M.H.pig

لا إله إلاه محمد رسول الله

03/12/2022
Photos from M.H.pig's post 24/11/2022

ইনশাআল্লাহ

21/11/2022

১। ওজুকে ঈমানের অর্ধেক হিসাবে গণ্য করা হয়েছে:

عَنْ أَبِي مَالِكٍ الْأَشْعَرِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ: الطُّهُورُ شَطْرُ الْإِيمَانِ

আবূ মালিক আশআ'রী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন: পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক।[সহীহ; মুসলিম (২২৩) ]

২। ওযূ ছোট-ছোট পাপগুলো মোচন করে:

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ: إِذَا تَوَضَّأَ الْعَبْدُ الْمُسْلِمُ - أَوِ الْمُؤْمِنُ - فَغَسَلَ وَجْهَهُ خَرَجَ مِنْ وَجْهِهِ كُلُّ خَطِيئَةٍ نَظَرَ إِلَيْهَا بِعَيْنَيْهِ مَعَ الْمَاءِ - أَوْ مَعَ آخِرِ قَطْرِ الْمَاءِ -، فَإِذَا غَسَلَ يَدَيْهِ خَرَجَ مِنْ يَدَيْهِ كُلُّ خَطِيئَةٍ كَانَ بَطَشَتْهَا يَدَاهُ مَعَ الْمَاءِ أَوْ مَعَ آخِرِ قَطْرِ الْمَاءِ -، فَإِذَا غَسَلَ رِجْلَيْهِ خَرَجَتْ كُلُّ خَطِيئَةٍ مَشَتْهَا رِجْلَاهُ مَعَ الْمَاءِ - أَوْ مَعَ آخِرِ قَطْرِ الْمَاءِ - حَتَّى يَخْرُجَ نَقِيًّا مِنَ الذُّنُوبِ
(ক) আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূল (ﷺ) বলেছেন: কোন মুসলিম বান্দা ওযূর সময় যখন মুখম-ল ধৌত তখন তার চোখ দিয়ে অর্জিত গুনাহ পানির সাথে অথবা (তিনি বলেছেন) পানির শেষ বিনদুর সাথে বের হয়ে যায়। যখন সে দু‘খানা হাত ধৌত করে তখন তার দু’হাতের স্পর্শের মাধ্যমে সব গুনাহ পানির সাথে অথবা পানির শেষ বিনদুর সাথে ঝরে যায়। অতঃপর যখন সে পা দু‘খানা ধৌত করে, তখন তার দু‘পা দিয়ে হাঁটার মাধ্যমে অর্জিত সব গুনাহ পানির সাথে অথবা পানির শেষ বিনদুর সাথে ঝরে যায়, এভাবে সে যাবতীয় গুনাহ থেকে মুক্ত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নণ হয়ে যায়।[সহীহ; মুসলিম (২৪৪)]

عَنْ عُثْمَانَ،: إِنَّ رَسُول اللهِ ﷺ قَالَ: مَنْ تَوَضَّأَ هَكَذَا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ، وَكَانَتْ صَلَاتُهُ وَمَشْيُهُ إِلَى الْمَسْجِدِ نَافِلَةً

(খ) উসমান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেছেন: যে ব্যক্তি আমার এই ওযূর ন্যায় ওযূ করবে তার পূর্বকৃত সব গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। ফলে তার সালাত ও মাসজিদে যাওয়া অতিরিক্ত আমল হিসেবে গণ্য হবে।[সহীহ; মুসলিম (২২৯) ]

যে ব্যক্তি এ ওযূ করার পর ফরয ও নফল সালাত আদায় করবে তার জন্য এ ফযীলত ও সাওয়াবের তা‘কীদ দেয়া হয়েছে। যেমন
(গ) উসমান (রাঃ) এর হাদীসে আছে, তিনি রাসূল (ﷺ) এর ওযূর বিবরণের হাদীসে বলেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন:
مَنْ تَوَضَّأَ مِثْلَ وُضُوئِي هَذَا ثُمَّ قَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ لَا يُحَدِّثُ فِيهِمَا نَفْسَهُ غُِفرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

