DR.Tanmoy dey Biplob -prescription point
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DR.Tanmoy dey Biplob -prescription point, Medical and health, শাহজালাল টাওয়ার, করনশি রোড, গুয়ালা বাজার, ওসমানী নগর, সিলেট।, Sylhet.
চেম্বার:শাহজালাল টাওয়ার,করনশী রোড,গোয়ালা বাজার,ওসমানী নগর,সিলেট।সময়:শনি,সোম,বুধ,বূহস্পতিবার(১২টা -৯টা )।সেবা:মা,শিশু, মেডিসিন,ডায়বেটিস,প্রেসার,গাইনী,নাক কান,গলা,বাত রোগ,চর্মও যৌন রোগ,পাইলস, হিমোরয়েড,এনাল ফিসার,আজমা,হাঁপানী , নিউমোনিয়া, কিডনী, থাইরয়েড।
#ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো নিয়ে প্যানিকড হবেন না। সরকারি ডোজ মিস হয়ে গেলে আপনি দোকান থেকে কিনেও খাওয়াতে পারবেন।
*বাজারে যেটা পাওয়া যায়, তার নাম Cap Retinol Forte 50000. মেয়াদ দেখে কিনবেন।
★এক বছরের নীচের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে দুটো, একবছরের পর থেকে পাচ বছর পর্যন্ত চারটি। ক্যাপসুল ফুটা করে ভেতরের তরল মুখের ভিতরে দিতে হবে।
★দুটো ক্যাপসুল সরকারি একটা নীল ক্যাপসুল এবং চারটি ক্যাপসুল সরকারি একটা লাল ক্যাপসুলের সমতুল্য।
★পাচ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিটি শিশুকে ৬ মাস অন্তর ভিটামিন-এ খাওয়ান। গত ৬ মাসের মাঝে ভিটামিন-এ খেয়েছে কিনা, নিশ্চিত হয়ে নিবেন।
ছোট শিশুর যে কোন বিষয় শিখতে সময় লাগে। শিশুরা আশেপাশের মানুষকে দেখে সবচেয়ে বেশি শিখে। আধুনিক যুগের বাচ্চারা চিকেন ফ্রাই খায়, কিন্তু শাক-সবজি খায় না। বাচ্চার ভালোর জন্য দুপুরে ও রাতে বাচ্চাকে শাক- সবজি খাওয়া শিখান।
কোন বাচ্চা জন্মের ৪৮ ঘন্টার মধ্যে জন্ডিস দেখা দিলে দ্রুুত ডাক্তার দেখাবেন। মনে রাখবেন, জন্ডিসের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে গিয়ে বাচ্চার ব্রেইন ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।
বাচ্চাদের উচ্চতা বৃদ্ধি হয়, গ্রোথ হরমোন নামক হরমোনের কারনে। গ্রোথ হরমোন শরীরে তৈরী হয় ঘুমন্ত অবস্হায়, রাতের শেষ ভাগে। তাই, বাচ্চার উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য রাতে পর্যাপ্ত ঘুম খুব দরকারি।
যদি আপনার সর্দি থাকে নাক চুলকায় নাক বন্ধ থাকে অত্যধিক হাচি থাকে তবে আপনি এলার্জিক রাই-নাইটিস রোগে আক্রান্ত।
আমের সাথে কোল্ড্রিংকস বা কোমল পানীয় একসাথে খাবেন না।এতে মৃত্যু হতে পারে।
#ফ্যাশন সচেতন নারীরা বরাবর-ই জুতার ক্ষেত্রে হাই হিল কে-ই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।কিন্তু আপনারা কি জানেন????
#এই হাই হিল ব্যবহারে আপনি নিজের কতোটা ক্ষতি করছেন! তাহলে জেনে নিন...
