Learning Quran Course
Nearby schools & colleges
London
London Colney
St. Albans District, London Colney
London Colney 32321
United Kingdom, London Colney
Luton, London Colney
London, London Colney
Hackney Street, London Colney
The best among you is the who Learns the Quran and teaches it. ( Al -
Hadit)
Happy Islamic New Year 1445
The Islamic New Year — also known as the Arabic New Year or Hijri New Year — begins on the first day of Muharram, the first month in the Islamic calendar.
Most of us may not be aware that tomorrow will be the first day of New Year, 19th July 2023
আসসালামু আলাইকুম।
আপুরা ও খালারা এডমিশন নিতে কমেন্ট করুন এবং ইনবক্সে কল দিন।
হোয়াইটস আপ গ্রুপে এড করা হবে ইনশাআল্লাহ।
ক্লাস শুরু আগামীকাল হতে ইনশাআল্লাহ।
তাই জলদি মেসেজ হোয়াইট আপ নাম্বার শেয়ার করুন ইনবক্সে 📢📢📢📢
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু আপুরা
কে কোথায় ঈদ উদযাপন করলেন,কেমন কাটছে সময়?
📖📖📖
নাজারা ও কুরআন শুদ্ধকরণ ক্লাস ⏰5PM BD ও ⏰4PM UK/USAটাইমে ক্লাস হবে।।
জয়েন করতে কল করুন।
শুধুমাএ বোনদের জন্য
📖📖রেগুলার নাজারা ও কায়দা ক্লাসে এড হতে ইনবক্সে করুন। কোনো এড ফি নাই। মাসিক হাদিয়া প্রযোজ্য সেটা সাদাকাহ হবে, আপনার পছন্দ মতো সময়ে ক্লাস করতে কল দিন।
আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ পাক সবাইকে হেফাজতে রাখুক।
আমিন ইয়া রাব্বাল আলামিন।
ধ্বংসস্তূপের নীচে ১৫০ ঘন্টা আটকে থাকা এক সিরিয়ান যুবকের আশ্চর্য ঘটনাঃ
"চতুর্থ দিন, আমি আল্লাহর কাছে নিঃসংকোচ এবং নির্ভয়ে প্রার্থনা করলাম, হে আল্লাহ! আমি আর তৃষ্ণা সহ্য করতে পারছিনা।
আপনি যদি আমার রুহ বের করে নেন তা আমার জন্য অধিক সন্তুষ্টির কারণ হবে।আমি প্রার্থনা করার পরে অল্প কিছু সময়ের জন্য ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
তারপর আমি এমনভাবে জেগে উঠলাম, আল্লাহর কসম! যেন আমি পরিপূর্ণ তৃপ্ত হওয়া পর্যন্ত পৃথিবীর সমস্ত নদী থেকে পানি পান করেছি। অতঃপর আল্লাহ উদ্ধারকারীদের দৃষ্টি উদ্ভাসিত করলেন, তারা আমাকে খুঁজে পেল..
এটা এজন্য ঘটেছে যে, আমি আল্লাহকে অন্তর দিয়ে ডেকেছিলাম এবং বিভিন্ন দোয়া ও কুরআন থেকে যা মুখস্ত করেছি তা পড়েছিলাম।"
আমার শরীর শিরশির করছে!
আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার!
ঈমান মজবুত কারী ঘটনা,যদি সত্য হয়ে থাকে
❤️❤️❤️
তুর্কীর একটি চ্যানেল ৫ বছরের এক বাচ্চার সাথে কথা বলে যাকে ১১২ ঘন্টা পর ধ্বংস স্তুপের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল তুমি কি এত দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকনি?
সে উত্তরে বলে একজন সাদা পোশাকের ব্যক্তি তার নিকট এসে তাকে খাবার ও পানি দিত অতপর চলে যেত।
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
আর পৃথিবীতে কোন বিচরণশীল নেই, তবে সবার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই এক সুবিন্যস্ত কিতাবে রয়েছে। (সূরা হুদ: ৬)
~আব্দুল করিম আল মাদানী
সুবহানাল্লাহ,সুবহানাল্লাহ!
ঘটনার সত্যতা একমাত্র আল্লাহ তাআলা ভালো জানেন।
তবে আমি এক ক্ষুদ্র গোলাম হিসেবে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি,আমার মহান রবের পক্ষে এটা অসম্ভব কিছুই নয়!তিনি তো আর হামার রহিমীন!"কুন(হও)" বললে হয়ে যায় এমন মহাপরাক্রমশালী রব,রব্বি আল্লহ।
সৃষ্টির প্রতি তাঁর অপরিসীম দয়া যেকোনো ভাবেই প্রকাশ হতে পারে।
আল্লাহু আকবার!!
