Tasfiya Jannat

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= অসুস্থ তাই!
→তুমি কি হযরত আইয়ুব (আঃ) এর চেয়েও অসুস্থ?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= দায়িত্ব কর্মভার থাকার কারণে!
→তোমার কি হযরত সুলাইমান (আঃ) চেয়েও বড় রাজত্ব নাকি?
যে দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে নামাজ পরতে পারনি।

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= স্বামীর অত্যাচারের কারনে!
→তোমার স্বামী কি বিবি আছিয়ার স্বামী ফেরআউন এর চেয়েও বেশী অত্যাচারী?

তুমি নামাজ পড়োনি কেন?
= সাংসারিক কাজকর্মের কারণে!
→তুমি কি মা ফাতেমার চেয়েও বেশী সংসারী?

নাহ! নামাজ না পরার জন্য আল্লাহর কাছে কোনো অজুহাত চলবে না।
সমুদ্রে হাবুডুবু খেলেও তখন ওয়াক্ত হলে নামাজ আদায় করতে হবে। কারণ প্রতিটি শ্বাস প্রশ্বাস এর জন্য আমরা আল্লাহর কাছে ঋণী!
বিনা কারণে এক ওয়াক্ত নামাজ কাযা করলে লক্ষ লক্ষ বছর জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হবে। সে ক্ষেত্রে এক ওয়াক্ত নামাজ না পড়লে কি শাস্তি হতে পারে? একবার ভাবো.......
দুনিয়ার আগুনের চেয়ে ৭০গুন তেজোদৃপ্ত জাহান্নামের আগুন থেকে যদি বাঁচতে চাও, নামাজে কখনো অবহেলা করোনা।

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন -

আমিন 🤲🤲🤲

আমি হাফেজা নই,নই কোনো আলেমা। আমি তো
একজন জেনারেল পড়ুয়া ছাত্রী!

আমি নই কোনো দ্বীনদার আমি এখনোও গুনাহগার। আমি এখনোও একজন প্রাক্টিসিং মুসলিমা।

পর্দা করা ফরজ আমার রবের হুকুম তাই মানার চেষ্টা
করি মাএ আমি তো আমার রবের বান্দি।

তবে জেনারেল লাইনে দ্বীনের পথে চলা যে বড্ড কঠিন.......
ছোট বেলা থেকে ঐ রকম কোন পরিশ পাইনি কেও কখনো
পর্দার ব্যাপারে কোন আদেশ করে নি।

তারপরেও আমি মুসকি হেঁসে বলি আলহামদুলিল্লাহ
আমি আছি আমার রবের অধীন......🌸
জীবনের বাকি দিনগুলো এভাবে কাটাতে চাই যত বিপদ
ইনশাআল্লাহ _____♥♥

একটা কথা মনে রাখতে হবে যে যাই বলুক না কেন দ্বীন শেষে আমি আমারই, আমার আমল শুধু আমার.....

রবের থেকে আমি এসেছি যেমন একা
আবার চলে ও যাব আমি সেই একা........!!

'--কলিজায় পানি না থাকার মতো একটা হাদিস'??

হজরত ফাতিমা (রাঃ) এর ইন্তেকালের পর তাঁর লাশের খাটিয়া বহন করার মানুষ মাত্র তিনজন। হজরত আলী (রাঃ) এবং শিশু হাসান ও হোসাইন (রাঃ)"।

'--হজরত আলী ভাবছিলেন যে, খাটিয়া বহন করার জন্য মানুষ আরও একজন প্রয়োজন তবেই চার কোনায় চারজন কাঁধে নিতে পারবেন।

'--এমন সময় হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) এলেন ও খাটিয়ার এক কোনা বহন করলেন।

'--হজরত আলী প্রশ্ন করলেন,

আমি তো কাউকে জানাইনি, আপনি জানলেন কিভাবে ?

'--হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) বলেন, আমি আল্লাহর রসুল (সঃ) কে স্বপ্নে দেখেছি। তিনি বললেন, হে আবু জর! আমার ফাতিমার লাশ বহন করার লোকের অভাব, তুমি গিয়ে একটু ধর।

'--"হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) কবরের কাছে গিয়ে বললেন, "হে কবর, আজ তোমার মধ্যে কে আসছে জানো ?

দো জাহানের বাদশাহের মেয়ে। খবরদার কবর বেয়াদবী করিস না "কবর থেকে কোনো আওয়াজ নাই"

'--আবারো বলল হে কবর তোমার মধ্যে আজকে কারে রাখছি জানো নি?

