Never Give Up
Nearby public figures
Dhaka 1216
Dhaka 1216
Dhaka 1216
Dhaka, Dhaka
Dhaka
Dhaka
Mirpur, Dhaka
Azmiriganj
Dhaka 1216
Dhaka 1216
Parise Road
Dhaka 1207
Mirpur, Dhaka
Mirpur/2, Dhaka
Mirpur, Dhaka
বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি জানতে কার ন?
শেষ রাতে ঘুম থেকে জেগে কিছুক্ষন আল্লাহর কাছে দুআ ইস্তেগফার করুন।
তারপর ওযু করে এসে ওযুর পরের ৩ টি দুআ পড়তে পড়তে এসে জায়নামাযে এসে দাঁড়ান।
তাহাজ্জুদ পড়ুন।
সেজদায় আল্লাহর কাছে দুআ করুন।
নামায শেষ করে কিছুক্ষন ইস্তেগফার, দরুদ, তাসবিহ পাঠ করে দুই হাত তুলে আল্লাহর কাছে দুআ করুন।
দুআ শুরু করবেন নিজের আর পরিবারের সবার জন্য আল্লাহর কাছে হেদায়েত চেয়ে।
তারপর আপনার চাহিদামতো আল্লাহর কাছে দুআ করবেন।
এইজন্য কুরআন ও হাদিসের দুআ সবচেয়ে উত্তম।
এই দুআগুলো হচ্ছে স্বল্পকথায় ব্যাপক অর্থবোধক দুআ।
ফজরের আজানের জবাব দিন।
তারপর ফজরের নামায পড়ুন ।
ফরজ নামাযের পর জিকির গুলো পড়ুন।
নামাযের পর সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর পড়ুন হাদিসে যেমন বলা আছে।
নামাযের সেজদায় দুআ করুন যেহেতু প্রতিটা আজান ও ইকামত এর মাঝে দুআ কবুল হয় আলহামদুলিল্লাহ।
তারপর সকালের আযকার পড়ুন।
কিছুক্ষন কুরআন পড়ুন।
আল্লাহর কাছে দুআ করুন।
যে কোন নেক আমলের পরে নেক আমলের উসিলা দিয়ে আল্লাহর কাছে দুআ করবেন।
ঈমান এর উপর অটলতার জন্য,
নিজের আখলাক ভালো হওয়ার জন্য,
দুনিয়া আখিরাতের যাবতীয় কল্যান আর প্রয়োজনের জন্য একমাত্র আল্লাহর কাছে দুআ করুন একমাত্র তাঁর কাছেই আশা রাখুন একমাত্র তাঁর প্রতিই আস্থা রাখুন।
সূর্যোদয় এর ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট পরে ইশরাক পড়ুন।
এইভাবে ৪০ দিন সারাদিনের প্রতিটা আমল সুন্দর ভাবে শেষ করুন।
নামাযের সেজদায় দুআ করুন।
আওয়াল ওয়াক্তে নামায পড়ুন।
আজানের জবাব দিন তারপর ইকামত এর আগ পর্যন্ত দুআ করতে থাকুন।
বিকেলে হাটতে হাটতে সন্ধ্যার আযকার গুলো পড়ুন।
ঘুমের আগে ওযু করে আযকারগুলো পড়ে শরীরের হাত বুলিয়ে ঘুমাবেন।
বাড়ির কাজ করতে করতে ইস্তেগফার আর দরুদ পড়ুন।।
প্রতিদিন কিছু হাদিস পড়ুন।
কুরআনের তাফসীর পড়ুন।
এই নিয়ে কিছুক্ষন চিন্তাভাবনা করুন।
মানু্ষের সাথে অযথা কথা বলবেন না;
অযথা সময় কাটাবেন না।
বিশেষ করে যাদের দ্বারা গীবত হয় তাদের থেকে দূরে থাকুন।
সপ্তাহে দুইদিন সোমাবার আর বৃহস্পতিবার সুন্নত রোজা রাখুন।
রোজা রেখে কথা কম বলার অভ্যাসের কারনে গীবতের অভ্যাস ও আস্তে আস্তে বন্ধ হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।
এইবার দেখেন আপনি ইচ্ছা করলেও সহযে গুনাহ করতে পারছেন না।
নিজেকে এই পরিমানে ভালো কাজে ব্যস্ত রাখুন যেন শয়তান আপনাকে ওয়াসওয়াসা দেওয়ার কোন সুযোগ ই না পায়।
এইভাবে ভালো কাজগুলো অভ্যাসে পরিনত করুন।
সারাদিন একের পর এক ভালো কাজ করুন।
গুনাহের কাজ হয়ে গেলে নেকির কাজ করুন।
দেখবেন এই কাজগুলো না করলে আপনার আর ভালো লাগছেনা।
এক মাস রোজা রাখার পর সেহরির সময়ে মানুষের ক্ষুধা লেগে যায় কারন ওই সময়ে খেয়ে শরীর আর মন অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
নিয়মিত আমলগুলো করলেও এইভাবে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। আপনার ব্রেইন আপনাকে সেই আমলের সময় হলে সিগনাল দিবে।
আল্লাহ্ তা’আলার বাণীঃ "আর আপনার রবের ’ইবাদাত করতে থাকুন যে পর্যন্ত না আপনার কাছে মৃত্যু এসে উপস্থিত হয়"। (সূরা হিজর ১৫/৯৯)
ভালো হওয়া সহজ নয়।
কঠিন অনেক কঠিন।
এইজন্য আপনাকে সময়, শ্রম, মনোযোগ দিতে হবে মনের প্রচন্ড ইচ্ছার সাথে।
আমাদের সবচেয়ে মজবুত রিলেশন হোক আল্লাহর সাথে।
এই একটা সম্পর্ক শুধুই প্রশান্তি এনে দেয়।
ইয়া রব্ব! আমাদের সবাইকে নেকির কাজে প্রতিযোগীতা করার তৌফিক দান করো।
তোমার নিষিদ্ধকৃত প্রতিটা হারাম বিষয় থেকে আমাদের অনেক অনেক দূরে রাখো।
আমীন.
Once upon a time there lived a young man named Thomas, who was an aspiring author. He worked long and hard, but he could never seem to get his works published. He kept struggling, and he decided one day to take a walk and clear his head.
As he was walking, he found an old book with a worn-out cover. He was intrigued and opened it up, and to his surprise, it contained all of his writings from the previous months. He was puzzled, but he continued flipping through the pages.
He suddenly came across a page that said, "If you're willing to persist through challenges and adversity, then you can achieve anything you set your mind on." Thomas was overwhelmed with joy! He went home feeling inspired and determined to keep writing.
As Thomas went on, he soon had many of his stories published, and he became a famous author. He never saw the person who left the book for him, but he was so thankful for their kind gesture and motivation. It changed his life forever.
