Mamur bazar.bd মামু'র বাজার.বিডি
Nearby public figures
Dhaka, Dhaka
Pabna
President Road
Bb Road
Nowab Solimullah Road
Narayanganj, Dhaka
Narayanganj, Katete
1400
Narayangonj Sadar
Narayanganj, Dhaka
পাইকারী দামে খুচরা বিক্রয়
কারো পাইকারী দামে লাগলে জানান......
01970220055
#নারায়ণগঞ্জ জেলার ৭টি থানায় ঘরে ঘরে এবং #অলাইনে #পেঁয়াজ সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির জন্য ১৫ জন পুরুষ মহিলা মার্কেটিং সেলস অফিসার প্রয়োজন।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এস এস সি/এইচ এস সি
বেতন: প্রাথমিক ১২০০০ টাকা(৩মাস পর ১৫০০০)
হেড অফিস: মামু'র বাজার.বিডি
১৮৯ প্রেসিডেন্ট রোড,নারায়ণগঞ্জ সদর,নারায়নগঞ্জ ।
01970220055
পেঁয়াজের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁয়াজ কাটতে গেলে চোখে পানি চলে আসে। তবে এই পেয়াজ যে স্বাস্থ্যের পক্ষে কতটা উপকারি তা জানলে আপনি অবাক হতে বাধ্য।দেখে নিন পেঁয়াজের গুণাগুণ সম্পর্কে-
১। সংক্রমণ সারায়-
এর মধ্যে কার্মিনেটিভ, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল, অ্যান্টিসেপ্টিক এবং অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় পদার্থ মজুত রয়েছে। তাই শরীরে কোথাও সংক্রমণ ঘটে থাকলে কাঁচা পেঁয়াজ একটু বেশি খান, চটজলদি উপকার পাবেন।
২। পুষ্টিগুণে ভরপুর-
প্রচুর পরিমাণে বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, সালফার, ভিটামিন B এবং C থাকে।
৩। জ্বর-সর্দিতে অসাধারণ কাজ করে-
ঠান্ডা লাগার ফলে গলা ব্যথা, সর্দি-কাশি, জ্বর, অ্যালার্জি বা সামান্য গা ব্যথায় দারুণ কাজ করে। সামান্য পেঁয়াজের রসের সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে খান। জলদি সেরে উঠবেন।
৪। দেহের তাপমাত্র কমায়-
জ্বরে দেহের তাপমাত্রা বেশি থাকলে পাতলা করে কাটা পেঁয়াজ কপালে রাখলে কিছু ক্ষণের মধ্যে তাপমাত্রা কমিয়ে দেবে।
৫। নাক থেকে রক্ত পড়া বন্ধ-
গ্রীষ্মে বা শীতে অনেকের নাক থেকে রক্তপাত হয়। যদি এ সময়ে কাছাকাছি পেঁয়াজ থাকে তাড়াতাড়ি কেটে তার ঘ্রাণ নিতে থাকুন। রক্তপাত কমে যাবে বা একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে।
৬। হজমশক্তি বাড়ায়-
যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তাঁরা রোজ একটু কাঁচা পেঁয়াজ খান। পেঁয়াজ খাবার হজমের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন এনজাইম বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে দ্রুত খাবার হজম হয়।
৭। ত্বকের সমস্যা মেটায়-
পোকামাকড়ের কামড় হোক, বা রোদে পোড়া ট্যান, কিংবা ব্রণ-ফুস্কুরি, এ সবের সমস্যা থাকলে সে সমস্ত জায়গায় একটু পেঁয়াজের রস লাগান। একটু কুটকুট করতে পারে, তবে দ্রুত কাজ করবে।
৮। ক্যান্সারের সঙ্গে লড়ে-
কোলন ক্যান্সারের মতো রোগের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
সঙ্গে লড়ে-
কোলন ক্যান্সারের মতো রোগের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে।
৯। হৃদয় এবং হাড় ভালো রাখে-
হাড়ের কঠিন ব্যারাম অ্যাথেরসক্লেরোসিস এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের সঙ্গে লড়ে। তার সঙ্গে দেহে খারাপ কোলেস্ট্রল কমায়। যার ফলে আপনার হার্ট সুস্থ থাকে।
১০। ডায়াবেটিকদের জন্য খুব ভালো-
দেহে ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতে পেঁয়াজ অত্যন্ত ভালো। যারা ডায়াবেটিক তারা চিকিত্স কের পরামর্শ নিয়ে রোজ পেঁয়াজ খান।
তথ্য: বিডিপ্রতিদিন/ ই-জাহান
এই পণ্য গুলু পাবেন মামু'র বাজার.বিডিতে
৬৪ জেলার বিখ্যাত জিনিষঃ
1. ঢাকা জেলা: বাকরখানি, বিরিয়ানি , হাজির বা নান্নার বিরয়ানি , লাবাং / মাঠা , ঢাকার জামদানী কাপড়, পনির , পুরান ঢাকার ইফতারী, মামার হালিম
2. নরসিংদী জেলা: সাগর কলা, লটকন, তাঁতের থ্রী পিচ , ফুলা পিঠা
3. ফরিদপুর জেলা: খেজুরের গুঁড়, পাট, পেঁয়াজ, রশুন, কালো জিরা, আমন ধানের চাল
4. গোপালগঞ্জ জেলা: রসগোল্লা ও ছানার জিলাপি
5. মাদারীপুর জেলা: খেজুর গুঁড়, রসগোল্লা , পাট, পাটজাতদ্রব্য , কালোজিরা
6. শরীয়তপুর জেলা: বিবিখানা পিঠা , খেঁজুরের রস , সন্দেস, সরিষার তেল, কাশা শিল্প, মাশরুম
7. রাজবাড়ী জেলা: চমচম, খেজুরের গুঁড়,
8. গাজীপুর জেলা: কাঁঠাল, পেয়ারা
9. মানিকগঞ্জ জেলা: খেজুর গুঁড় , মিষ্টি, সাবিত্রি মিষ্টি, রসকদম্ব,
10. মুন্সীগঞ্জ জেলা: ভাগ্যকুলের মিষ্টি , বিক্রমপুরের আলু পাতা, মাওয়ার রসগোল্লা, ইলিশ, আলু, ভাগ্যকুলের মিষ্টি, পাত খীরসা
11. নারায়ণগঞ্জ জেলা: রসমালাই , রুপগঞ্জের জামদানি শাড়ি , বাটিক কাপড় , মসলিন কাপড়, পাট ও পাটজাত পণ্য, হস্তশিল্প
12. টাঙ্গাইল জেলা: চমচম , শাড়ি, ময়মনসিংহ , আনারস
13. কিশোরগঞ্জ জেলা: বালিশ মিষ্টি , নকশি পিঠা, বিন্নি খই, পনির
14. চট্রগ্রাম : শুটকি, চন্দনাইশ এর লেবু , পেয়ারা , লেবু
15. কুমিল্লা : রসমালাই, তাঁত ও খাঁদী শিল্প, খদ্দরের পোশাক
16. ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ছানামুখী , পোড়া সন্দেশ, লিচু , হাতে ভাজা মুড়ি, কাঁঠাল, ছানামুখী, তালের বড়া, বিভিন্ন গাছের চারা,
17. ফেনী : মহিশের দুধের ঘি , খন্ডলের মিষ্টি
18. বান্দরবন : হিল জুস, মুন্ডি, তামাক, কাঠের ফার্ণিচার,
19. কক্সবাজার : মিষ্টিপান, নারিকেল, পান , সামুদ্রিক মাছ , ঝিনুক তৈরিকৃত পন্য, শুটকি
20. চাঁদপুর : ইলিশ, নারিকেল , সুপারি, আউয়ালের মিষ্টি
21. নোয়াখালী : নারিকেল , নারিকেলের নাড়ু , তাল, ম্যাড়া পিঠা, খোলাজা পিঠা