হজরত আলীর স্ত্রী, হাসান ও হোসাইনের মা।খবরদার কবর বেয়াদবী করিস না।এবারো কবর নিশ্চুপ।

'--এবার আবু জর জোরে আওয়াজ দিয়ে বলে হে কবর! তোমার ভিতরে কারে রাখতেছি জানো নি??? জান্নাতের সর্দারনী, খবর্দার কবর বেয়াদবি করোনা।

'--"আল্লাহ্ কবরের জবান খুলে দিলেন,

কবর বলল, "আমি দো জাহানের বাদশাহের মেয়েকে চিনিনা, হজরত আলীর স্ত্রীকে চিনিনা, হাসান ও হোসাইনের মাকে চিনিনা, জান্নাতের সর্দারনীকে চিনিনা, আমি শুধু চিনি-

ঈমান আর আমল।"

'--আমল যদি ভাল হয় তাহলে আমি কবর তাকে জান্নাতের বিছানা বিছিয়ে দিবো। আর যদি আমল খারাপ হয় তাহলে আমি কবর দু'দিক থেকে এমন জোরে চাপা দিবো হাড় মাংস মিশে একত্রিত হয়ে যাবে!!!

'--একটু চিন্তা করে দেখুন-

যদি নবী (সঃ) এর আদরের মেয়ে যাকে জান্নাতের সর্দারনী বলা হয়েছে। তার জন্য যদি কবর এমন হয়! তাহলে আমরা কিসের আশায় কি চিন্তা করে আল্লাহর হুকুম থেকে এতো গাফেল (ভুলে) আছি।

আল্লাহ্ আমাদের ঈমান ও নেক আমল নিয়ে কবরে যাবার তওফীক দান করুন।

'--"আমীন, সুম্মা আমীন

🌸হে নফ্স...
তুমি না তওবা করেছিলে, আল্লাহর জন্য সব ছেড়ে দিয়েছিলে, তুমি তো বুঝতে পেরেছিলে তোমার আসল ঠিকানা কোথায়, তুমি তো মুমিন /মুমিনা হতে চেয়েছিলে, তুমি তো আল্লাহর প্রিয় বান্দা /বান্দি হতে চেয়েছিলে, তুমি তো ইসলাম মেনে চলতে চেয়েছিলে! ভুলে গেছো???

🌼হে নফ্স....
আবার কেন পাপে জড়িয়ে গেছো.? বহুবার গুনাহের জন্য তুমি না সিজদায় পড়ে কেঁদেছিলে..? তাহলে আবার কেন দুনিয়ার ধোঁকায় পড়ে গেছো? তুমি না আখেরাত চিনেছিলে? তাহলে কেন ভুলে গেলে তোমার আসল ঠিকানা কোথায়????

🌸হে নফস...
তুমি কি হেরে গেছো??
আল্লাহর প্রিয় বান্দা / বান্দি হতে পারলে না,
বারবার শয়তানের ফাঁদে পা দিয়ে ফেলেছ!
সমস্যা নেই❕এখনো সময় আছে,
আল্লাহর নিকট ফিরে আসো।

প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের নফসের কাছে এভাবে হেরে যাই। আমরা নফসের গোলামে পরিণত হয়ে যাই।
(আস্তাগফিরুল্লাহ )

সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, মানুষ তার রবের প্রদত্ত নিয়ামতের মাধ্যমেই তাঁর অবাধ্যতা করে। কিন্তু একবারও ভাবে না যে, তিনি যদি আমাকে চোখের নিয়ামত না দিতেন, তবে আমার অবস্থা কেমন হতো? আর কীভাবেই-বা আমি পর-নারীর দিকে এমন লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাতাম?

কিংবা তিনি যদি এই মুহূর্তে আমার দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নেন। তাহলে কেমন হবে? আমি কি পারব অন্যের ওপর বোঝা হয়ে থাকতে? তাহলে কেন আমি এই নিয়ামতের ব্যাপারে সতর্ক হচ্ছি না? কেন আমি আল্লাহ তাআলার আদেশের ব্যাপারে যত্নবান হচ্ছি না?

..
আজ যে মানুষটা প্রিয়জন হারানোর বেদনায় কাঁদছে অচিরেই তার জন্যেও মানুষ কাদঁবে। আজ যে অপর ব্যক্তির জন্য কবর খুঁড়ছে শিঘরই তার জন্যেও কবর খোড়া হবে। প্রত্যেক এলানকারীর জন্যেও একদিন এলান করা হবে। কাফন বিক্রতার জন্যেও একদিন কাফন ক্রয় করা হবে। এই চিরন্তন সত্য থেকে কেউ মুখ ফিরিয়ে নিতে পারবে না।.
সেই নব বধুর ব্যাপারে কি বলবেন যে বিয়ের সাজে নিজেকে সাজায় অথচ সজ্জার বিছানায় তার আর যাওয়া হয় না।.
সেই ব্যক্তির ব্যাপারে কি বলবেন যার চাকরি কনফার্ম হয়ে গেছে কিন্তু চাকরিতে জয়েন করার সুযোগ হয় না।.
সেই যুবকের ব্যাপারে কি বলবেন যার নতুন গাড়ি কেনা হয়েছে তবে সেই গাড়িতে তার আর চড়া হয় না।.
কি বলবেন সেই নিষ্পাপ শিশুর ব্যাপারে যে দুনিয়ার মানেই বোঝে না অথচ তাকে মৃত্যুর সাথে সাক্ষাৎ করতে হয়েছে। .
তাদেরকে চলে যেতে হয়েছে। মৃত্যুর ডাক তারা অগ্রাহ্য করতে পারেনি। ঘর থেকে বের হয়ে আর ঘরে ফিরেনি। শেষ লোকমা খাবার মুখে দেয়ার আগেই কেউ কেউ মৃত্যুর শুধা পান করেছে। মৃত্যু কারো শেষ লোকমার জন্য অপেক্ষা করবে না। ব্যাংক ব্যালেন্স বুঝিয়ে দেয়ার জন্য সময় দিবে না। দু'রাকাত নামাজ পড়ার জন্যেও বসে থাকবে না।.
এখনো কি সময় হয়নি অন্তিম মুহূর্ত নিয়ে ভাবার? কবে বুঝে আসবে আমাদের যে মৃত্যু কল্পনার চেয়েও বেশি নিকটে?

