Unani Medical Centre
ইউনানী এক ধরনের ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্?
মহিলাদের সাদা স্রাব বা লিকুরিয়া সমস্যার জন্য একটি কার্যকরী ও পরীক্ষিত ঘরোয়া চিকিৎসা:
# # # উপকরণ:
1. অশোকের ছাল - ১ টেবিল চামচ
2. গোল মরিচ - ৩-৪টি
3. গুড় - ১ টেবিল চামচ
4. মধু - ১ চা চামচ
5. পানি - ২ কাপ
# # # প্রস্তুত প্রক্রিয়া:
1. অশোকের ছাল সিদ্ধ করা : ২ কাপ পানিতে ১ টেবিল চামচ অশোকের ছাল দিয়ে ১০-১৫ মিনিট ভালোভাবে সিদ্ধ করুন, যতক্ষণ না পানি অর্ধেকে কমে আসে।
2. মিশ্রণ তৈরি : সিদ্ধ হওয়ার পর পানিটা ছেঁকে নিয়ে ঠান্ডা হতে দিন।
3. গোল মরিচ ও গুড় মেশানো : মিশ্রণে গোল মরিচ গুঁড়ো করে এবং গুড় মিশিয়ে দিন।
4. মধু যোগ করা : ঠান্ডা হলে এতে ১ চা চামচ মধু যোগ করে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
# # # খাওয়ার নিয়ম:
- প্রতিদিন সকালে খালি পেটে বা রাতে ঘুমানোর আগে এক কাপ করে পান করতে হবে।
- নিয়মিত ২-৩ সপ্তাহ খেলে সাদা স্রাবের সমস্যা অনেকাংশে কমে যাবে।
# # # বিশেষ টিপস:
- পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া সাদা স্রাবের সমস্যা কমাতে সহায়ক হবে।
- বেশি চিনিযুক্ত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
এই চিকিৎসা বহুদিন ধরে ব্যবহৃত একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি এবং প্রাকৃতিকভাবে কার্যকরী।
হেকিম: মোহাম্মদ শিহাব উদ্দীন।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধানের জন্য সহজে তৈরি করা যায় এমন একটি ঘরোয়া ওষুধের প্রক্রিয়া:
উপকরণ:
1. আদা- ১ ইঞ্চি টুকরা
2. জিরা- ১ চা চামচ
3. লেবু- ১টি
4. মৌরি (ফেনেল)- ১ চা চামচ
5. গরম পানি- ১ কাপ
# # # প্রস্তুত প্রক্রিয়া:
1. আদা ও জিরা : আদা ছোট ছোট টুকরো করে নিন এবং জিরা হালকা ভেজে নিন।
2. মিশ্রণ তৈরি : একটি পাত্রে ১ কাপ গরম পানিতে আদা, জিরা, এবং মৌরি দিন। মিশ্রণটি ১০ মিনিট রেখে দিন যাতে উপকরণগুলোর গুণাগুণ পানিতে চলে আসে।
3. ছেঁকে নেওয়া : মিশ্রণটি ভালোভাবে ছেঁকে নিন।
4. লেবুর রস মেশানো : এরপরে এতে ১টি লেবুর রস মেশান।
5. পান করা : ঠান্ডা না হয়ে যাওয়ার আগে ধীরে ধীরে পান করুন।
# # # খাওয়ার নিয়ম:
- প্রতিদিন সকালে খালি পেটে বা রাতে ঘুমানোর আগে এক কাপ করে পান করতে পারেন।
- নিয়মিত ব্যবহার করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে আসবে এবং হজমের উন্নতি হবে।
এটি সহজে তৈরি করা যায় এবং এর উপকরণগুলো বাজারে সহজেই পাওয়া যায়।
হেকিম: মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন।
💫 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
“আসসালামু আলাইকুম”
💫 পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স,কেন আপনার প্রথম এবং প্রধান পছন্দ হওয়া উচিত ? কেনই বা পূর্ণ আস্থা রাখবেন ??
💫 গ্যাস্ট্রিক ,কোষ্ঠকাঠিণ্য ,পুরাতন আমাশয়, বদহজম,খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি এবং IBS , এবার হবে নিমিষেই শেষ।
💫 আমি হেকিম মোঃ শিহাব উদ্দীন ,প্রথম কথা আমি মানুষকে হেল্প এবং উপকার করার চেষ্টা করি ,হালাল ব্যবসা করি ... মিথ্যা বলে ধোকা দিয়ে আমি আমার দীর্ঘ দিনের সাধনা ও অভিজ্ঞতা এবং ব্যবসাকে কখনোই হারাম করব না ইনশাআল্লাহ ৷
💫 দীর্ঘ ১৩/ বৎসরের হেকিমি অভিজ্ঞতা ও গবেষণার ফসল আমার এই পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স ম্যাজিকের মতই কার্যকরী ৷
💫 উপকারিতা
এই পণ্যটি কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। যারা দীর্ঘদিন থেকে এই কোষ্ঠকাঠিণ্য রুগে কষ্ট করে দিন যাপন করেছেন,কোন ঔষধ বা চিকিৎসায় কাজ হচ্ছে না এবং এই রোগের কারণে নিজের অজান্তে অনেক বড় বড় ধরনের রোগের তৈরি হচ্ছে। আপনি যদি এই ঔষধটি মাত্র তিন দিন ব্যবহার করেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হবে এবং খাওয়া-দাওয়ার রুচি বাড়বে,এবং অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন। কারণ এটার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার বা আঁশ জাতীয় দ্রব্য সামগ্রী যা বদ হজমের সমস্যা এবং খাওয়া দাওয়ায় অরুচি, পেট ভরা ভরা, এইসব সমস্যা অতি দ্রুত দূর করে,অনেক পরীক্ষিত এই ঔষধটি প্রথমবার ইন্টারনেট সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনাদের সামনে শেয়ার করতেছি।
💫 কিছু জরুরী কথা
💫 বর্তমানে অনলাইনে ব্যবসা করছেন এরকম অনেকেই জানেন না যে ভেষজ উপাদান কিভাবে মানবদেহের উপযোগী করে তৈরি করতে হয় ৷ শুধু বিভিন্ন উপাদান চূর্ণ করে মিক্স করলেই তো হবে না... এমন বেশ কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে যেগুলি শোধন না করে ব্যবহার করলে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় ৷ আবার কোন কোন উপাদান কতটুকু পরিমান করে নিতে হয় সেটারও রয়েছে একটি সু-নিদৃষ্ট পরিমাপ ৷ এইজন্য সঠিক নিয়ম অনুযায়ী যদি প্রোডাক্ট তৈরি করা না হয় তাহলে সেটা হতে পারে মানবদেহের জন্য ক্ষতির কারণ ৷
💫 আমার সবার প্রতি অনুরোধ ,সমস্যা ভিতরে পুষিয়ে না রেখে বিশ্বাস করে আমার নরমাকল হেকিমি মিক্স সেবন করুন আর দেখুন মহান আল্লাহর দেয়া প্রাকৃতিক ভেষজের কি অবিশ্বাস্য ক্ষমতা ৷
💫 প্রস্তুত প্রণালী।
সোনা পাতা, ইসবগুলের ভুষি, গুয়ামুড়ি, হর্তকি , লবঙ্গ, আমলকি, চিনা বাদাম, কালোজিরা, পূদিনা পাতা , পিঙ্ক লবণ ,উলটকম্বল, চিয়া সিট, জাফরান ও অন্যান্য হেকিমি দ্রব্য সামগ্রী।
💫 বিধি নিষেধ
এই ঔষধটি কখনো খালি পেটে ব্যবহার করবেন না।
গর্ভবতী ও দুধ দানকারী মায়েরা ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
৫ বছরের নিচের শিশুদের ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
💫 ঔষধের মূল্যঃ ০১ ফাইল / বক্স,পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স,এর মূল্য মাত্র = ২৫০/-টাকা R তিন ফাইল এক সাতে যদি নেন তাহলে ৬০০/-টাকা।
🛒 কুরিয়ার (ডেলিভারি) চার্জ : সিলেট ৫০/- এবং সারা বাংলাদেশ ১২০/- টাকা ৷
💫 সেবনের নিয়ম খুব সহজ
