Al Mahi Foods
You will find us at > [email protected]
Website > www.almahifoodsbd.com
We mainly work for Organic Foods. Just try it. stay with us. Thank you.
Al Mahi Foods is an online-based food shop that offers various types of natural foods like different types of Honey, Mustard oil, Nuts, Pickles, Tea and fruits etc. Al Mahi Foods is an online-based food shop that offers various types of natural foods like different types of Honey, Mustard oil, Nuts, Pickles, Tea, and fruits, etc. There are so many dishonest businessmen who are working with that an
তিন ফল।জান্নাতি ফল।
আল্ হামদু লিল্লাহ। আর কিছু দিন এর ভিতর সরিষা ফুলের নতুন মধু পাবেন। ইনশাআল্লাহ।
আমরা শত ভাগ কালোজিরা নিয়ে কাজ করি।
প্রিমিয়াম কোয়ালিটির তীন ফল।
মানুষের পেশা এখন বিষের নেশা।
একমাত্র মানুষই নিজের ও অন্যের মন ও শরীর, খাবার আর রক্তে, জলে এবং বাতাসে বিষ মেশায়। কানে কানে বিষ ঢালে।
আপনাদেরকে যেন মৃত্যু প্রর্যন্ত খাঁটি পন্য দিয়ে সেবা করতে পারি।
এটা মহান আল্লাহর নিকট চাওয়া।
আপানাদের জীবন মধুময় হোক।
কাতিলা গাম। যার কোন জুরি নেই।
চলে এসেছে সুন্দর বনের খলিশা ফুলের মধু চাক কাটা।
আস্ সালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি ইনশাআল্লাহ এবছর ভালে মানের সুন্দর বনের মধু
সংগ্রহ করতে পারব। ইনশাআল্লাহ।
মধু নিয়ে কাজ করতে হলে ।মৌ মাছি ও ফুল এর সাথেও সম্পর্ক রাখতে হবে।
আপনি কি আপনার যৌবন ধরে রাখার উপায় জানেন?
আসুন জেনে নেই।
১. যাদের শরীরের বৃদ্ধি ঘটে না, তাদের শারীরিক বৃদ্ধির জন্য তিল খুবই উপকারী।
২. বুকে কফ জমে যাওয়া অসুখে কালো তিলের তেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সর্দি, কাশির জন্য দ্রুত কাজ করে এবং ফলাফলও খুব ভালো দেয়।
৩. অনেকেরই অকালে চুল পেকে যায় এবং দুর্বল হয়ে চুল পড়েও যায়। তাদের এই সমস্যা নিরসনে কালো তিলের প্রয়োজন। এই তিলের তেল প্রয়োগ করলে খুব উপকার পাওয়া যায়। এমনকি চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৪. শরীরের ক্লান্তি দূর করে এবং সব ইন্দ্রিয়ের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে তিল।
৫. তিলের তেল শরীরের রং উজ্জ্বল করে এবং শরীরের ছোট ছোট দোষত্রুটি দূর করে দেয়।
৬. এটি মাথাব্যথা কমিয়ে দেয় এবং বুদ্ধিবৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৭. তিল, যব, চিনি একত্রে চূর্ণ করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে যাদের বাচ্চা হবে আর যাদের বাচ্চা হয়েছে তাদের রক্তস্রাব বন্ধ হবে।
৮. শরীরের পুড়ে যাওয়া জায়গায় তিল পিষে ঘি ও কর্পূর মিশিয়ে প্রলেপ দিলে সুফল পাওয়া যায়। তিলের তেল গরম করে লাগালেও আশ্চর্য সুফল পাওয়া সম্ভব।
৯. যদি কোন ক্ষত বা ঘা না সারে তাহলে তিল পিষে নিয়ে মধু আর ঘি মিশিয়ে লাগালে অনেক ওষুধ বা মলমের চেয়ে বেশি কাজ করবে।01911034953
মিশ্র ড্রাই ফ্রুটস।
১/ কাজু বাদাম। ২/ কাঠ বাদাম।৩/ পেস্তা বাদাম। ৪/আখরোট। ৫/চীনা বাদাম। ৬/ তীন। ৭/খুরমা। ৮/কিচমিচ গোল্ডেন।
৯/ কিচমিচ কালো।১০/সৃয মুখীর বীজ।১১/ কুমরার বীজ।১২/আজওয়া খেজুর। ১৩/ আলুবোখারা। ১৪/ এপ্রিকট।১৫/চীয়া সীড।১৬/সাদা তিল।১৭/কিউ ফল।১৮/ মৌরি।
