Aroggya Poly Clinic - আরোগ্য পলি ক্লিনিক
১০ মধুশহীদ, নিউ মেডিকেল রোড, সিলেট
� ৭১২৩১১
� ৭১৪৭৪৪
�০১৭৪০৯১৫৪৫৯
আপনাদের সেবায় এখন থেকে নিয়মিত ভর্তি রোগী দেখবেন ও অপারেশন করবেন ইউরোলজি বিশেষজ্ঞ ও সার্জন।
#মেশিনের মাধ্যমে অপারেশন
#মেশিন ছাড়া অপারেশন
অদ্য ২১/০৮/২৩ ইং তারিখে আরোগ্য পলি ক্লিনিকে
@২ টি লেপারোস্কপিক পিত্তথলির অপারেশন
@ ১টি লেপারোস্কপিক এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন
@ ২ টি হার্নিয়া
@ ১ টি পায়ু পথের ফোড়া অপারেশন
@২ টি খতনা অপারেশন
সফল ভাবে হয়েছে।
আমাদের উপর আস্তা রাখুন # সেবা নিন।
#এপেন্ডিসাইটিস
এপেন্ডিসাইটিস হলে অপারেশন জরুরি (Urgent Surgery)। কিছু ক্ষেত্রে পুঁজ ছড়িয়ে পড়ে, পেট বড় করে কেটে অপারেশন করতে হয় (Lower midline incision)। ল্যাপারোস্কপিক অপারেশন (পেট না কেটে ছিদ্র করে মেশিনের সাহায্যে অপারেশন) এক্ষেত্রে চিকিৎসা বিজ্ঞানের আশীর্বাদ স্বরূপ। ছোট ছিদ্রপথেই সকল পুঁজ অপসারণ করা এবং পুরো অপারেশন সম্পন্ন করা যায়।
এমনই একজন রোগীকে ল্যাপারোস্কপিক অপারেশনের পর একইদিনে ছুটি দেয়া সম্ভব হয়েছে (23 hour stay surgery)।
ল্যাপারোস্কপিক অপারেশন একইসাথে তুলনামূলক কম ব্যথা, কম রক্তপাত, স্বল্প সময় হাসপাতালে অবস্থান, দ্রুত আরোগ্য এবং কাজে ফেরা, সর্বোপরি চিকিৎসার সামগ্রিক খরচ কমিয়ে আনে।
#পিত্ত_পাথর
জরুরিভাবে ছাড়া গতানুগতিক ভাবে যে সকল কারণে অপারেশন করা হয় পিত্তথলিতে পাথর তার অন্যতম। শরীরের অন্যান্য অঙ্গে পাথর থেকে পিত্তথলিতে পাথর ব্যতিক্রম, কারণ অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন শুধু পাথর অপসারণ করা হয় এখানে তা না করে পিত্তথলিকে পাথর সমেত অপসারণ করা হয়। এর কারণ হল পিত্তথলি ফেলে না দিলে পুনরায় পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, একইসাথে পিত্তথলি পরিপাক ও শোষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করলেও অত্যাবশকীয় নয়।
পিত্তথলিতে যেমন পাথর হয় তেমনি পিত্তনালীতেও হতে পারে, তবে পিত্তনালীর পাথরে সাধারণত জন্ডিস (চোখ/ত্বক হলুদ রঙের হওয়া) হয় যা পিত্তথলির পাথরে হয় না।
পিত্তথলির পাথরে কি সমস্যা হয়?
১) সাধারণত উপর পেটে (মাঝখানে/ডানদিকে) মৃদু থেকে তীব্র ব্যথা হয়, বিশেষত তৈলাক্ত/চর্বি জাতীয় খাবার (যেমন, বিরিয়ানি, ভাজাপোড়া ইত্যাদি) ব্যথার উদ্রেক করে।
এর সাথে বমি ভাব/বমি হতে পারে।
২) জ্বর, অনেকক্ষণ (ঘন্টা-দিন) তীব্র ব্যথার কোনো পরিবর্তন না হওয়া, জন্ডিস ইত্যাদি জরুরি অবস্থা নির্দেশ করে, যার জন্য তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিতে হয়।
তবে অনেক সময় নির্দিষ্ট কোনো উপসর্গ দেখা যায় না, অন্য কোনো রোগের জন্য কিংবা অনির্দিষ্ট উপসর্গের জন্য আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষায় ধরা পড়ে। এরকম রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য পরিমাণ।
পিত্তথলিতে পাথরের কারণে উপসর্গ হলে (ব্যথা/জ্বর/জন্ডিস) অপারেশনের মাধ্যমে পাথরসহ পিত্তথলি অপসারণ করাই আদর্শ চিকিৎসা।
কিন্তু যেসব ক্ষেত্রে উপসর্গ থাকে না, ঘটনাক্রমে আল্ট্রাসাউন্ড করে ধরা পড়ে সেক্ষেত্রে কি করণীয়?
