Urologist-BD- Tajkera Sultana

Urologist-BD- Tajkera Sultana

You may also like

Fit Wit Evan
Fit Wit Evan
AutoAjuda
AutoAjuda

MBBS 1999, FCPS surgery 2007,MS urology 2014,works at Shsmch as A/P Urology. Dr tajkera Sultana Chowdhury passed her MBBS 1999.

She obtained her fellowship on FCPS surgery July 2007 and get MS urology July 2014. She is regular member of Americana Urology Association (AUA), Bangladesh Association of Urological Surgeons (BAUS) and Society of Surgeon of Bangladesh.

24/05/2024

I started to consult patient at Feni medical center at alternate friday..Alhamdulillah

24/05/2024

We are graceful to Almighty Allah swt.

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 08/05/2024

একটি বিব্রতকর সমস্যার নাম।

তলপেটে অস্বস্তি অনুভব হচ্ছে, আর বেশিক্ষণ ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না, প্রস্রাবের যে সমস্যায় ভুগছেন, তা অত্যন্ত বিরক্তিকর এবং একই সঙ্গে বিব্রতকর একটি সমস্যা। চিকিৎসা পরিভাষায় একে বলা হয় ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডার বা অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয়। এ সমস্যায় রোগীকে দিনের বেলায় ঘন ঘন প্রস্রাব করতে হয়, হঠাৎ প্রবল বেগ পায়, দ্রুত টয়লেটে যেতে হয় এবং মূত্র ত্যাগ বিলম্বিত করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, এমনকি টয়লেটে যেতে যেতে অনেক সময় নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাপড়ে প্রস্রাব হয়ে যায়। এ ছাড়া রাতে একাধিকবার ঘুম ভেঙে প্রস্রাব করতে উঠতে হয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি (ক্রনিক) সমস্যা, যা বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। রোগের তীব্রতা কিছুদিন বেড়ে যায়, আবার কিছুদিন একটু সহনীয় পর্যায়ে আসে।
স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় মূত্রাশয়ে বৃক্কদ্বয় (কিডনি) থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে আসা মূত্র জমা হতে থাকে। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জমা হলে আমাদের প্রস্রাবের বেগ হয় এবং যথাযথ সুযোগ ও স্থান না পেলে বেশ কিছু সময় পর্যন্ত প্রস্রাব ধরে রাখা যায়। কিন্তু অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয় রোগে মূত্রথলিতে সামান্য প্রস্রাব জমলেই মূত্র ত্যাগের প্রবল তাড়া অনুভূত হয়, যা দমন করা কষ্টকর। ফলে রোগী এই তাড়া বা আর্জেন্সি থেকে মুক্তি পেতে ঘন ঘন প্রস্রাব করে। এ সমস্যা রোগীর জীবনে অত্যন্ত নেতিবাচক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। প্রথম প্রথম বাইরে বের হলেই কাছাকাছি টয়লেট খুঁজে রাখে। ধীরে ধীরে বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে বাইরে বেরোনো কমে যায়। কর্মজীবী মহিলাদের বারবার টয়লেটে যাওয়ার ফলে অফিসের স্বাভাবিক কাজে বিঘ্ন ঘটে এবং সমস্যা আরও প্রকট হলে কর্মদক্ষতা কমে আসে, এমনকি কর্মস্থলে অনুপস্থিতি বেড়ে যায়।
স্ট্রেট ইনকন্টিনেন্সের মতো অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয়ের বিষয়েও আমাদের রয়েছে ভ্রান্ত ধারণা ও সংস্কার। অনেকে মনে করেন, বাচ্চা প্রসবের কারণে বা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি একটি স্বাভাবিক দুর্বলতা। আবার অনেকে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করলেও মনে করেন, এ রোগের ভালো চিকিৎসা নেই বা লজ্জার কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না। কেউ কেউ চিকিৎসাসহায়তা নেওয়ার বদলে অভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন এনে এ সমস্যার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যেমন—কেউ পানি খাওয়া কমিয়ে দেন, কেউ বা আবার পানি বেশি খেলে ভালোভাবে প্রস্রাব হয়ে যাবে ভেবে অতিরিক্ত পানি পান করেন এবং তাড়া এড়ানোর জন্য বেগ হওয়ার আগেই মূত্র ত্যাগের অভ্যাস করেন। অনেকে কোথাও যাওয়ার আগে সেই স্থানে টয়লেট আছে কি না, জেনে নেন, এমনকি যেসব জায়গায় টয়লেট নেই, এমন স্থানে যাওয়া বন্ধ করে দেন। আর যাঁদের বেগ এলেই নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাপড়ে প্রস্রাব হয়ে যায়, তাঁরা প্যাড বা কাপড় ব্যবহারের অভ্যাস করেন। গবেষণায় দেখা গেছে, দুই-তৃতীয়াংশ রোগী চিকিৎসাসহায়তা নেওয়ার আগে অন্তত দুই বছর অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয়ের উপসর্গে ভোগেন।
চিকিৎসা
চিকিৎসার শুরুতেই যথাযথ রোগ মূল্যায়নের জন্য রোগীকে পাঁচ থেকে সাত দিনের ব্লাডার ডায়েরি বা পানীয় গ্রহণ এবং মূত্র নিঃসরণের তালিকা তৈরি করতে দেওয়া হয়। এ রোগের চিকিৎসায় এই চার্ট বা তালিকা অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। রোগী আগে থেকে যেসব ওষুধ খান, তাও ভালোভাবে নিরীক্ষা করতে হয়। রোগের ইতিহাস ও শারীরিক পরীক্ষার পর এবং ব্লাডার ডায়েরি বিশ্লেষণ করে ও প্রস্রাব পরীক্ষা করেই চিকিৎসক এ রোগের অন্য কোনো কারণ থাকলে তা চিহ্নিত করতে পারেন। প্রয়োজনে আলট্রাসনোগ্রাফির সহায়তা নেওয়া হয়।
অন্য কোনো কারণ না পাওয়া গেলে ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডারের চিকিৎসা শুরু করা হয়। প্রথমত, রোগীর জীবনাচরণ ও অভ্যাসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের মাধ্যমে। যেমন—ধূমপান পরিহার করা, অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা, কোষ্ঠ পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি। প্রস্রাবের পরিমাণ ও আবহাওয়ার উষ্ণতার ওপর নির্ভর করে পরিমিত পানি পান (কখনোই অতিরিক্ত নয়), যেসব পানীয়তে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে যায়, যেমন—চা, কফি, কিছু ফলের রস, বিভিন্ন কোমল পানীয় ইত্যাদি পান করা কমিয়ে দিতে হবে। বহুমূত্র রোগ থাকলে তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এর সঙ্গে রোগীকে তাঁর মূত্রদ্বার, যোনিপথ ও মলদ্বারের চারপাশের মাংশপেশিগুলোকে (পেরিনিয়াল মাংশপেশি) নিয়মিত বিরতিতে সংকোচন ও প্রসারণের ব্যায়াম শিখতে হবে। এ ছাড়া মূত্রাশয়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মূত্রাশয়ের পুনঃপ্রশিক্ষণের জন্য রোগীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ প্রশিক্ষণে রোগী ধীরে ধীরে প্রস্রাব বেশিক্ষণ ধরে রাখা এবং মূত্র ত্যাগের মধ্যবর্তী সময় বাড়ানোর অভ্যাস করেন।
ছয় সপ্তাহের মধ্যে উপসর্গের যথেষ্ট উন্নতি না হলে উপরিউক্ত চিকিৎসা বা থেরাপির সঙ্গে ওষুধ ব্যবহার শুরু করা হয়। এ রোগের চিকিৎসায় বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করা হয়, আর অতিসম্প্রতি কিছু ভালো ওষুধ বাজারে এসেছে। যে ওষুধ বা ব্যবস্থাপত্রই দেওয়া হোক না কেন, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তা দীর্ঘদিন খেতে হবে। এর মধ্যে মুখ ও গলা শুকিয়ে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, চোখে ঝাপসা দেখা অন্যতম। ওষুধ খাওয়া শুরু করার পর থেকে উপসর্গের উন্নতি দেখা দিতে বেশ সময় লাগে, ফলে অনেক সময়ই রোগীরা ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। তাই এ রোগের চিকিৎসায় প্রয়োজন মনোবল ও ধৈর্য। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনাচরণ ও অভ্যাসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনুন এবং নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সঠিক নিয়মে ওষুধ সেবন করুন।
তথ্য সূত্র ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। এপয়নটমেনট নিতে ফোন করুন 01921503847 ও 01989997180 এই নম্বরে দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত। চেম্বার লোকেশনঃ https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