রব্বানা ওয়া লাকাল হামদ।
শামছুন্নাহার রুমি
আহহ!মেয়েরা যদি জানত ছেলেরা কিভাবে চোখ দিয়ে ই তাদের গিলে খায় তাহলে আর এইভাবে চলাফেরা করত না 💔
নিজেই কষ্টে শেষ হয়ে যাই কোন ছেলের সামনে দিয়ে গেলে এই না আমারে নিয়ে কি কি ভাবে 💔💔 এই না আমারে খেয়ে ফেলল তার চোখ দিয়ে 💔
সবচেয়ে বেশি কষ্ট লেগেছিল মুক্ত বাতাসের খোঁজে বই টা পড়ে নিজেকে যে তখন কি মনে হয়েছিল আল্লাহ জানে একমাত্র!
আল্লাহ আমাদেরকে সবসময় অহংকার মুক্ত থাকার তৌফিক দান করুন। আর দুনিয়ার সব অসহায় মুসলিম উম্মাহকে সাহায্য করুন আমিন।
ঘর ভেঙে পড়েছে কিন্তু পর্দা পড়ে যায়নি!
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত দালান থেকে তাঁকে বের করতে গিয়ে উদ্ধারকারীরা যখন হাত এগিয়ে দেন, এই পর্দানশিন আল্লাহর অনুগত বান্দি ইশারা করলেন, ‘ধন্যবাদ, সাহায্য লাগবে না। আমি ভালো আছি। আমি একাই বেরিয়ে আসছি।’
বেলেল্লাপনার যুগে আরবে এখনো আছে সুমাইয়া, আয়েশা, রুকাইয়া, খানসাদের (রাদিয়াল্লাহু আনহুন্না) উপমা! বেপর্দা বোনেরা, কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে পর্দা না করার কী অজুহাত দেবেন- ভেবে দেখুন।
#তুর্কি_সিরিয়ায়_ভূমিকম্প
#ইবাদতেই_আবদ
#চেতনাহীন_উম্মাহ
-আলি হাসান তৈয়ব
আসসালামু আলাইকুম।
সালামের উত্তর দেয়া ওয়াজিব সবাই সালামের উত্তর দিয়ে যান ইনশাআল্লাহ। 👇👇
আলহামদুলিল্লাহ।
দীর্ঘ বিরতির পর আপনাদের কুরআন ক্লাসে আবার ফিরছি আলহামদুলিল্লাহ।
৬ মাস পর আল্লাহ আমাকে আবার হালাকায় বসার সুযোগ দিচ্ছেন আলহামদুলিল্লাহ।
আমার রেগুলার ক্লাসের ছাএীরা হাজিরা দিন।।।🙋♀️🙋♀️🙋♀️
অফলাইনে থাকার কারণে এত দিন আমার আইডি ও পেইজের কোনো কাজ নিজে করতে পারিনি,,যার কারণে আমার পেইজর কিছু অপব্যবহার হয়।😢😢😢
আমরা আবার কুরআনের ক্লাস শুরু করছি।
আগ্রহীরা কমেন্ট করুন।।
#ক্বারীয়াসাদিয়া।
"আলহামদুলিল্লাহ্ সপ্তাহের শ্রেস্ঠ দিন জুমার রাত দিন"
💞"আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ 💞
আজ সূরা কাহাফ মনে করে পড়ে নিবেন আজ বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে কাল শুক্রবার মাগরিবের আগেই পড়ে ফেলুন।
জুমার দিনে আসর থেকে মাগরিবের মধ্যে দোয়া কবুলের সময়ে আল্লাহর কাছে দুহাত তুলে দোয়া করতে ভুলবেন না।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “জুমুআহর দিনের বার ঘন্টার মধ্যে একটি বিশেষ মুহূর্ত রয়েছে, তখন কোন মুসলমান আল্লাহর নিকট যেই দুআ’ করে আল্লাহ তাই কবুল করেন। তোমরা সেই মুহূর্তটিকে আসরের শেষে অনুসন্ধান কর।”
[সুনানে নাসাঈ, সুনানে আবু দাউদঃ ১০৪৮, হাদীসটি সহীহ, শায়খ আলবানী (রহঃ)]
"নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম"ইরশাদ করেছেন-তোমরা জুমআর দিন ও জুমআর রাতে আমার প্রতি বেশি বেশি দরূদ প্রেরণ করবে। যে ব্যক্তি ১বার দরূদ পাঠ করবে আল্লাহ তা'আলা তার প্রতি ১০ বার রহমত নাযিল করবেন।
বেশী বেশী দরুদ পাঠ :
♦ ছোট দুরুদ -
اللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبَيِّنَا مُحَمَّدٍ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ’লা নাবিয়্যিনা মুহা’ম্মাদ।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবী মুহাম্মাদের উপর সালাত ও সালাম বর্ষণ করুন।
♦ ছোট দুরুদ -
সবচাইতে ছোট যেই দুরুদ পড়া যায়ঃ
صلى الله عليه وسلم
উচ্চারণঃ সল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম।
অর্থঃ আল্লাহ তাঁর (মুহা’ম্মদের) প্রতি সালাত (দয়া) ও সালাম (শান্তি) বর্ষণ করুন।
♦জুমআর রাতে (বৃহ্স্পতিবার দিবাগত রাতে) ও (জুমআর) দিনে প্রিয়তম হাবীব মহানবী (সাঃ)-এর শানে অধিকাধিক দরুদ পাঠ করা কর্তব্য। মহানবী (সাঃ) বলেন, “তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হল, জুমআর দিন। এই দিনে তোমরা আমার প্রতি দরুদ পাঠ কর। যেহেতু তোমাদের দরুদ আমার উপর পেশ করা হয়ে থাকে। (আবূদাঊদ, সুনান ১৫৩১নং)
তিনি আরো বলেন, “জুমআর রাতে ও দিনে তোমরা আমার উপর বেশী বেশী দরুদ পাঠ কর। আর যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরুদ পাঠ করবে, সে ব্যক্তির উপর আল্লাহ ১০ বার রহ্মত বর্ষণ করবেন।”(বায়হাকী, সিলসিলাহ সহীহাহ, আলবানী ১৪০৭নং)
রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেন , "কিয়ামতের দিন সবচেয়ে বেশি আমার নিকটতম হবে সেই ব্যাক্তি, যে আমার উপর বেশি বেশি দুরুদ পড়ে।
_____তিরমিজিঃ ৯২৩ ]
রাসুল সাঃ বলেন,
এ দিনে এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে, যে কোন মুসলিম বান্দা যদি এ সময় সালাতে দাঁড়িয়ে আল্লাহর নিকট কিছু প্রার্থনা করে, তবে তিনি তাকে অবশ্যই তা দিয়ে থাকেন এবং তিনি হাত দিয়ে ইঙ্গিত করে বুঝিয়ে দিলেন যে, সে মুহূর্তটি খুবই সংক্ষিপ্ত।"
--------
[৫২৯৪, ৬৪০০; মুসলিম ৭/৪, হাঃ ৮৫২, আহমাদ ১০৩০৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৮৮২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৮৮৮]
হাদিসের মানঃ সহিহ ।
🌿💕সুরা কাহাফ পাঠের ফযিলতঃ-
----- ----- -----
♦আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমআর দিন সূরা কাহ্ফ পড়বে তার জন্য এক জুম'আ থেকে আরেক জুম'আ পর্যন্ত আলো বিচ্ছুরিত হবে। { মুসতাদারেক হাকিমঃ২/৩৯৯, বায়হাকীঃ ৩/২৪৯, ফয়জুল ক্বাদীরঃ৬/১৯৮}
♦ইবনে উমর(রা) থেকে বর্ণিত,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহফ পাঠ করবে তার পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দিবে এবং বিগত জুমআ থেকে এ জুমআ পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। { আত তারগীব ওয়া তারহীবঃ ১/২৯৮}
♦আবু দারদা রাঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, যেব্যক্তি সুরায়ে কাহাফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে সে দাজ্জালের ফেৎনা হতে রক্ষা পাবে। {সহিহ মুসলিম,হাদিসঃ ১৩৪২, মুসনাদু আহমদ,হাদিসঃ২০৭২০, আবু দাউদ,হাদিস- ৩৭৬৫}
🌿♦সুরা কাহাফ শুক্রবারে পাঠ করার ফযিলত,দাজ্জালের ফিতনা হতে রক্ষাঃ শুক্রবার কি সুরা কাহাফ পুরাটা পড়তে হবে নাকি প্রথম ১০ আয়াত পড়লেই হবে ?
