E-babui

E-babui is an e-commerce platform. You can get safe and pure foods from e-babui.

11/12/2020

ভেজাল মুক্ত এবং বাছাই করা হলুদ গুড়ো

সরিষার তেল - e-Babui 25/10/2020

সরিষার তেল - e-Babui **সরিষা তেলের নানান গুণ** ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষা তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে। ঐতিহ্যের সঙ্গেই য....

পেস্তা বাদাম - e-Babui 25/10/2020

পেস্তা বাদাম - e-Babui পেস্তা বাদামের প্রয়োজনীয়তা পেস্তা বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Pistacia vera যার অর্থ একপ্রকার বাদাম। এই গাছটি ছোট আকারে হয়ে থা...

কাজু বাদাম - e-Babui 22/10/2020

কাজু বাদাম - e-Babui কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারীতা মানুষের প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন এর প্রয়োজন মিটানোর জন্য বিভিন্ন ধ.....

আখরোট - e-Babui 22/10/2020

আখরোট - e-Babui আখরোট বাদাম এমন এক ধরণের বাদাম যা পুষ্টিগুনে ভরপুর। আখরোট বাদামে এমনসব পুষ্টিগুন রয়েছে, যা আমাদের শরীরের হাজারও .....

মিক্সট বাদাম - e-Babui 21/10/2020

ই-বাবুই এর মিক্সট বামাদের মধ্যে চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট বাদাম, আমন্ড বাদাম, সবুজ কিসমিস, কালো কিসমিস, গোল্ডেন কিসমিস এবং এপ্রিকটের মিশ্রণ রয়েছে। মিক্সট বাদাম বিভিন্নভাবে যেমন, লবন মিশ্রিত করে, ভুনা করে, রান্না করে করে খাওয়া যেতে পারে। মিক্সট বাদাম সরাসরি খাওয়ার পাশাপাশি রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুণ: https://ebabui.com/product/mixed_nuts/

মিক্সট বাদাম - e-Babui মিক্সট বাদামের পুষ্টিগুণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় দ্বিগুণ মিক্সট বাদাম হলো একটি নাস্তা জাতীয় খাবার, যা যান্ত্র...

17/10/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

16/10/2020

মিক্সট বাদাম হলো একটি নাস্তা জাতীয় খাবার, যা যান্ত্রিকভাবে বা ম্যানুয়ালি সম্মিলিত বাদামের মিশ্রণ। ই-বাবুই এর মিক্সট বামাদের মধ্যে চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট বাদাম, আমন্ড বাদাম, সবুজ কিসমিস, কালো কিসমিস, গোল্ডেন কিসমিস এবং এপ্রিকটের মিশ্রণ রয়েছে। মিক্সট বাদাম বিভিন্নভাবে যেমন, লবন মিশ্রিত করে, ভুনা করে, রান্না করে করে খাওয়া যেতে পারে। মিক্সট বাদাম সরাসরি খাওয়ার পাশাপাশি রান্নায় ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন তিউনিসিয়ান ফারকা, তার্টস এবং টফি ট্রাইল মিক্সে কিসমিস ও অন্যান্য শুকনো উপাদানগুলোর সাথে বাদাম মিক্সট করে থাকে।

-মিক্সট বাদামের মধ্যে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে -

মিক্সট বাদামের পুষ্টি উপাদানগুলির মধ্যে, এন্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যালোরি প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেড, ফাইবার, নিউট্রিয়েন্টস, গুড কোলেষ্ট্রেরল ইত্যাদি উপাদান রয়েছে। “হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও এপিডেমিওলজির একজন অধ্যাপক ডাঃ ফ্র্যাঙ্ক হু রিপোর্ট করেছেন যে, যদি কেউ নিয়মিত মিক্সট বাদাম খায় তাহলে তার হৃদরোগ, ক্যান্সর, শ্বাসকষ্টজনিত রোগ থেকে মুক্তি পাবে”। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুণ: https://en.wikipedia.org/wiki/Mixed_nuts

১) চিনা বাদাম

চিনা বাদাম লেগাম গোত্রের একটি প্রজাতি এটি উৎপত্তি দক্ষিণ আমেরিকা, মধ্যে আমেরিকা, মেক্সিকো। আদি উৎস আমেরিকা হলেও বর্তমানে ভারতীয় উপমাহাদেশ চীন, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, মালোয়েশিয়া, বাংলাদেশ ইত্যাদি দেশে চাষাবাদ করছে। বিভিন্ন গবেষনায় দেখা গেছে যে, চিনা বাদামের উপস্থিত ফসফরাস আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। শুধু তাই না চিনা বাদামে আরো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা ব্রেণ এর শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। আমাদের হার্টের সুস্থ্যতার জন্য হলেও আমাদের উচিত চিনা বাদাম নিয়মিত খাওয়া । কারণ চিনা বাদামে হার্টের অসুখ ভাল করে থাকে। ই-বাবুই আপনাদের কোয়ালিটি চিনা বাদাম নিশ্চিত করে থাকে।

২) কাজু বাদাম

কাজু বাদাম অত্যন্ত সুস্বাদু একটি বাদাম। কাজু বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Anacardium occidentale এটি একটি অর্থকরি ফসল। কাজু বাদাম এর বীজ থেকে গাছ তৈরী হয়। বেলে ও দোঁয়াশ মাটি এবং পাহাড়ের ঢালে কাজু বাদামের চাষ ভাল হয়। কাজু বাদামের উৎপত্তিস্থল ব্রাজিল কিন্তু বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া, মালোয়েশিয়া, ভারত ইত্যাদি দেশে উৎপাদন হচ্ছে। বর্তমানে বাংলাদেশেও কাজু বাদামের চাষাবাদ লক্ষ্য করা যায়। খাগড়াছড়ির পাহাড়ি অঞ্চলে জামতলী এলাকায় কাজু বাদাম চোখে পরে। কাজু বাদাম খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন উপকার হয়ে থাকে, তার মধ্যে অন্যতম এ্যানিমিয়া। আমাদের গর্ভবতী মায়েদের অবশ্যই কাজু বাদাম বেশি করে খাওয়া উচিত। আপনার ভাল মানের কাজু বাদাম পেতে ভিজিট করুন ই-বাবুই।

