Asad Ambition Care

জেএসসি থেকে ২৫ এবং এসএসসি থেকে ৭৫ নম্বরের সমন্বয়ে তৈরি হবে এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল।
বিস্তারিত ১ম কমেন্টে...

🔥 ব্রেকিং নিউজ 📌
আগামী ৬ থেকে ৯ অক্টোবরের মধ্যে এইচএসসি ফল প্রকাশ করা হতে পারে ~ আন্ত:শিক্ষা বোর্ড
সোর্স : RTV

আসসালামু আলাইকুম

Hsc25/26 এর জন্য ৬০,০০০৳(ষাট হাজার) টাকা নগদ অর্থ পুরষ্কার😮😮😮। পুরস্কার টি কীভাবে পাবেন দেখে নিন,

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় চট্টগ্রাম শহরের
HSC/Alim25&26 এর শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আমাদের এই আয়োজন টি মূলত সেসব শিক্ষার্থীদের জন্য যারা অধিক ফি দিয়ে অভিজ্ঞ শিক্ষকদের কাছে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে না, তাদের কথা চিন্তা করেই সবার জন্য আমাদের এই কোর্স ও পুরষ্কারের আয়োজন -
⛔ এই পুরষ্কার টি দেওয়া হবে যেভাবে-
➡️প্রথম পুরষ্কার নগদ ২০ হাজার টাকা।
➡️দ্বিতীয় পুরষ্কার নগদ ১৫ হাজার টাকা।
➡️তৃতীয় পুরষ্কার নগদ ১০ হাজার টাকা।
➡️চতুর্থ পুরষ্কার শান্তনা পুরষ্কার পাবে ২০ জন তাও নগদ অর্থ।
⛔ পুরষ্কার টি পেতে যা করতে হবে-
তোমাদের জন্য আমরা আয়োজন করেছি একদম কম ফি'তে 4 টি গুরুত্বপূর্ণ সাব্জেক্ট এর কোর্স-
1. English
2.Bangla
3.ICT
4.Economics
আর এই 4টি সাব্জেক্ট শেষ হবে আমাদের কোর্সের ৬০% ডিস্কাউন্টে মাত্র ৪,৫০০৳ টাকায়। এটাও বলতে গেলে একটা পুরষ্কার। এই কোর্স টি আপনি নিজে করবেন সাথে আপনার ফ্রেন্ড দের রেফার করে ভর্তি করাবেন, সর্বোচ্চ যার রেফারে ভর্তি হবে সেই পাবে ১ম পুরষ্কার টি এভাবে ক্রমান্বয়ে ২য়,৩য় ও ৪র্থ পুরস্কার দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। আর সাথে বলে রাখি আমাদের আসন মাত্র ১০০ জনের এর বেশি ভর্তি নিব না, ১০০ জন হয়ে গেলেই পরের দিন নগদ পুরস্কার ঘোষণা করা হবে।
⚠️বলা বাহুল্য, কেউ অন্তত একজন ফ্রেন্ড ভর্তি করালে সেও শান্তনা পুরষ্কার পাবে আশা করি
⛔তো আর দেরি কেন পুরস্কার গুলা পাওয়ার জন্য দ্রুত ভর্তি হয়ে সাথে আপনার আশেপাশের ফ্রেন্ড'স দের ভর্তি করিয়ে পুরস্কার জিতে নিন।
⛔এখন কথা হচ্ছে, যাচাই বাছাই না করেই ভর্তি হবেন? না, আপনি প্রতি সাব্জেক্ট এর উপর 2 টি করে ক্লাস করে ভালো লাগলে তবেই ভর্তি হবেন। ভর্তি হলেই থাকছে উপরে উল্লিখিত পুরষ্কার। তবে আমাদের আসন সীমিত হওয়ার কারণে আমরা মাত্র ১০০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণের সুযোগ দিব, এদের মধ্যেই পুরস্কার বিতরণ হবে, তাই যাচাই ক্লাস করার জন্য ৫০০৳ দিয়ে আপনার সিট কনফার্ম করতে হবে, ক্লাস করে ভালো লাগলে বাকি ফি দিয়ে ভর্তি সম্পূর্ণ করবেন, আর ভালো না লাগলে যে ৫০০৳ দিয়ে সিট কনফার্ম করবেন সেটা ফেরত নিয়ে যেতে পারবেন, প্রথমে বলে রাখি কি কি পাচ্ছেন আমাদের এই কোর্সে-
➡️ সপ্তাহে 4 দিন ক্লাস।
➡️ ডেইলি 2 টি সাব্জেক্ট এর উপর ক্লাস।
➡️ অধ্যায় ভিত্তিক এক্সাম।
➡️ কোর্সের সময়কাল কমপক্ষে ৪ মাস, এর পরে সিলেবাস শেষ না হলে যতদিন লাগে ক্লাস চলবে।
➡️ আমাদের দিকনির্দেশনা মেনে রেগুলার ক্লাস করেও যদি ৮০+ মার্ক'স না আসে এই 4 টি সাব্জেক্ট এ তাহলে ফি ফেরত দিতে বাধ্য।
😮😮😮😮ভাবা যায়!! এত কম ফি'তে 4 টি সাব্জেক্ট এর কোর্স, সাথে আবার পুরস্কার জেতার সুযোগ।
👉এই সুযোগ মিস করতে না চাইলে দ্রুত আপনার ভর্তি কনফার্ম করে নিন।
👉 সিট কনফার্মের লাস্ট ডেইট আগামী ১০ ই সেপ্টেম্বর।
👉ক্লাস শুরু ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে ইনশাআল্লাহ।
⛔ভর্তি হতে চাইলে সরাসরি আমাদের কোচিং-এ এসে ভর্তি কনফার্ম করে যেতে পারেন।
⛔যোগাযোগ
মোবাইল: 01888521518