★হাই হিল পড়ে হাঁটার সময় হাঁটুতে খুব চাপ পরে।আর এই চাপের কারনে জয়েন্ট পেইন শুরু হয়।যা পরবর্তীতে আর্থাইটিসে রূপ নেয়।
★হাই হিল পড়ে হাঁটার সময় কোমরে প্রচুর চাপ পরে যার কারনে ব্যকপেইন হয়।অনেক সময় এই ব্যাক পেইন আবার অস্টিপোরোসিসের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
★প্রতিনিয়ত হাই হিল ব্যবহারের ফলে বেঁকে যেতে পারে মেরুদণ্ড।
★হাই হিল ব্যবহারের ফলে পায়ের গোড়ালি ও পাতায় ব্যথা হয়ে থাকে।
★হাই হিল যেহেতু একটু আঁটসাঁট হয় তাই এটি ব্যবহারের ফলে পায়ের রক্তনালীতে চাপ পড়ে রক্তনালী সংকুচিত হয়ে যায়।এবং রক্তনালি ছিড়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটতে পারে।
তাই আমার মনে হয় হাই হিল খুব একটা ব্যবহার না করাই ভালো।
#শিশুদের এডেনয়েড সমস্যা
এডেনয়েড হলো এক ধরনের লিম্ফয়েড টিস্যু যা নাকের পিছনে গলবিলের উপরিভাগে থাকে। সাধারণত দুই বছরের নিচের শিশুদের এডেনয়েড শুরু হয়, ৭ বছর বয়সে সবচেয়ে বড় হয় এবং ১৪ বছর বয়সে সম্পূর্ণ মিলিয়ে যেতে শুরু করে। ৩-১২ বছরের বাচ্চাদের এডেনয়েড অনেক বড় হয়ে গেলে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়।
#এডেনয়েডের উপসর্গসমূহ:
* নাক বন্ধ থাকার কারণে শিশুরা মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়
* নাক দিয়ে সর্দি পড়তে থাকে
* এডেনয়েডের জন্য শিশুরা মুখ হা করে ঘুমায়
* সাইনুসাইটিস হতে পারে
* নাকের স্বরে কথা বলা
* ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা
* ঘুম ভেঙ্গেঁ জোরে জোরে শ্বাস নেয়া
* ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে
* মাঝে মাঝে কানে ব্যথা হওয়া
*পর্দার পিছনে মধ্য কর্ণে পানি জমে, যাকে অটাইটিস মিডিয়া উইথ ইফিউশন বলে।
* কানে কম শোনা
* অনেক সময় মধ্য কর্ণে ইনফেক্শন হতে পারে
* স্কুলের পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়
*রেডিও টেলিভিশন উচ্চ স্বরে শোনে
#এডেনয়েডের কারনে দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা সমূহ:
*শিশুদের খেতে কষ্ট হয় যেহেতু শিশুরা এডেনয়েডের জন্য মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়
* খেতে অনেক সময় লাগে
* পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়
* শারীরিক ও মানসিক বিকাশে ব্যহত হয়
* নাকের স্বাভাবিক বৃদ্ধি হয় না বলে নাক ছোট হয়ে যায়
* নাক ও মুখের মাঝখানের খাঁজ থাকে না
* মুখ দিয়ে লালা গড়িয়ে পরে
সামনের দাঁত উচু এবং এলোমেলো হয়ে যায়
* মুখমন্ডল ভাবলেশহীন হয়ে যায় এবং আই কিউ কমে যায়।
#চিকিৎসা :
এডেনয়েড যদি অল্প পরিমানে বড় হয় তাহলে ঔষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যায়। কিন্তু বেশী বড় হয়ে গেলে এবং শ্বাসনালীকে বাধাগ্রস্থ করলে এবং কোন উপসর্গ দেখা দিলে অপারেশন করে ফেলা উচিত।
উনো ভাতে দুনো বল
বেশি ভাতে রসাতল ।
লাল ভাতে উপকারী আঁশ
#সাদা ভাতে সর্বনাশ ।
#সাদা ভাতে টিজি(TG)বাড়ে
#ফ্যাটি লিভার হতে পারে।
#সাদা ভাতে ডায়াবেটিস হয়
উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকিও কম নয়।
সাদা ভাতে মেদ বাড়ে
হৃদরোগ কড়া নাড়ে।
#যদি সুস্থ থাকতে চান
সাদা ভাত ছেড়ে লাল ভাত খান।
#নিউমোনিয়া এর লক্ষণ গুলো কি কি?