৩) পেস্তা বাদাম

পেস্তা বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Pistacia vera এক প্রকার বাদাম। পেস্তা বাদাম মধ্য এশিয় জাত, এটি ইরান, চীন, আফাগানিস্তানে চাষাবাদ করা হয়। পেস্তা বাদামের রঙ অনেক সুন্দর হয়ে থাকে এবং মনোরম হাল্কা গন্ধ হয়ে থাকে। এটির সংরক্ষণ ব্যবস্থা অনেক ভালো, যার কারণে এটি অনেক দামী হয়ে থাকে। পেস্তা বামাদ এর খোলোসটি অনেক পাতলা হয়, যার ফলে এটি যখন পরিপক্ক হয় তখন নিজে থেকে এক পাশে ফেটে যায়। পেস্তা বাদামের পুষ্টিগুণের শেষ নেই। তবে নিয়মিত পেস্তা বাদাম খেলে শরীরের লিভার, কিডনি ভাল রাখে এবং রক্ত পরিস্কার করে থাকে। আপনার ভাল থাকার জন্য ই-বাবুই আপনাদের কোয়ালিটি প্রোডাক্ট দিচ্ছে।

৪) আখরোট বাদাম

আখরোট বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Juglans regia এক প্রকার বাদাম। এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর বাদাম। এটি মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড আছে যা কিনা মানুষের শরীরের জন্য অনেক উপকারি। আখরোট বাদামের মধ্যে দুই ধরণের আবরণ থাকে, তার মধ্যে বাদামি রঙের আবরণটি এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। আখরোট বাদাম মদ্যে এন্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। ডায়াবেটিস জনিত রোগের জন্য অনেক উপকারী কারণ এতে শর্করা পরিমাণ বেশি থাকে। শুধু তাই না শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে থাকে, যা আমরা অনেকেই জানি না।

৫) আমন্ড বাদাম

আমাদের শারীরিক উপকারিতার কথা চিন্তা করলে অবশ্যই আমন্ড বাদাম খাওয়া উচিত কারণ : এর পুষ্টিগুণের কোন শেষ নাই। আমন্ড বাদামকে চিকিৎসকেরা ভিটামিন ট্যাবলেট বলে থাকে। আমন্ড বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, তারমানে শরীরের মধ্যে যদি মারণ রোগটি যদি আগুন হয়ে থাকে। এন্টিঅক্সিডেন্ট হলো পানি। আমি শুধু বলতে চাই আমাদের স্বাস্থ্যের কথা আমাদেরই চিন্তা করা লাগবে। তাই আমাদের উচিত নিয়মিত মিক্সট বাদাম খাওয়া। মিক্সট বাদাম ও অন্যান্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েব সাইট ভিজিট করেন: www.facebook.com/ebabui

বাদাম খাওয়ার নিয়মাবলী :-

ভাল স্বাস্থ্যের জন্য এবং আমাদের সুন্দর তক্ব এর জন্য আমরা কমবেশি বাদাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা নিয়ম মেনে খাই না। তাতে করে হিতে বিপরিত হতে পারে। তাই আসুন আমরা নিয়মগুলো জেনে নেই। প্রথমে আমরা একটি কাপে বাদামগুলি নিবো। তারপর বাদামের মধ্যে সামদ্রিক লবন ২ চা চামুচ দিন। তারপর একটা নাড়াচাড়া দিন। এরপর বাদমগুলি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কাজু বাদামের ক্ষেত্রে ৩-৫ ঘন্টা এবং কাঠবাগামের ক্ষেত্রে ১২-১৪ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখবো। সর্বশেষ বাদামগুলোকে ভালভাবে শুকিয়ে খেতে পারেন। এতে পুষ্টিগুণ ভাল থাকবে।

তথ্য সূত্রঃ
https://bn.wikipedia.org/w/index.php?titl
https://bn.wikipedia.org/wiki/ china badam
https://bn.wikipedia.org/wiki/ kaju badam
https://bn.wikipedia.org/wiki/ pesta badam

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

12/10/2020

আখরোট বাদাম এমন এক ধরণের বাদাম যার পুষ্টিগুনে ভরপুর। আখরোট বাদামে এমনসব পুষ্টিগুন রয়েছে, যা আমাদের শরীরের হাজারও সমস্যার সমাধান করতে পারে। তাইতো চিকিৎসকেরা সবসময়ে পরামর্শ দিয়ে থাকে আখরোট বাদাম খেতে। নিম্নে আখরোটের বিভিন্ন পুষ্টিগুন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:

১) আখরোট ওজন নিয়ন্ত্রন রাখে -
আখরোট বাদাম আমাদের ওজনকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে, আখরোটে আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল যেমন, প্রোটিন, ওমেগা ৩ ফাইবার সহ বিভিন্ন উপাদান যা কিনা ওজন কমানো সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

২) অনিদ্রা দূর করে -
আখরোট বাদাম খেলে আপনার অনিদ্রা দূর করে দিবে। কারণ আখরোটে রয়েটে মেলাটোনিক নামক একটি উপাদান যা কি মানুষের অনিদ্রা নামক বিষয় দূর করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি প্রতিনিয়ত আখরোট বাদাম খান তাহলে আপনার অনিন্দ্রা রোগটি থেকে রেহাই পাবেন ইনশাআল্লাহ।

৩) তক্বকে সুন্দর রাখতে -
আপনার তক্ব যদি সুন্দর ও স্বাস্থ্যউজ্জ্বল রাখতে চান তাহলে আপনাকে আখরোট বাদাম খেতে হবে। কারণ আখরোট বাদমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা আপনার সুন্দর চেহারা কে আরো সুন্দর করে তুলবে। আপনি নিশ্চয়ই আপনাকে আারো সুন্দর ও মুদ্ধকর লাবণ্য চেহারা চান তাহলে আখরোট বাদামের জুরি নেই।

৪) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী -
আখরোট বাদাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী কারণ এতে বিভিন্নধরণের ভিটামিন ও মিনারেল উপাদান রয়েছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে। তাই যারা ডায়াবেটিস রোগী আছেন আসা করি প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও আখরোট বাদাম খান।

৫) হার্টের রোগীদের জন্য উপকারী -
আখরোট বাদাম শুধু ডাবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী তা নয় এটি হার্টের রোগীদের জন্যও উপকারী কারণ এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের ফ্রি রেডিকেল গুলোকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মেরে ফেলে তাই আমাদের হার্ট সুস্থ্য থাকে।

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

08/10/2020

মিক্সট বাদাম আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যত প্রকার ভিটামিন ও মিনারেল এর প্রয়োজন হয় তার চাহিদা পূরণ করতে পরে। তাই আমরা যদি কাজের ফাকে অল্প পরিমাণে মিক্সট বাদাম খাই তাহলে আমাদের দৈনন্দিন ভিটামিন ও মিনারেল ঘটতি পূরণ হয়ে যায়। মিক্সট বাদামে গুনাবলী শেষ নেই।

১) মিক্সট বাদাম এর স্বাস্থ্যকারী উপকারীতা -
মিক্সট বাদামের মধ্যে কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট বাদাম, চিনা বাদাম ইত্যাদি বাদামের মিক্সট আছে। তাই আমরা মিক্সট বাদামে সব ধরণে ভিটামিন , মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্যাট, আয়রন ইত্যাদি আমাদের শরীরের উপাদানগুলো বিদ্যামান আছে।

