Food Life of Noush*ta

গত বছর হজ্জ শেষ করে বেশ কিছু আজওয়া খেজুর সাথে নিয়ে আসলাম । যথাসম্ভব আত্নীয় স্বজন বন্ধু বান্ধবদের দিয়ে আমি একটা জার ভর্তি করে নিজের জন্য রেখে দিলাম খুব যত্ন করে । ঐ খেজুর নিয়ে আমি মিশর যাই । তারপর আমেরিকা, সাথে আমার সেই আজওয়া খেজুর ।

একদিন এক বাসায় বেড়াতে গেলাম । সে বাসার আন্টি রান্না করতে করতে গল্প করছিলেন । তার পাশেই কিচেনে বসে ছিলাম । এক পর্যায়ে হজ্জের প্রসঙ্গ , তারপর আন্টি আজওয়া খেজুর নিয়ে বলতে গিয়ে খুব ইমোশনাল হয়ে গেলেন । তিনি খুব শুনেছেন কিন্তু আজ অবধি খেতে পাননি । এক পর্যায়ে কাঁদছেন, যদি হজ্জে যেতে পারতেন, যেতেন যদি মদীনা । ইচ্ছেমত যদি আজওয়া খেতে পারতেন ।

সেদিনের মত আন্টির কাছ থেকে বিদায় নিলাম । বাসায় ফিরে ফ্রীজ খুলে আমার আজওয়া খেজুরের জারটা হাতে নিয়ে বসে আছি । আন্টির কান্না ভেঁজা মুখ আর তার আফসোসটা মন থেকে সরছে না । আন্টিকে দিতে ইচ্ছে করছে, আবার তিন দেশ বয়ে বেড়ানো নিজের জন্য রেখে দেওয়া এত প্রিয় জিনিসটা দেই কি করে ।

পরদিন সকালে বাচ্চাকে স্কুলে দিয়ে সোজা আন্টির বাসায় । হ্যান্ড ব্যাগ খুলে আজওয়া জারটা আন্টির হাতে দিয়ে বললাম ‘পুরোটাই আপনার’ । কিছু অনুভুতি বলে বুঝানো যায় না। আমি বুঝাতে পারবো না তারপর সেখানে কি আবেগঘন মুহূর্ত হলো ।

একটা চরম উপলব্ধি বাসায় ফিরলাম । খুব যত্ন করে তিন দেশ বয়ে সুদুর আমেরিকাতে নিয়ে যাওয়া আজওয়ার জারটা আসলে আমার না; আমাকে দিয়ে আল্লাহ সুবহানুওয়াতায়ালা সেটা যার জন্য বরাদ্দ তার হাতে পৌছে দিয়েছেন ।

রিজিক যেটা আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছেন সেটা আসবেই,সাত সমুদ্র তোর নদী পেরিয়েও ।

ঘটনা এখানেই শেষ নয় । এর সপ্তাহ খানেক পর আমার ঘনিষ্ট বন্ধু ওমরা করে ফিরল । আমি দেখা করতে গেলাম । বিদায় নেয়ার সময় বন্ধু বললো ‘তোর জন্য খুব দামী গিফট্ আছে ।’

সারাটা রাস্তা ঝাপসা চোখে ড্রাইভ করে বাসায় ফিরছি । আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতায় চোখ ভিঁজে যাচ্ছে বারবার । ঠিক এক জার আজওয়া নিয়ে বাসায় ফিরেছি, যেমনটা দিয়েছিলাম আন্টিকে ।

সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী ।।

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَخَلَقَ كُلَّ شَيْءٍ فَقَدَّرَهُ تَقْدِيرًا
‘‘এবং তিনি প্রত্যেক জিনিস সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তার একটি তাকদীর বা পরিমাণ নির্ধারণ করে দিয়েছেন’’।
(সূরা ফুরকান: ২)

কালেক্টেড

"পোলাও চাল! পোলাও চাল!
মাত্র ৮০ টাকা কেজি, আড়াই কেজি ২০০ টাকা!

পোলাও এর নামে কী খাচ্ছেন আপনি?
জানেন কি?