১৯/কালোজিরা।
১/ কাজু বাদাম ঃ এটি একটি ফাইবার জাতীয় খাবার যা কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে।
২/কাঠ বাদাম ঃভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাদাম । ওজন কমাতে ও যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। যাদের শরীরে পানি বেশি তাদের জন্য খুব উপকারী।গভর্বতী মায়েদের জন্য বিশেষ উপকারী।
৩/পেস্তা বাদাম ঃ এই বাদাম এ ফাইবার, প্রোটিন,পটাশিয়াম থাকার কারণে রক্তের শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যা ডায়াবেটিস এর জন্য খুব উপকার।
৪/ আখরোট ঃএতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন সহ অনান্য উপাদান থাকায়। শারীরিক শক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে এর তুলনা নেই।
৫/ চীনা বাদাম ঃএই বাদাম এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, কার্বো হাই ড্রেট,থাকার ফলে কোলেস্টরল,উচ্চ রক্ত চাপ ও ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত রাখে।
৬/ তীনঃ এই ফলের কথা মহান আল্লাহ। তারা পবিত্র গ্রন্থ কুরআন এ উল্লেখ করেছেন। এই ফলের গুণাগুন লিখে শেষ করার যাবে না।
৭/ খুরমা ঃএতে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি ি ভিটামিন, বি,ও সি ও আয়রন পটাশিয়াম, যা যৌন সমস্যা সমাধান ও ঘনত্ব বাড়ায়।
৮/ কিচমিচ ঃ শরীরে আয়রনের ঘাটতি পুরন করে ও রক্তের লাল কনিকার পরিমান বাড়ায়,ও ঘুম ভালো হয়।
৯/সাদাতীলঃ আপনি যেনে খুশি হবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ও শারীরিক শক্তি ও রুপলাবন্য ধরে রাখে।
১০/ আজওয়া খেজুর ঃ মানব দেহের যাবতীয় বিষ পরিশোধ করে।
১১/সৃর্য মুখীর বীজ ঃপ্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে, হজম খুব ভালো হয় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে।
১২/কুমরার বীজ ঃ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের সমস্যা দুর করে, রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
১৩/ আলু বোখারাঃপ্রাকৃতিক ল্যাক্সোটিভ ও বার্ধক্য বিরোধী গুনা গুণ ভরপুর এ ফলটি সারা বিশ্বের বয়স্ক মানুষের কাছে সমাদৃত। এটি তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
১৪/ এপ্রিকটঃ এতে ভিটামিন এ,সি,কে,ই,এবং নিয়াসিন সমৃদ্ধ যা ওজন কমাতে ও শরীরের চর্বির পরিমাণ হ্রাস করে।
১৫/চীয়া সীডঃ এটি কর্মক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়, ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
১৬/কিউ ফলঃ এতে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকায় রক্তের চাপ কমাতে সাহায্য করে। এটি লো গ্লাইসেমিক হওয়ায় সুগার কন্ট্রোল করে।
১৭/ মৌরি ঃমৌরিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা শরীরকে খারাপ ব্যাকটেরিয়া ও বিভিন্ন ভাইরাস থেকে রক্ষা করে।
১৮/ কালোজিরা ঃ মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগ এর মহ ঔষধ।
১/ কাজু বাদাম ঃ এটি একটি ফাইবার জাতীয় খাবার যা কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে।