22. লক্ষ্মীপুর : সুপারী , নারিকেল , সয়াবিন, ইলিশ মাছ, ধান, নারিকেলের নাড়ু ও নারিকেলের শুকনা চামড়ার বিভিন্ন তৈরীকৃত পণ্য, বিসাহা'র মিষ্টি, ঘি
23. খাগড়াছড়ি : হলুদ , কাঠের ফার্নিচার ,
24. রাঙ্গামাটি : আনারস , কাঁঠাল, কলা, জুম রেস্তেরার বাঁশের তৈরি খাবার
25. খুলনা : গলদা চিংড়ি , চুইঝাল, বাগদা চিংড়ি
26. বাগেরহাট : চিংড়ি , ঘি, দই, মধু
27. চুয়াডাঙ্গা : ভুট্টা , পান ,
28. ঝিনাইদাহ : হরি ও ম্যানেজারের ধান, কলা , তামাক, ধান
29. কুষ্টিয়া : তিলের খাজা, কুল্ফি মালাই, মাশকলাই, গমের আটা
30. মাগুরা : খেজুরের গুড়, রসমলাই, গরুর দুধ দিয়ে পণ্য, ডাল, ধান,পাট
31. মেহেরপুর : চোংগা পোড়া(বাস পিঠা) , ম্যানেজার স্টোরের চ্যাপ্টা রসগোল্লা , মিষ্টা সাবিত্রী ও কসকদম্ব , আম , লিচু, পেয়ারা
32. নড়াইল : পোড়া সন্দেশ, খেজুরের গুড়, খেজুরের রস
33. সাতক্ষীরা : সন্দেস , বাগদা চিংড়ি, গাওয়া ঘি, চড়ুই ঝাল, আপেল কুল, নারিকেল কুল, হিম সাগর আম, মধু
34 . সিলেট : সাতকড়া , কমলালেবু, পাঁলেয়ার চা, পাথর
35 সুনামগঞ্জ : বালুর বিখ্যাত , ধান , পাথর, দেশ বন্ধুর মিষ্টি,
36. হবিগঞ্জ : আদী গোপাল মিষ্টি , চা
37. মৌলভীবাজার : ভাগ্যকুলের মিষ্টি ম্যানেজার, ম্যানেজার স্টোরের রসগোল্লা, বিখ্যাত সাত রং চা , লেবু, খাসিয়া পান , সাতকড়া , কমলা , কুটির শিল্প
38. ময়মনসিংহ : সরিষার তেল , আখের গুড় , ঈশ্বরগঞ্জের বেগুন, কাঁঠাল, নান্দাইলের চেপা শুটকী , লাল চিনি , মক্তাগাছার মুন্ডা ,
39. জামালপুর : ছানার পোলাও , ছানার পায়েস , ভুট্টা , বুড়িমার দই, নকশি কাঁথা , সিলিকা বালু
40. শেরপুর : ছানার পায়েস , ছানার চপ, তুলশীমালা চাল
41. নেত্রকোনা : বালিশ মিষ্টি , বিলের মাছ
42. রংপুর : আখ (ইক্ষু), নিরঞ্জনের মিষ্টি, ধান , হাড়ি ভাঙ্গা আম, পেলকা, তামাক, কাঠাল , আলু
43. দিনাজপুর : লিচু , চিড়া , কাটারিভোগ চাল
44. গাইবান্ধা : রসমঞ্জরী , রসমলাই , মরিচ
45. ঠাকুরগাঁও : সূর্য্যপুরী আম, লিচু , আম , আলু, ধান, গম, ভুট্টা , সরিষা
46. লালমনিরহাট : তামাক, ভুট্টা, বাদাম, পান , আখের রস, ঐতিহ্যবাহী সিদল, পাথর
47. কুঁড়িগ্রাম : দুধ পিঠা , ভাগ্যলক্ষী ক্ষীরমোহন এর মিষ্টি
48. নীলফামারী : ডোমারের সন্দেশ , ভুট্টা , সিদল
49. পঞ্চগড় : সিদল , পেলকাশাক, হারাদিঘির অর্গানিক মিষ্টি , টমেটো, শসা , চা
50. বরগুনা : আমড়া , চুইয়া পিঠা, চ্যাবা পিঠা, মুইট্টা পিঠা
51. বরিশাল : মহিষের দুধ , দই, নারিকেল, সুপারি , কাঁচা দই , পান, পেয়ারা, আমড়া
52. ভোলা : দধি , সুপারী, মহিষের টক দই, ছানার মিষ্টি, মিঠা পানির ইলিশ
53. ঝালকাঠী : লবন, আটা
54. পটুয়াখালী : কলাপাড়ার জগ বন্ধুর মিষ্টি , তরমুজ , মহিষের দুধের দই, ছানার রসগোল্লা, বিভিন্ন পিঠা
55. পিরোজপুর : পেয়ারা, ডাব, আমড়া
56. রাজশাহী : আম, তিলের খাজা, বিরেন্দার সিংগারা , রাজভোগ , রাজশাহীর সিল্ক , পান
57. সিরাজগঞ্জ : পানিতোয়া, ধানসিঁড়ির দই , তাঁতের গামছা,শাড়ি ও লুঙ্গী , রাজাপুরের দই , বেলকুচির গুড়ের খুরমা , সলপের মাঠা
58. চাঁপাইনবাবগঞ্জ : আম , আখের গুড়, কালাইয়ের রুটি , শিবগঞ্জের চমচম ,
59. জয়পুরহাট : আলু, লতিরাজ কচুরলতি
60. বগুড়া : দই , মরিচ, কৃষিজ সবজি
61. নাটোর : কাঁচাগোল্লা , চাল, আম, আনারস
62. পাবনা : কাল জিরা , ঘি, গেঞ্জি, শাড়ি, লুঙ্গি , দেশী পেঁয়াজ
63. নওগাঁ : প্যারা সন্দেশ , চাল , আম
64. যশোর : খই , খেঁজুরের গুড় , ফুল, হাতের কাজের ড্রেস ও নকশী কাঁথা, মাছের রেনুপোনা
এর বাইরে আপনার জানা আরও কোন পণ্য থাকলে কমেন্টে লিখতে পারেন,আমরা আমাদের সংগ্রহে রাখবো।
01970220055
বিজনেস পোস্ট....
শুরু হউক ছোট থেকে স্বপ্নটা হউক বড়।।।।।
নতুন,পুরাতন এবং ক্ষুদ্র উদ্যোগতাদের জন্য......
নিজস্ব কোম্পানির প্রিন্টে ব্র্যান্ডেড প্লাস্টিক মেইলার পলিব্যাগ। এখন পাচ্ছেন আরও সাশ্রয়ী মূল্যে। ব্রান্ডিং হবে ব্রান্ড এর মত.....বদলে দিন আপনার ব্যবসায়ের ধরন...
মিনিমাম অর্ডার ১০০০ পিস
**Size Options **
৯ ইঞ্চি (Height) x ১১ ইঞ্চি (Width) + ২ ইঞ্চি (Flap)
১২ ইঞ্চি (Height) x ১৫ ইঞ্চি (Width) + ২ ইঞ্চি (Flap)
১০ ইঞ্চি (Height) x ১৩ ইঞ্চি (Width) + ২ ইঞ্চি (Flap)
১৪ ইঞ্চি (Height) x ১৭ ইঞ্চি (Width) + ২ ইঞ্চি (Flap)
অর্ডার করতে আমাদের ফেসবুকে মেসেজ করুন অথবা কল করুন 01970220055 (whats apppp/imo) এই নাম্বারে; অথবা ইমেইল করুন [email protected] অথবা চলে আসুন আমাদের অফিসে, চা খেতে খেতে আলোচনা করা যাবে ১৮৯ প্রেসিডেন্ট রোড,চাষাড়া নারায়ণগঞ্জ।
( বিঃদ্রঃ যত্রতত্র প্লাস্টিক ফেলবেন না। প্লাস্টিক ব্যাগ রিসাইকেল করুন আপনার নিকটবর্তী রিসাইকেল সেন্টারে। এ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য দিয়ে সহযোগিতায় আমরা পাশে আছি। )
🔴পাকা চুল কালো করে
🔴নতুন করে চুল পাকতে দেয়না
🔴সম্পুর্ন কেমিক্যাল মুক্ত তেল
🔴কলপ/ডাই/রং মিশানো না।
🔴চুল পরা বন্ধ করে ও চুলের গোড়া শক্ত করে।
🔴কোন রকমের সাইডএফেক্ট নেই
👉আসসালামু আলাইকুম।
👉আমাদের কাছে পাবেন টাটকা নদী ও সামুদ্রিক মাছ ও খাল বিলের মাছ।
👉আমরা ১০০% ফ্রেশ ও ফরমালিন মুক্ত মাছ দিয়ে থাকি।
👉আমরা কোন ফ্রোজেন মাছ সেল করি না আমরা ডেইলি অর্ডার এর মাছ ডেইলি জেলেদের কাছ থেকে নেই।
👉তাই বাসায় বসে অর্ডার করুন আমরা পৌছে দিব টাটকা মাছ আপনার বাসায় ।
👉আমাদের রেডি টু কুক সার্ভিস চালু হচ্ছে ১ সপ্তাহের মধ্যে ।
👉তাই আর দেরি না করে আজই অর্ডার করুন।
👉অর্ডার করতে আমাদের পেইজে ম্যাসেজ করুন।
👉অথবাঃ 01970220055
business post
কোন আম কখন পাবেন.........
বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পাকা আম। বাজার থেকে পাকা আম কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।
আমের রয়েছে অনেক জাত। অনেকেই জানি না তা কোন সময় বাজারে পাওয়া যায়। অনেক সময় আম কিনতে গেলে সন্দেহ হয়। আম আসলে পাকা কিনা।
এই সময়ে বেশিরভাগ আম ক্ষতিকর রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হয়ে থাকে। বাজারে আম কিনতে গেলে আম ওপরে দেখে বোঝার উপায় নেই পাকা নাকি কাঁচা।
আর কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো আম স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই কেমিক্যাল শরীরে গেলে ত্বকের ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, জরায়ুর ক্যান্সার, লিভার ও কিডনির সমস্যা, মস্তিষ্কের ক্ষতির মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।
পাকা আম চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে– বেশি চকচকে দেখায় এমন আম কিনবেন না। গাছপাকা আমের মিষ্টি গন্ধ থাকে।
পুষ্টিকর ভালো আম পেতে চাইলে ফলের মৌসুমের আগে কিনবেন না। আম খাওয়ার আগে কিছুক্ষণ পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
আসুন জেনে নিই আম পাড়ার সরকারিভাবে নির্ধারণ হওয়া তারিখ সমূহ-
১. সব প্রকার গুটি আম ১৫ মে
২. গোপালভোগ ২০ মে
৩. লক্ষণভোগ ২৫ মে
৪. রানিপছন্দ ২৫ মে
৫. হিমসাগর ২৮ মে
৬. ল্যাংড়া ৬ জুন
৭. আম্রপালি ১৫ জুন
৮. ফজলি ১৫ জুন
৯. আশ্বিনা ১০ জুন
১০. বায়ী আম-৪ ১০ জুলাই
স্বত্বাধিকারী : মামু'র বাজার.বিডি
কোন আম কখন পাবেন.........
বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পাকা আম। বাজার থেকে পাকা আম কেনার আগে কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।
আমের রয়েছে অনেক জাত। অনেকেই জানি না তা কোন সময় বাজারে পাওয়া যায়। অনেক সময় আম কিনতে গেলে সন্দেহ হয়। আম আসলে পাকা কিনা।
এই সময়ে বেশিরভাগ আম ক্ষতিকর রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হয়ে থাকে। বাজারে আম কিনতে গেলে আম ওপরে দেখে বোঝার উপায় নেই পাকা নাকি কাঁচা।
আর কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো আম স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই কেমিক্যাল শরীরে গেলে ত্বকের ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, জরায়ুর ক্যান্সার, লিভার ও কিডনির সমস্যা, মস্তিষ্কের ক্ষতির মতো মারাত্মক রোগ হতে পারে।
পাকা আম চেনার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে– বেশি চকচকে দেখায় এমন আম কিনবেন না। গাছপাকা আমের মিষ্টি গন্ধ থাকে।
পুষ্টিকর ভালো আম পেতে চাইলে ফলের মৌসুমের আগে কিনবেন না। আম খাওয়ার আগে কিছুক্ষণ পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন।
আসুন জেনে নিই আম পাড়ার সরকারিভাবে নির্ধারণ হওয়া তারিখ সমূহ-
১. সব প্রকার গুটি আম ১৫ মে
২. গোপালভোগ ২০ মে
৩. লক্ষণভোগ ২৫ মে
৪. রানিপছন্দ ২৫ মে
৫. হিমসাগর ২৮ মে
৬. ল্যাংড়া ৬ জুন
৭. আম্রপালি ১৫ জুন
৮. ফজলি ১৫ জুন
৯. আশ্বিনা ১০ জুন
১০. বায়ী আম-৪ ১০ জুলাই
স্বত্বাধিকারী : মামু'র বাজার.বিডি
business post
আম বিক্রয় করার জন্য প্রত্যেক জেলার প্রত্যেক থানা থেকে একজন করে বিক্রেতা প্রয়োজন 🥭🥭
আম বিক্রয় করতে পারবেন কোন রকম পুঁজি বিনিয়োগ না করে 10%-15% পর্যন্ত প্রফিটে ✅
এতে একদিকে যেমন বাড়তি আয় হবে অন্য দিকে তেমনি অভিজ্ঞতা বাড়বে ও অনেকের সাথে পরিচিতি বাড়বে 🔘🔘
আম রিসেল করতে পারবেন ছেলে ও মেয়ে উভয়েই ✅✅
সততা বজায় রেখে শুধু এই একটা সিজন ব্যবসা করে সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে শুরু করে দু-লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব বিনা পুঁজিতে । তবে অবশ্যই এটা যে যত বেশি বিক্রয় করতে পারে তার উপর নির্ভর করে ও করবে ☑️☑️
তাই ঘরে বসেই যারা বিনা পুঁজিতে আমের সিজনে আম বিক্রয় / ব্যবসা করতে চান তারা নিমোক্ত নাম্বারে সরাসরি ফোন দিয়ে সেলার হিসাবে নিয়োগ হয়ে ম্যাংগো ব্যবসা শুরু করে দিন । ম্যাংগো ডেলিভারি শুরু ২৫ মে থেকে এবং প্রি অর্ডার নেওয়া শুরু হবে আগামী ৬ই মে থেকে 🥭✅
যোগাযোগ : ⤵️
মামু'র বাজার.বিডি
01970220055 (উদ্যোগতা সবুজ)
বি:দ্র : যারা ব্যবসা করতে আগ্রহী শুধুমাত্র তারা সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়ে উপরিক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করে নিজ নিজ পার্টনারশিপ চূড়ান্ত করুন এবং শুরু করে দিন সিজনাল আম ব্যবসা । ধন্যবাদ 🥭🥭
✴✴✴ মাত্র 250 টাকা রেজিস্টেশন ফিতে অয়েস্টার মাশরুম চাষ প্রশিক্ষণ ?আজই যোগাযোগ করুন।
________________________________
#বেসিক কোর্স/প্রশিক্ষণ( #অনলাইন):
মেয়াদ শুধু ১ দিন 2 ঘন্টা
ফি 250 টাকা
#এডভান্স কোর্স/প্রশিক্ষণ ( #অফিস/খামার): #সারাদিন ব্যাপী ফি ১২৫০টাকা
#এডভান্স কোর্স/প্রশিক্ষণ(অনলাইন): মৃত্তিকা মাশরুম প্রতি #শণি+ #রবি+ #সোম বার(ব্যাচ ০১) এবং প্রতি #মংগল+ #বুধ+ #বৃ্হ:বার
(ব্যাচ নং ০২)
রাত 10.00 pm থেকে রাত 11.30pm আপনার প্রতিদিন অবসর ২ ঘন্টা করে মোট ৬ ঘন্টা #মাশরুম চাষ এর উপর ট্রেণিং করিয়ে থাকে,যা থেকে একজন উদ্যোক্তা খুব সহজে ঘরে বসে #মাশরুম চাষ শিখতে পারেন ।আর পরবর্তী ৪ টি শুক্রবার প্রতি সপ্তাহে ১ দিন ফলোআপ ক্লাস থাকবে(১ মাসে মোট ৭ টি ক্লাস)
✴✴✴অয়েস্টার মাশরুম চাষ এর প্রাথমিক পুঁজি :
মাত্র ৫০ পিস মাশরুম বীজ ২৫ টাকা দামের মোট ১২৫০ টাকা +খড় ১০০০ টাকা+পিপি পলি ৪০০ টাকার
+ সুতা/চট/ছালা/ পানি স্প্রে মেশিন/কাঠের গুড়া ১৫০০ টাকার +বিবিধ ৮৫০ টাকা মোট ৫০০০ টাকা বা তার চেয়ে কম বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করা যাবে...
✴✴✴ মাশরুম এর বীজ কোথায় পাবো এবং দাম ????