30/04/2024
30/04/2024

আজকে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা বিষয়ক আলোচনা ভিডিও ক্লিপ আকারে নিয়ে আসলাম। আপনাদের সবাইকে দেখার আমন্ত্রণ রইল।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, সহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন
০১৯৮৯৯৯৭১৮০( দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫. অনলাইনে ঠিকানা খুঁজে পেতে ক্লিক করুন https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

20/04/2024

ইউটিআই বিষয়ে সাধারণ আলোচনার একটা ভিডিও আশা আপনাদের ভালো লাগবে।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

14/04/2024

আজকে আবার অত্যন্ত কমন একটা রোগ সৃষ্টির কাহিনী ভিডিও আকারে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রুগীর কাছ থেকে শুনতে পাই আপা আমার কিডনিতে কেন পাথর হলো। আজ এই কিডনি পাথর এর চিকিৎসা পরবর্তীতে কি কি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এ বিষয়ে কিছু আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করবো আশা করি ভিডিও ক্লিপটা শুনবেন।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

20/03/2024

এডমিন পেনেলের পক্ষে অত্যন্ত গভীর মনবেদনা ও ভারাক্রান্ত হৃদয়ে সম্মানিত পাঠকদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কিছু সময় পূর্বে কপিরাইট ভায়লেশনের জন্য আমাদের এই পেইজটি ডিলিট করে দেয়া হবে মর্মে নোটিশ প্রদান করেছে। যদি সত্যি পেইজ টি বিলুপ্ত হয়ে যায় পরবর্তীতে নুতন করে আবার আপনাদের মাঝে ফিরে আসবো। আপনাদের পূর্ন সহযোগিতা কামনা করছি।
Dr. Tajkera Urologist BD এর পক্ষ থেকে এডমিন পেনেলের।

19/03/2024

আজকে আবার অত্যন্ত কমন একটা রোগ সৃষ্টির কাহিনী ভিডিও আকারে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রুগীর কাছ থেকে শুনতে পাই আপা আমার কিডনিতে কেন পাথর হলো। আজ এ বিষয়ে কিছু আপনাদের সাথে এ বিষয়ে কিছু শেয়ার করবো আশা করি ভিডিও ক্লিপটা শুনবেন।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 17/03/2024

ডায়াবেটিস এর কিছু কিছু লক্ষন যা দেখা দিলে কোনমত অবহেলা নয়:
ডায়াবেটিস বর্তমানে খুব প্রচলিত একটি রোগ। বর্তমানে এটি প্রায় মহামারীর আকার ধারণ করেছে। রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস হয়। এটা যদি চলতে থাকে, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে পড়ে রক্তনালি, কিডনি, স্নায়ু, চোখ।
রক্তে সুগার বেড়েছে যেভাবে বুঝবেন—
১. চোখে ঝাপসা দেখা
২. ঘন ঘন প্রস্রাব
৩. মুখ শুষ্ক হওয়া
৪. সংক্রমণ
৫. অবসন্নতা
৬. ক্ষত ধীরে শুকানো
৭. পানির পিপাসা বাড়া
৮. অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ
৯. ত্বকে চুলকানি
১০. শুষ্ক ত্বক
১২. ওজন বাড়া
১৩. স্নায়ুতে সমস্যা
এগুলো মোটেও অবহেলার বিষয় নয়। এ রকম লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই রক্তের সুগার পরীক্ষা করান। আর ডায়াবেটিস ধরা পড়লে কিছু বিষয় মেনে চলা খুব জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে নিয়মানুবর্তী জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন ও ব্যায়াম। ডায়াবেটিস একেবারে ভালো হয় না। তবে একে নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে হয়।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 12/03/2024