---হেদায়েত কি.?

বুঝেছিলাম সেইদিন, যেদিন ফ্রেন্ডলিস্টের ২ - ১ টা আপুর ইসলামিক পোস্ট দেখে
ভালো লাগা অনুভব করলাম এবং নিজেকে পরিবর্তন করার পরিকল্পনা করলাম ----

যে না আমি আজ থেকে এই মুহূর্ত থেকে নিজেকে পরিবর্তন করবো আমাকে যে যা বলে বলুক আমার এই পরিবর্তন শুধু মাএ আমার রবের জন্য।

--হেদায়েত কি.?
বুঝেছিলাম সেইদিন,
যেদিন ফেসবুকে আপলোড করা নিজের হাতের ছবি কানে দুল পড়া ছবি নিজের পা দেখিয়ে হেটেছি সেই ছবি গুলা
গুলো একসাথে ডিলিট করলাম।-----

--হেদায়েত কি.?
বুঝেছিলাম সেইদিন, যেদিন রঙ্গিন, দামি, স্টাইলিশ বোরকাগুলো পরিত‍্যাক্ত করলাম এবং কালো সুন্নতি বোরকা গায়ে জরালাম------

হেদায়েত কি.?
বুঝেছিলাম সেইদিন, যেদিন মোবাইলের গ‍্যালারি তে থাকা নিজের শত শত ছবি এবং হারাম মিউজিকের গানগুলো সব ডিলিট করে গ‍্যালারি ফাকা করেছিলাম-----

হেদায়েত কি.?
বুঝেছিলাম সেইদিন, যেদিন আজান এর অপেক্ষা না করেই সিজদায় গিয়ে অঝোরে কেদেছিলাম------

আলহামদুলিল্লাহ্ আলা কুল্লি হাল।

ভালোবাসা কি তুমি কি জানো
আমার প্রিয়ো জীবনসঙ্গী ____♥♥

একদিন ফাতিমা (রাঃ) কোরআন তেলোয়াত করছিলেন।
তখনি পুরুষের চারটি বিয়ে করার যে আয়াতটি রয়েছে সে আয়াতটি সামনে চলে আসে।

তখন ফাতিমা (রাঃ) খুব আস্তে আস্তে তিলোয়াত করেন যেন আলী (রাঃ) শুনতে না পায়।

দূর তেকে ফাতিমা(রাঃ) দিকে তাকিয়ে
আলী (রাঃ) মুচকি হেসে বললেন।

ফাতিমা তুমি একাই চারজনের সমান____

সুবাহানআল্লাহ_____♥♥

কত সুন্দর প্রশান্তির কথা_____

ইয়া রব!
"আমাকে এমন হৃদয় দান করুন, যে হৃদয় কখনোই আপনার ফয়সালায় অসন্তুষ্ট হবে না! যে হৃদয়ে কখনোই শিরক, কুফর, অহংকার, হিংসা বাসা বাঁধতে পারবে না। আমাকে এমন জবান দান করুন, যা দিয়ে কখনো মিথ্যা, হারাম কথা, গীবত, চোগলখোরি করবে না।♡
এমন চোখ-কান দান করুন, যা কখনোই হারাম কিছু দেখবে না, শুনবে না।

এমন হাত দান করুন, যা দিয়ে কখনো অন্যের হক্ব নষ্ট হবে না। কখনোই হারাম কোনো কাজ করবে না।

ইয়া হাইয়্যু-ইয়া কাইয়্যুম, ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইক্বরাম..! "আমাকে সম্পূর্ণভাবে পরিশুদ্ধ করে দিন। এই জবান যেনো কোরআন এবং আপনার জ্বিকিরে ব্যস্ত থাকে।♡

আমাদের হৃদয় সমূহ আপনার ভালোবাসায় পূর্ণ করে দিন!...