অর্থাৎ: যে ব্যক্তি আমার এই ওযূর ন্যায় ওযূু করার পর একাগ্র চিত্তে দু‘রাকআত সালাত পড়বে এবং এ সময় অন্য কোন ধারণা তার অন্তরে উদয় হবে না। তাহলে তার পূর্বকৃত সব গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।[সহীহ; বুখারী (৬৪৩৩), মুসলিম (২২৬) ]

20/11/2022

পাঠ 1
হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করতাম

إِنَّ اللَّهَ لَعَنَ الْكَافِرِينَ وَأَعَدَّ لَهُمْ سَعِيرًا - خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا لَّا يَجِدُونَ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا - يَوْمَ تُقَلَّبُ وُجُوهُهُمْ فِي النَّارِ يَقُولُونَ يَا لَيْتَنَا أَطَعْنَا اللَّهَ وَأَطَعْنَا الرَّسُولَا

নিশ্চয় আল্লাহ কাফেরদেরকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তাদের জন্যে জলন্ত অগুন (জাহান্নাম) প্রস্তুত রেখেছেন। তথায় তারা অনন্তকাল থাকবে এবং কোনো অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না। যেদিন আগুনে তাদের মুখমণ্ডল ওলট-পালট করা হবে; সেদিন তারা বলবে-

হায়। আমরা যদি আল্লাহর আনুগত্য করতাম ও রসূলের আনুগত্য করতাম। ( সুরা আহজাব : আয়াত ৬৪-৬৬)

সেদিন এসব অবিশ্বাসীরা আল্লাহর কাছে তাদের নেতা তথা পথভ্রষ্টকারীদের ব্যাপারে অভিযোগ করবে আর তাদের দ্বিগুণ শাস্তির আবেদন করবে। আল্লাহ তাআলা বলেন-

وَقَالُوا رَبَّنَا إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا وَكُبَرَاءنَا فَأَضَلُّونَا السَّبِيلَا - رَبَّنَا آتِهِمْ ضِعْفَيْنِ مِنَ الْعَذَابِ وَالْعَنْهُمْ لَعْنًا كَبِيرًا

‘তারা আরও বলবে, হে আমাদের পালনকর্তা,! আমরা আমাদের নেতা ও বড়দের কথা মেনেছিলাম, অতপর তারা আমাদের পথভ্রষ্ট করেছিল। হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি তাদের দ্বিগুণ শাস্তি দিন এবং তাদের মহা অভিসম্পাত করুন।’ (সুরা আহজাব : আয়াত ৬৭-৬৮

16/11/2022

আল্লাহর ৯৯টি নাম
১. الله - আল্লাহ - আল্লাহ
যদি কেউ প্রতিদিন এই নামটি ১০০০ বার পাঠ করে, তবে আল্লাহ আপনার হৃদয় থেকে সমস্ত সন্দেহ এবং অনিশ্চয়তা দূর করবেন এবং দৃঢ় সংকল্প ও বিশ্বাসের ব্যবস্থা করবেন।

২. الرَّحْمَنُ - আর-রহমান - সবচাইতে দয়ালু, কল্যাণময়, করুণাময়
যিনি প্রত্যেক ফরয (বাধ্যতামূলক) নামাজের পর এই নামটি ১০০ বার পাঠ করবে আল্লাহ তার স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দিবেন, এবং ভারী হৃদয় থেকে মুক্ত হবে।

৩. الرحيم - আর-রহী'ম - অতিশয়-মেহেরবান
যিনি প্রত্যেক ফজর নামাজের পরে এই নামটি ১০০ বার পাঠ করবে তিনি প্রত্যেকে তার প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হতে দেখবেন এবং তিনি সমস্ত দুনিয়াবী বিপর্যয় থেকে নিরাপদ থাকবেন।

৪. الْمَلِكُ - আল-মালিক - অধিপতি
যে ফজরের নামাজের পরে প্রতিদিন এই নামটি বহুবার পাঠ করে সে আল্লাহর অনুগ্রহে ধনী হবে।