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের জন্য আয়োজিত একাধিক অনুষ্ঠানে ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী কর্তৃক প্রেজেন্টেশন এর কিছু খন্ড চিত্র।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

11/03/2024

কিডনি রোগ একটি নীরব ঘাতক। আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে কিডনি অন্যতম। মানুষের শরীরে দুইটি কিডনি থাকে যেগুলো শরীরের পানির ভারসাম্য রক্ষা করে এবং বিভিন্ন দূষিত পদার্থ ছেঁকে ফেলে। বাংলাদেশে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। প্রতিবছর অনেক মানুষ এই রোগে মৃত্যুবরণ করে। এই ধরণের রোগের চিকিৎসাও বেশ ব্যয়বহুল। তাই আগে থেকেই কিডনির যত্ন নেয়া উচিত। আসুন জেনে নেয়া যাক কিডনি ভালো রাখার ১০টি উপায়।

লবণ কম খান: খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়া কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। মানুষের শরীরে প্রতিদিন মাত্র ১ চা চামচ লবণের চাহিদা থাকে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত লবন খাওয়া পরিহার করার অভ্যাস করুন।

পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খান: প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি বা তরল খাবার খাওয়া উচিত। তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে পানি খাওয়ার পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে কিডনিতে পাথর হয়না এবং এর স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে।

অতিরিক্ত প্রানীজ প্রোটিন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন:
লাল মাংস যেমন গরুর মাংস, বেশি খেলে কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এমনকি চিপস, ফাস্টফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ইন্সট্যান্ট নুডুলস এবং লবণ দিয়ে ভাজা বাদামও কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। খাবার তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন থাকলে কিডনির উপর চাপ পড়ে এবং কিডনির দূর্বল কোষ গুলোর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রানীজ প্রোটিন এড়িয়ে মাছ বা ডাল জাতীয় প্রোটিন রাখুন খাবার তালিকায়।

রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখুন: রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর উপরে থাকলে কিডনির সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই কিডনি ভালো রাখতে রক্তচাপ সবসময় ১৩০/৮০ অথবা এর কম রাখার চেষ্টা করুন। রক্তচাপ কমিয়ে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা ও লবণ কম খাওয়া জরুরী।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন: ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে কিডনির রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত রক্তের সুগারের পরিমাণ পরীক্ষা করান। সুগার বেশি থাকলে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।

ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধান থাকুন: কম বেশি প্রায় সব ওষুধই কিডনির জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে ব্যথা নাশক ওষুধগুলো কিডনির জন্য একেবারেই ভালো নয়। নিয়ম না জেনে নিজে নিজে ওষুধ কিনে খেলে আপনার অজান্তেই কিডনির বড় কোনো ক্ষতি হয়ে যাবে। তাই যে কোনো ওষুধ খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিন।

প্রয়োজনের বেশি ভিটামিন সি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন: মানুষের শরীরে প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন সি এর প্রয়োজন নেই। নিয়মিত প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম বা এর কম ভিটামিন সি গ্রহণ করুন।

কোমল পানীয় ত্যাগ করুন: অনেকেই পানির বদলে কোমল পানীয় বা বিভিন্ন রকমের এনার্জি ড্রিঙ্কস খেয়ে থাকেন। এ ধরণের পানীয় গুলো কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই কোমল পানীয় এড়িয়ে চলুন এবং যখনই তৃষ্ণা পায় পানি খেয়ে নিন।

ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন: ধূমপান ও মদ্যপানের কারণে ধীরে ধীরে কিডনিতে রক্ত চলাচল কমে যেতে থাকে এবং এর ফলে কিডনির কর্মক্ষমতাও হ্রাস পায়। ফলে ধূমপায়ী ও মদ্যপায়ী ব্যক্তি এক পর্যায়ে গিয়ে কিডনির রোগে আক্রান্ত হয়।

কিডনীর পরীক্ষা করান: উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, অতিরিক্ত ওজন অথবা পরিবারের কারো কিডনি সমস্যা থাকলে কিডনি রোগ হবার ঝুঁকি বেশি থাকে। যাদের কিডনি রোগের ঝুকি আছে তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, সহীদ সহরওয়ার্দ্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন
০১৯৮৯৯৯৭১৮০( দুপুর দুইটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত)
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৬ষ্ঠ তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫. অনলাইনে ঠিকানা খুঁজে পেতে ক্লিক করুন https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 06/03/2024

সতর্কতা মূলক পোষ্ট।
‘কামরাঙ্গা’ একটি অপ্রচলিত দেশীয় ফল। তবে কিডনির সমস্যা থাকলে অবশ্যই এড়িয়ে চলবেন।
আমাদের দেশে টক জাতীয় কিছু ফলের মধ্যে কামরাঙ্গা অন্যতম। এই ফলে আছে পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, সুগার (কম পরিমাণে) সোডিয়াম, এসিড ইত্যাদি।
এর বৈজ্ঞানিক নাম Carambola, এবং এই ফলটি বিশেষ করে ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ভারত, বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কা অঞ্চলের একধরণের স্থানীয় প্রজাতির উদ্ভিদের ফল ও এই ফল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ-প্রশান্ত এবং পূর্ব-এশিয়া অংশে খুব জনপ্রিয়।

কিন্তু কামরাঙ্গাতে আছে এমন একটি উপাদান যা মানবদেহের মস্তিষ্কের জন্য বিষ। সাধারণ মানুষেরা কামরাঙ্গা খেলে, কিডনি তা শরীর থেকে বের করে দেয়।

কিন্তু কিডনি রোগীর দুর্বল কিডনি শরীর থেকে এই বিষ বের করে দিতে সক্ষম নয়। এর ফলে তা রক্ত থেকে আস্তে আস্তে দেহের মস্তিষ্কে প্রবেশ করে এবং বিষক্রিয়াও ঘটাতে পারে। এই সমস্যার লক্ষণ গুলো হল-

১। ক্রমাগত হেঁচকি দেয়া
২। দেহ দুর্বল হয়ে যাওয়া
৩। মাথা ঘোরানো
৪। বমি বমি ভাব
৫। মাথা কাজ না করা
৬। দেহে মৃগী রোগীর মত কাঁপুনি উঠা
৭। কোমায় চলে যাওয়া ও শেষ পর্যন্ত মৃত্যু