আমিন!❤️

আমি এই হাদিসটার প্রেমে পড়ে গেছি_____♥♥

আমার রবের যে কত মায়া তার বান্দার জন্য _____

রব্বুল আলামীন তার বান্দাকে কখনোই একা ছেড়ে
দেন না তা এই হাদিস থেকেই প্রমানিত।

আপনি যখন নিরবে কান্না করেন____
আল্লাহ তখন ফেরেস্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন____
কোন জিনিস আমার এই বান্দার চোখে পানি আনলো____
তখন ফেরেস্তাগন বলেন আপনার বান্দি/বান্দা সুখে নেই আপনার এই বান্দা/বান্দি অনেক দিন হাসে নি এই বলে ফেরেস্তাগন কান্না করতে থাকেন এবং আল্লাহকে বলেন „„„„„„„„

হে আমার রব আপনি আপনার এই বান্দার মনে কি চলছে
সবকিছু জানেন অতএব আপনি
তার জন্য সবকিছুকে সহজ করে
দিন। তখন মহান আল্লাহ তাআলা
বলেন আমার এই বান্দা জীবনে
এমন কিছুকে হারিয়ে ফেলেছে যা
সে অধিক ভালোবেসেছিলো„„„„

অতপর মহান রব বলেন „„„„„
আমি শপথ করছি আমার এই বান্দা যদি একবার জায়নামাযে দাড়িয়ে সিজদারত অবস্থায় আমার কাছে কিছু চায় আমি মহান রব তার থেকেও অধিকতর উওম কিছু তার জন্য রেখেছি___

যা দেখে দুনিয়া এবং আখিরাতের সবকিছুই বিস্মিত হবে।
____________________________________________

সুবাহানআল্লাহ_____♥♥

নিজের জীবনের অভিযোগগুলো আপনার রবের সাথে সেয়ার
করুন যা চাওয়ার ওনার কাছেই চান তিনি দুনিয়ার জীবনে না
দিলেও হাসরে আপনাকে নিরাস করবেন না________

দেবর এবং ভাবির মধ্যে ______
সীসা ডালা প্রাচীরের মতো পর্দা হওয়া উচিৎ।

দুনিয়ায় যে মানুষ গুলোর সাথে সবচাইতে বেশি পর্দা করা উচিৎ তারা হলো দেবর এবং ভাসুর।

আর আমাদের সমাজ তো বলে দেবর ভাইয়ের মতোর কিন্তু___
যিনি আমাদের জীবনের মডেল যার সাফায়াত ছাড়া আপনি জান্নাতে যেতে পারবেন না তিনি অর্থাৎ রাসূল (সাঃ) বলেছেন
দেবর ভাসুর হচ্ছে মৃত্যুর সমতুল্য ____

আর মৃত্যুকে কে না ভয় পায়।

এখন যদি মারা যাই কেমন হবে এটা কখনো
হয়তো ঐভাবে ভাবা হয় না ব্যস্ততার কারনে।

তবে সত্যি কিন্তু এটাই যে আজকে আমি মারা গেলে আমার জীবনে করা নেক আমল গুলোই আমার সাথে কবরে যাবে।

আজকে আমার এই পরিবর্তন হওয়া আমার পর্দা আরও যে ভালো আমল গুগো আছে সেগুলোই।

বোন তোমার কবরে শুধু মাএ তুমি যাবা।
আজকে হয়তো তুমি বলো অমুকে পর্দা করে না
তার কি হবে তমুকে তো নামাজ পড়ে না তার কি হবে।
কার কবর কেমন হবে সেটা একমাএ আল্লাহতালাই ভালো জানেন।

তুমি একটা বার ভেবে দেখো তোমাকে যিনি সৃষ্টি করেছেন
কেন সৃষ্টি করেছেন ফেসবুকে সারাদিন পড়ে থাকার
জন্য নাকি নিজের সুন্দর্য ফেসবুকে প্রদর্শন করার জন্য।

আজ হয়তো তুমি তোমার দ্বীনের বাপারে উদাসীন কিন্তু কাল
যখন কবর তোমাকে ডাক দিবে তখন আর কোন ওপায়
তোমার সামনে থাকবে না। তোমাকে অবশ্যই মারা যেতেই হবে কোন মাফ নাই।এই পথ থেকে পার পাবার কোন রাস্তা খোলা নাই।

দেখো না আমার রব কত দয়ালু জীবনে কত শত গুনাহ করার পরেও তিনি যখন তখন শাস্তি দেন না। কারন আপনার আমার রব আপনাকে একা ফেলে দেবেন না তিনি রহমান তিনি রাহীম।
তিনি তার বান্দর জন্য তওবার দরজা খুলা রেখেছেন।
আপনি যখন তখন দু রাকাত নামাজ আদায় করে ফিরে আসতে
পারেন রবের দিকে।

আমি মাঝে মাঝে ভাবি ''''''পৃথিবীতে কেও যদি একটু ভিন্ন রকম সাঝে সামনে আসে ভয়ে আৎকে ওঠি কিন্তু একটা বার ভেবে দেখেছেন কি মৃত্যুর পরে কত ধরনের ফেরেস্তাদের মুখো মুখি আপনাকে হতে হবে।
কে জানে কার আমল নামা কেমন আপনার আমলনামার ওপরে
ফেরেস্তাদের সুরত নির্ভর করবে।

