীতির অবিচলতা প্রকাশ পায়। আল্লাহ তাআলা এই দিনে তাঁদেরকে সাহায্য করেন এবং শত্রুর উপর বিজয়ী করেন।

অষ্টম হিজরীর রমাযান মাসে মক্কা বিজয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তাঁদেরকে সাহায্য করেন। যার পর মুসলিমরা স্থিতিশীলতা পেলেন এবং ইসলাম পূর্ণরূপে প্রতিষ্ঠা লাভ করল।[12]

১৭। রমাযান মাসে কোন কোন আমলের বহুগুণ সওয়াব লাভ হয়। এ মাসে উমরাহ আদায় আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর সাথে হজ্জ করার সমান।[13]

পক্ষান্তরে এ মাসের রোযা রাখার সওয়াব প্রসঙ্গে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন,

(ক) ‘‘যে ব্যক্তি ঈমান ও বিÇবাসের সাথে এবং সওয়াবের আশা রেখে রমাযানের রোযা রাখবে তারও পূর্বেকার পাপরাশি মাফ হয়ে যাবে।’’[14]

(খ) ‘‘পাঁচ ওয়াক্ত নামায, এক জুমআহ হতে অপর জুমআহ পর্যন্ত ও এক রমাযান অপর রমাযান পর্যন্ত উভয়ের মধ্যবর্তীকালের সংঘটিত পাপরাশিকে মোচন করে দেয়; যদি কাবীরা গোনাহ থেকে দূরে থাকা হয় তবে।’’[15]

(গ) এক ব্যক্তি মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে হাজির হয়ে আরজ করল, ‘হে আল্লাহর রসূল! আপনার অভিমত কি? যদি আমি সাক্ষ্য দিই যে, আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই এবং আপনি আল্লাহর রসূল, পাঁচ-ওয়াক্ত নামায পড়ি, যাকাত আদায় করি এবং রমাযানের রোযা পালন করি, তাহলে আমি কাদের দলভুক্ত হব?’ উত্তরে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘‘তুমি সিদ্দীক ও শহীদগণের দলভুক্ত হবে।’’[16]

[1] (সিলসিলাহ সহীহাহ, আলবানী ১৩০৭, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৪৭১নং) [2] (ফাসিঃ ২২পৃঃ) [3] (বুখারী ১৮০, মুসলিম ১০৭৯নং) [4] (দুরুসু রামাযান অকাফাত লিস্-সায়েমীন ২১পৃঃ) [5] (বুখারী ১৮৯৯, আহমাদ, মুসনাদ, নাসাঈ, সিলসিলাহ সহীহাহ, আলবানী ১৮৬৮নং) [6] (বাযযার, সহীহ তারগীব, আলবানী ৯৮৮নং) [7] (সহীহ ইবনে মাজাহ, আলবানী ১৩৩৩, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৩৫১৯নং) [8] (আহমাদ, মুসনাদ ৪/৩১২, ৫/৪১১, নাসাঈ, সহীহ ইবনে মাজাহ, আলবানী ১৩৩১নং) [9] (সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৩৮০৩নং) [10] (বায্যার, ত্বাবারানী, মু’জাম, ইবনে হিববান, সহীহ, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৩৮০৪নং) [11] (আহমাদ, মুসনাদ, ত্বাবারানী, মু’জাম, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ১৪৯৭, সিলসিলাহ সহীহাহ, আলবানী ১৫৭৫নং) [12] (সাওমু রামাযান ৮-১৩পৃঃ) [13] (বুখারী ১৮৬৩, মুসলিম ১২৫৬, আবূ দাঊদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, দারেমী, সুনান) [14] (বুখারী ৩৮, ১৯০৮, মুসলিম ৭৬০, আবূ দাঊদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ) [15] (আহমাদ, মুসনাদ ২/৩৫৯, ৪০০, ৪১৪, মুসলিম ২৩৩নং) [16] (বায্যার, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ, ইবনে হিববান, সহীহ, সহীহ তারগীব, আলবানী ৯৮৯নং)

11/03/2024

যে অন্য মুসলিমকে আগে সালাম দেয়!
সেই আল্লাহর অধিক নিকটবর্তী!
আলহামদুলিল্লাহ
তিরমিজি ২৬৯৪

11/03/2024

আল্লাহ বলেন, আমি ৬টি জিনিসকে লুকিয়ে রেখেছি ৬টি স্থানে। কিন্তু মানুষ তা খুঁজে বেড়ায় ভিন্ন জায়গায়।