_________________________________________________
ভাল মানের বীজ আমাদের কাছে পাবেন প্রতি পিস।
৩০ পিস ৭৫০ টাকা
৫০ পিস ১২৫০ টাকা
সাথে কুরিয়ার +কার্টুন চার্জ এড হবে।
✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴✴
#ডিলারশীপ # ডিলারশীপ # ডিলারশীপ
মাশরুম পাইকারী দাম 200/220 টাকা
আজই যোগাযোগ করুন 01970220055 whatsapp/imo
থানা/জেলা ভিত্তিক সহজ শর্তে #ডিলারশীপ দেয়া হচ্ছে। জেলা/থানা ভিত্তিক কোম্পানীর টার্গেট প্রতিদিন ১০০ কেজি যা একজন ডিলারকে সাথে নিয়ে পূরন করা হবে। মাত্র ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা প্রাথমিক পুঁজি নিয়ে আপনি চাইলে প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ টাকা আয় করার চেস্টা করতে পারেন।
# # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # # #
যোগাযোগ:
হেড অফিস: মৃত্তিকা মাশরুম & এগ্রো বিডি
২০৭ /২ বি.বি রোড,নীচতলা, নারায়ণগঞ্জ সদর ।নারায়ণগঞ্জ
01970220055 imo/whatsapp
💥💥💥বেবি কাতান শাড়ী 💥💥
৮ হাত লম্বা ২ হাত বহর
(৫-৯ বছরের বেবিদের জন্য)
একদম রিজনেবল প্রাইজ এ দিবো 💥💥
বাসা বদল সার্ভিস ঢাকা এবং সারা বাংলাদেশ
বাসা-বাড়ি ও অফিস বদল নিয়ে চিন্তিত ???? বাসা-বাড়ি ও অফিস বদল এখন আর কোন চিন্তার বিষয় নয় । শুধু প্রয়োজন সঠিক ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠান, আর আপনার সচেতনতা । ঝামেলা বিহীন বাসা, অফিস , কর্পোরেট অফিস, ইন্ডাস্ট্রি , স্টোর রুম , গ্যারেজ , বিজনেস স্পেস বদলে আমরা সর্বদা প্রস্তুত । আমরা আপনাকে দিচ্ছি ঝামেলা বিহীন বদলের নিশ্চয়তা । আপনার ফার্ণিচার, ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী প্যাকিং করার জন্য আমাদের আছে অভিজ্ঞ প্যাকিং টিম । আপনার এসি, আই পি এস, জেনারেটর, লাইট, ফ্যান, টিভি, এলসিডি, এলইডি, মাইক্রোওয়েব, ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদি খোলা এবং ফিটিংস করার জন্য রয়েছে অভিজ্ঞ ইলেক্ট্রিশিয়ান এন্ড টেকনিশিয়ান । মালামাল পরিবহনে আমাদের আছে পরিবহন ব্যাবস্থা, আছে অভিজ্ঞ এবং দক্ষ কর্মী । আপনার মূল্যবান সময়ের কথা বিবেচনা করে আমরা দিনে / রাতে যে কোন সময় শিফটিং করে থাকি। তাহলে চিন্তা কেন?? ফোন উঠান আর ডায়াল করুন, আমাদের হটলাইনে 24*7 আপনার সেবায় নিয়োজিত ।
মোবাইলঃ 01797453800
#
# #
# # # #
# #
# #
# #
# #
# #
# #
# # # #
# #
# #
# #
১ লিটার মাত্র ১৪৫ টাকা
মামু'র বাজার.বিডি র নিজস্ব পণ্য। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা/থানায় ডিলার শীপ/ডিপু দেয়া হচ্ছে।আজই যোগাযোগ করুন।।।।।।
মামু'র বাজার.বিডি
২০৭ বি.বি রোড,নারায়নগঞ্জ
01970220055
বি:দ্র: তেল বিপণনকারী অফিসার নিয়োগ চলছে।
বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার/বস্তুর নাম..................................................
০১) নাটোর – —- কাঁচাগোল্লা, বনলতা সেন
০২) রাজশাহী – — আম, রাজশাহী সিল্ক শাড়ী
০৩) টাঙ্গাইল – —- চমচম, টাংগাইল শাড়ি
০৪) দিনাজপুর —- লিচু, কাটারিভোগ চাল, চিড়া, পাপড়
০৫) বগুড়া – —- দই
০৬) ঢাকা—— বেনারসী শাড়ি, বাকরখানি
০৭) কুমিল্লা —– রসমালাই, খদ্দর (খাদী)
০৮) চট্রগ্রাম —– মেজবান , শুটকি
০৯) খাগড়াছড়ি—- হলুদ
১০) বরিশাল —– আমড়া
১১) খুলনা —— সুন্দরবন, সন্দেশ, নারিকেল, গলদা চিংড়ি
১২) সিলেট – —- কমলালেবু, চা, সাতকড়ার আচার
১৩) নোয়াখালী—- নারকেল নাড়, ম্যাড়া পিঠা (?)
১৪) রংপুর – —– তামাক, ইক্ষু
১৫) গাইবান্ধা – — রসমঞ্জরী
১৬) চাঁপাইনবাবগঞ্জ — আম, শিবগঞ্জের চমচম, কলাইয়ের রুটি
১৭) পাবনা – —- -ঘি, লুঙ্গি, পাগলাগারদ
১৮) সিরাজগঞ্জ – — পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই
১৯) গাজীপুর – —- কাঁঠাল, পেয়ারা
২০) ময়মনসিংহ – — মুক্তা-গাছার মন্ডা
২১) কিশোরগঞ্জ – — বালিশ মিষ্টি
২২) জামালপুর – — ছানার পোলাও, ছানার পায়েস
২৩) শেরপুর – —- – ছানার পায়েস, ছানার চপ
২৪) মুন্সীগঞ্জ—— ভাগ্যকুলের মিষ্টি
২৫) নেত্রকোনা —- – বালিশ মিষ্টি
২৬) ফরিদপুর – — খেজুরের গুড়
২৭) রাজবাড়ী —- – চমচম, খেজুরের গুড়
২৮) মাদারীপুর —- খেজুর গুড়, রসগোল্লা
২৯) সাতক্ষীরা – —- সন্দেশ
৩০) বাগেরহাট —–চিংড়ি, ষাটগম্বুজ মসজিদ, সুপারি
৩১) যশোর – —– খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি
৩২) মাগুরা – —– রসমালাই
৩৩) নড়াইল —– পেড়ো সন্দেশ, খেজুর গুড়, খেজুর রস
৩৪) কুষ্টিয়া – —- তিলের খাজা, কুলফি আইসক্রিম
৩৫) মেহেরপুর – — মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব
৩৬) চুয়াডাঙ্গা —– পান, তামাক, ভুট্টা
৩৭) ঝালকাঠি —– লবন, আটা
৩৮) ভোলা —— নারিকেল, মহিষের দুধের দই
৩৯) পটুয়াখালী —- কুয়াকাটা
৪০) পিরোজপুর —– পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, আমড়া
৪১) নরসিংদী—— সাগর কলা, ফুল পিঠা,
৪২) নারায়নগঞ্জ- — তাঁত
৪৩) নওগাঁ – —– চাল, সন্দেশ
৪৪) মানিকগঞ্জ—– খেজুর গুড়
৪৫) রাঙ্গামাটি—– আনারস, কাঠাল, কলা
৪৬) কক্সবাজার —- মিষ্টিপান
৪৭) বান্দরবান—– হিল জুস, তামাক
৪৮) ফেনী —— মহিশের দুধের ঘি, সেগুন কাঠ, খন্ডলের মিষ্টি
৪৯) লক্ষীপুর —— সুপারি
৫০) চাঁদপুর —— ইলিশ
৫১) ব্রাহ্মণবাড়িয়া—- তালের বড়া, ছানামুখী,রসমালাই
৫২) মৌলভিবাজার — ম্যানেজার স্টোরের রসগোল্লা
মাশরুম চাষ – কিভাবে সহজেই উপার্জনের রাস্তা তৈরি করবেন?
আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে বাড়ির আনাচে-কানাচে ছায়াযুক্ত স্যাঁতসেঁতে জায়গায় কিংবা স্তূপীকৃত গোবর রাখার স্থানে ছাতার আকৃতির সাদা রংয়ের এক ধরনের ছত্রাক জন্মাতে দেখা যায়। একে আমরা ব্যাঙের ছাতা বলে অভিহিত করে থাকি। একসময় মাশরুমকে ব্যাঙের ছাতা বলে কত হাসাহাসিই না করেছি আমরা। সেই মাশরুম আজ হয়ে গেছে অর্থকরী সবজি।
তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, আগাছার মতো যত্রতত্র গজিয়ে ওঠা সব ছত্রাক খাবার উপযোগী নয়। অনুরূপ দেখতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষের মাধ্যমে যে ব্যাঙের ছাতা উত্পাদিত হয়, তা অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং বর্তমানে বিশ্বে সবজি হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। আমরা যাকে ব্যাঙের ছাতা হিসেবে চিনি একে ইংরেজিতে বলা হয় ‘মাশরুম’। মাশরুমের চাষ এবং এর ব্যবহার আমাদের দেশে এখনও তেমন প্রসার ঘটেনি।
তবে আশার কথা হল দেরিতে হলেও অনেক তরুন উদ্যোক্তা এখন বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ শুরু করছে।আমাদের দেশে এখনো মূলত চায়নিজ রেস্টুরেন্টগুলোতে মাশরুম স্যুপ একটি উপাদেয় খাবার হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। তবে আমি আগে প্রায়ই মতিঝিলে আফতাব গ্রুপের উলটা দিকে রাস্তার পাশে একটা টং টাইপের দোকানে সিংগারার মত মাশরুম খেতাম। তবে জানা নেই এখনো তারা মাশরুম বিক্রি করে কিনা।
পৃথিবীর বহু দেশে স্যুপ ছাড়াও এটা অন্যান্য সবজির মতো খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। মাশরুম একদিকে যেমন অত্যন্ত কম সময়ে উত্পাদিত হয়, তেমনি এগুলো রান্না করতেও সময় কম লাগে। আশ্চর্য্য হলেও সত্য মাত্র তিন-চার মিনিটেই মাশরুম সিদ্ধ হয়ে যায়।
পৃথিবীর সর্বত্র এই ছত্রাক সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। গ্রিক, রোমান ও চীনারা মাশরুমকে দেবতার খাবার হিসেবে মনে করেন। প্রাচীন দেব-দেবীদের এটি দিয়ে পুজো দেওয়া হতো। জানা যায় যে, রাজা-মহারাজাদেরও মাশরুম উপহার হিসেবে পাঠানো হতো। যেকোনো সবজির চেয়ে এর খাদ্যগুণ বেশি। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন আছে। সুস্বাদু এই খাবারের স্বাদ অনেকটা মাংসের মতো। মাশরুম দাঁত ও হাড়ের গঠনে বিশেষ উপযোগী। রক্তহীনতা, বেরিবেরি ও হূদরোগ প্রতিরোধে এবং বহুমূত্র রোগে বিশেষ কার্যকরী। প্রায় তিন লাখ ছত্রাকের মধ্য থেকে মাত্র ১০ প্রজাতির ছত্রাক খাওয়ার উপযোগী।
মাশরুম পরিচিত
মাশরুম হলো এক ধরণের খাবারযোগ্য মৃতজীবী ছত্রাকের ফলন্ত অংগ। এগুলো মূলত Basidiomycetes অথবা Ascomycetes শ্রেণীর অন্তরগত ছত্রাক। মাশরুম একপ্রকার অপুষ্পক উদ্ভিদ। এটি ছত্রাকের বা ইউমাইসেটিসের অন্তর্ভুক্ত । এতে সবুজ কণা (Chlorophyll) নাই বিধায় সবুজ কণাযুক্ত উদ্ভিদের মতো নিজের খাদ্য নিজে প্রস্তুত করতে পারে না। সে কারণে খাদ্যের জন্য এরা প্রাণীজ বা উদ্ভিজ বস্তুর ওপর নির্ভরশীল।
মাশরুম ব্যাঙের ছাতার মতো এক ধরণের ছত্রাক জাতীয় গাছ। মাশরুম ও ব্যাঙের ছাতা দেখতে একই রকম হলেও এদের মাঝে অনেক পার্থক্য আছে। প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্ম নেওয়া কোন কোন মাশরুম বিষাক্ত হয় এবং সেগুলো খাওয়া যায় না। সূর্যের আলোয় প্রাকৃতিকভাবে খুব বেশি মাশরুম জন্মাতে পারে না তাই প্রাকৃতিক উপায়ে খাবারের জন্য বেশি করে মাশরুম পাওয়া যায় না।
পৃথিবীতে প্রায় ৩ লাখ প্রজাতির মাশরুম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার প্রজাতি খাওয়ার অযোগ্য। আনুমানিক ১০ হাজার প্রজাতির মাশরুমের ওপর গবেষণা চলছে। সব ধরনের ছত্রাকই মাশরুম না। শুধুমাত্র খাওয়ার উপযোগী ছত্রাকই মাশরুম। অর্থাৎ সকল মাশরুমই ছত্রাক কিন্তু সকল ছত্রাক মাশরুম নয়।
পৃথিবীতে ৩ লক্ষ্য প্রজাতির ছত্রাকের সন্ধান পাওয়া গেলেও এ পর্যন্ত মাত্র ২০০ প্রজাতির খাওয়ার উপযোগী ছত্রাক তথা মাশরুমের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৩০ টি প্রজাতি বানিজ্যিক ভিত্তিতে এবং ১০ টি ইন্ডাট্রিয়াল স্কেলে চাষ করা যাবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। বলে রাখা প্রয়োজন প্রতিটি প্রজাতিরই আবার অসংখ্য চাষ উপযোগী স্ট্রেইন (বর্ন) রয়েছে। বর্তমানে জাতীয় মাশরুম উন্নয়ন ও সম্প্রসারন কেন্দ্রে ১৫৭ টি চাষ উপযোগী মাশরুমের স্ট্রেইন রয়েছে।
মাশরুমের গঠন
ছত্রাককে উঁচু ও নিচু এই দুটি স্তর ভাগ করতে পারি , মাশরুম উঁচু স্তরের ছত্রাক এবংএটি ব্যাসিডিউমাইসেটিস শ্রেনীর অন্তর্ভূক্ত, যাতে যৌন স্পোর হয়। ক্যারিওগ্যামী (Karyogamy) ও মিওসিসের (meosis) ফলশ্রুতিতে এই স্পোর উৎপন্ন হয় এবং এগুলো এক নিউক্লিয়েট বিশিষ্ট এবং হ্যাপলয়েড (Haploid)|
ব্যাসিডিওমাইসেটিস ছাড়াও এসকোমাইসেটিস শ্রেণীর অন্তর্গত কিছু মাশরুম রয়েছে এগুলো স্পঞ্জ মাশরুম বা মোরেল (morels) নামে পরিচিতি। এক্ষেত্রেও যৌন স্পোর হয় তবে তা বেসিডিও স্পোর নয়, তা এসকোস্পোর (ascospore) নামে পরিচিতি। স্পঞ্জ মাশরুমও খাবারযোগ্য।
আমরা ছাতার মতো মাশরুমের যে অংশটি দেখতে পাই এটিকে ছত্রাকের ফ্রুটিং বডি (fruiting body) বলা হয়। যেহেতু মাশরুম চাষ এবং আনুষাংগিক বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করব তাই মাশরুমের গঠন সম্পর্কেও বলা হচ্ছে। মাশরুমের ফ্রুটিং বডি বা আহারযোগ্য অংশটি সাধারণতভাবে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
১। টুপী বা পিলিয়াস (Pilius)
২। জিল (gills) বা ল্যামেল্যা (lamellae)
৩। আবরণ বা ভেইল এনুলাস (veil annulus)
৪। দন্ড বা স্টাইপ (stipe)
টুপী (Pilius)
টুপী বা পিলিয়াস অনেকটা ছাতার আকৃতি বিশিষ্ট। এটি সাধারণত: মাংশ (fleshy) এবং পুরু হয়। জাতভেদে টুপী বিভিন্ন আকৃতি, মাপ ও বর্ণের হয়।
জিল (gills)
জিলাস বা ল্যমেলা মাশরুমের টুপীর নীচের অংশ। এর মধ্যে বংশবিস্তারের অতি প্রয়োজনীয় স্পোর (spore) থাকে। জাত ভেদে স্পোরের রং নানা রকমের হয়ে থাকে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে রংয়ের পরিবর্তন হয়ে থাকে । জিল এক ধরণের অসংখ্যা সমান্তরাল সুতো দিয়ে তৈরী এবং এরই মধ্যে গদাকৃতির কোষের শীর্ষে বেসিডিওস্পোর থাকে।
স্পোরগুলো খালি চোখে দেখা যায় না তবে অনেকগুলো স্পোরকে একত্রে ধুলোর মতো মনে হয়। স্পোরগুলো ঝরে পড়লে তা বাতাসে অন্যত্র নিতে হয় । অনুকুল পরিবেশে স্পোরগুলো গজায়। উচ্চবর্ণের উদ্ভিদও যেমন বীজ থাকে, মাশরুমের তেমনি থাকে স্পোর।
