Empathy Barik Therapy Centre

একটা ভালো দিনের অপেক্ষায় অনেকগুলো খারাপ দিনের সঙ্গে লড়াই করতে হয় !

আঁধারে জ্বালাতে আলো
আপনাকে রাখিও ভালো।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা সবাইকে।🌹

যোগ ব্যায়াম কি?

যোগ ব্যায়াম মূলত একটি অত্যন্ত সূক্ষ্ম বিজ্ঞান এর উপর ভিত্তি করে একটি আধ্যাত্মিক শৃঙ্খলা, যা মন এবং শরীরের মধ্যে সামঞ্জস্য আনতে ফোকাস করে।

এটি একটি শিল্প এবং সুস্থ জীবনযাপনের বিজ্ঞান।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর কমপ্লিমেন্টারি অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটিভ হেলথের মতে, যোগ ব্যায়াম হলো শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের প্রচারের ভারতীয় দর্শনের উপর ভিত্তি করে একটি প্রাচীন অনুশীলন যা ৪ হাজার বছরে এর ও বেশি আগে শুরু হয়েছিল।



এই ব্যায়াম এর মাধ্যমে মনকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং জাগতিক যন্ত্রণা দ্বারা অস্পৃশিত একটি বিচ্ছিন্ন সাক্ষী- চেতনা কে স্বীকৃতি দেওয়া যায়। ‘যোগ’ শব্দটি সংস্কৃত মূল ‘যুজ’ থেকে এসেছে, যার অর্থ ‘যোগ দেওয়া’ বা ‘জোয়াল করা’ বা ‘একত্রিত হওয়া’।



আরও বলা যায় এই যোগ ব্যায়াম একটি প্রাচীন রূপ যা শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা বাড়াতে শক্তি, নমনীয়তা এবং শ্বাস- প্রশ্বাসের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এই ব্যায়াম এর প্রধান উপাদান গুলি হলো ভঙ্গি এবং শ্বাস নেওয়া।

যোগ ব্যায়ামকে যা বিশেষভাবে অনন্য করে তোলে তা হলো এটি শারীরিক ভঙ্গির সাথে ধ্যানের মননশীল সুবিধা গুলিকে একত্রিত করে, যা আসন নামেও পরিচিত। সুতরাং আপনি যেভাবে ভঙ্গি করে চলাফেরা করেন সেই ভাবে জীবনের চ্যালেঞ্জ গুলি পরিচালনা করার জন্য আপনি কেবল আপনার পেশী গুলিকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন না, তার সাথে আপনি আপনার নিঃশ্বাস এর শক্তি এবং আপনার মনকেও গ্রাউন্ডেড রাখতে ব্যবহার করছেন।

যোগ ব্যায়াম কি | যোগ ব্যায়াম করার পদ্ধতি ও উপকারিতা | শরীরের সুস্থতায় যোগ ব্যায়াম



যারা স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল তাদের যতবেশি সম্ভব যোগ ব্যায়াম করা উচিত। এমনকি দিনে ১৫ মিনিটের জন্য বা সপ্তাহে একবার এর জন্যও হয় সেটাও অনেক উপকারী হবে। যোগ ব্যায়াম এর উদ্দেশ্য হল মন এবং শরীর উভয়ের মধ্যে শক্তি, সচেতনতা এবং সাদৃশ্য বৃদ্ধি করা।



ইন্ট্রোডাকশন



যোগ ব্যায়াম হলো এমন একটি ব্যায়াম যা সব বয়স এর মানুষের জন্য শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করে থাকে। এটি হলো শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলন বা অনুশাসন এর একটি গোষ্ঠী যা প্রাচীন ভারতে উদ্ভূত হয়েছিল।



যদি এমন হয় যে আপনি কোনো প্রকার অসুস্থতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, অস্ত্রোপচার থেকে পুনরুদ্ধার করছেন অথবা একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগের সাথে বসবাস করছেন। তাহলে এই ব্যায়াম আপনার চিকিৎসার একটি অন্যতম অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠতে পারে এবং আপনার সম্ভাব্য নিরাময় দ্রুত করতে পারে।



আজকে আমরা আপনাদের জানাবো যোগ ব্যায়াম সম্পর্কিত নানান ধরনের প্রয়োজনীয় তথ্য সমূহ। এই আর্টিকেল টি সম্পুর্ন পড়ার মাধ্যমে আপনি এই ব্যায়াম সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও যোগ ব্যায়াম করার পদ্ধতি সমূহ, এই ব্যায়াম করলে শরীরের সুস্থতায় কি কি উপকার পাবেন সে সকল তথ্য ও জানা যাবে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক…



