Dr Fahim Tazwar
বাংলা ভাষাভাষীদের কাছে evidence based স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য সহজভাষায় পৌঁছে দেওয়াই আমার লক্ষ্য
রমজানের পরে রোজা রাখা কি দরকার আছে? - Dr. Fahim Tazwar
সর্দি কাশির প্রাথমিক চিকিৎসা এবং কিছু জরুরি কথা
গ্যাস্ট্রিক সমস্যার কিছু সহজ সমাধান - ডাক্তার ফাহিম তাজওয়ার
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাবারে তিনটি সহজ নিয়ম
কিডনিকে কিভাবে সুস্থ রাখা যায়?
অস্ট্রেলিয়া করোনাভাইরাসের হিরোদের সম্মান জানিয়ে স্টাম্প বের করেছে। মাশাআল্লাহ।
বাফালো বাংলায় প্রকাশিত সম্প্রতি একটি ইন্টারভিউতে বোর্ড সার্টিফাইড আইরিন নাহারের () সাথে বাচ্চাদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত একই সাথে সুস্বাদু খাবার নিয়ে আলোচনা
আপনাদের mRNA COVID-19 ভ্যাকসিন নিয়ে প্রশ্নগুলির সঠিক উত্তর
1 million views। আন্তরিক ধন্যবাদ । বিশেষ করে Buffalo Bangla Newspaper কে ভিডিওটি শেয়ার করার জন্য যেখানে ভিডিওটিতে 11 হাজার বার share হয়েছে এবং লাইক পড়েছে 23 হাজার।
আশা করি এই ভিডিওটির আপনারা প্রাথমিক কিছু আইডিয়া পেয়েছেন mRNA ভ্যাকসিন থেকে কি ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। দয়াকরে গুজবে কান দিবেন না। সাইন্টিস্ট, ডাক্তার এবং বিশেষজ্ঞদের কথা শুনুন।
https://www.facebook.com/105521074393528/posts/225376652407969/
করোনা ভ্যাকসিন পাওয়ার পর আমার যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে ..
করোনা প্রতিরূদে Pfizer & Moderna তৈরী mRNA ভ্যাকসিন নিরাপদ কিনা তা নিয়ে কিছু কথা
New update from the CDC regarding covid-19 quarantine:
If someone comes near (within 6 ft) a covid 19 positive person and spend a total of 15 mins, he/she needs to quarantine for 7 to 10 days instead of previously suggested 14 days.
Individual can end their quarantine after 7 days if asymptomatic person receive a negative test or 10 days without getting tested if they have not developed any symptoms.
CDC although still recommends if a person can, continue the quarantine for 14 days as the best way to reduce the risk of spreading covid-19.
This newly recommended shortened duration is aimed to lighten the economic hardship associated with the longer period. Regardless of the duration, a person should monitor their symptoms for full 14 days after an exposure.
[Source: CDC]
করোনাভাইরাস ইনফেকশনে ভিটামিন সি, ড এবং জিংক এর উপকারিতা।
"Few vitamins and mineral supplement have been proven to be effective against respiratory viruses including Coronavirus.
if you start feeling symptoms of Coronavirus (cough headache body ache fever nausea vomiting diarrhea, not able to smell), start taking
- vitamin C 500 mg every 6-8 hours and
- zinc 50 mg (or 75 mg) daily.
They work best if you start taking within 24 hour of symptoms onset.
Vitamin D also has shown to boost our immunity to fight against Coronavirus. During the winter months, unfortunately most of us deficienct of vitamin D. You can ask your physician to check your vitamin D level. If you are deficient, start taking
- Vit D 1,000 or 2,000 IU daily or 50,000 unit once a week.
These medications are over the counter and can be brought from pharmacy directly. These will help to boost our immune system and our fight against current coronavirus infection.
Vaccines are coming. Almost here. They're effective and they're safe. 😁😁😁
No reportable serious side effect from Moderna vaccine and also it protected the participant from developing severe covid...
Moderna is planning to apply for emergency use authorization (EUA) today.
Pfizer already file d for EUA last week.
'Absolutely remarkable' : No one who got Moderna's vaccine in trial developed severe COVID-19 Biotech will ask FDA for emergency approval as final results from efficacy trial back up initial claim of vaccine success.