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ডায়াবেটিস ও থ্যালাসেমিয়া (কিংবা এধরণের রক্ত রোগ) থাকলে পিত্তথলিতে পাথর কোনো উপসর্গ না থাকলেও অপারেশন করে অপসারণ করতে হবে।
পিত্তথলির অপসারণ ২ ভাবে করা হয়ঃ
১) প্রথম এবং পছন্দনীয় পদ্ধতি হল পেট না কেটে ছিদ্র করে ল্যাপারোস্কপ মেশিনের সাহায্যে (কম রক্তপাত হয়, রোগীর ব্যথা ও কাটা তুলনামূলক অনেক কম থাকে, তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠেন এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন)।
এটিই পিত্তথলির পাথরের আধুনিক এবং আদর্শ পদ্ধতি।
২) গতানুগতিক পেট কেটে অপারেশন। তবে এক্ষেত্রে কাটা ও ব্যথার পরিমাণ বেশি হয়, রোগীর সুস্থ হতে অধিক সময় নেয় এবং স্বাভাবিক কাজকর্মে ফিরতে দেরি হয়। যেখানে ল্যাপারোস্কপিক পদ্ধতি সুলভ নয়/রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত নয় সেক্ষেত্রে এই পদ্ধতিতে অপারেশন করা হয়।
পিত্তথলির পাথর সম্পর্কে এই স্বল্প কিছু কথা মনে রাখলে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন কি করণীয়!
তবে অবশ্যই একজন চিকিৎসক, বিশেষত শল্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
পুনশ্চঃ কিছু ক্ষেত্রে পিত্তথলির স্বাভাবিক গঠন বিনষ্ট হয়ে যায়, এটি পুরু, ছোট এবং পাথরে পূর্ণ থাকতে পারে, সেক্ষত্রে বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয়।
সংযুক্ত ছবিগুলো এমনই একটি অপারেশন থেকে নেয়া যা ল্যাপারোস্কপিক পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা হয়েছে।
জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি!
আলহামদুলিল্লাহ ! নতুন ম্যানেজমেন্ট দায়িত্ব নেওয়ার পর নতুন করে নিউরো সার্জারী অপারেশন শুরু হয়েছে।
(PLID) মেরুদণ্ডের হাড়ের অপারেশন আরোগ্য পলি ক্লিনিক মধুশহীদ সিলেট এ সম্পন্ন হয়েছে অল্প কিছু দিন আগে। আমাদের পেশেন্ট আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছেন।
সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন।
অপারেশন টিমে ছিলেন।
ডা.মশিউর রহমান মজুমদার স্যার( নিউরোসার্জন)
ডা. মো শাহিদ আহমেদ তুহিন স্যার ( এনেস্থিসিয়া)
ডা.শাহ মো.সাদিক আহমেদ শাহীন স্যার
আমাদের সম্মানীত চিকিৎসকবৃন্দ, যারা নিয়মিত চিকিৎসা বিষয়ক পরামর্শ দিবেন এবং ভর্তি কৃত পেশেন্ট চিকিৎসা সেবা দিবেন।
হট লাইন নাম্বার : +880 1711-164912 ( সিরিয়ালের জন্য)
The Sylhet X-ray & Diagnostic Center
হটলাইন নাম্বার : 01740915459 ( হাসপাতালের সেবার জন্য)
Aroggya Poly Clinic - আরোগ্য পলি ক্লিনিক
#নরমান_ডেলিভারি
#সিজারিয়ান_অপারেশন
বেশিরভাগ মানুষ ভাবে,
হাসপাতালে ক্লিনিকে আসলেই সিজার করে ফেলে।
কথা সঠিক। মিথ্যা নয়।
কিন্তু মানুষ কখন আসে, সেটা বুঝতে হবে। নরমাল হবে না, এরকম পরিস্থতিতে নরমাল করবে কিভাবে। নানা কারন আছে। যার নরমাল হবে তার তো নরমাল ডেলিভারি হচ্ছে। না হলে মাসে ২০/২৫টি করে নরমাল ডেলিভারি আমরা করাতে পারতাম না।
কিন্তু অতিরিক্ত চেষ্টা দিতে গেলে বিপদ।
চেষ্টা দিতে গেলে মা বা বাচ্চা মরলে, কে দায়িত্ব নিবে!