আমাকে মাফ করে দিন! এই কথাটি আপনাকে কেউ বলার সাথেসাথে আপনি কোনো কিছু না ভেবে, আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তাকে মাফ করে দিন।
আল্লাহর কসম! মাফ করার কারণে আল্লাহ আপনার মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন এবং উত্তম প্রতিদান দিবেন ইন শা আল্লাহ।
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, অপরাধ মার্জনা করার কারণে, আল্লাহ (মার্জনাকারীর) সম্মান ও ইজ্জত বাড়িয়ে দেন।
(মুসলিম: ২৫৮৮; তিরমিযী হা: ২০২৯)
জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। এটাকে উপভোগ করতে চাইলে কারো প্রতি কোন ক্ষোভ কিংবা হিংসা রাখবেন না। নিজের সুখের জন্যই মনটা পরিস্কার করে ফেলুন। সবাইকে ক্ষমা করে মনটা ফ্রেশ রাখুন। জীবন উপভোগ করুন।
রাসূলে কারীম ﷺ বলেছেন, ‘আল্লাহ তা‘আলা সে ব্যক্তির উপর অনুগ্রহ করেন না যে ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না’।
(বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৯৪৭)
যে চিন্তা নিজেই একটি বড় গুনাহ
-----------------------
হিংসা হলো সবচেয়ে খারাপ এবং কুৎসিত প্রবৃত্তিগুলোর একটি। এজন্যই রাসূল (সঃ) বলেছেন, إِيَّاكُمْ وَالْحَسَدَ, "আমি তোমাদেরকে হিংসার ব্যাপারে সতর্ক করছি"। তিনি বলেছেন, হিংসা নেক আমলগুলোকে খেয়ে ফেলে। এটি নেক আমল ধ্বংস করে ফেলে।
এটা ব্যতিক্রমধর্মী একটি প্রবৃত্তি যা শুধু অন্তরে থাকার কারণেই গুনাহগার হতে হয়। বেশিরভাগ চিন্তাই শেষ বিচারের দিনে আমাদের জন্য সমস্যার কারণ হবে না। ধরুন, আপনার মদ পান করতে মন চাইছে কিন্তু করলেন না, আপনার জিনা করতে মন চাইছে কিন্তু করলেন না; নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করলেন। শুধু এই চিন্তাগুলো করার জন্য কোনো গুনাহ হবে না। কিন্তু হিংসা মনে আনা এবং হিংসাকে মনে বাস করতে দেয়া—এটা নিজেই গুনাহ। এটা এই ধরণের গুটিকতক প্রবৃত্তির অন্যতম। এরকম আরেকটি প্রবৃত্তি হলো অহংকার।
আপনি মনে অহংকার আনতে এবং তা মনে পুষে রাখতে পারবেন না, আপনাকে অহংকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। একইভাবে আপনাকে মনের মধ্যে থাকা হিংসার বিরুদ্ধেও যুদ্ধ করতে হবে। শুধু হিংসা অনুভব করাই গুনাহ। হিংসা দূর করার জন্য আপনাকে সবসময় চেষ্টা করে যেতে হবে। আর হিংসা এমন জিনিস যা মানুষকে অন্ধ করে দেয়, এটা এমন জিনিস যা আপনার বিবেককে ধ্বংস করে দেয়। আপনি হিংসার বশবর্তী হয়ে এমন কাজ করে ফেলবেন যা অন্য কোনো প্রবৃত্তির কারণে করবেন না। আমরা এটা দেখতে পাই ইউসুফ (আঃ) এর ঘটনাতে। তাঁর ভাইয়েরা কি জঘন্য আচরণ করেছিলো! সুবহানাল্লাহ! হাবিল এবং কাবিলের ঘটনাতেও আমরা একই বিষয় দেখতে পাই। আমরা হিংসা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করি।
— ড. ইয়াসির ক্বাদী
💝💝কিভাবে কথা বলতে হবে পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে শিখিঃ
১. কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া।
নূরঃ ৬১
২. সতর্কতার সাথে কথা বলা (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়)
ক্বফঃ ১৮
৩. সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা।
বাক্বারাহঃ ৮৩
৪. অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা।
নূরঃ ৩
৫. কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা।
সূরা লুকমানঃ ১৯ হুজুরাতঃ ২ - ৩
৬. বুদ্ধি খাটিয়ে কথা বলা।
নামলঃ ১২৫
৭. সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দোয়ার উন্মুক্ত করা।
আহযাবঃ ৭১ - ৭২
৮. গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা।
লুকমানঃ ১৯
৯. উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা।
হা- মীম সাজদাহঃ৩৪
১০. উত্তম কথায় দাওয়াত দেয়া।
হা- মীম সাজদাহঃ৩৪
১১. ঈমানদারদের কথা ও কাজ এক হওয়া।
ছফঃ ২
১২. পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমারনীতি অবলম্বন করা ।
আ'রাফঃ ১৯৯
১৩. মেয়েরা পর পুরুষের সাথে আকর্ষণীয়ও কোমল ভাষায় কথা না বলা।
আহযাবঃ ৩২
১৪.মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা।
ফুরকানঃ ৬৩
আল্লাহ তাআ'লা আমাকে সহ সকলকে নির্দেশ মোতাবেক চলার তাওফিক দান করুন...আমিন।
💖💖💖💖💖💖💖💝💝💝💝💝
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই শিশুটি তার ভাইয়ের লাশ বহন করছিল এবং দাফনের জন্য অপেক্ষা করছিল!
তখন একজন সৈনিক তাকে বলল, এই বােঝাটা তােমার জন্য যদি ভারী হয় তাহলে আমার কাঁধে দিয়ে দাও! আমি বহন করছি।
শিশুটি উত্তর দিল,এটা বােঝা নয়! সে আমার ভাই।❤️
রক্তের সম্পর্ক কখনো বােঝা হয়না! সেগুলি বহন করতে সাহস লাগে আর ভালোবাসা লাগে। দিনশেষে এই স্বার্থহীন ভালোবাসার মানুষ গুলোই আপনার জীবনের সেরা উপহার।
অটুট থাকুক বিশ্বব্যাপী ভ্রাত্বেত্বর এই বন্ধন।
যখন আল্লাহকে স্মরণ করতে শুরু করবেন, তিনি তখন আপনার নিকট খুলতে শুরু করবেন আপনার নিজের বিবেকের দরজা, তিনি আপনাকে এমনসব বিষয়ে সচেতন করতে শুরু করবেন যা আপনার গহীনে লুকায়িত ছিল, যা নিয়ে আপনি নিজেও সচেতন ছিলেন না। আপনি তখন আরো ভালো মানুষে পরিণত হবেন, আরো সুস্থ মানুষে পরিণত হবেন।
ধীরে ধীরে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারবেন নিজের মন্দ আচরণের বিরুদ্ধে, নিজের মানসিক চাপের বিরুদ্ধে। কিছু মানুষ অল্পতেই খুব নার্ভাস হয়ে যায়, কিছু মানুষ অল্পতেই খুব ভীত হয়ে পড়ে, কিছু মানুষ অল্পতেই খুব রাগান্বিত হয়ে পড়ে। আর তারা বুঝতে পারে না যে, তাদের এমন আচরণ করার কারণ কি।
আন্তরিকভাবে আল্লাহর ঘনিষ্ঠ হতে পারলে এই সমস্যাগুলোর আস্তে আস্তে সমাধান হতে শুরু করবে, দিন দিন ব্যাপারগুলো আরো পরিষ্কারভাবে বুঝতে সক্ষম হবেন।
কুরআন বলে- وَلَا تَكُونُوا كَالَّذِينَ نَسُوا اللَّهَ فَأَنسَاهُمْ أَنفُسَهُمْ - "তোমরা তাদের মত হয়ো না যারা আল্লাহকে ভুলে গেছে, ফলে আল্লাহও তাদেরকে করেছেন আত্মভোলা।" (৫৯:১৯)
এখন, এর বিপরীত দিক কোনটি? যারা আল্লাহকে স্মরণ করবে আল্লাহ তাদেরকে সত্যিকার অর্থে আত্মসচেতন করে দিবেন। সুতরাং, আমাদের আল্লাহর ঘনিষ্ঠ হওয়ার মানে আসলে নিজের সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
এটা আমাদের থেকে দূর করে দেয় বহু ধরণের বিষণ্ণতা, জীবন সম্পর্কে অসংখ্য নেতিবাচক অনুভূতি এবং আমাদের সমস্ত সম্পর্কগুলোকে হাজারো রকম সমস্যা থেকে রক্ষা করে। এমনকি নিজের সাথে নিজের যে সম্পর্ক আছে তাকেও রক্ষা করে।
- নোমান আলী খান
দেড় হাজার বছর আগে রাসূলুল্লাহ (সা.) জানিয়েছেন ৭ টি গুণ বা বৈশিষ্ট্য ইহুদি মেয়েদের মধ্যে আছে আর এই সাতটি গুন যদি কোন মুসলিম মেয়েদের মধ্যে থাকে তবে তাদের হাশর হবে ঐ সকল ইহুদি মেয়েদের সাথে।
সেই সাতটি গুণ বা বৈশিষ্ট্য হলো...