রাতের খাবারের আধা ঘন্টা পরে ব্যবহার করার জন্য ৩০/মিনিট এক গ্লাস পরিষ্কার সাদা পানিতে চায়ের চামচে দুই চামচ পাউডার ভিজিয়ে রেখে রাতের দাঁত ব্রাশ করার আগে পান করতে হবে।
💫 অর্ডার কনফার্ম করতে এবং ফ্রি পরামর্শের জন্য : ☎️WhatsApp 01745019680 /কল করুন অথবা নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নং SMS করুন।
সঠিক পণ্যটি বুঝে নিয়ে টাকা পরিশোধ করুন (Cash on Delivery)
💫 বিঃ দ্রঃ রোগব্যাধি সারানোর একমাত্র মালিক মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন ... আমি শুধুমাত্র উৎকৃষ্ট মানের অনেক পরীক্ষিত দুর্লভ কিছু ভেষজ উপাদান ব্যবহার করে সঠিক ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুযায়ী প্রোডাক্ট তৈরি করে থাকি ৷
পুরুষ এবং মহিলাদের যৌন শক্তি (সেক্স পাওয়ার) বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন হারবাল উপাদান প্রচলিত রয়েছে। এখানে ১০টি কার্যকর হারবাল উপাদানের তালিকা এবং সেগুলো ব্যবহারের পদ্ধতি দেওয়া হলো:
১০টি হারবাল ঔষধের নাম ও তৈরির পদ্ধতি:
1. অশ্বগন্ধা (Ashwagandha)
- এটি যৌন শক্তি বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। অশ্বগন্ধা গুঁড়া করে প্রতিদিন এক চা চামচ খালি পেটে গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
2. শিলাজিত (Shilajit)
- শিলাজিত সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধির জন্য বিখ্যাত। এটি মধুর সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খাওয়া যেতে পারে।
3. সফেদ মুসলি (Safed Musli)
- এটি পুরুষ এবং মহিলাদের যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ৫ গ্রাম মুসলি গুঁড়া প্রতিদিন গরম দুধের সাথে মিশিয়ে সেবন করুন।
4. কৌচ বীজ (Kaunch Beej)
- কৌচ বীজ যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কৌচ বীজ গুঁড়া করে প্রতিদিন এক চা চামচ মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
5. গোকরু (Gokhru)
- এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। গোকরু গুঁড়া দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে সেবন করুন।
6. শতাবারি (Shatavari)
- মহিলাদের জন্য বিশেষ উপকারী, যা হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে। শতাবারি গুঁড়া গরম দুধের সাথে নিয়মিত সেবন করুন।
7. মাখানা (Makhana)
- এটি যৌন স্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক। মাখানা ভেজে গুঁড়া তৈরি করে মধুর সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খাওয়া যায়।
8. গর্ভধানী (Vidari Kand)
- এটি যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়ক। গর্ভধানী গুঁড়া দুধের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত সেবন করুন।
9. জতামানসি (Jatamansi)
- এটি মানসিক চাপ কমিয়ে যৌন ইচ্ছা বাড়াতে সহায়ক। জতামানসি গুঁড়া করে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে সেবন করুন।
10. যবাকুসুম (Javakusum)
- এটি যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। যবাকুসুম গুঁড়া দুধ বা মধুর সাথে মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।
তৈরির পদ্ধতি:
1. গুঁড়া তৈরি: প্রতিটি হারবাল উপাদান শুকিয়ে গুঁড়া করুন।
2. মিশ্রণ: প্রতিদিন এক বা একাধিক উপাদান একসাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
3. খাওয়ার পদ্ধতি: দুধ বা মধুর সাথে মিশিয়ে এই উপাদানগুলো সেবন করলে দ্রুত কার্যকর হয়।
# # # পরামর্শ:
- সবসময় নির্দিষ্ট মাত্রায় খেতে হবে।
- কোনো দীর্ঘমেয়াদী রোগ বা সমস্যা থাকলে আগে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
প্রয়োজনে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন: আমি হেকিম মোঃ শিহাব উদ্দিন।মোবাইল নম্বর: WhatsApp 01745-019680
সতর্কতা: অতিরিক্ত সেবন ক্ষতিকর হতে পারে, তাই ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
🌟 স্বপ্নের দুনিয়া 🌟
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভায়েরা এবং বোনেরা,
আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি যে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের স্বপ্নের দুনিয়া পেইজটি আপনাদের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়ে ৫০০+ লাইক ও ফলোয়ার্সের মাইলফলক ছুঁয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র আপনাদের অকুণ্ঠ সমর্থন ও ভালোবাসার কারণে।
আপনাদের প্রতি আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। আপনাদের এই ভালোবাসা ও সমর্থন আমাদের আরও এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা যোগায়।
আমাদের এই পেইজের মাধ্যমে আমি আপনাদের জন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভিডিও এবং জীবন চলার পথে ট্রাভেল করার সময় বিভিন্ন স্থানের সুন্দর সুন্দর ভিডিও আপলোড করে থাকি। আশা করি, আপনারা আমাদের ভিডিওগুলি উপভোগ করবেন এবং আমাদের এই সুন্দর যাত্রায় আমাদের সাথে থাকবেন।
নতুন ভায়েরা এবং বোনেরা, আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানাই আমাদের স্বপ্নের দুনিয়া পরিবারে। এখানে আমরা একে অপরের সাথে আমাদের স্বপ্ন ও অনুভূতিগুলি শেয়ার করব, একসাথে নতুন কিছু শিখব এবং আনন্দের মুহূর্তগুলি উপভোগ করব।
আপনারা সবাই আমাদের সাথে থাকুন, আমাদের পেইজটি শেয়ার করুন এবং আমাদের সুন্দর এই যাত্রায় অংশ নিন।
ধন্যবাদান্তে,
[ Hakim Md Sihab Uddin ]
👇👇👇👇👇👇👇👇👇 https://www.facebook.com/profile.php?id=61561737664140&mibextid=LQQJ4d
স্বপ্নের দুনিয়া DREAM WORLD
"প্রকৃতির সৌন্দর্য ও জীবনের রঙ: একসাথে আমাদের যাত্রা"
"The Beauty of Nature and the Color of Life: Our Journey Together"
"গ্যাস্টিকের হারবাল সমাধান! আপনি আর অস্বস্ত থাকবেন না। আমাদের প্রাকৃতিক প্রযুক্তিতে নির্ভর করে তৈরি এই সমাধান আপনার জন্য উপকারী হতে পারে। স্বাস্থ্যকর, প্রাকৃতিক, এবং দীর্ঘকালিন ফলাফলের জন্য এখনই চেষ্টা করুন!"