আমাদের অভিজ্ঞতা, মানুষ বড়ই নির্মম। মুমূর্ষ না হলে হাসপাতালে আনে না।
এরা বাড়িতে জরায়ুর মুখ খুলার আগেই জরায়ুতে চাপ প্রয়োগকারী ওষধ দেয় এবং পারলে পেটে পারা দিয়ে চেষ্টা করে বাচ্চা বের করার।
ধায়ী- মা দিয়ে চেষ্টা করে,শেষ মুহুর্তে হাসপাতালে নিয়ে আসে।
সব চেষ্টার পর যখন আর পারেনা তখন নিয়ে আসে ক্লিনিকে,
ততক্ষণে বাচ্চা ভেতরে পায়খানা করে মরে যায় যায় অবস্থা ( ছবিতে বাচ্চা পায়খানা লাগানো সবুজ রং এর)।
ঐ অবস্থায় সিজার করতে গিয়েও ডাক্তারদের বিপদে পরতে হয়।
অতিরিক্ত রক্তপাত, ইনফেকশন এর চান্স থাকে।
মুমূর্ষু অবস্থায় রোগী ক্লিনিকে
আনার পর ডাক্তার বাঁচাতে না পারলে,
মানে না,মানতে চায় না। তাই আমাদের চিকিৎসকদের উপর আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
আমাদের শিক্ষায়, সামাজিক বিকাশে বিরাট গণ্ডগোল। এগুলো নিয়ে সমাজ বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারকদের কাজ করা উচিত।
বি: দ্র: আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় সমস্যা আছে। আমাদের মধ্যেও সমস্যা আছে। কারণ, এগুলো আমাদের সমাজের অংশ।
NEAR MISS
প্রসূতিবিদ্যা বা অবস্টেট্রিক্সের ভাষায় Near miss মানে হোল মাকে প্রায় হারিয়ে ফেলা। অর্থাৎ মরতে মরতে যে মা বেঁচে যায়।
প্রেগন্যান্সি মানেই ঝুঁকিপূর্ন। তাই সারা বছর এন্টিন্যাটাল চেক আপে থেকে কোন সমস্যা না থাকা স্বত্তেও প্রসবকালীন যে কোন জটীলতা দেখা দিতে পারে।এজন্যই এন্টিন্যাটাল চেক আপের উপকারীতা বর্ননার শেষ কালে উপসংহার টেনেছে এই বলে যে " সবকিছু ঠিক থাকার পরেও মাকে সুস্থ রেখে একটি সম্পূর্ন সুস্থ বাচ্চা জন্মদানের নিশ্চয়তা দেয়া যায় না।"
তিনদিন ধরে আবহাওয়ার দশ নাম্বার সঙ্কেত দেবার পরে মানুষ এত এলার্ট হয়ে যায় যে সেই দশ নাম্বার ঝড় নাও আসতে পারে আর এলেও মানুষের জীবনের নাশ কমই হয়ে থাকে। আর হঠাৎ যে সুনামিটা এল, টের পাবার আগেই সম্পূর্ন লোকালয় ভাসিয়ে নিয়ে গেল।
অবসটেট্রিক্সের দশ নাম্বার সঙ্কেত অনেকগুলো আছে, যেটার জন্য প্রসবকালীন সব রকম সতর্কতা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। ডেলিভারী কোথায় হবে, কখন হবে রাতে নাকি দিনে, কে করাবে, কিভাবে হবে, কতরকমের কনসালট্যান্ট উপস্থিত থাকবে, কয়ব্যাগ ব্লাড রেডি থাকবে ইত্যাদি। কিন্তু যেখানে কোন সঙ্কেতই নেই, যেই ডেলিভারীতে বেবী গড়িয়ে গড়িয়ে চলে আসে সেই ডেলিভারী দাইরা করায়। শুধু ধপাস করে পরে যেয়ে ব্যাথা না পায় সেটার জন্য ধরে ফেলে। আর হাসপাতালে মিডওয়াইফ করায়। সেরকম কেইসগুলোতেও সুনামি হতে পারে। হঠাৎ করে মারা যেতে পারে। "এমনিওটিক ফ্লুইড এমবোলিজম"। ফুসফুসের রক্তনালী বন্ধ হয়ে যাওয়া। কার্ডিয়াক এরেস্ট। হঠাৎ হৃদপিন্ডের কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়া। প্রসবত্তোর রক্তক্ষরন, পানিভর্তি মাটির কলসীতে একটা বারি মারলে যেমন পানি পরে ফ্লোর ভিজিয়ে দেয় তেমনি অকল্পনীয় রক্তক্ষরন হয়ে লেবাররুম বা ওটির ফ্লোরে সুনামি হওয়া।