♦নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ“ যে ব্যক্তি জুমআর রাত্রিতে সূরা কাহাফ পাঠ করবে, তার জন্য স্বীয় অবস্থানের জায়গা হতে পবিত্র মক্কাপর্যন্ত একটি নূর হবে ” ।[সহীহ তারগীব ওয়াত্ তারহীব, হাদীছ নং- ৭৩৬]ঘ. অন্য বর্ণনায় এসেছে,নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম বলেনঃ“ যেব্যক্তি জুমআর দিনে সূরা কাহাফ পাঠ করবে, তারজন্য পরবর্তী জুমআ পর্যন্ত আলোকময় হবে ” ।[সহীহ তারগীব ওয়াত্ তারহীব, হাদীছ নং- ৭৩৬
♦আবূ দরদা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি সুরা কাহাফের প্রথম দিক থেকে দশটি আয়াত মুখস্থ করবে, সে দাজ্জালের (ফিতনা) থেকে পরিত্রাণ পাবে।” অন্য বর্ণনায় ‘কাহাফ সূরার শেষ দিক থেকে’ উল্লেখ হয়েছে। (মুসলিম)[1] আমি (আলবানী) বলছিঃ দ্বিতীয় বর্ণনাটি শায আর প্রথম বর্ণনাটি নিরাপদ (সহীহ্) যেমনটি আমি “সিলসিলাহ্ সহীহাহ্” গ্রন্থে (নং ৫৮২) তাহকীক্ব করেছি। এর সাক্ষ্য দিচ্ছে নাওয়াস ইবনু সাম‘আনের আগত হাদীসটি। যেটিকে (১৮১৭) নম্বরে লেখক উল্লেখ করেছেন। কারণ এতে বলা হয়েছে যে, তোমাদের মধ্য থেকে যে ব্যক্তি দাজ্জালকে পেয়ে বসবে সে যেন তার বিপক্ষে সূরা কাহাফের প্রথম অংশ পাঠ করে। মুসলিম ৮০৯, তিরমিযী ২৮৮৬, আবূ দাউদ ৪৩২৩, আহমাদ ২১২০০, ২৬৯৭০, ২৬৯৯২ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
♦নবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেছেনঃ“ যে ব্যক্তি সূরা কাহাফপাঠ করবে,কিয়ামতের দিন তারজন্য এমন একটি নূরহবে, যা তার অবস্থানের জায়গাথেকে মক্কাপর্যন্ত.আলোকিত করে দিবে। আরযে ব্যক্তি উহারশেষ দশটি আয়াত পাঠ করবে,
তার জীবদ্দশায়দাজ্জাল বের হলেও সে তার কোন ক্ষতি করতেপারবে না।[সিলসিলায়ে সহীহা,হাদীছনং-২৬৫১]
🌿♦শুক্রবার কি সুরা কাহাফ পুরাটা পড়তে হবে নাকি প্রথম ১০ আয়াত পড়লেই হবে ?
উত্তর: শুক্রবারে সূরা কাহাফ পড়ার যে ফযীলত সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে তা পেতে হলে পুরোটা পড়তে হবে। অন্যথায় সে ফযীলত পাওয়া যাবে না।
এক বসাতে পড়তে না পারলেও সমস্যা নাই। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে শুরু করে জুমার পূরো দিনের মধ্যে তা পড়তে পারলেও উক্ত ফযীলত পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
♦আবু সাঈদ খুদরী (রা.) বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সূরা কাহাফ পড়বে তার জন্য এক জুমা থেকে আরেক জুমা পর্যন্ত আলো বিচ্ছুরিত হবে।
( মুসতাদারেক হাকিম: ২/৩৯৯, বায়হাকী: ৩/২৪৯, ফয়জুল ক্বাদীর: ৬/১৯৮)
♦ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহফ পাঠ করবে তার পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দিবে এবং বিগত জুমা থেকে এ জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। (আত তারগীব ওয়া তারহীব: ১/২৯৮)
♦তবে দশ আয়াত পড়ার বা মুখস্ত করার আলাদা ফযীলত রয়েছে। যেমন,আবূ দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি সূরা কাহফের প্রথম দিক থেকে দশটি আয়াত মুখস্ত করবে,সে দাজ্জালের(ফিৎনা) থেকে পরিএাণ পাবে।’’ অন্য বর্ণনায় ‘কাহফ সূরার শেষ দিক থেকে’ উল্লেখ হয়েছে। (মুসলিম ৮০৯)
কী ভয়ংকর কথা!!
মুআয বিন জাবাল (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (ﷺ) বলেন, যে ব্যক্তি কোন মুসলিম ভাই/বোনের এমন গুনাহ নিয়ে তাঁকে খোচা দিলো, যা থেকে সে ইতিমধ্যেই তাওবা করেছে, আল্লাহ তা’আলা সেই খোঁচা দানকারীকে উক্ত গুনাহে লিপ্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত মৃত্যু দিবেন না।
- সুনানে তিরমিযি। হাদিসের মানঃ সহিহ।
©️
বি. দ্র: কাউকে মনের অজান্তেই বা না জেনে/ বুঝে এমন কোন বিষয় নিয়ে খোঁচা দিয়ে থাকলে বা কষ্ট দিয়ে থাকলে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ক্ষমা করে দিয়েন।
▌বিয়ের পর অনেক মহিলা ঈমানের স্বাদ কেনো হারিয়ে ফেলে?
