Priyonath Manna Bastee Community Kitchen

BULAND IRAADEIN
টিকেটের জন্য: https://www.thirdbell.in/events/buland-iraadein/

600 দিন চালানোর পর, ক্যান্টিনের জমি নিজেদের সবটুকু দিয়ে কিনে এবার পুরো স্পেস্ টা কে ভেঙে নতুন করে গড়তে শুরু করলাম।
যোগাযোগ করতে চাইলে সাহায্য পাঠাতে চাইলে আমাদের ট্রাস্টের নম্বরে হোয়াটস্যাপ করুন - +918100233310

SPRING THUNDER
কোল মাইন নিয়ে তৈরী সিনেমা। ডাইরেক্ট Sriram Dalton। কাল দেখানো হবে বাজেশিবপুরের প্রলয় রায় মেমোরিয়াল হলে সন্ধ্যা ৬টায়।

https://youtu.be/CNYP-V8RKq0

ARKO & FRIENDS | LANGARKHANA LIVE ENJOY

দেউচা পাঁচামির খোলামুখ কয়লাখনির বিরোধিতা করে, আনিস খানের খুনের প্রতিবাদ জানিয়ে কাল ২১ ফেব্রুয়ারি নাটক লে_ধড়াদ্ধর, অর্কর গান, আর মুজাহেমাত হবে।
স্থান একাডেমির সামনে রানুছায়ামঞ্চ, সময় বিকেল ৫ টা... দেখা হচ্ছে

১৫-২-২০২২ গতকাল ক্যান্টিনের ৫৫০ দিনের কিছু মুহূর্ত।

https://www.deccanherald.com/national/activists-against-west-bengal-s-mining-project-plan-a-7-day-walk-as-protest-1079078.html

Activists against West Bengal’s mining project plan a 7-day walk as protest Activists, not in favour of the mining project to be undertaken at Deocha Pachami in Birbhum district of West Bengal, have planned a seven-day walk from Kolkata to the region, to highlight the consequences, including alleged large-scale displacement of the local residents.

দুপুর ৩ টে
পোস্টার তৌসিফ হক

এইটা কম্যুনিটি কিচেনের অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন।

https://youtu.be/YSaPznKOse4

Allah Megh De | আল্লাহ মেঘ দে | Arko Mukherjee & Tapas Kumar Roy | Langarkhana Launchpad - Song 1 This video is shot live at Priyonath Manna Basti Community Kitchen, a labourer's canteen at Bajeshibpur, Howrah, West Bengal, India. The canteen is run by lo...

