কেয়ার লাইফ
'কেয়ার লাইফ'কেমিক্যাল, রঙ ও প্রিজারবেটিভ মুক্ত অর্গানিক প্রডাক্ট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান।
আমাদের সোনামণিদের সুস্বাস্থ্যের প্রধান শর্তই হলো সঠিক খাদ্যাভ্যাস। বর্তমানে গ্রামের হাট থেকে শহরের মল সবেতেই ক্ষতিকর রাসায়নিক, ছোট বড়ো সকলের খাবারেই প্রয়োগ করা হয়। যা শরীরের পক্ষে কোনো ভাবেই নিরাপদ নয়। এরফলে নিজেদের অজ্ঞাতসারেই বাচ্চাদের শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রকম রোগ ব্যাধি।
'কেয়ার লাইফ' কিছুটা হলেও সেই শূন্যতা পূরণের লক্ষ্যে, দীর্ঘদিন যাবত ১০০% ন্যাচারাল,অর্গানিক বেবিফুড আইটেম নিয়ে সুনামের সা
আমাদের বাড়ির পিচ্চিগুলো সাথে আমরা। আরো অনেক বড় সদস্য মিসিং। ঈদের পরের দিন থেকে ৩৮ জন সদস্য ৩-৪ দিন আমরা একসাথে থাকি।
৩ টা অর্ডার ক্যানসেল হলো😪১৮ তারিখের পর থেকে ডেলিভারি শুরু করতে পারবো। সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। গ্রামে এসেছি বাবার বাড়িতে।
মাশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা বারিক লাহা।
আমার মিষ্টি মা কাল অনেক অনেক খুশি হইছে ঘুরতে গিয়ে।
মাশাআল্লাহ আল্লাহুম্মা বারিক লাহা ❤️আমার কলিজা ২ টার ঈদ ❤️সবাইকে ঈদ মোবারক ❤️ নানা বাড়িতে মেহেরিনের ৩য় ঈদ। এপ্রিলের ১৬ তারিখে মেহেরিনের জন্মদিন ১ বছর বয়সে মেহেরিন ৩টা ঈদ উদযাপন করলো
এটা আমার রাজরানি মেহেরিনের ঘুমের স্টাইল। আপনাদের বাসায় কি এমন রাজরানি বা রাজা কেউ আছে??
বাচ্চাকে বাবুর আব্বু কতোটুকু ভালোবাসে আপুরা? ১০ এ কতো দিবেন আপনার বাবুর আব্বুকে??
গতোকাল রাত ৯ টা পর্যন্ত সে খেলায় ব্যস্ত ছিলো। এইবার ভেবেছিলাম ঢাকাতেই ঈদ করবো। শুধুমাত্র মুরসালিনের জন্য হুট করেই ৬ তারিখ মুরসালিনের নানুর বাড়ি তে চলে আসছি। ঢাকা থেকে ভেড়ামারা পর্যন্ত মাত্র ৪০ মিনিট সে আমার পাশে বসেছিলো। বাকি সারে ৫ ঘন্টা সে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলো। আর একটু পরপর আমাকে প্রশ্ন করছিলো মা আর কতোদুর নানুর বাড়ি এখনো নানুর বাড়ি পাচ্ছি না কেনো৷ জানালা দিয়ে যতো ঘর বাড়ি দেখা যাচ্ছিলো সবগুলোই তার নানুর বাড়ি ছিলো😁 বাড়ি দেখলেই সে বলছিলো আম্মু এটা মনে হয় নানুর বাড়ি
অসুস্থ সন্তানের জন্য দোয়া।
অসুস্থ সন্তানের জন্য দোয়া নিয়ে রাসূল সা: এর স্পষ্ট একটি হাদিস রয়েছে। একদা রাসূল সা: এর নিকট হযরত জিবরাইল আমিন আসলেন এবং তিনি দেখতে পেলেন রাসূল সা: অনেক পেরেশানে রয়েছে। ঠিক তখন রাসূল সা: কে লক্ষ্য করে হযরত জিবরাইল আমিন বললেন, ” হে রাসূল, আমি আপনার চেহারায় পেরেশানি দেখছি।”
