Sultan Ahmed
Nearby public figures
Fulbaria
Fulbaria Mymensingh Dhaka
Mymensingh, Mymensingh Baghara
You may also like
Sultan Ahmed is a Bangladeshi writer and adv. Sty with us.
আধ্যাত্মিক গান
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
তোমার এই দেহ পাখি যাবে যেদিন দিয়া ফাঁকি,সবাই জড়িয়ে ধরে করিবে মাতম,
পারিবে কি বলিতে ভাই কয়দিনের এই দম? ভাই রে (ঐ)
যতই যতন কইরা পাখি পোষো নিজের বলে,
একদিন পাখি উড়ে যাবে অত্যন্ত কৌশলে,দুধ কলা খাওয়াইছো বলে হবে মতিভ্রম,
পারিবে কি বলিতে ভাই কয়দিনের এই দম? ভাই রে (ঐ)
দেহ খাঁচা রাখবে পুঁতে ঐ মাটির ঘরে,পঁচে গলে মাটি হবে বদ্ধ কবরে,আত্মার বিচার হবে ও রে ছাড়বে না রে যম,
পারিবে কি বলিতে ভাই কয়দিনের এই দম? ভাই রে (ঐ)
এই ভবে পাঠাইলেন যিনি মানো নাই আদেশ,
চোখে দেখো নাই বলে ছড়াইছো বিদ্বেষ,ওরে সুপথে হউক মনোনিবেশ একটুও নয় কম,
পারিবে কি বলিতে ভাই কয়দিনের এই দম? ভাই রে (ঐ)
ও রে মোহের ঘোরে থেকো না আর দেখো চক্ষু খুলে,পূর্ব পুরুষ কেউ বেঁচে নেই এই সুন্দর ভূতলে,এই সুলতানও আছে ভুলে হচ্ছে না শরম,
পারিবে কি বলিতে ভাই কয়দিনের এই দম? ভাই রে (ঐ)
ভাই রে ভাই,থাকার উপায় নাই,চেয়ে দেখো পূর্ব পুরুষ কেহই বেঁচে নাই......
০৯.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
গান
----(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
তোমার মানসিকতায় ধরেছে চির তাই তো তুমি রহ অস্থির বদনাম রটাইয়া বিধির,বুঝাও নিজে বুদ্ধিমান,
নিমকহারামি তুমি নাই সামান্য কাণ্ডজ্ঞান।
দমে দমে নিচ্ছো বাতাস আলো পানি সারাক্ষণ,
দিনরাত তুমি ইচ্ছে মতো করিছো ভূরিভোজন,
সবিই পাচ্ছো হাত বাড়ালে তাও বিধি মনের আড়ালে,বেঈমানী কাহাকে বলে দিতেছো তারই প্রমাণ,
নিমকহারামি তুমি নাই সামান্য কান্ডজ্ঞান।
অভাবে পড়িলে তুমি আল্লাহর প্রতি দেখাও রাগ,ক্ষোভ ঝাড়িয়া আরো দেখাও মনের যতো অনুরাগ,বিপদে পড়িলেই ডাকো নয়তো গুরুগম্ভীর থাকো,নিজেকে আলাদা রাখো ভাব জমিদারের সন্তান,
নিমকহারামি তুমি নাই সামান্য কান্ডজ্ঞান।
সন্ন্যাসী ভাব দেখাও তুমি পাপের হিসাব যাও ভুলে,ধরা তুমি পড়বে ঠিকই দেখাইলে খাতা খুলে,ওরে হিসাব আছে ষোলো আনা ভুল নয় কিন্তু কড়ি কানা,যতই করো বাহানা,দিতেই হবে সব প্রমাণ,
নিমকহারামি তুমি নাই সামান্য কান্ডজ্ঞান।
তুমি চিন্তা করে দেখো ধ্যানে মজিয়া বিধাতার পানে,কেমনে চলিছে বিশ্ব সব কিন্তু একই নিয়মে,তোমার অস্তিত্ব এলো কেমনে বুঝেছো কি এটার মানে?সুলতানে বলিছে গানে অবিশ্বাসটা করো ম্লান,
নিমকহারামি তুমি নাই সামান্য কান্ডজ্ঞান।
০৭.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
^^^^^^^^^^
লক্ষ টাকা নষ্ট হলেও হয়তো পূরণ হয়,তুই যদি কষ্ট দিস মনে অগ্নি ধোঁয়া বয়,ওরে প্রেম কিন্তু ছেলেখেলা নয় যেমনে ইচ্ছে ঘুরাবি,
কষ্ট যদি দিস মনে তুই হাসরের দিন আটকাবি।
আমারে তুই ভালো বাসিস এই কথা কস সবখানে,অনিচ্ছাতেও প্রেম করেছি বন্ধু বান্ধব সব জানে,জানিস যদি প্রেমের মানে বুঝেশুনে আগাবি,
কষ্ট যদি দিস মনে তুই হাসরের দিন আটকাবি।
লাইলী মজনু প্রেম করিয়া বানাইছে দেখ্ ইতিহাস,ফাঁকি দেওয়ার ইচ্ছে থাকলে এখনি তা কর প্রকাশ,জীবনটা করিস না বিনাশ মনে ইহা রাখিবি,
কষ্ট যদি দিস মনে তুই হাসরের দিন আটকাবি।
সাদা দিলে কাদা লাগাইয়া জীবন নষ্ট করিস না,অপবাদে মরে যেতে হয় এমন কাজ তুই করিস না,তুই বন্ধু প্রানে মারিস না আখেরাতে পস্তাবি,
কষ্ট যদি দিস মনে তুই হাসরের দিন দিন আটকাবি।
অন্য দশ জনের মতো আমি কিন্তু তেমন না,
কুটিলতা থাকলে মনে প্রেমের ফাঁদে ফেলাইস না,হাতে ধরে আমায় মারিস না মইরা গেলে টের পাবি,
কষ্ট যদি দিস মনে তুই হাসরের দিন আটকাবি।
০৬.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
***********(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
ওরে পাষাণ বন্ধু রে,কী ক্ষতি করিয়া গেলি রে,
আমায় কলংকিনী দোষ দিয়া ভাসাইলি সাগরে।
সবকিছু কাড়িয়া নিয়া ফেলেছিস ছুঁড়ে,
মৃতের মতো পড়ে আছি জগৎ সংসারে।
আমার জীবনটা ছিলো রে ভালো,করে দিলি এলোমেলো,তুই আজ বহু দূরে,
আমায় কলংকিনী দোষ দিয়া ভাসাইলি সাগরে।
কান্না করলেও চোখে এখন আসে না রে জল,কোন্ দোষে বল জীবনটা মোর করিলে বিকল?সবাই দেখে সন্দেহের চোখে,কানাঘুষা করে লোকে,শান্তি বোধ হয় পাবো আমি মরিলে পরে,
আমায় কলংকিনী দোষ দিয়া ভাসাইলি সাগরে।
যে ক্ষতি করিলে আমার পূরণ হবার নয়,
সব খানেতে নীচু গলায় কথা বলতে হয়,কী হারালাম আমি জানি টানছি অপবাদের ঘানি,তুই বন্ধু করে বেইমানী ছেড়ে গেলি রে,
আমায় কলংকিনী দোষ দিয়া ভাসাইলি সাগরে।
তুই হয়তো বা আছিস সুখে অন্যকে নিয়া,
আমার জীবন বহিতেছে কাঁন্দিয়া কাঁন্দিয়া,
রাত্রি দিন বুঝি না এখন মরিতে চাই যখন তখন,নষ্ট করলে ফুলের মতন এই জীবন টারে,
আমায় কলংকিনী দোষ দিয়া ভাসাইলি সাগরে।
০৪.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
চলমান
গান
*****(শিল্পী ভাস্কর মন্ডল গাইবেন)
ও রে কে-বা হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান কে-বা মুসলমান?জাত বিজাতের ধোঁয়ায় করছো ঘোলাটে আসমান,ধর্ম নিয়ে হরহামেশাই করিছো লড়াই?
