Caliph Academy

💝 ২০০০ হাদীস বিশিষ্ট সিরাহ ভিত্তিক প্যারেন্টিং গাইডলাইন। আদর্শ, দ্বীনদার ও কর্মঠ সন্তান গড়তে জেনারেল শিক্ষিত অভিভাবকদের জন্য সংকলন।💝

✅ হাজারো মা-বাবা সন্তানের সঠিক প্যারেন্টিং-য়ের ক্ষেত্রে এই প্যাকেজটি পছন্দ করেছেন।

✅ বিশিষ্ট আলেমদের তত্ত্বাবধানে জেনারেল শিক্ষিত বাবা-মার জন্য ২০০০ হাদিস সহ সীরাত ভিত্তিক বই।

✅ সন্তানের মেধা বিকাশে প্যারেন্টিং গাইডলাইন।

✅ সমবয়সী সকলের থেকে মেধায় ও বিচক্ষণতায় এগিয়ে রাখতে আপনার করণীয় ও তার সাথে আচরণ।

✅ জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ, ক্যারিয়ার নির্বাচন ও হালাল উপার্জনে উৎসাহ দেওয়ার ক্ষেত্রে সীরাত ভিত্তিক গাইডলাইন।

✅ সন্তানের ভাল মানসিকতা ‍সৃষ্টিতে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কেমন সম্পর্ক হবে, সে বিষয়ে আলোকপাত।

✅এছাড়া ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবন কেমন হবে তা রাসুল সা.-এর বিভিন্ন ছোট-বড় গল্পের মাধ্যমে আলোচনা।

বারশ বছরব্যাপী সমাদৃত নির্ভরযোগ্য হাদীসগ্রন্থগুলোর আলোকে রচিত অনবদ্য সংকলন 😍

📚নবীজীর নির্দেশনায় আলোকিত জীবন 📚

💥 আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ www.caliphbd.com
☎️ সরাসরি কথা বলতে- 01789-157700

আদরের সন্তানকে গড়ে তুলুন বিশুদ্ধ হাদীসের আলোয় চার খণ্ডের সংকলনের সাথে থাকছে স্পেশাল অনলাইন সেশন

💝 ২০০০ হাদীস বিশিষ্ট সিরাহ ভিত্তিক প্যারেন্টিং গাইডলাইন। আদর্শ, দ্বীনদার ও কর্মঠ সন্তান গড়তে জেনারেল শিক্ষিত অভিভাবকদের জন্য সেরা সংকলন।💝

✅ হাজারো মা-বাবা সন্তানের সঠিক প্যারেন্টিং-য়ের ক্ষেত্রে এই প্যাকেজটি পছন্দ করেছেন।

✅ বিশিষ্ট আলেমদের তত্ত্বাবধানে জেনারেল শিক্ষিত বাবা-মার জন্য ২০০০ হাদিস সহ সীরাত ভিত্তিক বই।

✅ সন্তানের মেধা বিকাশে প্যারেন্টিং গাইডলাইন।

✅ সমবয়সী সকলের থেকে মেধায় ও বিচক্ষণতায় এগিয়ে রাখতে আপনার করণীয় ও তার সাথে আচরণ।

✅ জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ, ক্যারিয়ার নির্বাচন ও হালাল উপার্জনে উৎসাহ দেওয়ার ক্ষেত্রে সীরাত ভিত্তিক গাইডলাইন।

✅ সন্তানের ভাল মানসিকতা ‍সৃষ্টিতে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কেমন সম্পর্ক হবে, সে বিষয়ে আলোকপাত।

✅এছাড়া ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবন কেমন হবে তা রাসুল সা.-এর বিভিন্ন ছোট-বড় গল্পের মাধ্যমে আলোচনা।

বারশ বছরব্যাপী সমাদৃত নির্ভরযোগ্য হাদীসগ্রন্থগুলোর আলোকে রচিত অনবদ্য সংকলন 😍

📚নবীজীর নির্দেশনায় আলোকিত জীবন 📚

💥 আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ www.caliphbd.com
☎️ সরাসরি কথা বলতে- 01789-157700

সন্তানকে গড়ে তুলুন বিশুদ্ধ হাদীসের আলোকে চার খণ্ডের সংকলনের সাথে থাকছে স্পেশাল অনলাইন সেশন

💝 ২০০০ হাদীস বিশিষ্ট সিরাহ ভিত্তিক প্যারেন্টিং গাইডলাইন। আদর্শ, দ্বীনদার ও কর্মঠ সন্তান গড়তে জেনারেল শিক্ষিত অভিভাবকদের জন্য শ্রেষ্ঠ সংকলন।💝