আলহামদুলিল্লাহ
আজ বাদ মাগরিব কালিগঞ্জ থেকে ছোট একটি কাফেলা নিয়ে চরমোনাই বাৎসরিক ফাল্গুনের মাহফিলে বরিশালের উদ্দেশ্যে রওনা দিব আপনারা সবার কাছে দোয়া চাই।
নারীদের সাদাস্রাব নিয়ে ভয়ের কিছু নেই, সাদা স্রাব বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়,অনেক পরিক্ষীত টিপিস ।
মেয়েদের সাদাস্রাব এর ঘরোয়া ঔষধ (সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক)
👉 সাদাস্রাব কি?
সাদাস্রাব বা Leucorrhea নারীদের জরায়ু ও যোনিপথের একটি সাধারণ নিঃসরণ, যাতে মৃত কোষ ও কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। স্বাভাবিক স্রাব পাতলা এবং সামান্য চটচটে হয়ে থাকে। দেখতে অনেকটা সর্দির মত। তবে কারো ক্ষেত্রে কখনো কখনো হলুদ বা সবুজ বর্ণেরও হতে পারে।
সাদাস্রাব একটি সাধারণ রোগ যা অপ্রীতিকর গন্ধ ছড়াতে পারে। ব্যথা, চুলকানি বা জ্বালা এ রোগের অন্যতম লক্ষণ। যে কোন সংক্রমণ, ম্যালিগন্যান্সি এবং হরমোনের পরিবর্তনের কারণে এটি যোনি থেকে অস্বাভাবিক স্রাব হতে পারে।
সাদা স্রাব বা শ্বেতসার মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ সমস্যা। সাদাস্রাব এর ঘরোয়া ঔষধ গ্রহণের মাধ্যমে এ রোগটি থেকে প্রতিকার পাওয়া সম্ভব। বেশিরভাগ কিশোরী মেয়েরাই এ সমস্যাটির সম্মুখীন হয়। যদিও অল্প পরিমাণে সাদা স্রাব তেমন কোন সমস্যা নয়। তবে এর অত্যধিক উপস্থিতী অবশ্যই উদ্বেগের বিষয়।
ইংরেজিতে লিউকোরিয়াকে যোনি স্রাব হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। যা শ্লেষ্মা ঝিল্লির প্রদাহ বা সংকোচনের ফলে সাদা, হলুদ বা সবুজ বর্ণের হয়ে থাকে। এটি যোনি, ফ্যালোপিয়ান টিউব, ডিম্বাশয়, বা সর্বাধিক জরায়ু থেকে উদ্ভূত হতে পারে।
👉 সাদা স্রাব বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়:
পেয়ারা পাতা: সাদা স্রাব এবং চুলকানির সমস্যার অন্যতম প্রাকৃতিক প্রতিকার হল পেয়ারা পাতার ব্যবহার। গাছ থেকে কিছু পেয়ারা পাতা তুলে পানিতে সেদ্ধ করুন যতক্ষণ না পানি অর্ধেক হয়ে যায়। পানি থেকে সিদ্ধ পাতা ছেঁকে নিয়ে পানি পান করলে যোনিপথের স্রাবের সমস্যা কমে যায় ।
প্রতিদিন কাঁচা টমেটো খাওয়া শুরু করুন।
সকাল-সন্ধ্যে ২ চামচ পিঁয়াজের রস এবং সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে পান করুন।
জিরে বেটে জলের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
আমলকীর রস এবং মধু ক্রমাগত ১ মাস গ্রহণ করুন, এতে আপনার সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে।
প্রতিদিন কলা খান, এরপর দুধে মধু দিয়ে পান করুন, এতে আপনার স্বাস্থ্যও সঠিক থাকবে এবং স্রাবের জন্য হওয়া দুর্বলতাও কমে যাবে। কমপক্ষে তিনমাস পর্যন্ত এই উপায়টি ব্যবহার করুন। দুধ ঠাণ্ডা হয়ে গেলে তারপর তাতে মধু মেশান।
কাঁচকলার তরকারি খান।
যদি আপনার শরীরে রক্ত কম থাকে, তাহলে রক্তের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য সবুজ সবজি, ফল ইত্যাদি খান।
১টা কলা নিন, তাকে মাঝখান থেকে কেটে নিন, তাতে ১গ্রাম ফটকিরি দিন, এটি দিনে বা রাতে একবার করে খান। কিন্তু খেয়াল রাখবেন যে যদি দিনে খাওয়া শুরু করেন তাহলে প্রতিদিন দিনেই খাবেন, আর যদি রাতে খাওয়া শুরু করেন তাহলে রাতেই খাবেন।
তৈলাক্ত জাতীয়, মশালাদার খাবার কম খাবেন।
চর্বি জাতীয় খাবার খাবেন না।
এক বড় চামচ তুলসী পাতার রস নিন, এবং সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে তা পান করুন। এতে আপনি আরাম পাবেন।
বেদানার সবুজ পাতা নিন, ২৫-৩০ পাতা, ১০-১২টা গোলমরিচ এক সাথে বেটে নিন। এতে অর্ধেক গ্লাস জল মিশিয়ে পান করুন। এই উপায়কে সকাল-সন্ধ্যে ব্যবহার করুন।
ছোলা বাটার সাথে গুড় মিশিয়ে খান, এরপর ১ কাপ দুধে ঘি মিশিয়ে পান করুন।
১০ গ্রাম আদা গুঁড়ো এক কাপ জলে মিশিয়ে পান করুন। এটিকে এক মাস ধরে করুন।
অশ্বত্থ গাছের ২-৪টি পাতা নিয়ে বেটে নিন, তারপর সেটিকে দুধে ফুটিয়ে পান করুন।
১ চামচ আমলকী চূর্ণ নিন এবং ২-৩ চামচ মধু নিয়ে দুটিকে মিশিয়ে খান। এইরকম এক মাস ধরে করুন।
প্রচুর জল পান করুন।
আটার হালুয়া বা রুটি খান।
৩ গ্রাম শতাবরি বা সাদা মুসলি নিন, এতে ৩ গ্রাম মিছরি মেশান, গরম দুধের সাথে প্পান করুন।