২) হার্টের রোগীদের জন্য উপকারীতা -
মিক্সট বাদাম আমাদের শরীরের ভাইটাল অর্গান হার্টের জন্য খুবই উপকারী। মিক্সট বাদমের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের হার্টের জন্য অনেক উপকারী। বাদামের মধ্যে গুড ফ্যাট থাকার কারণে ব্যাড কোলেষ্টেরল দূর করতে সাহায্য করে যা হার্টের রোগীদের বিশেষভাবে উপকারী।

৩) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো -
আমরা যাই খাইনা কেন সব খাবারেই সুগার আছে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই খারাপ, কিন্ত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একমাত্র খাবার বাদাম যা খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের কোন সুগার বারবে না। কারণ মিক্সট বাদামের মধ্যে কোন কার্বোহাইড্রেট নাই। সুতরাং ডাক্তারের পরামর্শ্ অনুযায়ী ডায়াবেটিস রোগীরা বাদাম খাওয়া তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল।

৪) উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা -
মিক্সট বাদামের মধ্যে রয়েছে গুড ফ্যাট যা কিনা উচ্চ রক্তচাপের জন্য খুবই ভাল। কারণ গুড ফ্যাট আমাদের শরীরের ব্যাড কোলেষ্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। সুতরাং আমরা বুঝতেই পারছি যে, মিক্সট বাদাম খাওয়া আমাদের জন্য কত উপকার। তাই আমাদের উচিত প্রতিদিন নিয়মকরে মিক্সট বাদাম খাওয়া।

৫) ক্যানসার প্রতিরোধে কার্যকরী -
মিক্সট বাদাম ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে থাকে। কারণ মিক্সট বাদামের মধ্যে রয়েছে অয়েলিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেল যা কিনা ক্যানসার এরমত ভয়ংকর রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। সুতরাং আমাদের উচিত নিয়মিত মিক্সট বাদাম খাওয়া।

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

06/10/2020

তরকারি বা স্যুপ যে কোন খাবারে ব্যবহার করা হয় ধনিয়া গুড়া। ধনিয়া গুড়া যে শুধুমাত্র মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হলেও এর কিছু ঔষধীগুণ রয়েছে। ধনিয়া গুড়ায় পটাশিয়াম, আয়রণ, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে ইত্যাদি উপাদান রয়েছে। যা কিনা আমাদের শরীরের জন্য বিশেষ প্রয়োজন। দেখা যাক ধনিয়া আমাদের শরিরের মধ্যে কি কি উপকার বয়ে আনতে পারে।

১) ত্বকের সমস্যা দূর করতে ধনিয়া -
ধনিয়া গুড়া রান্নার পাশাপাশি ধনিয়া দানা পানি ভিজিয়ে রেখে পরবর্তিতে খাওয়া যায় তাহলে আমাদের ত্বকের যে কোন সমস্যা দূর হয়ে যাবে। আমাদের বিভিন্ন ধরণের এ্যাজমা, মেছতা ইত্যাদি ত্বকের সমস্যা হয়ে থাকে। আমরা যদি নিয়মিত ধনিয়া ব্যবহার করি তাহলে আমাদের ত্বকের সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

২) গালে ঘা সমস্যা দূর করতে ধনিয়া -
গালে ঘা এটা আমাদের সবারই কম বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু আমরা কি যানি ধনিয়া দিয়ে আমরা গালে ঘায়ের চিকিৎকা করতে পারি। আমরা যদি ধনের সিদ্ধ করা পানি দিয়ে গড়গড়া করি তাহলে দেখবেন আপনার গালে ঘা দূর হয়ে যাবে।

৩) ব্রণ এর সমস্যার সমাধান -
আমাদের ব্রণ হয় নাই এমন লোক খুজেই পাবে না। কিন্তু আমরা ব্রণ হয়ে অনেক জিনিস ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা কি কখনও ধনিয়া বীজ এর ব্যবহার করেছি? নিশ্চয়ই করি নাই। তাহলে আমরা ধনিয়া বীজ দিয়ে কিভাবে ব্রণ সারাতে পারি নি¤েœ বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আমরা প্রথমে ধনিয়া বীজ পেষ্ট করে নিব, তারপর ঔ পেষ্ট এর সাথে এক চামচ মধু মিশাবো, এক চামচ হলুদ মিশাবো। তারপর ভালভাবে মিক্সট করে আমাদের ব্রণে ব্যবহার করবো। দেখবেন খুবই অল্প সময়ের মধ্যে আপনার ব্রণ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

৪) চুলপড়া কমায় চলপড়া বৃদ্ধি করতে ধনিয়া -
আমরা সাধারণ চুল নিয়ে আমাদের জলপনো কল্পনার শেষ নেই। এ বল্ল ওটা ব্যবহার কর, ও বল্ল এটা ব্যবহার কর। কিন্তু আমরা কি কখনো ধনিয়া বীজ এর ব্যবহার করেছি। অবশ্যই না। আমরা চুলপড়া নিয়ে যে তেল ব্যবহার করে থাকি সেই তেল এর সাথে যদি আমরা ধনিয়া বীজ এর ব্যবহার করি, তাহলে দেখবেন আপনার চুলপড়া অনেক কমে গেছে এবং চুলগজাতে শুরু করেছে।

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

01/10/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)
https://www.facebook.com/ebabui/

30/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

কিসমিসের সাথে আমরা সবাই পরিচিত । কিসমিস একটি সুষ্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার। তাই কিসমিসকে শুকনো ফলের রাজা বলা হয়ে থাকে। কিসমিস সোনালী-বাদামী রংয়ের চুপসানো ভাঁজ হওয়া ফলটি অনেক সুস্বাদু। এটি তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ অথবা মাইক্রোওয়েভ এর মাধ্যমে। প্রচন্ড তাপে ফুরুক্টোজগুলো জমা বেধেঁ পরিনত হয় কিসমিস। আর এভাই আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরী করা হয় ফলের রাজা কিসমিস।

আমরা সাধারণত মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরীতে কিসমিস ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও পোলাও কোরমা রান্না করতে আমরা কিসমিস ব্যবহার করি। সাধারণত কিসমিসকে আমরা ‍শুধুমাত্র রান্নার কাজে ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা কেউ খাইনা। অনেকে আবার কিসমিস খাওয়াকে ক্ষতিকর বলে থাকে। অথচ পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে রয়েছে ৩০৪ কিলোক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম, ডায়েটরি ফাইবার ১.১. গ্রাম, ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম, প্রোটিন আছে ১.৮ গ্রাম, আয়রন আছে ৭.৭ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম আছে ৭৮ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ২০.৪ মিলিগ্রাম। কিসমিস আমাদের রক্তে শর্করা পরিমান বাড়ায় না। কিসমিস খেলে আমাদের শরীরে রক্তশূন্যতা দূর করে থাকে শুধু তাই নয় কিসমিস খাওয়া আমাদের হার্টের জন্য অনেক উপকারী।