১.জ্বর
২.কাশি
৩.দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস
৪.চামড়া শ্বাসের সাথে বুকের খাচায় ঢুকে যাবে
৫.শ্বাসের শব্দ শোনা যাবে
৬.বাচ্চা বুকের দুধ টেনে খেতে পারবে না।
#এই লক্ষণগুলো যদি আপনার বাচ্চার মধ্যে থেকে থাকে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।
#বাচ্চাদের উচ্চতা বৃদ্ধি হয়, গ্রোথ হরমোন নামক হরমোনের কারনে। গ্রোথ হরমোন শরীরে তৈরী হয় ঘুমন্ত অবস্হায়, রাতের শেষ ভাগে। তাই, বাচ্চার #উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য রাতে পর্যাপ্ত ঘুম খুব দরকারি।
#শিশু জন্মের পর ৫ম দিন থেকে ১৪ তম দিনের মধ্যে শরীরে থাইরয়েড হরমোন ঠিক আছে কিনা চেক করে নিবেন। কোন শিশুর শরীরে থাইরয়েড হরমোন #কম থাকলে শিশুটি বড় হয়ে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হবে।
#আত্নীয়_সম্পর্কের_মধ্যে_বিবাহের_ভয়ংকর_পরিনিতি
★আত্নীয় স্বজনের মধ্যে বিবাহ সম্পর্ক হলে পরবর্তীতে যেসব বাচ্চা হয়, তাদের নানান ধরনের প্রাণঘাতী রোগ হয়।
এই রকম একটি রোগের নাম পলিসিস্টিক কিডনী ডিজিজ (ARPCKD).
সহজ বলতে গেলে কিডনীতে অসংখ্য ছোট ছোট পানি পূর্ন থলি তৈরী হয় , ফলশ্রুতিতে দুই কিডনীই বিকল হয়ে যায় এবং বাচ্চা ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়।
#বাচ্চার কিডনী বিকল হয়ে গেলে না ডায়ালাইসিস করানো সম্ভব হবে না নতুন কিডনী লাগানো সম্ভব হবে (কিডনী প্রতিস্হাপন)।
আসুন সবাই সচেতন হই।
#আত্নীয় সম্পর্কের মধ্যে বিবাহকে না বলি।
নাকের সমস্যা এট্রফিক রায়নাইটিস হলে আক্রান্ত ব্যক্তির নাক থেকে দুর্গন্ধ বের হয়।
#জন্ডিস কী?
শারীরিক কোনো কোনো রোগে রক্তে বিলিরুবিন নামে একধরণের হলুদ পদার্থ মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়, ফলশ্রুতিতে রোগীর চোখ, ত্বক, প্রস্রাব ইত্যাদি হলুদাভ হয়ে যাওয়াকে জন্ডিস বলা হয়। জন্ডিস নিজে রোগ নয়, রোগের লক্ষণমাত্র।
★কী কী রোগে জন্ডিস হতে পারে?
বিভিন্ন রোগে জন্ডিস হতে পারে তবে প্রধান কারণ তিনটি-
i) লিভার/যকৃৎ-এর প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন
ii)পিত্তনালী বন্ধ হয়ে যাওয়া
iii) রক্তকণিকা অতিরিক্ত ভেঙে যাওয়া
#জন্ডিস হলে সমস্যা কী?
অতিরিক্ত বিলিরুবিনের জন্য ব্রেইন (মস্তিষ্ক), কিডনি(বৃক্ক) ও অন্যান্য অঙ্গ বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয় ও কার্যক্ষমতা হারায়।
যে রোগের কারণে জন্ডিস হলো সেই রোগটির ক্ষতিকর প্রভাবও শরীরে পড়ে।
#জন্ডিসের চিকিৎসা কী?