নাগরমোথা, লাল চন্দন, আক ফুল, চিরতা, দারু হালদী, রসোতা, এবং এগুলি সবকটি ২৫-২৫ গ্রাম করে একসাথে বেটে নিন। দেড় লিটার জলে এটিকে ফুটিয়ে নিন, যখন এটিতে অর্ধেক জল থাকবে তখন তা ছেঁকে নিন এবং এতে ১০০ গ্রাম মধু মিশিয়ে দিনে দুবার ৫০-৫০ গ্রাম করে সেবন করুন।
সমান অনুপাতে ভুট্টা ফল, বড় এলাচ এবং মিছরিকে বেটে নিন। এক সপ্তাহের জন্য দিনে তিনবার করে নিন। এক সপ্তাহ পর, দিনে একবার করে ২১ দিন খান।
শুভেচ্ছান্তেঃ আমি হেকিম কবিরাজ মোঃ শিহাব উদ্দিন সিলেট আমার পেজটি আপনারা ফলো করবেন ভিডিওটি যদি ভালো লাগে আপনারা শেয়ার করবেন লাইক করবেন ধন্যবাদ সবাইকে
প্রাকৃতিকভাবে কিডনি পরিষ্কার রাখার উপায়। কিডনি শক্তিশালী করার উপায়। অসুস্থ কিডনি সুস্থ করার উপায়। কিডনি ভালো রাখার ঔষধ।
👉 মানুষের প্রধান রেচন অঙ্গ হলো বৃক্ক বা কিডনি। কিডনি মূত্রনালীর অংশ এবং রক্তের ফিল্টার হিসেবে কাজ করে। মানবদেহের উদরগহ্বরের পিছনের অংশে, মেরুদণ্ডের দুদিকে বক্ষপিঞ্জরের নিচে পিঠ-সংলগ্ন অবস্থায় দুটি কিডনির অবস্থান। প্রতিটি কিডনি দেখতে শিমবিচির মতো এবং লালচে রংয়ের। বছরের পর বছর, দিনের পর দিন কিডনি ঠিক এভাবেই ছাঁকনির কাজ করে চলে। লবণ, বিষ এবং অবাঞ্ছিত পদার্থ শরীরে ঢুকতে বাধা দেয়। কিন্তু কিডনি অকেজো হয়ে গেলে শরীরের ক্ষতিকর বর্জ্য রক্তে জমা হয়। তখন বেঁচে থাকাই মুশকিল।
কিডনির কাজ হল শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি, বিষাক্ত পদার্থ, তরল পদার্থ বের করে দেওয়া। খাবার আর পানীয়ের মাধ্যমে অনেক রকম নোংরা পদার্থ শরীরে যায় যা আমাদের কিডনির উপর চাপ ফেলে। সেই সঙ্গে কিডনির ক্ষতি করে, কিডনিতে বেশি পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। এমনকী কিডনিতে পাথরও হতে পারে। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়লেই তখন কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণেও কিডনির উপর মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। এই অবস্থাগুলো সঠিক উপায়ে নিরাময় করতে ও সুস্থ রাখতে প্রতিদিন ডায়েট থেকে বেশ কিছু খাবার বাদ দেওয়া উচিত। প্যাকটজাত পণ্যগুলো থেকে কঠোরভাবে দূরে থাকা অবশ্য প্রয়োজন। অনেকেই অজান্তে লবণের মাত্রা বাড়িয়ে দেন, তাতে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
কিডনিতে সমস্যা থাকলে ফল, জুস, শুকনো ফল ও ফসফরাস সমৃদ্ধ ফল এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কিডনির রোগে আক্রান্তকে লবণের পরিমাণের উপর বিশেষভাবে নজর দেওয়া উচিত।
সবুজ শাক-সবজি, মিষ্টি আলু, বেরিজ, আপেল, চর্বিযুক্ত মাছ সবই কিডনিবান্ধব বলে বিবেচিত হয়। আবার বাদাম, দুগ্ধজাত পণ্য, প্যাকেটজাত পণ্য ও চিনিযুক্ত খাবার কিডনির জন্য ক্ষতিকর। তাই কিডনির রোগে যারা ভুগছেন, তারা এধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন।
উচ্চ পটাসিয়াম-জাত খাবার যেমন কিছু ফলের রস, শুকনো ফল ও বাদাম ও ফসফরাসযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। কিডনি রোগের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে প্রোটিনের মাত্রাও সীমিত রাখা উচিত।
সাধারণত কিডনির রোগীদের খুব সাবধানে খাবার বাছাই করতে হয়। রোগীর রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি পর্যায়ে থাকে, তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা, কম লবণ দেওয়া খাবার, চিনি ও কৃত্রিম খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এছাড়া কার্বোহাইড্রেট সমৃ্দ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন। সবসময় ফলের রসের মতো প্রাকৃতিক মিষ্টি বা চিনি পান করুন।
কিডনি যাতে ঠিক মতো কাজ করতে পারে সেই কারণেই কিডনি পরিষ্কার রাখতে হবে। শরীরে যদি বিষাক্ত পদার্থ জমতে থাকে তাহলে রক্ত দূষিত হয়ে যায়। সেই সঙ্গে কিডনিতে পাথর, ফোলা ভাব, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা এসবও আসতে পারে। আর কিডনি যদি পরিষ্কার থাকে তাহলে ত্বকের অনেক সমস্যাও দূর হয়। এর জন্য রোজ প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতেই হবে। তেল, ঝাল, মশলা খেয়ে হাত তো ঠিকই ধুচ্ছেন, তবে কিডনি কি পরিষ্কার করছেন? না, সে কি সম্ভব নাকি! উত্তর হবে-হ্যাঁ, সম্ভব। হাতের কাছেই আছে এর সমাধান। কীভাবে পরিষ্কার করবেন? জেনে নিন, কিডনি পরিষ্কারের ঘরোয়া উপায়।
👉 ধনেপাতা