ভাই দেখেন আমি এখন পাঁচ তলা ভবনের ওপরে অবস্থান করতেছি অবশ্যই আমার মৃত্যু যখন তখন হতে পারে।
দেখেছেন কি একবার ফিলিস্থিন ভাইবোনদের আর্তনাত।
আমি জানতেছি এখন এই ভবনটি ধংস্বস্তুপে পরিনত হবে তখন আমার কেমন লাগবে আর আমি তখন কতটুইবা আমল করে জীবনোর হিসাব রবের সাথে মেটাবো।
নিজেকে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত রাখুন সর্বদা কারন এটা অনিশ্চিত।
এটা দুনিয়া ভাই এখানে সারা জীবন থাকার জন্য না।
প্রিয়ো বোন আপনি যেহেতু একজন মেয়ে অবশ্যই ছোট বেলায় পুতুল খেলেছেন আমিও এর থেকে বাদ যাই নি।
পুতুলের বাড়ি সাজাতাম বিয়ে দিতাম কত আয়োজন করতাম আবার খেলা শেষ হলে আবার ওঠিয়ে রেখে দিতাম।
জীবনটাও এমন আপনার জীবনের নির্ধারিত সময় শেষে আপনাকেও চলে যেতে হবে।

আজকে ভাবছেন কিভাবে পর্দা করবো আশেপাশের মানুষ কি বলবে আরও কত আজব চিন্তা মাথায় আসবে।
বাদ দেন আপনার রবের হুকুম সবার আগে কে কি বললো সেটা তো অনেক পরের কথা। ভালো কাজে বাধা আসবেই এটা নতুন কিছু না।

আর শুধু মহিলারা চাইলেও সঠিক নিয়মে পর্দা করা যায় না।
এতে জীবন সঙ্গীর ভূমিকা অনেক অনেক অনেক বেশি।
ভাই একটা মেয়ে আপনার জীবনের সাথে জরিয়ে আছে আপনি তাকে পর্দার পরিবেশ তৈরি করে না দিলে সে তো কোন ভাবেই পারবে না। মনে রাখবেন আমার জীবন সঙ্গী আপনার সম্পদ আপনি তাকে কিভাবে রাখবেন এটা একান্তই আপনার ব্যাপার।
তবে তাকে যদি আপনি খোলামেলা ভাবে ছেড়ে দেন রবের সামনে আপনাকেই এর জবাব দিতে হবে।

আপনি কত টাকা ইনকাম করেন কত ফাল্তু কাজে টাকা অপচয় করতে পারেন সামান্য পর্দার ব্যবস্থাটা করতে পারেন না।
কেমন পুরুষ আপনি?

আর বলতে চাই না ;;;;;
প্রিয়ো বোন আমার নামাজের কাযা আদায় করা যায়।
কিন্তু পর্দার কোন কাযা আদায় করা যায় না।
যে পর্দাকে ফরজ করা হয়েছে আর আমরা তা অবহেলা করি
পর্দার গুরুত্বপূর্ণ নামাজের থেকে কোন অংশে কম নয় কিন্তু।

একটি শিক্ষনীয় গল্প

এক অপূর্ব সুন্দরী নারী এক কৃষককে বলল, আমি তোমাকে বিবাহ করব। কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে পাগল। কৃষক দেরী না করে নারীকে নিয়ে কাজী অফিসে গিয়ে বলল, তারাতারি আমাদের বিবাহ দাও।
চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল। কাজী বলে আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই নারীর উপযুক্ত না, আমি বিবাহ করব।

কৃষক আর কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। এক পর্যায়ে কৃষক আর কাজি বিচার নিয়ে গেল বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল। বাদশাহ বলল, তোরা দুইজনই এই নারীর অযোগ্য বিবাহ আমি করিব।

তখন নারীকে বলা হলো তুমি সিদ্ধান্ত দাও কাকে বিবাহ করিবে?

নারী সিদ্ধান্ত দিল যে আমাকে দৌড়ে ধরতে পারবে আমি তাকে বিবাহ করিব। নারী দৌড় দিল, পিছনে পিছনে কৃষক, কাজী ও বাদশাহ দৌড় দিল। দৌড়াতে দৌড়াতে একসময় ছটফট করতে করতে কৃষক মারা গেল।

তার কিছুদূর পর দেখা গেলো, একই অবস্থায় কাজীটাও মারা গেল। বাদশাহ নারীকে বলল, এখন তো আমি একা, চলো বিবাহ করিব। তবুও নারী বললনা আমাকে দৌড়ে ধরতে হবে। তখন বাদশাহ বলল, হে নারী; দাঁড়াও, বলো! আসলে তুমি কে?

