বাংলা পক্ষ Official

কালনা বইমেলার প্রথমদিনে লিটল ম‍্যাগাজিন টেবিলে বাংলা পক্ষর স্টলে পাওয়া যাচ্ছে সংগঠনের মুখপত্র "বাংলা পক্ষ বার্তা" , সংগঠনের প্রকাশিত জাতীয়তাবাদী প্রবন্ধ সংকলন "একদিন সব বাঙালির হবে" ও "যা বাংলার, তা বাঙালির" এবং অন‍্যান‍্য গুরুত্বপূর্ণ বাঙালি জাতীয়তাবাদী গ্রন্থ।

বাঙালি ব্যাবসা করো চাকরির মায়া ছাড়ো।

বাংলাপক্ষ হুগলীজেলা ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে। চকবেড়িয়া ফুটবল ময়দানে আগামী ১৭/১২/২৩। সকলের আসুন, সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন।

বাংলায় থাকা প্রতিটা ব্যাংকের পরিষেবা রিজার্ভ ব্যাংকের নিয়ম মেনে বাংলা ভাষায় দিতে হবে। বাংলা পক্ষ লড়ছে। জয় বাংলা

সেনা বাহিনীতে গাড়োয়াল, মাদ্রাজ, রাজপুত, বিহার, গোর্খা ইত্যাদি রেজিমেন্ট থাকলেও বাঙালি রেজিমেন্ট নেই। কেন ? বাংলা পক্ষ বাঙালি রেজিমেন্ট চায়। বাঙালি হিসাবে সমর্থন করেন ?

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আমরা সকলে সম্মান করি। কিন্তু ভাবতে পারছেন গত কয়েক বছরে অন্তত ১০-১৫ হাজার বহিরাগত জাল ডোমিসাইল ও কাস্ট সার্টিফিকেট দিয়ে আধাসেনায় চাকরি করছে আপনার ছেলেমেয়েকে বঞ্চিত করে৷

১৪ই ডিসেম্বর। হিন্দি-বলয়ের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নেতা, দূরদর্শী সঞ্জয় গান্ধীর জন্মদিবসে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই। সঞ্জয় গান্ধীকে পরিবার পরিকল্পনা উদ্যোগের জন্য স্মরণ করা হয় । গো- বলয়ের জনসংখ্যা কমানোর সঞ্জয় গান্ধীর যে মহান স্বপ্ন তা পূরণ করতে দুই সন্তান নীতির ভিত্তিতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালু করতে হবে।

আজকের "বর্তমান" দৈনিকের প্রথম পাতায় বাংলা পক্ষর ঐতিহাসিক লড়াইয়ের খবর। ভুয়ো ডোমিসাইল ও কাস্ট সার্টিফিকেট বানিয়ে বাংলার লাখ লাখ কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারি চাকরি ও প্রকল্প লুঠ করে আসছিল ইউপি বিহারের ক্রিমিনালরা। আজ নয়, কয়েক দশক ধরে। বাংলা পক্ষ, ভারতে বাঙালির অধিকার আদায়ের জাতীয় সংগঠন, প্রথম এই নিয়ে লড়াই শুরু করে এবং সেই লড়াই চলছে। বাংলা পুকুরের লড়াইয়ের সাফল্যে বহিরাগত দালাল চক্রগুলো ধরা পড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে বাংলা পক্ষের ওপর প্রাণনাশের হুমকি। কিন্তু বাংলা ও বাঙালির অধিকারের প্রশ্নে পিছু হাঁটার কোন প্রশ্নই নেই।
প্রায় সকল মিডিয়া, যারা নাকি চোখে চোখ রাখে, যারা নাকি ঘন্টা খানেকের মধ্যে বাংলার সব বাস্তবতা বুঝে নেয়, তারা সব চুপ। কারণ সব মিডিয়া ভয় পায় অমিত শহর মন্ত্রকে বিরুদ্ধে কথা বলতে সব মিডিয়া ভয় পায় বহিরাগত ক্রিমিনালদের বিরুদ্ধে কথা বলতে। যখন সব মিডিয়ায় এই ডোমিসাইল ও কাস্ট সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারির কথা এড়িয়ে গেছে, তখনও বাংলা ও বাঙালিকে সাথে নিয়ে লড়ে চলেছে বাংলা পক্ষ, মিডিয়া ছাড়াই লোকমুখে ছড়িয়ে পড়েছে বাংলা পক্ষর এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ের কথা। তবু শিরদাঁড়া দেখিয়েছে তিনটি মিডিয়া। দৈনিক বর্তমান, R Plus চ্যানেল ও বাংলা জাগো চ্যানেল। ঘটনাচক্রে এ তিনটিই বাঙালি মালিকানাধীন। আসলে ঘটনাচক্রে না। বহিরাগত মালিকানাধীন মিডিয়া ও চ্যানেলের কোন ধক নেই বাঙালি বাস্তবকে তুলে ধরার। বাঙালির লড়াই চলবে। বাংলা পক্ষ লড়ছে।
জয় বাংলা