কিডনি পরিষ্কার করতে ধনেপাতার জুড়ি নেই। পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিন এক আঁটি ধনেপাতা। এরপর কুচি কুচি করে কেটে একটি পাত্রে রাখুন। পাত্রে কিছুটা পানি দিয়ে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিন। ঠান্ডা হলে ছেঁকে পরিষ্কার বোতলে রেখে দেন। ফ্রিজেও রেখে দেয়া যেতে পারে ওই বোতল। এরপর প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একগ্লাস করে ধনেপাতার জুস খেলেই হাতেনাতে মিলবে ফল। কিডনির মধ্যে জমে থাকা লবণ এবং বিষাক্ত পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে যাবে। শুধু কিডনিই নয়। এক আঁটি ধনেপাতায় আছে ১১% ফাইবার, ৪% প্রোটিন, ১% ক্যালরি, ১% কার্বোহাইড্রেট, ১% ফ্যাট। ম্যাঙ্গানিজ ২১%, পটাসিয়াম ১৫%, কপার ১১%, আয়রন ১০%, ক্যালসিয়াম ৭%। এতে রয়েছে ৩৮৮% ভিটামিন কে, ১৩৫% ভিটামিনে এ, ৪৫% ভিটামিন সি, ১৬% ফলেট।
আমার এই পোস্টটি এবং ভিডিওটি দেখার জন্য এবং পেজটি ফলো এবং লাইক করার করার জন্য আপনারা সবাইকে আমি হেকিম কবিরাজ মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিনের পক্ষ থেকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ
💫 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম,
“আসসালামু আলাইকুম”
💫 পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স,কেন আপনার প্রথম এবং প্রধান পছন্দ হওয়া উচিত ? কেনই বা পূর্ণ আস্থা রাখবেন ??
💫 গ্যাস্ট্রিক ,কোষ্ঠকাঠিণ্য ,পুরাতন আমাশয়, বদহজম,খাওয়া-দাওয়ায় অরুচি এবং IBS , এবার হবে নিমিষেই শেষ।
💫 আমি হেকিম মোঃ শিহাব উদ্দীন ,প্রথম কথা আমি মানুষকে হেল্প এবং উপকার করার চেষ্টা করি ,হালাল ব্যবসা করি ... মিথ্যা বলে ধোকা দিয়ে আমি আমার দীর্ঘ দিনের সাধনা ও অভিজ্ঞতা এবং ব্যবসাকে কখনোই হারাম করব না ইনশাআল্লাহ ৷
💫 দীর্ঘ ১৩/ বৎসরের হেকিমি অভিজ্ঞতা ও গবেষণার ফসল আমার এই পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স ম্যাজিকের মতই কার্যকরী ৷
💫 উপকারিতা
এই পণ্যটি কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। যারা দীর্ঘদিন থেকে এই কোষ্ঠকাঠিণ্য রুগে কষ্ট করে দিন যাপন করেছেন,কোন ঔষধ বা চিকিৎসায় কাজ হচ্ছে না এবং এই রোগের কারণে নিজের অজান্তে অনেক বড় বড় ধরনের রোগের তৈরি হচ্ছে। আপনি যদি এই ঔষধটি মাত্র তিন দিন ব্যবহার করেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর হবে এবং খাওয়া-দাওয়ার রুচি বাড়বে,এবং অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন। কারণ এটার মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার বা আঁশ জাতীয় দ্রব্য সামগ্রী যা বদ হজমের সমস্যা এবং খাওয়া দাওয়ায় অরুচি, পেট ভরা ভরা, এইসব সমস্যা অতি দ্রুত দূর করে,অনেক পরীক্ষিত এই ঔষধটি প্রথমবার ইন্টারনেট সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনাদের সামনে শেয়ার করতেছি।
💫 কিছু জরুরী কথা
💫 বর্তমানে অনলাইনে ব্যবসা করছেন এরকম অনেকেই জানেন না যে ভেষজ উপাদান কিভাবে মানবদেহের উপযোগী করে তৈরি করতে হয় ৷ শুধু বিভিন্ন উপাদান চূর্ণ করে মিক্স করলেই তো হবে না... এমন বেশ কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে যেগুলি শোধন না করে ব্যবহার করলে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় ৷ আবার কোন কোন উপাদান কতটুকু পরিমান করে নিতে হয় সেটারও রয়েছে একটি সু-নিদৃষ্ট পরিমাপ ৷ এইজন্য সঠিক নিয়ম অনুযায়ী যদি প্রোডাক্ট তৈরি করা না হয় তাহলে সেটা হতে পারে মানবদেহের জন্য ক্ষতির কারণ ৷
💫 আমার সবার প্রতি অনুরোধ ,সমস্যা ভিতরে পুষিয়ে না রেখে বিশ্বাস করে আমার নরমাকল হেকিমি মিক্স সেবন করুন আর দেখুন মহান আল্লাহর দেয়া প্রাকৃতিক ভেষজের কি অবিশ্বাস্য ক্ষমতা ৷
💫 প্রস্তুত প্রণালী।
কাস্টিক সোডা, পুদিনা পাতা,আদা পাউডার,নৌশাদর,হরিতকি,কালো লবন।
💫 বিধি নিষেধ
গর্ভবতী ও দুধ দানকারী মায়েরা ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
৫ বছরের নিচের শিশুদের ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
💫 ঔষধের মূল্যঃ ০১ ফাইল / বক্স,পাকস্থলী পরিষ্কার গ্যাস্ট্রো মিক্স,এর মূল্য মাত্র = ২৫০/-টাকা R তিন ফাইল এক সাতে যদি নেন তাহলে ৬০০/-টাকা।
🛒 কুরিয়ার (ডেলিভারি) চার্জ : সিলেট ৫০/- এবং সারা বাংলাদেশ ১২০/- টাকা ৷