দ্রুত ওজন হ্রাস, শক্তি বৃদ্ধি এবং অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্যের জন্য সুস্বাদু, সহজে তৈরি করা স্মুদি।

যোগাসন আমাদের পেটের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ—যেমন পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, যকৃৎ কার্যকর করে। ফলে হজমশক্তি উন্নত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। *চাপ দূর করতে যোগাসনের বিকল্প নেই। *শরীরের রক্তসঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে যোগাসন, যার ফলে অভ্যন্তরীণ শক্তিপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়, ফলে আমরা কর্ম–উদ্যমী হয়ে উঠি।

শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিক চাপও আমাদের জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে৷ দৈনন্দিন কাজের চাপ, পড়াশোনার চাপ এবং অর্থনৈতিক চাপ বিভিন্ন কারণে প্রভাব পড়ে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ৷ শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার পাশাপাশি আমাদের মানসিক ভাবেও সুস্থ থাকার প্রয়োজন ৷ আর মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে গেলে আমাদের সাহায্য করবে যোগাসন৷ তাই প্রতিদিন সময় করে অবশ্যই যোগাসন করা প্রয়োজন ৷

আমরা অনেক সময় অন্যদেরকে নিয়ে বেশি ভাবনা চিন্তা করে ফেলি অন্যরা কি করল ,তারা কি বলল ,তারা কতটা দায়িত্ব পালন করল বা তাদের কতটা ভুল হলো এসব নিয়ে বেশি ভেবে ফেলি কিন্তু আমরা কখনোই নিজের কথাটা ভাবি না তাই সবার প্রথমে আমাদের এটাই করা উচিত যে আমরা নিজেরা কি বললাম ,আমরা অন্যের প্রতি কি রকম ব্যবহার করলাম বা কতটা দায়িত্ব পালন করলাম, আমাদের কোন কাজটা করলে আরো ভালো হবে বা কোন কাজটা আরো ভালোভাবে উপস্থাপন করলে আমরা আরো ভালোভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবো এবং আমাদের কোন প্রচেষ্টা আমাদের আর ও উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেবে এইগুলো আমরা ভাবি না। তাই আমাদের আগে এটাই করা উচিত যে অন্যের কথা বা অন্যের বিষয়ে বেশি আগ্রহ প্রদান না করে, অন্যকে নিয়ে বেশি সমালোচনা করে, নিজের বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হওয়া এবং নিজেকে কি করে আরো উন্নত করা যায় সেই বিষয়ে সচেতন হওয়া ৷

অনেক সময় আমরা নিজেদের চারপাশে একটা কমফোর্ট জোন তৈরি করে নি এবং এখান থেকে আমরা নিজেদেরকে বাইরে বের করতে চাই না ৷ আমরা ভাবি এর মধ্যে থেকেই হয়তো আমরা খুব ভালো আছি বা খুব সুরক্ষিত আছি৷ একবার আমরা চেষ্টাও করি না যে এর থেকে বাইরে বেরিয়ে নিজেদেরকে একবার অন্যভাবে দেখতে কিন্তু আমরা যদি কখনো কখনো এই পরিচিত অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসি তাহলে আমাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটবে এবং নতুন কিছু শেখার ও জানার পথ ও উন্মোচিত হবে৷ তখন আমরা নিজেদের নতুন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারব। তাই একটু ভেবে দেখতে পারেন নিজেদের পরিচিত পরিসর থেকে বেরিয়ে নতুনভাবে নিজেকে চেনার ও জানার ৷

🌻 জীবন খুবই মূল্যবান তাই এই মূল্যবান
জীবনের ছোট্ট পরিসর টাকে আপনাকে
প্রাণবন্ত করে তুলতে হবে যাতে এই সময়টা
আপনার কাছে সুখস্মৃতি হয়ে থাকে।

🌻 জীবনে চলতে গেলে আপনাকে বিভিন্ন
চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে এবং এটা
কে গ্রহন করার মানসিক দৃঢ়তা নিজের মধ্যে
গড়ে তুলুন ৷

🌻 নানা রকম সমালোচনা , নেতিবাচক মন্তব্য
আপনাকে সবসময় শুনতে হবে কিন্তু
সেগুলিতে বিচলিত হলে চলবে না কারণ
সমালোচনার মধ্যে দিয়েই আপনি নিজেকে
আরও উন্নত করতে পারবেন।

🌻 নিজের উপর আস্থা রাখুন আপনি হয়ত
জানেন না আপনার মধ্যে এমন অনেক
সম্ভাবনা আছে যা আপনাকে উন্নতির
শিখরে পৌঁছে দিতে পারে ৷