🌐লোকেশন : চকভিউ সুপার মার্কেট ৫ম তলা,চকবাজার, চট্টগ্রাম।

⛔দেখা হবে বিজয়ে ইনশাআল্লাহ।

আপনি তো মুসলিম ঘরের সন্তান সকাল টা কি ফজরের সালাত দিয়ে শুরু হয়? হলে আলহামদুলিল্লাহ না হলে ইনশাআল্লাহ বলুন।

যারা Hsc/Alim25&26 অর্থাৎ ইন্টার 1st&2nd ইয়ারে আছেন তাদের জন্য offline এ Asad Ambition Care ৫০,০০০৳ নগদ অর্থ পুরষ্কারের আয়োজন করেছে, অংশগ্রহণ করবে মাত্র ১০০ জন শিক্ষার্থী, অংশগ্রহণ করতে চাইলে ইনবক্স করুন।

কোন জিনিস টা নজর কাঁড়লো আপনার?

আমাদের দেশেও মনে হয় এমন একটা দরকার😎😎

ব্রেকিং নিউজ
৫৬০টি মডেল মসজিদ তৈরির জন্য ৮ হাজার কোটি অনুদান দিয়েছিল সৌদি আরব

আসসালামু আলাইকুম
প্রিয় ভার্সিটি এডমিশন প্রার্থী শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা যারা অর্থাভাবে বড এমাউন্টের টাকা দিয়ে কোচিং করতে সাথে আবার এক্সট্রা প্রাইভেট পডতে পারতেছ না, তোমরা কি হেরে যাবে? না আমরা থাকতে ইনশাআল্লাহ তোমাদের হার মানতে দিব না, তোমরা যারা মানবিক ও বিভাগ পরিবর্তনে এক্সাম দিবে তাদের জন্য বিশাল একটি সুখবর, 😮😮😮

⚠️⚠️⚠️ পাবলিক ভার্সিটিতে সিট পেতে সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন, সেটা হচ্ছে সঠিক গাইড লাইন+ টপিক সিলেক্ট করে কৌশল অবলম্বন করে পড়া। আর সেটা নিশ্চিত করতেই আমরা আছি তোমাদের সাথে, ইনশাআল্লাহ ভালো কিছু হবেই।