তখন রাসূল সা: বললেন, “ হ্যা, আমি একটু চিন্তিত। (হুমা রায়হানাতান) এরা দুইজন হাসান ও হোসাইন আমার এই বাগানের ফুল। আর এরা দু’জনই এখন প্রচুর অসুস্থ। এই জন্যই আমি পেরেশানে বা চিন্তিত।”
তখন জিবরাইল আমিন বললেন, “ আপনি উক্ত কলমাগুলো পড়ে তাদের ফুঁক দিন।’
أَعُوُذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وهامَّةٍ ومِنْ كُلِّ عَيْنٍ لامَّةٍ
‘‘আমি আল্লাহর কাছে তাঁর পরিপূর্ণ বাক্যের মাধ্যমে প্রতিটি শয়তান এবং বিষধর বস্ত্ত ও কষ্টদায়ক নযর হতে তোমাদের জন্য আশ্রয় চাচ্ছি’’
(উইজুকুমা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাহ, মিন কুল্লি শায়তানিন ওয়া হাম্মাহ, ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ)
রাসূল সা: তখন উক্ত দোয়াটি পড়ে হাসান ও হোসাইন কে ফুঁক দিলেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উভয় খেলার মাঠে খেলার জন্য ছুঁটে গেলেন। এবং দুজনই পুনরায় খেলতে শুরু করলেন।
যাইহোক, এই দোয়াটি দ্ধারা একজন মা-বাবা তাঁর সন্তানের জন্য যেকোনো মূহর্তে দোয়া করে সন্তানের উপর ফুঁক দিতে পারেন। এতে করে সন্তানরে উপর সমস্ত বালা-মসিফত দূর হবে, ইনশাআল্লাহ।
শিশুর খাবার ভীতি: কারণ ও সমাধান
শিশুদের খাবার ভীতি বর্তমানে একটি সাধারণ সমস্যা। অনেক বাচ্চাই খাবার দেখলে ভয় পায়, চিৎকার করে বা হাত-পা ছোড়াছুড়ি করে।
কারণ:
✦ অসময় খাওয়ানো: ৬ মাস পূর্ণ হওয়ার আগে বাচ্চাদের শুধুমাত্র মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানো উচিত।
✦ একঘেয়ে খাবার: একই রকম খাবার বারবার দেওয়া।
✦ খাওয়ানোর সময় ট্যাব/ফোন/কম্পিউটার ব্যবহার: এতে শিশুর মনোযোগ বিভক্ত হয়।
✦ জোর করে খাওয়ানো: বাচ্চা যদি খেতে না চায়, তাকে জোর করা উচিত নয়।
✦ অসুস্থতা: বমি, পেট খারাপের কারণেও বাচ্চারা খেতে অনাগ্রহী হতে পারে।
সমাধান:
✦ সঠিক সময়ে খাওয়ানো: ৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর ধীরে ধীরে সলিড খাবার শুরু করুন।
✦ বৈচিত্র্যময় খাবার: বিভিন্ন রকমের স্বাস্থ্যকর খাবার দিন।
✦ খাওয়ার সময় মনোযোগ: খাওয়ানোর সময় শিশুর সাথে কথা বলুন, গল্প করুন।
✦ খেলাধুলার মাধ্যমে খাওয়ানো: খাবারকে মজার করে তুলুন।
✦ ধৈর্য ধরুন: বাচ্চা যদি খেতে না চায়, ধৈর্য ধরুন এবং জোর করবেন না।
✦ চিকিৎসকের পরামর্শ: যদি বাচ্চার খাবার ভীতি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
কিছু টিপস:
✦ শিশুকে রান্নায় সাহায্য করতে দিন।
✦ খাবারকে আকর্ষণীয় করে পরিবেশন করুন।
✦ পরিবারের সবাই একসাথে খান।
✦ শিশুকে খাবারের জন্য পুরস্কৃত করবেন না।
মনে রাখবেন প্রতিটি শিশু আলাদা। তাদের নিজস্ব খাওয়ার রুটিন থাকে। ধৈর্য ধরুন এবং শিশুকে তার নিজস্ব গতিতে খেতে দিন।
বাচ্চাদের হাতের নখ ব্লেটের মতো ধারালো হয়। মেহেরিন আমার নাকের উপর চিমটি কাটছে কি যে জ্বলছে সাথে রক্ত বের হচ্ছে 🥲
আলহামদুলিল্লাহ সেরেলাক,রাজমা খিচুড়ি ও বাদাম সুজি তৈরির কাজ শেষ করেছি। আলহামদুলিল্লাহ অনেকগুলো পার্সেল কাল পাঠায় দিছি। বাকিগুলো আজ দিবো।
মেহেরিন আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ। কাল সেরেলাক, রাজমা খিচুড়ি বাদাম সুজি তৈরি করবো। ঈদের আগে যার যার লাগবে দ্রুত করে অর্ডার কনফার্ম করবেন প্লিজ।
অনেক আপুরাই জানতে চেয়েছেন। অনেকে মেসেজ করেছেন মেহেরিনের কি হইছে?? মেহেরিনের খিঁচুনি সহ জ্বর৷ সবাই মেহেরিন জন্য দোয়া করবেন। আজ ওর শরীর টা খারাপ।
মেহেরিনকে নিয়ে হসপিটাল এ ভর্তি। অনেকেই পেজে মেসেজ দিয়েছেন রিপ্লাই করতে পারিনি তার জন্য দুঃখিত৷ সবার বাবুর জন্য খাবার ইনশাআল্লাহ কিছুদিনের মধ্যেই তৈরি করে পাঠাবো। সবাই বাবু সোনার জন্য দোয়া করবেন।
আলহামদুলিল্লাহ স্টেজ-১ সেরেলাকের রিভিউ।। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মায়ের বাচ্চারা❤️ বাচ্চারা ভালো থাকলেই বাবা মায়েরা ভালো থাকে।
শিশুদের মসজিদে নিয়ে আসা সম্পর্কে ইসলামের বিধান:
আমরা অনেকেই শিশুদের মসজিদে নিয়ে যাই। বিশেষ করে জুমার দিনে বাবা, দাদা-নানা ও ভাইয়ের সঙ্গে মসজিদে যেতে শিশুরাও আনন্দ ও আগ্রহ বোধ করে। তাই পাঞ্জাবি-টুপি পরে তারাও বড়দের হাত ধরে নামাজের জন্য মসজিদে চলে আসে। বাংলার ঐতিহ্যের এটি একটি চোখ জুড়ানো দৃশ্য।
প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই শিশুদের আল্লাহর ঘরের সঙ্গে পরিচয় করানো ও নামাজের জন্য অভ্যস্ত বানানো একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কেননা শিশুকালে যে জিনিসে অভ্যাস হয়, পরে তা করা সহজ হয়, নচেৎ তা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্যই হাদিস শরিফে এসেছে, ‘তোমরা তোমাদের বাচ্চাদের সাত বছর বয়স থেকেই নামাজের নির্দেশ দাও। আর যখন ১০ বছর বয়সে উপনীত হবে, তখন তাদের নামাজে অবহেলায় শাস্তি প্রদান করো। ’ (আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)
সাধারণত ৩ মাস বয়সে শিশুদের ঘাড় শক্ত হয়।
আপনার সন্তানের ঘাড় শক্ত হয়েছিলো কতমাস বয়সে?