১. দেহের শক্তি বৃদ্ধিতে :
শারীরিক দূর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের ভূমিকার জুড়ি নেই। কিসমিসের রয়েছে গ্লকোজ এবং ফ্ররুকটোজ যা তাৎক্ষনিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। তাই আমাদের দূর্বলতা দূরীকরণে কিসমিসের ভূমিকা অপরিসীম।

২. হাড়ের শক্তিবৃদ্ধিতে কসিমিস :
আমাদের শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে যেমন কিসমিসের ভূমিকা আছে ঠিক তেমনি আমাদের শরীরের হাড়ের শক্তিবৃদ্ধিতে কিসমিসের রয়েছে অনেক ভূমিকা। কিসমিসের রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম তাই কিসমিস হাড়ের গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও কিসমিসে রয়েছে ওলিনোলিক এসিড যা কিনা আমাদের মুখের ভিতর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ে মেরে ফেলতে সাহায্য করে।

৩. ইনফেকশনে জনিত সমস্যা :
কিসমিস আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি শরীরের ইনফেকশন জনিত সমস্যার সমাধান করে থাকে। কারণ কিসমিসের রয়েছে এন্টিইনফেলামেটরি এক্টিভিটি এবং এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যার ফলে আমাদের শরীরের ইনফেকশনের বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে।

৪. রক্তশুন্যতা দূরীকরণে কিসমিস:
কিসমিস শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। কিসমিসের রয়েছে প্রচুর পরিমানে লৈহ উপাদান যার ফলে শরীরের রক্ত শূন্যতা দূর হয়ে থাকে। এ্যনিমিয়া রোগীদের জন্য কিসমিস একটি ভাল খাবার।

৫. জ্বর নিরাময়ে কিসমিস:
আমরা জানি কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট তাই আমাদের শরীরের সাধারণ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হলে জ্বর আসে, তাই আমরা বলতে পারি যে, কিসমিস জ্বর নিরাময় ভাল একটা ঔষধ হিসাবে কাজ করে থাকে।

৬. কিসমিস খাওয়ার নিয়মাবলী:
১৫০ গ্রাম কিসমিস এক গ্লাস পানিতে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। তার পরের দিন সেই কিসমিস ছেকে নিয়ে হালকা গরম পানি করে কিসমিস মিশ্রিত পানি খালি পেটে পান করুন। সপ্তাহে চারদিন এভাবে কিসমিস খাবেন। আশাকরি আপনার রক্তশূন্যতা ছাড়া বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন ইনশাআল্লাহ।

27/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)
https://www.facebook.com/ebabui/

কিসমিস তৈরী করা হয় সূর্যের তাপ অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের মাধ্যমে। ফরুক্টোজগুলো জমাট বেধেঁ কিসমিসে পরিরত হয়। আর এভাই আঙ্গুর শুকিয়ে তৈরী করা হয় মিষ্টি স্বাদের কিসমিস। কিসমিসে রয়েছে পটাশিয়াম যা কিনা হার্টের রোগীদের জন্য ভাল। কিসমিস আমাদের শরীরের কোলেষ্টরল কমানোর পাশাপাশি খারাপ কোলেষ্টরল দূর করতে সাহায্য করে থাকে। কিসমিস এ রয়েচে আয়রন যা কিনা এ্যনেমিয়া রোগীদের জন্য ভাল। সাধারণত বেশিরভার মহিলারা রক্তশূন্যতায় ভুগে থাকে। তাই চিকিৎসকরা কিসমিস খাওয়া মহিলাদের স্বাস্থের পক্ষে বিশেষ ‍ভাবে উপকারী।

১) কিসমিসের পুষ্টি -
ওজন অনুসারে কিসমিসে সাধারণত ৭২% শর্করা থাকে যার বেশিরভাগ অংশ থাকে ফরুক্টোজ এবং গলুকোজ। কিসমিসে প্রায় ৩% প্রোটিন এবং ৩.৭-৬.৮% ডায়েটার ফাইবার থাকে। আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজির ৬১তম বার্ষিক বেজ্ঞানিক অধিবেশন থেকে জানা যায় যে, রক্তচাপের রোগীরা সাধারণ স্ন্যাকস খাওয়ার কারনে যে পরিমান রক্তচাপ বদ্ধি পায়, কিসমিস এর নিয়মিত সেবনে (দিনে তিনবার) রক্তচাপকে সাভাবিক রাখে।
২) কিসমিসের ব্যবহার -
আমরা কিসমিস সাধারণত যে কোন মিষ্টি জাতীয় খাবারের সাথে ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও পোলাও, কোরমাতেও আমরা কিসমিস ব্যবহার করি। কিসমিসের বিভিন্ন গুনাবলী থাকার কারনে কিসমিসকে শুকনো ফলের রাজাও বলা হয়। সোনালী রংয়ের ভাজ হওয়া শুকনো ফলটি (কিসমিস) খুবই শক্তিশালী ।

৩) ক্যানসার প্রতিরোধে কিসমিস -
খাবারে প্রচুর পরিমানে আঁশ থাকলে কোলোরেক্টাল ক্যানসার ঝুকি কমে যা কিসমিসের মধ্যে আছে। ১ টেবিল চামচ কিসমিসে ১ গ্রাম আঁশ থাকে। কিসমিসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারনে দেহের কোষগুলোকে ফ্রি র‌্যাডিকেল ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে থাকে এবং ক্যানসার এর কোষ বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।

৪) এসিডি কমাতে কিসমিসের ব্যবহার -
অধিক মাত্রায় এসিডিটি বা টক্সিসিটি থাকলে তাকে বলা হয় এসিডোসিস। এসিডোসিসের কারণে বাত ব্যাথা, চর্মোরোগ, হৃদরোগ এবং ক্যানসারও হতে পারে। তাই আমরা বলতে পারি যে, আমরা যদি কিসমিস নিয়মিত সেবন করি তোহলে আমাদের দেহের বিভিন্ন রোগ থেকে রেহাই পেতে পারি।

৫) ওজন বাড়াতে সাহায্য করে-
কিসমিসে প্রচুর পরিমানে ফ্ররেুক্টোজ ও সুকরুজ থাকে যা কিনা ওজন বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। যদি সঠিক নিয়মে ওজন বাড়াতে চান, তাহলে অবশ্যই নিয়মিত কিসমিস খান। এছাড়াও কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম যা দেহের হাড় গঠনে সাহায্য করে। কিসমিসে থাকা বোরন মানুষের মস্তিস্কের জন্য ভাল উপকারী।