➡️চট্টগ্রামের শিক্ষার্থীদের জন্য মূলত আমাদের অফলাইন প্রোগ্রাম।
➡️আমাদের প্রোগ্রামের প্রধান সুবিধা হচ্ছে-
💠দামে কম মানে ভালো।
💠এবং আমাদের প্রোগ্রামে জয়েন হয়ে ও যদি ভার্সিটিতে সিট না পাও ইমিডিয়েট আমরা ফি ফেরত দিতে বদ্ধপরিকর, ইনশাআল্লাহ।
🔻কি কি পাচ্ছি এই প্রোগ্রামে-
🔶 বাংলা লেকচার 35 টি
🔶ইংরেজি লেকচার 40 টি
🔶জিকে লেকচার 35 টি
🔶IQ+ICT লেকচার 15 টি

➡️আমরা সর্বমোট লেকচার দিব 125 টি।
➡️এবং এক্সাম নিব 125 টি।
➡️ সপ্তাহে 7 দিন ই লেকচার + এক্সাম।
➡️ক্লাস শুরু আগামী ১০শে সেপ্টেম্বর থেকে।
➡️ক্লাস হবে সকাল ৭:৩০ থেকে ১০:৩০ পর্যন্ত।

⚠️⛔⚠️আর এই সব কিছু পেয়ে যাচ্ছ মাত্র ৫,০০০৳ ফি'তে😮😮😮।

ভর্তির জন্য যোগাযোগ : 01888521518

আমাদের ঠিকানা: চকভিউ সুপার মার্কেট ৫ম তলা, চকবাজার, চট্টগ্রাম।

⚠️আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, আমাদের প্রোগ্রাম যেহেতু বিশেষতঃ অর্থাভাবে পিছিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য সেহেতু উপযুক্ত কারণ পেলে তাদের জন্য আরো ছাড় থাকবে অথবা কিস্তি আকারে ফি পরিশোধ করা যাবে,
তাই আর দেরি না করে পাবলিক ভার্সিটিতে তোমার একটি সিট কনফার্ম করে নিতে এখনই জয়েন হয়ে যাও আমাদের সাথে। দেখা হবে বিজয়ে ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ হাফেজ।

এটাই তো চেয়েছি❤️

পরিবর্তন ❤️

পরিস্থিতির স্বাভাবিক হলে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন থেকে।
এক লক্ষ পরিবারকে ২৫ কেজি করে চাউল।
কৃষি ও ব্যবসা খাতে ৩০ কোটি টাকা
গৃহ নির্মাণে ৩০ কোটি টাকা
শিক্ষায় ২০ কোটি টাকা
পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে হুজুর।

আলহামদুলিল্লাহ 🖤

রিসেন্টলি বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কথা চলছে, তার মধ্যে একটি হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষকদের পদত্যাগ।
আচ্ছা আমার কথা হচ্ছে কি জানেন, যেটা আমি অনেক ক্ষেত্রে উপলব্ধি করেছি সেটা হচ্ছে কোনো শিক্ষক যদি নীতি নৈতিকতা সম্পন্ন,চরিত্রবান ও দুর্নীতি মুক্ত হোন তাহলে এরকম শিক্ষকের প্রতি কখনোই একটা শিক্ষার্থী খারাপ ব্যবহার করতে পারেনা,কিন্ত এসবের যদি ঘাটতি থাকে এমন শিক্ষক তবে লাঞ্চিত হবেই,আর যে শিক্ষার্থীদের এতদিন ধরে পড়ালেন তারাই যদি আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করে তাহলে আপনি তাদের শিক্ষা দিলেন কি, আপনি যদি সুশিক্ষা দিতেন তাহলে আমার তো মনে হয় না একজন সুশিক্ষা পাওয়া শিক্ষার্থী কখনো তার শিক্ষকের সাথে বেয়াদবি করতে পারে, এই পর্যন্ত অনেক ঘটনা শুনলাম বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অনেক শিক্ষকরা আছেন যাদের নীতি নৈতিকতা,চরিত্রও সততা পশুর চেয়ে খারাপ, তো এমন শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষার্থী রা কি শিক্ষা টা পাবে, এমন শিক্ষকের শিক্ষার্থী রা আপনার সাথে বেয়াদবি করবেনা তো অন্য কেউ করবে? তো কথা হচ্ছে আপনি যা শিক্ষা দিবেন তার প্রতিদান ও আপনি পেয়ে যাবেন,
আমি তো মাদ্রাসায় ও পড়লাম কলেজে ও পডলাম এখন ভার্সিটিতে পড়ি, কই আমি তো এখনো আমার কোনো শিক্ষরের সাথে মাথা উঁচু করে কথা বলার সাহস ও পাইনি, কারণ আমার পরিবার ও শিক্ষকগণ আমাকে সেরকম শিক্ষা দেইনি।