যদি মনটাকে শান্ত রাখতে চান তাহলে যত পারেন বর্তমানের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন 😊। কোরআন তেলাওয়াত করলে, নামাজ পড়লে, বা ভালো কোন বই পড়লে, ব্যায়াম করলে অথবা শুধুমাত্র চোখ বন্ধ করে কিছু সময় ধ্যান করলেও চোখ ও মস্তিষ্ক দুটোই আরাম পাবে।
Alhamdulillah, with the recent success of Pfizer and Moderna, coronavirus vaccine is right around the corner. Once FDA give Emergency Use Authorization, vaccine distribution will start in USA. United States is hoping to start giving out vaccines from mid to late December. Four groups will get the priority in receiving the vaccine first. They are
(1) Healthcare workers including doctors, nurses, lab technician and others
(2) Essential workers whoes service are necessary for our survival
(3) People with underlying medical conditions which make them immunocompromise, not limited to HIV, cancer or lung diseases
(4) Older adults age 65 or above
Rest of the population in US will get the vaccine most likely by April -May 2021.
সুসংবাদ !
করোনার ভ্যাকসিন আসতে আর দেরি নয়।
Pfizer and BioNTech তথ্য অনুযায়ী তাদের আবিষ্কৃত ভ্যাকসিন 90% মানুষকে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষা দিতে পারবে। এটা খুবই আশা-জাগানিয়া তথ্য। Phase 3 ট্রায়ালের 94 জন participant উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই রেজাল্ট পাওয়া গেছে।
এখন পর্যন্ত এই ভ্যাকসিনটি 6 টি দেশের 43 হাজার মানুষের উপর প্রয়োগ করা হয়েছে। Phase 3 পুরো রেজাল্ট আসতে এখনো সময় লাগবে কিন্তু এই প্রাথমিক ফলাফলটি খুবি আশাবাঞ্জক। Pfizer নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে FDA কাছে Emergency use authorization (EUA) আবেদনের পরিকল্পনা করছে। সাধারন জনগনের জন্য আগামী বছরের শুরুতেই ভ্যাকসিন সরবরাহ করা যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
আসুন আমরা আরো কিছুদিন কষ্ট করে নিয়ম মেনে চলি। মাস্ক পরি। হাত নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করি। একে অন্য থেকে ছয় ফিট দূরত্ব বজায় রেখে চলি। চেষ্টা করি এই শীতে বদ্ধ ঘরে বেশি লোকের সংস্পর্শে ১০-১৫ মিনিটের উপরে না থাকতে।
বাফেলো তে করণা বাড়ছে ।। কি করবেন?
[Published in Buffalo Bangla newspaper]
ঠান্ডা বাড়ার সাথে সাথে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণও বাড়তেছে। । অনেকেই উদ্বিগ্ন এই শীতে ফ্লু এর সাথে করনা ভাইরাসের সংক্রমণ আবারোও মহামারী আকারে ধারণ করতে পারে যা আমাদের বর্তমানের ক্লান্ত চিকিৎসা ব্যবস্থাকে আবারো চাপে ফেলে দিতে পারে। ইতিমধ্যে আপনারা হয়তোবা শুনেছেন যে আবার অনেক বাংলাদেশি বাফেলোতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন এবং দুই একজনের মৃত্যুর কথা ও আমাদের কানে এসেছে।
এই জন্য আমাদের আবারো সাবধান হয়ে যেতে হবে।
যেভাবেই হোক এই শীতে নিরাপদ থাকতে হবে।