৬) হজমে সাহায্য করে-
কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার যা কিনা কোষ্ঠোকাঠিন্ন ও পরিপাকতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। তাই আমাদের উচিত খাবারের তালিকায় কিসমিস রাখা।

৭) কিসমিস খাওয়ার নিয়মাবলী-
এক গ্লাস পানিতে ১৫০ গ্রাম কিসমিস মিক্সড করে সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে গ্লাসের পানি হালকা গরম করে খালিপেটে খেয়ে নিন। আপনারা সপ্তাহে চারদিন দিনে দুবার খাবেন।

25/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)
https://www.facebook.com/ebabui/

পেস্তা বাদামের প্রয়োজনীয়তা-
পেস্তা বাদামের বৈজ্ঞানিক নাম Pistacia vera যার অর্থ একপ্রকার বাদাম। এই গাছটি ছোট আকারে হয়ে থাকে এবং এটি মধ্য এশিয়ায় হয়ে থাকে বলে এব মধ্য এশিয় জাত বলা হয়। পেস্তা বাদমের রঙ সবুজ হয়, পেস্তা বাদামটি সুস্বাদু হয় এবং পেস্তা বাদাম সংরক্ষণ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় একটি বেশ জনপ্রিয় একটি বাদামে পরিনত হয়েছে।

পেস্তা বাদামের ব্যবহার-
পেস্তা বাদামের সুন্দর একটি বৈশিষ্ট হচ্ছে, এটি যখন পরিপক্ক হয়, তখন পেস্তা বাদাম নিজে থেকেই তার খোলসটি ফেটে যায়। ফলে শাঁসটি খুবই সহজেই আমরা বের করতে পারি। শাঁসটি একটি পাতলা লালচে বাদামী রঙ এর আবরণ দিয়ে মোড়া থাকে। এই আবরণকে বলা পেল্লিকেল। এই আবরণটি ছোড়িয়ে দিয়ে সবুজ রঙের যে বাদামটি বের হয়ে আসে তাকে বলা হয় পেস্তা।

পেস্তা বাদামের কৃষিকাজের বিবরণ-
পেস্তা বাদাম আমাদের দেশে হয় না। এটি সাধারণ আমার বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানী করে থাকি। পেস্তা বাদাম মধ্য এশিয় দেশ যেমন, ইরান, চীন, আফগানিস্তান ইত্যাদি দেশগুলোতে হয়ে থাকে। তারপরও আমাদের দেশে এই বাদাম পাওয়ায়।

পেস্তা বাদামের পুষ্টি তথ্য-
ইউএসডিএ নিউষ্ট্রিশন ডাটাবেসের তথ্য অনুসারে, পেস্তা বাদামে খোসা ছাড়া এক আউন্স এ ক্যালরি ১৫৯, ১২.৮ গ্রাম ফ্যাট, প্রোটিন ৫.৭২ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট আছে ৭.৭ গ্রাম, ফাইবার ৩ গ্রাম এবং ২ গ্রাম সুগার রয়েছে।

এ্যাকাডেমিক অব নিউষ্ট্রিশন অ্যান্ড ডায়েটেটিক্সের মতবেদ অনুসারে পেস্তা বাদামের রয়েছে, ফাইবার, প্রোটিন, কপার, ভিটামিন ই ইত্যাদি ভিটামিন ও মিনারেলস রয়েছে যা একটি মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনয় নিউষ্ট্রিশন। শুধু তাই না পেস্তা বাদামে কোলেষ্ট্রেরল কমানোর উপাদান এর মধ্যে বিদ্যমান আছে। পেস্তা বাদামের মধ্যে গুড ফ্যাট আছে, যা প্রত্যেকটি মানুষের প্রয়োজন। সুতরাং বলা যায় যে, আমরা যদি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন যাপন করতে চাই তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন নিয়ম করে পেস্তা বাদাম খাই।

24/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)
https://www.facebook.com/ebabui/

আমরা যদি ভিটামিন ও মিনারেল এর কথা চিন্তা করি তাহলে কাঠ বাদামের কোন জুড়ি নাই। কারণ কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। এছাড়াও কাঠ বাদামে রয়েছে ফাইবার যা আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারী এবং কাঠ বাদাম আমাদের শরীরে শক্তি জোগায় এবং ক্যানসার এর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে। নিন্মে কাঠ বাদাম সম্পর্কে বিস্তরিত গুনাবলী আলোচনা করা হল:

১। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য কাঠ বাদাম :
কাঠ বাদামে আছে ভারিময়েশ্চারাইজার যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যাদের ব্রণ এর সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই কাঠ বাদাম খাবেন। কারণ কাঠ বাদাম খেলে ব্রণ এর সমস্যা সমাধান হয়ে থাকে। ত্বকের যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

২। কাঠ বাদামের রয়েছে ভিটামিন ই:
কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে যা ত্বাকের যে কোন সমস্যা দূর করতে পারে। আমরা জানি ভিটামিন ই আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এবং চুলের জন্য কত উপকারী। তাই অবশ্যই আমাদের কাঠ বাদাম নিয়মিত খাওয়া উচিত।

৩। কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ডি:
কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই এর পাশাপাশি ভিটামিন ডি যার তেল শিশুদের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন ডি এর তেল দিয়ে বাচ্চাদের মালিশ করলে বাচ্চাদের হাড়ের গঠণে সাহায্য করে।

৪। কাঠ বাদামে রয়েছে ফ্যাটি এসিড:
আাদের শরীরের যদি কোন চর্ম রোগ থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত, কারণ কাঠ বাদামে রযেছে প্রচুর পরিমানে ফ্যাটি এসিড । আর ফ্যাটি যে কোন চর্ম রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে।

৫। চোখের নিচের কালো দাগ:
কাঠ বাদাম ব্যবহার করলে আমাদের রোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়। আমরা যদি কাঠ বাদাম বেটে প্রতিদিন রাতে চোখের নিচে লাগালে পারি তাহলে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। যারা এই সমস্যা ভুগছেন অবশ্যই তারা ব্যবহার করবেন বলে আমার বিশ্বাস।

22/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

মানুষের প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন এর প্রয়োজন মিটানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। কিন্তু আমরা যদি প্রতিদিন নিয়মকরে একমুঠো কাজু বাদাম খাই তাহলে আমাদের প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘারতি পূরণ হয়ে যাবে। কাজু বাদামে এত পরিমাণে ভিটামিন আছে যে, চিকিৎসকেরা কাজু ‍ুবাদাম কে ভিটামিন ট্যাবলেট বলে থাকে।
চিকিৎসকদের মতে, নিয়মিত নিয়মকরে কাজু বাদাম খেলে আমাদের শরীরে কি কি প্রয়োজনীয় উপাদান মিটাতে পারবে নিম্নে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হল :