ভুল হলে ক্ষমা করবেন, ধন্যবাদ।

Md Jahedul Islam Asad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারের ইমামতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে

মাগরিবের নামাজ আদায় করলো শিক্ষার্থীরা

ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি গেইট খুলে দিয়েছে ভারত। এতে একদিনে বাংলাদেশে ঢুকবে ১১ লাখ কিউসেক পানি!

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

কাপ্তাই লেকের পানির স্তর বিপদসীমার কাছে, পানি ছাড়া হলেও এ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই

লেকে পানি ধারণক্ষমতা ১০৯ ফুট (মীনস সী লেবেল). ১০৮ ফুটকে বিপদসীমা ধরা হয়। আজ শনিবার (২৪ আগস্ট) সকাল ৯টায় লেকের পানির স্তর ১০৭ ফুট-এর সামান্য বেশি। অর্থাত লেকে পানির স্তর বিপদসীমার কাছে। ১০৮ ফুট লেবেলে পানি পৌঁছে গেলে বাঁধ কর্তৃপক্ষ পানি ছাড়ার বিষয়ে মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তবে বাঁধের স্প্রীল ওয়ে খুলে দিয়ে পানি ছাড়া হলেও এ নিয়ে আতংকিত হবার মতো কিছু নেই।

এক পলকে জেনে নি- পানি ছাড়লে কি হবে?
যদি লেকের পানির স্তর ১০৮ ফুট ছুঁয়ে ফেলে তখন বাঁধের স্প্রীলওয়ের ১৬টি গেইটের প্রতিটি ২ফুট, ৪ ফুট অথবা ৬ফুট পর্যন্ত খুলে দেওয়া হতে পারে। কখনো কখনো পানির চাপ বুঝে ১০ফুট পর্যন্ত খুলে দিয়ে থাকে। এতে লেক থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৮০ হাজার কিউসেক থেকে শুরু করে দুই লাখ কিউসেক পর্যন্ত পানি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ে। (৫লাখ কিউসেক পর্যন্ত পানি ছাড়ার ক্ষমতা রয়েছে)। এতে কর্ণফুলী নদীর পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। নদীতে তীব্র স্রোত সৃষ্টি হয়। চন্দ্রঘোনা ফেরী চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, কাপ্তাই লেকের নিম্নাঞ্চল রাঙ্গুনিয়া, রাউজান,. বোয়ালখালী অঞ্চলে নদী ভাঙন সৃষ্টি হতে পারে, পাশাপাশি নদী তীরবর্তী ফসলী জমি, রাস্তাঘাট প্লাবিত হতে পারে। তবে কাপ্তাই লেকের ছেড়ে দেওয়া পানিতে খুব ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি করে না। গ্রাম বাড়িঘর ডুবে যায় না। প্রায় বছরই লেকের পানি ছাড়া হয়। কখনোই এই পানিতে বড় কোন বন্যার সৃষ্টি করেনি। সুতারাং আতঙ্কের কোন কারণ নেই।

এমন টা আমার সোনার বাংলাতেও হোক।

বাঁধের সামনে বাঁধ নির্মাণ কি উপর্যুক্ত সমাধান?
ভৌগলিকভাবে বাংলাদেশ সমুদ্র তীরে অবস্থিত এবং ভাটির দেশ। সুতরাং প্বার্শবর্তী অঞ্চল গুলোতে উৎপন্ন অধিকাংশ নদী উক্ত অঞ্চলে প্রবেশ করবে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠে পতিত হবে। সমগ্র ঘটনাকে একটা ঢালুতল হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে যেখানে পানি গড়িয়ে পরছে। বাংলাদেশ মূলত অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই ঢালু পথ হিসেবে ভূমিকা পালন করে।