১. আমি দ্বীন ইসলামকে রেখেছি ক্ষুধা, দারিদ্রতা ও ধৈর্যের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে উদরপূর্তি ও দুনিয়ার স্বচ্ছলতার মধ্যে।

২. আমি সম্মান রেখেছি শেষ রাতের ইবাদতে, কিন্তু মানুষ খোঁজে, শাসক ও ক্ষমতাবানের সাহচর্যে।

৩. আমি সুখ স্বাচ্ছন্দ্য রেখেছি জান্নাতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে দুনিয়াতে।

৪. আমি বড়ত্ব রেখেছি বিনয় ও নম্রে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে অহংকারে।

৫. আমি ধনী হওয়া রেখেছি অল্প তুষ্টিতে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে লোভ- লালসার মধ্যে।

৬. আমি দোয়া কবুল হওয়াকে নিহিত রেখেছি হালাল উপার্জনের মধ্যে, কিন্তু মানুষ তা খোঁজে হারাম উপার্জনে।

আল্লাহ পাক আমাদেরকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফিক দান করুন,
আ-মীন।

11/03/2024

"আলহামদুলিল্লাহ"
আজকে বাংলাদেশ এ প্রথম তারাবি।
কালকে প্রথম রোজা।
🫶☺️😍🙋‍♂️

11/03/2024

চারদিকে রমজানের সুগন্ধ! এটা সাধারন কোনো অনুভূতি না! একটা সুন্দর অনুভূতি,

রমজান, সেহরী, তারাবীহ, তাহাজ্জুদ, ইফতার! একটা বছর পর এমন অনুভূতি

পেতে সৌভাগ্য লাগে, হায়াত লাগে, আলহামদুলিল্লাহ!🖤

11/03/2024

রমজানের প্রস্তুতি হিসেবে ১২টি কাজ শুরু করে দিন

১/ বেশি বেশি তওবা-ই-স্তেগফার করুন।
২/ রমজানের ফজিলত ও মাসায়েল জানার চেষ্টা করুন।
৩/ মা-গফিরাত ও নাজাত লাভে বদৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হোন।
৪/ পূর্বের কাজা রোজা থাকলে সেগুলো আদায় করুন।
৫/ সোশ্যাল মিডিয়া ও মোবাইল নি-য়ন্ত্রণ করুন।
৬/ তান্তরকে হিং-সা-বিদ্বে-ষ এবং শি-রক থেকে পরিচ্ছন্ন করুন।
৭/ গত রমজানের ভুলগুলোকে চিহ্নিত করুন।
৮/ রমজান মাসের আমলগুলোর রিহার্সাল করুন।
৯/ পুরো রমজান মাসের সময়সূচি নির্ধারণ করুন।
১০/ শাবান মাসের শেষ দিনে রমজানের চাঁদ দেখার চেষ্টা করুন।
১১/ আল্লাহ তায়ালার কাছে তৌফিক কামনা করুন।

11/03/2024

"তিনিই সে সত্তা যিনি তোমাদের জন্য এ পৃথিবীর সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ।"

(সূরা-আল-বাকারা ২৯)

11/03/2024
Photos from Iqra Academy's post 10/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ।। সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেছে আজ ১০ মার্চ ২০২৪ প্রথম তারাবীহ নামাজ ১১ মার্চ ২০২৪ প্রথম রোজা।। সবাইকে জানাই পবিত্র রমাদান মোবারক।।

রমযনের রোযা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের অন্যতম। ঈমান, নামায ও যাকাতের পরই রোযার স্থান। রোযার আরবি শব্দ সওম, যার আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। পরিভাষায় সওম বলা হয়-প্রত্যেক সজ্ঞান, বালেগ মুসলমান নর-নারীর সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোযার নিয়তে পানাহার, স্ত্রী সহবাস ও রোযাভঙ্গকারী সকল কাজ থেকে বিরত থাকা। সুতরাং রমযান মাসের চাঁদ উদিত হলেই প্রত্যেক সুস্থ, মুকীম প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ এবং হায়েয-নেফাসমুক্ত প্রাপ্তবয়স্কা নারীর উপর পূর্ণ রমযান রোযা রাখা ফরয। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন-

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ

(তরজমা) হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমন ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার।-সূরা বাকারা (২) : ১৮৩

অন্য আয়াতে ইরশাদ করেছেন-

فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ

(তরজমা) সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তিই এ মাস পাবে, সে যেন অবশ্যই রোযা রাখে।- সূরা বাকারা (২) : ১৮৫

10/03/2024

সঠিক টা জানেন কি??