২/কাঠ বাদাম ঃভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাদাম । ওজন কমাতে ও যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। যাদের শরীরে পানি বেশি তাদের জন্য খুব উপকারী।গভর্বতী মায়েদের জন্য বিশেষ উপকারী।
৩/পেস্তা বাদাম ঃ এই বাদাম এ ফাইবার, প্রোটিন,পটাশিয়াম থাকার কারণে রক্তের শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। যা ডায়াবেটিস এর জন্য খুব উপকারী।
৪/ আখরোট ঃএতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন সহ অনান্য উপাদান থাকায়। শারীরিক শক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে এর তুলনা নেই।
৫/ চীনা বাদাম ঃএই বাদাম এ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, কার্বো হাই ড্রেট,থাকার ফলে কোলেস্টরল,উচ্চ রক্ত চাপ ও ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত রাখে।
৬/ তীনঃ এই ফলের কথা মহান আল্লাহ। তারা পবিত্র গ্রন্থ কুরআন এ উল্লেখ করেছেন। এই ফলের গুণাগুন লিখে শেষ করার যাবে না।
৭/ খুরমা ঃএতে রয়েছে প্রচুর ক্যালোরি ও ভিটামিন, বি,ও সি ও আয়রন পটাশিয়াম, যা যৌন সমস্যা সমাধান ও ঘনত্ব বাড়ায়।
৮/ কিচমিচ ঃ শরীরে আয়রনের ঘাটতি পুরন করে ও রক্তের লাল কনিকার পরিমান বাড়ায়,ও ঘুম ভালো হয়।
৯/সাদাতীলঃ আপনি যেনে খুশি হবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ও শারীরিক শক্তি ও রুপলাবন্য ধরে রাখে।
১০/ কালোজিরা ঃ মহান মালিক এর দেওয়া এক মহা ঔষধ ও প্রতিষেধক। যা মৃত্যু ব্যতীত সব রোগের ঔষধ।
১১/ মধু ঃ মধু ও মৌমাছি নিয়ে। মহা গ্রন্থে একটি সুরার নাম করণ করা হয়েছে।
মধুর উপকারিতা আমরা সবাই কম বেশি জানি।
আপনি কি জানেন প্লাস্টিক কি ?
প্লাস্টিক এমন বস্তু যা কোন সিন্থেটিক বা আধা সিন্থেটিক জৈব যৌগ দ্বারা তৈরী।
প্লাস্টিকের কোথা থেকে আসেঃ বিভিন্ন রাসায়নিক কোম্পানিগুলো অন্যান্য রাসায়নিক পাদার্থ উৎপাদনের পাশাপাশি প্লাস্টিক ও উৎপাদন করে। প্লাস্টিকের মুল উপাদান হল রজন নামক পলিমার ম্যাট্রিক্স।
বিশেষজ্ঞদের মতে প্লাস্টিকের বোতলে তরল কিছু রাখলে,বোতলে থাকা রাসায়নিক পদার্থ খাবার এর মধ্যে চলে যায়। যা আমাদের জন্য মারাত্মক স্বাথ্য ঝুঁকি রয়েছে, যেমন -ক্যান্সার অ্যাজমা,অটিজম, কিডনি সমস্যা, হরমোন জনিত সমস্যা, ইত্যাদি, ইত্যাদি।
প্লাস্টিক শুধু স্বাথোরই ক্ষতি করছে না,একই সঙ্গে বায়ু দূষণ ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। প্লাস্টিক দ্রব অপচনশীল।
বিশ্বে প্রতি মিনিটে ৫ লাখ প্লাস্টিকের বোতল তৈরী হচ্ছে।
সবদিক বিবেচনা করে অষ্টেলিয়া ২০০৯ সাল থেকে প্লাস্টিক ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।
২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে আমেরিকায় প্লাস্টিক বোতল জাত লিকুইড খাবার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অনেক অনেক দেশই এই প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। ( তথ্য সুএ - যুগান্তর -১৭ জুলাই ২০১৮ ইং)
আসুন আমরা সৃষ্টি কর্তা প্রদত্ত স্বর্গীয় নিয়ামত তরল খাবার কে, কাচের বোতলে সরবরাহ ও সংরক্ষণ করি।( আমরা সবাই জানি কাচের জিনিস তৈরীর মুল উপাদান বালু ।)
🌷আসসালামু আলাইকুম প্রিয়,🌷
আপনি কি জানেন প্রাকৃতিক গুপ্তধন কি?