এ নিয়ে দ্বন্দ্ব নয় ভাই মানুষ জাত সবাই,
আমরা মানুষ জাত সবাই।
জীবনের মেয়াদ নয় বেশি দিন এটা সবাই জানে,মৃত্যুর পরে কেউ বা শ্মশান কেউ বা গোরস্থানে,ওরে পাপপুণ্যের বিচার হবে ধর্ম বলে তাই,
এ নিয়ে দ্বন্দ্ব নয় ভাই মানুষ জাত সবাই,
আমরা মানুষ জাত সবাই।
সাদা কালো সবার দেহেই রক্ত লাল রে ভাই,
সস্তা আর দামী খাবারের কোন তফাৎ নাই,
আমরা না বুঝিয়া ঝগড়া করি হঠাৎ ক্ষেপে যাই,
এ নিয়ে দ্বন্দ্ব নয় ভাই তার মানুষ জাত সবাই,আমরা মানুষ জাত সবাই।
আত্মার বিচার হবে শুধু দেহ হবে শেষ,ফর্সা কালো দেহ নিয়ে ছড়াচ্ছো বিদ্বেষ,ও রে সাদা কালো মিলে নির্বিশেষ মাটির নীচে ঠাঁই,
এ নিয়ে দ্বন্দ্ব নয় ভাই মানুষ জাত সবাই,
আমরা মানুষ জাত সবাই।
ওরে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খৃষ্টান সেরা মাখলুকাত,আল্লাহর কাছে নেই ভেদাভেদ সবাই মানুষ জাত,কেউ কাউকে দিয়ো না আঘাত শান্তি চাই সবাই,
এ নিয়ে দ্বন্দ্ব নয় ভাই মানুষ জাত সবাই,আমরা মানুষ জাত সবাই।
০৩.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
মায়ের গান
×××××××××
কী সুধা রয়েছে মা গো তোমার এই ছোট্ট নামে?
গায়ে হাত বুলালেই তুমি সব যন্ত্রণা যায় কমে,
ডাক্তার আর কবিরাজ বলো যতই তারা দিক দাওয়াই,তোমার পরশ পেলেই মা গো সব যন্ত্রণা হয় যে ছাই,তোমার শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই তাও যাদু আছে মনে,
গায়ে হাত বুলালেই তুমি সব যন্ত্রণা যায় কমে।
নিজ পেটে থাকিলেও ক্ষুধা বলে না কারো কাছে,সন্তানের পেট ভরানোর পর নিজে খায় সবার পিছে,বিধি কি নিয়ামত দিয়াছে সব সন্তানের জীবনে,
গায়ে হাত বুলালেই তুমি সব যন্ত্রণা যায় কমে।
হোক না পশুপাখি মানুষ সব মায়ের একই ধরন,সন্তান বাঁচাতে নিজে উৎসর্গ করে জীবন,
ও তার কী গুণ করিবো বর্ণন কুলোয় না এই কলমে,
গায়ে হাত বুলালেই তুমি সব যন্ত্রণা যায় কমে।
এই অনুদান ভুলে গিয়ে বিপদগামী সন্তানে,
মায়ের মনে কষ্ট দিয়ে ধায় সে নরক পানে,
তাই এমনি করে লিখেছে গান চিন্তা করে সুলতানে,
গায়ে হাত বুলালেই তুমি সব যন্ত্রণা যায় কমে।
০২.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
গভীর তাত্ত্বিক গান
==============(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
পড়িয়া অসতের মেলে হয়তো তুমি গেছো ভুলে,তাই বলিছো কণ্ঠ খুলে কিসের আবার পরকাল?
আটকাইয়া রাখিছে তোমায় ইবলিশ আর শয়তানের জাল গো (২)
অবিশ্বাসের ফাঁদে পড়ে রাখছে তোমায় পাপে ঘিরে,ছুটিতে পারছো না তুমি দানা বেঁধেছে অন্তরে,কথায় কথায় যুক্তি খুঁজো নিজের বুঝ নিজেই বুঝো,একা একাই মোড়ল সাজো হইয়া বেসামাল,
আটকাইয়া রাখিছে তোমায় ইবলিশ আর শয়তানের জাল গো(২)
তুমি বিত্তের লাগি উন্মত্ত আজ হয়ে গেছো বেসামাল,লোভ লালসা হিংসা নিন্দায় করেছে নাকাল,ফেরাউন নমরুদ কাহিনি আমরা তো সকলেই জানি,অবিশ্বাস আনিয়া ঘানি টানিছে সকাল,
আটকাইয়া রাখিছে তোমায় ইবলিশ আর শয়তানের জাল গো(২)
দেখো তো বিশ্ব ভ্রম্মান্ড এক নিয়মেই চলে,
কোনকিছুই অনিয়ম নয় কোন্ শক্তি বলে?কোন্ শক্তিধর এর পিছনে চিন্তা করে দেখো ধ্যানে,উত্তর পায় না বিজ্ঞানে চিন্তাতে বেহাল,
আটকাইয়া রাখিছে তোমায় ইবলিশ আর শয়তানের জাল গো(২)
নাস্তিক মুরতাদ যারা আছে স্বল্প জ্ঞানেই লম্প দেয়,কু-যুক্তিতে আবিষ্ট ওরা শয়তান থেকে যুক্তি নেয়,মরার সময় ঠিকই বুঝে তখন আল্লাহর নৈকট্য খুঁজে,মধ্যখানে জ্ঞানী সেজে সবখানে ছড়ায় ভেজাল,
আটকাইয়া রাখিছে তোমায় ইবলিশ আর শয়তানের জাল গো(২)।
০১.১২.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
রসাত্মক বিচ্ছেদ গান
>>>>>>>>>>>>>>>
তুই যে একটা ফটকা পোলা এলাকার সবাই জানে,কি করিতে প্রেম করতে চাস জানিস কি প্রেমের মানে?
ইফটিজিং এর মামলায় পড়ে অনেক দিন তুই খাটলি জেল,চৌদ্দ শিকের ভাত খেয়েছিস তাও দেখি কমেনি তেল?ওরে ন্যাড়া মাথায় পড়বে রে বেল পথ চলিস বুঝেশুনে,
কি করিতে প্রেম করতে চাস জানিস কি প্রেমের মানে?
প্রেম করিতে মন লাগে রে ভুংভাং এর দিন এখন নাই,চেহারাতে কাজ হয় না রে পকেট ভর্তি টাকা চাই,তুই ফটকা পোলার কিছুই তো নাই শুনিয়া যা দুই কানে,
কি করিতে প্রেম করতে চাস জানিস কি প্রেমের মানে?
আগের দিন বাঘে খেয়েছে শুনিস নি প্রবাদে কয়,খালি হাতে প্রেমিকার মন রাখা এতো সহজ নয়,কি বলতে চাই বুঝলি নিশ্চয় ভেবে দেখ্ মনে মনে,
কি করিতে প্রেম করতে চাস জানিস কি প্রেমের মানে?