10/03/2024

রাসুল ﷺ বলেন,যে ব্যক্তি কোন মুমিনের কোন পার্থিব জীবনের কষ্ট দূর করলো, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার থেকে একটি কষ্ট দূর করবেন।

(সহিহ মুসলিমঃ ১৩৪৮)

10/03/2024

হে মা'বুদ এই পবিত্র রমযান মাসের উসিলায় আপনি আমাদের গুনাহ গুলো মাহফ করে দিন??

সবাই বলি আমিন 😔🤲

10/03/2024

আমার মতো কাদের এই তিনটা লাইন পছন্দ অবশ্যয় কমেন্ট করে যানাবেন??
এবং পবিত্র রমযান মাস আসাই কারা খএশি হয়েছেন 🙂
হয়ে থাকলে আলহামদুলিল্লাহ বলে যাবেন!!

10/03/2024

‎রামাযান মাস আসার পূর্বক্ষণে রোযা পালন করো না।

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
🟢 রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
তোমরা রমযান মাস শুরুর এক দিন বা দু’দিন আগে রোযা পালন করো না। হ্যাঁ, তবে যে লোক অভ্যাসমত রোযা পালন করে সে লোক ঐ দিনে রোযা পালন করতে পারে।

সহীহ্‌, ইবনু মাজাহ (১৬৫০), বুখারী, মুসলিম।

জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৬৮৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com

10/03/2024

নিশ্চয়ই আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন।আল্লাহ সবকিছুর জন্য একটি পরিমাণ নির্ধারণ করে রেখেছেন।
(সূরা আত-তালাক: 3)

10/03/2024

যে ব্যক্তি
আন্তরিক ও বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেয়।
তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।
(সহীহ মুসলিম-৩৮৫)

10/03/2024

সঠিক সময়ে নামাজ আদায় করা, আল্লাহর নিকট অন্যতম সর্বাধিক প্রিয় আমল ।
--------(মুসলিম - ১৫৫)-------

09/03/2024

🌺 প্রিয় রাসূল (সাঃ) বলেন 💞💞
"রাতে আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমালে একজন ফেরেশতা সারা রাত পাহারা দেয়"। (সহীহ বুখারীঃ- ২৩১১)

09/03/2024

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম:-
"আমার বান্দাদের কে সংবাদ দাও যে, আমি বড়ই ক্ষমাশীল ও বড়ই দয়ালু"।
[সূরা আল হিজর-৪৯]
আলহামদুলিল্লাহ্🤲

Want your school to be the top-listed School/college in Manikganj?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address


Manikganj

Other Schools in Manikganj (show all)
কালীগঙ্গা শিল্প বিদ্যায়তন কালীগঙ্গা শিল্প বিদ্যায়তন
Village: Putiajani, Upzilla: Ghior
Manikganj, 1800

Kaliganga Art Institute, a graduate level art education center. Located in Manikganj, Bangladesh.

Daulatpur ldeal School Daulatpur ldeal School
Daulatpur
Manikganj, 1860

Muktijoddha Dr. Md. Haider Ali Miah School And College, Manikganj Muktijoddha Dr. Md. Haider Ali Miah School And College, Manikganj
মির্জাপুর, তরা, ‍ঘিওর, ‍মানিকগঞ্জ। (Mirjapur, Tara, Ghior, Manikganj)
Manikganj, 1800

Our school introduction

Kakjor GPS Online School Kakjor GPS Online School
Manikganj

কাকজোর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

Meghshimul Govt. Primary School Meghshimul Govt. Primary School
Boitara, Word No 2
Manikganj, 1800

Teaching Online

DTSC Manikganj DTSC Manikganj
Manikganj, 1800

Dewan Technical School & College (DTSC) is a private technical school in Manikganj.

Mahmud's academy Mahmud's academy
Singair
Manikganj, 1800

আমাদের পেজে আপনাদের স্বাগতম। শিক্ষা ?

Amtali F.S High School, Daulatpur, Manikganj. Amtali F.S High School, Daulatpur, Manikganj.
Amtali, Daulatpur
Manikganj, 1860

DNA Coaching center DNA Coaching center
Debendra College Road, Manikganj Sadar
Manikganj, 1800

Coaching for SSC and HSC

Faizunnesa High School Baraid, Saturia, Manikganj Faizunnesa High School Baraid, Saturia, Manikganj
Baraid, Saturia
Manikganj, 1810

Not yet explain later

Afroza Ramzan Girls School and College Afroza Ramzan Girls School and College
Shohid Rofiq Shorok
Manikganj

All students of Afroza Ramzan Girls School & College.Not a official page .Only for Students of ARGSC