বাংলা পক্ষর বিরাট জয়...
শিয়ালদা-বালুরঘাট নতুন ট্রেন চালু হতে চলেছে।
এই জয়ের কাণ্ডারি বাংলা পক্ষ। বাংলা পক্ষ শিয়ালদা ডি আর এম অফিসে ডেপুটেশন দিয়েছিল এই দাবিতে। আমরা বালুরঘাটে কর্মসূচীতে গিয়েও বারবার এই দাবি তুলেছি।
এই ট্রেন চালু হলে দক্ষিণ দিনাজপুরের ভূমিপুত্রদের অনেক লাভ হবে। আমরা বারবার এই ট্রেনের দাবি জানিয়েছিলাম। বাংলা পক্ষ জেলার সকলকে ভূমিপুত্রকে এই জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানায়।
জয় বাংলা

একদিকে পুরুলিয়া লিটারেরি মিটে "হে পুরুল‍্যে" গ্রন্থ প্রকাশ অনুষ্ঠানে বাংলা পক্ষর সাধারন সম্পাদক ড: গর্গ চট্টোপাধ‍্যায়। অন্যদিকে বাংলা পক্ষ পুরুলিয়া জেলা সাংগঠনিক মিটিং সুসম্পন্ন হলো ।

বাংলা বাণিজ্য পক্ষের উদ্যোগ ইচ্ছুক “কোলকাতার বাঙালী ব্যবসায়ীরা”
এই WhatsApp সংখ্যায় পাঠিয়ে যোগাযোগ করুন ৯৬৭৪২১৫৮৭৬

শিলিগুড়ির কাঞ্চনজঙ্ঘা ষ্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বইমেলায় শিলিগুড়ি বাংলা পক্ষর তরফ থেকে পুস্তিকা "ভূমিসন্তানের অধিকার" প্রকাশিত হলো। এছাড়াও আমাদের দুটো ম্যাগাজিন "একদিন সব বাঙালির হবে" এবং " যা বাংলার তা বাঙালির" তথা বিভিন্ন বাঙালি মহাপুরুষদের ব্যাচ, আমাদের মাসিক পত্রিকা "বাংলা পক্ষ বার্তা", লিফলেট, টি শার্ট এই বইমেলায় বাংলা পক্ষর স্টলে পাওয়া যাবে। ছবিতে স্টলে উপস্থিত সহযোদ্ধারা।
জয় বাংলা

আগামীকাল নিউ টাউনের সাপুরজি চলো...