যোগ্যতা তৈরি কর আগে পরে দিস প্রেমের প্রস্তাব,সুখের সংসার গড়তে হলে ছেড়ে দে ফটকামি ভাব,তোর যোগ্যতার বড়োই অভাব ঘুরিস না আর পিছনে,
কি করিতে প্রেম করতে চাস জানিস কি প্রেমের মানে?
১.১২.২০২৩ইং(৩৮৬)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবতা নিয়ে গান
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
হাফ কোয়ার্টার প্যান্ট পড়িয়া লাগাইয়াছে দুল দুই কানে,
পোলা নিয়ে গর্ব করে মা ও বাবা দুই জনে।
চুলের কাটিং দেখিলে ভাই আহা রে পিলে চমকায়,পেট না-কি পিঠ সামনে বুঝা কিন্তু বড়ো দায়,হাতে ব্রেসলেট গলায় মালা দিয়া চলে হনহনে,
পোলা নিয়ে গর্ব করে মা ও বাবা দুই জনে।
গলা ছিলা মুরগি যেমন ঠিক তেমনি চুলের স্টাইল,বন্ধু নিয়ে সিদ্ধি ছাড়াও খায় ওরা সামান্য ডাইল,শাসন করলে তেড়ে আসে কে বা কার কথা শুনে?
পোলা নিয়ে গর্ব করে মা ও বাবা দুই জনে।
এক বাইকে চার পাঁচ জন উঠে এলাকা মাথায় তুলে,দিব্যি জোরে হর্ণ বাজাইয়া চোখ তুলে কপালে,এ কেমন যুগ আইলো রে ভাই সবাই কয় কানে কানে,
পোলা নিয়ে গর্ব করে মা ও বাবা দুই জনে।
বড় হইয়া এরাই না-কি ধরিবে এই দেশের হাল,
কারে বলি দুঃখের কথা হায় জাতির পোড়া কপাল,পশ্চিমা ধাঁচ করছে নাকাল ভাবিয়া কয় সুলতানে,
পোলা নিয়ে গর্ব করে মা ও বাবা দুই জনে।
২৮.১১.২০২৩ইং(৩৮৫)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবতা নিয়ে গান
^^^^^^^^^^^^^^^
ওরে বাবার সামনে বিড়ি ফুঁকে উঠতি বয়সের ছেলে,শাসন করলে ফিরতি ধমক মারছে কণ্ঠ খুলে,এইসব কিছু দেইখা কষ্টে বুকটা ফাইট্টা যায়,
আদব কায়দা কইমা গেছে কলির জামানায়,ভাই রে......
আড্ডা শেষে ঘরে ফিরে রাত বারোটার পর,বললে কিছু তেড়ে আসে মা বাবার উপর,মোবাইল চ্যাটিং শেষে ঘুমায় রাত্র তিন টার পরে,পড়াশোনা বাদ দিয়া সে রাজনীতি করে,ওরাই না-কি দেশের সম্পদ বইলা বুক ফুলায়,
আদব কায়দা কইমা গেছে কলির জামানায় ভাই রে.....
চুলের কাটিং দেখলে ওদের চোখ উঠে কপালে,এ কোন্ জাতের জ্বরে ভুগছে আমার সোনার ছেলে?ইউরোপ না-কি আছি দেশে চলিতেছে রাজার বেশে,সত্যি কিন্তু গেছে ফেঁসে মহা ঝামেলায়,
আদব কায়দা কইমা গেছে কলির জামানায় ভাই রে......
এরাই না-কি সোনার ছেলে হবে কয়দিন পর,এদের নিয়াই গর্ব করে বাপ মা পরস্পর,সময় থাকতে ধরে না হাল অসময়ে পোহায় জঞ্জাল,সর্বনাইশ্যা কলির কালে কোথায় নিয়া যায়?
আদব কায়দা কইমা গেছে কলির জামানায় ভাই রে......
মা বাবাকে গালি দিতে ভ্র্রক্ষেপও নাই তার,
শাসন করলে বাড়ি ছাড়বে মারে সে হুংকার,বিপদে পড়িছে বাপ মা'য় শ্যাম রাখি না কূল,পোলাপান জন্ম দিয়া হইছে না-কি ভুল?চিন্তাতে ভাই হইয়া মশগুল দেখে না উপায়,
আদব কায়দা কইমা গেছে কলির জামানায় ভাই রে......
২৩.১১.২০২৩ইং(৩৮৪)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
রসাত্মক (বিচ্ছেদ) গান
××××××××××××××××××
তোমার চালচলন আচার আচরণ সবই আমার ভাল্লাগে,তোমায় ভালো বাসি বলে প্রেম প্রস্তাব দিলাম আগে,
সবই আমার ভাল্লাগে রে (২)
হিল জুতা পড়িয়া যখন হেঁটে যাও ভাঙ্গা রাস্তায়,
হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে আমার খুবই হাসি পায়,কান্না কান্না ভাব দেখাইয়া আমারে বকো রাগে,
সবই আমার ভাল্লাগে রে (২)
কালো কেশ ছড়াইয়া যখন হেলেদুলে হেঁটে যাও,টাচ মোবাইলটা হাতে নিয়ে মৃদু হেসে মন রাঙ্গাও,মনটা আমার চঞ্চলতায় ভরে যায় অনুরাগে,
সবই আমার ভাল্লাগে রে (২)
বান্ধবীদের নিয়ে সাথে চঞ্চলতা ভাব নিয়ে,
কি জানি কি বলে বলে হেঁটে যাও সামনে দিয়ে,মনের সুখে মুচকি হাসলে মনে কেমন ঢেউ জাগে,
সবই আমার ভাল্লাগে রে (২)
তোমার জন্য জন্ম আমার ১০০% সত্যি তাই,
পৃথিবীতে তুমি ছাড়া আপন বলতে কেহ নাই,
তুমি আমার আসমানের চাঁন বলি প্রেম অনুরাগে,
সবই আমার ভাল্লাগে রে (২)।
২১.১১.২০২৩ইং(৩৮৩)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
হৃদয়বিদারক গান
=============(গানটি শিল্পী মিজান শাহ রেকর্ড করেছেন)
প্রাণঘাতী ক্যান্সারে মা গো তোমায় নিলো কেড়ে,ছয় বছরের শিশু আমি বাঁচবো কেমন করে?কেউ বলে না তোমার মতো খাবি খোকা আয়,
দু'এক দিন খাওয়ানোর পর কেউ ডাকে না আমায়,মা গো ডাকে না আমায়।
ফেলফেল করে তাকাই এখন অন্য মায়ের পানে,তাদের সন্তান কেমন করে রাখে সযতনে,
তোমার কথা পড়ে মনে কিন্তু নাই উপায়,আমায় রেখে তুমি মা গো নাই যে দুনিয়ায়,এখন বড়ো হবো কাহার ছায়ায় বলো না আমায়?
দু'এক দিন খাওয়ানোর পর কেউ ডাকে না আমায়,মা গো ডাকে না আমায়।
তোমার শাসন পেলে হয়তো হতাম ভালো মানুষ,অবহেলিত জীবন এখন কারে দিবো দোষ?সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে তেমন যদি হয়,
নষ্ট হইয়া যাবো আমি বুঝিছো নিশ্চয়?পরিস্থিতি প্রতিকূলে কি বলিবো হায়,
দু'এক দিন খাওয়ানোর পর কেউ ডাকে না আমায়,মা গো ডাকে না আমায়।
চরম ক্ষুধা লাগলেও পেটে বলার জায়গা নাই,এ বাড়ি ও বাড়ি গিয়ে ভীতু চোখে চাই,বন্ধুর মা'য়ে তাঁর সন্তানদের খাওয়ায় যতন করে,তাদের পেট ভরিলে শেষে উচ্ছিষ্ট দেয় মোরে,এতিম বলে এমনই করে হয়তো জীবন যায়,
দু'এক দিন খাওয়ানোর পর কেউ ডাকে না আমায়,মা গো ডাকে না আমায়।
রক্তক্ষরণ হয় হৃদয়ে কেউ দেখে না তা,মুখেতে হাসি ফুটিলেও অন্তরে ব্যাথা,বিধি কেন এতো কষ্ট দিলো আমার মনে?অযত্ন আর অবহেলায় বাঁচিবো কেমনে?বলো মা তুমি বিহনে,রবো কার ছায়ায়?