ভ্যাকসিন হয়তোবা এই বছরের শেষের দিকে না হলে আগামী বছরের প্রথম দিকে চলে আসতে পারে। অক্সফোর্ডের এস্ট্রোজেনেকা এবং আমেরিকার মড্রানা ফার্মাসুটিক্যালের দুইটা ভ্যাকসিন একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ভ্যাকসিন প্রথমদিকে স্বাস্থ্যকর্মীদেরকে দেওয়া হবে বলে শোনা যাচ্ছে। পরবর্তীতে সাধারন জনগনের মধ্যে আগামী বছরে শুরুতে বা মাঝামাঝিতে বিলিয়ে দেওয়া হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এজন্য আমাদের কষ্ট করে হলেও আরো কয়েকটি মাস সতর্কতার মধ্যে নিরাপদ ভাবে জীবন যাপন করতে হবে।
ঠান্ডার কারণে যেহেতু আমরা বেশিরভাগ সময়ই ঘরবন্দি থাকবো সেজন্য খেয়াল রাখতে হবে নিজের ঘর ছাড়া অন্য কোন বদ্ধ পরিবেশে বেশি সময় না থাকা। এই সময় অন্যের ঘরে দাওয়াতে বা পার্টিতে না যাওয়া। মনে রাখবেন যে দরজা জানালা বন্ধ পরিবেশে ভাইরাস খুব সহজে একে অন্য কাছে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
যখনই আমরা একে অন্যের ৬ ফিট দূরত্বের ভেতরে চলে আসলো, মনে করে মাস্ক ব্যবহার করবেন। এটা মসজিদে হোক, দোকানে ভেতরে হোক অথবা অন্য কোনো সামাজিক মেলামেশা জায়গায় হোক।
মাস্ক ব্যবহার করতে হবে সঠিক ভাবে। এটা যেন শক্তভাবে নাক এবং মুখের উপর বসে থাকে। যদি ঢিলা ঢালা হয় তাহলে কিন্তু আপনি পুরোপুরি নিরাপদ না। কাপড়ের মাস্ক নিয়মিতভাবে ক্লোরিন দিয়ে ধুয়ে ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্কগুলো একবার ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়াই ভালো। যে মাস্ক পড়ার পরেও ফুঁ দিয়ে মোমবাতি শিখা নাড়িয়ে দেওয়া যায়, ওই মাস্ক ভাল না। ৩টি লেয়ারের FDA অনুমোদিত ভালো মাস্ক ব্যবহার করুন।
যাদের কোন প্রকার সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, গা ব্যথা, মাথা ব্যথা, নাক দিয়ে পানি পরা, নাকে গন্ধ না পাওয়া এই ধরনের কোন সমস্যা থাকে, তাদের উচিত অন্যের সংস্পর্শে যাওয়া থেকে বিরত থাকা। এমনকি ফার্মেসি বা মসজিদের ভেতরেও এই মুহূর্তে যাওয়া উচিত না। আপনার যদি করোনা ভাইরাসের কোন সিমটম বা উপসর্গ থাকে, আর তা যদি আপনার কাছ থেকে অন্য কারো কাছে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে উনি কিন্তু মারাও যেতে পারেন। এ বিষয়টি দয়াকরে মাথায় রাখবেন।
বাচ্চাদের দিকে বিশেষ করে মনোযোগ দিবেন। যদি তারা স্কুলে যায় তাহলে অবশ্যই প্রত্যেকদিনই খেয়াল রাখবেন তারা সুস্থ আছে কিনা না। যদি কোন প্রকার শারীরিক সমস্যা দেখা যায়, তাহলে সাথে সাথে স্কুল এবং তার ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
দোকান বা শপিং মল হচ্ছে আরেকটি জায়গা আমরা প্রায়ই যাই। দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের বাংলাদেশী গ্রোসারি দোকানগুলোতে খোলামেলা জায়গা খুবই কম। দূরত্ব বজায় রেখে হাঁটাহাঁটি করা সম্ভব হয়না। এই জন্য গত এপ্রিল-মে মাসে আমরা যে ধরনের নিয়ম মেনে চলে ছিলাম, সেই নিয়ম গুলো আবারো আমাদেরকে মেনে চলতে হবে। হয়তোবা দোকানের ভেতর না দিয়ে ফোনের মাধ্যমে অর্ডার দিয়ে, বাহির থেকে পিক আপ করতে পারেন। ক্যাশ অর্থ আদান প্রদান না করে, কার্ডের মাধ্যমে বিল পরিশোধ করলে ভালো। বর্তমান পরিস্থিতিতে দোকানের ভেতর যত কম সময়ে পারা যায় কাটানো।
একই সাথে আমাদের উচিত মানসিকভাবে আবারো লকডাউনের প্রস্তুতি নেওয়া। যদি আশপাশের এলাকাতে ইনফেকশন বেড়ে যায়, তাহলে সরকার বাধ্য হবে লকডাউন জারি করতে। আমাদের উচিত এখন থেকে আর্থিকভাবে, সামাজিকভাবে আমাদের এই মন মানসিকতা নিয়ে এই শীতে প্রস্তুত থাকা।
নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি খেয়াল রাখবেন। আপনার ডায়াবেটিকস, ব্লাড প্রেসার, হার্টের সমস্যাকে কন্ট্রোলে রাখার চেষ্টা করবেন । এতে আপনার ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী থাকবে। চেষ্টা করবেন এই শীতের মধ্যেও সপ্তাহে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করা।
সবুজ শাকসবজি এবং তাজা ফল যত পারা যায় বেশি বেশি করে খান। ভিটামিন সি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে সাহায্য করে ভাইরাসের আক্রমণের সময়। আর এই ভিটামিন সি পাওয়া যায় লেবু, কমলা, কিউই, টমেটো, স্ট্রবেরি অথবা সবুজ শাক-সবজিতে। চেষ্টা করুন বাজারের প্যাকেট জাতীয় প্রসেস খাবার না খেয়ে বাগানের তাজা শাকসবজি খেতে। ভাইরাস জনিত সমস্যা দেখা দিলে বয়স্করা জিংক 50 মিলিগ্রাম ট্যাবলেট দিনে একটা করে খেতে পারেন।
যারা এখনও ফ্লু ভ্যাকসিন নেননি, দয়া করে তাড়াতাড়ি নিয়ে নিন। Rite Aid, Walgreen, CVS ফ্লু ভ্যাকসিন ফ্রিতে অফার করছে। যাদের বয়স ৬৫ এর আশপাশে তারা নিউমোনিয়া ভ্যাকসিন নিতে পারেন। Tdap গত ১০ বছরে না নিয়ে থাকলে আজই নিয়ে নিন। অন্য আর কি ভ্যাকসিন আপনি নিতে পারবেন, ডাক্তার সাথে পরামর্শ করুন।
করোনাভাইরাস কে নিয়ে এখনও অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছেন। অনেকেই করণায় আক্রান্ত রোগীকে অন্য চোখে দেখতেছি। এতে করে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, যদি কেউ করোনা আক্রান্ত হন অথবা যদি কোনো ভাইরাস জনিত সমস্যা দেখা যায় তাহলে এটা লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন। আমরা মনে করি যে যদি অন্যরা জেনে ফেলে তাহলে আমাদেরকে হয়তোবা ভিন্ন চোখে দেখবে। এক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। যদি কেউ অসুস্থ হন , তাহলে আপনার উচিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে কে জানানো এবং যদি আপনার সংস্পর্শে কেউ অসুস্থ হওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগেও সময় কাটান, তাদেরকে জানিয়ে দেওয়া। আর বাকিরা যারা এই মুহূর্তে সুস্থ রয়েছি, আমাদের উচিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে যারা অসুস্থ তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসা।
মহামারী শুধু অন্যের জন্য নয়। এই ভাইরাস জাতি-ধর্ম ছোট-বড় সুস্থ-অসুস্থ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। আমরা যে কেউ আক্রান্ত হতে পারি । আমাদের সবাইকে একসাথে এর মোকাবেলা করতে হবে। কয়েক মাস আগেও যখন অন্যান্য শহরগুলো এই মহামারিতে কাবু ছিল, নিউইয়র্ক শহরে শতশত লোক মারা যাচ্ছিল, তখন আমরা বাফেলোতে আলহামদুলিল্লাহ মহামারীর দাপট তেমন একটা বুঝতে পারেনি। এর প্রধান কারণ, আমরা নিয়ম মেনে চলে ছিলাম। আমরা জানি কি করতে হবে। কি করলে নিজেদেরকে নিরাপদ রাখা যাবে। আমাদেরকে আবারো ওই নিয়মগুলোতে ফিরে যেতে হবে। আসুন আমরা নিজে বাঁচি এবং পরিবার সমাজকে করোনার আগ্রাসন থেকে নিরাপদ রাখি।
"Vaccine against r**e is more urgent than Coronavirus"
স্বাস্থ্যসম্মত খাবার সাধারণত সুস্বাদু হয় না। অপরপক্ষে অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলো বানানো হয় স্বাদের কথা মাথায় রেখে। কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবারগুলোর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে টাকা বানানো। যত বেশি ওই খাবারটি বিক্রি হবে তত বেশি টাকা আসবে। খাবারগুলো খেয়ে কার কী ক্ষতি হলো তার দিকে খেয়াল নেই।
