Rizvy's Biology

Gift Box Ready🥰
ভর্তি চলছে...
Dr. Rizvy Sir-HSC জীববিজ্ঞান ব্যাচে
𝗛𝗦𝗖'𝟮𝟱 (𝗡𝗲𝘄 𝟭𝘀𝘁 𝗬𝗲𝗮𝗿)
🔴 সিডিউল ক্লাস: শনি,সোম,বুধ
✔️২টা- ৩টা ✔️৩টা- ৪টা ✔️৪টা- ৫টা

✅ ফ্রি ক্লাস সময় (শনি,সোম,বুধ)
✔️৪টা- ৫টা

👉 Note: যারা ভর্তি হতে ইচ্ছুক,অফিসে আসার আগে নিম্মের লিংকে ক্লিক করে ফরমটি পূরণ করে আসবেন।
https://drrizvysir.com/student/register

🔴 ঠিকানা:
চকবাজার,গুলজার মোড়,নতুন বাটা শো-রুমের পশ্চিম পার্শে,মাহফুজুর রহমান ল্যাবের ৫ম তলা
📞01885708198

এই মিছিল ,আমার ভক্তদের মিছিল
তাদের তারণ্যে আমি চিরতরুণ,তাদের হাসিতে আমি প্রাণবন্ত.।আমার সাধনা অটুট থাকুক তাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে,
#নতুন_ব্যাচের_ওরিয়েন্টেশন

ফ্রি ক্লাস , সবার জন্য উন্মুক্ত👍
( এবার যারা SSC দিয়েছো )
✔তোমাদের ছোট ভাই/বন্ধুদের জানাই দাও
※ অফিসিয়াল গ্রুপে আপডেট পাবেন,যুক্ত হউন এখনই❤
https://www.facebook.com/groups/rizvysir/?ref=share_group_link

