Mpk adnan

আমি গত 30 দিনে আমার পোস্টে 300টি প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। আপনাদের সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। 🙏🤗🎉

আমি গত 90 দিনে মাসের মধ্যে79 জন ফলোয়ার পেয়েছি, 65টি পোস্ট তৈরি করেছি এবং 895টি প্রতিক্রিয়া পেয়েছি! আপনাদের নিরবচ্ছিন্ন সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। আপনাদের ছাড়া আমি এটা করতে পারতাম না। 🙏🤗🎉

আমি গত 30 দিনে আমার পোস্টে 100টি প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। আপনাদের সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। 🙏🤗🎉

আমার নাম রাসেল এবং কে এই নাম দিয়েছে আমি জানি না। আমি একজন এতিম। আমি চার বছর ধরে রাস্তায় বাস করছি। ঢাকায় এসে আহত ও ক্ষুধার্ত ছিলাম, কিন্তু রাস্তার মানুষদের কেউ পাত্তা দেয়নি। আমি অনেক দিন কেঁদেছি কারণ আমি চাই কেউ আমার যত্ন করুক বা আমার সাথে হাসিমুখে কথা বলুক। কিন্তু ভালোবাসার জন্য মানুষের সময় নেই। তাই সবাইকে ভালোবাসতে লাগলাম। আমি আমার খাবার ভাগ করে নিলাম এবং আমার রাস্তার বন্ধুদের যত্ন নিলাম। আমার নতুন বন্ধু কুটুমের সাথে দেখা করুন, এর অর্থ 'অতিথি', এবং সে আমার অতিথি। আমি আমার ভালবাসা দিয়ে তার আঘাত নিরাময় করেছি এবং এখন আমি তার যত্ন নিচ্ছি। আমি তার দেখাশোনা করব, যতক্ষণ সে আমাকে ছেড়ে যাবে না। কিন্তু আমি কুটুমকে কখনই ছাড়ব না। আমি জানি একা এবং প্রেমহীন হতে কেমন লাগে।

_রাসেল

আমি গত 30 দিনে আমার পোস্টে 200টি প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। আপনাদের সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। 🙏🤗🎉

এই বয়সে বিয়ে করতে রাজি হওয়াটা আমার সবচেয়ে বড় ভুল ছিল ভাই। আমি গত 15 দিন ধরে কাজ করতে পারিনি, এবং এটি সত্যিই বিব্রতকর। আপনি দেখেন, আমার 18 বছরের মেয়ে এবং জামাই আমাকে আবার বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে, এবং আমার বন্ধুরা সর্বদা এটি নিয়ে রসিকতা করছে। এখন, সবাই আমার জন্য একজন স্বামী খোঁজার মিশনে আছে, এবং আমি কখন গাঁটছড়া বাঁধতে যাচ্ছি তা নিয়ে তারা সারাদিন আমাকে বকা দেওয়া বন্ধ করবে না। এটা বেশ একটা অবস্থা!

আমি 15 বছর বয়সে বিয়ে করি, এবং এক বছরের মধ্যে, আমাকে আমার স্বামীকে তালাক দিতে হয়েছিল কারণ সে একজন মাদকাসক্ত ছিল। সে চাকরি ধরে রাখতে পারেনি এবং অকারণে আমাকে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার করেছে। মাদকাসক্তি শুধু আসক্তকেই নয় পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে দেয়। এটি 18 বছর আগে আমার পরিবারকেও ধ্বংস করেছিল।