দু'এক দিন খাওয়ানোর পর কেউ ডাকে না আমায়,মা গো ডাকে না আমায়।
২১.১১.২০২৩ইং(৩৮২)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
সুপার ন্যাচারাল গান
===============
নিজেকে বুঝাও তুমি ধোঁয়া তুলসীপাতা,
অন্তরে রয়েছে তোমার অহংকার গাঁথা,
তুমি জেনেশুনেই পাপ করিয়াও পূণ্যবান বুঝাও,
নিজেই কিন্তু জানো তুমি পাপ না পূন্যের নাও।
মুখোশের আড়ালে তোমার লুকিয়ে দেহ,
ভেবেছো মনে মনে দেখে নাই কেহ,ভুল তোমার এ ধারণা পাপ পূণ্যের হচ্ছে গননা,হিসাব হবে ষোলো আনা তিল পরিমাণ টাও,
নিজেই কিন্তু জানো তুমি পাপ না পূন্যের নাও।
তোমার প্রতি রন্ধ্রের খবর রাখেন ঐ যে মালিক সাঁই,ফাঁকি দেওয়ার নাই রে উপায় শুনো ওহে ভাই,বলছো তুমি সবই সঠিক করিয়াও অন্যায়,কোন ছাড় পাবে না তুমি নিতেই হবে দায়,ওরে মহাজনকে করো স্মরণ বাঁচতে যদি চাও,
নিজেই কিন্তু জানো তুমি পাপ না পূণ্যের নাও।
হারাম হালাল না চিনিয়া ভরলে নিজ গোলা,
এক বিন্দুও ছাড় দিবে না করবে চ্যাং দোলা,
যেতে হবে সকল ছাড়ি সাঁই হবেন তোমার কান্ডারী,ওরে ও মন বেপারি,কোন বা পথে ধাও?
নিজেই কিন্তু জানো তুমি পাপ না পূণ্যের নাও।
সুলতানেও করিছে পাপ অতিশয় গোপনে,
নিস্পাপ মানুষ একজন বুঝায় সবখানে,
বুঝেও না বুঝার ভান তার হায়রে বোকারাম,ধরা ঠিকই পড়তে হবে ছাড়িলে এই ধাম,
২৪.১১.২০২৩ইং(৩৮১)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
সৎ মা'কে নিয়ে গান
---------------------(শিল্পী মিজান শাহ গেয়েছেন)
আমায় একা রেখে মা গো গেলা পরপার,
তোমা ছাড়া একা ঘরে ঘুম আসে না আর,
সৎ মায়ের অত্যাচারে থাকি যে মা অনাহারে,
বাঁচি বলো কেমন করে বলে গেলা না?
খুব স্বার্থপর মা গো আমায় সঙ্গে নিলা না?
নিজ পেটের ছেলেকে মা'গো খাওয়ায় দুধের সর,আমি খেতে বসলে মা গো কেঁদে ঝরঝর।পান্তা আর কাঁচা মরিচে খেতে হয় থালাতে পিষে,না করিলেও পায় যে দোষে কেমনে বুঝাই মা,
খুব স্বার্থপর মা গো আমায় সঙ্গে নিলা না?
বাবা যখন বাইরে থাকে ব্যবসায়ের কাজে,
দোষ না করিলেও সৎ মা'য় গালি দেয় বাজে,
বাবা'কে বলি না ভয়ে খাবার বন্ধ করলে মা'য়ে,প্রাণে বাঁচবো না,
খুব স্বার্থপর মা গো তুমি সঙ্গে নিলা না।
নুতন জামা পড়লে গায়ে চোখ তুলে কপালে,বড় চোখে তাকায় মাগো কি জানি বলে,ঝগড়া লাগায় বাবার সাথে খাবার বন্ধ করে তাতে,কি জানি আছে বরাতে বলতে পারি না,
খুব স্বার্থপর মা গো আমায় সঙ্গে নিলা না।
তুমি যখন ছিলে বেঁচে চিন্তা ছিলো না,ক্ষুধা না থাকিলেও পেটে জোর করিতে মা,এখন ক্ষুধা পেটে থাকি বসে দেখে সৎ মা অট্ট হাসে,যন্ত্রণায় মরিলাম পিষে সহ্য হয় না,
খুব স্বার্থপর মা গো আমায় সঙ্গে নিলা না।
২০.১১.২০২৩ইং(৩৮০)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবমুখী গান
===========(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
ওরে গরীবের দাম নাই সমাজে এরাই না-কি ফল মাকাল?সত্যি কথা বললেও বলে আছে রে ভেজাল কথায় আছে রে ভেজাল।
দারিদ্রতা আজন্ম পাপ শুনেছি প্রবাদ বচনে,
বাস্তবে দেখা যায় এখন মূল্যহীন অর্থ বিনে,
যার আছে রে টাকাকড়ি তার কাছে সকল মাতবরি,গরীব হলো চুলার খড়ি এই হলো বর্তমান হাল,
সত্যি কথা বললেও বলে আছে রে ভেজাল কথায় আছে রে ভেজাল।
ওরে গরীবের থাকিলেও বুদ্ধি লাগে না কোন কাজে,উচিত কথা বললেও বলে ওই বেটা টা খুব বাজে,যতো দোষ নন্দ ঘোষের তোমার জন্য বিপদের ফের,অপেক্ষায় কঠিন জঞ্জাল,
সত্যি কথা বললেও বলে আছে রে ভেজাল কথায় আছে রে ভেজাল।
ওরে মুখ বুঁজে সহ্য করতে হয় না থাকায় টাকারই জোর,চোখের উপর চোখ রাখিয়া ধমক দিয়া ফেলে দূর,ওরে গরীবরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়,সবখানেই এরা নাকাল,
সত্যি কথা বললেও বলে আছে রে ভেজাল কথায় আছে রে ভেজাল।
ওরে গরীব লোক এমনিতেই দুর্বল চুপ করিয়া রয় পড়ে,টাকা পয়সা যাদের আছে তার পিছে সবাই ঘুরে,এই নীতি চলে সংসারে সুলতানে কয় কলির কাল,
সত্যি কথা বললেও বলে আছে রে ভেজাল কথায় আছে রে ভেজাল।
১৬.১১.২০২৩ইং(৩৭৯)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
আধ্যাত্মিক গান
===========(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
ওরে ভক্তি ভরে ডাকিয়া দেখ্ ডুবে আছেন তোর দিলে,
আল্লাহ নামে কি আনন্দ ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে রে ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে।
ওরে তোর অস্তিত্ব কেমনে এলো কে দিলো দেহের গড়ন?কে বানালো এই ভ্রম্মান্ড করে দেখ্ অনুধাবন,ওরে কিনারাও পায় না বিজ্ঞানী ডুবেও চিন্তার অতলে,
আল্লাহ নামে কি আনন্দ ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে রে ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে।
ওরে এক নিয়মেই চলছে বিশ্ব ব্যতিক্রম নেই কোন তার,এর পিছনে কোন্ নিয়ন্তা কার উপরে বিশ্ব ভার?এর হিসাব বড়ো দুর্নিবার মরবি চিন্তা করিলে,
আল্লাহ নামে কি আনন্দ ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে রে ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে।
ওরে তাওরাত জবুর ইঞ্জিল কোরআন কিতাব যে চার আসমানী,এক বিন্দুও ভুল নাই তাতে আমরা কি মর্ম জানি?সবকিছু বিধাতার বানী দিয়েছেন এই ভূতলে,
আল্লাহ নামে কি আনন্দ ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে রে ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে।
ওরে আটারো হাজার মাখলুকাত সবই তার নিয়ন্ত্রণে,কারো কোন নাই রে অভাব মরে না খাবার বিনে,ওরে ভাবিয়া কয় সুলতানে দেহ চলে কোন্ বলে?
