Shohidul Islam BMDA

# # # # # # # # ভালো থাকার উপায় # # # # # # # # #

১. মন খুলে হাসুন। হাসলে, আমাদের ব্রেন থেকে ডোপামিন হরমোন নির্গত হয়। যেটা আমাদের ভাল অনুভব করায়।

২. নিজের সাথে অন্যকে তুলনা করা বন্ধ করুন৷

৩. কারোর কাছ থেকে কোনো কিছু প্রত্যাশা করবেন না। প্রত্যাশা, হতাশা এনে দেয়। যত কম প্রত্যাশা করবেন, তত সুখী হবেন।

৪. আপনি যে অবস্থানেে আছেন তার জন্য সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন।

৫. নেতিবাচক লোকদেরকে ইগনোর করুন।

৬. বর্তমানে মনোযোগ দেন। অতীত কখনো পরিবর্তন করতে পারবেন না।

৭. ব্যর্থতা মেনে নিয়ে, ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান।

৮. প্রকৃতির সাথে সময় কাটান, এটা আপনার মনে প্রশান্তি এনে দিবে।

৯.আপনার সাথে ঘটে যাওয়া সবকিছু আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। সুতরাং অপ্রত্যাশিত ঘটনা গুলো মেনে নিন। জীবনের কোন কিছু নিশ্চিত না।

১০. নিজেকে যদি ভাল রাখতে চান অন্যের উপর নির্ভরশীল হবেন না।

১১. আঞ্চলিক একটা কথা আছে, চাওয়া দুধে ছেলে বাঁচে না। নিজেকে ভাল রাখার দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হবে। নইলে, ভাল থাকা আর হয়ে উঠবে না।

Copy.

গত ১৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে জুলাইয়ে গেলো জুলাই মাসে বৈধ পথে দেশে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ২০৯ কোটি ডলার। যা গত ১৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদ....

# # # # # নিজেকে চালাক করবেন কিভাবে? # # # # #

১. প্রচুর পরিমাণে অচেনা এবং অজানা মানুষের সাথে মিশুন।

২. নিজেকে মোটামুটিভাবে অলরাউন্ডার করার চেষ্টা করুন।

৩. যেকোনো বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করুন;তা যতই অশ্লীল এবং যতই নগ্ন হোক না কেন কোন সমস্যা নেই।

৪. কমপ্লেক্স চিন্তা করুন।

৫. রহস্যময় হওয়ার চেষ্টা করুন।

৬. যেকোনো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন।

৭. কখন চুপ করে থাকতে হবে আর কখন কথা বলতে হবে তা আয়ত্ত করুন।

৮. প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে গড়ে তুলুন।

৯. যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিন।

১০. চালাক হতে হলে ভয় পাওয়া যাবে না।সাহসী হোন।

১১. মাঝে মাঝে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল করুন।

১২.আপনার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে কখনো সত্য কথা বলবেন না।

১৩. কারো প্রতি অসন্তোষ থাকলে তাকে সেটা বুঝতে দেয়া যাবে না।তবে তার সাথে মিলেমিশে থাকবেন;তাকেই বেশি টাইম দিবেন।তাতে করে আপনি আরও বেশি চালাক হবেন।

# # # যে সব মানুষদের পাত্তা দেওয়া উচিত নয় # # #

১. যারা সবজান্তা,তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।
যারা অন্যের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনে না কিন্তু নিজের কথা আনমনে বলতেই থাকেন,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

২. যারা যোগাযোগের ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করতে পারেনা,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

৩. যাদের মননে অহংকার রয়েছে,তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

৪. যারা নিজেকে সর্বেসর্বা এবং অত্যন্ত জ্ঞানী মনে করেন, তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

৫. যারা অন্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেন,তাদের পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

৬. যারা কুটনামি করেন,তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

৭. যারা কথায় কথায় গালাগাল ও ব্যক্তিগত আক্রমণ করে কথা বলেন- তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

৮. যারা মন মানসিকতায় হীনমন্য এবং সংকীর্ণ- তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

৯. যারা খুঁতখুঁতে এবং অতিরিক্ত সন্দেহবাদী- তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

১০.যারা মানুষের কথার ভেতর কথা বলেন,কথার মধ্যে যারা বাম হাত ঢুকিয়ে দেন- তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

১১. যারা চাটুকারীতা এবং তেলবাজির আশ্রয় নিয়ে অন্যের মন জয় করতে চান,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

১২. যাদের মধ্যে নূন্যতম কার্টেসি নেই,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

১৩. যাদেরকে পাত্তা দিলে যারা পাত্তা সহ্য করতে পারেনা,উল্টো আরো অহংকারী হয়ে ওঠে- তাদের কখনোই পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।

১৪. যারা আপনার স্বাধীন পথ চলার জন্য ক্ষতিকর,যারা আপনার চলার পথকে অমসৃণ করে দিতে চায়,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

১৫. যারা অন্যের মতামতকে সহ্য করতে পারে না,যারা সর্বদা নিজের স্বার্থ ছাড়া আপনার সাথে মিশে না,তাদেরকে পাত্তা দেয়া উচিত নয়।

১৬. যারা মিথ্যা এবং ছলনার আশ্রয় নিয়ে টিকে আছে,যারা তোষামোদির উপর ভর করে টিকে আছে,তাদেরকে পাত্তা দেওয়া উচিত নয়।
কেন?

১৭. যারা পাত্তা ডিজার্ভ করে না,তাদেরকে পাত্তা দেয়া যে কারো জন্য অপমানজনক এবং অসম্মানজনক বলেই মনে করি।

১৮. ভুল মানুষকে পাত্তা দিলে আপনার জীবন বিষিয়ে উঠতে পারে;আপনি মানসিকভাবে হতাশ হয়ে যাবেন।
ভুল মানুষকে পাত্তা দিলে সে পাত্তার অপব্যবহার করে বেপরোয়া হয়ে উঠতে পারে।সে তার অহংকার মনকে আরও উসকে দিতে পারে।
পাত্তা দেয়া-নেয়া একটি যৌথ প্রক্রিয়া।একপাক্ষিক পাত্তা মানেই হল নিজের ব্যক্তিত্বকে অন্যের কাছে ইজারা দেয়া।
কাউকে অসামঞ্জস্যভাবে পাত্তা দেয়া ব্যক্তিত্বহীনতার বহিঃপ্রকাশ।
সমাজের সকলে পাত্তা পাওয়ার যোগ্য নয়।ভুল পাত্রে পাত্তা দিলে সেটি নিজের জন্য মনস্তাত্ত্বিকভাবে ক্ষতিকর।

🏖🏔🛶