১. #আন্নানা- এর অর্থ হলো বেশি বেশি চাই জিনিসপত্র অনেক আছে তবুও তবুও অনেক চাই স্বামীকে বলে শুধু আমার জন্য দাও ।নিজের মা-বাবা ভাই-বোন এদের জন্য কোন কিছু দিও না,
২. #মান্নানা- এর অর্থ হল স্বামীকে শুধু সব সময় সকল ক্ষেত্রে খোটা দেয় অর্থাৎ খোটা দেওয়া এই স্বভাব ইহুদী মেয়েদের,
৩. #হান্নানা- হান্নান এর অর্থ হচ্ছে স্বামীর খেদমত না করা ,উল্টো আরো স্বামীকে দিয়ে খেদমত করিয়ে নেয়া। হযরত খাদিজাতুল কুবরা আল্লাহর নিকট থেকে সালাম পাওয়ার একমাত্র কারণ ছিল স্বামীর খেদমত করা।
৪. #কান্নানা- স্বামীকে মাঝে মাঝে বলে তুমি আমারে চেনো ? আমি অমুকের মেয়ে, তমুকের মেয়ে, চেয়ারম্যানের মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি ।স্বামীর সামনে নিজেকে বড় করে দেখানো, স্বামীকে ছোট মনে করা এটা ইহুদি মেয়েদের গুণ।
৫. #হাত্তকা্হ- হাত্তকাহ শব্দের অর্থ স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব না দেওয়া । স্বামী যদি দুই টাকার জিনিস ও আপনাকে দেয় তবে তা আপনাকে আলহামদুলিল্লাহ ভালো গ্রহণ করতে হবে.। পরে মন ভালো হলে আরেকটা জিনিস আবদার করে নিয়ে নিবেন, স্বামীর মনে দুঃখ দেওয়া যাবে না।
৬. #শাত্তকা্হ- এর অর্থ হচ্ছে স্বামীকে হারাম ইনকাম করতে বাধ্য করা। স্বামীর হালাল ইনকামে আপনাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। যদি আপনার কারণে আপনার স্বামী হারাম ইনকাম করে তাহলে স্বামীর সাথে আপনাকেও জাহান্নামে যেতে হবে।
৭. #বার্রকা্হ- এ অর্থ স্বামীকে মাঝে মাঝে ধরে মারা। অর্থাৎ স্বামীর গায়ে হাত তোলা এটা ইহুদি মেয়েদের স্বভাব।
#উপরোক্ত এই সাতটি গুন যেই মেয়েদের মধ্যে থাকবে তারা নামায, রোযা এবং পর্দা করলেও তাদের হাশর কিন্তু হবে ইহুদি মেয়েদের সাথে। আল্লাহ আমাদের মুসলিম মেয়েদের হাদীসটি আমল করার তৌফিক দান করুক।
আমিন....
-ইমাম গাজ্জালী( রহঃ)
আমি, তুমি ও ধ্রুবতারা
'তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা
এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা'
একবার এক ছেলে তার কলেজের এক সুন্দরী মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলো: আমাকে কি তোমার BF বানাবে? মেয়েটি হেসে মজার ছলে বললো... BF এর মানে কি সেটা আগে আমাকে বলো!!
তখন ছেলেটি হেসে বললো কেনো! Best Friend! এমন সুন্দর উত্তর শুনে মেয়েটি রাজি হয়ে গেলো! ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে গভীর বন্ধুত্বের সৃষ্টি হলে...কিছুদিন পর ছেলেটি আবার মেয়েটিকে বললো: আমি কি তোমার BF হতে পারি? মেয়েটি তখন জবাব দিলো: আমরা তো এখনো BF হয়েই আছি! আবার কিসের BF হবো বলো? ছেলেটি বললো এটা ওই BF নয়! এবারের BF মানে Boy Friend!
মেয়েটির ইতোমধ্যে ভালোলেগে গিয়েছিলো ছেলেটিকে! এতপর তাদের মধ্যে প্রেম হয়, প্রেম থেকে পরিনয়! বিয়ের কয়েক মাস পর মেয়েটি ছেলেটিকে বললো: শুনছো! তুমি বাবা হতে চলেছো! ছেলেটি অবাক হয়ে বললো তাই নাকি? তাহলে অবশেষে আমি তোমার BF হতে যাচ্ছি! মেয়েটি হেসে জিজ্ঞেস করলো: এই BF এর মানে কি আবার? ছেলেটিও মৃদু হেসে জবাব দিলো Baby’s Father!
স্বামী স্ত্রী আর একটি ফুটফুটে বাচ্চা; সুন্দর সাজানো গোছানো একটি সংসার! অন্য সব সংসারের মতো এখানেও চলতো ছোটখাটো নানারকম ঝগড়াঝাটি, নানা খুনসুটি, মান অভিমান! একদিন স্বামী বললো শোন—সুখ দু:খ আমাদের জীবনেরই অংশ; ভালো সময় যেমন আছে, তেমনি খারাপ সময়ও সংসারে আসবে! আমাদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়া তৈরী হলে তবেই হবে BF! স্ত্রী কিছুটা উৎসুক হয়ে জানতে চাইলো— এটা আবার কোন BF? স্বামী দুই হাতে স্ত্রী আর সন্তানের হাত ধরে বললো Beautiful Family!
সংসারের বয়স তখন বছর দশেক হয়েছে; এরই মধ্যে একদিন স্বামী বললো—তোমার সব চাওয়া পাওয়া সব সময় হয়তো পূরণ করতে পারবো না! কিন্তু আমি তোমাকে ভীষণ ভালোবাসি! তুমিও আমাকে ভালোবেসে BF হয়েই থেকো! স্ত্রী যথারীতি বিষ্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করে এই BF এর মানে কি? স্বামী হেসে উত্তর দেয়—Be Forever! স্ত্রী স্বামীর এমন পাগলামি দেখে হো হো করে হেসে দিলো!
সময় গড়িয়ে যায়, সন্তানও বড় হতে থাকে, ধীরে ধীরে বুড়ো হয় স্বামী-স্ত্রী; কবে যে চোখের সামনে শৈশব কৈশর যৌবন পার হয়ে গেলো কেউ টেরই পেলোনা! একদিন বৃদ্ধ স্বামীর শয্যার পাশে বসে আছে স্ত্রী, স্ত্রীর হাত ধরে স্বামী বললো—মেঘে মেঘে বেলা তো অনেক দুর গড়িয়েছে; এবার বোধহয় সূর্যাস্তের পালা, আমি জানি না স্বামী হিসাবে তোমার প্রতি আর বাবা হিসাবে সন্তানের প্রতি ঠিক কতোটুকু দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি! হয়তো এই শয্যা থেকে আর ওঠাই হবে না! যদি সত্যি সত্যি না উঠতে পারি আমাকে তুমি ক্ষমা করে দিও! আর তখন স্ত্রীর হাতটা বুকে নিয়ে স্মিত হেসে স্বামী বললো—BF! স্ত্রীও বরাবরের মতোই জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকায় স্বামীর দিকে! স্বামী তখন বললো এই BF এর মানে Bye Forever!