৫. الْقُدُّوسُ - আল-ক্বুদ্দূস - পূতঃপবিত্র, নিখুঁত
প্রতিদিন যদি কেউ এটি ১০০ বার পাঠ করে তবে বিপদ কখনই কাছে আসে না।৬. السَّلَامُ - আস-সালাম - শান্তি এবং নিরাপত্তার উৎস, ত্রাণকর্তা
যে ব্যক্তি এই নামটি অসুস্থ ব্যক্তির কাছে ১৬০ বার পাঠ করবে , আল্লাহ তাকে সুস্থ করতে সহায়তা করবেন যিনি এই নামটি ঘন ঘন পাঠ করবে আল্লাহ তাকে সমস্ত দুনিয়াবী বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবেন ।

৭. الْمُؤْمِنُ - আল-মু’মিন - জামিনদার, সত্য ঘোষণাকারী
এই নামটি ৬৩১ বার পাঠ করলে সে ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকবে।

৮. الْمُهَيْمِنُ - আল-মুহাইমিন - অভিভাবক, প্রতিপালক
যে গোসল করে দুই রাকাত নামায আদায় করে এবং এই নামটি আন্তরিকভাবে একাগ্রতার সাথে ১০০ বার পাঠ করে, আল্লাহ তার বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অবস্থাও পবিত্র করেন।

৯. الْعَزِيزُ - আল-’আযীয - সর্বশক্তিমান, সবচেয়ে সম্মানিত
যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাযের পরে ৪১ বার এই নামটি পাঠ করে সে অন্যের কাছ থেকে প্রয়োজনের বাইরে স্বাধীন হবে এবং অপমানের পরে সম্মান অর্জন করবে।

১০. الْجَبَّارُ - আল-জাব্বার - দুর্নিবার, সমুচ্চ, মহিমান্বিত
যে এই নামটি বার বার পাঠ করে সে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করতে বাধ্য হবে না, এবং সহিংসতা, তীব্রতা বা কঠোরতার দ্বারা প্রকাশিত হবে না।

১১. الْمُتَكَبِّرُ - আল-মুতাকাব্বির - সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত
যে ব্যক্তি এই নামটি অধিক পাঠ করে তাকে মর্যাদা ও সম্মান দেওয়া হবে। প্রতিটি কাজ শুরুর সময় যদি তিনি এই নামটি বারবার পুনরাবৃত্তি করেন তবে তিনি আল্লাহর অনুগ্রহে সাফল্য অর্জন করবেন।

১২. الْخَالِقُ - আল-খলিক্ব - সৃষ্টিকর্তা
যদি কোন ব্যক্তি টানা ৭ দিন ধরে দৈনিক ১০০ বার এই নামটি পাঠ করে আল্লাহ সেই ব্যক্তিকে সৎ পথে পরিচালিত করার জন্য একজন ফেরেশতা নিয়োগ করে দেন।

১৩. الْبَارِئُ - আল-বারি’ - বিবর্ধনকারী, নির্মাণকর্তা, পরিকল্পনাকারী
এই নামটি কেবলমাত্র ইঙ্গিত দেয় যে আল্লাহ সব কিছু অনুপাতে তৈরি করেছেন।

১৪. الْمُصَوِّرُ - আল-মুসউয়ির - আকৃতিদানকারী
২১ বার এই নামটি পাঠ করুন এবং পানিতে ফুঁক দিয়ে একটানা ৭ দিন এটি চালিয়ে যান। রোজা ভাঙার জন্য পানিটি ব্যবহার করুন। ইনশাআল্লাহ, মহিলারা শীঘ্রই একটি সন্তানের দ্বারা আশীর্বাদ পাবেন।

১৫. الْغَفَّارُ - আল-গফ্‌ফার - পুনঃপুনঃ মার্জনাকারী
যে এই নামটি বারবার করে পাঠ করবে আল্লাহ তার পাপ ক্ষমা করে দিবেন।

১৬. الْقَهَّارُ - আল-ক্বহ্‌হার - দমনকারী
যে ব্যক্তি এই নামটি অধিক পাঠ করবে আল্লাহ তার মনের ইচ্ছা পূরণ করবেন। তার হৃদয়কে পৃথিবীর আকর্ষণ দূরে রাখা হবে এবং অন্তরে শান্তি লাভ করবে। এই নামটি অন্যায় থেকে মুক্তিও দেয়।