এগুলো তড়িতগতিতে ম্যানেজমেন্ট করলে বাঁচানো যেতেও পারে, নাও যেতে পারে। মারা গেলেতো দুর্ভাগ্য, বেঁচে গেলে এদেরকে বলি "near miss"। এজন্য যে সে চলে যাচ্ছিলে প্রায়। তাকে আমরা মিস করতে যাচ্ছিলাম।
দশ নাম্বার সঙ্কেতেরগুলোরও কারো কিছুই হয়না, কেউ কেউ আবার চলে যেতে যেতে ফিরে আসতে পারে।
রাত আড়াইটায় আইভির টেলিফোন, আপা গাড়ী পাঠিয়েছি, শিগগীর একটু মারকাজুলে আসেন। পিপিএইচ ( প্রসবোত্তর রক্তক্ষরন)। যেই ড্রেসে ছিলাম তাই পরেই চলে গেলাম। ওটি রক্তে ভেসে গেছে। সুনামি। পেশেন্টের ভাই ডাক্তার। জরায়ু কেটা ফেলা বাঞ্চনীয়। রোগী ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাবে। বুঝিয়ে বললাম যে ওকে মেডিকেলে নেবার পথে মারা যাবে। পথে মারা না গেলেও ওখানে সবকিছু এরেঞ্জ করতে করতে মারা যাবে। এখানে সব যেহেতু রেডি আছে ডাবল রিস্ক বন্ড দাও আমরা শেষ চেষ্টা করি। যেহেতু টেবিলেই মারা যেতে পারে তাই ডাবল রিস্ক বন্ড। শুধু ডাক্তার বলে সহজেই বোঝানো গেল এবং পেশেন্টকে বাঁচানো গেল। যে কোন মুহূর্তে সে মারা যেতে পারত। এমন একটি গল্প নয়৷ অনেকটিই আছে।
আর এই গল্প শুধু আমার নয়। এদেশের প্রতিটি অবস্টেট্রিসিয়ানের এমন গল্প আছে। আপনি তা জানেন কি? না এই দুঃসাহসিকতার গল্প আপনি জানেন না। কারন এটা খবর হয়না। এটাতে সংবাদপত্রের কাটতি বাড়ে না। টি আর পি বাড়ে না। তাই শত সহস্র Near miss এর কাহিনী অজানাই থেকে যায়। শুধু মারা গেলেই ভুল চিকিৎসা হয়ে যায়। বাংলাদেশের এই দুঃসাহসিক অবস্টেট্রিসিয়ানরা এমন শত শত কেসকে ফিরিয়ে এনে মাতামৃত্যুর হার কমিয়ে এম ডি জির লক্ষ্য পূরন করেছে। তার ফলশ্রুতিতে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পুরুষ্কৃত হয়েছেন।
যে কোন চিকিৎসক তার সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করে পেশেন্ট বাঁচাতে। আল্লাহ কি মানুষের জীবন চিকিৎসকের হাতে দিয়ে দিয়েছে? না। সব চেষ্টার পরেও বাঁচাতে না পারলে অবস্টেট্রিসিয়ানের বুকের ঝড়, বুকের ব্যথা কেউ দেখেনা।
তবুও যদি কখনও মনে হয় চিকিৎসা সঠিক হয়নি তাহলে অভিযোগ করুন, তার তদন্ত হোক, তদন্তে সঠিক চিত্র বেরিয়ে আসুক তারপরে কারো অবহেলা হলে তাকে শাস্তি দিন। তার আগে কাউকে জেলে নিয়েন না। কাউকে পিটিয়ে মেরে ফেলিয়েন না। পেশেন্ট যেমন আপনার দেশের, চিকিৎসকও আপনার দেশের। একজনকে ভালবাসতে গিয়ে আর একজনার উপর অবিচার করবেন না। এমন চলতে থাকলে NEAR MISS এর গায়ে কেউ হাত দিতে সাহস পাবে না।