✅ সন্তান ছোট থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত তার মেধা বিকাশে আপনার ব্যবহার কেমন হওয়া উচিৎ তা এই বইটি তে বিস্তারিত প্যারেন্টিং গাইডলাইন পাবেন।

✅ সন্তানকে তার সমবয়সী সকলের থেকে মেধায় ও বিচক্ষণতায় এগিয়ে রখতে আপনার করণীয়

✅ জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে সাহায্য করবে। হালাল উপার্জনের জন্য কিভাবে তার ক্যারিয়ার নির্বাচন করতে সাহায্য করবেন তা সিরাতের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে

✅ সন্তানকে ভাল মানসিকতা ‍সৃষ্টিতে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কেমন সম্পর্ক থাকবে এবং সম্পর্ক কিভাবে সুন্দর হবে তা জানতে পারবেন।

✅নিজের সন্তান এবং পরিবারের জীবন নবীজীর আদর্শে সাজাতে ভিন্ন আঙ্গিকে লেখা বই।

বারশ বছরব্যাপী সমাদৃত নির্ভরযোগ্য হাদীসগ্রন্থগুলোর আলোকে রচিত অনবদ্য সংকলন 😍

📚নবীজীর নির্দেশনায় আলোকিত জীবন 📚

💥 আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ www.caliphbd.com
☎️ সরাসরি কথা বলতে- 01789-157700

১- ৮ বছরের সন্তানকে ভদ্র-বিনয়ী করতে সেরা প্যারেন্টিং গাইডলাইন। চার খণ্ডের সংকলনের সাথে থাকছে স্পেশাল অনলাইন সেশন

💝💥আপনার সন্তানকে আদর্শবান করতে ও জীবনের লক্ষ নির্ধারনে আপনাকে প্যারেন্টিং বিষয়ে সঠিক ও সিরাহ ভিত্তিক জ্ঞান থাকতে হবে।💝

বর্তমান কঠিন সময়ে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে নবীজীর আদর্শের বিকল্প নেই।

💥 আমরা যেন নবীজীর আদর্শে নিজেদের, পরিবারের ও আশপাশের সবার জীবনকে সুন্দর করে সাজাতে পারি, সেজন্য ক্যালিফ একাডেমি একটি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে👇🏼

বারশ বছরব্যাপী সমাদৃত নির্ভরযোগ্য হাদীসগ্রন্থগুলোর আলোকে রচিত অনবদ্য সংকলন

📚নবীজীর নির্দেশনায় আলোকিত জীবন 📚

👉🏼সংকলনটি সামনে রেখে অনলাইনে তিন মাসের একটি অনলাইন সেশন আয়োজন করা হয়েছে।

✅ সরাসরি আলেমদের ক্লাসের মাধ্যমে হাদীসগুলো ব্যাখ্যাসহ বুঝে নেয়ার সুযোগ।
✅ যে কোনো বিষয়ে প্রশ্ন করার সুযোগ।
✅ আলেমদের তত্ত্বাবধানে নিজের কতটুকু উন্নতি হয়েছে নিয়মিত তা যাচাই করার সুযোগ।

↪️✅ এখন যারা সংকলনটির জন্য আবেদন করবেন শুধু তাদের জন্য তিন মাসের স্পেশাল লাইভ সেশনটি সম্পূর্ণ ফ্রি থাকবে।

💥বিস্তারিত জানতে, এবং বিশেষ সুযোগে সংকলনটির আবেদন করে স্পেশাল সেশনে যুক্ত হতে 👇🏼
https://caliphbd.com/

☎️সরাসরি কথা বলতে- 01789-157700

সিরাহ ভিত্তিক প্যারেন্টিং এর জন্য সেরা গাইডলাইন চার খণ্ডের সংকলনের সাথে থাকছে স্পেশাল অনলাইন সেশন

ভালোবাসার মানুষকে ভালোবাসি না বলে থাকা যায়?
জীবন-প্রবাহে যার হাতে হাত রেখে চলতে হয়, তাকে ভালো না বেসে পারা যায়?