বর্তমানে মাইকিং করে ফেরি করে বিক্রি করা হচ্ছে পোলাও চাল, আর এসব পোলাও চাল পাওয়া যাচ্ছে খুব সস্তায়। কেজি মাত্র ৮০ টাকা!!
বাজারে পাওয়া সাধারণ পোলাও চাল যেখানে ১৩০/১৫০ টাকা সেখানে এত সস্তায় কী ভাবে সুগন্ধি পোলাও চাল পাওয়া যাচ্ছে?

আসুন জেনে নেওয়া যাক,

চালের মিল গুলো সাধারণত অনাবৃষ্টি ও ঘন কুয়াসায় কখনো কখনো ধান শুকাতে বিপাকে পড়ে। এসময় সিদ্ধ চাল ছত্রাক আক্রান্ত হয়ে একধরনের গন্ধ ও ও ধূসরবর্ণ ধারণ করে। সে সব
মোটা ধান কয়েক ছাঁট দিয়ে চিকন করা হয়। এ সময় গন্ধ দূর ও চাল ঝকঝকে করতে সোডিয়াম হাইড্রোক্লোরাইড, টুথ পেস্ট ও এরারুট একত্রে পানিতে মিশিয়ে চালে ঢেলে প্রক্রিয়া করা হয়। সেই সাথে মিশানো হয় সুগন্ধি কেমিক্যাল।
ব্যাস হয়ে যায় পোলাও চাল!

বৈরি আবহাওয়ায় পড়ে নষ্ট হওয়া, খাবার অনুপযোগী মোটা চাল মিলারদের কারসাজি ও কেমিক্যালে রূপান্তরিত হয় সুগন্ধি পোলাও চালে।

এসব চাল মিল গুলো ৬০ টাকা কেজি দরে বাজারে ছাড়ে।
আর কোন কিছু না জেনেই গ্রামে-গঞ্জে হাটে-মাঠে সাধারণ বিক্রেতারা ফেরি করে বিক্রি করে সেসব চাল।

অনুসন্ধান করতে গিয়ে আশ্চর্য হয়েছি,... বাজারের অধিকাংশ বিরিয়ানি হাউজে কমদামি এ চাল দিয়েই রান্না করা হচ্ছে বিরিয়ানি, যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপ্রবণ।"

আমীর চারু বাবলু-এর ওয়াল থেকে।

দূর্লভ তথ্য!
দুরুদের মাধ্যমে বাবার খেদমত!
পৃথিবীর যে প্রান্ত থেকে আপনি দুরুদ ও সালাম পেশ করেন, একজন দ্বায়িত্বশীল ফেরেশতা বলেন,

يا محمد إن فلان بن فلان صلى عليك الساعة
হে মুহাম্মাদ! অমুকের ছেলে অমুক আপনার জন্য দুরুদ পড়েছেন। (সিলসিলাহ সহিহা: ১৫৩০)

প্রখ্যাত আরব আলেম, মুহাম্মদ আশ শানকিতি রহ. বলেন, যেহেতু বাবার নাম উচ্চারণ করা হবে, রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সামনে, সেই হিসেবে এটি বাবার খেদমত হিসেবে গণ্য করা হয়।

সেই বাবা কতইনা সৌভাগ্যবান! যার ছেলে দুরুদ পড়ার কারণে, তার নামটা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সামনে উচ্চারণ করা হলো।

জুমুআর রাত ও দিন, দুরুদ পড়ার শ্রেষ্ঠ সময়। আসুন, হৃদয় মন উজাড় করে পড়ি
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম!

-উস্তায আব্দুল্লাহ আল মনসুর

কিছু সৌভাগ্যবান রা সব জায়গায় শখ পূরনের সুজোগ পায়।।

কেও আবার কোথাও পায়না।

একটি মা তিন সন্তান কে নিয়ে নদীতে ঝাপ দিয়েছে।

এই একটি নিউজে ভরপুর আমাদের নিউজফিড।
আসলে আমাদের সমাজ ব্যাবস্থা টা এখন এমন একটা অবস্থানে দাঁড়ানো। মেয়েদের শশুড় বাড়িতে কুনো সমস্যা হলে সেক্ষেত্রে বাপের বাড়ি তাদের মেয়েকে আশ্রয় দিতে পারবেনা। দিলে মেয়ের মা বা বাপ খারাপ মেয়েকে প্রশ্রয় দিচ্ছে প্রশ্রয় দিয়ে নাকি সংসার নষ্ট করছে।।

এখন কথা হচ্ছে একটি মেয়ে শারীরিক মানসিক ভাবে অশান্তি তে থাকলে সে যাবে কার কাছে?

