Health & Food Concious Tips Bd.
Nearby grocery stores
Sirdirgonj
West Masdair
Ponchoboti Bus Stand
Mudda Dharma Guns
3NO
Narayanganj
Road-2 Mukti Nagar Naya Ati Siddhirganj
1461
Road-2 Mukti Nagar Naya Ati Siddhirganj
Dhaka
Road-2 Mukti Nagar Naya Ati Siddhirganj
Road-2 Mukti Nagar Naya Ati Siddhirganj
1211
You may also like
I want to make people aware of food and health through my page "Health and Food Concious Tips Bd". So that people can live a healthy life.
I want to make everyone aware about health and food through my page. All stay connected with the page. Hope to find any information about health and food on the page.
অভিনন্দন "সৌদি আরব" দলকে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যে খাবার গুলো?
ডায়াবেটিস একটি আমৃত্যু রোগ। এ রোগ ধীরে ধীরে মানুষকে নি:শ্বেষ করে দেয়। তাই যতদূর সম্ভব এ রোগকে বিভিন্ন ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। কিছু খাবার ও ব্যয়েমের মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্ত্রন করা যায়। কিছু খাবার এ রোগ নিয়ন্ত্রন করতে সহায়তা করে যেমন: টকজাতীয় খাবার,দূধ,তিসি,তুলসী,মটরশুটি,কাঁচা শাকসবজি,সালাদ,কালো চা,সূপ,পাতলা বাটার,লেবুর জলসহ আরো কিছু খাবার আছে।
ডায়বেটিস রোগীর খাবার হিসাবে ভাতের ভূমিকা ?
ডায়বেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে খাবার একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। সেক্ষেত্রে ডায়াবেটিস রোগীরা যদি ভাত খায় তবে এর প্রতিক্রিয়া কি এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ন। গভেষকদের মতে,এক কাপ সাদা ভাতে ৫৩.৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। দক্ষিন এশিয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, ডায়াবেটিস রোগীরা যেভাবে খাবার হিসাবে ভাত গ্রহণ করেন তাতে ডায়াবেটিস বহুগুনে বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের ভাতের উপর নির্ভরতা কমানো উচিত। তবে সাদা ভাতের পরিবর্তে অন্য কোন চাল বেছে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে ব্রাউন চাল বেছে নিতে পারেন।ব্রাউন চাল ডায়াবেটিসের অনেকটা ঝুকি কমায়। সুতরাং ভাতের উপর নির্ভরতা কমান, ডায়াবেটিস মুক্ত থাকুন।
“সিত্রাং”ঘূর্নিঝড় দ্বারা আক্রান্ত এলাকা বন্যায় কবলিত। বন্যাকবলিত এলাকায় এই মূহুর্তে প্রচুর পরিমানে শুকনো খাবার,স্যালাইন,সুপেয় পানি,ওষুধসহ যাবনতীয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র একান্ত দরকার। এখন ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি থাকা একান্ত প্রয়োজন । বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর এগিয়ে আসা একান্ত কাম্য। আশা করি আল্লাহ অতি তাড়াতাড়ি এই সমস্যা দূর করে দিবেন। যারা ঝড়ের কবলে পড়ে গুরুত্বর আহত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন তাদেরকে আল্লাহ যেন জান্নাত নসীব করেন। আমিন।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন!
আবহাওয়ার অবস্থা ভাল না। উপকূলীয় এলাকার অবস্থা আরো খারাপের দিকে ধাবিত হচ্ছে । সবাই ঘূর্নিঝড় “সিত্রাং” হতে সতর্ক হোন। ”সিত্রাং” ধীরে ধীরে বাংলাদেশের দিকে ধাবিত হচ্ছে। আল্লাহ আপনি ঘূর্নিঝড়ের হাত থেকে আমাদেরকে রক্ষা করুন। আমিন।
ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় কি ?