আমি আমার মেয়েকে নিজের মতো করে বড় করার জন্য আমার হৃদয় এবং আত্মা ঢেলে দিয়েছি। আমার মেয়েকে একক মা হিসেবে বড় করে, তাকে শিক্ষা প্রদান করে, আমি কখনোই আবার বিয়ে করার কথা ভাবিনি কারণ আমি আমার মেয়ের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার দিকে সম্পূর্ণ মনোযোগী ছিলাম। কোনো ব্যক্তিগত আর্থিক নিরাপত্তা ছাড়াই একক অভিভাবক হওয়ার চ্যালেঞ্জগুলোকে নেভিগেট করা সত্যিই চ্যালেঞ্জিং ছিল। এমন নয় যে দুষ্ট লোকেরা আমার সন্তানকে বিরক্ত করতে চায়নি। যাইহোক, আমি আমার অতীতে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি না করার জন্য দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ ছিলাম - আমি আমার সন্তানকে 18 বছর বয়সে পৌঁছানোর আগে তাকে বিয়ে করব না। এটি একটি প্রতিশ্রুতি ছিল যা আমি রাখতে চেয়েছিলাম।

গত বছর, আমি একজন বিস্ময়কর ব্যক্তির সাথে দেখা করার সৌভাগ্য পেয়েছি যে সত্যিই আমার মেয়েকে ভালবাসত। তাদের মধ্যে গভীর সম্পর্কের কথা বুঝতে পেরে আমি বরের সাথে তার বিয়ের ব্যবস্থা করি।

ভাই, আমার বয়স ৩৩ বছর; এই বয়সে আমি কিভাবে বিয়ে করব? আমি এখন শাশুড়ি! কিন্তু আমার মেয়ে এবং আমার জামাই বুঝতে চায় না, এবং তারা আমাকে বিয়ে করতে বদ্ধপরিকর কারণ তারা বিশ্বাস করে যে আমার একজন সঙ্গী দরকার যার সাথে আমি কাজ থেকে বাড়ি ফিরলে অন্তত আমার চিন্তাভাবনা শেয়ার করতে পারি। আমার মেয়ে সবসময় আমাকে নিয়ে চিন্তিত। এখন তারা আমার অভিভাবক হয়ে উঠেছে। আমার মেয়ে বলে, "মা, তুমি অনেক কষ্ট পেয়েছ, এখন আমি তোমাকে সুখী দেখতে চাই।"

তার অস্থায়ী রান্নাঘর বেঁচে থাকা, সংকল্প এবং সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে নিজেকে সরবরাহ করার জন্য অটল চেতনার গল্প বলে।

এক যুগে পায়রাই ছিল প্রেমের দূত, নিয়ে যেত কত শত মানুষের গোপন কথা উড়িয়ে, পৌঁছে দিতে মনের ঠিকানায়।

সফল লোকদের ঠোঁটে যে দুটি জিনিস সবসময়ই থাকে তা হলো - হাসিঁ ও নিরবতা। কারণ এক টুকরো হাসিঁ অনেক সমস্যা সমাধান করে দেয়,আবার একটু নীরাবতা অনেক সমস্যা থেকে বাচিঁয়ে দেয়।
[ ড.বিলাল ফিলিপ্স]

আপনার অলৌকিক ঘটনা শুধু একটি প্রার্থনাই দূর হতে পারে. 🫶

আপনার হৃদয় আপনার সম্পর্কে সবচেয়ে সুন্দর জিনিস করুন.

❤️❤️❤️❤️💌💌

কখনও কখনও, সবকিছু পরিবর্তন করতে একটি প্রার্থনাই লাগে।

😥❤️

আপনার যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ হোন!

"মানুষের মূল্য খুবই সামান্য। দশ হাজার টাকা হারিয়ে গেলে ২০ বছর পরেও সেই টাকার শোকে মানুষ কাতর হয়। মানুষ হারিয়ে গেলে ২০ দিন পরেই আমরা মোটামুটি ভাবে তাকে ভুলে যাবার চেষ্টা করি।"

"আমি কেঁদেছিলাম কারণ আমার জুতা ছিল না যতক্ষণ না আমি এমন একজন ব্যক্তির সাথে দেখা হয় যার পা নেই 😥😥💌"