কোনো একক ব্যক্তির বীরত্বের প্রশ্ন নয়, যে সিনেমার নায়ক অমিতাভ বচ্চন বা রনবীর সিংহের মত সব অন্যায় কোনো এক অবতার বা মসীহ একা রুখে দেবে। মানুষ ভয় পেতে পেতে সাহসী হয়ে ওঠে। একা ভীতু মানুষ, জোট বেঁধে হয়ে ওঠে অকুতোভয়। ন্যাশানাল হাইওয়ে দিয়ে হাজার হাজার কিমি হেঁটে ঘরে ফিরতে চেয়ে, রাস্তাতেই ঘুমিয়ে পড়ে, ট্রেন লাইনে কাটা পড়ে, মানুষ এক হয়ে উঠছে, জোট বাঁধছে। সে বুঝছে, গরীব হলেই এই দেশে এখন তার জীবন বিপন্ন, আর গরীবরাই আশি শতাংশ। সে বুঝছে, এই পোড়া দেশে সব মানুষের ভবিতব্য এক। শিশু সন্তানের শরীরে ভ্যাক্সিন ঢুকছে, নাকি জাল 'অন্য কিছু' এই দুশ্চিন্তা সমস্ত পিতামাতার। দুশ্চিন্তার সরকারি সমবন্টন আজ ভারতকে এক করেছে। অত্যাচারী শাসক যখন বুঝতে পারে, তার অত্যাচারের কারণেই নিপীড়িত মানুষ জোট বাঁধছে, তখন সে কৌশলে ছলে বলে এই মানুষকে বিভাজিত করতে চায়- ধর্মের নামে, জাতপাতের নামে, রাজ্য ভাগাভাগির নামে, এমনকি উন্নয়নের নামে। আমাদের দেশে গোরা সাহেবরা এই কৌশল নিয়ে আমাদের পরাধীন করে রেখেছিল। তাদের পলিসি ছিল ডিভাইড এন্ড রুল। আজ সেই গোরা সাহেবদের ছেড়ে যাওয়া কুর্সিতে যে দেশি বাবুরা বসেছে, তারাও আমাদের একই ভাবে বিভাজিত করে, নিজেদের মসনদ বাঁচাতে চাইছে, দেশকে কর্পোরেট লুঠেরাদের হাতে তুলে দিতে চাইছে পাকাপোক্ত ভাবে। আমাদের অর্জিত স্বাধীনতা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং সংবিধানের ওপর এরা আক্রমণ হানছে। খেটে খাওয়া মানুষকে ক্রীতদাস বানাতে চাইছে এরা। যখন এই অতিমারির সময় গরিব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন ছিল সবচেয়ে বেশি, তখন অতিমারি আইনকে জনগণের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করে তাদের জীবন ধারণের নূন্যতম অধিকারগুলো কেড়ে নিচ্ছে সরকার।
এর বিরুদ্ধে নীচের তলার মানুষ জোট বাঁধছে কারো মুখাপেক্ষী না হয়ে। রেল লাইনে বসে পড়ছে বৃদ্ধা, হাতে ইট তুলে এসএলআর রাইফেলের সামনে দাঁড়াচ্ছে অকুতোভয় তরুণ, দেউচা পাঁচামিতে ঝাঁটা হাতে তেড়ে আসছে আদিবাসী তরুণী। বাঁচতে চাইছে মানুষ। আর তখনই কর্পোরেট স্বার্থকে সুরক্ষিত করার একমাত্র এজেণ্ডা নিয়ে দেশের হকুমত দেশের মানুষের বিরুদ্ধে দাঁড়াচ্ছে। এই চরম স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে সমস্ত স্তরে বিরোধ জারি রাখতে, জোট বেঁধে রুখে দাঁড়াতে, বিভাজন ও বিদ্বেষের ষড়যন্ত্রকে পরাস্ত করতে আমরা সংগঠন গড়ে তুলতে চাইছি। সংগঠন দিয়েই এই সংগঠিত অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়া সম্ভব। এই উদ্দেশ্যে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি, রবিবার, বিকেল তিনটের সময়, কালীঘাটের কাছে তপন থিয়েটারে আমরা সম্মিলিত হতে চাইছি।
ইতিমধ্যেই নির্বাচনপূর্ব সময়ে আমরা হান্নান মোল্লা শোভনলাল দত্তগুপ্ত হিরন্ময় ঘোষাল শমীক বন্দ্যোপাধ্যায় সৌরিন ভট্টাচার্য অসিত বসু সীমা মুখোপাধ্যায় বিমল চক্রবর্তী সাদিক হোসেন, সার্থক রায়চৌধুরী প্রমুখ প্রাজ্ঞজনের উপস্থিতিতে ২২ মার্চ তারিখে হাওড়া শরৎ সদনে একটা ফ্যাসিবিরোধী কনভেনশনে ফ্যাসিবাদের ইতিহাস এবং আজকের প্রেক্ষিতে ভারতে নয়াফ্যাসিবাদের উত্থান এবং তাকে প্রতিহত করার সম্ভাবনা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সেই কনভেনশনেই একটা প্রস্তুতি কমিটি তৈয়ার করে, পরবর্তী কর্মসূচীর রূপরেখা তৈরি এবং তা বাস্তবায়নের প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই উদ্দেশ্যে দ্বিতীয় মিটিংটি হয় ১৮ জুলাই ২০২১। এই মিটিং থেকে মালিনী ভট্টাচার্য'র প্রস্তাবে সর্বসম্মতিক্রমে সংগঠনের নাম ঠিক হয়- বিদ্বেষের রাজনীতি বিরোধী জনমঞ্চ। পিপল'স ফোরাম এগেইন্সট পলিটিক্স অফ হেট্রেড। নফরত কি রাজনীতি কে খিলাফ জনমঞ্চ।
আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি এই জনমঞ্চের প্রথম সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আমরা সংগঠনের গঠনতন্ত্র ও কর্মসূচী নির্ধারণ করবো। প্রস্তুতি কমিটির পর্ব পার করে আমরা এখন প্রস্তুত, সংগঠনকে পাকাপোক্ত রূপ দিতে। শাসকের স্বৈরাচারী ও বিদ্বেষমূলক আচরণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে যে সমস্ত ব্যক্তিবর্গ এবং সংগঠন নিরলস কাজ করে চলেছেন, তাদের সকলের উপস্থিতি ও মতামত চাইছি আমরা এই সম্মেলনে।