মূলত এডিশ মশার কামড়েই ডেঙ্গু হয়। এই মশা সকাল ও সন্ধ্যায় আক্রমন করে। ভোরে সূর্যোদয়ের আধঘন্টার মধ্যে ও সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের আধঘন্টা আগে এডিশ মশা আক্রমন কর তে পছন্দ করে। এই দুই সময়ে মশার কামড় থেকে সাবধান থাকতে হবে। এডিশ মশা থেকে বাঁচতে হলে এর উৎপত্তিস্থল ধবংস করে বংশবিস্তার রোধ করতে হবে। যেসব স্থানে এডিশ মশা জন্মায় সেসব স্থান যেমন কাপ,টব,টায়ার,ডাবের খোলস,গর্ত,ছাদ ইত্যাদিতে আটকে থাকা নোংড়া পানি অপসারণ করতে হবে। বাড়ির আশে-পাশে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আমাদেরকে সচেতন হতে হবে।
ডেঙ্গুজ্বর হতে প্রতিকারের উপায় ?
ডেঙ্গু একটি ভাইরাসজনিত রোগ। জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত এর প্রভাব থাকে। ডেঙ্গু জ্বর A,B,C ক্যাটাগরির হয়ে থাকে। A ও B ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর ততোটা মারাত্নক হয়ে ওঠে না। এদেরকে বাড়ীতে নিয়মানুসারে চিকিৎসা করালে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু C ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বরের রুপ ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে। এতে লিভার, কিডনিসহ গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। C ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বরের রোগীর জন্য নিম্নোক্ত বিষয়গুলো খেয়াল রাখা যেতে পারেঃ
১। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হবে এবং ওষুধ সেবন করতে হবে।।
২। প্রচুর বিশ্রাম নিতে হবে।
৩। ডাবের পানি, লেবুর শরবত, ফলের জুস এবং খাবার স্যালাইন কিছুক্ষন পর পর পান করতে হবে।
৪। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
৫। রক্তের প্লাটিলেট বাড়াতে নিম পাতার রস পান করা যেতে পারে।
৬। মেথী ভিজানো পানি পান করা যেতে পারে।
৭। কাঠবাদাম,দই,গ্রিন টি,আদা,রসুন ও হলুদ খাবার গুলো ডেঙ্গু জ্বরের জন্য উপকারী।
৮। ভিটামিন-বি১, ভিটামিন-বি২, ভিটামিন-বি৬ সমৃদ্ধি খাবার রক্তের প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়ক হিসাবে কাজ করে।
৯। ভেজা কাপড় দিয়ে বারবার শরীর মুছাতে হবে।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রোগ জীবানু পিছু ছাড়ছে না। করোনার প্রভাব এখনো চলছে। বর্তমানে ডেঙ্গু জ্বরের প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রতিদিন অনেক রোগী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে আবার অনেকে মারা যাচ্ছে। যা আমাদের জন্য একান্ত কাম্য নয়। নিচে ডেঙ্গু জ্বরের কিছু উপসর্গ উল্লেখ করা হলোঃ
ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণ উপসর্গসমূহঃ
১। ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর আসতে পারে।
২। প্রচন্ডভাবে মাথা যন্ত্রনা করতে পারে।
৩। বমির সম্ভাবনা থাকে।
৪। হাড় ও জয়েন্টে ব্যথা হতে পারে।
৫। নাক ও দাতের মাড়ি থেকে রক্তপাত হতে পারে।
৬। যেকোনো আঘাত ছাড়া শরীরের যেকোন অংশে ক্ষত হতে পারে।
৭। ক্লান্তি বা অবসাদ ভাব হতে পারে।
৮। চোখের ভিতরে ব্যথা হতে পারে।
বিষয়ঃ ডায়াবেটিসের লক্ষনসমূহ?
নিচের লক্ষণগুলো যদি প্রকাশ পায় তাহলে পরীক্ষা করুনঃ
১। ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া।
২। ঘনঘন পানির তৃঞ্চা আসা।
৩। দুর্বলতা অনুভব করা।
৪। ক্ষুধাভাব বেড়ে যাওয়া।
৫। মিষ্টির প্রতি আকর্ষণ হওয়া।
৬। ওজন হ্রাস পাওয়া।
৭। শরীরে ক্ষতস্থান ঠিক হতে বিলম্ব হওয়া।
৮।চোখে ঝাপসা দেখা।
ডায়াবেটিস কি ?