বাচ্চা যখন ঘুমায় তাড়াহুড়ো করে সংসারের সব কাজ শেষ করা,
রান্না করতে গিয়ে বারবার উঁকি দেয়া যে বাবু উঠে গেল কিনা,
গোসল করতে গিয়ে বারবার কান খাড়া করে শোনা যে বাবু উঠে গেল কিনা,
কোনো রকম পানি ঢেলে সাবান শ্যাম্পু ছাড়া গোসল করা, মাথায় চিরুনি করার কথা ভুলে যাওয়া, মুখে প্রসাধিনি ব্যবহার না করা, নাকে মুখে খাবার খাওয়া ।
👩🍼আর রাতে যখন ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে গা এলিয়ে দেওয়ার পরও বাচ্চার জন্য বার বার জেগে ওঠা,
এসব কিছুর মানেই বুঝি মা❤️এত সব কিছুর পরও সন্তানের সুস্বাস্থ্য, হাসি আর পেট ভরে খাওয়াতে পারাটাই যেন বিশাল প্রাপ্তি।
👩👦ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মায়ের সন্তান। কারন সন্তানের ভালো থাকা মানেই মায়ের ভালো থাকা❣️
প্রথমদিন ভাইয়ার বাবু সেরেলাক খাচ্ছিলোনা তাই ভাইয়া সেরেলাক টা রিটার্ন করতে চাইছিলো। আমি বলেছিলাম ভাইয়া আমাকে একটু ভাবির সাথে কথা বলাই দিয়েন প্লিজ আমি ভাবিকে কিছু টিপস দিতে চায়৷ ভাবির সাথে কথা বলার পর আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়া কাল বাবুর জন্য স্টেজ-২ সেরেলাক ১ কেজি অর্ডার কনফার্ম করেছেন।
যে কোন নতুন খাবারই বাচ্চারা প্রথম প্রথম খেতে চায় না। ২-১ দিন ট্রাই করলেই সেই খাবারে বাচ্চারা অভ্যস্ত হয়ে পরে।
শিশুরা মাঝে মাঝে বড়দের কথা শোনে না। এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে, এই সমস্যাটি যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে তা উদ্বেগের কারণ হতে পারে। শিশুর কথা না শোনার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে কয়েকটি কারণ হল:
✅শিশুর বয়স: ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ভালো-মন্দের বোঝাপড়া কম থাকে। তাই তারা বড়দের কথা না শুনে এমন আচরণ করতে পারে।
✅বাড়ির পরিবেশ: বাড়িতে যদি ঝগড়া-বিবাদের পরিবেশ থাকে, তাহলে শিশুও সে ধরনের আচরণ করতে পারে।
✅বাবা-মায়ের আচরণ: বাবা-মা যদি সন্তানকে শাসন করতে গিয়ে বকাঝকা করেন বা শারীরিক শাস্তি দেন, তাহলে শিশু আপনার কথা শুনতে চাইবে না।
✅ সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য: শিশু যদি কোনো মানসিক সমস্যায় ভুগে থাকে, তাহলে সে অবাধ্য আচরণ করতে পারে।
শিশুর কথা না শোনার সমস্যা সমাধানের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করা যেতে পারে:
✅শিশুর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান: শিশুর সঙ্গে তার বয়স অনুযায়ী কথা বলুন এবং তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।
✅শিশুকে ভালো-মন্দের বোঝাপড়া দিন: শিশুকে ভালো-মন্দের পার্থক্য বুঝতে সাহায্য করুন।
✅বাড়িতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখুন: বাড়িতে ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে চলুন।
✅ সন্তানের সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তুলুন: সন্তানের সঙ্গে ভালোবাসা ও সম্মানের সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
✅সন্তানের আচরণের কারণ খুঁজে বের করুন: সন্তানের আচরণের কারণ খুঁজে বের করে তার সমাধান করুন।
শিশুর কথা না শোনার সমস্যা সমাধানের জন্য ধৈর্য ধরে চেষ্টা করা প্রয়োজন। সন্তানের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুললে এবং তার আচরণের কারণ বুঝতে পারলে এই সমস্যা সমাধান করা সহজ হয়।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ স্টেজ-১ সেরেলাকের রিভিউ।
বাচ্চারা অনুকরণ প্রিয়
তারা তাদের আশেপাশের সবাইকে যেভাবে চলতে দেখে , তারাও ঠিক সেভাবেই চলতে চেষ্টা করে।
যেমন আমি আমার ছেলেকে মাঝে মাঝে বলি, বাবা মোবাইল দেখা যাবে না চোখ নষ্ট হয়ে যাবে ✍️ এই কথা বলেই আমি পরেছি মহা বিপদে আমাকে সে মোবাইল হাতে দেখলেই আম্মু তুমি মোবাইল দেখো না তোমার চোখ নষ্ট হয়ে যাবে 😁