🌻 সকল রকম বাধা বিপত্তিকে অতিক্রম করে
জীবনের সুন্দর অনুভূতিগুলোকে উপভোগ
করুন ৷

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন
সুন্দর করে বাঁচুন।

নেতিবাচক চিন্তা (negetive
thought )আমাদের সাধারণ দৈনন্দিন
জীবনে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে ৷ এইসব
অপ্রত্যাশিত চিন্তা আমাদের জীবনে উদ্বেগ ও
বিষণ্নতার সৃষ্টি করে। এর ফলে মানুষ তখন খুব
লো ফিল করতে থাকে , তার কাজ করার
স্পৃহা কমে যায় এবং কোন কাজে মন
বসাতে পারে না ৷ আর তখন তাদের মধ্যে
আত্মবিশ্বাসেরও অভাব দেখা দেয়। নেতিবাচক
চিন্তা থেকে মুক্তি পেতে গেলে কতগুলি বিষয়
অবশ্যই মনে রাখতে হবে ---

👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇

👉🏻 ১. যখনই এই চিন্তা মাথায়
আসবে তখন একবার
ভেবে দেখবেন এগুলোকে
আদৌ আপনি পাত্তা
দেবেন কিনা।

👉🏻 ২. এইসব চিন্তা যখন মনে
আসবে তখন কোনো
ভালোলাগার অভ্যাস বা
কোন ভালো লাগার কোন
জিনিস বা কোন প্রিয়জন
বা বন্ধু তাদের কথা ভাবতে
থাকবেন।

👉🏻 ৩. আপনি সব সময় খুব
পজিটিভ কথা ভাববেন যে,
সব ঠিক হয়ে যাবে বা সব
কাজ হয়ে যাবে , সব কাজ
করতে পারব ৷

👉🏻 ৪. যখনই এইসব এলোমেলো
ভাবনা আপনার মনে
আসতে থাকবে তখন
আপনি জোরে একবার স্টপ(stop)
বলুন এবং ধীরে ধীরে
শ্বাস নিন এবং কিছুক্ষন
পর শ্বাস ছেড়ে দিন ৷

👉🏻 ৫. নিয়মিত ধ্যান করার অভ্যাস তৈরি করুন ৷

এই পথগুলি যদি মেনে চলেন দেখবেন আস্তে
আস্তে এইসব এলোমেলো চিন্তাগুলো অনেক
দূরে সরে যাবে ৷ আপনার মনে এই ভাবনাগুলি
আর আসবে না। এইভাবে নেতিবাচক চিন্তা
থেকে নিজেকে দূরে রাখুন আর পজিটিভ ভাবুন
এবং আপনার চারপাশের মানুষজন কেও
পজিটিভ রাখুন।

ভালো ভাবুন ,ভালো থাকুন ||

মানসিক ভাবে সুস্থ থাকাটা আমাদের
সার্বজনীন অধিকার ৷

আপনি যদি নিজেই চেষ্টা করেন তো পাঁচ
মিনিটেই আপনার মন ভালো করে তুলতে
পারেন৷তাহলে আপনাকে এই পাঁচ টি পথ
অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে ৷

১. পছন্দের মানুষের সাথে সময় কাটাতে হবে ৷

২. মন খারাপ থাকলে সুরেলা গান শুনবেন ৷

৩. ঘরের বাইরে থেকে একটু হেঁটে আসুন এবং
খোলা হাওয়ায় জোরে জোরে শ্বাস নিন
তাহলে আপনার মন খারাপ পাঁচ মিনিটেই
উধাও হয়ে যাবে ৷

৪.মন খারাপ থাকলে চোখে মুখে ঠান্ডা জলের
ঝাপটা দিন অথবা ঠান্ডা জলে স্নান করে নিন

৫. এমন কিছু দেখুন, শুনুন বা পড়ুন যাতে
আপনার মন খারাপের মধ্যেও হাসি আসে
কারণ নির্মল হাসি আমাদের মস্তিষ্কে
ডোপামিন নিঃসরণ করে যা আমাদের মন
ভালো রাখতে সাহায্য করে ৷

ভালো থাকুন ,সুস্থ থাকুন
আপনার চার পাশের মানুষজন কে ভালো রাখুন

আপনি কি জানেন আমাদের চারপাশের রঙ গুলি আমাদের আবেগ , অনুভূতি , মেজাজ এবং শারীরিক স্বাস্থের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে? রঙ মনোবিজ্ঞান খুবই আকর্ষণীয় একটা ক্ষেত্র ৷ মানুষের আচরণ ও সুস্থতার উপর বিভিন্ন রঙের প্রভাব অন্বেষণ করে এই রঙ মনোবিজ্ঞান ৷