ভারত আজ বিশ্বগুরু। বিশ্বে টপ ২০ তালিকায় ভারতের ১৪টি শহর।
বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত পরিবেশ কোন কোন শহরে, তার টপ ২০ তালিকায় স্থান করে নিয়েছে দিল্লী, দারভাঙ্গা, ছাপড়া, মুজফ্ফরপুর, মুজফ্ফরনগর, গাজিয়াবাদ, গ্রেটার নয়ডার মত ইউপি ও বিহারের গর্বের এই শহরগুলো।
তাই যে বাঙালিরা বাংলা ছেড়ে লালিপপ লাগেলুতে নাচছেন, তারা মারো কচাকচের দেশে যেতে চাইলে ভোজপুরি বা হিন্দি বলা শিখুন। এইসব তীর্থক্ষেত্রে না গেলে আপনি ইন্টারন্যাশনাল লেভেলে পৌঁছবেন কি করে? নজর সবসময় উপরের দিকে রাখবেন। কোথায় বাংলা ও বাঙালি আর কোথায় এই ইন্টারন্যাশনাল তালিকা।
রিষড়া বা ভাটপাড়ার হাল কেন এমন হয়েছে, তার কিছু ক্লু আছে এই তালিকায়।
হিন্দি শিখুন, জাতে উঠুন, ভোজপুরিতে নাচুন, ইন্টারন্যাশনাল হয়ে উঠুন।
https://twitter.com/stats_feed/status/1732272076353085785?t=n4OvkrhRXJHL-sWf_Tm1Ww&s=19

বাংলা পক্ষর নিজস্ব গাড়ি চাই - সব বাঙালি টাকা দিয়ে সাহায্য করো
বাংলা পক্ষের কাজ জেলায় জেলায় বেড়েই চলেছে। দ্রুত বিস্তৃতি পাচ্ছে বাংলা পক্ষ সংগঠন। সংগঠন গড়ে তুলতে, কোন সমস্যায় হঠাৎ করে পৌঁছে যেতে, দরকার নিজস্ব যানবাহন। বাংলা পক্ষর সংগঠকরা মূলত নিজেদের পকেটের পয়সা খরচা করে দূরদূরান্তে যান। এতে যার পকেটে টাকা কম সে হয়তো অতটা দূরে যেতে পারে না। এটা আমাদের জন্য লজ্জার কারণ অর্থনৈতিক অবস্থা দিয়ে সংগঠকদের মেধার বিচার করেনা বাংলা পক্ষ। আর যাদের পকেটে একটু টাকা আছে, তাদের পক্ষেও সমস্যা হয়ে উঠছে পুরোপুরি নিজের পকেট থেকে এইসব করার কারণ বাংলা পক্ষর কাজ বেড়ে চলেছে, বেড়েই চলেছে এবং আগামী দিনে আরো বাড়বে, আরো দূরে দূরে যেতে হবে, আরো ঘন ঘন যেতে হবে। বাংলা পক্ষ বাংলা ও বাঙালির শত্রুদের কাছ থেকে এক টাকাও নেয় না। তাই বাংলা পক্ষ আর্জি জানাচ্ছে সকল বাঙালিকে বাংলা পক্ষর গাড়ি কেনার জন্য টাকা দাও। যতটা পারো ততটা দাও। আগামীতেও বাংলা পক্ষের দরকারে আমরা বারবার বাঙালির কাছেই হাত পাতব, তাদের কাছেই বারবার টাকা চাইবো।
আমাদের বাজেট লেখা আছে - মোটামুটি ৭ লাখ। এবং আমরা এমন গাড়ি চাই যাতে অন্তত সাতজন চাপতে পারে। সেইমতো আমরা দান যেমন চাই, তেমনই সাজেশনও চাই কোন গাড়ি মাইলেজ, মেনটেনেন্স খরচা ও সুরক্ষার দিক থেকে সবচেয়ে উপযুক্ত। খুব বেশি পুরনো না হলে সেকেন্ড হ্যান্ড হলেও চলবে। কেউ আর্টিগা, বোলেরো, ট্রাইবার, এইসব বলেছে। তুমি কি বলো ? যেহেতু সংগঠনের নামে গাড়ি হবে, আমরা ব্যক্তিগত লোন নেবো না। পুরোটা ডাউন পেমেন্ট হবে।
যারা মাসে মাসে বাংলা পক্ষকে চাঁদা দিতে চাও, তারাও কমেন্ট একটু জানিয়ে দেবেন আমরা যোগাযোগ করে নেব। পরিচয় গোপন থাকবে তবে ভারতের নাগরিক বাঙালি হতে হবে।
বাংলা পক্ষ কে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে বাঙালি জাতির জন্য পুঁজিবাজার চাকরি জমি সর্বক্ষেত্রে পথ প্রশস্ত করতে। এই ঐতিহাসিক যাত্রার অংশ হও।
জয় বাংলা