প্রয়োজন না হলেও
____এদের থেকে কিনুন😥😭🇧🇩

বন্ধুত্ব কোন সীমা জানে না. ❤️

একের পর এক চার মেয়েকে নিয়েছি, কারণ প্রতিবারই ভাবতাম ছেলে ছাড়া আমার পরিচয় কী হবে? আমি আমার সব মেয়েকে সমান ভালোবাসতাম। আমি একজন সবজি বিক্রেতা।
প্রতিদিন দেখতাম ছেলে তার বাবার জিনিসপত্র কিভাবে বহন করে, আর কে আমার বোঝা বহন করবে ভেবে অসহায় বোধ করতাম। এতদিন অপেক্ষার পর ছেলের বাবা হলাম। আহ, কি আনন্দ ছিল আমার! আমি কত গর্বিত! কিন্তু এখন, আমি ভয় পাই, লজ্জিত হই এবং প্রতিদিন অপমানিত হই। আপনি যখন আমার সাথে কথা বলতে চেয়েছিলেন, আমি ভয় পেয়েছিলাম, আমি ভেবেছিলাম হয়তো আমার ছেলেও আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। মাদক তার কাছ থেকে সমস্ত বোধ এবং মানবতা কেড়ে নিয়েছে। আমার মেয়ের বিয়ে ভেঙ্গে যায় কারণ বিয়ের দিন সে তার বোনের সব সোনার গহনা নিয়ে পালিয়ে যায়। আমি তার প্রেমে এতটাই অন্ধ ছিলাম যে আমি তার সমস্ত মিথ্যা, তার সমস্ত দোষ উপেক্ষা করেছি। আমার অন্ধ প্রেম আমার ছেলের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। আজকাল আমি অপরাধবোধ নিয়ে বেঁচে আছি, দায়িত্বহীন বাবা হয়ে, হেরে যাচ্ছি।

_মনতাজ মিয়া (65)

মেধা দিয়ে, শ্রম দিয়ে, শক্তি দিয়ে, রান্না করে, কম ঘুমিয়ে, পরিবারের আবদার রক্ষা করে, মানষিক চাপ সহ্য করে, সব চিন্তা মাথায় নিয়ে ঘাম ঝরিয়ে টাকা উপার্জন করা ব্যক্তিটিই প্রবাসী !

যারা মাথা উঁচু করে থাকে তাদের চেতনাকে দারিদ্র্য ভেঙ্গে দিতে পারে না।

সফল না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে মানুষ তিরস্কার করবে, আর যেদিন সফল হবেন সেদিনই অভিনন্দন জানাবে!..😓😍

ছবি ও গল্প আদনান জায়েত

কয়েকদিন আগে, আমার মালিক তার 10 বছরের ছেলেকে এখানে বেড়াতে নিয়ে এসেছে। ছেলের হাতে গোলাকার রুটি দেখে কৌতূহলবশত জিজ্ঞেস করলাম, বাবা কী খাচ্ছেন? উত্তরে তিনি বার্গার খাচ্ছিলেন! আমি অবাক হয়ে জানলাম যে সেই বার্গারের দাম 300 টাকা, যা আমার দৈনিক মজুরির সমান!!

নৌকা থেকে ট্রাকে প্রায় 30 কেজি ওজনের প্রতি রাউন্ডে আমি 1.70 টাকা আয় করি। একদিনে প্রায় 176 রাউন্ড শেষ করার পরেও, আমার বয়সে, আমি সর্বোচ্চ 300 টাকা আয় করার আশা করতে পারি।

আমার একার আয় দিয়ে এখন আর আমাদের সংসার চলে না, তাই এই বৃদ্ধ বয়সে আমার স্ত্রীকে আমার সাথে কাজ করতে আসতে হয়। এই পিছিয়ে পড়া শ্রম থেকে আমার স্ত্রী এবং আমি এক মাসে যে অর্থ উপার্জন করি তা কেবল আমাদের বাসা ভাড়া এবং দিনে তিন বেলা খাবার যোগায়।

আমি একবার স্বপ্ন দেখেছিলাম যে আমার দুই ছেলে যখন বড় হবে, তারা তাদের বৃদ্ধ বাবা-মায়ের জন্য স্তম্ভ হবে। আমি এখন আমার দুই ছেলের কথা ভাবলে আমার হৃদয় ব্যাথা হয়। তাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, তারা সবেমাত্র তাদের নিজের পরিবারের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে, আমি কীভাবে তাদের কাছ থেকে কিছু আশা করতে পারি?