কোয়াসিমোডো সিনড্রোম (Quasimodo syndrome)

এ রোগের আরেকটি নাম হলো বডি ডিসমরফিক ডিসঅর্ডার। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি নিজের ভেতরে কী কী দোষ আছে তা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁজে বের করে। শুধু কি তাই? নিজের শরীরে যদি কোনো খুঁত না থাকে, তাহলে মনে মনে সে কোনো খুঁত কল্পনা করে নেবে। যেমন স্বাভাবিক দাঁতের কোনো রোগী মনে করবে, আমার দাঁত মনে হয় উঁচু হয়ে গেছে। অর্থাৎ এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বাভাবিক থাকলেও নিজেকে অস্বাভাবিক মনে করে থাকে।

এই ভাবনা তার ভেতর এমনই প্রকট আকার ধারণ করে যে, এক সময় সে বাইরে যাওয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়। নিজেকে অযোগ্য মনে করে এবং একপর্যায়ে সব ধরনের সম্পর্ক থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়।

কোয়াসিমোডো সিনড্রোমের সাধারণ বৈশিষ্ট্য :-

👉🏻 এই ত্রুটিগুলি ক্যাপচার এড়াতে তারা ছবি
তুলতে অস্বীকার করে।

👉🏻 তারা তাদের চেহারা নিয়ে খুব চিন্তিত।

👉🏻 তাদের জীবনে গুরুতর সমস্যা রয়েছে কারণ
তাদের আত্মসম্মান কম ।

👉🏻 তারা যে কোনও সম্প্রদায়ের মধ্যে অদ্ভুত বোধ
করে, তারা সন্দেহ করে যে "অন্যরা তাদের
ত্রুটিগুলি লক্ষ্য করছে এবং হাসছে ৷"

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা মনোরোগ
বিশেষজ্ঞের আগে চর্মরোগ বা প্লাস্টিক সার্জারি
ক্লিনিকে যান। তাদের পক্ষে এটি মেনে নেওয়া
এবং ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করাও খুব কঠিন
কারণ তারা তাদের বড় ত্রুটিগুলির জন্য
লজ্জিত। এই ব্যাধি, যা কিছু ধরণের অবসেশন
দেখায়, এটি একটি অবসেসিভ কম্পালসিভ
ডিসঅর্ডার এবং বিষণ্নতার দিকেও যেতে
পারে।

চিকিৎসা পদ্ধতি :-

এই রোগের চিকিৎসা রোগীর মানসিক অবস্থা বিচার করে নির্ধারণ করা হয়৷ সাইকোথেরাপীর সাথে সাথে মেডিসিন ব্যবহার করা যেতে পারে ৷
বিহেভিয়ারাল থেরাপি এবং হিপনোথেরাপি এই রোগের জন্য বিশেষ ভাবে প্রযোজ্য ৷

জীবনে আত্মবিশ্বাস শব্দটির গুরুত্ব অনেক বেশী
আত্মবিশ্বাস ছাড়া কখনোই জীবনে উন্নতি করা
যায় না। দক্ষতার বিচারে একজন আরেকজনের
থেকে অনেক সময় এগিয়ে যায়। কিন্তু
আত্মবিশ্বাস না থাকলে অনেক দক্ষ মানুষও
দেখা যায় লক্ষ্য পূরণ করতে পারেন না। এমনকি
কারোর ভরসার যোগ্যও হয়ে উঠতে পারেন না।
আবার বেশি আত্মবিশ্বাসী হলেও মুশকিল , তাই
মনের জোর ও আত্মবিশ্বাসের মধ্যে সমতা
বজায় রাখলে আপনার জীবনের পথে এগিয়ে
চলা অনেক সহজ হবে ৷

** তাই আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হলে কতগুলো
সহজ পথ অবশ্যই মেনে চলার চেষ্টা করুন :--


* কথোপকথনের সময়
চোখে চোখ রেখে কথা
বলবেন এতে মনের সাহস
বাড়বে এবং উল্টো দিকের
মানুষটি বুঝবেন আপনি
নিজের ব্যাপারে কতটা
আত্মবিশ্বাসী ৷

* আত্মবিশ্বাসী হতে গেলে
সর্বাগ্রে আত্মমূল্যায়ন
প্রয়োজন ৷

* জোর করে বা গায়ে পড়ে
কথা বলা থেকে নিজেকে
বিরত রাখুন ৷

* আপনার যদি ভেতরে
ভেতরে টেনশন হয়, তখন
চিউইং গাম চিবোন এতে
অনেক সময় অতিরিক্ত
টেনশন বা অ্যাংজাইটি
কমে যায় ৷