কারণ অনুযায়ী জন্ডিসের চিকিৎসা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।
★যদি লিভারের প্রদাহজনিত জন্ডিস হয়, সেক্ষেত্রে লিভারকে বিশ্রাম দিতে হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু প্রয়োজনীয় ঔষধ সেবন করতে হয়। চিকিৎসক কিছুকিছু ঔষধ, খাবার ও অভ্যাস পরিবর্তন করতে নির্দেশ দিয়ে থাকেন ও নির্দিষ্ট সময় পর পর পর্যবেক্ষণ করে পরিস্থিতি অনুযায়ী জন্ডিসের চিকিৎসা করে থাকেন।
★যদি রক্তরোগজনিত জন্ডিস হয় সেক্ষেত্রে চিকিৎসক কখনো কখনো রক্ত পরিবর্তনসহ প্রয়োজনীয় ঔষধ দিয়ে চিকিৎসা করে থাকেন।
★আর পিত্তনালী বন্ধ হয়ে থাকলে প্রয়োজনীয় অপারেশন বা ইন্টারভেনশন করে এই ধরণের সমস্যা চিকিৎসা করা হয়।
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে শিশুকে প্রতিদিন টয়লেট করার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে, প্রতিবার পায়খানার পরে তার ওজন যত কেজি তত চা-চামচ খাবার স্যালাইন খাওয়াবেন।
বাচ্চাদের হাত ও পায়ের আঙুলের ফাঁকে, কব্জিতে, বগল ইত্যাদি জায়গায় স্ক্যাবিস হওয়ার প্রবণতা বেশি দেখা যায়।
ছুটো বাচ্চাদের সাবধানে লিচু খেতে দিবেন। লিচুর বিচি আলাদা করে লিচু খেতে দিবেন।
#প্রতি ৫ জন উচ্চ রক্তচাপ রুগীর মধ্যে মাত্র ১ জন রুগীর উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
#উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন, সুস্থ থাকুন।
#বাচ্চার বৃদ্ধি ও বিকাশ এ দেরী হবার লক্ষণগুলো কি কি?
*৩ মাস বয়সে যদি না #হাসে
*৫ মাসেও যদি #ঘাড় শক্ত করে সোজা না হতে পারে।
*১২ মাসেও যদি সার্পোট ছাড়া #বসতে না পারে।
*১৮ মাসেও যদি না ধরে #একাকী দাঁড়াতে না পারে।
*২০ মাসের মধ্যে যদি ভালোভাবে #হাঁটতে না পারে।
*১/২ বৎসরের মধ্যে যদি ২-৩ শব্দের উচ্চারণ (বাবা, মা) না করতে পারে।
*২ বৎসরের মধ্যে যদি নিজের নাম বলতে না পারে।
*৫ বৎসরের মধ্যে যদি একাকী মলমূত্র ত্যাগ করা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে।
#কাশি হলে আপনার বাচ্চাকে এক বাটি উষ্ণ সবজির স্যুপ বা চিকেন স্যুপ দিন। এটি কাশি বা গলা ব্যথা থেকে আরাম প্রদান করবে।
#নাক ডাকা কমার প্রধান চিকিৎসা হলো ওজন কমানো ও ওষুধ সেবন।এতে কাজ না করলে cpap নামক যন্ত্র ব্যবহার করা যায়।
শিশু জন্মের পর শিশুকে শাল দুধ খাওয়ানো উচিত।
#লিচুর সময় তবে ভয় দেখানো উদ্দেশ্য নয়, সচেতনতাই মুল উদ্দেশ্য।
২০১৪ সালে ভারতের মুজাফফরপুরের ২টি হাসপাতালে জ্বর,বমি,খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া এরকম সমস্যা নিয়ে ৩৯০ জন রোগী ভর্তি হয়,এরমধ্যে ১২২ জন মারা যায়।
#গবেষণায় দেখা যায় তারা শিশু কিশোর এবং প্রত্যেকেই লিচু খেয়েছিল।
কারণ হিসেবে দেখানো হয়-
১) লিচুতে থাকা Hypoglycin A and methylenecyclopropylglycine (MCPG) টক্সিন Acute Encephalitis Syndrome করে।এরফলে জ্বর।,বমি,খিচুনি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা যায়।
২) এই টক্সিন খুব দ্রুত রক্তের গ্লুকোজকে কমিয়ে দিয়ে Hypoglycemia করে।
#বাঁচার উপায় ঃ
১) অপরিপক্ক লিচু খাওয়া যাবে না।
২) পরিমিত পরিমাণে পরিপক্ক লিচু খেতে হবে।
৩)খালি পেটে পরিপক্ব বা অপরিপক্ক লিচু খাওয়া নিষেধ।
৪)রাতে লিচু খেলে চিনি জাতীয় কিছু খেয়ে ঘুমাবেন।
#বিঃদ্রঃ লিচু বাচ্চাদের বেশ প্রিয় একটি ফল,আর বাচ্চাদেরই সমস্যা বেশি হয়। তাই অভিভাবকদের সচেতনতা জরুরি।
Collected
#ডায়বেটিস রোগি কি খেতে পারবে কি পারবে না??