এখন কিছু সচেতন পিতামাতা তাদের মেয়েদের যেকোনো সমস্যা য় পাশে দাড়ানোর মত মন মানসিকতা রাখে। তাদের মতে এতদিন মেয়ে পেলে পুষে বড় করে অন্যের ঘরে নিশ্চয়ই কোনো বন্দি বা কারো হাতে শারীরিক মানসিক নির্যাতনের শিকার হতে দিবেনা। এই উদ্দ্যেশ এ তারা মেয়ে কে আশ্র‍য় দেয় প্রশ্রয় দেয় যেটাই দিক।

সেখানেও আবার শশুড় বাড়ির লোকেদের অনেক সমস্যা কেনো মেয়েকে জায়গা দিলো কেনো মেয়েকে আবার অশান্তি তে পাঠিয়ে দেয় না জোড় করেই।

আসল চিত্র টা যদি সত্যি অই অভাগা মেয়ের মত হত তাহলে এমন অনেক মেয়েই এরকম ভয়াবহ সিদ্ধান্ত নিতো।

কোনো পরিস্থিতি ই স্থিতিশীল নয়।তবে যেখানে মন বসে না দম বন্ধ লাগে মানসিক অশান্তি সৃষ্টি হয়। সেখান থেকে কিছু দিন বের হয়ে আসা ই উচিত। যদি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হয়।
শুধু একজন মেয়ে না এটা সবার ক্ষেত্রেই হতে পারে যেখানে দম আটকে যায় সেখান থেকে বিরতি নিন নিজেকে সময় দিন নিজেকে জিজ্ঞেস করেন আসলে মন কি চায়।

পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আপনা আপনি সব ঠিক হয়ে যায় দুরত্ব অনেক সময় ভালো কিছু উপহার দেয়

The life you’ve been complaining about,
is just a dream to someone else…🥺

Fact 💜

আমার বর আর আমি অবশ্যই 🤣

আমাদের মতামত 😐

মে বি এটা কিনবো আর কি 😐
একচুয়ালি টাকা একটু বেশি ত তাই এর জন্যে ওয়েট করছি, 😓🤣

এবং অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের এভাবেই জান্নাতের পাখি বানিয়ে রেখেছেন।
❤️❤️

ইনশাআল্লাহ 💚

তুচ্ছ একটি কারনে এক ব্যক্তিকে কবরে শাস্তি দেয়া হচ্ছে। সাহাবীরা কারন জিজ্ঞেস করলে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জবাব দিলেন, সে তার কথা দিয়ে মানুষকে কষ্ট দিতো।
- সহিহ ইবনে হিব্বান।

১০ বছর আগের কোন কথা আপনাকে মনে করতে বললে কি মনে করতে পারবেন? পারবেন। কেবল সেই কথাগুলো যা আপনাকে প্রচন্ড আনন্দিত করেছিল কিংবা মারাত্মক ভাবে কষ্ট দিয়েছিল। বক্তার হয়তো মনেও নেই, কিন্তু আপনার স্মরন আছে পুরোটুকুই। তার বাচনভঙ্গি, কোথায় কোন পরিবেশে বলা হয়েছিল, কী কী শব্দে গঠিত হয়েছিল সেই বাক্যটি, মনে আছে আপনার তার পুরোটাই।

কাউকে কিছু বলার আগে তাই সাবধান হন। আপনি ধারনাও করতে পারবেন না, আপনার বলা সেই একটি বাক্য কতবার শ্রোতার মুখে নি:শব্দে রিপিট হয়েছে। কতবার সে এটা নিয়ে চোখের পানি ফেলেছে। কতবার সেই বাক্যের কারনে তার রবের কাছে নালিশ গেছে।

আল্লাহর রাসুল (ﷺ) বারবার সতর্ক করেছেন- বহু মানুষের জাহান্নামে যাওয়ার কারন হবে এই জিহবা।

হাড্ডি নেই যার একটাও, কিন্তু শত হাড্ডি চুর্নবিচুর্ন করে দিতে সক্ষম।

(রিজ‌ওয়ানুল কাবির) ✍️

"খাবার রেডি, সবাই খেতে এসো"