আমার স্ত্রী মাটিতে পাথর পরিবহনের জন্য যে কাঠের বোর্ড ব্যবহার করেন তা বৃষ্টির দিনে অত্যন্ত পিচ্ছিল হয়ে যায়। আমি সবসময় তাকে নিয়ে চিন্তিত বোধ করি কারণ সে নিচে পড়ে যেতে পারে এবং যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এই বৃদ্ধ বয়সে আমার স্ত্রী আমার পাশে এত কঠোর পরিশ্রম করছে দেখে সত্যিই আমি দুঃখিত।

আমাদের মতো দরিদ্র মানুষকে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত কাজ করতে হবে। গত 36 বছর ধরে, আমি এখানে আমার মাথায় বালি বা পাথর বহন করছি। যাইহোক, নিরলস পরিশ্রম সত্ত্বেও, সেই 36 বছর আমাদের জীবনে কোন পরিবর্তন আনেনি।

আমি যখন জীবনের ভার বহন করতে থাকি, ক্লান্তি এবং উদ্বেগের সাথে আমার পিঠ বাঁকানো হয়, আমি ভাবি যে বিশ্ব সত্যিই আমাদের ত্যাগের গভীরতা বুঝতে পারে?
একজন স্বামী- একজন পিতা- একজন মানুষ- যিনি তার সব কিছু দিয়ে যাচ্ছেন, তবুও নিজেকে দারিদ্র্যের শৃঙ্খলে আটকে রেখেছেন।

মানুষের জীবন ধারণের জন্য কাজ করা ছাড়া উপায় নেই।।ছবি ও গল্প আদনান জায়েদ

আমি গত বছর থেকে এই শিপ প্রপেলার তৈরির কারখানায় কাজ করছি। সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত কাজ করে আমি মাসিক 3,500 টাকা বেতন পাই। আমাকে স্কুল এবং আমার পরিবারের স্ট্র্যাগলের মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়েছিল। সেজন্য আমি কখনই স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পাইনি। আমার বাবা-মা, যারা দরিদ্র, আমাকে শিক্ষার জন্য পাঠানোর সামর্থ্য ছিল না। আমি তাদের অবস্থা বুঝতে পারি এবং এতে আমার খারাপ লাগে না। আমার বাবা একজন দিনমজুর হিসাবে কাজ করেন এবং সারা দিন অমানবিকভাবে কাজ করেন কিন্তু তার অসামঞ্জস্যপূর্ণ কাজ এমনকি আমাদের পরিবারের ভরণপোষণের জন্য যথেষ্ট উপার্জন করতে পারে না। আমার বাবাকে সমর্থন করার জন্য, আমি আমার পরিবারের প্রয়োজনে অবদান রাখতে এই চাকরিটি নিয়েছিলাম।

ভবিষ্যতে, আমি যখন বড় হব, তখন আমার স্বপ্ন হল নিজের এবং আমার বাবা-মায়ের জন্য আরও ভাল জীবন গড়তে বিদেশে আরও ভাল কাজের সুযোগ খোঁজার। এখানে এসব কারখানায় কাজ করা খুবই কঠিন ও ক্লান্তিকর। সারাদিন আমাকে আমার পরিবারকে সাহায্য করার জন্য অবিরাম তাপ, ধুলোবালি এবং আগুনের ঘনিষ্ঠতা সহ্য করতে হয়, কিন্তু আমার মতো দরিদ্র মানুষের জীবন ধারণের জন্য কাজ করা ছাড়া উপায় নেই।