এক মহিলা ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী রাহিমাহুল্লাহকে জিজ্ঞেস করেন, ফদ্বীলাতুশ শাইখ, আমি বিয়ের আগে বেশি বেশি নামাজ, রোজা আদায় করতাম, কুরআন তিলাওয়াত করে শান্তি অনুভব করতাম, নেক আমলে শান্তি পেতাম কিন্তু এখন আমি সেসব বিষয়ে ঈমানের স্বাদ খুঁজে পাই না...
ইমাম আলবানী রাহিমাহুল্লাহ ওই মহিলাকে জিজ্ঞেস করেন, হে আমার মুসলিম বোন তুমি তোমার স্বামীর হক আদায় করা এবং তার কথা শোনার ব্যাপারে কতটুকু মনোযোগী? মহিলা একটু বিরক্তবোধ করে বলে, শাইখ আমি আপনাকে নামাজ, রোজা, কুরআন তিলাওয়াত আর আল্লাহর আনুগত্যের কথা জিজ্ঞেস করছি আর আপনি আমাকে আমার স্বামীর ব্যাপারে বলছেন!
শাইখ আলবানী রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
আমার বোন, অধিকাংশ মেয়ে এই কারণে ঈমানের স্বাদ,
আল্লাহর আনুগত্যে, ইবাদতে তৃপ্ততা পায় না।
কেননা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
কোন মহিলা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানের স্বাদ বা তৃপ্ততা পাবে না যখন পর্যন্ত নিজের স্বামীর হক্ব আদায় করবে না।
سألت امرأة الشيخ الألباني رحمه الله فقالت :
یا شیخ قبل زواجي كنت فتاة صوامة قوامة .. أجد لذة للقرآن
عجيبة .. والآن فقدت حلاوة الطاعات ...
قال : ما هي أخبار اهتمامك بزوجك !؟
قالت : يا شيخ أنا أسألك عن القرآن والصوم والصلاة
وحلاوة الطاعة ..وأنت تسألني عن زوجي !؟
قال : نعم يا أختي .. لماذا لا تجد بعض النساء حلاوة
الإيمان ولذة الطاعة وأثر العبادة ؟
قال صلى الله عليه وسلم :
ولا تجد المرأة حلاوة الإيمان حتى تؤدي حق زوجها) .
[ সহীহ আত তারগীভ, ১৯৩৯ ]
অনুবাদক :- ওমর ফারুক রায়হান
সম্মানিত ইক্বরা পেজের আপুরা।
দুঃখীত আপনাদের পোস্ট এবং পিক কপি করার জন্য।
আল্লাহর ওয়াসতে মাফ চাচ্ছি🙏🙏🙏
পেইজ হতে ডিরেক্ট মেসেজ দেয়া যায় না বলে আমি কাউকে মেসেজ দিয়ে ক্ষমা চেতে পারছি না।
আমার দোষের জন্য আমি লজ্জিত।
আমাকে সবাই ক্ষমা করে দিন ইনশাআল্লাহ।
🙏🙏🙏🙏
USA/UK কিডসদের জন্য সেপারেট ক্লাসের ব্যবস্হা করা হয়েছে। বাচ্চাদের One to One কুরআন
ক্লাস করতে ইনবক্স করুন।
বয়স মাত্র ৬ বছর।আমার মাদ্রাসার ছাত্রী। মাত্র দুই মাস হলো ভর্তি হয়েছে।তার বাবা প্রবাসী। বাবা কল দিল।
তাদের কথোপকথন।
মেয়েঃ আসসালামু আলাইকুম বাবা,কেমন আছো?
বাবাঃ ওয়ালাইকুম আসসালাম,ভালো আছি।
মেয়েঃ আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি বলতে হয় বাবা।নামাজ পড়েছো ?
বাবাঃ জোহরের নামাজ পড়েছি।
মেয়েঃ ফজর পড়েছো?