এই কথাটা কখনোই বলবেন না। বিশেষত নিজের সন্তানদের সামনে তো নয়ই।

আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা দাওয়াত খেতে আসেনি বাসায়, যে আপনি সব কিছু সাজিয়ে তাদের খেতে ডাকবেন।

খাবার টেবিলে রেডি করার সময় বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন।

একজন পানি ভরবে জগে, অন্যজন প্লেট আনবে, আরেকজন টেবিলে ভাত, তরকারী নিয়ে যাবে। সালাদ কাটার দায়িত্ব দিন অপর একজনের কাঁধে।

সদস্যসংখ্যা বেশি হলে একেকদিন একেকজনের পালা তৈরি করে দিন।

আপনার সন্তানদের এটা শেখাবেন না, যে, খাবার রেডি করে মুখের সামনে সাজানোর দায়িত্ব মায়ের আর তাদের দায়িত্ব শুধু খাওয়া।

শুধু তাই নয়, খাবার শেষে নিজের প্লেট ধুয়ে রাখতে শেখান।

কার্টেসি :উম্মে সালমা কলি
১১ অক্টোবর, ২০২৩
শিশুদের দিনলিপি

বদ নজরের মত খারাপ জিনিস আর কিছু নাই। 😭

মনে রাখবেন আপনি ভাল আছেন তার মানে যে সবাই ভাল আছে তা না, আপনি সুন্দর তার মানে অন্যরাও সুন্দর তা না। আপনার সুখ দেখে অন্যরা কষ্ট পেতেই পারে। তারা হিংসা করতেই পারে। আর সেখান থেকেই বদনজরের সূত্রপাত হয়।

বদনজর হলো আল্লাহ্‌র একটি সৃষ্টি। এটি একটি বিশেষ প্রভাব যা একজন মানুষ থেকে আরেকজন মানুষের ওপরে বিস্তার লাভ করতে পারে।

আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, “বদ নজর সত্য”। [বুখারি: ১০/১১৩]

তিনি আরও বলেছেন, “কোন বস্তু যদি তাক্বদীরকে অতিক্রম করতো তবে তা হতো বদ নজর”। [তিরিমিযী ২০৫৯, আহমাদ ৬/৪৩৮]

তিনি আরও বলেন, “আমার উম্মতের মধ্যে তাক্বদীরের মৃত্যুর পর সর্বাধিক মৃত্যু হবে বদ নজর লাগার ফলে”। [আত তারিখ, বুখারি]

বদ নজর পরিবার ধ্বংস করে, সম্পর্ক নষ্ট করে, স্বপ্নগুলো হত্যা করে, জীবন ও জীবিকা বরবাদ করে, ক্যারিয়ারকে ধূলিসাৎ করে, সৌন্দর্যগুলো অসুন্দর করে, ভালোবাসাকে ঘৃণায় পরিণত করে।
তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন
لَوْ كَانَ شَيْءٌ سَابَقَ الْقَدَرَ لَسَبَقَتْهُ الْعَيْنُ ‏
কোন জিনিস যদি ভাগ্যকে অতিক্রম করতে পারত তাহলে বদ-নজরই তা অতিক্রম করতে পারত।

সূনান আত তিরমিজী
হাদিস নম্বরঃ ২০৫৯।

আল্লাহ আমাদের বদনজর থেকে বাঁচার তৌফিক দান করুন। আমিন।

সংগৃহীত পোস্ট

পুরুষের অর্ধেক সৌন্দর্য্য তার কথা বলার ধরনে
বাকি অর্ধেক তার চরিত্রে!