2nd June,2023
Radisson Blu তে দেখা হচ্ছে❤️

Blood Grouping Test Campaign
Dr.Rizvy's Biology
Dr. Rizvy Sir - HSC জীববিজ্ঞান

❤For the very first time in Chittagong Different arrangement For HSC Practical❤

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে...আমি ফাইরুজ তাবাসসুম লাবণ্য। ইতিমধ্যেই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে এবং তার ফলাফল ও প্রকাশিত হয়েছে।মহান রাব্বুল আলামিন এর কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই মহৎ ক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়ার আমাকে সুযোগ দিয়েছেন।
তোমরা যারা এখন বর্তমানে একাদশ -দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা আছ তারা অনেকে মেডিকেলে পড়তে আগ্রহী ।এজন্য রেজাল্ট এর পর পর ই তোমরা অনেকে আমার কাছে জানতে চেয়েছ আমার পড়ার ধরণ,কিভাবে পড়লে এডমিশন সিসন এ একটা ভাল বেসিক হবে,গাইডলাইন এবং মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় বিষয়। এসব নিয়ে আমার ভর্তি প্রস্তুতি এবং তোমাদের করা প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে একটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করছি।
=>আমার পড়ার টাইমটেবিল /রুটিনঃ আমি সবসময় ডেইলি বেসিস এ পড়তাম এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সারাদিন কি পড়লাম, তার পরের দিন কি কি পড়তে হবে সেটা লিখে রাখতাম।পরের দিন যেটা যেটা পড়া হতো একটা টিক মার্ক দিয়ে রাখতাম।এই জিনিস টা সাইকোলজিক্যালি আমাদের কে কোন একটা টার্গেট ফিলআপ করতে হেল্প করে।এভাবে আমি ৮০-৯০% পড়া ই কমপ্লিট করতে পারতাম।
দ্বিতীয়ত পড়ার উপর ডিপেন্ড করে আমার টাইম টা আমি ফ্লেক্সিবেল রাখতাম।কিন্তু শেষ ৫-৬ মাস আমি একদম ভোরে উঠে নামাযের পর পড়তে বসতাম।কুরআন পড়ে পড়তে বসতাম,এতে পড়ায় বরকত আসে আলহামদুলিল্লাহ।
=>সাবজেক্ট ভিত্তিক পড়ালেখা
১)জীববিজ্ঞান : মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় জীববিজ্ঞান থেকে আসে ৩০ মার্ক। বোটানি জুলোজি কোনটা থেকে বেশি বা কম আসবে সেটা নিয়ে আন্দাজ করা যায় না, তাই দুইটা পেপার ই ভাল ভাবে রপ্ত করতে হবে।জীববিজ্ঞান শুধু মুখস্ত করেই যে মেডিক্যাল এ চান্স হয়ে যাবে এই ধারণা ভুল,দরকার বেসিক+মুখস্ত যেটা এবারের পরীক্ষার প্রশ্ন দেখলেই একটা ধারণা পাওয়া যায়। বোটানির জন্য আবুল হাসান এবং জুলোজির জন্য গাজী আজমল স্যার এর বই টপ চার্ট এ থাকে।পাশা পাশি কিছু অন্য রাইটার দের বই ও পড়তে পারলে ভাল। যেমন মাজেদা বেগম,আজিবুর স্যার।আমি মাজেদ বেগমের বই টা পড়েছিলাম অতিরিক্ত হিসেবে।অন্য রাইটার এর বই পড়ার ক্ষেত্রে আমি পুরা বই দাগাতাম না।শুধু একবার রিডিং দিয়ে যে তথ্য গুলা আমার কাছে নতুন লাগতো সেগুলোই হাইলাইট করে রাখতাম এবং দ্বিতীয় বার পড়ার সময় শুধু সেই লাইন গুলাই পড়তাম।এভাবে আমার পড়া টা আমি ব্রিফ করে ফেলেছিলাম।জীববিজ্ঞান থেকে যেহেতু সবচেয়ে বেশি মার্ক এর প্রশ্ন আসে এবং এটা একটু মনে রাখার সাবজেক্ট ও বটে তাই যত বেশি রিভিশন দেয়া যাবে তত কনফিডেন্স বিল্ড হবে।
২)রসায়ন : রসায়ন থেকে আসে ২৫ মার্ক।অন্যান্য বিষয়ের তুলনায় রসায়ন থেকে হালকা একটু ট্রিকি কুয়েশ্চন করে থাকে অনেক সময় ই।রসায়ন পড়তে হবে ফুল বেসিক দিয়ে।যার রসায়ন এর বেসিক যত স্ট্রং হবে সে তত বেশি সঠিক আন্সার করে আসতে পারবে।রসায়নের থিওরি গুলাও মনে রাখতে হলে বেসিক বুঝা খুব দরকার।একটা চ্যাপ্টার এর যে টপিক গুলা কঠিন লাগে সেগুলা দাগিয়ে রাখা উচিত এবং বার বার সেগুলো রিভাইস দেওয়া উচিত।বাকি রইলো ম্যাথস।মেডিকেল এ যেসব ম্যাথস আসে সেগুলা বেশিরভাগ ই হাতে হাতে করতে পারা যায় মত।কঠিন কোন ম্যাথস আসে না, সূত্র মুখস্থ রাখতে পারলে খুব সহজে করে দিয়ে আসা যায়।রসায়ন এর জন্য হাজারি নাগ এর বই টপ লিস্ট এ থাকে।চ্যাপ্টার শেষের mcq খুব ভাল করে প্র‍্যাকটিস এবং মুখস্থ করতে হবে।বইয়ের mcq থেকে অনেক কুয়েশ্চন রিপিট হয় একদম হুবুহু।পাশা পাশি গুহ স্যার এর বই এর mcq গুলা দেখা যায়।
৩)পদার্থবিজ্ঞান: এখান থেকে আসে ২০ মার্ক। মেডিকেল এক্সাম এ ফিজিক্স থেকে খুব একটা ডিপ কুয়েশ্চন হয় না।সাধারণ যেসব বেসিক তথ্য সেখান থেকেই আসে এবং জেনেরাল বেসিক থেকে আসে। তাই ফিজিক্স একটা lifesaver হতে পারে।আমার এক্সাম এ আমি ফিজিক্স এ ১৮ টা কুয়েশ্চন আন্সার করেছিলাম এবং আলহামদুলিল্লাহ ১৮ টাই হয়েছিল।এখানেও চ্যাপ্টার শেষ এর ইসহাক স্যার এর বই এর mcq সলভ করতে হবে। বুঝার সুবিধার জন্য অনেকে তপন স্যার এর বই পড়ে থাকে কিন্তু আমি শুধু ইসহাক স্যার এর বই ই পড়েছি।