ভালোবাসুন; আপনার জীবনসঙ্গীকে।
ভালোবাসা সুন্দর, ভালোবাসা কোমল।

আপনার ভালোবাসার একান্ত মানুষটিকে ‘ভালোবাসি’ বলা বন্ধ করে দিলেই সম্পর্কগুলো ক্রমাগত শুকিয়ে যেতে থাকবে।
তাই নিজেদের সম্পর্ক তাজা রাখতে ভালোবাসি বলুন, ভালোবাসা প্রকাশ করুন।
ন্যাকামো লাগছে? লাগুক। নিজের মানুষের সাথে ন্যাকামো করতে বাধা কিসের?

সন্তানের ভেতর যে কল্যাণগুলো দেখতে চান, নিজে তার প্রতিটি করে দেখান।
সন্তান আপনাকে দেখেই সেসব আয়ত্ব করে নেবে।
তাদের জন্য নিজেকে উত্তম দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপন করুন।

সন্তানকে ম্যাচিউরড বানাতে চাইলে অবশই তাকে কাজ করতে দিতে হবে।
শুরুতে তার ভুল হবেই, তবুও থামতে দেয়া যাবে না।

ছোট থাকতে ‍ভুল না করলে বড় হয়ে ভুল করবে। আপনি নিশ্চয়ই চাবেন না, সে বড় হয়ে ভুল করে লজ্জার মুখে পড়ুক!

সন্তানকে অবশ্যই শাসন করতে হবে। তবে আপনার শাসন যেন তার ভেতরে ভালোবাসার বোধ সৃষ্টি করে।
যেন আপনার শাসনের ধরণ দেখেই বোঝা যায় আপনি তার কল্যাণকামনায় শাসন করছেন।

শাসনের স্তর সম্পর্কেও আপনার জানা থাকতে হবে বিশদভাবে। নতুবা আপনি লেভেল ঠিক রাখতে নাও পারতে পারেন।

স্ক্রিনটাইম ক্ষতিকর নয়, কিন্তু বেশি দেয়া বা মনিটরিং না করাটা ক্ষতির কারণ হয়।
তাই তাদেরকে সময় হলে ডিভাইস দিন, তবে মনিটরিং করুন সযতনে। যেন তারা ডিভাইসের ভালোগুলো নিয়ে সমৃদ্ধ হতে পারে।

যে কোনো মূল্যেই হোক; বিশ্বাসটুকু ধরে রাখুন।
যদি কখনো অবিশ্বাসের সৃষ্টি হতেও চায়, সেটাও স্পষ্ট করুন।
যেন কোনোভাবেই সন্দেহ না আসে। যতদিন একসাথে থাকবেন, বিশ্বাস নিয়ে থাকবেন। কপটতা যেন আমাদের ভালোবাসাগুলো গ্রাস করে না ফেলে!

ডিভাইস আজকাল এক আজাব হয়ে গেছে আমাদের বাচ্চাদের জন্য।
তাদেরকে বইয়ে ফেরাতে চাইলে সন্তান মাতৃকোড়ে থাকাকালীনই বই দেখিয়ে, পড়ে পড়ে শোনাতে হবে।

বিশেষত কুরআন কারীম; মায়েরা তিলাওয়াত করে শোনাবেন। এতে সন্তানের মেধা বৃদ্ধি পায়। সুস্থ মেজাজ তৈরি হতে থাকে।

এটি খুব কঠিন, কিন্তু ফল সুমিষ্ট ইনশাআল্লাহ।
কষ্ট আপনাকে করতেই হবে। হয় সন্তান ছোট থাকতে করবেন, অথবা সন্তান বখে গেলে করবেন।
সিদ্ধান্ত আপনার!

ভালোবাসার যে কোনো প্রকাশই খুব সুন্দর!
খুব বড় করে বলতে হবে তা না; তবে বলুন।

ভালোবাসার বাক্যমালা প্রকাশ ও অনুভব খুবই দারুণ ব্যাপার!

সন্তান লালনপালন একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া। তাই এক সময় কে কীভাবে বাচ্চা লালন করেছে, তার সাথে শতভাগে মেলাতে গেলে ভুল করবেন।

প্রতিটি মুহূর্তে বিশ্ব আপডেট হচ্ছে। তাই সফল বাবা-মা হতে হলে আপনাকেও পরিবর্তনগুলো জেনে ও মেনে নিতে হবে।

চিঠি লিখুন! হাতে লেখা চিঠির আবেদন আজও অমলিন।
নিজের মত করে লিখুন।

হাতে লেখা চিঠির মূল্য অমূল্য!