মূলত এই কারনেই ইন্ডিয়ার বাঁধের সামনে আরেকটি বাঁধ নির্মান উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নয়। কেননা ভাটি অঞ্চলের হওয়ায় ইন্ডিয়ার বাধ খুলে দিলে আমাদের বাঁধ তা প্রতিরোধ করতে পারবে কিন্তু সে পানি বিপরীতে তাদের অঞ্চলে পাঠানো যাবে না। অর্থাৎ পালটা বাঁধ নির্মানের মাধ্যমে ভারতকে থ্রেটে রাখা যাবে না।

আর একটি বাঁধ মানে বিস্তীর্ণ পরিমান অঞ্চলকে স্রেফ ধ্বংস করে দেওয়া। বাঁধ নির্মাণ মানে প্রকৃতির গতিপথ বাধাগ্রস্থ করা। আর এই বাধা দূর করতে পানি ছড়িয়ে যাবে বাঁধের আশেপাশের অঞ্চলে। ফলাফল বন্যা এবং প্রক্রিয়া চলমান থাকলে হ্রদ কিংবা হাওর। বাংলাদেশের কাপ্তাই বাঁধের ক্ষেত্রেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। পানি প্রবাহে বাধা প্রদানের কারনে তৈরি হয়েছে বিস্তীর্ণ এক জলাভূমি।

বাঁধের সামনে বাঁধ তৈরি হলেও তা তৈরি হবে আমাদের মাটিতে। কাজেই পানি ছড়িয়ে পরার কারনে পরিবেশ বিপর্যস্ত হলে তা আমাদের মাটিতেই হবে। আর ভাটির দেশ হওয়ায় পানিকে উলটো গতিপথে পাঠানো সম্ভব না। তাছাড়া বাংলাদেশ এত বিশাল পরিমান অঞ্চল নেই যা হ্রদ হতে দিয়ে বাধ নির্মান করা যাবে।

তাহলে সমাধান কি? সমাধান খুব সম্ভবত অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু শেষ এবং আদি সমাধান এটাই যে, ২০১৪ সালে ইউক্রেন, ক্রিমিয়া অঞ্চলে প্রবাহিত একটি নদীর উপর বাঁধ নির্মান করে। ভৌগলিকভাবে নদীটি ক্রিমিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ন পানির উৎস বিবেচিত হওয়ায় বাঁধ নির্মান করে পানি আটকে দেওয়া একপ্রকার দমন-পীড়ন নীতি ছিলো। পরবর্তীতে রাশিয়া উক্ত বাঁধ ভেঙে দেয় ।

মূলত বাঁধ ভেঙে ফেলাই এবসোলুট সমাধান। আর আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ভাটির দেশে প্রবাহিত নদীপথকে বন্ধ করা বেআইনী । কাজেই এখানে আপনাকে জবাবদিহিতার চিন্তা করতে হবে না। আর গান্ধীবাদী কিংবা বুদ্ধের শান্তির বাণী পালন করে এক গালে চড় খেয়ে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়া কোনো সমাধান নয় । বরং এটা শত্রুর কাছে নিজেকে ধ্বংস করে দেওয়ার নামান্তর। মূলত পৃথিবীতে লড়াই ছাড়া কোনো জাতী-ই টিকতে পারে না। এই কারনেই দেখা যায় এক গালে চড় খেলে আরেক গাল এগিয়ে দেওয়ায় বিশ্বাসী শান্তিবাদী জাতিগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অত্যাচারী। চীন, ভারত কিংবা ক্রুসেডারদের দিকে খেয়াল করুন, এর উপযুক্ত উদাহরণ পাবেন। একইভাবে পরপর দুইটি লম্বা সময়ের যুদ্ধের পরও আফগানীরা টিকে আছে তাদের লড়াকু মনোভাবের কারনে। বিপরীতে “বই হাতে উঠলে অস্ত্র নিচে নামতে বাধ্য” টাইপের শিশুসুলভ কথা আওড়ানো দলগুলোর ক্রেডিট প্রায় শূন্য। কারন মুক্তিযুদ্ধের সময় যোদ্ধারা বন্দুক না নিয়ে বই হাতে নিলে আজ তারা এইসব শিশুসুলভ কথাবার্তা আওড়ানোর জন্য বেঁচেও থাকতো না।