ডায়াবেটিস একটি ইংরেজি শব্দ,যার বাংলা হল বহুমুত্র। ডায়াবেটিস হলো শরীরের সুগারের সাথে সম্পর্কিত। প্রতিটি মানুষের শরীরে সুগারের নির্দিষ্ট একটি মাত্রা আছে। সুগারের এই স্বাভাবিক মাত্রা হলো ৪.৫-৬.৫। যখনই আপনার শরীরের সুগারের মাত্রা ৪.৫-৬.৫ এর মাত্রা অতিক্রম করবে তখন আমরা তাকে ডায়াবেটিস বা বহুমুত্র বলে থাকি।
ডায়াবেটিস কেন হয় ?
মানুষের শরীরে একধরনের ইনসুলিন তৈরি হয়। যে ইনসুলিনের কাজ হলো শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রন করা। কিন্তু ডায়াবেটিস রোগটা যখন শরীরে বাসা বাধা তখন এই ইনসুলিন পর্যাপ্ত হারে উৎপাদন হতে পারে না । তখন শর্করা ভেঙ্গে সুগারে রুপান্তরিত হতে শুরু করে এবং রক্তের মধ্যে সুগারের পরিমান বাড়তে থাকে। এই সুগার রক্তের সাথে মিশে প্রতিটা কোষে পৌছে যায়। তখনই সুগারের মাত্রা ৪.৫-৬.৫ মাত্রা অতিক্রম করে। ফলে ডায়াবেটিস নামক রোগ হিসাবে পরিচিতি পায়। ডায়াবেটিসটি মূলত শরীরে ইনসুলিনের ঘাটতি ঘটায়।
খাদ্য শরীরের শক্তি যোগানের অন্যতম উৎস। তবে যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদেরকে এই খাবার অনেক হিসাব করে ভক্ষন করতে হয়। তাদেরকে খাবারের ক্ষেত্রে অনেক নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হয়। আপনাদের যাদের ডায়াবেটিস আছে,তারা সব ধরনের খাবার খাবেন তবে নিয়ম মেনে খাবেন। যেসকল খাবারে সুগারের পারিমান বেশী সে খাবার গুলো অল্প খাবেন পারলে এরিয়ে চলবেন। কারণ ডায়াবেটিস হলো সুগারের সাথে সম্পর্কিত। যেসব খাবারে সুগারের মাত্রা বেশি সেসব খাবার কম করে খাবেন। যেমন: মাটির তলের যেকোন খাবার,মিষ্টি জাতীয় খাবার। তবে টক জাতীয় খাবার আপনার জন্য উপকারী। যেকোন শাক-সবজি ইচ্ছামতো খেতে পারবেন। চাল ও গমের তৈরি যেকোন খাবার খুব কম খাবেন। ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৩ ঘন্টা পর পর মোট ৮ বার খাবেন তবে পরিমানে অল্প। আপনি বার বার খাবার খান কিন্তু অল্প খাবেন। সুতরাং নিয়ম মেনে চলেন,ডায়াবেটিস মুক্ত থাকুন।
ডায়াবেটিস রোগকে নিরবঘাতক রোগ বলা হয়। কারণ এ রোগটা ধীরে ধীরে মানুষের শরীরকে দূর্বল করে দেয়। এই রোগ ধীরে ধীরে মানুষের কিডনী,লেবার,ফুসফুস সহ শরীরের গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ বিকলাঙ্গ করে দেয়। এই রোগকে বলা হয় সকল রোগের মা-বাবা। রোগটা অনেক কারণে হতে পারে,তবে আমার মতে মূলত দুটি কারণে এই রোগটা বিশেষ করে বাংলাদেশে বেশি দেখা দিচ্ছেঃ ১। ভেজাল খাদ্য ২। উচ্চ টেনশন। আমাদের দেশে প্রতিটা খাবার ভেজাল দ্বারা সয়লাব,যার থেকে খুব শীঘ্রই আমাদের মুক্তির সম্ভাবনা কম,তাই যতটুকু সম্ভব সচেতন হয়ে চলতে হবে। ভেজাল খাদ্য ভক্ষন এবং উচ্চ টেনশনের কারণে মানুষ ধীরে ধীরে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এই দুটি বিষয় সবাই একটু এরিয়ে চলার চেষ্টা করবেন। সবাই ভাল থাকেন,সুস্থ থাকেন।
যারা ডায়বেটিস এর রোগী,তাদেরকে একটু সচেতনভাবে খাওয়া দাওয়া ও চলাফেরা করতে হবে। কোনভাবে উচ্চ টেনশন করা যাবে না। নিয়মিত মিনিমাম ৪০ মিনিট শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে। শারীরিক ব্যায়াম হলো ডায়বেটিস রোগীর জন্য উত্তম ঔষুধ। খাবার বার বার খান তবে অল্প অল্প। কারণ আপনি যদি নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন না করেন,তাহলে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।আর যাদেরকে আল্লাহ এখনো সুস্থ রেখেছেন,তারাও সচেতন থাকবেন। সুতরাং নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করেন,ডায়বেটিস মুক্ত রাখুন।
বিষয়ঃ আমরা ফরমালিন খাচ্ছি নাতো ?