(Professor M. Rashida Begum ম্যাডাম এর লেখা )
পেটের দাগ অপসারণ করতে এবং অস্ত্রোপচারের পরে ন্যূনতম কম ব্যথা এবং বৃহত্তর নন্দনতাত্ত্বিক সুবিধাগুলিতে সহায়তা করতে । রোগীদের বিশেষ মূল্যায়ন, ক্লিনিকাল পোস্ট-অপারেটিভ কেয়ার, ওষুধ এবং নিয়মিত ফলো আপ সহ সর্বশেষ চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
#আরোগ্য পলি ক্লিনিক
#গাইনী ও প্রসূতি রোগ বিশেষজ্ঞ নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন ও অপারেশন করছেন।
আরোগ্য পলি ক্লিনিক এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান "দি সিলেট এক্স-রে এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার "
https://www.facebook.com/thesxdc?mibextid=ZbWKwL
কুলাউড়া তে আরোগ্য পলি ক্লিনিকের মেডিকেল ক্যাম্পেইন!
নতুন সাজে আরোগ্য পলি ক্লিনিক!
নিয়মিত ভর্তি রোগী ও আউটডোর রোগী দেখছেন
প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ হোসেন (রবিন)
এম বি বি এস, এম এস(পিডিয়াট্রিক্স সার্জারী)
নবজাতক, শিশু-কিশোর বিশেষজ্ঞ সার্জন
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
পার্কভিউ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
চেম্বার - আরোগ্য পলি ক্লিনিক
সময় - প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা-৯টা পর্যন্ত
যোগাযোগ - 01740915459
বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশন এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি তে সহ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হওয়ায় সিলেট আরোগ্য পলি ক্লিনিকের এর সম্মানিত ভাইস চেয়ারম্যান ডা. রায়হান মাহমুদ কে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
অতিরিক্ত গরমে গলা শুকিয়ে যখন কাঠ, এক বোতল কোমল পানীয় আপনার দিলকে ঠান্ডা করে দেয়। ভারী খাবার বা ফাস্ট ফুডের সাথে কোমল পানীয় যেন অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। ফলে দিনে দিনে ফাস্ট ফুডের ব্যবহার ঊর্ধ্বগামী হওয়ার সাথে সাথে সমানতালে বেড়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় গ্রহনের হার।
আপনি জানেন এই কোমল পানীয় শরীরের উপর কি ভয়াবহ বিরূপ প্রভাব ফেলে? ইদানিং কম বয়সে স্ট্রোক বা হার্ট এটাকে মৃতের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে। আজও একটি প্রাইভেট মেডিকেলের একজন শিক্ষার্থী স্ট্রোক করে মারা গেছেন। আমরা সকলেই জানি কোমল পানীয়ের ব্যবহার কতখানি বেড়ে গেছে এখন। তাই, কম বয়সে হার্ট এটাক বা স্ট্রোকের অনেকগুলো কারণের মধ্যে অতিরিক্ত কোমল পানীয়ের ব্যবহারও যথেষ্ট গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে।
দেখুন কোমল পানীয় কীভাবে আমাদের ক্ষতি করছে?