আল্লাহ নামে কি আনন্দ ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে রে ডেকে দেখ্ অন্তর খুলে।
১৫.১১.২০২৩ইং(৩৭৮)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
গভীর আধ্যাত্মিক গান
================(শিল্পী ভাস্কর মন্ডল গাইবেন)
মহান আল্লাহর নিগুঢ় কীর্তি বুঝা বড়ো দায়,
বিশ্ব ভ্রম্মান্ড নিয়া মত্ত যে লীলায়,বাস করিলেও তারই দয়ায় ক্ষণিকের তরে,
পাপের গোলা ভরলি রে তুই ভবের বাজারে।
যতকিছু আমার আমার বলে বেড়াইলি,
সত্যি বলতে এই বলিয়াই সবই হারাইলি,
উন্মাদ ছিলে বিত্তের লাগি হইয়া দুই দিনের বৈরাগী,ওরে ও মন বিবাগী দেখ্ চিন্তা করে,
পাপের গোলা ভরলি রে তুই ভবের বাজারে।
তোর জীর্ণ শীর্ণ হইছে কায়া,ছাড়তে হবে ভবের মায়া,সময় কিন্তু খুব সংকীর্ণ বুঝাবো কি দিয়া?যমদূত ঘুরিছে পিছে ওঁৎ পাতিয়া বসে আছে,
চালাকি সব হবেই মিছে ঐ পরপারে,
পাপের গোলা ভরলি রে তুই ভবের বাজারে।
রাখঢাক যতই করিলে তুই সবই ছিলো ভুল,পাপের দায় পড়িবে ঘাড়েই মাপ হবে না চুল,মনকির নাকির খাতা খুলে হিসাব রাখছেন তিলে তিলে,ছাড় পাবে না কূটকৌশলে কাল হাসরে,
পাপের গোলা ভরলি রে তুই ভবের বাজারে।
হেলায় হেলায় কেটে গেল সুলতানেরও দিন,ঘুম ভাঙ্গেনি এখনো তার সামনে দুর্দিন,ডাণ্ডা বেরি পড়বে যখন জানি না কি করবে তখন?কেন আছে পড়িয়া মন সেই অন্ধকারে,
পাপের গোলা ভরলি রে তুই ভবের বাজারে।
১৩.১১.২০২৩ইং(৩৭৭)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
গান
===(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
ওরে দেহের চামড়ায় পড়িছে ভাঁজ নাই দেহে আগের কারুকাজ,একটা চুলও কালো তোমার নাই,
এখন ভাই ডাকে না কেউ তোমাকে চাচা নয় মশাই।
একটা সময় ছিলো তোমার গলার আওয়াজে,
কাঁপতো সবাই তোমার ভয়ে ভাব ছিলো কী যে,
এখন প্রতি মাসে লাগে ডাক্তার,শরীরটা হইয়াছে অসার,বিধির নিয়ম কি চমৎকার,হিসাব দেখো ভাই!
এখন ভাই ডাকে না তোমাকে চাচা নয় মশাই।
এখন রসবাতে ঘিরিয়া দেহ করিছে দুর্বল,গায়ের শক্তি কমিছে নাই আগের মনোবল,লাঠির উপর করিয়া ভর চলি যে সাহসের উপর,পা পিছলে ভাঙ্গেনি কোমর চিন্তা শুধু তাই,
এখন ভাই ডাকে না কেউ তোমাকে চাচা নয় মশাই।
আমার মতোই তোমার দেহ হইবে রে অসার,
দাঁত পড়িবে চুল পাকিবে হইবে হাড্ডিসার,এই নিয়ম ভাঙ্গবে না কভু সংবিধান করেছেন প্রভু,
বুঝতে পেরে কেন তবু পাপ করো কামাই,
এখন ভাই ডাকে না কেউ তোমাকে চাচা নয় মশাই।
সুলতানেরও হইছে বয়স নাই সে আগের দিন,একটা সময় ছিলো রে ভাই কতো না রঙ্গিন,এখন দিন কাটাচ্ছে মৃত্যু ভয়ে শীর্ণকায় দেহটা ল’য়ে,যেতে হবে সকল থুয়ে,থাকার উপায় নাই,
এখন ভাই ডাকে না কেউ তোমাকে চাচা নয় মশাই।
১২.১১.২০২৩ইং(৩৭৬)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
উপদেশমূলক গান
*****************
ভদ্রতার দাম কমে গেছে এই দুঃখ কারে বলি,
পান থেকে চুন পড়লে খসে হাঁক ছাড়িয়া দেয় গালি।
অনিচ্ছাতেও ভুল করিলে গালি দেয় বাপ মা তুলে,প্রতিবাদ করতে পারি না চোখ তুলি কপালে,পড়ছি এমন যুগের কবলে আসল কথা যাই ভুলি,
পান থেকে চুন পড়লে খসে হাঁক ছাড়িয়া দেয় গালি।
ডিজিটাল যুগের সুবাদে গালিও হইছে আধুনিক,কান পাতিয়া দেখো রে ভাই কথাটা কি ভুল না ঠিক?বুদ্ধিমানরা দেয় শতো ধিক্ শুনিয়া খারাপ বুলি,
পান থেকে চুন পড়লে খসে হাঁক ছাড়িয়া দেয় গালি।
একটা জাতি ধ্বংস হইতে এটা হইলো প্রথম ধাপ,কপালে শনি আছে রে যতই করো লম্প ঝাপ,চরিত্রতে হয় পরিমাপ ভালো কি মন্দের টালি,
পান থেকে চুন পড়লে খসে হাঁক ছাড়িয়া দেয় গালি।
সহযোগিতার হাত বাড়াইয়া গালিটা বন্ধ করো,
সুন্দর মনের মানুষ হইয়া দেশটাকে সবাই গড়ো,
নইলে সবই হবে নড়বড়ো লাগিবে চুন আর কালি,
পান থেকে চুন পড়লে খসে হাঁক ছাড়িয়া দেয় গালি।
১১.১১.২০২৩ইং(৩৭৫)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
প্রতিবাদী গান
---------------
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।তোমার সবকিছু কাড়িয়া নিয়া নিতেও পারে জান,
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।
ওরা চক্ষু লজ্জা বিবেক বুদ্ধি ফেলিয়া ভাগাড়ে,
তোমার আমার সকল চুষে অট্ট হাসে রে,ওদের আরো চাই অর্থ বিত্ত পাহাড়ের সমান,
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।
ওদের উপরে ভদ্রতার লেবাস ভিতরে জল্লাদী মন,মানুষকে জিম্মি করিয়া লুটে সকল বিত্ত ধন,ওরা হিংস্র হায়েনার মতো টেনে ছিঁড়ে বধে প্রাণ,
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।
ওরা হাসি মুখে দুর্বলতা তোমার সবটুকু বুঝিয়া নেয়,ষোলো আনা নিয়ে পরে ঝোপ বুঝিয়া কোপটা দেয়,রঙ্গিন চশমার আড়ালে তোমারে করে খানখান,
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।
ওরা অত্যন্ত কপট প্রকৃতির নীতি ধর্ম কিছু নাই,হিংস্র হায়েনার মতো টেনে হিঁচড়ে খাওয়া চাই,নৈতিকতার লেশমাত্র নাই তোমারেই মারিবে বান,
ওরা মুখোশধারী শয়তান ওরা মুখোশধারী শয়তান।
২০.১১.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
চলমান(৩৭৪)
বিচ্ছেদ গান
=========(দুঃখী ফারুক ভাই গাইবেন)
চিতার আগুন পুইড়া যেমন করে ভস্ম ছাই, বন্ধুয়া তুই আমার মনটাও করলি এমনটাই,
আমার সাদা দিলে কাদা লাগাইলি ওরে স্বার্থপর,
আড়ালে কয়দিন রবি তুই জবাব দিস হাসর?