এই গুপ ধন এ আরও দুটি প্রাকৃতিক খাদ্য
এড করা হলো।( উপকারিতা গ্যারান্টেড)
(জী, গুপ্ত ধন হলো আমাদের মধুময় বাদাম)
মধুময় বাদাম এর উপকারিতা
১/ মধুময় বাদাম পুরুষের শারিরীক হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, সক্ষমতা তৈরিতে সহায়ক। বিবাহিত পুরুষ ও নারীদের শারীরিক ঘাটতি পুরন করে।
২/গর্ভবতী মায়েদের শারীরিক ঘাটতি পুরন করতে সক্ষম।
৩/ বার বার ক্ষুদা নিবারন জন্য বিশেষ উপকারী।
৪/ মধুময় বাদাম আপনার দৈনন্দিন জীবনে ডায়াটের জন্য সর্ব উত্তম খাবার।
৫/ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়ক
৬/অকাল বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করে।
৭/ ওজন কমাতে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারায়
৮/কোলেস্টেরল, ব্লাডসুগার,মাইগ্রেশন,উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
উপাদান
১/ কাজুবাদাম।
২/ কাঠ বাদাম।
৩/ আখরোট।
৪/দেশী চিনা বাদাম।
৫/ খুরমা।
৬/ কিচমিচ।
৭/ সাদা তিল।
৮/ কালোজিরা।
৯/ ১০০% খাটি মিশ্র ফুলের মধু।
১০/ তীন ফল।
১১/ এপ্রিকট।
১২/ অনান্য।
১৩/ পেস্তা বাদাম।
Al Mahi Foods
মধুর উপকারিতা:
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
#মধুর_বিশুদ্ধতা_সহজ_পাঠ-০১
মৌমাছি ফুল থেকে দুটি জিনিস সংগ্রহ করে একটি ফুলের রস (নেকটার) অপরটি ফুলের পরাগ রেণু (পোলেন)। মধুর বিশুদ্ধতা নির্ণয়ের অনেকগুলো প্যারামিটার রয়েছে। তারমধ্যে অন্যতম প্রধান ও মৌলিক প্যারামিটার হলো মধুতে ফুলের পোলেনের উপস্থিতি থাকতে হবে।
সুন্দরবনের মধু হলে সুন্দরবনে যে ফুলগুলো আছে সেটার পোলেন থাকবে। সরিষা ফুলের মধু হলে সরিষা ফুলের পোলেন থাকবে।
আশ্চর্যজনক বিষয়ক হলো পৃথিবীতে যত প্রজাতির ফুল আছে। এক ফুলের পোলেনের সাথে অন্য ফুলের পোলেনের গঠন ও আকৃতি ভিন্ন হয়। একটার সাথে অন্যটার মিল পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। এটাই হলো আল্লাহর সৃষ্টির বৈশিষ্ট্য। যেমন পৃথিবীর সব মানুষের মধ্যে কারোও সাথে কারো আঙ্গুলের ছাপের মিল পাওয়া যায় না।
ছবিতে যা দেখা যাচ্ছে তা হলো সুইয়ের ডগায় এক ফোঁটা মধুর ভিতরের দৃশ্য। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সোনালী রংয়ের বস্তুগুলো হলো মধুতে ফুলের পোলেন।
অপ্রিয় হলেও সত্য হাটে-বাজারে, আশপাশ, চারপাশ যেসব মধু পাওয়া যায়। তার অধিকাংশ মধুতেই বি-পোলেন অনুপস্থিত।
মধু বিক্রেতার সততা আর ক্রেতার সচেতনতা দুটোই জরুরী।
আসসালামু আলাইকুম, আজ
মৌমাছি ও মধু গ্রুপের দ্বিতীয় সম্মেলন এর মুল
আলোচ্য বিষয়। যারা ভেজাল মধু সরবরাহ করে, তাদের সনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্তা নেওয়া।
মৌমাছি ও মধু গ্রুপের দ্বিতীয় সম্মেলন এ কিছু সময়।
কিসমিসের পুষ্টিগুণের উপকারিতা (Nutritional benefits of raisins)
ক্যালোরি
আমাদের দেহে শক্তি জোগান দেয়।
প্রোটিন
শরীরের ত্বক, চুল, নখ, হাড় বিকাশে প্রোটিন প্রয়োজন।
কার্বোহাইড্রেট
কার্বোহাইড্রেটগুলি আমাদের দেহে গ্লুকোজ হিসাবে দ্রুত রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে।
ফাইবার
হজম স্বাস্থ্য এবং নিয়মিত অন্ত্রের জন্য ফাইবার প্রয়োজনীয়।
ক্যালসিয়াম
শরীরের হাড় মজবুত করে।
আয়রন
রোগ প্রতিরোধক শক্তি বৃদ্ধি করে।
ম্যাগনেসিয়াম
ম্যাগনেসিয়াম হাড় গঠনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়।
পটাশিয়াম
পেশী সংকোচন এবং স্নায়ু সংকেত নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
সোডিয়াম
সোডিয়াম আমাদের দেহে অ্যাসিড এবং ক্ষারীয় অবস্থার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিক্যালের হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
মৌমাছি ও মধু বিষয়ে জাতীয় সম্মেলন -২০২১