ফরমালিন এক ধরনের বিসাক্ত রাসায়নিক পদার্থ,যা কোন পচনশীল পদার্থে প্রয়োগ করলে সেটাকে অনেক দিন পর্যন্ত ভাল এবং টাটকা রাখে। দেশের কিছু অসাধু লোক নিজেদের স্বার্থে খাবারের মধ্যে ফরমালিন মিশিয়ে খাবারকে টাটকা রেখে ভোক্তার কাছে পৌছাচ্ছে। যা ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরে নানাবিধ রোগ জীবানু বাসা বাধছে।শাকসবজি,কাচা তরকারি,ফলমূল,মাছ,মাংস প্রায় সবধরনের খাদ্যে ফরমালিন মিশানো হচ্ছে।
ফরমালিনযুক্ত খাবারের ক্ষতিকর দিকগুলোঃ
১. ফরমালিনযুক্ত খাবার খেয়ে মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে।
২। কিডনি,লেবার,ফুসফুস ধীরে ধীরে বিকলাঙ্গ হয়ে যাচ্ছে।
৩। নবজাতক শিশুদের জন্মগত ত্রুটি দেখা দিচ্ছে।
৪। শিশুর দৈহিক ও মানসিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
৫। ক্যান্সারের মতো ভয়ঙ্কর রোগ হচ্ছে।
অতএব,ভেজাল খাদ্য প্রতিরোধে আমাদের সবার ও সরকারের সচেতন হওয়া একান্ত জরুরী।
ঋতু পরিবর্তনের সাথে “কোভিড-১৯ বা করোনা” রোগের প্রভাব কি?
”করোনা”র শুরুতে মনে করা হতো,শীতকালে ”করোনা ভাইরাস” এর প্রকোপটা বেশি থাকে।কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় দেখা যায় যে,”করোনা ভাইরাস”এর প্রকোপটা ঋতু পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে না। যেকোন সময় এটা দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। করোনা ভাইরাস একটি ঠান্ডাজনিত রোগ। ঠান্ডার সমস্যাটা যেকোন সময় হতে পারে। শীতকালে ঠান্ডার সমস্যাটা একটু বেশি হয় কিন্তু এটা করোনার কারণে নয়,এটা আগেও ছিল। যাদের এই সমস্যাটা একটু বেশি তারা একটু নিরাপদ থাকার চেষ্টা করবেন।সামনে শীতকাল,তাই সবাই সচেতন থাকার চেষ্টা করুন।আবহাওয়া পরিবর্তনে যেকোন সময় আপনার এই সমস্যা হতে পারে। সুতরাং ঋতু পরিবর্তনে “কোভিড-১৯ বা করোনা” রোগের কোন প্রভাব নাই।
বিষয়ঃ শরীর সুস্থ রাখতে সুষমখাদ্য ও পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা কি?