বিদ্বেষের রাজনীতি বিরোধী জনমঞ্চ প্রস্তুতি কমিটি

ক্যান্টিনের ৫০০ দিনের প্রাক্কালে, সংগঠনের প্রধান মানুষ নোটনদা গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে। গতকালও সকালে ক্যান্টিনের কাজ সামলেছেন দায়িত্ব নিয়ে।
নোটনদার দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠা, শুধু ওর নিজের জন্য নয়, এলাকার আরো অনেক মানুষের জন্য জরুরি।

তিতুমীর নাটকের জন্য কিছু ভালো খবর। ২৬ ডিসেম্বর, রবিবার, আমরা নান্দীকার ফেস্টিভ্যালে অভিনয় করছি। একটা সময়ে এটাই ছিল ভারতের একমাত্র জাতীয় নাট্য মেলা। আমরা ফেব্রুয়ারি মাসে ন্যাশানাল স্কুল অফ ড্রামার থিয়েটার ফেস্টিভ্যাল ভারত রঙ্গ মহোৎসব, যা ভারঙ্গম নামে খ্যাত সেখান থেকেও আমন্ত্রণ পেয়েছি। এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত গর্বের, শ্লাঘার, যে ভারতের সবচেয়ে বৃহৎ ফেস্টিভ্যালে এপ্লিকেশন না পাঠালেও, আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, কনসিডার করা হয়েছে। আমরা নান্দীকার এবং ভারঙ্গম ফেস্টিভ্যাল কমিটির কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। দিল্লিতে আমাদের শো ৯ ফেব্রুয়ারি, সন্ধে সাতটায়, কামানি অডিটোরিয়ামে।

আজ ক্যান্টিনের অন্যতম স্বেচ্ছাসেবক সৃজনীর জন্মদিন। অনেক শুভেচ্ছা।

আজ আমাদের শ্রমজীবী ক্যান্টিনের দুই বন্ধুর জন্মদিন ছিল। অদ্বিতীয়া আর যশ। দুজনের নিকটজনরা চেয়েছেন, ক্যান্টিনে আজ একটু স্পেশাল মেন্যু হোক। তাই আজ ছিল চিকেন কারী, ভাত, ডাল আর ক্ষীরকদম্ব মিষ্টি।

তিতুমীর নাটকের টিকিট এই লিংকে গিয়ে কাটতে হবে। দেরি না করে কেটে ফেলুন।
২৬ ডিসেম্বর একাডেমি দুপুরবেলা...
https://in.explara.com/e/38ntf03?v=m

38th NTF: Titumir Tickets, Kolkata | Explara.com Book online tickets for 38th NTF: Titumir happening on 26 December 2021 at Kolkata, Cathedral Road Maidan. Get event details, venue, ticket price and more on Explara - Online event ticketing portal