আমার কাছে সব চেয়ে দুর্ভাগা কাদের মনে হয় জানেন ? যাদের জীবনে “আপন” নামের সম্পর্কে জড়ানো মানুষ আছে, তারপরেও তারা “একলা মানুষ”।

আপনার বাবা মা অসাধারণ মানুষ, অথচ আপনি কখনো social shame এর স্বীকার হলে তারাই আপনাকে দোষারোপ করে ফেলে। আপনি এবিউজ হলে, ভিক্টিম হলে, ওনারা লজ্জায় মুখ লুকান, আপনি কোন টক্সিক সম্পর্ক থেকে বের হতে চাইলে, ওনাদের স্ট্যান্ডার্ড এর বাইরে গেলে ওনাদের নাক কাটা যায় ।

আপনার ভাই বোন আছেন, যারা আপনার সাফল্যে গর্বিত হলেও ব্যর্থতার লজ্জার ভাগ নেবেন না।

আপনার একজন দুর্দান্ত প্রেমিকা/প্রেমিক, স্বামী/স্ত্রী আছেন। যার যাবতীয় বিষয়ে আপনি থাকলেও আপনার যন্ত্রণায় কখনো আপনার পাশে থাকেন না কিংবা বোঝেন -ই না। নিজের আলো দিয়ে যার জীবনে আলো জ্বালিয়ে রাখছেন, আপনার জীবনের আলো জ্বালাবার কোন তাড়া নেই তার।

এই সব মানুষেরা এতটাই দুর্ভাগা যে তারা কখনো কাউকে বোঝাতে পারে না, সব থেকেও তারা কেন একলা মানুষ। এত আপনের মাঝেও কেন তারা বহুবার খুন হয়ে গেছেন ।

লেখা-foring Camelia

একটা সুন্দর সম্পর্ক আশা করা মানুশ গুলা অপরপক্ষ থেকে সবচেয়ে বেশি আশাহত হয়।

কিছু মানুশ কৃতজ্ঞতা কি জিনিস জানেই না। কাউকে কষ্ট দিলেন অপমান করলেন হেয় করলেন অথচ একটু ভুল স্বীকার করলেন না। বরং আরো তার গোষ্টি উদ্ধার করে ছেড়ে দিলেন আর শেষে বললেন দোষ আসলে তোমার তুমি স্যাক্রিফাইস করতে শিখো নাই।

অনেক সুন্দর নাহ বিষয় টাহ!

Inshaallah
❤️

nature always peace of mind💚

সন্তান যেন দীনদার হয় এবং দীনের দায়িত্বে উদাসীন না হয়— সে জন্য দোয়া করতে হবে।

এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে বর্ণিত দোয়াটি হলো—
رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلاَةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاء ‘রাব্বিজ আলনী মুকীমাস সালা-তি ওয়ামিন জুররিয়্যাতি, রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দুয়া’ অর্থ: হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামাজ আদায়কারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও। হে আমার প্রতিপালক! আমার প্রার্থনা কবুল করুন। (সুরা ইবরাহিম: ৪০)

কতখানি ব্যক্তিগত?

কতখানি সোশ্যাল মিডিয়ায় আসবে কতখানি আসবেনা? এর কোন সঠিক পরিমাপ নেই। এই পুরো বিষয়টাই কমন সেন্সের বিষয়।

ধরুন, আমি আমার পরিবার নিয়ে অনেক লিখি, একদম অনেক অনেক লিখি। আমার পরিবারের সব কথাই ব্যক্তিগত না, ছোট্ট একটা হাসির ঘটনা, এটা দিয়ে আমার সম্পত্তি উদ্ধার করে ফেলা যাবেনা। আমি শুধু হাসির কথাটুকুই লিখি। অনেক কষ্ট, যন্ত্রণা, অসুখ, খারাপ সময় থাকে, সেগুলো লিখি না। কারণ মানুষকে প্যারা দিতে চাইনা। আমার হাসি আপনার সাথে শেয়ার করি। সতর্কতার সাথে করি, কাউকে কষ্ট না দিয়ে, এবং যাকে নিয়ে লিখেছি তাকে দেখিয়ে।

আমার বাসার দলিল কোথায় থাকে এটা নিয়ে আমি একটাও পোস্ট করিনি, তবে দলিলের একটা পেইজ রিসালাত এর দুই বছর বয়সে ওর পটির ভিতরে পাওয়া গিয়েছিল সেটা নিয়ে লেখা আছে।

তাই কতখানি শেয়ার করবেন আর করবেন না এই সুক্ষ্ম ভাগ টা আপনার বিবেক বিবেচনার উপরে। যে ফেসবুকে লিখে, সে লিখেই যাবে, তাকে বলে লাভ নাই, তুমি তো হাচি দিলেও ফেসবুকে দাও। ট্রাস্ট মি কারো জীবন এত সীমাবদ্ধ না, ফেসবুকের ওই লেখার বাইরে তার জীবনে হাজারটা ঘটনা ঘটে।

আপনি অনেক ম্যাচিউর , লিখেন না, অন্যের টা পড়েন, জাজ করেন, সুযোগ পেলে কথা শোনান, আপনার ম্যাচিউরিটি সবার দরকার নাই। আপনি ফেসবুকে কি দেখতে চান তাহলে? আপনি ফেসবুকে আছেন কেন?