আমারে সরল পাইয়া তুই নিলে সব কাড়ি,
চালাকি ছিলো তোর মনে বুঝিতে না'রি,
আমারে পেয়ে অবলা মন নিয়ে খেলেছিস খেলা,করিয়া তুই ছলাকলা,ভাসাইলি সাগর,
আড়ালে কয়দিন রবি তুই জবাব দিস হাসর?
কষ্ট দিয়া সুখ পায় না কেউ আছে প্রবাদে,
দুঃখের সাগরে ভেসে আছি বিপদে,এখন
লোকচক্ষুর আড়ালে থাকি লজ্জাতে মুখ ঢেকে রাখি,এমন করে দিবি ফাঁকি বুঝি নাই গোমর,
আড়ালে কয়দিন রবি তুই জবাব দিস হাসর?
আমায় ফাঁকি দিলেও কিন্তু খোঁজ রাখিছেন রব,তোর অপকর্ম রবের খাতায় লিখা আছে সব,যেদিন ধরা পড়বি হাতে মরবি রে তুই কঠিন ঘাতে,আমায় মারলি যে আঘাতে,সেটাই হবে তোর,
আড়ালে কয়দিন রবি তুই জবাব দিস হাসর?
১১.১১.২০২৩ইং(৩৭৩)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবভিত্তিক গান
*****************
হাল বিহীন তরণী যেমন নারী ছাড়া পুরুষ তেমন একবারেই অচল,
নারী হলো পুরুষ জাতির সুখেরই হাতল ভাই রে.....
নারী যদি না থাকিতো পুরুষ কেমনে বাবা হতো,
উত্তর কি দেবে?ঠিক তেমনি নারীর বেলা,
পুরুষ বিনা হয় অবলা,দুই-ই মিলে পথচলা,হয় সংসার সচল,
নারী হলো পুরুষ জাতির সুখেরই হাতল ভাই রে.....
নারীর পেটেই জন্ম তোমার আজ বড়ো বেটা,
জ্ঞান স্বল্পতায় ভুগেই তুমি দিতেছো খোঁটা,সমতা রাখিছেন আল্লায় মেপে দেখো দাঁড়িপাল্লায়,না বুঝিয়া পুরুষ চিল্লায় ফেলে চোখের জল,
নারী হলো পুরুষ জাতির সুখেরই হাতল ভাই রে......
ভালোমন্দ দুই-ই আছে উভয়ের ভিতর,ভাগ্য বলে কথাও আছে যুগ যুগান্তর,জোটে যদি ভুল পার্টনার জীবনটা হবে রে ছারখার,ভুল সিদ্ধান্ত নিলে জীবন হবে রে বিকল,
নারী হলো পুরুষ জাতির সুখেরই হাতল ভাই রে......
কাউকে ছাড়া কেউ চলে না এভাবেই সংসার,
সুখী জীবন গড়তে হলে দিতে হবে ছাড়,জেদ রাখিলে মনে জীবনটা যাবে গহীনে,ভাবিয়া বলে সুলতানে বাড়াও মনের বল,
নারী হলো পুরুষ জাতির সুখেরই হাতল ভাই রে.....
১০.১১.২০২৩ইং(৩৭২)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবতা নিয়ে গান
*****************(গানটি আশিক ভাই গেয়েছেন)
মা'কে বলিস বুড়ো বেটি পরের মা'কে আম্মাজান,
শ্বশুর বাড়ি আপন এখন তারাই তো আসমানের চাঁন।
বাবা মা খেতে বসিলে থাকে না পাতিলে ভাত,
ওদের বাড়ির কেউ আসিলে মোরগ পোলাও অনেক জাত,ওরে তুই পোলাটা খুবই বজ্জাত,
রাখলি না নিজ বাড়ির মান!
শ্বশুর বাড়ি আপন এখন তারাই তো আসমানের চাঁন।
লালন পালন করে যারা চিনাইলো শ্বশুর বাড়ি,
তাদেরে তুই পর করিয়া ঐটা যে মধুর হাঁড়ি,
বাপ'কে বলিস বুড়া বেটা,শ্বশুর মশাই আব্বাজান,
শ্বশুর বাড়ি আপন এখন তারাই তো আসমানের চাঁন।
যেদিন পকেট খালি হবে বুঝতে পারবি ঠিক সেদিন,চোখে দেখবি সর্ষে ফুল আর শুরু হবে রে দুর্দিন,কে মমিন আর কারা কমিন,সামনে ভাসবে গোরস্থান,
শ্বশুর বাড়ি আপন এখন তারাই তো আসমানের চাঁন।
বুড়ো বেটা বেটি বলে যাদেরে তুই মারিস ঘা'য়,
মনে রাখিস তারা ছাড়া আপন নাই কেউ দুনিয়ায়,সুলতানে কয় এদের ছায়ায় হইছে রে তোর অবস্থান,
শ্বশুর বাড়ি আপন এখন তারাই তো আসমানের চাঁন।
০৬.১১.২০২৩ইং(৩৭১)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
ভাবের গান
***********(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
কি'বা দিন কি'বা রাতি শির করিয়া নতি,
তোমায় ভক্তি করে অতি ডাকি নানান ছলে,
আরো কাছে পাবো তোমায় কোন্ নামে ডাকিলে?দয়াল....
চেষ্টা করি করতে পালন তোমার হুকুম যতো,
নতশিরে ভক্তি করি কান্দিও অবিরত,দু'হাত তুলে সাধ্যমতো ডাকি যে প্রাণ খুলে,
আরো কাছে পাবো তোমায় কোন্ নামে ডাকিলে?দয়াল.....
হায়াত মৌত রিজিক দৌলত রাখিলে নিজ হাতে,না খেয়ে মরে না প্রাণী তোমারই কুদরতে,
সবার অবস্থান জগতে,আছি সবাই মিলে,
আরো কাছে পাবো তোমায় কোন্ নামে ডাকিলে?দয়াল.....
লক্ষ নিয়ামতের ভান্ডার রাখছো থরে থরে,
যে যার মতো ভোগ করিছে মনের মতো করে,চোখে না দেখিলেও তোমায় রাখছো ছায়াতলে,
আরো কাছে পাবো তোমায় কোন্ নামে ডাকিলে?দয়াল.....