১৭. الْوَهَّابُ - আল-ওয়াহ্‌হাব - স্থাপনকারী
এটি ঘন ঘন পাঠ করলে দারিদ্র্য দূর হবে। চশতের নামাজের শেষ সেজদায় এটি ৪০ বার পাঠ করা ব্যক্তিকে অনাহার থেকে মুক্তি দেয়।

১৮. الرَّزَّاقُ - আর-রযযাক্ব - প্রদানকারী
যে ব্যক্তি এই নামটি বারবার পাঠ করবে তাকে আল্লাহ তায়ালা রিযিক দান করবেন।

১৯. الْفَتَّاحُ - আল-ফাত্তাহ - প্রারম্ভকারী, বিজয়দানকারী
যে এই নামটির বারবার পাঠ করবে তার হৃদয় উদার হবে এবং তাকে বিজয় দেওয়া হবে।

২০. الْعَلِيمُ - আল-’আলীম - সর্বজ্ঞানী, সর্বদর্শী
যে ব্যক্তি এই নামটি অধিক পাঠ করবে স্বর্গের আলো দ্বারা তার হৃদয় আলোকিত হবে।২১. الْقَابِضُ - আল-ক্ববিদ - নিয়ন্ত্রণকারী, সরলপথ প্রদর্শনকারী
যে এই নামটি ৪ টি টুকরো খাবার (ফল, রুটি ইত্যাদি) এ পাঠ করে এবং 40 দিন ধরে খায় সে ক্ষুধা থেকে মুক্ত থাকবে।

২২. الْبَاسِطُ - আল-বাসিত - প্রসারণকারী
যে ব্যক্তি চশতের নামাযের পরে দুই হাত উঁচু করে ১০ বার এই নামটি পাঠ করে, তারপরে হাত দিয়ে মুখটি ঘষে, সে অভাব থেকে মুক্ত হবে২৩. الْخَافِضُ - আল-খফিদ্ব - (অবিশ্বাসীদের) অপমানকারী
যারা তিন দিন রোযা রেখে এবং চতুর্থ দিনে একত্রিত হয়ে এই নামটি ৭০ বার বার করে পাঠ করবে , আল্লাহ তাদের শত্রু দ্বারা ক্ষতি থেকে মুক্তি দেবেন। যে ব্যক্তি এই নামটি প্রতিদিন ৫০০ বার করে পাঠ করবে তার প্রয়োজনীয়তা আল্লাহ পূর্ণ করবেন।

২৪. الرَّافِعُ - আর-রফীই' - উন্নীতকারী
যে এই নামটি দিনরাত ১০১ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে সম্মান, ঐশর্য এবং যোগ্যতার দিক থেকে উচ্চতর করে তুলবেন।

২৫. الْمُعِزُّ - আল-মুই'জ্ব - সম্মানপ্রদানকারী
যে ব্যক্তি সোমবার বা শুক্রবার রাতে মাগরিবের নামাজের পরে ১৪০ বার এই নামটি পাঠ করবে , আল্লাহ তাকে অন্যের চোখে সম্মানিত করবেন । সে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করবে না।

২৬. الْمُذِلُّ - আল-মুদ্বি'ল্লু - (অবিশ্বাসীদের) বেইজ্জতকারী
যে এই নামটি ৭৫ বার পাঠ করবে তার পক্ষে যারা ঈর্ষা করে এবং ক্ষতি করতে চায় তাদের দ্বারা সে ক্ষতি থেকে মুক্ত থাকবে। আল্লাহ তাকে রক্ষা করবেন।

২৭. السَّمِيعُ - আস-সামী’ - সর্বশ্রোতা
যে ব্যক্তি এই নামটি ৫০০, ১০০ বা ৫০ বার বৃহস্পতিবার চশতের নামাজের পরে কারও সাথে কথা না বলে পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে যা চান তা দান করবেন।