মাশরুমের স্পোর থেকে সুতোর মত এক ধরণের দন্ড জন্ম নেয়। এগুলোকে হাইফা (hypha) বলা হয়। অনেকগুলো হাইফাকো একত্রে মাইসেলিয়াম বলে। মাইসেলিয়াম বৃদ্ধি পেয়ে দীর্ঘায়িত হয় এবং খাদ্যবস্তু সংগ্রহ করে। হাইফাই ছত্রাকের মূল কাঠামো।
আবরণ (veil )
মাশরুমের সদ্যোজাত ফ্রুটিং বডির জিল (gills) এক ধরণের কোষেকলা দিয়ে আবৃত থাকে যা টুপীর (Pilius) প্রান্ত থেকে দন্ড পর্যন্ত বিস্তৃত। এই কোষকলাকে আবরণ বা veil বলা হয়। ধীরে ধীরে ফ্রুটিং বডির বৃদ্ধি হতে থাকলে টুপীর দিককার আবরণ ছিড়ে যায় এবং এর কিছু অংশ টুপীর প্রান্তভাগ সংলগ্ন থাকে অন্য অংশ দন্ডের (stipe) চারিদিকে আংটির মতো থাকে এটিকে এনুলাস বলা হয়।
দন্ড (stipe or stalk)
টুপী বা (Pilius) কে এই দন্ডই (stipe) ধারণ করে রাখে। এই দন্ডটি সাধারণভাবে টুপীর মাঝামাঝি থাকে। কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষ এটি একপাশেও থাকতে পারে। দন্ডটির ভেতরের অংশ ভরাট কিংবা ফাঁপা থাকতে পারে। দন্ডটির সর্বাংশ একই ধরণের পরিধি বিশিষ্ট হতে পারে কিংবা মধ্যম বা শেষ প্রান্ত কিছুটা ফুলে থাকতে পারে।
মাশরুম চাষ আদ্যোপান্ত
যে কোনো সমান জায়গায় কম আলোয় মাশরুম চাষ করা যায়। বীজ বোনার পাঁচ-সাত দিনের মধ্যেই মাশরুমের ফলন হয়। আট থেকে দশ হাজার বীজ থেকে দৈনিক প্রায় ১৫-১৮ কেজি মাশরুম পাওয়া যায়। তাই বাড়তি আয়ের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিতে পারেন মাশরুম চাষ।
চাষের উপযোগী স্থান
মাশরুম খোলা জায়গায় চাষ করা যায় না। তাই এর জন্য আবাদী জমির প্রয়োজন হয় না। মাশরুম চাষ করার জন্য ছায়াযুক্ত জায়গায় ছন বা বাঁশের চালা দিয়ে ঘর তৈরি করতে হয়। মাটির দেওয়াল দিয়েও ঘর তৈরি করা যায়। আবার বাঁশের বেড়াও দেওয়া যায়। ঘরের ভেতর যাতে আলো ঢুকতে না পারে সেজন্য বাঁশের বেড়ায় মাটি লেপে দিতে হয়।
মাশরুম চাষ কিভাবে করা যায়, চাষ করার জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে কিনা, এক বিঘা জমির উৎপাদন খরচ, এর পুষ্টিমান এবং সর্বোপরি এর মাধ্যমে কিভাবে বাড়তি আয় করা সম্ভব, সেই বিষয় সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
শুরু করাই হল প্রথম সাফল্য !
কিছু করব করব করেও সহজে শুরু করা হয়ে উঠে না। তাই শুরু করাটাই হল একটু বড় সাফল্য। যেভাবে শুরু করবেন মাশরুম চাষের জন্য সবার আগে প্রয়োজন কোন খামারে বা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জানতে পারবেন মাশরুমের বাজার সম্ভাবনা, চাষাবাদ, সংগ্রহ, সংরক্ষণ প্রণালি, বাজারজাতকরণসহ অন্যান্য বিষয়াবলী। প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর দরকার পড়বে মূলধনের । পরিকল্পনা ঠিক করতে হবে কী পরিমাণ ও কতটুকু জায়গায় চাষ করবেন। এরপর আসবে চাষের খরচ, স্থান নির্বাচন, প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ, বীজ সংগ্রহ ইত্যাদি।
বাজার সম্ভাবনা
আমাদের দেশের বড় বড় শহরগুলোর বিভিন্ন হোটেল ও চাইনিজ হোটেলগুলোতে মাশরুমের চাহিদা আছে। তাই আপাত দৃষ্টিতে মাশরুমের বাজার মূলত শহরে গড়ে উঠেছে। এছাড়া বিদেশে মাশরুমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। চাইলে মাশরুম শুকিয়েও বিক্রি করতে পারেন। এজন্য যেসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি বিদেশে সবজি ও কাঁচামাল পাঠায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে মাশরুম বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব।
চেইন শপগুলো মাশরুমের উল্লেখ্যযোগ্য ক্রেতা। বিভিন্ন চেইন শপ যেমন আগোরা, নন্দন, স্বপ্ন, মিনাবাজারে প্রচুর মাশরুম বিক্রি হয়। উত্পাদনকারীরা প্যাকেটজাত করে সরাসরি চেইন শপগুলোতে পাইকারি দরে সরবরাহ করে থাকেন । এ ছাড়া বিভিন্ন চায়নিজ রেস্তোরা, ফাস্টফুড খাবারের দোকান এবং রাস্তার ধারে মুখরোচক বিভিন্ন খাবারের দোকানে মাশরুম বিক্রি করা যায়।
অনেক ক্রেতা সরাসরি খামারে এসেও মাশরুম কেনেন। সাধারনত তিন ভাবে মাশরুম বিক্রি হয়- ফ্রেশ বা কাঁচা মাশরুম, শুকনা মাশরুম এবং পাউডার মাশরুম। কাঁচা মাশরুম ১০০ গ্রাম প্যাকেট হিসেবে ২০-২৬ টাকা, শুকনা ১০০ গ্রাম ১৭০-১৮৫ টাকা এবং পাউডার ১০০ গ্রাম হিসেবে ১৭০-১৮৫ টাকায় বিক্রি হয়।
কম সময়ে দ্রুত ফলন
প্রয়োজনীয় সব কিছুর বন্দোবস্ত করার পরে বীজ বুনার পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে প্রথম ফলন পাওয়া যাবে। প্রতিটি বীজ থেকে তিন-চার দিন অন্তর অন্তর মাশরুম পাওয়া যায়। প্রতিটি বীজ থেকে সাধারনত দু-তিন মাস পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। এভাবে প্রাথমিক অবস্থায় আট থেকে দশ হাজার বীজ থেকে দৈনিক ১৫-১৮ কেজি পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়। তবে বীজ পুরাতন হয়ে গেলে ধীরে ধীরে ফলন কমতে থাকে। সে সময় নতুন বীজ বপন করে ফলন আবার বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।
ঝুঁকি
যে কোন কাজেই কম বেশি রিস্ক থাকে। তেমনি মাশরুম চাষেও আপনাকে রিস্ক মোকাবেলা করতে হবে। সঠিক পদ্ধতিতে উৎপাদন করতে না পারলে ঝুঁকির পরিমাণ বেড়ে যায়। সঠিক তাপমাত্রার অভাব ছাড়াও বিভিন্ন পোকামাকড় যেমন- তেলাপোকা, মাছি, ইঁদুর, মাকড়সা ইত্যাদি আক্রমণের শঙ্কা আছে। এসব ক্ষতিকর পোকামাকড়কে সঠিক পদ্ধতিতে প্রতিকার করতে হবে।
প্রশিক্ষণ নেওয়া
মাশরুম চাষের উল্লেখযোগ্য একটি কাজ হল নিজেকে প্রশিক্ষিত করে তোলা । হুট করে কেউ চাইলেই কিন্ত মাশরুম চাষে নেমে পড়তে পারবে না। সে জন্যে তার দরকার প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা। সরকারিভাবে জাতীয় মাশরুম উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ কেন্দ্র বিনা খরচে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
এখানে প্রশিক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণার্থীকে আগে থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এই প্রশিক্ষণ প্রকল্পের মেয়াদ তিন দিন পর্যন্ত। এখানে প্রশিক্ষণার্থীদের সরকারিভাবে সার্টিফিকেট প্রদানের মাধ্যমে কিভাবে মাশরুম চাষ করা যায়, কিভাবে বিপণন করা যায়, মাশরুম চাষের সমস্যা সুবিধা ইত্যাদি বিষয়ে হাতে-কলমে শিক্ষা প্রদান করে থাকে।