*প্রিয়নাথ মান্না বস্তি কম্যুনিটি কিচেনের আবেদন*

আমাদের শিবপুর থেকেই শুরু হয়েছে জি টি রোড। গেছে লাহোর পর্যন্ত। শিবপুরের ডানদিক অর্থাৎ পূর্বে গঙ্গা, আর পরপর জুটমিল, এবং সংলগ্ন বস্তি। এখন বেশিরভাগ জুটমিলই বন্ধ হয়ে গেছে, সেখানে উঠেছে হাইরাইজ, ফ্ল্যাটে এসে উঠেছে নুভোরিচ মাড়োয়ারি। আর কাজ হারানো, তিন প্রজন্ম এখানে বসত করা, স্কিলড জুটমিল ওয়ার্কার হয়ে গেছে বাতিল মানুষ। ফালতু মানুষ। কোনোক্রমে যাও টোটো চালিয়ে, লিট্টি বিক্রি করে, মোবাইল সারিয়ে দিনযাপন, তাতেও বাধ সাধলো 'লকডাউন'।
আমরা কয়েকজন জুটে গিয়ে, হাওড়ার এই সবচেয়ে দরিদ্র, সবচেয়ে দূষিত, সবচেয়ে খতরনাক চড়া বস্তি, প্রিয় মান্না বস্তি, ঘোষবাগান বস্তি এলাকায় লকডাউনের প্রথম দিন থেকে একটা কম্যুনিটি কিচেনের উদ্যোগ নিই। সাধ আকাশছোঁয়া হলেও আমাদের সাধ্য আর কতটুকু! কিন্তু তবু এই গণহেঁশেল চালু আছে, পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে সংবেদনশীল মানুষ, পাশে দাঁড়ানোয়। ইতিমধ্যে দু দুটো সুপার সাইক্লোন দেখেছে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। আমরা ঠিক করি, শুধুমাত্র কিচেন চালু রাখা নয়, ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে রিলিফের কাজে। দুটো সাইক্লোনে আমরা পঁয়ত্রিশ লাখ টাকার রিলিফের কাজ করেছি।
আমাদের রাজনীতি আছে, কিন্তু সংকীর্ণতা নেই, দলীয় ছত্রছায়া নেই। একমাত্র রাজনীতি- এই অসময়ে বেঁধে বেঁধে থাকা, বেঁচে বর্তে থাকা একসাথে।
মনে হয়েছিল- লকডাউন উঠে গেলে কিচেনের প্রয়োজন থাকবে না। ভুল মনে হয়েছিল। প্রতিদিন খাবার নেওয়ার লাইন বড় হচ্ছে। এই অস্বচ্ছল, অবস্থার ফেরে লাইনে দাঁড়ানো মানুষের মুখের ওপর আমরা দরজা বন্ধ করতে চাইছি না। বরং চাইছি, রান্নাঘরের পরিসরকে আরো বিস্তৃত এবং আধুনিক করতে। যেখান থেকে আমাদের শ্রমজীবী ক্যান্টিন চলে, যেখানে রান্না হয়, সেই জমিটুকু কিনে, আমরা একটা পাকাপোক্ত ব্যবস্থা করতে চাইছি। অনেকটা টাকা, প্রায় পঞ্চাশ লাখ, আমাদের প্রয়োজন। নিজেরা, যতটুকু ক্ষমতা, তার সবটুকু দিয়ে কুড়ি লাখ টাকা তুলতে পেরেছি। এখনো ত্রিশ লাখ টাকা তুলতে হবে। জানি এবসার্ড মনে হচ্ছে, তবু ভরসা রাখছি, ছড়িয়ে থাকা বন্ধুদের ওপর। যত বড় করে তোলা যায় বন্ধুবৃত্ত। একা ব্যক্তিমানুষ, কুড়ি ত্রিশ লাখ জোগাড় করে ফেলার এলেম নেই, তা জানি। কিন্তু সমষ্টিগত ভাবে দায়িত্ব ভাগ করে নিলে পারা সম্ভব। প্রাথমিকভাবে পঁচিশ জন বন্ধু মিলেই তো কুড়ি লাখ তুলে ফেলেছি। সুতরাং, বাকি ত্রিশ লাখ তুলতে, দুশো জন জুটলে, পনেরো হাজার ভাগে পড়ে, আর দুই হাজার জন যদি আমরা জুটতে পারি, তাহলে দেড় হাজার টাকা এক এক জনের ভাগে পড়ে।
এই দুবছর ধরে শ্রমজীবী ক্যান্টিন চালিয়ে আমাদের এই বিশ্বাস হয়েছে, এখনো ভালো কাজের পাশে বাংলার মানুষ নিঃস্বার্থ ভাবে দাঁড়ায়। পাহাড়ের মত অবিচল দাঁড়ায়। সেই বিশ্বাসে ভর করেই আপনাদের কাছে হাত পাতছি। প্রিয়নাথ মান্না বস্তি কম্যুনিটি কিচেনের পাশে দাঁড়ান। শ্রমজীবী ক্যান্টিনকে বাঁচিয়ে রাখুন৷

আমাদের ক্যান্টিন বাঁচাতে টিকিট কেটে হল ভরিয়ে দিন। টিকিট থেকে প্রাপ্ত অর্থ মানুষের পেটের খিদে মেটাবে 🙏🏾
https://www.thirdbell.in/events/ekaki-arko/

একাকী অর্ক প্রিয়নাথ মান্না বস্তি কমিউনিটি কিচেনের উদ্যোগে অর্ক মুখার্জীর একাকী সঙ্গীত সন্ধ্যা।…

আগামী ২৭ ডিসেম্বর, সোমবার আমাদের শ্রমজীবী ক্যান্টিনের ৫০০তম দিন। সকলে আসুন সেইদিন।

টিকিট বুকিং শুরু, দেরি না করে কেটে ফেলুন...
https://www.thirdbell.in/events/ekaki-arko/

একাকী অর্ক প্রিয়নাথ মান্না বস্তি কমিউনিটি কিচেনের উদ্যোগে অর্ক মুখার্জীর একাকী সঙ্গীত সন্ধ্যা।…

একচালায় সাত্যকি ও বর্ণ অনন্য ১৭ অক্টোবর একাডেমি