গুনায় ভরা দেহ আমার তাও তোমারে ডাকি,
তোমারই নিয়ামত খেয়েও তোমায় দিচ্ছি ফাঁকি,সামনে আমার বিপদ দেখি কি আছে কপালে?
আরো কাছে পাবো তোমায় কোন্ নামে ডাকিলে?দয়াল......
০৪.১০.২০২৩ইং(৩৭০)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বাস্তবতার নিরিখে রচিত গান
=====================
(গানটি আশিক ভাই গেয়েছেন)
-------------------------------
দেখো তো সুক্ষ্ম নজরে প্রায় প্রতিটা ঘরে ঘরে বলির পাঁঠা পুরুষরা এখন,
ঘরে ঘরে হচ্ছে রে ভাই পুরুষ নির্যাতন।
ছাড় দিয়েও সে ছাড় পাচ্ছে না আঁটকিছে গেঁড়াকলে,পোলা মাইয়া থাকায় দড়ি পারছে না দিতে গলে,পইরা আছে মরার ছলে ডেড বডি যেমন,
ঘরে ঘরে হচ্ছে রে ভাই পুরুষ নির্যাতন।
যতই তারে দাও আনিয়া তৃপ্তি নাই রে ভাই,
ওমুক ভাই এর এতকিছু তোমার আছে ছাই,কথার ছুরি মারে বুকে শুনে না ক্রন্দন,
ঘরে ঘরে হচ্ছে রে ভাই পুরুষ নির্যাতন।
বললে কিছু আসে তেড়ে যায় পুলিশের ধারে,মামলা দিয়ে পুরবে জেলে ভয় দেখায় অন্তরে,চক্ষু কর্ণ বন্ধ রাখি অসহায় যেমন,
ঘরে ঘরে হচ্ছে রে ভাই পুরুষ নির্যাতন।
কি যুগ এখন এলো রে ভাই নাই ধর্মভীতি,
হরহামেশাই ভাঙ্গছে সংসার হচ্ছে দুর্গতি,
আদব কায়দা ধর্মীয় শিক্ষা নাই আগের মতন,
ঘরে ঘরে হচ্ছে রে ভাই পুরুষ নির্যাতন।
০৩.১০.২০২৩ইং(৩৬৯)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
ভাবের গান
***********(মিজান ভাই গেয়েছেন)
বিধি রে ও বিধি ও বিধি বিধি রে......
ভুল করি ঠিক তখন আমি যখন থাকি অচেতন,
তবু আমার প্রতি কেন দয়াল হও বিরাগভাজন?তুমি......
মহাবিপদ সামনে জানি সাবধানেও পা ফেলি আমি,তারপরেও ভুল করিলে দায় এড়াও তুমি,
তুমি হইলেও আমার অন্তর্যামী নির্দয়েরই আচরণ,
তবু আমার প্রতি কেন দয়াল হও বিরাগভাজন?তুমি......
চিন্তা করছি প্রতি ক্ষণে বসিয়া নির্জন স্থানে,
কখন জানি যমদূত এসে আত্মাটা নিবে টেনে,
দয়াল উপায় নাই তুমি বিনে বলি পাগলের মতন,
তবু আমার প্রতি কেন দয়াল হও বিরাগভাজন?তুমি.....
বিবেক বুদ্ধি দিয়াই আমায় পাঠাইলা ভবে,
কু-যুক্তি শুনিয়া পাপের মাতিলাম উৎসবে।
তোমায় দোষ দিতেছি মনের ক্ষোভে,হারামি যেমন,
তবু আমার প্রতি কেন দয়াল হও বিরাগভাজন?তুমি.....
জ্ঞান স্বল্পতায় ভুগেও আমার বাহাদুরি কতো রে,পরের খেয়ে পরের ধনে মাতব্বরি বেশি রে,ধরা পড়লে কাল হাসরে সুলতান কি করবে তখন?
তবু আমার প্রতি কেন দয়াল হও বিরাগভাজন?তুমি....
৩১.১০.২০২৩ইং(৩৬৮)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
************
ও রে চোখ দেখে বুঝিস না কেন্ তুই কি বলিতে চাই তোকে?
তোকে না ধরিলেও আমায় ধরেছে প্রেম অসুখে।
আমার ভাবভঙ্গি দেখে বুঝিস না ঘুরি তোর আশেপাশে,সাহস করে বলতে পারি না কি জানি গো হয় শেষে,বললে যদি মারিস পিষে পড়ে যাবো বিপাকে,
তোকে না ধরিলেও আমায় ধরেছে প্রেম অসুখে।
দেমাগ আছে তোর মনেতে তাও আমি ভালো জানি,পাত্তা পায় না কেউ সহজে সে কথাও আমি মানি,বললে যদি খাই দৌড়ানি তাই তো বলি না তোকে,
তোকে না ধরিলেও আমায় ধরেছে প্রেম অসুখে।
ওরে প্রেম অসুখে সবাই পুড়ে কেউ আগে নয় কেউ পরে,অসময়ে ধরিলে তা সেই প্রেমে পঁচন ধরে,তুই নে না আমায় আপন করে থাকবো রে অনেক সুখে,
তোকে না ধরিলেও আমায় ধরেছে প্রেম অসুখে।
এমন ভালো বাসবে না কেউ যেটুকু আমি বাসি,
মনে হয় আমায় চিনিস না আমি যেনো প্রবাসী,
আমি যতো ভালোবাসি কেউ বাসবে না তোকে,
তোকে না ধরিলেও আমায় ধরেছে প্রেম অসুখে।
৩০.১০.২০২৩ইং(৩৬৭)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
আধ্যাত্মিক গান
***************(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
ফিরতি টিকিট নিয়া হাতে আসলে তুমি এই ধরাতে,ভব নামের এই গাড়িতে করছো নানান বাহানা,
সেই গাড়ির মেহমান তুমি অস্থায়ী ঠিকানা, তোমার......
সেই গাড়িটির দক্ষ ড্রাইভার চালায় গাড়ি কি চমৎকার,ওরে তুমি সেই গাড়ির পেসেন্জার,
খুব বেশিক্ষণ থাকবা না,
সেই গাড়ির মেহমান তুমি অস্থায়ী ঠিকানা, তোমার......
টিকিটের মেয়াদ নয় বেশিক্ষণ নামতে হবে জায়গা মতন,তোমায় রাখিছে করিয়া যতন,
গাড়িতেই যার আস্তানা,
সেই গাড়ির মেহমান তুমি অস্থায়ী ঠিকানা, তোমার.....
অপরুপ সেই গাড়িটির রং হয়না তাহার তুলনা,
ওরে দক্ষ কারিগর বিহনে কারিগরি নাই জানা,
ঐ গাড়িটার মূল রহস্য,সবার কাছে অজানা,
সেই গাড়ির মেহমান তুমি অস্থায়ী ঠিকানা,
তোমার.....
সুলতানেও ক্ষণিকের লাগি সেই গাড়িরই পেসেন্জার,ঠিক সময়ে নামতেই হবে ক্ষমতা নাই রুখিবার,সবই মহাজনি কারবার সাধ্য কি তোমার জানা?
সেই গাড়ির মেহমান তুমি অস্থায়ী ঠিকানা, তোমার....