স্ত্রীর চোখে অশ্রু এসে যায়...হঠাৎ প্রথমবার BF বলার মূহুর্তটি মনে পড়ে যায় তার! বৃদ্ধার চোখে পুরানো স্মৃতিগুলি ভেসে উঠে; সে মনে মনে বলে কতো কঠিন জীবনের এই হিসাব নিকাশ! অথচ B আর F এই দুটি ইংরেজি বর্নে কতো সহজভাবেই না জীবনের সব কঠিনত্বকে উড়িয়ে দিয়েছে এই মানুষটি!
জীবিকার টানে ছেলেও বহুদূরে আজ! কেনো যেনো বৃদ্ধার শেকড় গেড়ে গেছে এখানে! সে চাইলেই সবকিছু ছেড়ে কোথাও যেতে পারে না এই সংসার ছেড়ে; দক্ষিণ পূর্ব দিকের জানালাটা খুললেই নানা গাছগাছালির ফাকে বৃদ্ধের কবরটা দেখা যায়; একদিন সেদিকে তাকিয়ে বৃদ্ধা ফিসফিস করে বলে—শুনছো! তোমার পাশের কবরটা তৈরি হয়ে গেছে; আমি শীঘ্রই আসছি!
তোমার BF হয়েই থাকবো চিরদিন! ও হ্যা এই BF টার মানে বলে দেই—Beside Forever!!
(Collected)
রিজিক নিয়ে এতো সুন্দর কথা আগে পড়েন নি.................................................................
রিজিকঃ
রিজিকের সর্বনিম্ন স্তরঃ টাকা, পয়সা, অর্থ, সম্পদ ।
সর্বোচ্চ স্তরঃ শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা।
সর্বোত্তম স্তরঃ পুণ্যবান স্ত্রী ও পরিশুদ্ধ নেক সন্তান
পরিপূর্ণ স্তরঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।
রিজিক খুব গভীর একটি বিষয় যদি আমরা বুঝতে পারি।
আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটা লিখিত।
আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না, একটিও বেশি না।
ধরেন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে ১ কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্ তায়ালা নিয়েছেন।
আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত আমার।
যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্ তায়ালার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই ১ কোটি আয় করেই আমি মারা যাবো, হারাম উপায়ে হলেও ওই ১ কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!
আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল হয়েছে তখনই এটা নির্ধারিত যে সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি, কিনে নি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিজিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না। রিজিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না। ..............
রিজিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!
কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিজিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্ তায়ালা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ্... .............
কেউ কারোটা খাচ্ছে না, যে যার রিজিকের ভাগই খাচ্ছে।
আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্ তায়ালার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি।
আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।’
(সুরা হুদ : আয়াত ৬)
‘যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিজিক দেবেন যা সে ধারণাও করতে পারবে না।’
(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)
আল্লাহ্ তায়ালা আমাদের সঠিক পথ ও রিজিক এর তৌফিক দান করুন, আমিন।
(সংগৃহীত)
বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷
কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়।
বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর।
এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন।
সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনাস্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷
*এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি!
*রাগটাকে কমাই!
*অহংকারকে ডুবাই!
*না জেনে অনুমান করে অন্যকে নিয়ে কটূক্তি না করি!
*যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান।
*আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি মনে রাখবেন ততদিন সেটা আপনাকে অহংকারী করে তুলবে।
*আবার কেউ যদি আপনার জন্য খুব ছোট কিছুও করে থাকে, তবে সেটা আজীবন মনে রাখবেন। কারণ এটা আপনাকে বিনয়ী ও কৃতজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ভালো মানুষ হিসেবে বাঁচিয়ে রাখবে।
I am from Bangladesh🇧🇩 & I stand with Palestine🇵🇸
সক্রেটিসকে একদিন এক লোক বললো, "আপনি তো মহা বিচক্ষণ ও জ্ঞানী। কিন্তু আপনার প্রিয় বন্ধুর নামে কি শোনা যাচ্ছে এসব??"
" এক মিনিট!! আমাকে কিছু বলার আগে তোমাকে একটা টেস্ট দিতে হবে। এটাকে বলে ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট।" - সক্রেটিস বললেন।
"ট্রিপল ফিল্টার??"
"হুম, ট্রিপল ফিল্টার! আমার বন্ধুর ব্যাপারে কিছু বলার আগে তুমি আসলে কি বলতে চাচ্ছো সেই বিষয়টা ফিল্টার করে নিতে হবে। তাই এটার নাম ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট। প্রথম ফিল্টার হলো "সত্যতা"। তুমি কি নিশ্চিত আমাকে যা বলবে তা সম্পুর্ণ সত্য??"
"না, মানে আমি নিজেও শুনেছি ব্যাপারটা, তাছাড়া...."
"ঠিক আছে। মানে তুমি নিজেই জানো না কথাটা সত্যি নাকি মিথ্যা!! এখন দ্বিতীয় ফিল্টার। সেটা হলো "উপকারিতা"। আমাকে যা বলবে সেটা কি ভালো নাকি খারাপ কিছু??
"আসলে কি, ব্যাপারটা অতো ভালো কিছু না..."
"তার মানে হলো, তুমি আমাকে একটা ব্যাপারে বলবে যা কিনা মোটেও ভালো না, এমনকি সত্যতাও নেই। যাই হোক, আরো একটা টেস্ট আছে। ওটাতে পাস করলেই তোমার কথা শুনবো। সেটা হলো "প্রয়োজনীয়তা"। আমাকে তুমি যা বলবে সেটা কি আমার প্রয়োজনে আসবে??"
"না, আসলে তেমন প্রয়োজনে আসবে না..." - বললো লোকটা।
"এখন তাহলে তুমিই বলো: অসত্য, মন্দ এবং যার কোনো প্রয়োজনীয়তা নাই সে কথা তুমি আমাকে কেনো বলবে?? ... "
#সংগৃহীত
এমন একজন বন্ধু দরকার!!!
যে আমাকে জান্নাতে না পেলে খুঁজবে।
জাবির বিন আব্দুল্লাহ রা. বলেন, আমি নবীজিকে বলতে শুনেছি, "যখন জান্নাতিরা জান্নাতে অধিষ্ঠিত হয়ে যাবে তখন তারা পৃথিবীতে থাকাকালীন সময়কার স্মৃতিচারণ করবে। তখন তাদের বন্ধুদের কথা মনে পড়ে যাবে।
তারা ফেরেশতাদের জিজ্ঞেস করবে, আমি তো আমার সেই বন্ধুকে জান্নাতে দেখছি না, সে কোথায়?বলা হবে, সে তো জাহান্নামে। তখন সেই মু'মিন ব্যক্তি আল্লাহর কাছে বলবে, হে আমার রব! আমার বন্ধুকে খুব মিস করছি। তাকে ছাড়া আমার কাছে জান্নাতের আনন্দ যে পরিপূর্ণ হচ্ছে না।
অতঃপর আল্লাহ সুবহানু ওয়া তা'আলা আদেশ করবেন অমুক ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে বের করে জান্নাতে প্রবেশ করানোর।"
তার বন্ধু জাহান্নাম থেকে রক্ষা পেল এই কারণে নয় যে, সে রাতভর ইবাদাত করত, কিংবা কুরআন পড়ত, বেশি বেশি সাদাকাহ করত, দিনের পর দিন রোজা রাখত! বরং সে মুক্তি পেল কেবলই এই কারণে যে তার বন্ধু তাকে স্মরণ করেছে। তার জান্নাতী বন্ধুর সম্মানের খাতিরে তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে।
জাহান্নামিরা তখন অবাক হয়ে জানতে চাইবে, কি কারণে তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হল, তার বাবা কি শহিদ? তার ভাই কি শহিদ? তার জন্য কি কোন ফেরেশতা বা নবী সুপারিশ করেছেন?