*সহজ বাংলায় Glycemic index(GI) হলো খাবারের সুগারের একটা সংখ্যাগত হিসাব- কোন খাবার গ্রহন করলে আপনার রক্তে গ্লুকোজ কেমন হবে সেটাই নির্দেশ করে।
#যে খাবার খাওয়ার পর রক্তে যত দ্রুত সুগার বাড়ায় তার GI তত বেশি।
*যে খাবার রক্তে যত দেরিতে সুগার বাড়ায় তার GI তত কম।
#আমাদের জন্যে ভালো কোনটি?
যার GI যত কম সেই খাবার আমাদের জন্যে তত ভালো।
*কোন খাবারে GI কম থাকে?
কমপ্লেক্স খাবারে GI কম থাকে।
*কমপ্লেক্স খাবারে GI কেন কম হয়?
এই খাবার গুলি ভেঙে শোষণযোগ্য হতে অনেক সময় লাগে তাই।
#কম GI যুক্ত খাবার খাইলে কি কি উপকার হয়?
হার্ট ব্রেনের স্টোক হওয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে।
রক্তের সুগার কমিয়ে রাখে
ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায়,
শরীরে ইনফ্লামেশন কমায়।
রক্তের free fatty acid কমায়।
ক্ষুধা দেরিতে লাগে।
#কোন খাবাবের GI কত?
GI অনুযায়ী কিছু খাবারের তালিকা
শিমের বিচি-২৪
বার্লি-২৮
আপেল-৩৯
গম দানা -৩১
সয়াবীন-১৮
দুধ-৩৭
খেজুর -৪২
কমলা -৪৩
আঙ্গুর-৪৬
শাকসবজি -৪৮
স্ট্রবেরি-৪৯
কলা-৫২
মধু-৫৫
আম -৬০
লাল গমের রুটি-৬৪
সুগার-৬৫
চিপস-৭২
মিষ্টিকুমড়া -৭৫
সাদা আটা,ময়দা-৭৫
তরমুজ -৭৬
আলু-৭৮
সাদা ভাত-৮৯!!!
গ্লুকোজ-১০৩
#আপাতদৃষ্টিতে আমরা মনে করি খেজুর, আম, মধু এগুলো ডায়াবেটিসে খাওয়া যাবে না,কিন্তু এগুলো একটা নির্দিষ্ট পরিমান খাওয়া বরং উপকার।
#আপনার বা আপনার পরিবারের কোনো সদস্যের ডায়াবেটিস থাকলে এটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দীর্ঘদিন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস চোখের রেটিনা নষ্ট করে যা হয়ে থাকে অন্ধত্বের কারন।
#ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত চোখের পরিক্ষায় এর প্রতিকার।
প্রচন্ড গরমে বয়স্কদের বেশি করে পানি পান করান, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমান।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
শাহজালাল টাওয়ার, করনশি রোড, গুয়ালা বাজার, ওসমানী নগর, সিলেট।
Sylhet
3100
Opening Hours
Monday | 12:00 - 20:30 |
Wednesday | 12:00 - 20:30 |
Thursday | 12:00 - 20:29 |
Saturday | 12:00 - 20:30 |
Cardiology Department Park View Medical College. VIP Road , Taltola . Sylhet
Sylhet, 3100
world heart day 2011 september 29
Sylhet, 3100
HealthQuo is mainly based on Medical Tourism, which motive is to help people to get proper guideline