💫 অর্ডার কনফার্ম করতে এবং ফ্রি পরামর্শের জন্য : ☎️01752105315 /কল করুন অথবা নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নং SMS করুন।
সঠিক পণ্যটি বুঝে নিয়ে টাকা পরিশোধ করুন (Cash on Delivery)
💫 বিঃ দ্রঃ রোগব্যাধি সারানোর একমাত্র মালিক মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন ... আমি শুধুমাত্র উৎকৃষ্ট মানের অনেক পরীক্ষিত দুর্লভ কিছু ভেষজ উপাদান ব্যবহার করে সঠিক ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুযায়ী প্রোডাক্ট তৈরি করে থাকি ৷
কিডনির পাথর ও পিত্তথলির পাথর ভেঙ্গে চুরমার করে বাহির করার ন্যাচারাল ইউনানী চিকিৎসা।হেকিম মুহাম্মদ শিহাব উদ্দিন সিলেট।
☑️👉 কিডনিতে পাথর হলে কি খাওয়া যাবে না।
দেখা গেছে, কিডনিতে পাথর হওয়া রোগীদের চিনি, সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং ফসফরাস খাওয়া বারণ থাকে। এ রোগের ক্ষেত্রে কিডনিতে খনিজ জমে। এই খনিজ মূত্রের মাধ্যমে বের হতে না পেরে জটিলতা তৈরি করে। কিডনিতে পাথর হলে পিঠে খুব ব্যথা হয়, সেই ব্যথাটা তলপেটেও আসতে পারে, বমি পেতে পারে এমন কিছু লক্ষণ দেখা যায়।
☑️👉 কিডনিতে পাথর হলে বোঝার উপায়।
কিডনিতে পাথর জমার অন্যতম লক্ষণ হল তলপেটে ব্যথা। ব্যথা কিছুতেই না কমলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ করে নিন। ৩) কিডনিতে পাথর জমলে প্রস্রাবের সময়ে কিংবা প্রস্রাবের পরবর্তী সময়ে জ্বালা অনুভব হয়। প্রস্রাবের সময়ে কোনও রকম কষ্ট অনুভব হলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।
☑️👉 কিডনিতে পাথর হলে কি খেলে ভালো হয়।
অক্সালিক অ্যাসিড বা অক্সালেট বেশিরভাগই পালং শাক, স্ট্রবেরি, গমের ভুসি, বাদাম এবং চায়ে পাওয়া যায়। এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলা প্রস্রাবে অক্সালেটের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। শরীর ভিটামিন সি-কে অক্সালেটে রূপান্তর করে যা কিডনিতে পাথরের গঠন বাড়ায়।
☑️👉 কিডনি পাথর গলায় কোন খাবার।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডায়েটে প্রতিদিন উচ্চ ক্যালসিয়ামযুক্ত কমপক্ষে দুইটি খাবারের ক্যালসিয়ামযুক্ত কিডনি-পাথর তৈরির হারকে হ্রাস করে। এক কাপ লো-ফ্যাট দুধে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। অক্সালিক অ্যাসিড বা অক্সালেট বেশিরভাগই পালং শাক, স্ট্রবেরি, গমের ভুসি, বাদাম এবং চায়ে পাওয়া যায়।
☑️👉 কী কী লক্ষণ থাকে কিডনি স্টোনের? (Kidney Stone Symptoms)
খুব ব্যথা হয়।
ব্যথাটা পিঠে হতে পারে।
তলপেটের দিকে ব্যথা থাকতে পারে।
প্রস্রাব বন্ধ হতে পারে।
প্রস্রাবে রক্ত আসতে পারে।
বমি পাওয়া সম্ভব ইত্যাদি হল এই অসুখের প্রধান লক্ষণ।
☑️👉 কিডনির ভিতরে কি থাকে?
প্রতিটি বৃক্ক স্বচ্ছ ও পাতলা পেরিটোনিয়াম ঝিল্লি দ্বারা আবৃত থাকে। এর ভেতর দিয়ে ইউরেটার ও রেনাল শিরা বের হয় এবং রেনাল ধমনী ও স্নায়ূ বৃক্কে প্রবেশ করে। যকৃতের অবস্থানের কারণে ডান বৃক্ক বাম বৃক্ক অপেক্ষা সামান্য নিচে থাকে।
মহিলাদের সাদা স্রাব লিকুরিয়ার জন্য সহজ-সরল ইউনানী একটি নুস্কা অনেক পরিক্ষিত আপনারা পরিক্ষা করে দেখতে পারেন অনেক উপকার হবে ধন্যবাদ সবাইকে।
কিডনিতে পাথর? কাটাছেঁড়া ছাড়াই সমাধান এই ঘরোয়া উপায়ে! এবং ভিডিওর মাধ্যমে যে টিপসটি বলেছি সেই টিপস যদি আপনারা ব্যবহার করেন তাহলে,কিডনির পাথর ভেঙ্গে চুরমার করে বাহির করা।
কিডনিতে পাথর? সেরে যাবে যেসব ঘরোয়া উপাদানে।
Kidney Diseases: আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল কিডনি। কিডনির কাজ হল শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দেওয়া। এককথায় কিডনি হল শরীরের ফিল্টার। কিন্তু আমরা কজন কিডনির যত্ন নিই? অযত্নের কারণেই কিডনিতে পাথর হয়।
প্রস্রাবের নুন এবং খনিজ পদার্থ জমে জমে কিডনিতে যে শক্ত পদার্থ তৈরি হয়। তাকেই বলা হয় কিডনির পাথর। আমাদের দেশে কিডনির সমস্যায় ভুগছে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। অনেক সময় কিডনিতে যে পাথর হয়েছে তা বোঝায় যায় না। এর প্রাথমিক লক্ষণ হল কোমরের যন্ত্রণা। এই গরমে কিডনি ভালো রাখার একমাত্র উপায় প্রচুর পরিমাণে জল পান করা। তবে কিডনির সমস্যা থেকে একেবারে রেহাই পাওয়ার উপায় কী? কী বলছেন চিকিৎসকেরা?