বলা হবে, না, বরং দুনিয়াতে তার যে নেককার বন্ধু ছিল, সেই বন্ধু জান্নাতে তার জন্য আল্লাহর কাছে সুপারিশ করেছে।
এই কথা শুনে জাহান্নামীরা আফসোস করে বলবে হায়! আজ আমাদের জন্য কোন সুপারিশকারী নেই হায়! আমাদের এমন কোনো সত্যিকারের বন্ধু নেই।
এরপর তিনি এই আয়াত দু'টি তিলাওয়াত করেন,
فَمَا لَنَا مِن شَـٰفِعِینَ
وَلَا صَدِیقٍ حَمِیمࣲ
"আমাদের কোন সুপারিশকারী নেই।
আর কোন সহৃদয় বন্ধুও নেই।"
[সূরা শু'য়ারা : ১০০-১০১]
এ ঘটনা উল্লেখের পর ইমাম হাসান বসরী (রহ.) বলেন, অতএব, তোমরা বেশি বেশি নেক লোকদের সঙ্গ অবলম্বন করো৷ তাদের ভালোবাসো৷ যাতে কিয়ামতের কোনো ঘাটে আটকে গেলে, তারা তোমাকে ছাড়িয়ে আনতে পারে। [তাফসীরে বাগাভী; সূরা শু'আরাঃ ১০০-১০১]
যে আমাকে জান্নাতে না পেলে খুজবে, এমন ব্যক্তিকেই বন্ধু বানানো উচিৎ।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
লেখাঃ মাসুদ আলিমি (আল্লাহ্ তাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন!)
Attention
জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া উগান্ডার প্রেসিডেন্ট কাগুতা মুসেভেনি-র ভাষন।
সম্ভবত কোভিড ১৯ নিয়ে এটিই এখন পর্যন্তু পৃথিবীর সেরা ভাষন:
“সৃষ্টিকর্তার অনেক কাজ আছে — পুরো দুনিয়াটা দেখভাল করার দায়িত্ব তাঁর। তিনি শুধুমাত্র উগান্ডার বোকা মানুষদের দেখাশুনার জন্যে এখানে বসে নেই।
যুদ্ধাবস্থায় কেউ কাউকে ঘরের মধ্যে বসে থাকতে বলে না। আপনি ঘরে থাকলে সেটা আপনার নিজের চয়েস। সত্যি কথা বলতে কী, আপনার যদি একটা বেজমেন্টও থাকে নিজেকে লুকিয়ে রাখার জন্যে তাহলে যুদ্ধের ধ্বংসলীলা যতদিন না শেষ হয় ততদিন আপনি সেখানেই লুকিয়ে থাকবেন।
যুদ্ধের সময় স্বাধীনতা খর্ব হয়। আপনি ইচ্ছে করেই স্বাধীনতাকে বিসর্জন দেন শুধুমাত্র নিজের বেঁচে থাকার জন্যে। এ সময় আপনি ক্ষুধার জন্যে কারো কাছে নালিশ করেন না। এ সময় আপনি কায়মনোবাক্যে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেন শুধুমাত্র বেঁচে থাকার জন্যে, বেঁচে থাকলে খেতে পারবেন।
যুদ্ধের সময় আপনি আপনার ব্যবসা খোলা রাখার জন্যে তর্ক করেন না। আপনি আপনার দোকান বন্ধ করে দেন (তবে সেই সময়টুকু যদি আপনি পান), এবং জীবন বাঁচানোর জন্যে দৌড়ে পালান। আপনি সারাক্ষণ প্রার্থনা করেন যেন যুদ্ধটা তাড়াতাড়ি শেষ হয় এবং আপনি আপনার ব্যবসাটা আবার চালু করতে পারেন, যদি না আপনার দোকানের সমস্ত মালপত্র লুট হয়ে যায় বা মর্টারের আঘাতে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়।
যুদ্ধের সময় একটি দিন বেঁচে থাকতে পারলে আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করেন। এ সময় আপনার সন্তানরা স্কুলে যেতে পারলো না বলে আপনি দু:খ করেন না। আপনি সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করেন যাতে সরকার আপনার সন্তানদেরকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্যে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত না করে এবং তাদের স্কুলমাঠেই (যেটি এখন সেনা ক্যাম্প) তাদেরকে প্রশিক্ষণের জন্যে নিয়ে না যায়।
পৃথিবীতে এখন একটি যুদ্ধ চলছে — এমন একটি যুদ্ধ যেখানে বন্দুক ও গুলির ব্যবহার নেই, যে যুদ্ধের কোনো সীমানা নেই, যে যুদ্ধ কোনো সীমানা নিয়েও বাধে নাই, কোনো পবিত্র ভূমি নিয়েও না। এই যুদ্ধে কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিও নেই; এ যুদ্ধ থামানোর জন্যে কোনো জাতিসংঘও নেই।
এই যুদ্ধের সৈন্যদের কোনোপ্রকার দয়ামায়া নেই। শিশু, মহিলা বা প্রার্থনার স্থান, কোনোকিছুর প্রতিই এই সৈন্যদের কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই। কোনো শাসকগোষ্ঠীকে পরিবর্তন করার ইচ্ছা এদের নেই। মাটির নিচের মূল্যবান খনিজসম্পদ লুন্ঠনের কোনো খায়েশ এদের নেই। ধর্ম, গোষ্ঠী বা আদর্শগত প্রভুত্ব বিস্তারের কোনো লিপ্সাও এদের নেই।
শুধু একটাই খায়েশ এদের, আর তা হলো মৃত্যু ঘটানো, মৃতদের আত্মা নিয়ে তাদের ঘরে তোলা, যেমন করে কৃষক ফসল ঘরে তোলেন। এরা ততক্ষণ পর্যন্তু তাদের এ মহোৎসবে মেতে থাকবে যতক্ষণ না পুরো পৃথিবীটা একটা মৃত্যুকূপে পরিনত হবে। এদের উদ্দেশ্য সাধনের ক্ষমতা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকার কোনো কারণ নেই। কোনোরকম যুদ্ধাস্ত্র ছাড়াই পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশে এরা ঘাঁটি গেড়েছে। এদের গতিবিধি বা আক্রমণ কোনো রীতিনীতি বা প্রটোকল দ্বারা আবদ্ধ নয়। এ যুদ্ধের সৈনিকরাই হচ্ছে করোনা ভাইরাস যাকে আমরা সংক্ষেপে কোভিড ১৯ বলি।
তবে আশার কথা হচ্ছে, এই সৈন্যদেরও একটা দুর্বলতা আছে এবং এদেরকে হারানো সম্ভব। এর জন্যে যা দরকার তা হলো — আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা, নিয়মনুবর্তিতা এবং ধৈর্য। কোভিড ১৯ সামাজিক এবং শারিরীক দুরত্বে টিকে থাকতে পারে না। এটা সংস্পর্শ/সংঘর্ষকে পছন্দ করে। এটি আমাদের সামাজিক বা শারিরীক দুরত্বের কাছে পরাজয় বরণ করে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কাছেও হার মানে। আপনার হাত জীবানুমুক্ত থাকলে এরা একেবারেই অসহায়।
আসুন আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি এবং কোভিড ১৯-কে পরাজিত করি। কষ্ট হলেও একটু ধৈর্যধারণ করি। বেশিদিন লাগবে না আমরা আবার স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবো, আমাদের মন যা চায় তা করতে পারবো! এই জরুরী মূহুর্তে আমরা জরুরী সেবা প্রদানে রত থাকি এবং অন্যদেরকে ভালোবাসি।
'ধ্বংস কাদের জন্য' —
কুরআন কারীম কি বলে?