২৮. الْبَصِيرُ - আল-বাছীর - সর্বদ্রষ্টা, সর্ববিষয়-দর্শনকারী
যে ব্যক্তি শুক্রবার বিকেলে নামাজের পরে এই নামগুলি ১০০ বার পুনরাবৃত্তি করে আল্লাহ তাআলা এই ব্যক্তিকে তার দৃষ্টিতে আলোকিত করবেন এবং তাঁর হৃদয় আলোকিত করবেন।

২৯. الْحَكَمُ - আল-হা'কাম - বিচারপতি, অটল বিচারক
যে রাতে এই নামটি বহুবার পাঠ করবে, তার কাছে অনেক রহস্য প্রকাশিত হবে ।

৩০. الْعَدْلُ - আল-আ'দল - নিখুঁত, পরিপূর্ণ-ন্যায়বিচারক
শুক্রবার রাতে বা দিনে আপনি যদি এই নামটি কোনও রুটির টুকরোতে লিখে খেয়ে থাকেন তবে লোকে আপনার কথা মানবে।

৩১. اللَّطِيفُ - আল-লাতীফ - অমায়িক, সকল-গোপন-বিষয়ে-অবগত, অপ্রকাশ্য বিষয় ও সূক্ষ্ম বিষয়াবলী সম্পর্কে অবগত
যে প্রতিদিন এই নামটি ১৩৩ বার পাঠ করবে আল্লাহ তার তার উপার্জন বৃদ্ধি করে দিবেন।

৩২. الْخَبِيرُ - আল-খবীর - সম্যক অবগত, সকল ব্যাপারে জ্ঞাত
যদি কোনও ব্যক্তি স্বার্থপর বাসনা এবং খারাপ অভ্যাসের শিকার হন তবে তিনি নিয়মিত এই নামটি পাঠ করলে তিনি সেগুলি থেকে মুক্তি পাবেন।

৩৩. الْحَلِيمُ - আল-হ়ালীম- ধৈর্যবান, প্রশ্রয়দাতা
যিনি এই নামটি কাগজের টুকরোতে লিখে, এটি জল দিয়ে ধুয়ে ফেলেন এবং যে কোনও কিছুতে সেই জলটি ছিটিয়ে দেয় তিনি ক্ষতি এবং বিপর্যয় থেকে নিরাপদ হয়ে যাবেন ।