কামরাঙ্গা খাওয়ার পর কিডনী রোগীর মধ্যে এই ধরণের লক্ষন গুলো দেখা দিলে দ্রুত তার hemodialysis এর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বহুবছর আগে থেকেই বিজ্ঞানীরা জানতেন যে, কামরাঙ্গাতে এমন একটি উপাদান আছে যা কিডনি রোগীর জন্য খুব ক্ষতিকর। কিন্তু কোন বিজ্ঞানীই এই ক্ষতিকর উপাদানটি বের করতে পারেননি।

সম্প্রতি University of Sao Paulo (Brazil) এর একদল বিজ্ঞানী এই ক্ষতিকর উপাদানটি বের করতে সক্ষম হয়েছেন। বিজ্ঞানীরা কামরাঙ্গার এই ক্ষতিকর উপদানটির নাম দিয়েছেন caramboxin, ও কামরাঙ্গার বৈজ্ঞানিক নাম Carambola হতেই এই ক্ষতিকর উপাদানটির নামকরণ করা হয়েছে। তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

05/03/2024

অত্যন্ত একটা মর্মস্পর্শী রোগ ভোগের কাহিনী সঠিক চিকিৎসা পাওয়া যদিও নাগরিক অধিকার আসলে ভাগ্যের সহায়তার দরকার। আশা করি ভিডিও ক্লিপটা শুনবেন।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

BioMed Centre for Women's Health · Eastern Dolan, 152/2 - H (7th Floor Bir Uttam Kazi Nuruzzaman, Samrani Paschim Panthapath, Dhaka 1205, Bangladesh 02/03/2024

প্রিয় পেইজের সদস্যবৃন্দ
আগুনের বিষয়ে কিছু সাধারণ সতর্কতা বহুতল ভবন অথবা বদ্ধ যায়গায় আমরা যারা বসবাস করি অনেক সময় আমাদের অসাবধানতার জন্য আগুন লাগতে পারে। এ বিষয়ে কিছু সাধারণ সচেতনতা অবলম্বন করা দরকার।
১। ঘুমানোর আগে বা বাড়ির বাইরে যাবার আগে গ্যাসের চুলা পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন। কোথাও বেড়াতে গেলে অবশ্যই গ্যাস আর ইলেক্ট্রিসিটি বন্ধ করে যাবেন।
২। এক প্লাগে অনেক সময় আমরা মাল্টি প্লাগ ব্যবহার করে অনেক ধরণের যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি। লোড বেশী হলে বিপদে পড়বেন। ভাল হয় এক প্লাগ থেকে এক যন্ত্র ব্যবহার করলে।
৩। অনেক সময় সিগারেট খেতে খেতে ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। অথবা সিগারেটের আগুন পুরোপুরি না নিভিয়ে আশে পাশে ফেললেন। এভাবে আগুন লাগার সংখ্যা অনেক। ধুমপানের এই বদভ্যাস পরিত্যাগ করুন।
৪। রান্নার সময় ঢোলাঢালা কাপড় না পরাই ভাল। সুতির কাপড় পরে রান্না করুন। বাতাসের উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে রান্না করবেন না। আগুনের হল্কা এসে আপনার গায়ে লাগতে পারে।
৫। ঘরবাড়ি বা অফিস সব সময় গুছিয়ে রাখুন আর এলোমেলো ছড়ানো ছিটানো আসবাব পত্র বা কাপড় বা কাগজ বা নোংরা জিনিসপত্র কিন্তু দাহ্য বস্তু। আগুন লাগলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে। বাগান থাকলে ঝরা ও মরা ডালপালা ও পাতা ঝাড়ু দিয়ে সরিয়ে রাখুন।
৬। গ্যাসের লাইন, চুলা আর ইলেক্ট্রিক লাইন নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখুন কোথাও লিক আছে কিনা। শর্ট সার্কিট হতে পারে কিনা।
৭। নষ্ট বা খারাপ হয়ে যাওয়া ইলেক্ট্রিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করবেন না। সময় মত সারিয়ে নিন। ভাঙ্গাচোরা প্লাগ ব্যবহার করবেন না।
৮। ভেজা হাতে ইলেক্ট্রিক সুইচ ধরবেন না। শর্ট সার্কিট হতে পারে। আগুন লাগতে পারে। এমনকি আপনি মারাও যেতে পারেন।
৯। বাচ্চারা যেন আগুন বা আগুন লাগতে পারে এমন কিছু নিয়ে খেলা না করে। অনেক সময় বার্থডে পার্টিতে স্নো স্প্রে ব্যবহার করি (ওই যে সাদা সুতার মত হয়ে যায়)। এটা কিন্তু অনেক বেশী দাহ্য! তাছাড়া ঝর্না বাতি বা ফায়ার ক্র্যাকার্সে আগুন লাগানোর সময় সাবধান থাকবেন। খোলা চুলে আগুন ধরে যেতে পারে।
১০। হাতের কাছে একটি এক্সটিংগুইশার রাখুন। ব্যবহারবিধি শিখে রাখুন। এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করা কিন্তু বেশ সহজ। প্রতিটি এক্সটিংগুইশার এর গায়ে লেখা থাকে এটি কি ধরণের এক্সটিংগুইশার। কি কি ধরণের আগুনে ব্যবহার করা যাবে। ব্যবহারবিধি সবসময়ই সহজ ছবি সহ দেয়া থাকে, যাতে যে কেউ খুব সহজেই তা ব্যবহার করতে পারে। আর মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই পাউডার নুতন করে রিফিল করে নিন। জনসার্থে প্রচারিত।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

BioMed Centre for Women's Health · Eastern Dolan, 152/2 - H (7th Floor Bir Uttam Kazi Nuruzzaman, Samrani Paschim Panthapath, Dhaka 1205, Bangladesh Medical Center

22/02/2024

আজকের ভিডিওটিতে কখন একজন কিডনির রুগী যে সব জটিলতার জন্য একজন সার্জারিতে পারদর্শী ইউরোলজিস্ট এর পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে আসতে হবে। ছোট্ট এই ভিডিওটা আপনার সব কৌতুহল মিটবে আশা করছি।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 17/02/2024