এরা কারা ? দেখো বাঙালি ।

বাংলা পক্ষ উত্তর ২৪ পরগনা শহরাঞ্চল জেলার তরফে এবছর শীতে চতুর্থ বাংলা বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হচ্ছে।
তারিখ: ২৩-২৫শে ডিসেম্বর,
প্রত্যহ: দুপুর ৩টে থেকে রাত ১০টা।
স্থান: রবীন্দ্র শিশু উদ্যান, যশোহর রোড, এয়ারপোর্ট মোড়।
আগ্ৰহী ব্যবসায়ীরা অবশ্যই যোগাযোগ করবেন।

বাংলা পক্ষ অন্য রাজ্যে গিয়ে বাংলা চাপানোর পক্ষে না৷ তেমনি বাংলার মাটিতে বাঙালির উপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া যাবে না৷ সব কেন্দ্র সরকারি চাকরির পরীক্ষা বাংলায় দেওয়ার সুযোগ চাই

আজ এক অসাধারণ সভা শুরু হতে চলেছে মেদিনীপুরে। সবাই এসো।
জয় বাংলা

আজ মেদিনীপুর শহরে বাংলা পক্ষর এক অসাধারণ সভা। সবাই এসো।
জয় বাংলা

আগামীকাল ০৩/১২/২৩, রবিবার, বিকেল চারটায় বেলঘড়িয়া রথ তলা থেকে বরানগর টবিন রোড পর্যন্ত এই মহামিছিলে সকল বাঙালির উপস্থিতি একান্ত কাম্য।

রেডিওর গান, গাছের প্রাণ, সব জ্ঞান, জগদীশের দান।
বাঙালির বিজ্ঞানসাধক আচার্য্য জগদীশ চন্দ্র বসু
বিজ্ঞান সাধনায় বাঙালি এখনও যে ভারতে শ্রেষ্ঠ ও বিশ্বে গন্য, তা আচার্য্য জগদীশ চন্দ্র বসু সহ মহান বাঙালি বিজ্ঞানী দিকপালদের হাত ধরে।
জয় জগদীশ
জয় বাংলা

সকলে অবশ্যই অংশগ্রহণ করুন।।

গত ২৯শে নভেম্বর বাংলা পক্ষ পশ্চিম বর্ধমান জেলার পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার উদ্যোগে সোনাবাঁধি গ্রামে আলোচনা সভা হলো। এতো ভালো সাড়া পেয়ে আমরা আপ্লুত। বাঙালি একত্রিত হচ্ছে । জয় বাংলা ।

নদীয়া বাংলা পক্ষর তরফ থেকে সকল বাঙালিকে শান্তিপুরের "রাসযাত্রা" উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছা রইলো ।

বাংলা পক্ষ উত্তর ২৪ পরগণা গ্রামীণ জেলার হাড়োয়া বিধান সভার পক্ষ থেকে শুভ শারদীয়া, কালীপূজা,লক্ষী পূজা ও ভাতৃদ্বিতীয়ার প্রীতি,শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানানো হলো মাননীয় বি.ডি.ও অতনু ঘোষ, মাননীয় সহ কৃষি অধিকর্তা শৌভিক রায়চৌধুরী এবং হাড়োয়া থানার সেকেন্ড ইনচার্জ উৎপল প্রামাণিক মহাশয়কে। সকলের জীবন সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে ভরে উঠুক।

এখনও আমার কানে বাজছে “বাংলাতে কথা বলা যাবে”?