==================
• 'ধ্বংস প্রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর জন্য'। (সুরাহ জাসিয়াহ, আয়াত : ৭)
• 'ধ্বংস তার যে (মানুষের) পিছনে অপবাদ রটায়'। (সুরাহ হুমাযাহ, আয়াত : ১)
• 'ধ্বংস তার যে (মানুষকে) সামনে অপমানিত করে'। (সুরাহ হুমাযাহ, আয়াত : ১)
• 'ধ্বংস তার যে সম্পদ জমা করে এবং তা গুনে গুনে রাখে'। (সুরাহ হুমাযাহ, আয়াত : ১-২)
• 'ধ্বংস সে সব নামাজীর যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে উদাসীন'। (সুরাহ মাউন, আয়াত : ৪)
• 'ধ্বংস তাদের যারা পরিমাপে কম দেয়'। (সুরাহ মুতাফফিন, আয়াত : ১)
• 'ধ্বংস ঐ সকল মিথ্যারোপকারীর যারা কিয়ামতকে অস্বীকার করে'। (সুরাহ মুতাফফিন, আয়াত : ১০-১১)
• 'ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে এবং সামান্য মূল্য লাভের জন্য বলে এটা আল্লাহর নিকট হতে'। (সূরাহ আল-বাকারাহ, আয়াত : ৭৯)
• 'ধ্বংস ও কঠিন শাস্থি ঐ সকল কাফিরদের জন্য নির্দিষ্ট যারা পরকালের তুলনায় দুনিয়াকে অগ্রাধিকার দেয় এবং আল্লাহর পথ হতে লোকদেরকে বাঁধা প্রদান করে'। (সুরাহ ইবরাহিম, আয়াত : ২-৩)
• 'ধ্বংস তাদের যারা মহান দিবসের উপস্থিতিকে অস্বীকার করে'। (সুরাহ মরইয়াম, আয়াত : ৩৮)
• 'ধ্বংস ঐ সকল লোকদের যারা আল্লাহ সম্পর্কে অযথা মিথ্যা কথা বানায়'। (সুরাহ আম্বিয়া, আয়াত : ১৮)
• 'ধ্বংস ঐ সকল কাফিরদের যারা ধারনা করে আসমান, যমীন ও এর মাঝে যা কিছু আছে, আল্লাহ সেগুলো অনর্থক সৃষ্টি করেছেন'। (সুরাহ সা'দ, আয়াত : ২৭)
• 'ধ্বংস তাদের যাদের অন্তর আল্লাহর স্মরণ হতে কঠোর হয়ে গেছে'। (সুরাহ যুমার, আয়াত : ২২)
• 'ধ্বংস তাদের যারা আল্লাহর সাথে শরীক করে'। (সুরাহ হা-মীম/আস-সাজদাহ, আয়াত : ৬)
আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা আমাদেরকে ধ্বংসপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত না করুন!
==========================================
বিবিসির সাথে এক সাক্ষাৎকারে দুবাই এর শেখ রাশিদ আল মাখতুম কে জিজ্ঞাসা করা হয়, দুবাই এর ভবিষ্যৎ কি?
জবাবে ধনকুবের এই শেখ বলেন,
আমার বাবা উট চালাতেন, আমি মার্সিডিস চালাই, আমার ছেলে ল্যান্ড রোভার চালায় এবং আমার নাতিও হয়ত ল্যান্ড রোভার চালাবে কিন্তু আমার পুতি উট চালাবে।
কিন্তু এমনটা কেন হবে? -- উপস্থাপক অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন।
তিনি উত্তরে বল্লেন,
"দুঃসময় শক্তিশালী মানুষ তৈরি করে আর শক্তিশালী মানুষ সুসময় তৈরি করে।
সুসময় দুর্বল মানুষের জন্ম দেয় আর দুর্বল মানুষ দুঃসময় তৈরি করে।
অনেকেই হয়ত বুঝবেনা কিন্তু আপনাকে সংগ্রামী মানুষ তৈরি করতে হবে, পরজীবী নয়।"
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Mohammed_bin_Rashid_Al_Maktoum
Mohammed bin Rashid Al Maktoum Sheikh Mohammed bin Rashid Al Maktoum (Arabic: محمد بن راشد آل مكتوم; Muḥammad bin Rāshid ʾĀl Maktūm; born 15 July 1949) is the Vice President and Prime Minister of the United Arab Emirates (UAE), and ruler of the Emirate of Dubai.[1] Since his accession in 2006, after the ...
#ফুটা_বালতি!
১. আপনি হিজাব পড়েন, পর্দাশীন কিন্তু সাথে মেকআপ আর পারফিউম দিয়ে বের হন। (ফুটা বালতি!)
২. আপনি সুন্নতি দাড়ি রেখেছেন কিন্তু বেপর্দা মেয়ের দিকে তাকিয়ে থাকেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের ভয় নেই, দৃষ্টি নত করেন না (ফুটা বালতি!)
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই যথাসময়ে পড়েন আপনি কিন্তু নামাজে মোটেও মনোযোগ না, মহব্বত নেই, খুশুখুজু নেই ! (ফুটা বালতি!)
৪. সাধারণ মানুষের সামনে আপনি খুবই বিনয়ী কিন্তু বাসায় আসলেই পরিবারের সাথে কর্কষভাষী আর বদমেজাজি (ফুটা বালতি!)
৫. বাসায় মেহমান আসলে যত্নের সাথে মেহমানদারী করেন কিন্তু তারা চলে গেলে তাদের খুঁটিনাটি দোষত্রুটির গীবত করা শুরু করেন (ফুটা বালতি!)
৬. আপনি অনেক দানসাদকা করেন, আবার যাদেরকে দান করলেন তাদেরকে খোঁটা দিয়েও কথা বলেন (ফুটা বালতি!)
৭. আপনি প্রতিদিন তাহাজ্জুদ পড়েন, কুরআন তিলাওয়াত করেন কিন্তু আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে রেখেছেন (ফুটা বালতি!)
৮. রোযা রেখে ক্ষুধা - তৃষ্ণার কষ্ট সহ্য করছেন অথচ আপনিই কাউকে গালি দেন, উপহাস করেন, অভিশাপ দেন , আচরণ বিনয়ী না। (ফুটা বালতি!)
৯. আপনি মানুষের অনেক উপকার করেন কিন্তু সেটা করেন মানুষের মধ্যে আপনার নামধাম প্রচার হওয়ার জন্য, খ্যাতির জন্য, শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই না (ফুটা বালতি!)
১০. আপনি ফেসবুকে দ্বীনী পোস্ট দেন, ইসলামিক লেখালেখি করেন, কিন্তু তা লাইক-ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য, আল্লাহর জন্য না (ফুটা বালতি!)