একটি কিডনি খারাপ হলে আরেকটি দিয়ে কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু, বেশিদিন এমন চললে তো বিপদ। সময় থাকতে থাকতে সচেতন হওয়া জরুরি। কিডনিতে পাথর, মানেই খুব যন্ত্রণাদায়ক, এর ফলে কখনও কখনও প্রস্রাব দিয়ে রক্তও বের হয়। শুরু হয় পেটে, কোমরে যন্ত্রণা। সোনোগ্রাফি, এক্সরের মাধ্যমে বোঝা যায় কিডনিতে পাথর আছে কিনা। পাথর ছোট হলে ওষুধ খেলেই ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু বিষয়টি হাতের নাগালের বাইরে গেলেই বিপদ। তখন অপারেশন ছাড়া গতি নেই। তবে আয়ুর্বেদিক উপায়ে, অপারেশন না করিয়েও এর থেকে রেহাই পাওয়া যায়। কী সেই আয়ুর্বেদিক টোটকা জানুন।
👉আদা- আদা কেবল রান্নার উপকরণ নয়। এটি চিকিৎসার কাজেও লাগে এমন একটি উপাদান। আদা খেলে কিডনির দূষিত পদার্থ নষ্ট হয়। শুধু কিডনি কেন, লিভার ভালো রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার।
👉হলুদ- কিডনির সমস্যা এড়াতে হলুদ খাওয়া উচিত। কিডনির সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কাচা হলুদ একাই একশো। রোজ সকালে খালি পেটে কয়েক টুকরো হলুদ খান। ভালো ফল পাবেন।
👉ধনে- কিডনির সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে রোজের পাতে গোটা ধনে রাখুন। এই মশলা শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে আপনি ধনে ভেজানো জল পান করতে পারেন।
👉ত্রিফলা- নিয়মিত ত্রিফলার জল পান করলে শুধু কিডিনির সমস্যা এড়ানো যায় না। এমনকী কিডনির পাথরও প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। রাতে এক গ্লাস ত্রিফলা চূর্ণ ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ওই জল পান করুন।
👉লেবুর রস-গবেষণায় বলা হয়েছে, কিডনিতে পাথরের জন্য লেবু জল পান করা উচিত। লেবুতে রয়েছে সিট্রেট, যা একটি রাসায়নিক যা ক্যালসিয়াম পাথর গঠনে বাধা দেয়। সাইট্রেট ছোট পাথরও (Kidney Stones) ভেঙ্গে ফেলতে পারে, যা তাদের আরও সহজে অতিক্রম করতে দেয়। লেবুর রসের আরও অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, এটি ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে এবং ভিটামিন সি প্রদান করে।
👉তুলসির রস-তুলসিতে রয়েছে অ্যাসিটিক অ্যাসিড, যা কিডনির পাথর (Kidney Stones) ভেঙে ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই প্রতিকার ঐতিহ্যগতভাবে হজম এবং প্রদাহজনিত রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে। তুলসীর রসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট রয়েছে এবং এটি কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে
কিডনির সমস্যা কখনওই অবহেলা করা উচিত নয়।
অবহেলার কারণে আপনার জীবন হানি হতে পারে।
আপনারা যে কোন প্রয়োজনে বা চিকিৎসার জন্য আমার এই হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন,আমি হেকিম মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন সিলেট+8801626813800
নিজের অফিসে বসে একজনকে ওষুধ তৈরি করে দিতেছি।
কোমরে ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? আয়ুর্বেদের হাত ধরলেই যন্ত্রণা হবে নিমেষে দূর।কোমর ব্যথা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তির উপায় কোমর ব্যথা দূর করার ....ইউনানী ঔষধ।কোমর ব্যথা কেন ভাল হয় না / কোমর ব্যথা দূর করার উপায়।Suffering from back pain? Ayurveda will relieve the pain instantly. Permanent relief from back pain. Ways to get rid of back pain. Unani medicine. Why back pain does not get better / Ways to get rid of back pain.
👉 ব্যথায় জেরবার মানুষ। আপনি যে কোনও একটি বাড়িতে চলে যান। সেখানকার বয়স্ক মানুষের সঙ্গে কথা বলে দেখুন, ব্যথার সমস্যা আছেই। এবার ব্যথা যে শুধু বেশি বয়সে হবে এমন নয়। এখন কম বয়সেও মানুষ এই সমস্যায় কাতরাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে সতর্ক হয়ে যান। সব ধরনের ব্যথার মধ্যে কোমরে যন্ত্রণা হয় অনেকের। এই সমস্যায় জর্জরিত হলে আপনি আয়ুর্বেদ ইউনানী চিকিৎসা করতেই পারেন।
✌🏻 নিচে কিছু টিপস দেয়া হলো কোমর ব্যথার জন্য আশা করি আপনারা সঠিক নিয়মে যদি ব্যবহার করেন অনেক উপকার হবে ধন্যবাদ সবাইকে।
👉 ১. রসুন পিঠ, কোমরের ব্যথা কমায় (Garlic)
রসুন দারুণ একটি খাবার। এই মশলা আপনার বহু সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে। তবে এক্ষেত্রে শুধু খেলে হবে না। বরং রসুনের সঙ্গে মিশিয়ে নিন নারকেল বা সরষের তেল। তারপর তা গরম করে লাগান ব্যথা জায়গায়। এর মাধ্যমে যন্ত্রণা কমবে।
👉 ২. গরম জল ও নুন ব্যথায় ভালো (Hot Water and Salt)
মাথায় রাখতে হবে যে গরম জল ও নুন ব্যথায় কার্যকরী হতে পারে। আপনি জল ফুটিয়ে নিন। তারপর সেই ফোটানো জলে মিশিয়ে দিন নুন। এরপর হটব্যাগে করে লাগান ব্যথায়। আশা করছি যন্ত্রণা কমবে।
👉 ৩. জোয়ান দারুণ কাজ করে ব্যথায় (Ajwain)
জোয়ান শুধু পেটের সমস্যা নয়, ব্যথাও দূর করতে পারে। তাই অবশ্যই জোয়ান খান। এক্ষেত্রে এক চামচ জোয়ান নিন। তারপর তা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতেই সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে। এমনকী কমতে পারে ব্যথা।
👉 ৪.আপনি কোমর ব্যাথার জন্য লিনডাক এবং ক্যালসিয়াম এর জন্য ক্যালবো টেবলেট খেতে পারেন।
এবং কোমর ব্যাথার জন্য anaflex,relaxo and calbo d খেতে পারেন।
🗣️ ভিডিও এবং আমার এই পরামর্শগুলি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে আমার পেজটি ফলো করবেন লাইক করবেন এবং ভিডিওটি বন্ধুদের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করবেন এবং কোন ধরনের পরামর্শ সহযোগিতা এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হলে,আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এই নিচের হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ধন্যবাদ সবাইকে আল্লাহাফেজ