আজ দুপুর তিনটে। ডালহৌসি এলাকায় গ্রেট ইষ্টার্ন হোটেলের উল্টো দিকের ফুটপাথে তিনজন দাঁড়িয়ে ছিলাম। একজনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। নিজেদের মধ্যে কথা বলছি। লক্ষ করলাম এক মহিলা সম্ভবত প্রৌঢা,আমাদের পাশে এসে মিনিট খানেক দাঁড়িয়ে। আমাদের দিকে লক্ষ্য করছেন। জিজ্ঞাসা করলাম, কিছু বলবেন? উত্তরে তিনি বলেন বা তিনিও জিজ্ঞাসা করেন, বাংলাতে কথা বলা যাবে? বললাম, কি হয়েছে বলুন। একটা ঠিকানা জিজ্ঞাসা করেন, বলে দিই, উনি ধন্যবাদ জানিয়ে চলে যান।
নিছকই মামুলি ঘটনা।
তবে আমার কানে তাঁর প্রশ্নটা এখনও ধাক্কা দিচ্ছে। বাংলার রাজধানী, বাংলার সাংস্কৃতিক ভরকেন্দ্র কোলকাতার অফিস পাড়ায় দাঁড়িয়ে একজন বাঙালী, বাংলাতে কথা বলার মানুষ খুঁজছেন।
এখনও আমার কানে বাজছে “ বাংলাতে কথা বলা যাবে”?

- নিজের অভিজ্ঞতা লিখেছেন বাঙালি মানস চক্রবর্তী

বাংলা পক্ষর নিজস্ব গাড়ি চাই - সব বাঙালি টাকা দিয়ে সাহায্য করো

বাংলা পক্ষের কাজ জেলায় জেলায় বেড়েই চলেছে। দ্রুত বিস্তৃতি পাচ্ছে বাংলা পক্ষ সংগঠন। সংগঠন গড়ে তুলতে, কোন সমস্যায় হঠাৎ করে পৌঁছে যেতে, দরকার নিজস্ব যানবাহন। বাংলা পক্ষর সংগঠকরা মূলত নিজেদের পকেটের পয়সা খরচা করে দূরদূরান্তে যান। এতে যার পকেটে টাকা কম সে হয়তো অতটা দূরে যেতে পারে না। এটা আমাদের জন্য লজ্জার কারণ অর্থনৈতিক অবস্থা দিয়ে সংগঠকদের মেধার বিচার করেনা বাংলা পক্ষ। আর যাদের পকেটে একটু টাকা আছে, তাদের পক্ষেও সমস্যা হয়ে উঠছে পুরোপুরি নিজের পকেট থেকে এইসব করার কারণ বাংলা পক্ষর কাজ বেড়ে চলেছে, বেড়েই চলেছে এবং আগামী দিনে আরো বাড়বে, আরো দূরে দূরে যেতে হবে, আরো ঘন ঘন যেতে হবে। বাংলা পক্ষ বাংলা ও বাঙালির শত্রুদের কাছ থেকে এক টাকাও নেয় না। তাই বাংলা পক্ষ আর্জি জানাচ্ছে সকল বাঙালিকে বাংলা পক্ষর গাড়ি কেনার জন্য টাকা দাও। যতটা পারো ততটা দাও। আগামীতেও বাংলা পক্ষের দরকারে আমরা বারবার বাঙালির কাছেই হাত পাতব, তাদের কাছেই বারবার টাকা চাইবো।
আমাদের বাজেট লেখা আছে - মোটামুটি ৭ লাখ। এবং আমরা এমন গাড়ি চাই যাতে অন্তত সাতজন চাপতে পারে। সেইমতো আমরা দান যেমন চাই, তেমনই সাজেশনও চাই কোন গাড়ি মাইলেজ, মেনটেনেন্স খরচা ও সুরক্ষার দিক থেকে সবচেয়ে উপযুক্ত। খুব বেশি পুরনো না হলে সেকেন্ড হ্যান্ড হলেও চলবে। কেউ আর্টিগা, বোলেরো, ট্রাইবার, এইসব বলেছে। তুমি কি বলো? যেহেতু সংগঠনের নামে গাড়ি হবে, আমরা ব্যক্তিগত লোন নেবো না। পুরোটা ডাউন পেমেন্ট হবে।
যারা মাসে মাসে বাংলা পক্ষকে চাঁদা দিতে চাও, তারাও কমেন্ট একটু জানিয়ে দেবেন আমরা যোগাযোগ করে নেব। পরিচয় গোপন থাকবে তবে ভারতের নাগরিক বাঙালি হতে হবে।
বাংলা পক্ষ কে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে বাঙালি জাতির জন্য পুঁজিবাজার চাকরি জমি সর্বক্ষেত্রে পথ প্রশস্ত করতে। এই ঐতিহাসিক যাত্রার অংশ হও।
জয় বাংলা