আবার মাঝে মাঝে বলি বাবা✍️ নিজের কাজ নিজেকেই করতে হবে।
পরবর্তী সময়ে আমি যখন ওকে আমার সাথে সম্পর্কিত কোনো কাজ করতে বলি - সেও একই কথা বলে😁 আম্মু নিজের কাজ নিজেকেই করতে হবে
তবে এটা রেগে যাওয়ার মতো কোনো বিষয় নয়।
বাচ্চাদের সুন্দর করে বোঝাতে হবে।
তাই বাচ্চাদের সামনে সবসময় ভালো আচরণ করতে হবে, সুন্দর করে কথা বলতে হবে। কারন ওরা যা শুনবে তাই বলবে, যা দেখবে তাই করবে।।
বাচ্চাদের বেড়ে ওঠার জন্য খাদ্যের দিকে বিশেষ নজর দিতে হয়। ১ থেকে ৩ বছর বয়স তো বেড়ে ওঠার জন্য আদর্শ সময়। এ সময় তাকে দিতে হবে সুষম খাবার। শিশুটি হয়তো সব খাবার খেতে চাইবে না। তাই পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস ছোটবেলা থেকেই গড়ে তুলতে হবে। যেমন-
০১. ডিমঃ
প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন এবং মিনারেল এর উৎস। এটি ওদের বেড়ে ওঠার জন্য খুব-ই দরকার।
০২. দুধঃ
২ বছর পর্যন্ত সাধারণত মায়ের বুকের দুধ-ই খায়। এরপর তাকে গরুর দুধ দিতে পারেন। দুধ একটি সুষম খাদ্য। এটি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর উৎস।
০৩. শাকসবজিঃ
আপনার শিশুকে ছোটবেলা থেকেই লাল এবং সবুজ শাক, বিভিন্ন রকম সবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এগুলো তার বেড়ে ওঠার জন্য খুব-ই প্রয়োজনীয়।
০৪. মাছ এবং মাংসঃ
মাছ বা মাংস হল প্রানিজ আমিষের উৎস। শিশুর পেশী গঠন, লম্বা হওয়া, বেড়ে উঠতে এগুলো প্রয়োজন।
০৫. ফলমূলঃ
যখন যে ঋতু, সেই অনুযায়ী মৌসুমি ফলমূল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। বেড়ে উঠতে এবং বুদ্ধির বিকাশে এগুলো সহায়ক।
০৬. অন্যান্য খাবারঃ
দই, বাদাম, কর্ণ এই খাবারগুলো ও শিশুর বুদ্ধির বিকাশ এবং বেড়ে উঠার জন্য জরুরী। এছাড়া ঘরে যাই রান্না করা হোক না কেন শিশুকে তা পরিমিত পরিমাণে দিতে হবে।
শিশুদের সার্বিক স্বাস্থ্য ও বিকাশে পুষ্টিকর খাবারের নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলা তাদের ভবিষ্যৎ সুস্থতার ভিত্তি স্থাপনে সহায়ক হয়।
কীভাবে নিশ্চিত করবেন?
• মায়ের দুধ: নবজাতক শিশুদের জন্য মায়ের দুধ সর্বোত্তম খাদ্য। কমপক্ষে ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শিশুকে মায়ের দুধ পান করানো উচিত।
• সুষম খাদ্য: ছয় মাসের পর ধীরে ধীরে বিভিন্ন পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল, সবজি, মাছ, মাংস ইত্যাদি শিশুর খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।
• পর্যাপ্ত পরিমাণ: শিশুর ক্ষুধা ও শক্তির চাহিদা অনুযায়ী খাবারের পরিমাণ নির্ধারণ করুন। অতিরিক্ত বা অপ্রতুল খাবার দিব্যি করা উচিত নয়।
• মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত খাবারের পরিমাণ কমান: চিপস, কেকের মতো মিষ্টি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার শিশুদের খাদ্যে কম রাখুন। ফলের সাহায্যে তাদের মিষ্টির চাহিদা পূরণ করুন।
• সচেতনতা বজায় রাখুন: খাবার তৈরি ও পরিবেশনের আগে অবশ্যই হাত ধোয়া জরুরি।
• পেশাদার পরামর্শ: শিশুর খাবার সংক্রান্ত কোনো বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে পুষ্টিবিদ অথবা শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শিশুদের সঠিক পুষ্টির যত্ন নিয়ে তাদের সুস্থ ও সুদৃঢ় বিকাশে সহায়তা করুন।
শিশুদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য বাদাম খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং উপাদেয় একটি খাবার। এটি শিশুদের তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং ক্লান্তিভাব দূর করে। কাজুবাদাম, আখরোট, কাঠবাদাম , পেস্তা বাদাম, চীনাবাদামসহ সব ধরনের বাদামই শিশুদের জন্য বেশ উপকারী।