৩৪. الْعَظِيمُ - আল-’আযীম - সুমহান
৩৫. الْغَفُورُ - আল-গ’ফূর - মার্জনাকারী৪৫. الْمُجِيبُ - আল-মুজীব - সাড়া দানকারী, উত্তরদাতা, জবাব-দানকারী, কবুলকারী
৩৬. الشَّكُورُ - আশ-শাকূর - সুবিবেচক
৩৭. الْعَلِيُّ - আল-’আলিই - মহীয়ান
৩৮. الْكَبِيرُ - আল-কাবীর - সুমহান
৩৯. الْحَفِيظُ - আল-হা'ফীজ - সংরক্ষণকারী
৪০. الْمُقِيتُ - আল-মুক্বীত - লালনপালনকারী
৪১. الْحَسِيبُ - আল-হাসীব - হিসাব-গ্রহণকারী
৪২. الْجَلِيلُ - আল-জালীল - গৌরবান্বিত
৪৩. الْكَرِيمُ - আল-কারীম - উদার, অকৃপণ, সুমহান দাতা
৪৪. الرَّقِيبُ - আর-রক্বীব - সদা জাগ্রত,অতন্দ্র পর্যবেক্ষণকারী, তত্ত্বাবধায়ক
৪৫. الْمُجِيبُ - আল-মুজীব - সাড়া দানকারী, উত্তরদাতা, জবাব-দানকারী, কবুলকারী
৪৬. الْوَاسِعُ - আল-ওয়াসি’- অসীম, সর্বত্র বিরাজমান
৪৭. الْحَكِيمُ - আল-হাকীম - সুবিজ্ঞ, সুদক্ষ
৪৮. الْوَدُودُ - আল-ওয়াদূদ - স্নেহশীল
৪৯. الْمَجِيدُ - আল-মাজীদ - মহিমান্বিত
৫০. الْبَاعِثُ - আল-বা‘ইস - পুনরুত্থানকারী
৫১. الشَّهِيدُ - আশ-শাহীদ - সাক্ষ্যদানকারী
৫২. الْحَقُّ - আল-হাক্ক্ব - প্রকৃত সত্য,
৫৩. الْوَكِيلُ - আল-ওয়াকীল - সহায় প্রদানকারী,আস্থাভাজন, উকিল৫৪. الْقَوِيُّ - আল-ক্বউই - ক্ষমতাশালী
৫৫. الْمَتِينُ - আল মাতীন - সুদৃঢ়, সুস্থির
৫৬. الْوَلِيُّ - আল-ওয়ালিই - বন্ধু, সাহায্যকারী, শুভাকাঙ্ক্ষী
৫৭. الْحَمِيدُ - আল-হা'মীদ - সকল প্রশংসার দাবীদার, প্রশংসনীয়
৫৮. الْمُحْصِي - আল-মুহছী - বর্ণনাকারী, গণনাকারী
৫৯. الْمُبْدِئُ - আল-মুব্‌দি’ - অগ্রণী, প্রথম প্রবর্তক, সৃজনকর্তা
৬০. الْمُعِيدُ - আল-মু’ঈদ - পুনঃপ্রতিষ্ঠাকারী, পুনরূদ্ধারকারি
৬১. الْمُحْيِي - আল-মুহ'য়ী - জীবনদানকারী
৬২. الْمُمِيتُ - আল-মুমীত - ধ্বংসকারী, মৃত্যু আনয়নকারী
৬৩. الْحَيُّ - আল-হাইয়্যু - চিরঞ্জীব, যার কোন শেষ নাই
৬৪. الْقَيُّومُ - আল-ক্বইয়ূম - অভিভাবক, জীবিকানির্বাহ প্রদানকারী
৬৫. الْوَاجِدُ - আল-ওয়াজিদ - পর্যবেক্ষক, আবিষ্কর্তা, চিরস্থায়ী
৬৬. الْمَاجِدُ - আল-মাজিদ - সুপ্রসিদ্ধ
৬৭. الْوَاحِدُ - আল-ওয়াহি'দ - এক, অনন্য, অদ্বিতীয়
৬৮. الصَّمَدُ - আস-সমাদ - চিরন্তন, অবিনশ্বর, নির্বিকল্প, সুনিপুণ, স্বয়ং সম্পূর্ণ
৬৯. الْقَادِرُ - আল-ক্বদির - সর্বশক্তিমান
৭০. الْمُقْتَدِرُ - আল-মুক্বতাদির - প্রভাবশালী, সিদ্ধান্তগ্রহণকারী
৭১. الْمُقَدِّمُ - আল-মুক্বদ্দিম - অগ্রগতিতে সহায়তা প্রদানকারী
৭২. الْمُؤَخِّرُ - আল-মুয়াক্খির - বিলম্বকারী, অবকাশ দানকারী
৭৩. الْأَوَّلُ - আল-আউয়াল - সর্বপ্রথম, যার কোন শুরু নাই
৭৪ الْآخِرُ - আল-আখির - সর্বশেষ, যার কোন শেষ নাই
৭৫. الظَّاهِرُ - আজ-জ'হির - সুস্পষ্ট, সুপ্রতীয়মান, বাহ্য (যা কিছু দেখা যায়)
৭৬. الْبَاطِنُ - আল-বাত্বিন - লুক্কায়িত, অস্পষ্ট, অন্তরস্থ (যা কিছু দেখা যায় না)
৭৭. الْوَالِيَ - আল-ওয়ালি - সুরক্ষাকারী বন্ধু, অনুগ্রহকারী, বন্ধুত্বপূর্ণ প্রভু
৭৮. الْمُتَعَالِي - আল-মুতা’আলী - সর্বোচ্চ মহিমান্বিত, সুউচ্চ
৭৯. الْبَرُّ - আল-বার্‌র - কল্যাণকারী
৮০. التَّوَّابُ - আত-তাওয়াব - বিনম্র, সর্বদা আবর্তিতমান
৮১. الْمُنْتَقِمُ - আল-মুন্‌তাক্বিম - প্রতিফল প্রদানকারী
৮২. الْعَفُوُّ - আল-’আফুউ - শাস্তি মউকুফকারী, গুনাহ ক্ষমাকারী
৮৩. الرَّءُوفُ - আর-র’ওফ - সদয়, সমবেদনা প্রকাশকারী
৮৪. مَالِكُ الْمُلْكِ - মালিকুল মুলক্‌ - সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী
৮৫. ذُو الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ - জুল জালালি ওয়াল ইকরম - মর্যাদা ও ঔদার্যের প্রভু
৮৬. الْمُقْسِطُ - আল-মুক্বসিত - ন্যায়পরায়ণ, প্রতিদানকারী
৮৭. الْجَامِعُ - আল-জামি’ - একত্র আনয়নকারী, ঐক্য সাধনকারী
৮৮. الْغَنِيُّ - আল-গ’নিই - ঐশ্বর্যবান, স্বতন্ত্র
৮৯. الْمُغْنِي - আল-মুগ’নি - সমৃদ্ধকারী, উদ্ধারকারী
৯০. الْمَانِعُ - আল-মানি’ - প্রতিরোধকারী, রক্ষাকর্তা
৯১ الضَّارُّ - আদ্দর - যন্ত্রণাদানকারী, উৎপীড়নকারী
৯২. النَّافِعُ - আন-নাফি’ - অনুগ্রাহক, উপকর্তা, হিতকারী
৯৩. النُّورُ - আন-নূর - আলোক
৯৪. الْهَادِي - আল-হাদী - পথপ্রদর্শক
৯৫. الْبَدِيعُ - আল-বাদী’- অতুলনীয়, অনিধগম্য
৯৬. الْبَاقِي - আল-বাকী - অপরিবর্তনীয়, অনন্ত, অসীম, অক্ষয়
৯৭. الْوَارِثُ - আল-ওয়ারিস' - সবকিছুর উত্তরাধিকারী
৯৮. الرَّشِيدُ - আর-রশীদ - সঠিক পথের নির্দেশক
৯৯. الصَّبُورُ - আস-সবূর - ধৈর্যশীল