নারী বলল, আমি হলাম দুনিয়া। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য মোহ আর লোভ লালসা। আমার পিছনে যে দৌড়াবে সে এভাবেই মরবে বিনিময়ে কিছুই পাবে না।

এইজন্য আল্লাহ্ তা'আলা আামাদেরকে দুনিয়ার পিছে না ছুটে জান্নাতের পিছনে ছুটার তৌফিক দান করুন।

শুধুমাত্র মাহরাম পুরুষ ব্যতীত পৃথিবীর সকল পুরুষের সামনে পর্দাবৃত অবস্থায় ছাড়া দেখা দেওয়া হা-রা-ম, যাকে বলে স্বেচ্ছায় করা সুস্পষ্ট কবিরা গুনাহ। যে মুসলিমাহ্ জীবনে কখনো পর্দা ই করলো না, সে সারা জীবন হারামের মধ্যে ডুবে থেকেই জীবন কাটিয়ে দিলো! ভাবা যায়, কী ভয়ং-কর বিষয় এটি?! অথচ বিশ্ব জাহানের প্রতিপালকের পক্ষ থেকে একজন মুসলিমার নন মাহরামের সামনে যাওয়ার নির্ধারিত ড্রেস কোড হলো আপাদমস্তক পর্দাবৃত রাখা, যে বিধান পালন করা ফরজ!

আচ্ছা কেমন হবে সেদিন, যেদিন আমরা সবাই আল্লাহর কাছে ফিরে যাবো অথচ দুনিয়ার জীবনে তাঁর দেওয়া এই ফরজ বিধান সহ আরো কত শত বিধান কখনো পালন ই করলাম না!

কেমন আচরণ করবেন সেদিন আমাদের রব আমাদের মত অ-কৃতজ্ঞ, নাফর-মান, নিজ ইচ্ছায় চলা নফসের গো-লা-ম-দের সাথে?

আবার আমরা এতটাই হতভাগা যে এই ভয়ং-কর পরিণতির কথা ভেবে দেখার সময়ও নেই আমাদের হাতে! এতটাই পথ-ভ্র-ষ্ট আমরা, এতটাই উদাসীন মৃত্যুর পরের জীবন সম্পর্কে।

আহারে ধোঁকার জীবন...
অবাধ্যতায়, অবাধ্যতায় ই কেটে যায় হায়াতের জিন্দেগী, নিজেরাই নিজেদের জন্য ক্রয় করে চলেছি জাহা-ন্নাম, আর ক্ষণিকের দুনিয়ার মোহে বিক্রি করে দিচ্ছি রব্বে করীমের জান্নাতকে!

ইয়া রব আমার দৃষ্টিতে যেমন আমার স্বামী কে চক্ষুশীতলকারী করেছেন।তেমনি তার দৃষ্টিতে আমাকে চক্ষুশীতলকারী করে দিন।

ইয়া রব আমাকে স্বামী সন্তান কারোর প্রতি এত বেশি আসক্ত করে দিয়েন না।যা আমাকে আমার পরকালের জীবন ভুলিয়ে দেয়।আপনার সামনে দাঁড়ানোর ভয় ভুলিয়ে দেয়।স্ত্রী হিশেবে আমি আমার স্বামীর ততোটুকু হক আদায় করতে চাই।যতটুকু করলে আপনি আমার উপর সন্তুষ্ট থাকবেন।

ইয়া আল্লাহ আমার জন্য আমার স্বামী সন্তান কে নিয়ামত স্বরূপ করুন।তাদের কে আমার জন্য পরীক্ষা স্বরূপ করিয়েন না।আমি বড়ই দুর্বল ঈমানের মুমিন।নিশ্চয়ই আপনি অতি দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।

ইয়া রব আপনি আমাদের কে দুনিয়াবি দাম্পত্য জীবনে বরকতময় করুন।যেইভাবে পরকালে জান্নাতে করবেন আমাদের উপর।ইয়া রব আপনি আমাদের উপর যেই অনুগ্রহ দান করবেন আমি তারই মুখাপেক্ষী।

ভাবছেন—কীভাবে বদলাতে হবে জীবন আর জীবনের দর্শন, তাই তো?

একেবারে সহজ। আপনাকে দাঁড়াতে হবে আপনার রবের সামনে। কোনো এক ভোরবেলা কিংবা উদাস দুপুরে এক কাপ চা অথবা কফি হাতে নিয়ে দূরদ্বিগলয়লীন নীল আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবতে থাকুন আপনার জীবনের উদ্দেশ্য কী, কেন সৃষ্টি করা হয়েছে আপনাকে। নিজেকে প্রশ্ন করুন—যেভাবে কাটছে আপনার নিত্যকার দিন, যেভাবে ফুরোচ্ছে হায়াতের সময়, আদৌ কি সেভাবে জীবন পার করার কথা?