ব্লাডার ডাইরি কি এবং কেন দৈনন্দিন পস্রাবের বিবরণ সংরক্ষণ করা দরকার।
এটি মূলত পস্রাবের জটিলতা নির্নয়ের একটি হাতিয়ার। এটি বিষেশজ্ঞ চিকিৎসকের জন্য রোগের কারণ নির্ণয় করতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা কমে যেতে পারে।
আপনি কি ওভার একটিভ মূত্রাশয়ের (ওএবি) লক্ষণগুলি অনুভব করছেন? আপনি প্রায়শই প্রস্রাব করার আকস্মিক তাগিদ অনুভব করেন? সারা রাত ঘুমানো কি মুশকিল? আপনি জনসমক্ষে থাকাকালীন কোনও হটাৎ করেই পস্রাব ঝরার দুশ্চিন্তায় থাকেন?
আপনার চিকিৎসককে OAB আছে কিনা তা নির্ধারণ করতে সহায়তা করার জন্য একটি দৈনিক মূত্রাশয় ডায়েরি রাখার চেষ্টা করুন।
একটি মূত্রাশয় ডায়েরি কিভাবে মূত্রাশয়ের লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণে আপনাকে সহায়তা করতে পারে।
মূত্রাশয় ডায়েরি কি?
মূত্রাশয় ডায়েরি এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে আপনি আপনার প্রতিদিনের প্রস্রাবের অভ্যাসগুলি লিখে রাখেন।
জাতীয় কিডনি এবং ইউরোলজিক ডিজিজ সম্পর্কিত তথ্য ক্লিয়ারিং হাউস তাদের সাইটে একটি মূত্রাশয়ের ডায়েরির একটি উদাহরণ সরবরাহ করা আছে যা আপনি মুদ্রণ করে নিতে পারেন। আমেরিকান ইউরোজিনিকোলজিক সোসাইটির একটিও রয়েছে যা আপনি ডাউনলোড করতে পারেন। অথবা, আপনি নিজের তৈরি করতে পারেন। এই ধরণের ডায়েরিতে প্রায়শই নিম্নলিখিত বিভাগগুলি ছক আকারে অন্তর্ভুক্ত থাকে:
প্রতি ঘন্টার বিবরণ
উক্ত সময়ে যে পরিমাণ পানীয় পান করেন
আপনি কতবার প্রস্রাব করেন
দুর্ঘটনাক্রমে পস্রাব লিক হওয়া
আপনার টয়লেটে যাওয়ার খুব বেশি দরকার ছিল কিনা
ডায়েরিটি কীভাবে পূরণ করবেন?
ডাইরির একটি ছক মুদ্রণ করে নিন অথবা হাতে লিখে তৈরি করুন এবং প্রতিদিন এটি আপনার কাছে রেখে তথ্য পুরন করা শুরু করুন। আপনার সব তরল খাবার পান করার সময় এটি লিখে রাখুন। পানীয়টির বিবরণ এবং আপনি কতটা গ্রহণ করেছেন তা অন্তর্ভুক্ত করুন। আপনি যখন বাথরুমে যান, তখন এটি লিখে রাখুন এবং উক্ত সময়ে আপনি কতটুকু পরিমাণ মূত্র ত্যাগ করেছেন সেটা লিখুন। তিন থেকে সাত দিনের তথ্য চিকিৎসা সহায়তার জন্য যথেষ্ট তা বেশ কিছু গবেষণার দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।
যদি আপনি যদি হঠাৎ মূত্রত্যাগের অভিজ্ঞতা অনুভব করেন তবে সে সময়টাতে কি পরিমাণ প্রস্রাব লিক হয়েছিল সে সম্পর্কে লিখুন। আপনার প্রস্রাব করার কি খুব বেশি তাগিদ ছিল কিনা তার "হ্যাঁ" বা "না" উত্তর দিন।
একটি ডায়েরি আপনাকে আরও পরিষ্কারভাবে জিনিসগুলি দেখতে সহায়তা করতে পারে। যেমন,
একটি মূত্রাশয় ডায়েরি আপনাকে বুঝতে সাহায্য করতে পারে আপনার শরীরের সাথে কী চলছে। আপনি যেহেতু ভেবেছিলেন তার চেয়ে বেশিবার আপনি বাথরুমে যাচ্ছেন। আপনি যেটা বুঝতে পেরেছিলেন তার চেয়ে বেশি ঘন ঘন প্রস্রাব লিক হতে পারে। আপনি যে কার্যকলাপগুলি উপভোগ করবেন তা এড়িয়ে যাচ্ছেন কারণ আপনার কোনও দুর্ঘটনা হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আপনি যদি চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে বিলম্ব করে থাকেন তবে একটি ডায়েরি আপনাকে সেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে অনুপ্রাণিত করতে সহায়তা করতে পারে।
একটি ডায়েরি চিকিৎসার সময় সাহায্য করতে পারে
আপনার প্রতিদিনের ব্লাডারের ডায়েরি আপনার চিকিৎসা চলাকালীন সহায়ক সরঞ্জাম হতে পারে। যদি আপনি ওএবির সাথে সনাক্ত করে এবং ওষুধ খাওয়া শুরু করেন তবে এটি চিকিৎসা কাজ করছে কিনা তা নির্ধারণে সহায়তা করতে পারে।
আপনি চিকিৎসা শুরু করার পরে আরও কয়েক দিন একটি ডায়েরি রাখুন এবং তারপরে এটি আপনার মূল ডায়েরির সাথে তুলনা করুন। আপনার প্রস্রাব করার জন্য যদি কম জোর থাকে তবে এটি আপনাকে জানতে সহায়তা করতে পারে।
অন্যান্য সম্ভাব্য চিকিৎসা সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলতে আপনি এই তথ্যটি ব্যবহার করতে পারেন।
আজ থেকেই শুরু তথ্য সংগ্রহ শুরু করুন।
আপনার যদি সন্দেহ হয় যে আপনার মূত্রাশয়ের সমস্যা হতে পারে তবে আপনি আজ একটি ডায়েরি রাখতে শুরু করতে পারেন। আপনার যদি ইতিমধ্যে পস্রাব জনিত সমস্যা নির্ণয় হয় এবং আপনার চিকিৎসা কাজ করছে কিনা তা আপনি নিশ্চিত নন, তা জানতে ডায়েরি রাখার চেষ্টা করুন।
আপনার ডাক্তারের সাথে তথ্য সেয়ার করুন। প্রতিদিনের মূত্রাশয় ডায়েরি একটি সাধারণ তবে কার্যকর সরঞ্জাম যা আপনাকে আপনার স্বাস্থ্য এবং আপনার জীবন নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে সহায়তা করতে পারে।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Photos from Urologist-BD- Tajkera Sultana's post 16/02/2024

"ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডার" একটি বিব্রতকর সমস্যার নাম।
এ সমস্যায় রোগীকে দিনের বেলায় ঘন ঘন প্রস্রাব করতে হয়, হঠাৎ প্রবল বেগ পায়, দ্রুত টয়লেটে যেতে হয় এবং মূত্র ত্যাগ বিলম্বিত করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, এমনকি টয়লেটে যেতে যেতে অনেক সময় নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাপড়ে প্রস্রাব হয়ে যায়। এ ছাড়া রাতে একাধিকবার ঘুম ভেঙে প্রস্রাব করতে উঠতে হয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি (ক্রনিক) সমস্যা, যা বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। রোগের তীব্রতা কিছুদিন বেড়ে যায়, আবার কিছুদিন একটু সহনীয় পর্যায়ে আসে। আমাদের দেশে কত শতাংশ মহিলা এ রোগে ভুগছেন, তার কোনো পরিসংখ্যান আমাদের হাতে নেই। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, এশীয় মহিলারা স্থান বা দেশভেদে ১৬ থেকে ৫৩ শতাংশ ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডারের সমস্যায় ভুগছেন। আমেরিকায় ২০ মিলিয়ন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলার এ সমস্যা রয়েছে।

স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় মূত্রাশয়ে বৃক্কদ্বয় (কিডনি) থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে আসা মূত্র জমা হতে থাকে। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ জমা হলে আমাদের প্রস্রাবের বেগ হয় এবং যথাযথ সুযোগ ও স্থান না পেলে বেশ কিছু সময় পর্যন্ত প্রস্রাব ধরে রাখা যায়। কিন্তু অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয় রোগে মূত্রথলিতে সামান্য প্রস্রাব জমলেই মূত্র ত্যাগের প্রবল তাড়া অনুভূত হয়, যা দমন করা কষ্টকর। ফলে রোগী এই তাড়া বা আর্জেন্সি থেকে মুক্তি পেতে ঘন ঘন প্রস্রাব করে। এ সমস্যা রোগীর জীবনে অত্যন্ত নেতিবাচক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। প্রথম প্রথম বাইরে বের হলেই কাছাকাছি টয়লেট খুঁজে রাখে। ধীরে ধীরে বিব্রতকর পরিস্থিতি এড়াতে বাইরে বেরোনো কমে যায়। কর্মজীবী মহিলাদের বারবার টয়লেটে যাওয়ার ফলে অফিসের স্বাভাবিক কাজে বিঘ্ন ঘটে এবং সমস্যা আরও প্রকট হলে কর্মদক্ষতা কমে আসে, এমনকি কর্মস্থলে অনুপস্থিতি বেড়ে যায়।

স্ট্রেট ইনকন্টিনেন্সের মতো অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয়ের বিষয়েও আমাদের রয়েছে ভ্রান্ত ধারণা ও সংস্কার। অনেকে মনে করেন, বাচ্চা প্রসবের কারণে বা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি একটি স্বাভাবিক দুর্বলতা। আবার অনেকে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করলেও মনে করেন, এ রোগের ভালো চিকিৎসা নেই বা লজ্জার কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন না। কেউ কেউ চিকিৎসাসহায়তা নেওয়ার বদলে অভ্যাস ও জীবনাচরণে পরিবর্তন এনে এ সমস্যার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। যেমন—কেউ পানি খাওয়া কমিয়ে দেন, কেউ বা আবার পানি বেশি খেলে ভালোভাবে প্রস্রাব হয়ে যাবে ভেবে অতিরিক্ত পানি পান করেন এবং তাড়া এড়ানোর জন্য বেগ হওয়ার আগেই মূত্র ত্যাগের অভ্যাস করেন। অনেকে কোথাও যাওয়ার আগে সেই স্থানে টয়লেট আছে কি না, জেনে নেন, এমনকি যেসব জায়গায় টয়লেট নেই, এমন স্থানে যাওয়া বন্ধ করে দেন। আর যাঁদের বেগ এলেই নিয়ন্ত্রণহীনভাবে কাপড়ে প্রস্রাব হয়ে যায়, তাঁরা প্যাড বা কাপড় ব্যবহারের অভ্যাস করেন। গবেষণায় দেখা গেছে, দুই-তৃতীয়াংশ রোগী চিকিৎসাসহায়তা নেওয়ার আগে অন্তত দুই বছর অতি ক্রিয়াশীল মূত্রাশয়ের উপসর্গে ভোগেন।