১। এ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য কাজু বাদাম -
কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রণ, যা কিনা আমাদের শরীরের মধ্যে লোহিত কণিকার উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং আমাদের রক্তস্বল্পতা রোগ থেকে রেহাই দিয়ে থাকে। সুতরাং আমরা বুঝতে পারি যে, কিভাবে কাজু বাদাম আমাদের উপকারে আসে।

২। ব্যাড কোলেষ্টেরল এর পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে-
ওলিসিক নামে এক ধরণের মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে কাজু বাদামে, যার কাজ হলো আমাদের শরীরের খারাপ কোলেষ্টেরল এর পরিমানকে বৃদ্ধি হতে দেয় না। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে, আমাদের শরীরে যাদের ব্যাড কোলেষ্টেরল এর পরিমান বেশি তাকে অবশ্যই নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়া উচিত।

৩। ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে -
কাজু বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা কিনা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার এর কোষকে বৃদ্ধি হতে দেয় না। সুতরাং আমরা বলতে পারি যে, আমাদের সকলেরই কাজু বাদাম নিয়মিত খাওয়া উচিত, নিজের জীবনকে ভালবেসে হলেও খাওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।

৪। হাড়ের গঠনের জন্য কাজু বাদাম-
কাজু বাদামে ব্যাপক পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস থাকে যা কিনা হাড়ের গঠন মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে। যাদের ক্যালসিয়ামের ঘারতি আছে তাদের অবশ্যই কাজু বাদাম নিয়ম করে খাওয়া উচিত।

৫। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী -
ডায়াবেটিস রোগীদের প্রধান দুষমন হলো কারবোহাইড্রেড যা কাজু বাদামে নাই বল্লেই চলে। রক্তে শরকরা পরিমাণ বৃদ্ধি থাকলে ডায়াবেটিস কোন দিন নিয়ন্ত্রনে থাকবে না। তাই আমাদের উচিত শরকরা জাতীয় খাবার পরিহার করা । কাজু বাদাম হচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। কারণ কাজু বাদামে শর্করা পরিমাণ নাই বল্লেই চলে।

21/09/2020

আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে দেরী করলে সেটাই হবে আপনার "ভুল"

21/09/2020

অর্ডার করতে কল করুন :
০১৭৩৩ ১০ ৯৭ ৭৭, ০১৬০৮ ৪০ ৪০ ৯০
ইনবক্স করুন : m.me/ebabui
(ফ্রি হোম ডেলিভারি*)

**রান্নায় জিরাগুড়ার যতগুণ**
মসলা ছাড়া রান্না চিন্তাই করা যায় না। কারণ রান্নায় মসলা না দিলে রান্না সুস্বাদু হয়ে থাকে। যে সমস্ত মসলা ছাড়া রান্না সুস্বাদু হয় না। তার মধ্যে জিড়াগুড়া অন্যমত। জিরাগুড়া যে শুধুমাত্র রান্নায় সুস্বাদু আছে তা নয় রান্নার মধ্যে সুঘ্রাণ দিয়ে থাকে। জিরা যে শুধুমাত্র রান্নায় সুস্বাদু আনে তাই আমরা খাই তাই না, কিন্তু জিরায় রয়েছে বিভিন্ন ধরণের পুষ্টিগুণ উপাদান।

১) চর্বি কমাতে সাহায্য করে থাকে-

জিরা যে শুধুমাত্র রান্নার সুস্বাদু হওয়ার জন্য আমরা খাই তা নয়, জিরা আমাদের শারীরিক বিভিন্ন উপকারে আসে। যেমন আমাদের চর্বি গলাতে সাহায্য করে থাকে। শরীরের মধ্যে ব্যাড কোলেষ্টেরল দুর করতে জিরা ব্যবহার করা উচিত। সুতরাং জারা স্লীম হতে চান তারা রান্নায় জিরা ব্যবহার করবেন।

২) জিরা মধ্যে উপকারী তেল রয়েছে -

জিরা আমাদের কিভাবে সাহায্য করে থাকে আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না। কারণ আমরা বিভিন্ন ধরণে সুস্বাদু খাবার খেয়ে থাকি, ন্তিু আমরা জানি খাবার ভালভাবে হজম হবে কিনা কারণ অনেকের আবার হজমে সমস্যা রয়েছে। তাই বলতে পারি যে, জিরা এমন এক ধরণে তেল আছে যা মানুষের পরিপাকতন্ত্রে সাহায্য করে থাকে।

৩) ওজন কমাতে জিরার ব্যবহার -

যারা ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন চেষ্ট করেছেন কিন্তু ওজন কমাতে পারেন নাই। আপনার নিয়ম করে জিরা খান আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আপনি গরম পানিতে জিরা ভিজিয়ে রাখবেন, কিছুক্ষন পরে দেখবেন পানি বাদামী কালার ধারণ করেছে, তখন পানি ঠান্ডা করে খেয়ে নিবেন। এভাবে তিনবার নিয়ম করে খান। দেখবেন আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে।

৪) ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে -

জিরা আপনার ফ্যাট কমাতে সাহায্য করবে। আপনি প্রতিদিন রাতে দুই টেবিল চামচ পরিমান জিরা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন তারপর সকালে উঠে সেই পানি চার পরিবর্তে ব্যবহার করুন। জিরা ফেলে না দিয়ে তা চিবিয়ে খেয়ে নিন। তাহালে আপনার ফ্যান কমতে শুরু করবে।

20/09/2020

**দারুচিনির প্রয়োজনীয়তা**

আমরা জানি যে, দারুচিনি একটি অর্থকরি ফসল। এই গাছের বাকলগুলো অত্যান্ত সুগন্ধিময় ও ঝাঝালো হয়ে থাকে। দারুচিনির আবাসভূমি শ্রিলংকা। আমরা যারা গ্রামে ও শহরে বসবাস করে থাকি আমরা সবাই দারুচিনি খেয়েছি। একে গরম মসলা বলা হয়ে থাকে। পোলাও, কোরমা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, সেমাই ইত্যাদিতে দারুচিনি ছাড়া চিন্তাই করা যায় না। বিশেষকরে গোশত রান্নার সময়ে আমরা দারুচিনি ব্যবহার করে থাকি।

১) কন্ঠস্বর জনিত সমস্যা-
দারুচিনির উপকারিতার শেষ নেই। আমাদের যদি কন্ঠস্বর জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে রাতের বেলা ১ গ্রাম দারুচিনি গুড়া করে আধাগ্লাস পানি ভিজিয়ে রাখেন। তারপর পরের দিন সকালে ভালভাবে ছেকে উস্ম গরম পানিতে খেয়ে ফেলুন। এটি নিয়মিত করলে দেখবেন আপনার কন্ঠস্বর আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে।