বাবাঃ না মা অত সকালে উঠতে পারি নি।
মেয়েঃ কি বলো বাবা আমি এতো ছোট হয়ে যদি উঠতে পারি তুমি কেন পারবে না?এখন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বা বাবা!কথা দাও।
বাবাঃ আচ্ছা মা। এখন থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরবো ইনশাআল্লাহ।
আমি পাশে ছিলাম তাই কথা গুলো শোনার সৌভাগ্য হয়েছিল।
মনে হচ্ছিল যে ছোট বেলায় দ্বীনি শিক্ষা, নৈতিক শিক্ষা দিলেই কেবল এই রকম ভাবে সন্তান তৈরি করা সম্ভব।
শুকরিয়া মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে,জীবনে যত কাজ করেছি সেই মুহূর্তে মনে হচ্ছিল আলহামদুলিল্লাহ হাফেজি মাদ্রাসা টা করা তার মধ্যে অন্যতম একটি সফলতা আমার।
আমাদের কোরানের পাখিদের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাদের কবুল করে।
📖📖📖📖
আকিদা লেবেল ১ বাবুদের ক্লাস শুরু হবে আগামী মঙ্গলবার হতে বয়স ৫ হতে ১২ বছর।
এডমিশন নিতে মেসেজ করুন👇👇👇
📖📖📖📖
আমার মামনীটার মতো যেন আল্লাহ সবার ঘরে এরকম নেককার ও পরহেজগার বাবু দান করেন🤲🤲🤲
📖📖📖📖
Japan 🕔 5/6PM কেউ ওয়ান টু ওয়ান কুরআন ক্লাস করতে হলে ইনবক্স করুন।
সুবহানাল্লাহ ৬৫ বছর বয়সেও কুরআন হিফজ করার কি ব্যাকুলতা ! আপনি কেন নয় ?
★ কেউ যদি প্রতিদিন ১ টি করে আয়াত মুখস্থ করে তাহলে পুরো কুরআন মুখস্থ করতে তার সময় লাগবে ১৭ বছর ৭ মাস ৯ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ২ টি আয়াত মুখস্হ করলে ৮ বছর ৯ মাস ১৮ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ৩টি আয়াত মুখস্থ ংনকরলে ৫ বছর ১০ মাস ১৩ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ৪ টি আয়াত মুখস্হ করলে ৪ বছর ৪ মাস ২৪ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ৫ টি আয়াত মুখস্থ করলে ৩ বছর ৬ মাস ৭ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ৬টি আয়াত মুখস্থ করলে ২ বছর ১১ মাস ৪ দিন লাগবে৷
★প্রতিদিন ১ পৃষ্ঠা ( হাফেযি কুরআন) মুখস্থ করলে ১ বছর ৮ মাস ১২ দিন লাগবে।
★ প্রতিদিন ২ পৃষ্ঠা মুখস্থ করলে ১০ মাস ৬ দিন লাগবে।
একবার হাসান বসরী রাহ. এর কাছে এক ব্যক্তি জানালো “ আমার ফসলে খরা লেগেছে। আমাকে আমল দিন” হাসান বসরী তাকে বললেন ইস্তিগফার করো। কিছুক্ষণ পর আরেক ব্যক্তি এসে অভিযোগ পেশ করল “আমি গরীব। আমাকে রিজক এর আমল দিন” হাসান রহ. তাকেও বলেলন ইস্তিগফার করো।
এমনিভাবে অপর এক ব্যক্তি এসে সন্তান হও্য়ার আমল চাইলে তিনি বললেন, ইস্তিগফার করো। উপস্থিত ছাত্ররা জিজ্ঞেস করল, “সবাইকে এক পরামর্শই দিলেন যে?” বিখ্যাত তাবেয়ী হাসান বসরী রহ. বললেন “আমি নিজের পক্ষ থেকে কিছুই বলি নি। এটা বরং আল্লাহ তায়ালা তার কুরআনে শিখিয়েছেন । তারপর তিনি সুরা নুহ এর আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন। (তাফসীরে কুরতুবী ১৮/৩০৩)
فَقُلْتُ اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُ كَانَ غَفَّارًا . يُرْسِلِ السَّمَاءَ عَلَيْكُمْ مِدْرَارًا . وَيُمْدِدْكُمْ بِأَمْوَالٍ وَبَنِينَ وَيَجْعَلْ لَكُمْ جَنَّاتٍ وَيَجْعَلْ لَكُمْ أَنْهَارًا
নুহ আ. বললেন “তোমরা তোমাদের রবের কাছে ইস্তিগফার করো। ( ক্ষমা চাও) নিশ্চয় তিনি অতি ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর অজস্র বারিধারা বর্ষণ করবেন। তিনি তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধির মাধ্যমে তোমাদের সাহায্য করবেন। তোমাদের জন্যে উদ্যান তৈরি করবেন, তোমাদের জন্যে নদীনালা প্রবাহিত করবেন।”
এই আয়াতের দ্বারা আমরা এস্তেগফার এর যেসব উপকারিতা জানতে পারলাম। তারমধ্যে দুটি হচ্ছে ১- রিজক বৃদ্ধি ২- সন্তান লাভ। যেহেতু সন্তান বিয়ের মাধ্যমেই হয়। সুতরাং ইস্তিগফারের দ্বারা বিয়ের ব্যবস্থাও আল্লাহ করে দিবেন।
এছাড়া অন্য আয়াতে বলেন, لَوْلَا تَسْتَغْفِرُونَ اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ
সালেহ আ. বলেন “তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কেন করছ না, যাতে করে তোমরা রহমতপ্রাপ্ত হও।’’ (সুরা নমল-৪৬)
যারা পেরেশানি, হতাশা, ডিপ্রেশন, sadness, lonleliness ইত্যাদি নানা সমস্যার সম্মুখীন, তারা এস্তেগফারকে ‘লাযেম’ করে নিন। লাযেম মানে হচ্ছে, আপনি দিনে রাতে যথাসম্ভব ইস্তিগফারকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বানিয়ে নিন। উঠতে বসতে এস্তেগফার করতে থাকুন। আল্লাহ তায়ালা সকল পেরেশানি ও মানসিক কষ্ট দূর করে দিবেন ইনশা আল্লাহ।
*তাওবা-ইস্তেগফার এর জন্য কী কী দুয়া রয়েছে?*
*হাদিসে বর্ণিত তাওবা ও ইস্তেগফার এর কতিপয় দোয়া প্রদান করা হল (মূল আরবী টেক্সট, উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ)*
*দোয়া-১:*
মূল আরবীঃ أَستَغْفِرُ اللهَ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হ।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
প্রতি ওয়াক্তের ফরয সালাতে সালাম ফিরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এই দোয়া ৩ বার পড়তেন। [মিশকাত-৯৬১]
*দোয়া-২:*
মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হা ওয়া আতূবু ইলাইহি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি ও তাঁর দিকে ফিরে আসছি।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) প্রতিদিন ৭০ বারের অধিক তাওবা ও ইসতিগফার করতেন। [বুখারী-৬৩০৭]
 *দোয়া-৩:*
মূল আরবীঃ أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হাল্লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা- হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যূম ওয়া আতূবু ইলায়হি।
অনুবাদঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোন মা‘বূদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছে তাওবাহ্ করি।
এই দোয়া পড়লে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিবেন-যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়নকারী হয়। [আবু দাউদ-১৫১৭, তিরমিযী-৩৫৭৭, মিশকাত-২৩৫৩]
*দোয়া-৪:*
মূল আরবীঃ رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ (أنْتَ) التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ / الغَفُوْرُ
উচ্চারণঃ রাব্বিগ্ ফিরলী, ওয়া তুব ‘আলাইয়্যা, ইন্নাকা আনতাত তাওয়া-বুর রাহীম। দ্বিতীয় বর্ণনয় “রাহীম”-এর বদলে: ‘গাফূর’।
অনুবাদঃ হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তাওবা কবুলকারী করুণাময়। দ্বিতীয় বর্ণনায়: তাওবা কবুলকারী ও ক্ষমাকারী।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এই দোয়া ১০০ বার পড়েছেন। [আবূ দাঊদ-১৫১৬, ইবনু মাজাহ-৩৮১৪, তিরমিযী-৩৪৩৪, মিশকাত-২৩৫২]
*দোয়া-৫: (সাইয়েদুল ইস্তিগফার-বা আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার শ্রেষ্ঠ দুআ:*
মূল আরবীঃ اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ'বদুকা ওয়া আনা আ'লা আহ্দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ'উযুবিকা মিন শার্রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি'মাতিকা আ'লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্ফির্লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্যুনূবা ইল্লা আনতা
অনুবাদঃ হে আল্লাহ তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই গোলাম। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারের উপর আছি। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে পানাহ চাচ্ছি। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে মাফ করে দাও। কারন তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।
এই দোয়া সকালে পড়ে রাতের আগে মারা গেলে অথবা রাতে পড়ে সকালের আগে মারা গেলে সে জান্নাতে যাবে। [বুখারী-৬৩০৬]