আগামী শুক্রবার(৫ নভেম্বর)
মিরপুর -১২,পোপাইজ কনভেনশন হল।
আসল মধু চেনা,মধু সংগ্রহ ও সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষ ট্রেনিং।ট্রেড লাইসেন্স,ট্রেডমার্ক, বিএসটিআই সহ প্রয়োজনীয় বিষয়ে হালনাগাদ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা।
যাতে একজন ব্যবসায়ী মানসম্মত পণ্য বাজারজাত করতে পারে।
অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে অনেক বিদ্বান ব্যক্তি ( মধু বিষয়ে)
আসবেন।
সম্মানিত অতিথিদের সাথে মতবিনিময় এ আল্ মাহি ফুডস এর পক্ষ থেকে আমি মোহাম্মদ ইসহাক থাকবো ইনশাআল্লাহ।
অনেক উপকারী বাদাম ‘আখরোট’
বাদামজাতীয় খাবার শরীরের জন্য বেশ উপকারী। অনেক ধরনের বাদাম থাকলেও সবচেয়ে উপকারী বাদাম হলো ‘আখরোট’, যাকে পেস্তা বাদামও বলা হয়। প্রতিদিন আখরোট খেলে অনেক রোগ থেকে সহজে মুক্তি লাভ করা সম্ভব।
আখরোটের নানা গুণের কথা জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ মাহবুবা চৌধুরী
স্মৃতিশক্তি রক্ষা করে
আখরোটের মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘ই’ ও ফ্লাভনয়েড রক্তের ফ্রি র্যাডিক্যাল রাসায়নিক কমাতে সাহায্য করে। এসব ফ্রি র্যাডিক্যাল ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিশক্তি নষ্ট হওয়ার অন্যতম কারণ। রোজ আখরোট খেলে তাই ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।
বলিরেখা দূর করে
আখরোটে থাকা বেশ কয়েক ধরনের ভিটামিন ‘বি’ ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট। এসব উপাদান ত্বককে ফ্রি র্যাডিক্যাল ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে। ফলে বলিরেখা ও বয়সের ছাপ পড়ে না।
অ্যান্টি অক্সিডেন্টের জন্য ভালো
দেহের জন্য অ্যান্টি অক্সিডেন্ট খুবই জরুরি। এর অভাবে ঘুরে বেড়ানো ফ্রি র্যাডিক্যালস হার্টের ওপর চাপ ফেলে। আখরোটে থাকা প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্টস তাই খুব উপকারী।
শুক্রাণুর মান বাড়ায়
প্রতিদিন আখরোটের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে শুক্রাণুর মান বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজনের সমতা
আখরোটে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, প্রোটিন ও ফাইবার ওজন বাড়তে দেয় না।
ভালো ঘুম আনে
আখরোটে থাকে প্রচুর মেলাটোনিন। ভালো ঘুম আনতে প্রয়োজনীয় এই মেলাটোনিন বেশ ভূমিকা রাখে।
কোলেস্টেরল কমায়
গবেষণায় দেখা গেছে, আখরোট খাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর থেকে দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় এবং ব্লাড ভেসেলের নমনীয়তা বেড়ে যায়।
গর্ভস্থ শিশুর উপকারী
গর্ভবতীর ডায়েটে আখরোট থাকা ভালো। এতে থাকা পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড গর্ভস্থ শিশুর অ্যালার্জির সমস্যা মোকাবেলা করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে আখরোট। সপ্তাহে দুই দিন ৩০ গ্রাম আখরোট খেলে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ২৪ ভাগ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।
স্ট্রেস কমায়
আখরোটে রয়েছে ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড, আলফা লাইনোলেনিক এসিড, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এসব উপাদান স্ট্রেস মোকাবেলা করতে বেশ সহায়তা করে।
চুলের জন্য ভালো
আখরোট চুলের জন্য বেশ ভালো খাবার। এতে থাকা বায়োটিন চুল সোজা রাখতে সাহায্য করে, চুলপড়া কমায় এবং বৃদ্ধি বাড়িয়ে দেয়। তা ছাড়া এতে থাকা বায়োটিন বা ভিটামিন বি-৭ চুলের গোড়া শক্ত করতে, চুলপড়া রুখতে ও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
চেরি খেতে চান কি!