২) দাঁতের বেথায় দারুচিনি-
আমাদের দাঁতে ব্যাথা হলে অনেক কিছুই করে থাকি। কিন্তু আমরা কখনও দারুচিনি ব্যবহার করেছি? অবশ্যই না। তাহলে শুনুন, ৩/৪ গ্রাম দারুচিনি গুড়া করে আধাকাপ গরম পানির মধ্যে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন তারপর, সেই পানি পুর ৫ মিনিট ধরে আপনি মুখে রাখবেন। দেখবেন আপনার দাঁতের ব্যথা আস্তে আস্তে সেরে জাবে।

৩) মেছতা দূর করতে দারুচিনি-
দারুচিনি মেছতা দূর করতে পারে। প্রতিদিন রাতে ১ গ্রাম দারুচিনি গুড়া করে গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন তারপর সকালে বিকালে ভালভাবে ছেকে সেই পানি পান করুন। দেখবেন আপনার মেছতা আস্তে আস্তে সেরে উঠবে। সুতরাং আমরা বুঝতে পারি যে, দারুচিনি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক উপকার করছে।

৪) ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুচিনি-
দারুচিনি ক্যান্সার এর মত ভয়বহ রোগ থেকে মুক্তিদিয়ে থাকে। ক্যান্সার ছাড়াও গ্যাস্ট্রিক আলসাত, টিউমার ইত্যাদি রোগ নিরাময় করে থাকে। সুতরাং আমরা বুঝতে পারি যে, দারুচিনি যে শুধুমাত্র রান্নার জন্য প্রয়োজন তা না । দারুচিনি আমাদের শারিরীক বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে।

৫) মাথা ব্যাথা দূর করে দারুচিনি-
আমাদের মাথা ব্যাথার কাজ করে থাকে। আপনি যদি দারুচিনি দিয়ে এককাপ চা বানিয়ে খান তাহলে দেখবেন আপনার মাথা ব্যাথা সেরে যাবে।

৬) ওজন কমতে দারুচিনি-
দারুচিনি আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। আমাদের উচিত রান্নার পাশাপশি বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় দারুচিনির ব্যবহার করা যাতে আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাই।

19/09/2020

সাধারণত রান্নার সুগন্ধ ও সাদ বাড়াতে এলাচের ব্যবহার হয়ে থাকে। আর একারণেই এলাচকে বলা হয় মসলার রানী। কালো এলাচ সুগন্ধিযুক্ত একটি মসলা। রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া ও এর রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা।

কালো এলাচের কিছু উপকারিতা-

১) দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান দেহের ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে।

২) মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চুষতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে।

৩) নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়াসহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

৪) এলাচ এবং আদা সমগোত্রীয়। আদার মতোই পেটের নানা সমস্যা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে এলাচ অনেক কার্যকরী। বুক জ্বালাপোড়া, বমি বমি ভাব, পেট ফাঁপা, অ্যাসিডিটির হাত থেকে মুক্তি পেতে এলাচের জুরি নেই।

৫) এলাচ উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। কালো এলাচ ঠাণ্ডা ও কফজনিত সমস্যা দূর করে। এর অ্যান্টিসেপ্টিক সমৃদ্ধ বীজ থেকে পাওয়া তেল যা গলাব্যথা সারাতে কার্যকর।

৬) রক্তনালিতে রক্ত জমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। এলাচের রক্ত পাতলা করার দারুণ গুণটি এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে।

৭) প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে। এলাচের ডিউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম। দেহের বাড়তি ফ্লুইড দূর করে এলাচ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়তা করে।
৮) এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, রিঙ্কেল ইত্যাদি পড়তে বাধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।
৯ ) শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাধা প্রদান করে থাকে।

18/09/2020

**এলাচের বিভিন্ন উপকারিতা**
এলাচ এমন একটা মশলা যা আমাদের প্রত্যেকের রান্না ঘরে থাকে, কারণ এলাচ ছাড়া রান্না সুস্বাদু হয় না। এলাচ শুধুমাত্র রান্নায় সুস্বাদু করে তাই না এলাচের আরও অনেক স্বাস্থ্যগত গুন রয়েছে। আজকে আমরা এলাচের স্বাস্থ্য বিষয়ে যে উপকাররিতা রয়েছে তার বিস্তারিত আলোচনা করব।
নানান দেশে এলাচ বিভিন্ন নামে পরিচিত ভারত, নেপাল, ভুটান ইত্যাদি দেশে এলাচের বেশি চাষ হয়ে থাকে। দেখতে ছোট হলেও এর স্বাদের গুনাগুন অনেক। এলাচের বিভিন্ন গুন সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হল-
১) এলাচ হজম শক্তিতে কাজ করে:
এলাচের বিভিন্ন গুনের মধ্যে রয়েছে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে । এলাচ এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান যা পাচনতন্ত্রের সমস্যা সমাধানে কার্য্যকর ভূমিকা রাখে। সুতরাং আমরা বুঝতেই পারছি এলাচ আমাদের দেহের কি উপকার করে থাকে।
২) হার্টের রুগের জন্য ভালো:
আমরা যারা হার্টের রোগে ভুগতেছি তারা অবশ্যই রান্নায় এলাচ এর ব্যবহার এর পাশাপাশি এলাচ এর ব্যবহার করবে। এলাচের মধ্যে রয়েছে ফাইবার যা কিনা কোলেষ্টেরল কমাতে সাহায্য করে থাকে। সুতরাং কোলেষ্টেরল কোমতে শুরু করলে আপনার উচ্চ রাক্তচাপ এমনিতেই সেরে যাবে। পাশাপাশি আপনার হার্টের রোগও সেরে যাবে।
৩) এলাচ ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দেয়:
এলাকের বিভিন্ন গুনাগুন এর মধ্যে অন্যতম হচ্চে এলাচ মানুষের ডিপ্রেশন থেকে মুক্তি দিয়। আমরা যদি চায়ের সাথে বা চায়ের মত করে গরম পানি এলাচ মিশিয়ে খাই তাহলে আমাদের দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যাবে।
৪) এলাচ দাঁত ও মুখের জন্য ভাল:
এলাচের মধ্যে এন্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকার কারণে আপনার দাঁত ও মুখের যে কোন সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন। তাই আমাদের উচিত বেশি বেশি করে এলাচ এর ব্যবহার করা হোক সেটা রান্নায় বা গরম পানিতে।