মৃত্যুর মতো এক অনিবার্য সত্যের দিকে দৌড়ে যাচ্ছেন আপনি—প্রতিদিন একটু একটু করে পৌঁছে যাচ্ছেন সেই অন্তিম মুহূর্তের আরও নিকটে। তবে মৃত্যুই কি আপনার জীবনের পরিসমাপ্তি? এর পর কি আরেকটা জীবন আপনার জন্য অপেক্ষা করে নেই, যে জীবন হবে অনন্ত অসীমের? যদি আপনার হৃদয় সায় দিয়ে বলে—‘হ্যাঁ, সেই জীবন আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে’, তাহলে আপনার আপন খেয়ালকে পরের প্রশ্ন করুন—সেই পরম বাস্তব জীবনের জন্য আপনার প্রস্তুতি কী?

জীবনের দর্শন বদলানো মানে হলো জীবনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলাকে জায়গা দেওয়া। তাঁকে ভালোবাসা এবং ভয় করা।

সাধারণত কাউকে ভয় পেলে আমরা তার কাছ থেকে পালিয়ে বেড়াই। দূরে দূরে থাকি। কিন্তু আল্লাহকে ভয় পাওয়াটা একেবারেই অন্য জিনিস! এই ভয় যতো বেশি প্রকট হয়, আমরা ততোই আল্লাহর কাছাকাছি চলে আসি৷

-আরিফ আজাদ

দুনিয়া এক মায়ার নাম। এ এক ধোঁকার বসত। সেই মায়ায় মাকড়সার মতো আটকা পড়েছি সবাই। ওই ঘোর কাটতে না কাটতেই চলে যাবার ডাক পড়বে। এটাই জগতের নিয়তি।

কাপড়হীন এসেছিলাম দুনিয়ায়-এক টুকরো কাফন পরবার জন্য পথ চলেছি এতটা কাল। জীবন আসলে কী? জীবনের মানে কী? এসেছি কোথা হতে, যাবই-বা কোথায়? আল্লাহ তাআলা কেন আমাদের দুনিয়াতে পাঠালেন তাঁর প্রতিনিধি করে? একাকী নীরবে বসে এ প্রশ্নগুলো নিয়ে একটু ভাবুন। দেখবেন আপনার ভাবনার পর্দা দুলে উঠবে। চিন্তা-জগতে আলোড়ন তৈরি হবে। ঝিমিয়ে পড়া বিবেক জেগে উঠবে। জীবনের মানে আপনিআপনিই এসে ধরা দেবে।

তাই কঠিন সে-দিনে আফসোস করতে না চাইলে জগতটাকে নতুন করে সাজান। যেভাবে সাজিয়েছিল উমর, আবু বকর, উসমান (রদিয়াল্লাহু আনহুম)। তাঁরা কীভাবে তাঁদের জীবন সাজিয়েছিল, তা কি আপনার জানা? আবু বকর (রদিয়াল্লাহু আনহু) বলতেন-

"হায়! আমি যদি মানুষ না হয়ে গাছ হতাম। লোকে আমাকে কেটে ফেলত। অমনি আমি অস্তিত্ব থেকে হারিয়ে যেতাম। আমাকে পরকালে বিচারের মুখোমুখি হতে হতো না।[১]

কখনো এ-ও বলতেন-
"হায়! আমি যদি ঘাস বা তরুলতা হয়ে জন্মাতাম। কোনো গরু বা ভেড়া আমাকে খেয়ে ফেলত। আমার জীবনটা ওখানেই শেষ হয়ে যেত। "[২]
সাহাবিগণ ও কাফিরদের মাঝে তফাত হলো-সাহাবিগণ আফসোস করেছেন এ-দুনিয়ায়। তাই পরকাল তাদের জন্য সুখের হয়েছে। আর কাফিররা আফসোস করবে পরকালে। কিন্তু তখন আফসোস করে আর কোনো ফায়দা হবে না। সুতরাং সিদ্ধান্ত আপনার, আপনি কি এখন আফসোস করবেন নাকি সেটা তোলা রাখবেন পরকালের জন্য?

আমার সেই ছোট্ট রাজকুমার____
এটা তার জন্য তার বাবার আনা প্রথম জামা ছিলো____
পরিবারের প্রথম সন্তান হওয়াতে যেন সবাই তাকে চোখে হারাতো
আর প্রথমবার মা হওয়াতে তেমন কিছু বুঝিও নাই আমার আফফানটা যদি একটা কাশি দিতো আমি ভাবতাম ডাক্তারের কাছে নিলেই হয়তো ঠিক হবে তাছাড়া চলবেই না_____

সে যেন বাবা মার জীবন্ত একটা খেলনা ছিলো _____
ছেলের মুখে ছোট বেলা থেকেই রুচি না থাকায় অগনিত ডাক্তার দেখাইছি আরও যে কত আয়োজন করতাম তারে
খাওয়াইতে জন্য____

