GirlsxBoy

GirlsxBoy updated their address.

নিজেরে সব ভালোলাগা
বিসর্জন দিয়ে তোমার মুখে হাসি ফোটাতে
তোমার কথা মতোই চলেছি ।
আমার অনেক অপছন্দের সাথে তোমার
কথা মতো নিজেকে মানিয়ে মানিয়ে নিছি ।
তারপরেও তুমি আমার
সাথে ভালো থাকতে পারলেনা ।

মাঝে মাঝে চিৎকার দিয়ে
বলতে ইচ্ছে করে ,
আমি ভালো নেই তোমাকে ছাড়া ।
তুমি কিভাবে
ভালো আছো আমাকে ছাড়া ?
তুমি অ 😭
বিনা 😭
আমি বা 😭
একা 😭

চেয়েছিলাম হাজার কষ্টের মাঝেও
একটু সুখ টাকে খুঁজে নিতে ,,
কিন্তু কষ্টের মেঘ গুলো এত
কালো যে শত চেষ্টা করেও
সুখ টাকে আর খুঁজে পেলাম না ।
তুমি বিনা আমি একা

মোমবাতির ভিতরের সুতোটা
মোমবাতিকে বলে ,
জ্বলছি তো আমি
কিন্তু তুমি কাঁদছো কেনো ?
মোমবাতি বললো ,
" যাকে হৃদয় মাঝে জায়গা দিলাম
সে যদি জ্বলে যায়
অশ্রু তো ঝরবেই "

এই পৃথিবীতে সে
সব চেয়ে বেশি অসহায়
যে নিজের রাগ অভিমান কষ্ট
কাউকে দেখাতে পারে না ,
চিৎকার দিয়ে কাঁদতে পারে না !
শুধু এক টুকরো মৃদু হাসির আড়ালে
সব কিছু লুকিয়ে রাখে !

মিথ্যা ভালোবাসা মাটির পুতুলের মত
অল্প আঘাতেই ভেঙে যাআ
খাঁটি ভালোবাসা হলো জলের মত
শত আঘাতের পরেও আবার মিলে যায় !

নিষিদ্ধ করা হোক ভালোবাসার
নামে প্রতারণা করা
নিষিদ্ধ করা হোক ভালোবাসার
নামে কিছু জঘন্য চাওয়া পাওয়া
মনে রাখবেন যেই মানুষটা আপনার
ভালোবাসার সুযোগ নিয়ে
আপনার সাথে রুমডেট করতে চায়
সে আর যাই করুক না কেন
আপনাকে কখনো বিয়ে করবে না
যতক্ষণ ব্যাগে টাকা আছে ! ততক্ষণ ব্যাগটা অনেক
দামি ! টাকা শেষ ব্যাগ টাও শেষ। কি বুঝলেন
তুমি বিনা আমি একা -

আমার নরম মনটা নিয়ে
খেলার ছিলো কি দরকার ?
তোর একি অপরাধ ক্ষমা
করা যায়ের কতবার
তুই ছাইরা গেলি
না বুজিলি কষ্টটা আমার
ওরে কষ্টটা আমার
তুই চইলা গেলি
তোরে ছারা আমি একা
তুমি বিনা আমি একা

একদিন তুমি বলেছিলে,
একজীবনের ভালোবাসা যতটুকু
একজীবনে ভালোবাসা যায় যতটুকু
পুরোটাই তোমাকে দিয়েছি,
আমি সেটাই সত্যি বলে মেনেছিলাম;
আমি তোমার ওই একটি কথা পৃথিবীর সবচেয়ে সত্যি বলে জেনেছিলাম...
তারপরও দিন চলে গেছে
রাত হারিয়ে গেছে,
তোমার ওই ভালোবাসা স্রোতের সাথে
ভেসে গেছে দূর থেকে দূরে;
আমি ওই ভেসে যাওয়া স্রোত আটকাতে চেয়েছি
আমি চলে যাওয়া মানুষটিকে ধরে রাখতে চেয়েছি,
আমি সবচেয়ে সত্যি বলে যা মেনেছিলাম
আমি সবচেয়ে সত্যি বলে যা জেনেছিলাম
আমি সেই কথা কেই পৃথিবীর সবচেয়ে মিথ্যে বলে জানলাম...
একজীবনের সবটুকু ভালোবাসা একজীবনেই কি করে শেষ হয়?
একজীবনের দেয়া কথা একজীবনেই কি
করে নিঃশেষ হয়?

" কারো জন্য বুকের মধ্যে
শূন্যতা অনুবভ করার নাম ভালোবাসা "
" কারো সাথে পাশাপাশি চলার
তীব্র ইচ্ছার নাম ভালোবাসা "
" কারো সাথে কথা বলতে না পেরে
ছটফট করার নাম ভালোবাসা "
" কাউকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগার
নাম ভালোবাসা "
কাউকে সুখি দেখে নিজেকে "
" সুখি ভাবার নাম ভালোবাসা
" কারোর চোঁখের কোনে ' দু ' ফোটা জল দেখে
কেদে ফেলার নাম ভালোবাসা "
" কারো কাছ থেকে কিছু পাবনা ভেবেও
কিছু পাওয়ার আশা করার নাম ভালোবাসা "
তুমি বিনা আমি একা

সমুদ্রের ঢেউ আসে, ঢেউ যায়
বালুচরের বালি করে স্নান,,,,
মুছে দিয়ে যায় নখের আচড়
বালির গায়ে
কত ইতিহাস, কত উপাখ্যান,,,,।।