আপনার সন্তানের ছোট ছোট সৃজনশীলতার প্রশংসা করুন।
এই ছোট ছোট বিষয়গুলোই এক সময় অনেক বড় কিছুর সাহস যোগাবে।

অঙ্কুরেই এসব সৃজনশীলতা নষ্ট করে দেবেন না।

এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ!
সঙ্গীর সাথে সবার আগে আত্মীক বন্ধন তৈরি করতে হবে, মজবুত করতে হবে।
এই এক কাজই অনেক কাজকে সহজ করে দিবে।

আপনার সন্তান আপনার কাছে এসে কিছু বলার স্পেস না পেলে সে স্পেস খুঁজবে অন্য কোথাও।
হতে পারে সেটি কোনো ভুল জায়গা হবে!

তার সেই ভুল থেকে বাঁচাতে নিজেই তার স্পেস হয়ে উঠুন।
তার কষ্টে জায়গাগুলোতে সহানুভূতি প্রদর্শন করুন।
এতে সে আপনাকে ‘বন্ধু’ ভাবতে শুরু করবে।

আমাদের সারাদিনের ক্লান্তিগুলোকে বরণ করে নিতে জানে একমাত্র স্ত্রীগণ।
তাই সারাদিনের বাহিরের সকল ধকলগুলো ধুলোয় মিশিয়ে রাতে আরাম করে ঘুমুতে যেতে পারি।

তাদের কাজের ও কষ্টের প্রশংসা করতে কখনো ভুল না করি।

দোষে গুণে হয় মানুষ! তাই আপনার সঙ্গীকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকুন। এতে সম্পর্ক তীক্ত হয়।
এক সময় এই ছোট কাজটিই অনেক বড় হয়ে দেখা দেবে। তার আগেই সচেতন হোন।

সকল সম্পর্কের মূল থাকে এই বিশ্বাস। সেটি দাম্পত্য হোক বা পিতা-পুত্রের!
তাই যে কোনো মূল্যেই হোক, বিশ্বাস টিকিয়ে রাখুন।
জীবন সুন্দর হবে।

দুনিয়ার নানা ব্যস্ততায় নিজের মানুষটিকে ‘ভালোবাসি’ বলাটা আর হয়ে ওঠে না। ওদিকে আমরা ভালোবাসা না পেতে পেতে হাপিয়ে উঠি।
অথচ এই ছোট্ট প্র্যাক্টিসটি আমাদেরকে উজ্জীবিত ও প্রাণবন্ত রাখতে পারতো।

গিফট সেটি যত ছোটই হোক, নিজেদের ভেতরকার সম্পর্ককে তাজা রাখতে বেশ সহায়ক।
আপনার স্ত্রী-কে নিয়মিত কিছু টাকাও দিন। যেন তিনি চাইলে আপনাকে সারপ্রাইজড করতে পারে।

যখনতখন ঘুম, খাওয়া বা আর্জি না করে সকল কাজ সময়মত করতে ও দেখতে চাইলে সন্তানকে ছোট থেকেই রুটিনে অভ্যস্ত করুন। এমনকি যখন সে মাত্র দুধের শিশু, তখনও তাকে দুপুর ও রাতের ব্যবধান শেখান। এতে তার জীবনটা গোছালো হবে।

বাবা-মা মানেই তাদের থাকবে নিঃশর্ত নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।
সন্তান লালনের দায়িত্ব আল্লাহ দিয়েছেন। ভালোভাবে করতে পারলে পুরস্কারও আল্লাহই দেবেন।

তবে সন্তানকে সু-সন্তান বানাতে পারলে সন্তানই আপনাকে জান্নাতের দিশা দেবে ইনশাআল্লাহ।

আপনি বাড়ির কর্তা বলে আপনার সন্তানকে মোটেও অবহেলা করবেন না। বিশেষত কথা বলার সময় তার দিকে মনোযোগ দিন।
তাকে বুঝতে সাহায্য করুন, তোমার জন্য আমার মনোযোগ পুরোপুরিই আছে। তুমি নিশ্চিন্তে তোমার সব কথা বলতে পারো।

আজ আপনি যতটুকু কেয়ার দেবেন, এটেনশন দেবেন, সে এক সময় এগুলোই ফেরত দেবে।

নীড়কে বানান আরামের জায়গা। যেখানে কোনো মনোমালিন্য, অদেখা কোনো দেয়াল আড়াল করে না রাখে।
সন্তানের জন্য নিজেকে বন্ধু বানান। যেন তার ভেতরের কথাগুলো বলার জন্য বাইরে কাউকে খোঁজা না লাগে।

নতুবা সময় গেলে সাধন হইবে না...