আপনি ফেসবুক বন্ধ করে দেন নাইলে কমন সেন্স ইউজ করেন। নাইলে জাতীয় ফেসবুক নীতিমালা-২০২৩ প্রণয়ন করেন।

cp sultana zahura afrin

আল্লাহ নিশ্চই আপনার জন্য পরিকল্পনা করেছেন। তিনি যদি আপনার থেকে কিছু নিয়ে নেয়, আপনাকে আরো ভালো কিছু দিবেন৷ আপনার প্রতিটি হয়ে যাওয়া ক্ষতি একেকটা লাভ।যতক্ষণ না আল্লাহর পরিকল্পনা পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ পাচ্ছে, ততক্ষণ আমি আপনার ক্ষতির পিছনে কোনো যুক্তি খুজে পাবেন না।তাই আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
আপনি একটা বড় পাজলের ছোট্টো একটা অংশ। Allah plans and He is the best and most beautiful and perfect of planners.

প্রথম বাচ্চা মায়ের জন্য নতুন এক জন্ম, নতুন এক বেচে থাকা। প্রথম বাচ্চা মায়ের অন্যতম সংগি সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুটি।
গর্ভে থাকা কালীন সময় থেকে একটু একটু করে যার সাথে মা নিজেও বেড়ে উঠে, পূর্ণতা লাভ করে।

🤲❤️🧚‍♀️

🙏

আমি আমাকেই মূল্য দিতে শিখি নাই।

বিষন্নতা ভয়ংকর রোগ। ক্যান্সার থেকে মারাত্মক 🥀

প্রত্যেকটা মানুষ ই কিছু না কিছু স্বপ্ন বা আশা নিয়ে বেচে থাকে। জন্ম থেকেই সেই স্বপ্নের সূচনা হয়।

কিন্তু ধীরে ধীরে যখন একটা একটা স্বপ্ন, আশা পূরন হওয়ার বদলে ভেংগে যেতে থাকে। এটা বোধহয় মর্মান্তিক দৃশ্য! যে দেখে সেই বুঝে 💔

বিবাহিত কোনো মেয়ে স্যাড পোস্ট দেয় তার মানে তার সংসারে অশান্তি!!
~কিছু অসুস্থ মানুষের ধারণা 🙂

মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মনে হচ্ছে একটা পুতুল বসে আছে।
আল্লাহ যেনো তাকে নেক হায়াত এবং সুস্থতা দান করেন।

everyone say

Keep them in prayers ❤️

Ameen 💚

Ameen ❤️

বদনজর। অসুস্থতা। মৃত্যু।

বদনজর। অশান্তি । বিচ্ছেদ।

বদনজর। অলস হওয়া। বেকার।

বদনজর। লস হওয়া। নিঃস্ব।

বদনজর। ইবাদতে অনীহা। ফাসেক বা মুরতাদ।

বদনজরের হাদীসগুলো যদি আমরা উপলব্ধি না করতে পারি, তবে এ বিষয়ে আমরা কোনভাবেই কনসার্ণ হতে পারব না। এটাকে খুব নরমাল বিষয় মনে হবে। অথচ হাদীসগুলোতে বদনজরকে উপস্থাপন করা হইসে মারাত্মকভাবে।

বদনজর বড় ভয়ংকর বিষয়। প্রতিদিনের সকাল-সন্ধ্যার আমল তাই নিয়ম করে করা চাই। পাশাপাশি কেউ প্রশংসা করলে মা শা আল্লাহ না বলে লা হাওলা ওয়ালা কু আতা ইল্লাহ বিল্লাহ বলা। প্রতি মাসে অন্তত একবার সেল্ফ রুকইয়া করা।

- আব্দুর রহমান