* কমফর্ট জোন থেকে
বেরোনোর ও চ্যালেঞ্জ
নেওয়ার অভ্যাস তৈরি
করুন ৷

* নেতিবাচক চিন্তা
করবেন না ৷

* কখনোই নিখুঁত হওয়ার
চেষ্টা করবেন না কারণ
কোন মানুষই একদম
খুঁতহীন হতে পারে না৷
সকলের মধ্যেই কিছু না
কিছু সমস্যা থাকতে পারে
তাই চেষ্টা করবেন যে
নিজের সমস্যাগুলোকে
কিভাবে সমাধান করা যায়
সেদিকে নজর দেওয়া এবং
আত্মবিশ্বাসের সাথে
কঠিন পথ টাকে অতিক্রম
করা ৷ তাই নিজেকে
সবসময় নিখুঁত প্রমাণ করার
অহেতুক চেষ্টা করবেন না৷

* খেলাধুলো , ধ্যান ,
যোগাসন করার মাধ্যমে
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
করার চেষ্টা করতে পারেন ৷

আশা করি এই পথগুলি আপনার জীবনে
আত্মবিশ্বাস বাড়াতে অনেকখানি সাহায্য
করবে ৷

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
এবং আপনার চারপাশের
মানুষজন কেও ভালো রাখুন ৷৷

#মাইন্ডকিওর

জীবনে আত্মবিশ্বাস শব্দটির গুরুত্ব অনেক বেশী
আত্মবিশ্বাস ছাড়া কখনোই জীবনে উন্নতি করা
যায় না। দক্ষতার বিচারে একজন আরেকজনের
থেকে অনেক সময় এগিয়ে যায়। কিন্তু
আত্মবিশ্বাস না থাকলে অনেক দক্ষ মানুষও
দেখা যায় লক্ষ্য পূরণ করতে পারেন না। এমনকি
কারোর ভরসার যোগ্যও হয়ে উঠতে পারেন না।
আবার বেশি আত্মবিশ্বাসী হলেও মুশকিল , তাই
মনের জোর ও আত্মবিশ্বাসের মধ্যে সমতা
বজায় রাখলে আপনার জীবনের পথে এগিয়ে
চলা অনেক সহজ হবে ৷

** তাই আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হলে কতগুলো
সহজ পথ অবশ্যই মেনে চলার চেষ্টা করুন :--


* কথোপকথনের সময়
চোখে চোখ রেখে কথা
বলবেন এতে মনের সাহস
বাড়বে এবং উল্টো দিকের
মানুষটি বুঝবেন আপনি
নিজের ব্যাপারে কতটা
আত্মবিশ্বাসী ৷

* আত্মবিশ্বাসী হতে গেলে
সর্বাগ্রে আত্মমূল্যায়ন
প্রয়োজন ৷

* জোর করে বা গায়ে পড়ে
কথা বলা থেকে নিজেকে
বিরত রাখুন ৷

* আপনার যদি ভেতরে
ভেতরে টেনশন হয়, তখন
চিউইং গাম চিবোন এতে
অনেক সময় অতিরিক্ত
টেনশন বা অ্যাংজাইটি
কমে যায় ৷

* কমফর্ট জোন থেকে
বেরোনোর ও চ্যালেঞ্জ
নেওয়ার অভ্যাস তৈরি
করুন ৷

* নেতিবাচক চিন্তা
করবেন না ৷

* কখনোই নিখুঁত হওয়ার
চেষ্টা করবেন না কারণ
কোন মানুষই একদম
খুঁতহীন হতে পারে না৷
সকলের মধ্যেই কিছু না
কিছু সমস্যা থাকতে পারে
তাই চেষ্টা করবেন যে
নিজের সমস্যাগুলোকে
কিভাবে সমাধান করা যায়
সেদিকে নজর দেওয়া এবং
আত্মবিশ্বাসের সাথে
কঠিন পথ টাকে অতিক্রম
করা ৷ তাই নিজেকে
সবসময় নিখুঁত প্রমাণ করার
অহেতুক চেষ্টা করবেন না৷

* খেলাধুলো , ধ্যান ,
যোগাসন করার মাধ্যমে
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
করার চেষ্টা করতে পারেন ৷

আশা করি এই পথগুলি আপনার জীবনে
আত্মবিশ্বাস বাড়াতে অনেকখানি সাহায্য
করবে ৷

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন
এবং আপনার চারপাশের
মানুষজন কেও ভালো রাখুন ৷৷