দেখতে সুন্দর ফল চেরি। কালচে লাল রঙের এই চেরি খেতেও চমৎকার। তবে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী করমচাকে মিষ্টির রসে রং দিয়ে জ্বাল দিয়ে চেরি বলে চালিয়ে দেন। তাই চেরি কিনবেন দেখে-শুনে। এটি খেতে যেমন ভালো, রোগ প্রতিরোধেও অনন্য। বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ জানালেন, ‘বিভিন্ন খাবার, কেক, পেস্ট্রির সৌন্দর্য বর্ধনে চেরি ব্যবহার করা হয়, কিন্তু চেরি শুধু সুন্দর ফলই নয়, পুষ্টিগুণেও কিন্তু চেরি অনন্য।’ এবার চেরি কেমন করে রোগ প্রতিরোধে অংশ নেয় জেনে নেওয়া যাক।
ঘুম ভালো রাখতে
যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তারা চেরি খেতে পারেন। খেলে ঘুম ভালো হয়। ঘুমাতে যাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে চেরির জুস খেয়ে ঘুমালে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
ডায়াবেটিস সুরক্ষায়
ডায়াবেটিসের রোগীরা খেতে পারেন। চেরি ফলে থাকা উপাদানগুলো রক্তের চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
পেটের চর্বি কমায়
নিয়মিত চেরি খেলে পেটে চর্বি জমে না। ওজন কমাতে চাইলে খেতে পারেন।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায়
যাঁরা স্মৃতি-দুর্বলতায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য চেরি উপকারী। এটি আলঝেইমারের প্রকোপ কমায় এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কাজ করে।
হৃৎস্বাস্থ্য সুরক্ষায়
হৃৎস্বাস্থ্য সুরক্ষায় চেরি খুব কার্যকর। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা সহনীয় রাখে। হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়।
বয়স ধরে রাখে
চেরির উপাদানগুলো কোষের ক্ষয় রোধ করে। সেই সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। তাই নিয়মিত চেরি খেলে বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে।
হাড় ভালো রাখতে
হাড়ে ব্যথা কিংবা হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা কিংবা এসব স্থান ফুলে গেলে খেতে পারেন চেরি। দ্রুত আরোগ্য হবে।
🌷আসসালামু আলাইকুম প্রিয়,🌷
আপনি কি জানেন প্রাকৃতিক গুপ্তধন কি?
এই গুপ ধন এ আরও দুটি প্রাকৃতিক খাদ্য
এড করা হলো।( উপকারিতা গ্যারান্টেড)
(জী, গুপ্ত ধন হলো আমাদের মধুময় বাদাম)
মধুময় বাদাম এর উপকারিতা
১/ মধুময় বাদাম পুরুষের শারিরীক হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, সক্ষমতা তৈরিতে সহায়ক। বিবাহিত পুরুষ ও নারীদের শারীরিক ঘাটতি পুরন করে।
২/গর্ভবতী মায়েদের শারীরিক ঘাটতি পুরন করতে সক্ষম।
৩/ বার বার ক্ষুদা নিবারন জন্য বিশেষ উপকারী।
৪/ মধুময় বাদাম আপনার দৈনন্দিন জীবনে ডায়াটের জন্য সর্ব উত্তম খাবার।
৫/ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়ক
৬/অকাল বার্ধক্য নিয়ন্ত্রণ করে।
৭/ ওজন কমাতে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারায়
৮/কোলেস্টেরল, ব্লাডসুগার,মাইগ্রেশন,উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
উপাদান
১/ কাজুবাদাম।
২/ কাঠ বাদাম।
৩/ আখরোট।
৪/দেশী চিনা বাদাম।
৫/ খুরমা।
৬/ কিচমিচ।
৭/ সাদা তিল।
৮/ কালোজিরা।
৯/ ১০০% খাটি মিশ্র ফুলের মধু।
১০/ তীন ফল।
১১/ এপ্রিকট।
১২/ অনান্য।
আতা ফলের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ
আতা আমাদের দেশের সুপরিচিত এবং সুস্বাদু একটি ফল। অনেকের কাছে আতা খুব পছন্দের ফল। আতা খেতে ভারি মিষ্টি এ ফল খুব সজলভ্য। পাকা আতার শাঁস মিষ্টি হয়ে থাকে। খাওয়ার সময় জিভে চিনির মতো মিহি দানা দানা লাগে। পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ফলটি সহজে পেট ভরাতেও দারুণ সাহায্য করে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে গুণে ভরা আতাফল। পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এই ফলটির প্রতি ১০০ গ্রামে পাওয়া যায় শর্করা ২৫ গ্রাম, পানি ৭২ গ্রাম, প্রোটিন ১.৭ গ্রাম, ভিটামিন এ ৩৩ আইইউ, ভিটামিন সি ১৯২ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৭ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১৮ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২১ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৩৮২ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৪ মিলিগ্রাম। সম্মানিত পাঠক চলুন তাহলে জেনে নেই আতা ফলের উপকারিতা এবং পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। আতা ফল আতা ফল হজমশক্তি বৃদ্ধি করে আতাফলে থাকা ফসফরাস খাবারের হজম শক্তিকে বাড়িয়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া এর খাদ্যআঁশ হজমশক্তি বৃদ্ধি করে ও পেটের সমস্যা দূর করে। তাই যাদের হজমের সমস্যা আছে তারা আতা ফল খেলে অনেক উপকার পাবেন। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় আতাফলে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। আর ভিটামিন এ এর উপস্থিতির কারণে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। তাই যাদের চোখের সমস্যা তারা আতা ফল খাবেন, এতে আপনার চোখের উপকার হবে।
রক্ত শূন্যতা দূর করে আতাফল আয়রনে পরিপূর্ণ। তাই অ্যানিমিয়া বা রক্ত শূন্যতায় যারা ভুগছেন, তাদের জন্য আতা খুব উপকারী ফল। লোহিত রক্তকণিকা বাড়তেও সাহায্য করে আতা। হাড় মজবুত করে আতা ফলে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে যা শরীরের হাড় গঠন ও মজবুত রাখার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই হাড় মজবুত করতে আতা ফল খাওয়া উচিত। রক্তাচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে আতার মধ্যে পটাসিয়াম রয়েছে। এই খনিজ উপাদানটি রক্তবাহের প্রাচীরকে রিলাক্সে রাখতে সাহায্য করে। যে কারণে রক্তচাপ ক্রমে নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয় এই ফল টি। ত্বক ও চুলের যত্নে আতা ফলে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি রেডিক্যাল নিয়ন্ত্রণ করে ত্বক কে রক্ষা করে। এছাড়া ত্বকে বার্ধক্য বিলম্বিত করে এই ফলটি। এতে উপস্থিত ভিটামিন এ এবং সি চোখ, চুল ও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। হৃত্রোগ প্রতিরোধ করে আতা ফলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম মাংসপেশির জড়তা দূর করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। তাছাড়া এর পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ রক্তের উচ্চচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া আতা ফলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহের উপস্থিতি ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে, ফলে এটি শিশুদের জন্য অত্যন্ত উপকারি। সতর্কতাঃ যাদের সুগারে সমস্যা আছে তাদের হিসেব করে আতা খাওয়া উচিত। ডায়াবেটিকের রোগীদের একদমই আতা খাওয়া চলবে না।
গাজীপুরে উত্তেজক ওষুধ সেবনে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু গাজীপুরে যৌন উত্তেজক ওষুধ সেবনে স্বামী ও স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১৮ অক্টোবর) দিনগত রাতে কাশিমপুর থানাধীন স.....