২৯.১০.২০২৩ইং(৩৬৬)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
***********(গানটি মিজান ভাই গেয়েছেন)
আমার মনের ব্যথা কেউ বুঝে না দেখে না রে চোখের জল,নিঠুর বন্ধুয়া রে তুই আর করিস না ছল,জীবন বুঝি হলো বিকল,তুই বন্ধু ছাড়া,
আমার উপরে দেখা যায় ভালো ভিতরটা পোড়া।
কাষ্ঠের ভিতর যেমন করে ঘুন পোকায় ধরে,
ভিতরটা সাফা করিয়া করে নড়বড়ে,
আমারও হইয়াছে তেমন ভিতর ঐ কাষ্ঠেরই মতন,বেঁচে আছি মৃত যেমন আত্মাটা ছাড়া,
আমার উপরে দেখা যায় ভালো ভিতরটা পোড়া।
তোর মনে ছিলো কুটিলতা বুঝি নাই আগে,
আমার সবকিছু কাড়িয়া নিয়া ফেললি বিবাগে,
এখন নানান রকম অজুহাতে মারলি রে তুই কঠিন ঘাতে,এই মনের প্রতি পরতে,বিষাদে ভরা,
আমার উপরে দেখা যায় ভালো ভিতরটা পোড়া।
লোকচক্ষুর আড়ালে এখন থাকি লুকিয়ে,
আমারে দেখিলে সবাই হাসে খেলিয়ে,কেউ বা হাসে ঠাট্টার ছলে বিদ্রুপাত্মক কথা বলে,বেঁচেও যেনো মরছি অকালে,ভবেরই মরা,
আমার উপরে দেখা যায় ভালো ভিতরটা পোড়া।
দুঃখ দিয়া সুখ পায় না কেউ সবারই জানা,
জীবন নিয়া খেললি খেলা হইয়া আনমনা,
নষ্ট যেমন করলি আমারে তুইও পড়বি পাথারে,
মনে রাখিস নিঠুর ও রে পড়িবে ধরা,
আমার উপরে দেখা যায় ভালো ভিতরটা পোড়া।
২৯.১০.২০২৩ইং(৩৬৫)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
************
প্রেমানলে পুইড়া আমার,হৃদয়টা করিলি ছাই,
নিজে শতভাগ নিলি,আমার কিছুই রাখিস নাই।
মনেতে কালিমা রেখে,করলি প্রেমের অভিনয়,যা ছিলো মোর সব কাড়িয়া,এখন করিস নয় আর ছয়,তুই বন্ধুয়া এতো নিঠুর,বুঝলে শুধু নিজের টাই,
নিজে শতভাগ নিলি,আমার কিছু রাখিস নাই।
আমি দোষ দিই নিজের কপালটাকে,একটা ভুলেই জীবন শেষ,আমি ঠিকই পুইড়া মরছি,তুই তো বন্ধু আছিস বেশ,আমি ধীরে ধীরে হইছি নিঃশেষ,অঙ্গার পুরো দেহ টাই,
নিজে শতভাগ নিলি,আমার কিছু রাখিস নাই।
নির্ঘুম রজনী কাটে,শুধুই ঝরে অশ্রু জল,
কি সর্বনাশ করলি রে তুই,জীবনটাই করলি বিকল,একদিন তুই পাবি তার ফল,নরকে তোর হবে ঠাঁই,
নিজে শতভাগ নিলি,আমার কিছু রাখিস নাই।
মন ভাঙা আর মসজিদ ভাঙ্গা,দুটোই সমান অপরাধ,জেনেও তুই করলি ক্ষতি,পাবে ঠিকই প্রতিঘাত,আমি যেমন পাইছি আঘাত,তুই ও পাবি তেমন টাই,
নিজে শতভাগ নিলি,আমার কিছু রাখিস নাই।
৩০.০৫.২০২৩ইং(২৭৪)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
শুধুই আক্ষেপ
*************
ভেবে দেখো বসি,দিনে দিনে পড়িছো খসি,
সন্ধা ঘনিলো প্রায়,
যেতে হবে ফিরে,ঐ ছোট্ট কুটিরে,সময় যে বহিয়া যায়।
নিত্যই তোমার বাড়িছে হাপিত্যেশ,অভাব তো ঘুছিলো না আর,
অপরের সুখে চাপড়িয়ে বুকে,মূর্ছা যাচ্ছো তো বারে বার।
অথর্বের মতো রহিছো পড়ে,বলিছো হায় বিধি বাম,
নিজে অক্ষম বলিছো না তা,বিরবিরিয়ে শুধু রাম নাম।
মুখে তুলে দিবে হয়তো কেউ,হা করে বসে উপর পানে!
কবে পড়িবে বৃষ্টির ফোঁটা,গলা ভিজাবে তৃষ্ণা নিবারণে!
রুঢ় তুমি ন্যূজ্ব তুমি,সত্যিই নও তুমি কালের সু-পুরুষ,
ঘুমের ভানে চক্ষু মুদিয়া রইিছো,সহজে ফিরিবে না হুঁশ।
পৃথিবীর বোঝা তুমি,পৃথিবী অযথাই সহিছে তোমার ভার,
কবিতা পড়ে বিবেক জাগ্রত করো,অকর্মা থেকো না আর।
ও থাকে তে-তালার পরে,আমি ঐ কুঁড়ে ঘরে!
ঐ আক্ষেপ মুছে ফেলো,নয় মরিবে হাপিত্যেশ করে।
শ'তলা ভবনের গাঁথুনি শুরু,মাত্র এক ইট দিয়ে,
ধীরে ধীরে উপরে উঠিয়া,যাচ্ছে সৌন্দর্য বিলায়ে।
চলমান
২৯.০৫.২০২৩ইং
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
বিচ্ছেদ গান
***********
বাঁশের বাঁশি আর বাজাইস না,বইসা গাছ তলায়,মন কাড়িলি বন্ধুয়া মোর,ঘরে থাকা দায়,বাঁশের বাঁশি আর বাজাইস না,নদীর কিনারায়।
বাঁশির সুরে মন উতলা,কেমনে রই ঘরে?মুখে না বলিয়া আমায়,পাগল করলি সুরে।
তুই কি যাদু করিয়া মোরে,মন কাড়িলি হায়,
বাঁশের বাঁশি বাজাইস না আর,বইসা গাছ তলায়।
চিকন সুরে বাজে বাঁশি,যেনো বিষের ছুরি,
কলিজায় বিঁধিয়া যায় রে,থাকতে কি আর পারি,চোখে দেখতে ছটফট করি,বন্ধুয়া কোথায়?
বাঁশের বাঁশি বাজাইস না আর,বইসা গাছ তলায়।
আমি নাওয়া খাওয়া গেছি ভুলে,ঐ বাঁশির মায়ায়,কি অপরুপ সুরের ছন্দ,মন ছুটিয়া যায়,মনে লয় ঐ গাছ তলায়,ডাকে বন্ধুয়ায়,
বাঁশের বাঁশি বাজাইস না আর,বইসা গাছ তলায়।
মোহনীয় ভঙ্গিতে বাজে,ঐ বাঁশের বাঁশি,মন কাড়িয়া নিয়া বন্ধু করলো উদাসী,এখন মনটা আমার দিবানিশি,শুধু ছটফটায়,
বাঁশের বাঁশি বাজাইস না আর,বইসা গাছ তলায়।
২৭.০৫.২০২৩ইং(২৭৩)
এডভোকেট সুলতান আহমেদ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Fulbaria Mymensingh
Mymensingh
2216
Mymensingh
আবেগ দিয়ে উপন্যাস লেখা সম্ভব🖤 আর আবেগ+বিবেগ সমান রাখতে পারলেই মানুষের জীবন সুন্দর ❤️
Sherpur
Mymensingh
অনূভুতি নিয়ে অনেক কিছু পোষ্ট করা হয়...😍 সবাই Follow দিয়ে সাথেই থাকুন...❤️👀