✅আমার তৈরি স্টেজ-২ সেরেলাকের প্রধান ৬ টি পুষ্টিকর উপাদান হলো কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, খুরমা খেজুর, চীনাবাদাম, কিচমিচ,আখরোট।
✅৬ মাস বয়স থেকেই বাচ্চাকে বাদাম খাওয়ানো শুরু করতে পারেন তবে অবশ্যই বাদাম বেটে পেস্ট করে বা গুঁড়া করে বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে।
শিশুরা সেখানেই যায়,
যেখানে তারা আনন্দ কে খুজে পায়।
আর শিশুরা সেখানেই থাকতে চাই,
যেখানে তারা ভালোবাসা পায়❤️
✍️তাই আপনার সন্তান যেখানে যেতে চায় না তাকে সেখানে যাওয়ার জন্য বারবার বলবেন না। কারন সে সেখানে থাকার মতো আনন্দ খুজে পায় না।
✍️সন্তানের ভালো-লাগা,খারাপ-লাগার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিবেন।
আপনার সন্তানের মুখের পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে তাদের দাঁত উঠার আগে ও পরে। তাদের দাঁত না আসা পর্যন্ত, তাদের মাড়ি পরিষ্কার রাখা জরুরি। স্তন্যপানের পর, তাদের মাড়ি একটি পরিষ্কার, আর্দ্র কাপড় বা শিশুদের মুখের পরিষ্কারক টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন। বিকল্পভাবে, একটি নরম কাপড়কে পানিতে ভিজিয়ে তাদের মাড়ি পরিষ্কার করতে পারেন।
আপনার সন্তানের দাঁত সাধারণত ৪ থেকে ৬ মাস বয়সের মধ্যে বের হতে শুরু করবে, ভাল মুখের পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস বজায় রাখুন। একটি নরম টুথব্রাশ এবং ফ্লোরাইডযুক্ত টুথপেস্ট (ধানের একটি দানার মতো পরিমাণ) দিয়ে প্রতিদিন তাদের দাঁত পরিষ্কার করুন। ব্রাশ করার পর নিশ্চিত করুন যে তারা পানি দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলেছে। বড় হওয়ার সাথে সাথে, ভাল অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য তাদেরকে কীভাবে সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে শেখান।
কোনো দাগ বা রঙ পরিবর্তনের জন্য নিয়মিতভাবে আপনার সন্তানের দাঁত পর্যবেক্ষণ করুন। আপনি যদি কোনো অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করেন, তাহলে দ্রুত একজন শিশুর দাঁতের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। মনে রাখবেন, মুখের স্বাস্থ্য সামগ্রিক সুস্থতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাই কম বয়স থেকেই আপনার সন্তানের মধ্যে ভাল দাঁতের পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এই সহজ পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে, আপনি আগামী বছরগুলিতে আপনার সন্তানের সুস্থ এবং সুন্দর হাসি বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারেন।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান আরো একটি সুন্দর রিভিউ স্টেজ-২ সেরেলাকের।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Mirpur
7000
Mirpur
Mirpur, 1216
Assalamu Alaikum shobaike, 'Khabo Bhalo' team er pokkho theke shobaike shubechcha. Muloto apnader s
Mirpur Milk Vitta Road
Mirpur, 1212
রোগ আপনার নিরাময় আমাদের।ব্যাবসা নয় সেবাই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের ওষুধগুলো বিদেশ থেকে আমদানিকৃত।
House : 02, Road : 02, Block : G, Section/02, Dhaka/1212
Mirpur, 1216
We Import Samyang brand noodles from Korea. We have been doing business with reputation in Bangladesh for the last 6 years. We distribute these noodles in different Super Shop.
14/2 Al-Modina Road, Ahmond Nagor, Mirpur 1
Mirpur, 1216
We started our journey with quality product assurance.
Mirpur
Some hardworking people of SHOTEJPUR are working to meet their own needs from the best crops of their production and give the extra to urban you! Just tell us what is needed at any...