তবে মেয়ের ক্ষেএে এখন আর এমন ভুল খুব কমি হয়______

আলহামদুলিল্লাহ আমার আফফানটা এখন স্কুলে যায়____

বছটা শেষ-------------
হয়তো ২০২৩সাল টা,কারো জীবনে সুখের ছিলো বা,কষ্টের
তবে সকল অবস্থাতেই আল্লাহর শুকরিয়া
আদায় করাটাই একজন মুমিনের জন্য উওম।

২০২৩সালে হয়তো কত মানুষ নিজেদের আপন
জনকে হারিয়েছে আবার হয়তো কিছু মানুষ নিজের
পরিবার থাকতেও পরকিয়ার মতো জঘন্য পাপে লিপ্ত হয়ে জীবনের সুখ গুলোকে কবর দিয়েছে।
হয়তো কিছু মানুষের বিশ্বাস কেড়ে নিয়েছে
আবার কেও কেও হয়তো তাদের প্রিয়ো মানুষগুলোর
ওপরে বিশ্বাস স্থাপন করেছে।

আসলে পৃথিবীতে কেও পুরোপুরিভাবে সুখী
নয় সেটা হোন আপনি বা আমি
তবে শুকরিয়া আমার রবের প্রতি যে আল্লাহ
আমায় সুস্থ ভাবে বাঁচিয়ে রেখেছেন।
আরও শুকরিয়া আমার একটা ছেলে সন্তানের
পরে আরএকটা জান্নাতের টুকরা কন্য সন্তান
দান করেছেন আলহামদুলিল্লাহ।
তবে সর্বাঅবস্থায় মনে রাখবেন,,,,,,,,,,,,,
আপনি যাই হোন হয়তো কোটি কোটি টাকার মালিক
বা দেশের একজন নামিদামী মানুষ
আজই কিন্তু আপনার জীবনের শেষ হতে পারতো
মানুষের সামনে মিথ্যা অভিনয় করে
কখনো নিজের পাপের বোঝা বাড়াবেন না।

আল্লাহ ছাড়া অন্য কেও আপনার আপন নয় এটা
আপনি যত তাড়াতাড়ি বুঝবেন আপনারি মঙ্গল
তাই সময় থাকতে আল্লাহর কাছে ফিরে আসুন।

দুনিয়াটা খনিকের জন্য যেখানে আপনার স্থায়ী
ঠিকানা সেটা নিয়ে চিন্তা করুন।

২০২৪ সালটা সবার জীবনে বর্কতময়
হোক আল্লাহর কাছে এটাই চাওয়া।

ওহ্ আরও একবার শুকরিা জানাই আমার রবের প্রতি যিনি আমাকে সুন্দর একটা একান্নবর্তী পরিবার দান করেছেন
আমার দুই মা-বাবা আমার দেবরদের মতো ছুট্ট দুইটা ভাই ,বড় ভাসুর বললে ভুল হবে তিনি আমাদের সবার বড় ভাই ,বোনের মতো দুইটা মানুষ ,পাঁচটা সন্তান আমার পরিবারের ছুট্ট সদস্যরা যাদের জন্য২০২৪ টা আরও বেশি স্পেশাল হয়েছে।
,সবার ছোট্ট একটা আদরের বোন,নিত্যদিন খোজ নেয়ার মতো একটা বড় ভাই।
সর্বশেষ ঐ মানুষটা যাকে ছাড়া আমার পৃথিবী
অন্ধকার আমার প্রিয়োতম স্বামী।
পরিবারের সকল ছোট বড় সদস্যরা যেন সবসময় ভালো থাকে মিলেমিশে থাকে এটাই চাওয়া।

এখন কিন্তু তাহার চুলে ঝুটি অনেক সুন্দর হয়
মাশা-আল্লাহ_____♥♥

order for inbox

তাসফিয়া জান্নাত রাজিব Send a message to learn more.

যে কষ্ট আপনাকে আপনার রব এর কথা
মনে করিয়ে দেয় সেটা কষ্ট না
আল্লাহর দেওয়া নেয়ামত________

হে আল্লাহ আমার রব আমার মালিক
কষ্ট পেলেই আমি কাদি এর মানে এই না
আপনার ফয়সালায় আমি অসন্তুষ্ট।
হে আমার মালিক আমরা তুচ্ছ সামান্য তম বিদ্য
আর বুদ্ধি আমরা ধাটন করেই জীবন যাপন করি
আমাদের কোনটায় ভালো হবে আপনার থেকে
কেউ ভালে জানে না।
মালিক আপনি তো রহমান আপনার রহমতের
ছায়া তলে সর্বদা আমাদের রাইখেন।
মাবুদ আপনি সর্বদা সঠিক পথে আমাদের বাকি
জীবনটা অতিবাহিত করার সুযোগ দান করে দিয়েন।

একজন নারী যদি সত্যিকার অর্থেই জানতো
পুরুষেরা তার দিকে -----------
কিভাবে তাকায় তবে সে হয়তো______
কাপড় দিয়ে নয় লোহা দিয়ে তার শরীরকে______
ডেকে রাখার চেষ্টা করতো_______
আলি বিন আবি তালিব---------