Natural source থেকে একটি খাবারকে স্বাদ বাড়ানোর জন্য যত বেশি বিকৃত করা হবে, তত বেশি খাবারটি খারাপের দিকে চলে যায়। উদাহরণস্বরূপ ধান থেকে প্রথমে লাল চাল পাওয়া যায় যা অন্যান্য চালের তুলনায় স্বাস্থ্যকর। কিন্তু যখন ঐ লাল চালের আশ ফেলে দিয়ে সাদা চাল বানানো হয়, তখন তার উপকারিতা অনেকটাই কমে যায়। আর চালের গুড়ার তৈরি খাবারগুলোতো আরো খারাপ।
মানুষের তৈরি কৃত্রিম খাবার যখনই খাবেন, সাবধানতা অবলম্বন করবেন। যতই সুস্বাদু হোক না কেন, নিজেকে প্রশ্ন করবেন যে এই খাবারটি কি স্বাস্থ্যকর কিনা না।
আজকের এই ডায়াবেটিকস, উচ্চ রক্তচাপ, ফ্যাটি লিভার, হাই কোলেস্টেরল, স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের যে মহামারী চলতেছে তার পেছনে আমাদের খাবারগুলো মূলত দায়ী। আমরা যে যত বেশি মানুষের তৈরি বাজারজাত খাবার খাচ্ছি ততবেশি এই রোগগুলোতে আক্রান্ত হচ্ছি।
আল্লাহর দেওয়া প্রকৃতিক খাবারগুলো নিয়ে এত দুশ্চিন্তা করতে হয় না। তবে হ্যাঁ প্রাকৃতিক খাবারের স্বাদ সাধারণত বাজারজাত কৃত্তিম খাবার থেকে কম হয়। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমাদেরকে বুদ্ধিমানের পরিচয় দিতে হবে। কোন খাবারটি খাবেন তার সিদ্ধান্ত জিবহার মাধ্যমে নিবেন না। নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে যাচাই-বাছাই করে কোন খাবারটি আপনার শরীরে জন্য ভালো তার সিদ্ধান্ত নিবেন। কারন আজকের আপনার এই সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে পরবর্তীতে কোনও রোগব্যাধি আপনার এই শরীরে বাসা বাঁধবে কিনা।
বিশ ত্রিশ বছর আগে আমাদের চাচা দাদারা যে খাবারগুলো খেয়ে সারা জীবন সুস্থ ছিলেন ওই খাবারগুলোতে আমরা ফিরে যাই। আসুন বর্তমানের এই কৃত্রিম খাবার এবং পানিও বর্জন করি। রোগ ব্যাধি থেকে বেঁচে থাকি।
- ডাক্তার ফাহিম তাজওয়ার
Do not let your taste buds dictate your choice of food. Stay away from processed and packaged food as much as possible and welcome natural fruits and vegetables in your diet.
আমি সাধারণত দুঃসংবাদ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই না। কিন্তু আজ না করে পারলাম না। আপনাদের দোয়াপ্রার্থী দুজন মানুষের জন্য।
মাত্র কয়েক দিন আগে আমার অতি আদরের শতঊর্ধ্ব দাদী গ্রামের বাড়িতে মারা যান। আর আজ আমার প্রাণের প্রিয় ছোট চাচা আমেরিকার বাফেলো সিটিতে মাত্র ৪৮ বছর বয়সে মৃত্যু বরন করেন। এই চাচা আমার খুব প্রিয় ছিলেন। কখনো বিভিন্ন কারণে ওনাকে মুখ ফুটে তা বলতে পারিনি। ছোটবেলায় আমি আমেরিকা আসার আগ পর্যন্তও উনি আমাকে অতি আদরের সাথে আগলে রাখতেন, সর্বক্ষণ আমার প্রতি খেয়াল রাখতেন। আমি পড়াশোনা করে বড় কিছু হব এটাই ছিল ওনার মূল লক্ষ্য। দীর্ঘ ২২ বছর পর চাচা সপরিবারে ৬ মাস আগে আমেরিকাতে আসার কারনে আবারও উনার সাথে সময় কাটানোর সুযোগ মিলে। কিন্তু কিছু বুঝে উঠার আগেই আজ উনি না ফেরার দেশে চলে গেলেন। মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে দাদি এবং উনার ছোট ছেলের ( ছোট চাচা) মৃত্যুতে আমরা মর্মাহত।