বাংলা পক্ষর শুভাকাঙ্ক্ষীদের বাংলা পক্ষর তরফ থেকে শারদীয়া,কালীপূজা, লক্ষীপুজা ও ভাতৃদ্বিতীয়ার শুভেচ্ছা জ্ঞাপনে উত্তর ২৪ পরগনা গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার হাড়োয়া বিধানসভা বাংলা পক্ষ!

বাংলা ও বাঙালির গর্ব চিত্রশিল্পী এবং কার্টুনিস্ট নারায়ণ দেবনাথ-এর জন্মবার্ষিকীতে বাংলা পক্ষ সমগ্র বাঙালী জাতির তরফ থেকে তাঁকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানায়।

ভূমিসন্তান দের ভবিষ্যত সুরক্ষার লক্ষ্যে ভূমিসন্তান সংরক্ষণ আইনের দাবিতে বাংলা পক্ষের পথসভা তে সকল ভূমি সন্তানরা দলে দলে যোগ দিন।
আগামীকাল শনিবার ২৫শে নভেম্বর ২০২৩ ঠিক বিকেল ৫টায়
স্থান : বৈশাখী ব্রিজ ও ভিআইপি কেষ্ট পুরের সংযোগস্থলে।

*মালদা জেলার সমস্ত পোস্ট অফিসে বাংলা পরিষেবা চালু করার দাবিতে ডেপুটেশন কর্মসুচি*

মালদা পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম একটি জেলা। পশ্চিমবঙ্গের নাগরিকদের মধ্যে ৮৬ শতাংশ বাঙালি। এর মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ তাদের মাতৃ ভাষা ছাড়া অন্য কোন ভাষায় কথা বলতে, লিখতে বা পড়তে পারেন না। ভারতের প্রতিটি নাগরিক তাঁর নিজ মাতৃভাষায় সরকারি পরিষেবা পাবার সাংবিধানিক অধিকারের অধিকারী।
ভারতের প্রতিটি নাগরিক নিজ মাতৃভাষায় পরিষেবা পাবার অধিকারী হলেও মালদা পোষ্ট অফিসের নোটিশ সহ ফর্ম, কাগজ পত্র কিছুই বাংলায় পাওয়া যায় না। এর ফলে একদিকে জেলার মানুষ নিজ মাতৃ ভাষায় পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অন্য দিকে বাংলায় ফর্ম , কাগজপত্র না থাকায় তারা পোষ্ট অফিসের সমস্ত কাজে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন।
এই প্রসঙ্গে আপনাদের অবহিত করতে চাই অ্যাসিন্টেন্ট ডিরেক্টর অফ পোস্ট মাস্টার জেনারেল-এর তরফে CPT/Public Grievance/Language/19-20 এই নম্বরের চিঠির মাধ্যমে বাংলা পক্ষ সংগঠনকে অবহিত করা হয়েছিল বাংলার সমস্ত পোস্ট অফিসে বাংলায় পরিষেবা পাওয়া যাবে। কিন্তু মালদার পোস্ট অফিসগুলিতে এই পরিষেবা আজও পাওয়া যাচ্ছে না। আমাদের আবেদন মালদার সমস্ত পোষ্ট অফিসে নোটিশ সহ সমস্ত ফর্ম এবং পরিষেবার জন্য ব্যবহার করা কাগজপত্র বাংলায় রাখা হোক। এই দাবি জানিয়ে আজ ২২ তারিখ বুধবার মালদা জেলা বাংলা পক্ষর তরফে মালদা জেলা হেড পোস্ট অফিসের ভারপ্রাপ্ত পোস্ট মাস্টার মহাশয়ের হাতে ডেপুটেশন তুলে দেওয়া হলো। এই ডেপুটেশন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মালদা জেলা কমিটির সদস্য মো রাফিক আহমেদ, আতাউর রহমান, উত্তম মন্ডল সহ সকল সদস্য বৃন্দ।
জয় বাংলা