চিকিৎসাঃ

চিকিৎসার শুরুতেই যথাযথ রোগ মূল্যায়নের জন্য রোগীকে পাঁচ থেকে সাত দিনের ব্লাডার ডায়েরি বা পানীয় গ্রহণ এবং মূত্র নিঃসরণের তালিকা তৈরি করতে দেওয়া হয়। এ রোগের চিকিৎসায় এই চার্ট বা তালিকা অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। রোগী আগে থেকে যেসব ওষুধ খান, তাও ভালোভাবে নিরীক্ষা করতে হয়। রোগের ইতিহাস ও শারীরিক পরীক্ষার পর এবং ব্লাডার ডায়েরি বিশ্লেষণ করে ও প্রস্রাব পরীক্ষা করেই চিকিৎসক এ রোগের অন্য কোনো কারণ থাকলে তা চিহ্নিত করতে পারেন। প্রয়োজনে আলট্রাসনোগ্রাফির সহায়তা নেওয়া হয়।
অন্য কোনো কারণ না পাওয়া গেলে ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডারের চিকিৎসা শুরু করা হয়। প্রথমত, রোগীর জীবনাচরণ ও অভ্যাসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের মাধ্যমে। যেমন—ধূমপান পরিহার করা, অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা, কোষ্ঠ পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি। প্রস্রাবের পরিমাণ ও আবহাওয়ার উষ্ণতার ওপর নির্ভর করে পরিমিত পানি পান (কখনোই অতিরিক্ত নয়), যেসব পানীয়তে প্রস্রাবের মাত্রা বেড়ে যায়, যেমন—চা, কফি, কিছু ফলের রস, বিভিন্ন কোমল পানীয় ইত্যাদি পান করা কমিয়ে দিতে হবে। বহুমূত্র রোগ থাকলে তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এর সঙ্গে রোগীকে তাঁর মূত্রদ্বার, যোনিপথ ও মলদ্বারের চারপাশের মাংশপেশিগুলোকে (পেরিনিয়াল মাংশপেশি) নিয়মিত বিরতিতে সংকোচন ও প্রসারণের ব্যায়াম শিখতে হবে। এ ছাড়া মূত্রাশয়ের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মূত্রাশয়ের পুনঃপ্রশিক্ষণের জন্য রোগীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ প্রশিক্ষণে রোগী ধীরে ধীরে প্রস্রাব বেশিক্ষণ ধরে রাখা এবং মূত্র ত্যাগের মধ্যবর্তী সময় বাড়ানোর অভ্যাস করেন।
ছয় সপ্তাহের মধ্যে উপসর্গের যথেষ্ট উন্নতি না হলে উপরিউক্ত চিকিৎসা বা থেরাপির সঙ্গে ওষুধ ব্যবহার শুরু করা হয়। এ রোগের চিকিৎসায় বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করা হয়, আর অতিসম্প্রতি কিছু ভালো ওষুধ বাজারে এসেছে। যে ওষুধ বা ব্যবস্থাপত্রই দেওয়া হোক না কেন, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তা দীর্ঘদিন খেতে হবে। ওভার অ্যাক্টিভ ব্লাডারে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হয়, সেসব ওষুধের সবগুলোরই কমবেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এর মধ্যে মুখ ও গলা শুকিয়ে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, চোখে ঝাপসা দেখা অন্যতম।
নতুন ওষুধগুলোর এসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিছুটা কম হলেও একেবারে মুক্ত নয়। আর বড় কথা হলো, ওষুধ খাওয়া শুরু করার পর থেকে উপসর্গের উন্নতি দেখা দিতে বেশ সময় লাগে, ফলে অনেক সময়ই রোগীরা ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। তাই এ রোগের চিকিৎসায় প্রয়োজন মনোবল ও ধৈর্য।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনাচরণ ও অভ্যাসে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনুন এবং নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সঠিক নিয়মে ওষুধ খাবেন। ছবি ও তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী) , ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

13/02/2024

সম্মানিত পেইজের ফলোয়ার আজকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্কুলগামী শিশুদের পেটে ব্যথা জনিত সমস্যার উপর ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরীর বয়ানে ছোট্ট এই ভিডিও ক্লিপটা দেখার অনুরোধ করছি।

ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন, ০১৯৮৯৯৯৭১৮০(চেম্বার সহকর্মী), ০১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

06/02/2024

অ্যানাল ফিসার কষ্টদায়ক এক সমস্যা:
অ্যানাল ফিসার বা মলদ্বার চিরে যাওয়া বিব্রতকর একটি রোগ। সময়মতো চিকিৎসা না নিলে রোগ জটিল আকার ধারণ করতে পারে। অ্যানাল ফিসার বিষয়টি আসলে কী: অ্যানাল ফিসার অর্থ মলদ্বার চিরে যাওয়া। মলদ্বারের মুখে যে পর্দাটা থাকে, সেটি খুব নরম থাকার জন্য সহজেই এই মলদ্বারটা চিরে যেতে পারে। বিশেষ করে যখন মানুষের কোষ্ঠকাঠিন্য হয় বা মলত্যাগ করতে, মলদ্বারের ওপর চাপ প্রয়োগ করে। এই চাপ প্রয়োগ করলে মলদ্বারটা চিরে যায়। সাধারণত মলদ্বারের সামনে ও পেছনে অ্যানাল ফিসার তৈরি হয়। তবে এর বাইরেও যে বিভিন্ন স্থানে হবে না, যেহেতু এটি একটি গোলাকার অংশ, যেকোনো স্থানেই এই অ্যানাল ফিসার হতে পারে।
সাধারণত কী কারণে মলদ্বার চিরে যায় বা অ্যানাল ফিসার তৈরির কারন : মলদ্বারে চাপ দেওয়ার অভ্যাস থাকলে, মল যদি স্বাভাবিকভাবে না আসে, বিশেষ করে যখন কোষ্ঠকাঠিন্য হয়, তখন মলদ্বার চিরে যাওয়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি।
শিশু ও অন্য সব বয়সের মানুষের এটা হতে পারে। আজকাল আমরা শিশুদের বা কিশোর বয়সের ছেলেমেয়েদের ভেতরে এগুলো বেশি পাই। এর কারণ হচ্ছে তাদের খাদ্যাভ্যাস। বেশিরভাগ ছেলেমেয়েই এখন জাঙ্কফুড পছন্দ করে। যেসব খাবার খেলে এমনতেই মল খুব শক্ত হয়। এর জন্য এদের মধ্যে এই ধরনের প্রবণতা ইদানীং বেশি দেখা যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এমন ধরনের খাবার বেশি খাওয়ার কারণেই এ ধরনের সমস্যা বেশি হয়।
যখন প্রথমেই এই রোগ দেখা যায়, তখনই একজন চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ হচ্ছে যে এই মলদ্বার বা অন্ত্রের বিষয়গুলো সার্জারির ভেতরে হলেও ভিন্নধর্মী। সেই হিসেবে আমি মনে করি, একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ শুরুতে নিলে এর চিকিৎসাটা সহজ হবে। কারণ, এ ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, রোগের শুরুতে যদি কিছু খাদ্যাভ্যাস পরির্বতন করা যায় বা কিছু জীবনযাপনে পরিবর্তন আনা যায়, সে ক্ষেত্রে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হয়।
অ্যানাল ফিসার বা মলদ্বার চিরে যাওয়া রোগের চিকিৎসা খুব জরুরি। অনেক সময় রোগ জটিল হয়ে সার্জারিরও প্রয়োজন হয়। মলদ্বার চিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে সার্জিক্যাল চিকিৎসাটা কখন দরকার পড়ে : মূলত যখন আমরা দেখি যে অ্যানাল ফিসটা বড় হয়ে গেছে, বড় আকৃতির চিরে গেছে বা মলদ্বারের ভেতর অনেক জায়গা পর্যন্ত চিরে গেছে। এই একটা বিষয়ে রোগের শুরুতে বা প্রাথমিকভাবে আমরা চিকিৎসা করে থাকি। আমরা অ্যাকিউট অ্যানাল ফিসার বলে থাকি। সে ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়।
অস্ত্রোপচারের পরবর্তী সতর্কতা। এখানে মলদ্বারকে কিছুটা ঢিলা করে দেওয়া হয়। কিছুটা প্রসারিত করে দেওয়া হয়। যদি যথাযথভাবে এই প্রসারণ প্রক্রিয়াটা হয়, সে ক্ষেত্রে দেখা যায় যে পরে কোনো সমস্যা হয় না। মলদ্বার পরে আর চিরে যায় না। এ ছাড়া আমরা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী মাস দুই-তিনেক বলি যে পায়খানা যেন নরম থাকে। আমরা ওষুধও দিই। এ ছাড়া খাদ্যাভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন এনেও যাতে পায়খানাটা নরম হয়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
এ জাতীয় সমস্যায় অনেকে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে অপচিকিৎসকের কাছে যান। সে ক্ষেত্রে বিষয়টি কতটুকু জটিল হতে পারে : অনেকেই তাদের জ্ঞানের অভাবের কারণে স্থানীয় চিকিৎসক বা কবিরাজের কাছ যান। মূলত তাদের কাছে যাওয়ার কারণে রোগের যথাযথ চিকিৎসা হয় না। এতে তারা একসময় আরো জটিলতা নিয়ে আমাদের কাছে আসে। দেখা গেল, অ্যানাল ফিসার হলো, কিন্তু বাজে ওষুধ ব্যবহারের কারণে ওইখানে হয়তো আলসার হয়ে গেল। এটা রোগীর জন্য যতটা ভালো, তার চেয়ে বেশি খারাপ। তখন এর চিকিৎসাও আরো জটিল হয়ে যায়। তথ্য সূত্র ইন্টারনেট।
ডাঃ তাজকেরা সুলতানা চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল। এপয়েনটমেনট নিতে ফোন করুন 0১৯২১৫০৩৮৪৭ ও ০১৯৭৯৯৯৭১৮৯ এই নম্বরে।
চেম্বারঃ ইস্টার্ন দোলন, ১৫২/২ - এইচ (৭ম তলা), বীর উত্তম কাজী নুরুজ্জামান স্মরনী, পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা -১২০৫। https://goo.gl/maps/HP1zctovRkmT3XPc9