কোন মৃত্যুই সহজে মেনে নেওয়া যায় না। দাদির মৃত্যর বেদনা যতটা না আমি অনুভব করতে পেরেছি, আজ ছোট চাচার মৃত্যুটি মেনে নিতে পারছিনা। বুক ফেটে কান্না আসছে। উনার জন্য অনেক কিছু করার স্বপ্ন ছিল। উনার অনেক ঋণ প্রতিশোধ করা বাকি আছে। এত তাড়াতাড়ি উনি আমাদের মধ্য থেকে চলে যাবেন, স্বপ্নেও ভাবেনি।
إنا لله وإنا إليه راجعون
দোয়া করবেন, আল্লাহ তাদের কবরের আজাব যেন মাফ করে দেন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। সাথে সাথে আমাদের পরিবারের সবাইকে এই কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণ করার ক্ষমতা দেন। আমিন।
*** জীবনটা আসলেই অনেক ছোট। যদি কারোর জন্য ভালো কিছু করতে চান, যদি উনাদেরকে আপনার কৃতজ্ঞতা কথা জানাতে চান, তাহলে অপেক্ষা না করে, আজই করে ফেলুন। কারন কাল হয়তোবা সুযোগ নাও পেতে পারেন।
আমার খালাতু বোন, Atiya Tahira (Tasnim), করোনা ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন এবং ভ্যাকসিন নিয়ে রিসার্চ আর্টিকেলটি Heliyon জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। মাশাআল্লাহ! তাসনিম বর্তমানে BioChemistry & Molecular Biology নিয়ে Shahjalal University of Science and Technology (SUST), সিলেট পড়াশুনা করছে। আপনারা সবাই ওর জন্য দুআ করবেন।
https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/S2405844020317084?fbclid=IwAR17thii87Wjpc3T2O1_iuWzUlczHueO5GjGc_n0xyP8oetlCthj_jjkenk
An immunoinformatics study on the spike protein of SARS-CoV-2 revealing potential epitopes as vaccine candidates The pandemic situation of SARS-CoV-2 infection has sparked global concern due to the disease COVID-19 caused by it. Since the first cluster of confirm…
Sad reality of Trump's America.....
একজন পিতা এবং চিকিৎসক হিসেবে বাচ্চাদেরকে এই বছর স্কুলে পাঠানো নিয়ে আমার সিদ্ধান্ত
Please stand with Uyghurs...
They are being punished and tortured because of their faith....nobody deserve these kind of treatments...please raise your voice...talk to your political leaders,. colleagues....friends...raise awareness.....even in the social media...yes in this platform too...we can bring the truth out in the open to more people.....
History is repeating itself....we can either stay idle or stand for humanity .....
এই calm কি প্যানডেমিকর সমাপ্তির সংকেত, নাকি second wave এর পূর্বাভাস
- ডাক্তার ফাহিম তাজওয়ার
[Recently printed at Buffalo Bangla]
করোনা ভাইরাস মাস খানেক আগেও নিউ ইয়র্কে যেরকম ত্রাস সৃষ্টি করেছিল বর্তমানে নিউইয়র্ক সিটি সহ বাফেলোতে ইনফেকশনের ঘটনা আর তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না । করোনাই আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ঘটনা তেমন একটা শোনা যাচ্ছে না। Covid19 এ
মৃত্যুর ঘটনা আরো কম। অন্যান্য শহরগুলোতে কয়েক মাস আগে ইনফেকশন যেখানে খুবই কম ছিল, ওইসব এলাকাতে করোনা ভাইরাস ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। কিন্তু আমাদের আশপাশের এলাকাগুলোতে আলহামদুলিল্লাহ এই ধরনের চিত্র এখন একটা দেখা যাচ্ছে না। তার মানে কি করোনাভাইরাস আমাদের এলাকাতে মার্চ এপ্রিল মত ভয়াবহতা আর হবে না? নাকি এটা calm before the storm.
আমি cautioulsy optimistic.