এ সকল দুয়া ছাড়াও কুরআন ও হাদীসে আল্লাহর তাআলা নিকট ক্ষমা প্রার্থনার আরও বিভিন্ন দুয়া বর্ণিত হয়েছে। সেগুলো পড়ার চেষ্টা করতে হবে। এমনকি নিজের ভাষায় নিজের মত করে মহান আল্লাহর নিকট নিজের অপরাধগুলো তুলে ধরে ক্ষমা প্রার্থনা করলেও তিনি ক্ষমা করবেন ইনশাআল্লাহ।
*পবিত্র কোরআনুল কারীমে তাওবা করার ব্যপারে তাগিদঃ*
• যে কেউ দুষ্কর্ম করে অথবা স্বীয় জীবনের প্রতি অত্যাচার করে পরে আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থী হয়, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পাবে। [সূরা নিসা ৪/১১০]
• নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের নিম্নতম স্তরে অবস্থান করবে এবং তুমি কখনও তাদের জন্য সাহায্যকারী পাবে না। কিন্তু যারা তওবা করে ও সংশোধন হয় তারা ব্যতীত। [সূরা নিসা ৪/১৪৫-১৪৬]
• যারা ঈমানদান নর-নারীর উপর যুলুম-নির্যাতন করেছে এবং পরে তওবা করেনি, তাদের জন্যে জাহান্নামের আযাব ও দহন যন্ত্রণা রয়েছে’ (সূরা বুরূজ ৮৫/১০)। আল্লাহ অন্যত্র বলেন, وَتُوْبُوْا إِلَى اللهِ جَمِيْعاً أَيُّهَا الْمُؤْمِنُوْنَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُوْنَ ‘হে মুমিনগণ! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হ’তে পার। [সূরা নূর ২৪/৩১]
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকল অপরাধ মার্জনা করে তার প্রিয় বান্দাদের অন্তর্ভূক্ত করে দিন। আমীন।
মনে আছে ৪ বছরের ছোট্ট শিশু তানজীমের কথা?
থার্টি ফার্স্ট নাইটের তানজীম মনের আনন্দে খেলছিলো। রাত তখন প্রায় পৌনে বারোটা। হঠাৎ শহরজুড়ে শুরু হলো আতশবাজি আর পটকার বিকট শব্দ।
হাসিখুশী তানজীমের চেহারা বদলে গেলো মুহূর্তের মধ্যে। প্রতিটা বিকট আওয়াজে প্রচন্ডভাবে কেঁপে উঠছিলো ওর দেহ। কাঁদতে কাঁদতে গলা শুকিয়ে গেলো ওর। আতঙ্কে চোখগুলো যেন বেরিয়ে আসছিলো গর্ত থেকে। শ্বাসকষ্ট শুরু হলো। যদিও তার আর্তনাদগুলো আতশবাজি আর পটকার শব্দের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করছিলো।
কোনোমতে রাতটা কাটিয়ে ভোরে ভোরেই তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। বিকেলে ডাক্তার বললেন, হার্টফেল করে ছোট্ট তানজীম উমায়ের আল্লাহর কাছে চলে গিয়েছে।
ফুটবল বিশ্বকাপ উন্মাদনায় বিভোর জাতি যখন উত্তাল, ঠিক তখনই এক বৃদ্ধের বাড়িতে নেমে এসেছিলো শোকের ছায়া। পটকা আর আতশবাজির শব্দে কেউ কষ্ট পেলে বা মারা গেলে কি বা এসে যায়। দেশে তো এমনিতেই জনসংখ্যার বিস্ফোরণ।
এবার কার পালা?
©
এমন জীবন গড়ে যেতে হবে যেন আপনার নাতিরাও আপনার জন্য দোয়া করে।এজন্য নিজের সন্তানের জন্য ভালো কিছু করে যাওয়া প্রয়োজন।তাদেরকে দ্বীনি এলেম দেয়া বাধ্যতামূকল।
📖 কুরআনের কোন সূরায় বিসমিল্লাহ নাজিল হয়নি??
কমেন্ট করে লিখুন
🖋️🖊️🖋️
সূরা কাহাফ ও দোখান হিফয ও নাজার ক্লাস শুরু হবে,
আগামী বৃহৎ ও শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টায়।
সম্পূর্ণ ফী ক্লাস এড হতে কমেন্ট করুন ইনশাআল্লাহ।
আজ কাহাফ সুরা পড়ে নিন আপনাকে হিফাজত করবে দরুদ পাঠকরে জান্নাতুল ফেরদৌস চেয়ে দোয়া করুন আসরের নামাজের পরে মাগরিব পর্যন্ত।আল্লহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কবুল করবে ইনশাআল্লহ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Website
Address
Spalding
12-16 Haverfield Road
Spalding, PE112XP
Building Blocks Day Nurseries is a provider serving children & families aged 3 months to 5 years old.
Dorcette House, Little Lane
Spalding, PE126RU
Tudor Lodge Therapeutic School is an independent specialist school. We are committed to providing a nurturing and inclusive learning environment where every student is valued, resp...
Stonegate
Spalding, PE112PJ
An outstanding Girls' Grammar School with a Mixed Sixth Form