Want your practice to be the top-listed Clinic in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

আজকে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা বিষয়ক আলোচনা ভিডিও ক্লিপ আকারে নিয়ে আসলাম। আপনাদের সবা...
When to visit an Urologist
আজকে আবার অত্যন্ত কমন একটা রোগ সৃষ্টির কাহিনী ভিডিও আকারে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রুগীর কা...
আজকে আবার অত্যন্ত কমন একটা রোগ সৃষ্টির কাহিনী ভিডিও আকারে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। ইউরোলজিস্ট হিসেবে প্রতিনিয়ত রুগীর কা...
ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বিষয়ে কিছু কথা
আজকের ভিডিওটিতে কখন একজন কিডনির রুগী যে সব জটিলতার জন্য একজন সার্জারিতে পারদর্শী ইউরোলজিস্ট এর পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে আস...
সম্মানিত পেইজের ফলোয়ার আজকে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্কুলগামী শিশুদের পেটে ব্যথা জনিত সমস্যার উপর ডাঃ তাজকেরা সুলতান...
সম্মানিত পাঠক কিছু সময়ের বিরতির পর আজকে ইউরোলজি বিষয়ে আবারও একটা ভিডিও ক্লিপ সম্মানিত পেইজ ভিউয়ার দের জন্য। আজকের আলোচন...

Category

Telephone

Address


Eastern Dolon, 152/2-H(6 Floor), West Panthapath, Above NRBC Bank Or Adjacent To Health And Hope Hospital, Opposite BRB
Dhaka
1205

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 22:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 22:00 - 20:00

Other Medical & Health in Dhaka (show all)
Dr. SR Faruquee's Hand, Trauma, Plastic & Reconstructive Surgery Center Dr. SR Faruquee's Hand, Trauma, Plastic & Reconstructive Surgery Center
Dhaka, 1207

we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital

Digito Digito
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207

Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv

Dr. Md. Baha Uddin Dr. Md. Baha Uddin
Dhaka

আসসালামু আলাইকুম! চিকিৎসা আমার পেশা, ?

Angel ontora Angel ontora
Gazipur
Dhaka

মন্ত্র তন্ত্র বশিকরন বান বিদ্যা শিখুন মন্ত্র তন্ত্র বশিকরন বান বিদ্যা শিখুন
দারিয়াপুর
Dhaka

বশিকরন ও বান বিদ্যা কাজ করে থাকি

Gossipy Corporation Gossipy Corporation
Dhanmondi
Dhaka

প্রতিদিন প্রথম অর্ডারে জিতে নিন আকর্ষণীয় স্কিন কেয়ার উপহার।

Online Homeo Hall Online Homeo Hall
511, South Dania
Dhaka

এখানে সকল ধরনের হোমিও সেবা প্রদান করা হয়

Dr.Ajmina Hasan Flabe Dr.Ajmina Hasan Flabe
Mirpur Road
Dhaka

Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...

MediTour Associate MediTour Associate
Uttara Tower, 4th Floor, 1, Jashimuddin Avenue
Dhaka, 1230

I-crave Hearing Care I-crave Hearing Care
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212

Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients

Taijul Medical & Diagnostic Center Taijul Medical & Diagnostic Center
Dhaka, 1341

আমাদের এইখানে সব রোগের ডক্টর আছে। এবং সব রকম এর টেস্ট করানো হয়।

MD Mazed MD Mazed
MD Mazed Cobirj
Dhaka