বর্তমানে বাফেলো এবং তার আশপাশের শহরগুলোতে করোনাভাইরাস ইনফেকশনের হার কম হওয়ার পেছনে মাস্ক পরা, ঘন ঘন হাত ধোয়া, সময়মতো লকডাউন, সতর্কভাবে চলাফেরা করা, মিলামিশা কম করা, টেস্টিং করার সুযোগ সুবিধা এইগুলোর ভূমিকা তো আছে, তবে আমার মনে হয় আরেকটি factor অবদান রয়েছে ।
Herd immunity বা কমিউনিটি ইমিউনিটির একটা ব্যাপার থাকতে পারে। অনেকেই আমরা এই আইডিয়ার সাথে পরিচিত। যেখানে কমিউনিটির বেশিরভাগ লোকদের ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি থাকার কারণে ওই এলাকায় ভাইরাসটি তেমন ক্ষতি করতে পারে না।
কারণ তখন ভাইরাসটি যাদের মধ্যে এন্টিবডি নাই তাদেরকে আর সহজে খুঁজে পায়না এবং সংক্রমণ ছড়াতেও পারে না। ভাইরাস যত বেশি লোককে আক্রান্ত করে তত বেশি কঠিন হয় নতুন host যারা এখনো infected হননি তাদের খুঁজে পেতে।
অন্যান্য ভাইরাস এর ক্ষেত্রে আমরা herd বা community immunity পাওয়া সম্ভব হয় কার্যকারী ভ্যাকসিন এর মাধ্যমে। কিন্তু করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তো এখনো বের হয়নি তারপরেও আমরা নিউ ইর্কে কিভাবে এই ধরনের ইমিউনিটি পেয়ে গেলাম।
মনে রাখবেন,
এই এন্টিবডি তৈরী হতে পারে দুইভাবে।
১) ভ্যাকসিন পাওয়ার মাধ্যমে ।
এবং
২) ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়ার পর।
The Atlantic পত্রিকায় এই ব্যাপার নিয়ে জুলাই 13 তারিখে একটি "A new understanding of herd immunity" নামে একটি আর্টিকেল ছাপা হয়। ওইখানে বলা হয়, করোনা ভাইরাস সবাইকে আক্রান্ত করলেও কিছু নির্দিষ্ট ধরনের লোকদের বেশি কাবু করে ফেলে। যেমন আমরা জানি যে বয়স্ক, অনেক ধরনের অসুখে অসুস্থ, ওজন বেশি, যাদের ব্লাড টাইপ A তাদের ছাড়াও যাদের মধ্যে ACE ২ receptor mutation রয়েছে।
আশার কথা হচ্ছে ওই ধরনের গ্রুপের সংখ্যা কম। এই কারণেই করোনাভাইরাস কিছু নির্দিষ্ট গ্রুপকে বেশি আক্রান্ত করার পর ইনফেকশনের হার কমতে শুরু করে। আমরা সেটা দেখেছি উহানে, ইতালিতে, ফ্রান্সে এবং নিউ ইয়র্কে। কিছু হিসাব মোতাবেক এখন পর্যন্ত
২৫%-২৮% নিউইয়র্ক বাসিন্দা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন এবং আক্রান্ত অনেকেরই শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে । আর এই এন্টিবডি তাদেরকে করনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রটেকশন দিচ্ছে। যার ফলে নিউইয়র্কে এই মুহূর্তে করোনাভাইরাস সে আক্রান্তের সংখ্যা খুবই কম। এটা সত্যিই ভাল কথা। খুশির কথা 😄।
যারা করোনাভাইরাস এ আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাদের মধ্যে এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরী হয়েছে এবং আমরা আশা করতেছি যে কমপক্ষে এন্টিবডি কিছুদিনের জন্য হলেও ওই ব্যক্তি কে প্রটেকশন দিয়ে যাবে। হ্যাঁ কয়েকটা রিসার্চে দেখা গেছে দুই মাসের পর এন্টিবডি সংখ্যা কমতে শুরু করে কিন্তু আমরা এখনো নিশ্চিত ভাবে বলতে পারতেছি না যে কতটুকু কমলে ওই প্রটেকশনটি চলে যায়। যদিও পুনরায় ইনফেকশনের কয়েটি ঘটনা নিয়ে পত্র-পত্রিকায় অনেক কথা বলা হয়েছে কিন্তু মেডিকেল কমিউনিটিতে পুনরায় covid19 infected হওয়ার ঘটনা খুবই বিরল।
তার মানে ভাইরাস যখন এই নির্দিষ্ট কয়েকটি শ্রেণীর লোকদেরকে আক্রান্ত করে ফেলবে তখন এটা এত ভয়ানক আকারে রূপ নাও নিতে পারে। অনেকটা আগুনে জলে যাওয়া জঙ্গলের মত। একবার যখন শুকনো কাঠ জ্বালিয়ে চলে যায় তখন যেমন আগুন নিজ থেকেই নিভে যায়, করোনা ভাইরাসের ইনফেকশন এর ক্ষেত্রেও তেমনটি ঘটতে পারে বলে The Atlantic এ প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়।