বিভিন্ন জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মাশরুম চাষের জন্য বিভিন্ন কারিগরি সহায়তা করে থাকে। আর প্রশিক্ষণের জন্য বেসরকারি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান এবং খামার তো রয়েছেই। সরকারিভাবে এই প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা অধিক সময় না হওয়ায় বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও মাশরুম চাষের ওপর হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে ঢাকার মৌচাকে মুকুল টাওয়ারে ‘হিউম্যান ওয়েলফেয়ার এন্ড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, সাভার বাসস্ট্যান্ডে পুরাতন কাস্টমস অফিসের পাশে ‘শেফা মাশরুম’ ইত্যাদি অন্যতম।
মাশরুম প্রশিক্ষণ
বাংলাদেশ সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আওতায় ঢাকা জেলার সাভারে অবস্থিত ‘মাশরুম চাষ কেন্দ্র’ রয়েছে। আপনি চাইলে এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশের নানা স্থানে ‘‘মাশরুম চাষ কেন্দ্রের’’ ১৬টি শাখা আছে। মাশরুম চাষ করে ব্যবসা করার জন্য এসব মাশরুম চাষ কেন্দ্র থেকে সুবিধা জনক স্থান থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতে পারেন।
এছাড়া মাশরুম চাষ সম্পর্কে বাজারে অনেক বই পাবেন । এসব বই সংগ্রহ করুন। বই পড়ার মাধ্যমেও মাশরুম চাষ সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে। এছাড়া অভিজ্ঞ কারও কাছ থেকে মাশরুম চাষের বিস্তারিত জেনে নিলে চাষ করতে সুবিধা হবে এবং উন্নতমানের মাশরুম পাওয়া সম্ভব হবে।
যোগাযোগ
মৃত্তিকা মাশরুম
01970220055
প্রয়োজনীয় মূলধন
খুব অল্প পুঁজিতেই মাশরুমের চাষাবাদ শুরু কররে পারবেন। মাশরুম চাষ করার জন্য ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা দিয়েই শুরু করতে পারেন । যদি ব্যক্তিগত পূঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের (এনজিও) সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি ও বেসরকারি ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও) শর্ত সাপেক্ষে নান ধরনের ঋণ দিয়ে থাকে।
আয়-ব্যয় ও লাভের হিসাব
অয়েস্টার মাশরুমের পাপড়ি বেশি ছড়ানোর আগেই তুলে গোড়া থেকে সামান্য কেটে ফেলতে হবে। কারন যখন ব্যাঙের ছাতার মত হবে তখন সেটি আর খাওয়া যাবে না। পলি প্রোপাইলিনের প্যাকেটে কয়েকটা ছিদ্র করে এর মধ্যে মাশরুমগুলো ভার মুখ বন্ধ করে এই প্যাকেট বাজারজাত করতে হবে। প্রতিটি বীজ বা স্পন থেকে প্রায় ২০০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া যায়। সুতরাং ২০০টি বীজ বা স্পন থেকে প্রায় ৪০ কেজি মাশরুম পাওয়া সম্ভব হবে। বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি মাশরুমের দাম প্রায় ১২০ টাকা।
৪০ কেজির দাম ৪৮০০ টাকা
কাঁচামাল ও অন্যান্য খরচ প্রায় ২৫০০ টাকা
মোট লাভ ২৩০০ টাকা
অয়েস্টার মাশরুম চাষ পদ্ধতিঃ অয়েস্টার মাশরুম বীজ বা স্পোর ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ জোগাড় করে মাশরুম চাষ শুরু করা যাবে। ধাপে ধাপে মাশরুম চাষ করতে হয়।
১ম পদ্ধতিঃ
১। মাশরুম চাষ কেন্দ্র থেকে মাশরুমের বীজ বা স্পোর প্যাকেট সংগ্রহ করুন । বীজ বা স্পনের দুই পাশে কিছুটা গোল করে কেটে চেঁছে নিন।
২। মাশরুমের প্যাকেট পানিতে ৩০ মিনিটের সময়ের মত ডুবিয়ে রাখতে হবে। ৩০ মিনিট পরে পানি থেকে মাশরুমের প্যাকেট উঠিয়ে নিতে হবে।
৩। অতিরিক্ত পানি ঝরানোর জন্য মাশরুমের প্যাকেট ৫ থেকে ১০ মিনিট উপুড় করে রাখতে হবে। পানি ঝরে গেলে ঘরের নির্ধারিত জায়গায় রেখে দিতে হবে। প্রতিদিন এর উপর তিন থেকে চারবার করে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৪। সাধারণত ৩ থেকে ৪ দিন পর কাটা জায়গা থেকে অঙ্কুর গজায়। অঙ্কুর গজানোর পর মাঝে মাঝে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
৫। খাওয়ার উপযোগী মাশরুম উৎপন্ন হতে ৫ বা ৬ দিন সময় লাগে। খাবার উপযোগী মাশরুম উৎপন্ন হলে তা গোড়া থেকে তুলে নিতে হবে।
৬। বীজের যে জায়গা কাটা হয়েছিল তা ব্লেড দিয়ে একটু চেঁছে দিতে হবে। এই বীজ থেকে আবার মাশরুম গজাবে।
৭। একটা আধা কেজি ওজনের বীজ বা স্পন প্যাকেট থেকে ৩-৪ বার মাশরুম পাওয়া যায়। এতে মোট ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া যাবে।
২য় পদ্ধতিঃ
১। মাশরুম চাষ কেন্দ্র থেকে বীজ বা স্পন সংগ্রহ করতে হবে। এক কেজি ওজনের একটি বীজের পলিথিন খুলে ভিতরের কম্পোষ্ট গুঁড়ো করে নিতে হবে।
২। দুই কেজি পরিমাণ ধানের পরিষ্কার ও শুকনো খড় সংগ্রহ করতে হবে। খড়গুলোকে এক ইঞ্চি মাপে কেটে টুকরা করতে হবে।
৩। পরিমাণ মতো পানি ফুটিয়ে নিতে হবে। খড়গুলো জীবাণুমুক্ত করার জন্য ফুটন্ত পানিতে খড়ের টুকরোগুলো এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
৪। খড়গুলো পানি থেকে তুলে চিপে পানি শূন্য করে একটি পাত্রে রাখতে হবে।
৫। পাঁচটি পলিব্যাগ নিয়ে পলিব্যাগের ভেতরে প্রথমে কিছু খড় বিছিয়ে নিতে হবে। খড়ের উপর মাশরুম বীজের গুঁড়ো দিতে হবে। এভাবে একটি পলিব্যাগে চার স্তরে খড় আর মাশরুম বীজের গুঁড়ো বিছিয়ে দিতে হবে। শেষ স্তরে আবার খড় বিছিয়ে দিতে হবে।৬। খড় বিছানো শেষ হলে খুব শক্ত করে পলিব্যাগ বাঁধতে হবে। এভাবে প্রতিটি পলিব্যাগ বাঁধতে হবে।
৭। পলিব্যাগের চার দিকে ১০-১২টি ছিদ্র করতে হবে। এরপর ব্যাগগুলোকে বীজে পরিণত হওয়ার জন্য ১৫-১৮ দিন রেখে দিতে হবে।
৮। ১৫-১৮ দিন পরে পলিব্যাগগুলো খুলে বীজের দলাগুলো বের করে নিতে হবে।
৯। প্রতিটি বীজের দলা শিকায় করে ঝুলিয়ে রাখতে হবে এবং প্রতিদিন ৪-৫ বার করে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
১০। ৩-৪ দিন পর চারদিক দিয়ে মাশরুমের অঙ্কুর গজাতে শুরু করবে। ৪-৬ দিন পর খাওয়ার উপযোগী মাশরুম গোড়া থেকে তুলে নিতে হবে।
১১। এভাবে মাশরুম চাষে লাভ বেশি হবে। কারণ প্রতিটি পলিব্যাগ থেকে প্রায় আধা কেজি মাশরুম পাওয়া যাবে। সুতরাং পাঁচটি ব্যাগ থেকে প্রায় আড়াই কেজি মাশরুম উৎপন্ন হবে।
সাবধানতাঃ
১। বীজ বা স্পনে কোনভাবেই সূর্যের আলো পড়তে দেওয়া যাবে না। সবসময় ঘরটি ঠান্ডা রাখতে হবে। খুব বেশি গরম পড়লে ঘরের চারদিকে বস্তা ঝুলিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
২। মাশরুম ঘর ও ঘরের বাইরের চারদিক সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। অপরিচ্ছন্ন জায়গায় মাশরুম ফ্লাই নামের পোকা মাশরুমের ক্ষতি করে।
৩। কীটনাশক ব্যবহার করা যাবে না।