মূলত যুদ্ধ মানবজাতির জন্য এক অনিবার্য সত্য। আপনি জুলুম করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে এবং জুলুম রোধ করতে চাইলেও যুদ্ধ করতে হবে। তাহলে কি আমি সরাসরি যুদ্ধের কথা বলছি? মোটেও না। যোদ্ধা জাতিগুলো যতটা না যুদ্ধ করে তার থেকে বেশি পরিচিত থাকে তাদের মিস্টিকের জন্য। তারা একটি মিস্টিক তৈরি করে যা অন্য জাতি কে তাদের উপর আক্রমণ করার পূর্বে চিন্তিত করে তোলে। ষষ্ঠ শতাব্দীর আরব, ভাইকিংস, সেক্সন, জারের রাশিয়ান ওয়ার মেশিন, জানিসারি ইত্যাদি সকল যোদ্ধারা শত্রুর চক্রান্ত থেকে অধিকাংশ সময় মুক্ত ছিলো নিজেদের মিস্টিকের জন্য। শত্রু চক্রান্ত করার আগে ভাবতো আমরা যদি দশটা ইটও ছুড়ে মারি তাহলে তারা এর বিপরীতে আটটা ইট হলেও ছুড়বে। সুতরাং তাকে আক্রমণ করা কিংবা ক্ষেপিয়ে তোলা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়।

আপনি মূলত রাশিয়া এবং আমেরিকার ক্ষেত্রে মিস্টিকের সূত্র মিলাতে পারেন। আমেরিকা পৃথিবীর এতো দেশে আক্রমণ করলেও রাশিয়ায় আক্রমণ করেনা। এমনকি সে চীনেও আক্রমণ করেনা যদিও এগুলো তার জন্য হুমকিস্বরূপ। কারন তাদের উপর আক্রমণ করা মানে সাক্ষাত নিজের উপর বিপদ ডেকে আনা। যদিও এমন হতে পারে যে তাদের সামরিক শক্তি কম এবং তর্কের খাতিরে আমরা ধরে নিচ্ছি যে তাদের সামরিক শক্তি সত্যিই কম। কিন্তু এরপরও আক্রমণ করা মানে তাদের পক্ষ থেকে কোনো না কোনো পালটা আক্রমনের শিকার হওয়া।

বিপরীতে আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ এই মিস্টিক তৈরি করতে পারেনি। ১৯৭১ এর পর থেকে সেনাবাহিনীকে দুর্বল করার প্রচেষ্টা এবং সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ন হটিয়ে দেওয়ার চক্রান্তের পর প্রতিবেশি দেশগুলোর নিকট তারা পরিচিত হয়েছে শুট করা কিংবা টার্গেট প্রেকটিসের উপকরন হিসেবে। আর এর পরবর্তীতে বর্ডারে গুলি করে মেরে ফেললেও প্রতিবেশীর কাছে কোনোরূপ জবাবদিহিতা কিংবা পালটা আক্রমণ না করা তাদের এই বিশ্বাস তৈরি করেছে যে এদের মেরে ফেললেও সমস্যা নেই। এভাবেই আমাদের মিস্টিক তৈরি হয়নি আর যতটুকু হয়েছে ভেঙে দেওয়া হয়েছে তাও।