যদিও এখনো অনেক রিসার্চ বাকি রয়েছে তারপরেও এই ধরনের তথ্য আশা জাগায়। হয়তোবা আর বেশি দেরি নাই প্যানডেমিক শেষ হওয়ার। যখন এই বছরের শেষের দিকে অথবা আগামী বছরের প্রথম দিকে ভ্যাকসিন পাওয়ার পর যখন আরো অনেক বেশি লোক করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি করা শুরু করবে তখন হয়তোবা covid19 pandemic থেকে endemic হয়ে যাবে। হয়তোবা শীতের সময় আমরা আগামী কয়েক বছর ইনফ্লুয়েঞ্জার সাথে করোনা ভাইরাসকেও কিছুটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেখবো। তাছাড়া তেমন একটা বিপদজনক অবস্থা covid19 আর নাও যেতে পারে।
তবে CDC এবং অনেক মেডিকেল বিশেষজ্ঞ সতর্ক করতেছেন যে, এই বছরের শীতের মৌসুম হতে পারে সবচেয়ে মারাত্মক😥। অনেকের শরীরে যে এন্টিবডি তৈরি হয়েছে ওই এন্টিবডি কার্যকরী ক্ষমতা কমে যেতে পারে। আর এটা যদি হয়় তাহলে Covid19 হয়তোবা ইনফ্লুয়েঞ্জার সাথে এই শীতে আবারও ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে। এইজন্য আমি covid 19 pandemic শিগ্রি শেষ হবে বলে আশাবাদী কিন্তু cautiously optimistic।
এটা সত্যি যে আগের তুলনায় covid 19 মৃত্যুর হার অনেক কম, ০.৫% এর আশপাশে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে এটা ভুলে গেলে চলবে না যে প্রতি ১০০০ জনে কমপক্ষে ৫ জন এখনো মারা যাচ্ছেন এবং যারা বেঁচে যাচ্ছেন তাদের অনেকেই long-term complication ভুগছেন। এইজন্য আরো কয়েকটা দিন আমাদেরকে সতর্ক হয়ে থাকতে হবে। নিয়ম মেনে চলতে হবে। ইনশাআল্লাহ আগামী বছরের এপ্রিল-মে মাসে বিশ্বব্যাপী covid19 pandemic শেষ হয়ে যাবে। তবে করোনা ভাইরাস লোকাল ইনফেকশন কবে শেষ হবে তা সময়ই বলে দেবে।
(ছবি: নিউ ইয়র্কের covid হার কমতেসে )
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে চাইলে এই নিয়মগুলো অবশ্যই মানবেন
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Address
Buffalo, NY
14215
Buffalo
We have four clinics in Amherst, Buffalo, Depew and Orchard Park, where we treat most non-life-threatening injuries and illnesses, and provide a full line of occupational health se...
650 Airborne Parkway
Buffalo, 14225
The Visiting Nursing Association of Western New York is the largest home health agency in Western New York. We service over 27,000 patients annually with over 530,000 home visits f...
2321 Kenmore Avenue
Buffalo, 14207
CELOX™ First Aid - hemostatic products available for consumers who want to #BePrepared, for person
2001 Main Street
Buffalo, 14208
"You think we're nutz; we think we're saving lives." http://www.checkyonutz.org/
P. O. Box 842
Buffalo, 14240
Parish Nurse Ministries of New York, Inc. is an expanding network of nurses striving to identify, ce
Buffalo, 14213
We care for & provide comprehensive and supportive services for those who: identify as LGBTQ+, are at risk for HIV, STIs, substance use, sexual abuse and/or youth who are experienc...
Buffalo
Trim Life Keto Shark Tank [Reviews] weight loss supplement suppresses your appetite and manages your hunger by which you will eat according to support your hunger and also helps yo...
Buffalo
On 5/21/21 our baby girl was diagnosed with spinal muscular atrophy, a rare genetic disease that affects the motor nerve cells in the spinal cord and impacts the muscles used for a...
Buffalo
Maasalong male enhancement (Reviews) is branded upgrade recipe that helps you to enhance all the maturing issues like impotency, fruitlessness, less er****on, and erectile brokenne...
New York State Thruway
Buffalo, 14213
Buffalo
Keto Apple Cider Vinegar Gummies Canada