স্বাস্থ্য সচেতন সম্মানিত গ্রাহকগন বর্তমানে বাদামকে তাদের দৈনিক খাদ্য তালিকায় নিয়মিত স্থান দিয়েছেন । বাদামের রয়েছে বহুবিধ উপকারিতা ।
অনন্য সব পুষ্টিগুণ এবং শরীরিক উপকারিতার ক্ষেত্রে বাদামের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। এতে মজুত রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-ই, ফাইবার, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, পটাশিয়াম এবং ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আরও কত কী। যা নানাভাবে শরীরের কাজে লেগে থাকে।
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে- নিয়মিত কেউ যদি এক বাটি করে বাদাম খাওয়া শুরু করেন, তাহলে শরীরে এমন কিছু উপাদানের প্রবেশ ঘটে, যা মানব শরীরকে চাঙ্গা তো রাখেই, সেই সঙ্গে একাধিক রোগকে দূরে রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
বাদাম নিয়ে একটি ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। অনেকেই ভাবেন, বাদাম শরীরের ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। কিন্তু এ ধারণাটি পুরো সত্য নয়। বরং বিভিন্ন গবেষণায় বলা হচ্ছে, বাদাম শরীরের ওজন কমাতে সহায়তা করে। এমনকি ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি কমাতেও ভূমিকা রাখে।
অলিভ অয়েলের চেয়ে বাদাম দ্রুত ওজন হ্রাসে সাহায্য করে। সকালের নাশতায় একটুখানি বাদাম রাখতে পারেন। কারণ বাদাম খেলে অল্পতেই পেট ভরে গেছে অনুভূতি হয়। এ অনুভূতির ফলে খাবার কম খাওয়া হয়, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।
বাদামে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন ও ফাইবারের মিশ্রণ ক্ষুধা দমনে সহায়তা করে।
যারা “কিটো ডায়েট” করেন তাদের জন্য বিভিন্ন রকমের বাদাম হচ্ছে মাস্ট আইটেম।
আসুন এবার জেনে নেয়া যাক, কেন খাবেন ত্বীন বা ডুমুর ফল?
* নারী-পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।
* ত্বীন ফলে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখে।
* রক্তে ক্ষতিকর সুগারের পরিবর্তে ন্যাচারাল সুগার তৈরি করে ব্যালান্স রক্ষা করে।
* মারণব্যাধি ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে।
* সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে ডুমুর সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ ত্বীন ফল খাদ্য তালিকায় রাখার ফলে ৩৪% নারীর মধ্যে ব্রেস্ট ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা গিয়েছে।
* চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। শিশুদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ত্বীন ফল একান্ত অপরিহার্য।
* শরীরের অপ্রয়োজনীয় মেদ বা চর্বি কমায়।
* হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমায়।
* মারণব্যাধি ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখে। ইনসুলিনের ওপর নির্ভরশীল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী।
* শরীরে ক্যালসিয়ামের শূন্যতা পূরণ করে।
* গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তশূন্যতা রোধ করে।
* ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
* দুর্বলতায় ভোগেন এমন ব্যক্তির জন্য ত্বীন ফল খুবই উপকারী। বিশেষ করে মুখ, জিভ বা ঠোঁট ফাটার সমস্যা থাকলে তা নিরাময় করতে ডুমুর সাহায্য করে।
* প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় ডুমুর কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলস প্রতিরোধে সহায়তা করে।
* ত্বীন ফল শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
* ত্বীন ফল শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগ নিরাময়েও সহায়তা করে।
* যাদের দুধ ও দুধের তৈরি খাবারে অ্যালার্জি আছে তাঁরা ক্যালসিয়ামের ঘাটতির পূরণের জন্য নিয়মিত ত্বীন ফল খান। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম।
* কাঁচা ত্বীন ফল চর্মরোগের ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ডুমুর থেঁতো করে ব্রণ ও মেছতায় নিয়মিত লাগালে তা সেরে যায়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
66/1 Kaderabad Housing
Savar
1207
Savar
৫ লিটার অর্ডার করলে হোম ডেলিভারি ফ্রি । সমগ্র সাভার এরিয়ায় যোগাযোগ করুন কল / হোয়াটসঅ্যাপ +8801725557880
Genda
Savar, 1340
Hey everyone, this is Mr. Foody. A newbie food vlogger in Savar area. I will be uploading my experie
Rajaghat, Rajfulbaria, Hemayetpur
Savar, 1340
Sunshine Consumers Limited is a fully automated grit and flour production company that has targeted
Bank Colony A-55/6
Savar
স্বল্প দামে স্বাস্থ্যকর এবং মানসম্মত ও সুস্বাদু খাবার শুধুমাত্র পাবেন আমাদের কাছে।
Dendabor Notun Para, Pallibidyut, Nobinogor, Dhaka
Savar, 1344
হোমমেড কেক এবং আরো অনেক কিছু পেয়ে যাবে