সত্যি বলতে ইন্ডিয়া যদি চীন, নর্থ কোরিয়া কিংবা আফগানেও বাঁধ খুলে বন্যা তৈরি করার সুযোগ পায় তাহলেও সে করবে না। কারন তার বিশ্বাস এতে সে চরম বাধা এবং পালটা আক্রমণের শিকার হবে। আমাদেরও এই মিস্টিক অর্জন করতে হবে। আমাদেরও নিজেদের এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন শত্রু আমাদের কথা কল্পনা করেই ভয় পায়। সে যেন মনে করে বাঁধ ছাড়লে বর্ডারে জওয়ানদের তাজা রাখা হবেনা, সেভেন সিস্টার্সকে শান্ত থাকতে দেওয়া হবে না, গুপ্তহামলার বাহিনীগুলোকে ভদ্রভাবে সাজিয়ে রাখা হবেনা।

এরকমটা করা গেলে মিস্টিক পূনরুদ্ধার করা সম্ভব, শত্রুর বুকে ভীতি তৈরি করা সম্ভব। তাছাড়া বাকি সব সমাধান মেকি। যুদ্ধে ভায়োলেন্স বলতে কিছু থাকেনা কিন্তু যদি থাকে তাহলে “ভায়োলেন্স ইজ দা আল্টিমেট ওয়েপন”

শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন।

Youth FoundationTalora

এটা কেমন জনপ্রিয়তা ভাই??🤭

কাপ্তাই বাঁধের পানি ছাড়া নিয়ে মানুষকে শঙ্কিত না হতে লেকের পানির বিষয়ে সর্বশেষ আপডেট-
আপডেট সময়- রাত ৯টা (২২ আগস্ট, বৃহস্পতিবার)

লেকের বর্তমান পানির উচ্চতা- ১০৪ ফুট (এম এস এল)
পানির ধারণ ক্ষমতা বা বিপদসীমা - ১০৯ ফুট।
অর্থাৎ পানি বিপদসীমার চেয়ে ৫ ফুট কম আছে।
বৃষ্টি হলে প্রতি ১০/১২ ঘন্টায় ১ ফুট পানি বৃদ্ধি পেতে পারে।

সেই হিসেবে বৃষ্টি হলেও অন্তত আগামী দুই দিন কাপ্তাই লেক থেকে পানি ছাড়ার আশঙ্কা নেই। আর বৃষ্টি না হলে এই মৌসুমে কাপ্তাই লেক থেকে কোন পানি ছাড়া হবে না।
কোন কারনে পানি ছাড়ার প্রয়োজন পড়লে কর্তৃপক্ষ অন্তত ছয় ঘন্টা আগে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তা প্রচার করবে।
সুতরাং কাপ্তাই বাঁধ খুলে লেকের পানি ছাড়া নিয়ে কাউকে আতঙ্কিত না হতে অনুরোধ জানিয়েতে কাপ্তাই বাঁধ কর্তৃপক্ষ।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার।

আমাদের প্রবাসী আছে ১ কোটি ৫৫ লক্ষ ১৩ হাজার ৪৬০ জন। সকল প্রবাসীরা ১০০০ টাকা করে দিলে 15513660×1000 = 1551,36,60,000 টাকা হবে।

এই টাকা দিয়ে এন্টি ফারাক্কা বাধ তৈরী করা যাবে। দেশে আমরা যারা আছি সবাই সাধ্যমতো সহযোগিতা করব।

আমরা তরুণ প্রজন্ম, ছাত্র জনতা মিলে সেখানে বিনা পারশ্রমিকে শ্রম দেব। শ্রম ও মেধা দিয়ে আধুনিক ফারাক্কা বাধ তৈরী করে ফেলব। আপনি কাইন্ডলি সকল উপদেষ্টাকে নিয়ে একটা উদ্যোগ গ্রহণ করুন।

দেশ আমাদের, সমস্যাও আমাদের, সমাধান করেই বাঁচতে হবে।


collected

প্রাণের পুরো বাংলাদেশটাই ভালো নেই,,,!!

এতগুলো লা শে র পর এমন একটা বন্যা!
😢

এই রাতে এই চোখের দিকে তাকানোর পর আর ঘুম আসছে না। কোনোভাবেই না।

কি একটা নিষ্ঠুর সময়ে বসবাস করছি!

এই ছবির ফটোগ্রাফারের নামটা জানিনা। কেউ জানলে একটু জানাবেন। ক্রেডিট দিবো। 🥺