15/11/2022

আল্লাহ সুবাহানাতালা আমাদের জীবনের সকল প্রকার গুনা ক্ষমা করে তার খাটি মুত্তাকী অলি হিসাবে সবাইকে আল্লাহতালা কবুল করুক আমিন সুম্মা আমীন

15/11/2022

শেষ বিচারের দিন। আমাদের জন্য একমাত্র সুপারিশকারি। হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)

15/11/2022

সূরা ফাতিহা পড়ে যে বান্দা আল্লাহর কাছে রোগের শেফা চাইবে মহান আল্লাহ- তার বান্দাকে ওই রোগ হতে শিফা দান করবেন। (নাসায়ী- ৩১৯) 🌿🌿

15/11/2022

💜🌹কোনো মানুষকে বন্ধু হিসেবে নির্বাচন করতে হলে যে গুণকে অগ্রাধিকার দিতে হবে তা বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গী হও।’
,,,
,,,,,, (সুরা তাওবা : আয়াত ১১৯),,,,🌹

বন্ধুত্বের একটা গুরুত্বপূর্ণ নীতি হলো সততা রক্ষা করা। বন্ধুকে সম্মান করা বন্ধুত্বের নীতিমালার আরেকটি বৈশিষ্ট্য। বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার হচ্ছে অসুখ-বিসুখ, বিপদ-আপদেও বন্ধুত্ব অটুট রাখা। বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ব্যক্তিগত অহমিকা বা গর্ব পরিহার করা। বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক যখন গভীর হয় তখন এক বন্ধু আরেক বন্ধুর কাছ থেকে কেবল যে সম্মানই পায় তা-ই নয় বরং নিজেকে কেউ বড়ো করে দেখারও চেষ্টা করে না, অহংকারও করে বেড়ায় না

এছাড়া প্রকৃত বন্ধুর দায়িত্ব হলো- সে কখনও কোনো কারণে বন্ধুর মনে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকবে, অসাক্ষাতে কোনো বন্ধুর নামে খারাপ কথা বলবে না, সর্বোপরি সম্পর্ক রক্ষায় সে বিনয়ী হবে এবং আত্মম্ভরিতা পরিত্যাগ করে চলবে।💜🌹