4)ইংরেজি: মেডিকেল এক্সাম এর প্রথম ট্রাম্প কার্ড হলো ইংলিশ।আসে ১৫ মার্ক। সহজ কঠিন মিলিয়ে প্রশ্ন করা হয় এখান থেকে এবং একটা ভাল মানের ই পড়া পরতে হয়।কিন্তু ইন্টার এ আমরা যে ইংলিশ টা পড়ি তারও অনেক টুকু বেশি মেডিকেল এর জন্য পড়তে হয় যেটা সাধারণত ইন্টার এর সময়ে পড়া হয় না অনেকের ই যদি না প্রি মেডিকেল ব্যাচ এ কেউ পড়ে থাকে।grammar and vocab এই দুই ভাগে ইংলিশ টা পড়ানো হয়।যারা এখন একাদশ-দ্বাদশ এ আছ তারা যদি ইন্টার এর সাথে মেডিকেল রিলেটেড টপিক গুলা ভালভাবে মেডিকেল স্টাইলে শেষ করতে পার এবং সাথে vocab টা যেমন synonym antonym এগিয়ে রাখতে পার তাহলে বেশ ভাল।ইংলিশ এর তেমন কোন বিশেষ বই নেই তবে আমি এপেক্স বই টা first to last শেষ করেছিলাম।এছাড়া MP3 ও বেশ ভাল।ইংলিশ বিশেষ করে synonym antonym ডেইলি পড়তে হবে অল্প অল্প করে নাহলে পরে ভুগতে হয়।ইংলিশ এর জন্য কম হলেও প্রতিদিন ১ ঘন্টা রাখা উচিত।
৫)সাধারণ জ্ঞান : সর্বশেষে জিকে, মেডিকেল এক্সাম এর সেকেন্ড ট্রাম্প কার্ড।আসে ১০ নম্বর।আমাদের জন্য জিকেই কাল হয়ে দাঁড়ায় কারণ বাকি সব কিছু পড়লেও জিকে টা আমাদে পড়া হয় না এবং ইচ্ছাও করে না।জিকে ইংলিশ এর জন্য অনেকের মেডিকেল এ চান্স মিস হয়ে যায় অথবা মেরিট অনেক পিছিয়ে যায়।কিন্তু কেউ যদি এই দুই সাবজেক্ট এ ভাল করতে পারে এবং ২৫ এর মধ্যে ১৮-২০ তুলতে পারে সে খুব একটা ভাল পজিশন এ আসবে আশা করা যায়।জিকে ইংলিশ এর জন্য ডেইলি ২ ঘন্টা রাখা উচিত।আমি জিকে ইংলিশ নোট করে পড়তাম,এছাড়া জিকের জন্য যুবায়ের'স জিকে,খন্দকার'স জিকে পড়া যায়।জিকে তে আমি ১০ টাই সঠিক করতে পেরেছিলাম।
শেষ কথা মেডিকেলে শর্ট সিলেবাসের কোনো অস্তিত্ব নেই।পুরা বই টাই পড়তে হবে।যত গাইড পড় না কেন মেইন বুক না পড়লে উত্তীর্ণ হওয়া কঠিন প্লাস বার বার রিভিশন।এই রিভিশন টাই অনেক বড় ফারাক করে দেয় যারা চান্স পায় এবং যারা পায় না তাদের মধ্যে।
সবশেষে তোমার পড়া তোমার নিজের।আরেকজন এর পড়া থেকে তুমি সর্বোচ্চ ধারণা পেতে পারো কিন্তু নিজের পড়া নিজের টাইম তোমাকে গুছাতে হবে।Most importantly পরিশ্রম এর কোন বিকল্প নেই।পরিশ্রমীদের আল্লাহ তায়ালা নিরাশ করেন না। পরিশ্রম ও সৎ নিয়তেও যদি কিছু পাওয়া না যায় তাহলে বুঝতে হবে তাতে আমার মঙ্গল নেই বলেই পাই নি।কিন্তু চেষ্টার ত্রুটি রাখা যাবে না।যে কোচিং এর আন্ডার এ তাদের সাথে তাল মিলিয়ে চললেই সিলেবাস শেষ হয়ে যাবে।আমি ইন্টার এর শুরু থেকে এডমিশন অব্দি রিজভী ভাইয়ার সাথে এগিয়েছি।আমার এই অবস্থানের পিছনে Dr. Rizvy's Medical Project এর অবদান অনেক!যখন যা দরকার তা পেয়েছি।প্রতিদিন এক্সাম হতো এবং সব ই এটেন্ড করার ট্রাই করতাম।
তোমরাও তোমাদের লক্ষ্যে এগিয়ে যাও।এই রমজান মাস সবচেয়ে উত্তম সুযোগ নিজের পড়া টা গুছিয়ে নেওয়ার,জমানো পড়া শেষ করার।
যদি কোন প্রশ্ন থাকে করতে পার আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো। পোস্ট টা একটু বড় হওয়াতে ক্ষমাপ্রার্থী।
ফাইরুজ তাবাসসুম লাবণ্য
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ,ঢাকা

অভিনন্দন
তানজির
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
অর্ণব
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
তাজকিয়া সকাল
বরিশাল মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
সাদ
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ

যারা সেকেন্ড টাইম দিতে চাও ,তাদের জন্য অনুপ্রেরণা
সায়কা আর শিমু
১.সায়কা -সিলেট মেডিকেল কলেজ (এক্স চট্টগ্রাম কলেজ)
২.শিমু -সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ(এক্স চট্টগ্রাম কলেজ)

অভিনন্দন
সামিহা
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
সুমাইয়া
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
সিমা
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
সজীব
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
জয়নুর
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
ইরাম
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
অপূর্ব
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
মারিফ
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
ইমতিয়াজ
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
আসিফ
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ।

অভিনন্দন
তাহমিদ
কিশোরগন্জ মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
নিলান্ত
ঢাকা মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
রাহাত
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
মিফতাহ
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ

অভিনন্দন
রিয়াজুল
বগুড়া মেডিকেল কলেজ