আলোচনাঃ আমার কাছে খাদ্য দুধরনের মনে হয়। সাধারন খাদ্য ও সুষম খাদ্য। যাহা ভক্ষন করার উপযুক্ত তাকে সাধারন খাদ্য বলে।যে খাদ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় ৬টি উপাদান (কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, চর্বি, ভিটামিন, খনিজ,এবং পানি এই ৬টি খাদ্য উপাদান) সঠিক অনুপাতে উপস্থিত থাকে এবং যে খাদ্য গ্রহণ করলে ব্যাক্তির সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে,তাকে সুষম খাদ্য বলে। সুস্থ থাকার জন্য দেহের প্রতিটি কোষ, কলা ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের জন্য সুষম খাবার প্রয়োজন।পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে সহজেই মানুষ রোগাক্রান্ত হতে পারে। যদি গর্ভবতী মা সুষম খাদ্য ঠিকমত না পায় তাহলে গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি ঠিকমত হয় না।মা ও শিশু দু’জনেই বিভিন্ন প্রকার পুষ্টিহীনতায় আক্রান্ত হয়। সুষম খাদ্যের জন্য পুষ্টিকর শরীর তৈরি হয়। কয়েকটি সুষম ও পুষ্টিকর খাবার হলো: আদা, মিষ্টি আলু, শুকনো খেজুর, গাজর, কচুশাক, ব্রকলি, ফুলকপি, কমলা এবং কমলা জাতীয় ফল। সুতরাং শিশুকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ান,সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দিন।
সবাই কেমন আছেন? আশাকরি সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়াই ভাল আছি। বিশ্বব্যাপী দীর্ঘ দিন ধরে করোনা মহামারি মধ্যে নতুন করে আবার চোখ ওঠা রোগ হানা দিয়েছে। এই রোগটা আগেও ছিল তবে ইদানিং মহামারি আকারে ধারন করছে বিশেষ করে বাংলাদেশে। আমার কাছে এটা একটা ছোয়াছে রোগ মনে হয় কারন পরিবারের একজনের হলে আরেকজনের হওয়ার সম্বাবনা রয়েছে। তাই সবাই একটু সচেতন থাকি কারন সচেতনতা থাকলে রোগমুক্তির সম্বাবনা অনেকটা বেশি থাকে। সবাই সবার প্রতি দোয়া রাখি। আমরা জানি সুস্বাস্থ্যই সকল সুখের মুল। খাওয়া দাওয়ার প্রতি একটি যত্নশীল হোন। বাচ্চাদের খাবারের প্রতি খেয়াল রাখবেন।তারাই দেশের ভবিষ্যত। সবার সুস্বাস্থ কামনা করছি।সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ। .
আমি আমার পেজের মাধ্যমে সকলকে স্বাস্থ্য ও খাদ্য সম্পর্কে সচেতন করতে চায়।যাতে করে মানুষ সুস্থ ভাবে জীবনযাপন করতে পারে। সকলে পেজের সাথে যুক্ত থাকবেন ।পেজে স্বাস্থ্য ও খাবার সম্পর্কে যেকোন তথ্য পাবেন আশা করি। আপনারা যেকোন তথ্য জানতে পেজের সাথে যুক্ত থাকুন সবসময়। .
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Website
Address
Narayangonj
Narayanganj
Lucky Bazar, Kutubpur, Fatullah
Narayanganj
সরাসরি মুন্সিগন্জ থেকে মিস্টি এনে আমরা সারা নারায়নগন্জ এবং ঢাকায় ক্রেতাদেরকে হোম ডেলিভারি করে থাকি।
B. B. Road Chashara Narayanganj
Narayanganj, 1400
We offer home delivery of traditional Bangali foods.
Chasara
Narayanganj, 1400
খাঁটি গাওয়া ঘি, মিষ্টি, দই এবং সুন্দরবনের খাঁটি মধু সরবরাহকারী।
Tolaram Collage Road
Narayanganj, 1400
আমাদের কাছে পেয়ে যাচ্ছেন ১০০% হালাল এবং সাস্থ-সম্মত খাবার!!
Narayanganj
Home made healty food.If you like to eat home made foods please contact my page.Inshallah you like my food so much��