অয়েস্টার মাশরুমের পাপড়ি বেশি ছড়ানোর আগেই তুলে গোড়া থেকে সামান্য কেটে ফেলতে হবে। পলি প্রোপাইলিনের প্যাকেটে কয়েকটা ছিদ্র করে এর মধ্যে মাশরুমগুলো ভার মুখ বন্ধ করে এই প্যাকেট বাজারজাত করতে হবে। প্রতিটি বীজ বা স্পন থেকে প্রায় ২০০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া যায়। সুতরাং ২০০টি বীজ বা স্পন থেকে প্রায় ৪০ কেজি মাশরুম পাওয়া সম্ভব হবে।
মাশরুমের পরিচর্যা
১. মাশরুম বেডে বীজ বপনের পর থেকে গজানোর আগ পর্যন্ত তাপমাত্রা ৩৫-৪০ সে.এর মধ্যে রাখতে হবে এবং মাশরুম গজাতে শুরু করলে তাপমাত্রা ৩০-৩৫ সে.এর মধ্যে রাখতে হবে।
২. পলিথিন দ্বারা ভালোভাবে ঢেকে তাপ বাড়ানো এবং খুলে দিয়ে তাপ কমানো যায়। কাজেই অবস্থার প্রেক্ষিতে তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
৩. মাশরুম বেডকে পোকা-মাকড় ও জীব-জন্তুর উপদ্রব থেকে রক্ষা করতে হবে।
৪. মাশরুম বেড সব সময় ভেজা থাকা দরকার। বেডের উপরিভাগ শুকিয়ে গেলে মাঝে মাঝে হালকাভাবে পানি ছিটিয়ে আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন
মাশরুমে মাছির প্রকোপ দেখা দিতে পারে। এজন্য ম্যালাথিয়ন (০.১%) স্প্রে করা যেতে পারে। এছাড়া ফর্মালিডিহাইডে (৪%) তুলা ভিজিয়ে সানস্ট্রেটে ঘসে দিলে সবুজ বাদামী বা নীল মোল্ড দূর হবে।
মাশরুম সংগ্রহ
মাশরুম বেডে বীজ বপনের ১০-১৫ দিনের মধ্যে আলপিনের মাথার আকারে মাশরুম গজানোর লক্ষণ দেখা যায়। মাত্র ২ দিনের মধ্যে এ অবস্থা পেরিয়ে মাশরুম দেশীয় মুরগির ডিমের আকার ধারণ করে। এ অবস্থা মাশরুম সংগ্রহের উপযুক্ত সময়। সংগ্রহে বিলম্ব হলে মাশরুম ছাতার মতো হয়ে ফুটে যায় এবং এর স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কাজেই সময়মত মাশরুম সংগ্রহ করা আবশ্যক। একটা বেড থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত দফায় দফায় মাশরুম সংগ্রহ করা যায়। মাশরুম সংগ্রহ শেষ হলে বেডের সব আবর্জনা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে সেখানে পরের বারের জন্য মাশরুম চাষের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।
মাশরুম সংরক্ষণ
* মাশরুম তাজা অবস্থায় খাওয়া উত্তম।
* পলিথিন ব্যাগে সাধারণভাবে মাশরুম ১০-১৫ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে।
* রিফ্রিজারেটরে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত মাশরুম অনায়াসে সংরক্ষণ করা যায়।
* রোদে শুকিয়ে নিয়ে মাশরুম দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়।
* রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় ছোট ছোট টিনে বহুদিন ধরে সংরক্ষণ করে খাওয়া চলে
মাশরুম বিপণন
মাশরুম চাষের পাশাপাশি মাশরুম বিপণন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে বিপণন করতে না পারলে মাশরুম থেকে অধিক পরিমাণ লাভ করা সম্ভব নয়। এজন্য চাষের পাশাপাশি বিপণন বা মার্কেটিং পদ্ধতিটিও ভালোভাবে জানা প্রয়োজন। মাশরুম কোথায় কোথায় বিক্রি করা যায়।
কোথায় বিক্রি করলে লাভ বেশি এগুলো জানা প্রয়োজন। সাধারণত বিভিন্ন হোটেলে মাশরুম বিক্রি করা যায়। এছাড়া বড় বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোর যেমন_ আগোরা, নন্দন, মিনা বাজার ইত্যাদি জায়গায় ভালো ও অধিক পরিমাণে মাশরুম সরবরাহ করতে পারলে বিক্রির সুযোগ আছে।
খোলাবাজারে নিজ উদ্যোগেও মাশরুম বিক্রি করা সম্ভব। সাধারণত বাজারে প্রতিকেজি মাশরুম ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়ে থাকে। যদি কোনো কারণে কখনো মাশরুম বিক্রি করা না যায়, সেক্ষেত্রে মাশরুম শুকিয়ে রাখা সম্ভব। এটাকে ড্রাই মাশরুম বলে।
বাজারে ড্রাই মাশরুমের দাম কেজিপ্রতি ১,০০০-১,২০০ টাকা। ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজালে আবার কাঁচা মাশরুমের মতো হয়ে যায়। বিক্রির অসুবিধা হলে মাশরুম সংরক্ষণ করা সম্ভব বলেই এটা একটি লাভজনক ব্যবসা। কোনো সুখ্যাত প্রতিষ্ঠানে মাশরুম সরবরাহ করতে হলে দুটি বিষয় ভালো করে মনে রাখতে হবে। একটি দ্রব্যের মান ও অপরটি দ্রব্যের উৎপাদনের পরিমাণ।
যখন ভালো মানের মাশরুমের চাহিদা তৈরি হবে তখন প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান তা অধিক পরিমাণে আশা করবে। একজন ক্ষুদ্র মাশরুম চাষির পক্ষে যা পূরণ করা কষ্টকর। এ জন্যই কিছুসংখ্যক লোক মিলেমিশে চাষাবাদ করতে পারলে অধিক পরিমাণ মাশরুম সরবরাহ করা সম্ভব।
শেষ কথাঃ
মাশরুম চাষ আমাদের দেশের জন্য একটি সম্ভাবনাময় উৎপাদন খাত। সরকার সঠিকভাবে মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে মাশরুম চাষ একটি অন্যতম সাফল্যজনক খাতে পরিণত হবে বলে আশা করা যায় । মাশরুম চাষের মাধ্যমে হাজার হাজার বেকার নারী-পুরুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে বলে প্রত্যাশা করা যায়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মাশরুম চাষের দিকে নজর দিলে সম্ভাবনাময় মাশরুম চাষ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে এটাই সবার প্রত্যাশা এবং এই প্রত্যাশার প্রাপ্তি যেন ঘটে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
189 President Road
Narayanganj
Al-Aksa Masjid, Shahi Mahallah, Pagla, Kutubpur, Fatullah
Narayanganj, 1421
Valley of Beauty...
Masdair, Tala Factory More
Narayanganj, 7231
Chinese products bag, jwellery,watch, sunglass,clothing item
Narayanganj, 1400
নিজের পছন্দের ডিজাইন দিয়ে জার্সি বানাইতে চাইলে পেইজে আমাদের কাছে যোগাযোগ করুন।
Narayanganj
আসসালামু আলাইকুম। আমি জুলিয়া কাজ করছি মেয়েদের ড্রেস নিয়ে। আমার কাজ হচ্ছে ব্লক, বাটিক, হাতের কাজ।
Narayanganj
This is a business a page I want to sell many necessary things like dress,ornaments beauty product et
Narayanganj
• Stay classy. • Make it simple but significant • If you wear things you adore, you look better.
Puran Bandar Road
Narayanganj, 1410
উদ্যোক্তা হওয়ার প্রচেষ্টা, খাঁটি অথেনটিক প্রোডাক্ট সকলের হাতে (হোম ডেলিভারি) পৌছে দিতে চাই।
Narayanganj
Freelancer!! Digital Marketer★ Business Entrepreneur🎀 Social Media Morketing🌊
North Chashara
Narayanganj, 1400
Bonkagoj is a special kind of paper that grows if planted. It promotes recycling and permaculture. I