17/09/2020

**সরিষা তেলের নানান গুণ**

ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষা তেলের ব্যবহার হয়ে আসছে। ঐতিহ্যের সঙ্গেই যেন মিশে আছে সরিষার তেল। সরিষার তেল একসময় গ্রামবাংলার একমাত্র ভোজ্যতেল ছিল । সরিষার তেলের ওষুধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে । সরিষার তেল যেমন প্রয়োজনীয় তেমন উপকারীও। কিন্তু বর্তমানে সরিষার তেলের ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। তবে এই তেলের গুণাগুণ সম্পর্কে যাঁরা অবগত আছেন, তাঁরা নিয়মিতই ব্যবহার করে চলেছেন সরিষার তেল।
সরিষাবীজ থেকে তৈরি হয় সরিষার তেল। এটি গাঢ় হলুদ বর্ণের এবং বাদামের মতো সামান্য স্বাদ ও শক্তিশালী সুবাসযুক্ত তেল হয়ে থাকে। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। সরিষার তেল ব্যবহারে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়, যা হৃদ্​রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়।
এ ছাড়া সরিষার তেল ঠান্ডা ও কাশি উপশমে সহায়ক ভূমিকা রাখে এটা প্রমানিত। যখন বুকে প্রয়োগ বা তার সুবাস নিশ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া হয়, এটা শ্বাসযন্ত্রের নালির থেকে কফ অপসারণেও সাহায্য করে। শুধু খাওয়ার জন্যই নয়, সরিষার তেল চুল ও ত্বকের যত্নেও কাজে লাগে।
১) সরিষার তেলের উপকারিতা-
সরিষার তেল ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
সরিষার তেলে অ্যান্টিকারসিনোজেনিক উপাদান থাকে তাই এটি ক্যানসারজনিত টিউমারের গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে। সরিষার তেলে ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট কোলোরেক্টাল ও গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টাইনাল ক্যানসার থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
২) সরিষার তেল হার্টের উপকারিতা-
সরিষার তেল মনোস্যাচুরেটেড ও পলিস্যাচুরেটেড ফ্যাটে সমৃদ্ধ বলে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে যার ফলে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে।
৩) সরিষার তেল প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন-
সরিষার তেল খুব ঘন হয়ে থাকে এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থাকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সরিষার তেল সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন । তবে সরিষার তেল যেহেতু ঘন, তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালোভাবে ঘষে নিতে হবে, যেন অতিরিক্ত তেল লেগে না থাকে। অন্যথায় অতিরিক্ত ধুলাবালু জমা হয়ে ত্বকের ভালোর চেয়ে খারাপই হতে পারে বেশি।
৪) সরিষার তেল চুল পাকা রোধ করতে-
সরিষা তেলের পুষ্টি উপাদান, ভিটামিন, মিনারেল চুলের অকালপক্বতা রোধ করে থাকে। প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সরিষার তেল মালিশ করুন এবং মাথার তালুতে সরিষার তেল দিলে চুল পাকা রোধ করবে।
৫) সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক-
সরিষার তেল চুলের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে ও চুল পড়া কমায়। সরিষার তেলে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ থাকে। বিশেষ করে উচ্চমাত্রার বিটা ক্যারোটিন থাকে এতে। বিটা ক্যারোটিন ভিটামিন-এতে রূপান্তরিত হয়ে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। এ ছাড়া প্রতি রাতে চুলে সরিষার তেল মালিশ করে লাগালে চুল কালো হয়।
৬) সরিষার তেল ঠোঁটফাটা রোধ করে-
ঠোঁট ফাটা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। অনেকের এই সমস্যা এত বেশি হয়ে থাকে যে লিপবাম কাজ করে না। অল্প একটু সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁটফাটা রোধ করে ঠোঁট নরম কোমল করে তোলে। শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে সরিষার তেল ভালো কাজ করে। লিপবাম বা চ্যাপস্টিক—এগুলোর পরিবর্তে সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন।
৭) সরিষার তেলের সতর্কতা-
সরিষার তেল ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে জেনে নিতে হবে যে আপনার সরিষার তেল খাঁটি কি না? নকল বা ভেজাল সরিষার তেল ব্যবহারের ফলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় সরিষার তেল কতটা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু যেকোনো সরিষার তেল কি আমাদের জন্য উপকার বয়ে আনবে? মোটেও তা নয়। দোকানের খোলা সরিষার তেলে ভেজাল মিশ্রিত থাকে, যা ব্যবহার করলে নানা রকম অসুখ–বিসুখ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই খাঁটি সরিষার কেনার ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে।

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Mirpur?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


29/4 A Middle Paikpara
Mirpur
1216

Opening Hours

Monday 09:00 - 23:00
Tuesday 09:00 - 23:00
Wednesday 09:00 - 23:00
Thursday 09:00 - 23:00
Friday 09:00 - 23:00
Saturday 09:00 - 23:00
Sunday 09:00 - 23:00

Other Organic Grocery Stores in Mirpur (show all)
ঐতিহ্যের ফেরিওয়ালা ঐতিহ্যের ফেরিওয়ালা
Road#02, Mirpur 2
Mirpur

Small effort to make genuine and traditional village items easily available in Dhaka. Uncompromising

Desoj ponno-দেশজ পন্য Desoj ponno-দেশজ পন্য
Mirpur 13 Dhaka
Mirpur

১০০% নির্ভেজাল প্রাকৃতিক পণ্য দেশের ম?

Halal Products Halal Products
Dhaka
Mirpur, 1216

Sera Organic Sera Organic
Dhaka
Mirpur, 1216

১০০% কেমিক্যাল মুক্ত। অর্গানিক ফুড

Arabian Foods Service Arabian Foods Service
Mirpur, 1216

নিরাপদ খাদ্যের নির্ভযোগ্য প্রতিষ্ঠান

দুধ ওয়ালা দুধ ওয়ালা
35/4/E
Mirpur, 1216

১০০% খাটি দুধ সরবারহকারী, সততাই ব্যবসার মুলধন..।

জেডকে ফুড "ZK FOOD" জেডকে ফুড "ZK FOOD"
Mirpur 12, Dhaka
Mirpur, 1216

পরিমাণে নয়, মানে বিশ্বাসী

Shotejpur-সতেজপুর Shotejpur-সতেজপুর
Mirpur

Some hardworking people of SHOTEJPUR are working to meet their own needs from the best crops of their production and give the extra to urban you! Just tell us what is needed at any...

Organic Food Service Organic Food Service
Zoo Road, Mirpur 1, Dhaka
Mirpur, 1216

Here we are offering organic product which help you to live green with help of nature.

Pure Food Shop Pure Food Shop
Mirpur Road
Mirpur, 1216

খাঁটি পন্য কিনে হন ধন্য

ইচ্ছেমতো - Icchemoto ইচ্ছেমতো - Icchemoto
Ahmed Nagar
Mirpur

স্বাস্থ্যসম্মত ঘরোয়া খাবার এর জন্য ইচ্ছেমত রয়েছে আপনাদের পাশে ।

Deshi Organic Deshi Organic
Mirpur
Mirpur, 1216

আমরা প্রাকৃতিক উপায়ে উৎপাদিত হালাল পণ্য ড্রাইফুড, মসলা, চা পাতা সহ আরো অনান্য পণ্য পরিসেবা দিয়ে থাকি