হেকিম মোঃ শিহাব উদ্দীন (তালুকদার)
📲+880162681380
প্রস্রাবে ইনফেকশন দূর করার উপায় ,প্রসাবে জ্বালা যন্ত্রণা সমস্যার সমাধান,প্রস্রাবে ইনফেকশন।প্রস্রাবে জ্বালা আর ব্যথা - Painful Urination in Bengali
(এই নিয়ম গুলি মেনে চলতে হবে)
প্রস্রাবের সময় যন্ত্রণা প্রতিরোধ করার উপায় হল, সুষম খাদ্য গ্রহণ, প্রচুর তরল পানীয় বা জল খাওয়া, কারন পানি পানের পরিমাণ বাড়ালে প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়ার সমস্যা কম হবে,ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, মদ্যপান এবং ধূমপান নিয়ন্ত্রিত করা, এবং বছরে অন্তত একবার শরীর পরীক্ষা করানো।
ডাক্তারি ভাষায় প্রস্রাবের ইনফেকশনকে ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন (ইউটিআই) বলে। বেশ অস্বস্তিকর এক পরিস্থিতি তৈরি হয় এ সময়। সমস্যাটা অবশ্য নারীদের ক্ষেত্রেই বেশি দেখা যায়। অনেকে আবার প্রতি বছরই এই প্রস্রাবের ইনফেকশনে ভোগেন।
Ad দীর্ঘ সময় ধরে এই সমস্যা থাকলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সহ বেশ কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে খাবার দাবারে সতর্কতা অবলম্বন করলে ইউরিনের ইনফেকশন অনেকাংশেই কমানো সম্ভব। ইনফেকশনের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াকে শরীর থেকে বের করে দিতে প্রচুর পানি পান করা ছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো কিছু বিশেষ খাবার খাওয়া ও কিছু ক্ষতিকর খাবার বর্জন করলে উপকার পাবেন আপনি।
👉 ক্রেনবেরি জুস: এক ধরনের লাল রংয়ের জামা জাতীয় ফল ক্রেনবেরি প্রস্রাবের ইনফেকশন দূর করতে খুব সহায়ক। সেক্ষেত্রে ক্রেনবেরি জুস শরীর থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বের করে দেয়। ফলটিতে প্রচুর বেটা ক্যারোটিন, লাইকোপেন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে।
👉 ব্রোকলি: প্রচুর ভিটামিন সি আছে ব্রোকলিতে, যা প্রস্রাবকে অ্যাসিডিক করে ইনফেকশনের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয়। ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়ে ইনফেকশন দূর করে
👉দারুচিনি: অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদানের কারণে শত শত বছর ধরেই দারুচিনি সমাদৃত। এটি শরীরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বেড়ে উঠতে বাধা দেয়। এক গবেষণায় জানা গেছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ইউরিন ইনফেকশন হওয়ার জন্য দায়ী ই. কোলি ভাইরাসকে প্রতিরোধ করে দারুচিনি।
👉পেঁপে: প্রচুর ভিটামিন সি আছে বলে পেঁপে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ও প্রস্রাবে অ্যাসিডিটি বাড়ায়, যে কারণে ইনফেকশন তৈরিতে দায়ী ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না। কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, গাজর ও টমেটোর চেয়েও তিনগুণ ভালো ক্যারোটিওয়েড থাকে পেঁপেতে
👉রসুন: রসুনে অ্যালিসিন সহ বেশ কিছু উপকারি উপাদান থাকে যা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে বেশ ফলদায়ক। ই.কোলি সহ অনেক ব্যাকটেরিয়াকে দমন করতে পারে রসুন। বার বার ফিরে আসা ইউরিন ইনফেকশন রোধেও রসুন বেশ উপকারি। কাঁচা রসুন খেলে উপকার বেশি পাওয়া যায়।
মেনে চলুন কিছু বিষয়।* প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। এতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া শরীর থেকে বের হয়ে যাবে * ইউরিন ইনফেকশন সেরে না উঠা পর্যন্ত চা-কফি, ক্যাফেইন বা অ্যালকোহল পান করবেন না। কারণ এগুলো মূত্রথলির আরো ক্ষতি করতে পারে। * জাম জাতীয় ক্রেনবেরি ছাড়াও ব্লু বেরি ফল পেলে খাবেন, এসব ফল প্রস্রাব ইনফেকশন দূর করতে উপকারি। * মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না * প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার যেমন দই খেলে উপকার পাবেন। * প্রস্রাবের ইনফেকশনের সময় অ্যাসিডিক ফল (লেবু, কমলালেবু) বেশি খেলে পরিস্থিতি আরো বিগড়ে যেতে পারে।
আজ এই পর্যন্ত ভিডিওটি এবং আমার পরামর্শটি আপনাদের যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আমার পেজটি ফলো করবেন লাইক করবেন এবং ভিডিওটি শেয়ার করবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন প্রতিদিন একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস্ আপনাদেরকে উপহার দিতে পারি আল্লাহ হাফেজ।
হেকিম মোঃ শিহাব উদ্দীন (তালুকদার) সিলেট।
যেকোনো পরামর্শ বা চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন whatsapp-এ+8801626813800
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sylhet
Cardiology Department Park View Medical College. VIP Road , Taltola . Sylhet
Sylhet, 3100
world heart day 2011 september 29
শাহজালাল টাওয়ার, করনশি রোড, গুয়ালা বাজার, ওসমানী নগর, সিলেট।
Sylhet, 3100
চেম্বার:শাহজালাল টাওয়ার,করনশী রোড,গোয়ালা বাজার,ওসমানী নগর,সিলেট।সময়:শনি,সোম,বুধ,বূহস্পতিবার(১২টা -৯টা )।সেবা:মা,শিশু, মেডিসিন,ডায়বেটিস,প্রেসার,গাইনী,নাক কান,গলা,বাত রোগ,চর্মও যৌন...
Sylhet, 3100
HealthQuo is mainly based on Medical Tourism, which motive is to help people to get proper guideline
10 Modushohid, New Medical Road
Sylhet, 3100
১০ মধুশহীদ, নিউ মেডিকেল রোড, সিলেট � ৭১২৩১১ � ৭১৪৭৪৪ �০১৭৪০৯১৫৪৫৯
Garden Tower 3rd Floor, Shahjalal Upashahar
Sylhet, 3100
Stemz HealthCare (BD) Ltd.