ফুটা বালতিতে যতই পানি ভরেন, তা যেমন সেখানে থাকে না,তেমনি উপরের দোষগুলো থাকলে যতই আমল করেন কোনো ভালো আমলও আপনার আমলনামায় থাকবে না।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন।
আমিন
পরলোকগত কুয়েতি লেখক আব্দুল্লাহ যারাল্লাহ র মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া কিছু অনুভূতি -
"মৃত্যু নিয়ে আমি কোনো দুশ্চিন্তা করবো না, আমার মৃতদেহের কি হবে সেটা নিয়ে কোন অযথা আগ্রহ দেখাবো না। আমি জানি আমার মুসলিম ভাইয়েরা করণীয় সবকিছুই যথাযথভাবে করবে।"
يُجَرِّدُونَنِي مِنْ مَلَابِسِي
তারা প্রথমে আমার পরনের পোশাক খুলে আমাকে বিবস্ত্র করবে,
يَغْسِلُونَني
আমাকে গোসল করাবে,
يَكْفِنُونَنِي
(তারপর) আমাকে কাফন পড়াবে,
يُخْرِجُونَنِي مِنْ بَيْتِي
আমাকে আমার বাসগৃহ থেকে বের করবে,
يَذهَبُونَ بِي لِمَسَكِنِي الجَدِيدِ (القَبْرُ)
আমাকে নিয়ে তারা আমার নতুন বাসগৃহের (কবর) দিকে রওনা হবে,
وَسَيَأتِي كَثِيرُونَ لِتَشْيِيْعِ الجَنَازَتِي
আমাকে বিদায় জানাতে বহু মানুষের সমাগম হবে,
بَلْ سَيَلْغِي الكَثِيرُ مِنهُم أَعْمَالَهُ وَمَوَاعِيدَهُ لِأَجْلِي دَفْنِي
অনেক মানুষ আমাকে দাফন দেবার জন্য তাদের প্রাত্যহিক কাজকর্ম কিংবা সভার সময়সূচী বাতিল করবে,
وَقَدْ يَكُونُ الكَثِيرُ مِنهُم لَمْ يَفَكِّرْ في نَصِيحَتِي يَوماً مِنْ الأيّامِ
কিন্তু দুঃখজনকভাবে অধিকাংশ মানুষ এর পরের দিনগুলোতে আমার এই উপদেশগুলো নিয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করবে না,
أَشْيَائِي سَيَتِمُّ التَّخَلُّصُ مِنهَا
আমার (ব্যক্তিগত) জিনিষের উপর আমি অধিকার হারাবো,
مَفَاتِيحِي
আমার চাবির গোছাগূলো,
كِتَابِي
আমার বইপত্র,
حَقِيبَتِي
আমার ব্যাগ,
أَحْذِيَتِي
আমার জুতোগুলো,
وإنْ كانَ أَهْلِي مُوَفِّقِينَ فَسَوفَ يَتَصَدِّقُونَ بِها لِتَنْفَعَنِي
হয়তো আমার পরিবারের লোকেরা আমাকে উপকৃত করার জন্য আমার ব্যবহারের জিনিসপত্র দান করে দেবার বিষয়ে একমত হবে,
تَأَكِّدُوا بِأَنَّ الدُّنيا لَنْ تَحْزَنْ عَلَيَّ
এ বিষয়ে তোমরা নিশ্চিত থেকো যে, এই দুনিয়া তোমার জন্য দু:খিত হবে না অপেক্ষাও করবে না,
وَلَنْ تَتَوَقَّفْ حَرَكَةُ العَالَمِ
এই দুনিয়ার ছুটে চলা এক মুহূর্তের জন্যও থেমে যাবে না,
وَالاِقْتِصَادُ سَيَسْتَمِرُ
অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা ব্যবসাবাণিজ্য সবকিছু চলতে থাকবে,
وَوَظِيْفَتِي سَيَأتِي غَيرِي لِيَقُومَ بَها
আমার দায়িত্ব (কাজ) অন্য কেউ সম্পাদন করা শুরু করবে,
وَأَمْوَالِي سِيَذْهَبُ حَلَالاً لِلوَرَثِةِ
আমার ধনসম্পদ বিধিসম্মত ভাবে আমার ওয়ারিসদের হাতে চলে যাবে,
بَينَمَا أنا سَأُحَاسِبُ عَليها
অথচ এর মাঝে এই সম্পদের জন্য আমার হিসাব-নিকাশ আরম্ভ হয়ে যাবে,
القَلِيلُ والكَثِيرُ.....النَقِيرُ والقَطمِيرُ......
ছোট এবং বড়….অনুপরিমাণ এবং কিয়দংশ পরিমান, (সবকিছুর হিসাব)
وَإن أَوَّلَ ما مَوتِي هو اِسمِي !!!!
আমার মৃত্যুর পর সর্বপ্রথম যা (হারাতে) হবে, তা আমার নাম!!!
لِذَلكَ عِنْذَما يَمُوتُ سَيَقُولُونَ عَنِّي أَينَ "الجُنَّةُت"...؟
কেননা, যখন আমি মৃত্যুবরণ করবো, তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলবে, কোথায় “লাশ”?
وَلَن يَنَادُونِي بَاِسمِي....
কেউ আমাকে আমার নাম ধরে সম্বোধন করবে না,
وَعِندَما يُرِيدُونَ الصَّلاةَ عَلَيَّ سِيَقُلُونَ اُحْضُرُوا "الجَنَازَةَ" !!!
যখন তারা আমার জন্য (জানাযার) নামাজ আদায় করবে, বলবে, “জানাযাহ” নিয়ে আসো,
وَلَن يُنَادُونِي يِاسْمِي ....!
তারা আমাকে নাম ধরে সম্বোধন করবে না….!
وَعِندَما يَشْرَعُونَ بِدَفنِي سَيَقُولُونَ قَرِّبُوا المَوتَ وَلَنْ يَذكُرُوا اِسمِي ....!
আর, যখন তারা দাফন শুরু করবে বলবে, মৃতদেহকে কাছে আনো, তারা আমার নাম ধরে ডাকবে না…!
لِذَلِكَ لَن يَغُرَّنِي نَسبِي وَلا قَبِيلَتِي وَلَن يَغُرَّنِي مَنْصَبِي وَلا شَهرَتِي ....
এজন্যই দুনিয়ায় আমার বংশপরিচয়, আমার গোত্র পরিচয়, আমার পদমযার্দা, এবং আমার খ্যাতি কোনকিছুই আমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে,
فَمَا أَتْفَهُ هَذِهِ الدُّنْيَا وَمَا أَعْظَمَ مُقَلِّبُونَ عَليهِ .....
এই দুনিয়ার জীবন কতই না তুচ্ছ, আর, যা কিছু সামনে আসছে তা কতই না গুরুতর বিষয়…
فَيا أَيُّهَا الحَيُّ الآنَ ..... اِعْلَمْ أَنَّ الحُزْنَ عَليكَ سَيَكُونُ على ثَلَاثَةٍ أَنْواعٍ:
অতএব, (শোন) তোমরা যারা এখনো জীবিত আছো,….জেনে রাখো, তোমার (মৃত্যুর পর) তোমার জন্য তিনভাবে দু:খ করা হবে,
1ــ النَّاسُ الَّذِينَ يَعْرِفُونَكَ سَطْحَيّاً سَيَقُولُونَ مِسْكِينٌ
১. যারা তোমাকে বাহ্যিক ভাবে চিনতো, তারা তোমাকে বলবে হতভাগা,
2ــ أَصْدِقَاؤُكَ سَيَحْزُنُونَ سَاعَات أَو أَيَّامَاً ثُمَّ يَعُودُونَ إِلَى حَدِيثِهِم بَلْ وَضَحِكَهُم.....
২. তোমার বন্ধুরা বড়জোর তোমার জন্য কয়েক ঘন্টা বা কয়েক দিন দু:খ করবে, তারপর, তারা আবার গল্পগুজব বা হাসিঠাট্টাতে মত্ত হয়ে যাবে,
3ــ الحُزْنُ العَمِيقُ فِي البَيْتِ سَيَحْزُنُ أَهْلِكَ أُسْبُوعاً.... أُيسْبُوعَينِ شَهراً ....شَهرَينِ أَو حَتَّى سَنَةً وَبَعْدَهَا سَيَضْعُونَكَ فِي أَرْشِيفِ الذَّكَرِيّاتِ !!!