তারপর বলো,আমি একদিন বলেছিলাম না"আমার তারকাখচিত ঝলমলে আকাশ ভীষণ পছন্দ।"তুমি উত্তর না দিয়ে একগাল হেসেছিলে।
হঠাৎ একদিন নির্ঘুম রাতে ঘুম জড়ানো চোখ নিয়ে তুমি রাতের আকাশ দেখছো।কিন্তু দেখলে তোমার আকাশে কোনো নক্ষত্রের অস্তিত্ব নেই। কেমন হবে বলো তো!
তুমি তো জানোই আমার ঝরা পাতা ভীষণ পছন্দ।নরম পায়ের স্পর্শে যখন ওগুলো চুড়চুড় করে ভেঙে যায়, তুমি বলেছিলে ওই শব্দের মাঝে তুমি আমার অস্তিত্ব খুঁজে ফেরো।
একদিন এক চিলতে বিকেল শেষে চারিদিকে তন্নতন্ন করে খুঁজেও যখন দেখলে,তোমার জনপদে কোনো ঝরে যাওয়া পাতার অস্তিত্ব নেই। কেমন হবে বলো তো!
আমার অস্তিত্বহীন সে শহর তোমার কেমন লাগবে বলো তো?
তারপর বলো,আমি বলেছিলাম না পয়লা আষাঢ়ের বৃষ্টিটা আমার ভীষণ ভাল্লাগে।মন কেমনের ব্যবচ্ছেদে একদিন তোমার শহরে ভীষণ করে মেঘ জমলো।শহরের আকাশটা যখন কালো কালো মেঘে একদম
অন্ধকার হয়ে আসছে।কিন্তু এক ফোঁটা বৃষ্টির অস্তিত্ব
নেই।চারিদিকে কেবল বজ্রের হুংকার!কেমন হবে বলো তো।
একদিন বলেছিলাম আমার কবি কবি ভাবের অগোছালো ছেলে ভীষণ পছন্দ।হয়তো তাই ভেবে তুৃমি কতোগুলো কবিতা লিখলে।শহরের ডাকবাক্সগুলোতে তখন ভীষণ ভীড়।হঠাৎ জানতে পারলে এই শহরে আমার নামে কারো অস্তিত্ব নেই। আমি হীনা সে শহর তোমার কেমন লাগবে বলো তো!
তারপর,পোস্ট অফিসের পাশেই শহরের সবথেকে বড় ফুলের দোকানটা।ওই যে ওইদিন বলেছিলাম না,আমায় একটা বেলীফুলের মালা কিনে দিবে?
হয়তো তাই ভেবেই তুমি একদিন রাস্তায় বেরুলে।পরনে আমার দেয়া সেই সাদা শার্টটা।শহরের অলিতে-গলিতে খোঁজ নিয়েও কোত্থাও একগুচ্ছ বেলীফুলের সন্ধান পেলে না!কেমন হবে বলো তো?
যে শহরে আমার অস্তিত্ব নেই, সে শহর তোমার কেমন লাগবে বলো তো।
- "খুব খারাপ লাগবে! "

জীবনের কাছে জন্ম কি তবে প্রতারনাময়?
এতো ক্ষয়, এতো ভুল জ’মে ওঠে বুকের বুননে,
এই আঁখি জানে, পাখিরাও জানে কতোটা ক্ষরন
কতোটা দ্বিধায় সন্ত্রাসে ফুল ফোটে না শাখায়।
তুমি জানো না__আমি তো জানি,
কতোটা গ্লানিতে এতো কথা নিয়ে এতো গান, এতো হাসি নিয়ে বুকে নিশ্চুপ হয়ে থাকি।
বেদনার পায়ে চুমু খেয়ে বলি এইতো জীবন,
এইতো মাধুরী, এইতো অধর ছুঁয়েছে সুখের সুতনু সুনীল রাত!

এই ছোট জীবনে সব চেয়ে জটিল কাজ নিজেকে ভালবাসা। অন্য মানুষকে আমরা সহজে ভালবাসতে পারি। কিন্তু নিজেকে নয়! অন্যকারো মুখেও আমরা সহজে হাসি এনে দিতে পারি।নিজেকে কখনো প্রশ্ন করেছেন, আপনি নিজেই শেষ কবে মন থেকে হেসেছেন?
প্রতিদিন হাসছেন,এটা অভিনয় মাত্র! আপনি ভালো আছেন এটা বোঝাতে আপনি অভিনয় করে যাচ্ছেন। নিজেকে ভালবেসে খুশি রাখা এত সহজ নয়। তাই কখনো নিজেকে খুশি রাখার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। সব কিছুর উর্ধ্বে নিজেকে প্রাধান্য দিন।
সবকিছু গম্ভীরভাবে নিবেন না। কিছু কিছু বিষয় ছেড়ে দিবেন,নয়ত গভীর হতাশায় ভুগবেন। আপনাকে যে ভালবাসে তাকে ভালবাসুন, আর যে ভালবাসে না তাকে যেতে দিন। আপনি সস্তা নন। কারো হাতে পায়ে ধরে নিজের আত্মসম্মান বিকিয়ে দিবেন না!
অন্যজনের চেয়ে নিজেকে ভালবাসা খুব কঠিন। তাই আগে নিজেকে ভালবাসুন। তাহলেই আপনি নিজেকে খুশি রাখতে পারবেন।

লক্ষ্যের দিকে দৌড়াও, অর্থের দিকে নয়। লক্ষ্যের দিকে দৌড়ালে তোমার পিছনে অর্থ দৌড়াবে।

আবেগ সংযত করাও একটি মহৎ গুণ।

মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়—প্রেম নয়—কোনো এক বোধ কাজ করে।

তুমি যদি মনের সজীবতা ধরে রাখতে চাও তা হলে সবকিছুকে সহজভাবে গ্রহণ করতে শেখো