সমগ্র অশোকনগরে বাংলা পক্ষ উত্তর ২৪ পরগনা গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার উদ্যোগে ব্যানার টাঙানো হলো ।

আগামী শনিবার ২৫শে নভেম্বর ২০২৩ঠিক বিকেল ৫টায় ভূমিসন্তান দের ভবিষ্যত সুরক্ষার লক্ষ্যে ভূমিসন্তান সংরক্ষণ আইনের দাবিতে বাংলা পক্ষের পথসভা তে যোগ দিন।

স্থান : বৈশাখী ব্রিজ ও ভিআইপি কেষ্ট পুরের সংযোগস্থলে । সময় ঠিক বিকেল ৫টা।

ওরা ভয় পেয়েছে! দাত নখ বার করছে বাংলা পক্ষর বিরুদ্ধে। ওরা বাঙালির শক্তিকে ভয় পাচ্ছে।
সব মিডিয়া চুপ কিন্তু বাঙালি ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে।
বাংলার জাল ডোমিসাইল ও কাস্ট সার্টিফিকেট বানিয়ে বাংলার সরকারের সব প্রকল্প, সব সুবিধা, সব শ্রী, সব সাথী, ভোটার লিষ্টে নাম, এমনকি পুলিশে চাকরি, এমনকি বিএসএফ সিআরপিএফ সিআইএসএফে চাকরি, এমনকি ভারতীয় সেনায় চাকরি, সবকিছু দখল করছে বহিরাগত ক্রিমিনালরা। এবং এটা এখানে করার চেয়ে বহিরাগতদের পশ্চিমবঙ্গে গেড়ে বসার দেশওয়ালি দালাল নেটওয়ার্ক। এরা সবাই ক্রিমিনাল। বাংলা পক্ষ ক্রমাগত লড়ে চলেছে বাংলা ও বাঙালির এই শত্রুদের ক্যান্সারের মতো ছড়িয়ে পড়া থেকে আটকাতে। বাংলা পক্ষর ক্রমাগত আন্দোলনের ফলে, এদের কিছু জনের মুখোশ খুলে দেওয়ার ফলে এরা কিছু জায়গায় চাপে পড়ছে। এদের সঙ্গে রয়েছে সামান্য কিছু জাতিদ্রোহী বাঙালিও, যারা মীরজাফর বিভীষণের বংশধর। এই জাল ডোমিসাইল ও কাস্ট সার্টিফিকেট চক্রের কেন্দ্র হল শ্রীরামপুর, চন্দননগর, ব্যারাকপুর, আসানসোল সহ বেশ কিছু বাঙালির শত্রু অধ্যুষিত মহকুমা এলাকা। তাই তারা আজ হামলা চালিয়েছে হুগলীর শ্রীরামপুরে জাল ডোমিসাইল বিষয়ে বাংলা পক্ষ ডেপুটেশন কর্মসূচিতে। এই আক্রমণটি ঘটেছে এসডিও অফিসের সামনে, শ্রীরামপুর কোর্টের সামনে। টার্গেট ছিল বাংলা পক্ষ সাংগঠনিক সম্পাদক তথা শীর্ষ পরিষদ সদস্য কৌশিক মাইতি। বাংলা পক্ষর পেজে পুরো ঘটনাটির ভিডিও রয়েছে। কতটা সাহস এদের বেড়েছে সব বাঙালি একবার ভাবুন। অন্য রাজ্যে গিয়ে বাঙালি কখনো এইসব করার কথা কল্পনাও করতে পারে? সব বাঙালি এক জোট হন এই বাঙালির শত্রুদের ১০ কোটি বাঙালিকে চিনিয়ে দিতে হবে। এ মাটি আমাদের, এ মাটি বাঙালির, এ মাটি বাংলা ও বাঙালির শত্রুদের না। হতে দেওয়া যাবে না।
বাঙালির শত্রুদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে।
জয় বাংলা