৩. যারা খুব গভীর ভাবে দু:খিত হবে, তারা তোমার পরিবারের মানুষ, তারা এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ, একমাস, দুইমাস কিংবা বড় জোর একবছর দু:খ করবে। এরপর, তারা তোমাকে স্মৃতির মণিকোঠায় যত্ন করে রেখে দেবে!!!
اِنْتَهَتْ قِصَّتُكَ بَينَ النَّاسِ وَبَدَأَتْ قِصَّتُكَ الحَقِيْقِيّةِ وَهِيَ الآخِرةُ ....
মানুষদের মাঝে তোমাকে নিয়ে গল্প শেষ হয়ে যাবে, অত:পর, তোমার জীবনের নতুন গল্প শুরু হবে, আর, তা হবে পরকালের জীবনের বাস্তবতা,
لَقدْ زَالَ عِندَكَ:
তোমার নিকট থেকে নি:শেষ হবে (তোমার):
1ــ الجَمَالُ
১. সৌন্দর্য্য
2ــ والمَالُ
২. ধনসম্পদ
3ــ والصَحَّةُ
৩. সুস্বাস্থ্য
4ــ والوَلَدُ
৪. সন্তান-সন্তদি
5ــ فَارقَت الدَّور
৫. বসতবাড়ি
6ــ القُصُورُ
৬. প্রাসাদসমূহ
7ــ الزَوجُ
৭. জীবনসঙ্গী
وَلَمْ يَبْقِ إِلَّا عَمَلُكَ
তোমার নিকট তোমার ভালো অথবা মন্দ আমল ব্যতীত আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না,
وَبَدَأَتِ الحَيَاةُ الحَقِيقَيَّةُ
শুরু হবে তোমার নতুন জীবনের বাস্তবতা,
وَالسُّؤَالُ هُنا : ماذا أَعْدَدْتَ لِلقُبَرِكَ وَآخِرَةَكَ مِنَ الآنَ ؟؟؟
আর, সে জীবনের প্রশ্ন হবে: তুমি কবর আর পরকালের জীবনের জন্য এখন কি প্রস্তুত করে এনেছো?
هَذِهِ حَقِيقَةٌ تَحْتَاجُ إلى تَأمَّلٍ
ব্স্তুত: এই জীবনের বাস্তবতা সম্পর্কে তোমাকে গভীর ভাবে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন,
لِذَلِكَ أحرصُ عَلى :
এজন্য তুমি যত্নবান হও,
1ــ الفَرَائِضِ
১. ফরজ ইবাদতগুলোর প্রতি
2ــ النَّوَافِلِ
২. নফল ইবাদতগুলোর প্রতি
3ــ صَدَقَةُ السِّرِّ
৩. গোপন সাদাকাহ’র প্রতি
4ــ عَمَلُ الصَّلِحِ
৪. ভালো কাজের প্রতি
5ــ صَلاةُ اللَّيلِ
৫. রাতের নামাজের প্রতি
لَعَلَّكَ تَنْجُو....
যেন তুমি নিজেকে রক্ষা করতে পারো….
إِنْ سَاعَدْتَ عَلى تَذْكِيرِ النَّاسِ بِهَذِهِ المُقَالَةِ وَأنتَ حَيُّ الآنَ سَتَجِدُ أَثَرَ تَذكِيرِكَ في مِيزَانِكَ يَومَ القِيامَةِ بِإِذْنِ اللهِ .....
এই লিখাটির মাধ্যমে তুমি মানুষকে উপদেশ দিতে পারো, কারণ তুমি এখনো জীবিত আছো, এর ফলাফল আল্লাহ’র ইচ্ছায় তুমি কিয়ামত দিবসে মিজানের পাল্লায় দেখতে পাবে,
قال الله تَعالى : ((فَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَ تَنْفَعُ المُؤمِنِينَ))
আল্লাহ বলেন: ((আর স্মরণ করিয়ে দাও, নিশ্চয়ই এই স্মরণ মুমিনদের জন্য উপকারী))
لِمَاذَا يَخْتَارُ المَيِّتِ "الصَّدَقَةَ لو رَجَعَ للدُّنيا....
তুমি কি জানো কেন মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ প্রদানের আকাঙ্খা করবে, যদি আর একবার দুনিয়ার জীবনে ফিরতে পারতো?
كَمَا قَالَ تَعَالى: ((رَبِّ لَو لا أَخَّرْتَنِي إلى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ....))
আল্লাহ বলেন: ((হে আমার রব! যদি তুমি আমাকে আর একটু সুযোগ দিতে দুনিয়ার জীবনে ফিরে যাবার, তাহলে আমি অবশ্যই সাদাকাহ প্রদান করতাম….))
ولَمْ يَقُلْ :
তারা বলবে না,
لِأعتَمَرَ
উমরাহ পালন করতাম,
أو لِأُصَلَّي
অথবা, সালাত আদায় করতাম,
أو لِأصُومُ
অথবা, রোজা রাখতাম,
قالَ العُلَماءُ : ما ذَكَرَ المَيِّتُ الصَّدَقَةَ إلا لِعَظِيمِ مَا رَأى مِن أَثَرِها بَعدَ مَوتِهِ
আলেমগণ বলেন: মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ’র কথা বলবে, কারণ তারা সাদাকাহ প্রদানের ফলাফল তাদের মৃত্যুর পর দেখতে পাবে,
فَأَكْثِرُوا مِنَ الصَّدَقَةِ وَمِن أَفضَلِ ما تَتَصَدَّقُ بِهِ الآنَ 10 ثَوَان مِنْ وَقْتِكَ لِنشَرِ هذا الكَلامَ بِنِيَّةِ النَّصْحِ فَالكَلمَةُ الطَّيِّبَةُ صَدَقَةٌ.
আর, গুরুত্ববহ এই সাদাকাহ’র কাজটি তুমি এই কথাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে মাত্র ১০ সেকেন্ড সময় ব্যয় করে করতে পারো, যদি তোমার উদ্দেশ্য হয় এর মাধ্যমে মানুষকে উপদেশ প্রদান করা। কারণ, উত্তম কথা হল এক ধরণের সাদাকাহ।।।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Dhaka
Mirpur
1208
Mirpur, 1216
Embers are burning organs The mind is not with you, When the mind is with you you will be fire.
Mirpur 2
Mirpur, 1216
ইচ্ছে গুলো পূরণ হয় না বলে মন খারাপ করি না। কারণ আমি ভুলে যাইনি আমি মধ্যবিত্ত!
Paikpara
Mirpur, 1216
This is my Personal Page created for as a personal Blog. i can share all Personal blog in this page.
Mirpur
যদি তোমরা আল্লাহর উপর ভরসা করার মতো ভরসা করতে তবে তিনি পাখিকে রিজিক দেওয়ার মতোই তোমাদের ও দিতেন!!
Mirpur/1
Mirpur, 1216
Hello, Myself Kazi Shaki, I am a professional graphics designer, and digital marketer. I work in the
House 6, Road 5, Block E, Mirpur 1, Dhaka
Mirpur, 1216
I am Md. Newazul Haque Prodhan. The director of Confidence IT BD
Mirpur, Dhaka
Mirpur
মৃত্যুর পরের জীবনের সুখ সম্পর্কে জানলে , এই জীবনের সুখ বিসর্জন দিয়ে সেই সুখ পাবার আশাই মরিয়া হবেন
Mirpur
Mirpur, 1216
জীবনে ভাল কিছু করার জন্য সপ্ন দেখতে হয়, এখানে সপ্নের জাল বোনা হয় এবং ভালোবাসা ছড়ানো হয়, যুক্ত থাকুন।