💣২৫০ মিলি কোমল পানীয়তে ৯-১০ চামচ চিনি থাকে। ফলে যারা অধিক পরিমানে কোমল পানীয় পান করেন তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। শিশু ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা এখন অনেক বেড়ে গেছে।
💣২৫০ মিলিতে এতটা চিনির পরিমান শুনে আপনার কাছে হয়তোবা অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। আসল বিষয় হচ্ছে চিনির মিষ্টতা কম অনুভব করার জন্য কোমল পানীয়ে ফসফোরিক এসিড মেশানো হয়। এই এসিড হাড় মজবুতকারী ক্যালসিয়াম absorption এ বাধা প্রদান করে। ফলে হাড় হয় দূর্বল।
💣কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত চিনি হচ্ছে ফ্রুক্টোজ। ফ্রুক্টোজের বিপাক হয় লিভারের মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমানে।বিপাক না হওয়া অতিরিক্ত ফ্রুক্টোজ ফ্যাটে পরিণত হয়ে লিভারে জমা হয়ে ফ্যাটি লিভার সৃষ্টি করে। ফ্যাটি লিভার থেকে লিভার সিরোসিস এমন কি লিভারের ক্যান্সারও হতে পারে।
💣কোমল পানীয়ে আরো থাকে কার্বোনিক এসিড। চিনির সাথে মিলে এটি আমাদের দাঁতের ক্ষতি করে।
💣একটা বিষয় খেয়াল করেছেন কি? কোমল পানীয়ের মাধ্যমে আপনি যে এত ক্যালরি গ্রহন করছেন, তাতে কিন্তু আপনার পেট ভরছেনা। সাথে খাচ্ছেন ভারী খাবার বা ফাস্ট ফুড। অধিক মাত্রায় ক্যালরি গ্রহন obesity বা স্থুলতার সৃষ্টি করে।
💣কোমল পানীয় উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করে ও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।
💣গবেষনায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে দুইদিন কোমল পানীয় পান করেন তাদের pancreatic cancer হওয়ার ঝুঁকি, যারা পান করেননা তাদের তুলনায় ৮০% বেড়ে যায়।
💣এছাড়া কোমল পানীয়ে কৃত্তিম রঙ, preservative দেয়া হয় যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
আসুন,
💥আমরা স্বাস্থ্য সম্মত জীবন যাপন করি।
💥নিয়মিত ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাস করি।
💥ফাস্ট ফুড বা অতিরিক্ত তেল চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করি
💥কোমল পানীয় পরিহার করার চেষ্টা করি।
ডাঃ নুসরাত সুলতানা লীমা।
নিয়মিত হাসপাতালে ভর্তি রোগী ও চেম্বারে রোগী দেখেন।
অধ্যাপক ডাঃ ডি এ হাসান চৌধুরী।
{এফ সি পি এস, এফ আর সি এস(ইংল্যান্ড), এফ আর সি এস(এডিন), এফ আর সি এস(গ্লাসগো)}
জেনারেল লেপারস্কোপিক ও কোলোরেকটাল সার্জন
বিভাগীয় প্রধান, সার্জারী বিভাগ।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
চেম্বার - আরোগ্য পলি ক্লিনিক
সময় - বিকাল ৪ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা।
দেশ সেরা কন্সাল্টেন্টগনের সরাসরি তত্ত্বাবধানে দক্ষ চিকিৎসক এবং নার্সের সহযোগিতায় নরমাল ডেলিভারি সম্পন্ন করা হয়।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
10 Modushohid, New Medical Road
Sylhet
3100
Cardiology Department Park View Medical College. VIP Road , Taltola . Sylhet
Sylhet, 3100
world heart day 2011 september 29
শাহ জালাল টাওয়ার, করনশি রোড, গুয়ালা বাজার, ওসমানী নগর, সিলেট।
Sylhet, 3100
চেম্বার : শাহ জালাল টাওয়ার, করনশি রোড, গুয়ালা বাজার,ওসমানী নগর,সিলেট। মোবাইল :০১৩০৭-৭২৪৬০৮(দুপুর ১২টা রাত ৮ টা)
Sylhet, 3100
HealthQuo is mainly based on Medical Tourism, which motive is to help people to get proper guideline