উত্তম বন্ধুর গুণাবলিকুরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা একজন বন্ধুর গুণাবলি ও বৈশিষ্ট্য কি হবে তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের সহায়ক। তারা ভাল কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ থেকে বিরত রাখে। নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তা’আলা দয়া করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশীল, সুকৌশলী।
,,,,,,,,,,,, (সুরা তাওবা : আয়াত ৭১)💜🌹

15/11/2022

_ কালি ছাড়া কলম মূল্যহীন

_তেমনি নামাজ ছাড়া মুসলিম মূল্যহীন💔

14/11/2022

কবর যত পুরাতন হবে জিয়ারত ততো কমিয়ে দিবে প্রিয়জনরা। আর তুমি রবকে আপন না করে, মানুষ আর দুনিয়াকে আপন করে নিলে?

হায়রে বোকা নফস.!🖤

H.M.pig

14/11/2022

বুখারীর বর্নণায় এসেছে কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম খুনের বিচার হবে।
বুখারী-৪২৭৩
H.M.pig

14/11/2022

বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে।🌿🌿

14/11/2022

যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ও সৎকর্ম করেছে তাদের জন্য রয়েছে অশেষ পুরষ্কার । (সূরা ত্বীন আয়াত - ৬) 🌿🌿

14/11/2022

আমাদের রাব্ব! আমাদেরকে পথ প্রদর্শনের পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আমাদেরকে আপনার নিকট হতে করুণা প্রদান করুন, নিশ্চয়ই আপনি প্রভূত প্রদানকারী। আল - ইমরান ০৩ 🌿🌿

14/11/2022

সোনার গাছে হিরার পাতা... ভুলিও না আল্লাহর কথা... টাকা পয়সা কতকাল... জান্নাতে রবে চিরকাল... সাগরের মাঝখানে এক বুক পানি...আমার রব আল্লাহু ই জানি.....

14/11/2022

যে ব্যক্তি একনিষ্ঠ ভাবে এক আল্লাহর ইবাদত করে সে ব্যক্তির যত বড় বিপদ হোক না কেন তাকে মহান আল্লাহ পাকই রক্ষা করবেন। |বুখারীঃ৩৩৪৬|

14/11/2022

নামাজ বাদ দিও না। - কারন নামাজ তোমাকে সব বিপদ থেকে রক্ষা করবে । - সুবহানাল্লাহ

13/11/2022

অনেকি খুশি আছে কিন্ত আফসোস। ময়দান ফাকা
বেশি দিন নাই তার আবার আমাদের মাঝে আসবে ইনশাআল্লাহ। ।।

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Mathbaria?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address


Mathbaria

Other Bloggers in Mathbaria (show all)
MD.Tariquel vlog MD.Tariquel vlog
Mathbaria

video characters

Shakil Munshi Shakil Munshi
Mathbaria

Tariqul Islam Tariqul Islam
Mathbaria

Assalamualaikum Welcome to my page.

EMRUN Vlogs EMRUN Vlogs
Mathbaria, 1234567800

I'm a facebook blog on YouTube, → so everyone will follow the page

FF Diamond Shop 2 FF Diamond Shop 2
Delduar
Mathbaria, 1112233

Ayaat Ayaat
Mathbaria

Plz সবাই আমার পেইজ ফলো দিয়ে পাশে থাকবেন!

Sox creation ヅ Sox creation ヅ
Mathbaria

HI.......All pleas flow my page

MMR E-Shop MMR E-Shop
Mathbaria
Mathbaria, 8560

আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন

RK Rakib RK Rakib
Pirojpur
Mathbaria, 8560

Welcome! I am Rakib Khalifa. Blogging is my passion and I love it. Besides I'm doing software develop

Tales With Mamun Tales With Mamun
Halta
Mathbaria, 8562

Welcome to Tales With Mamun

Saezxsv Saezxsv
Mathbaria

Jahid Mahmud Jahid Mahmud
Barishal
Mathbaria, BARISHILA

Welcome to may page Love you everyone Follow and like Thanks