Motivational Speech
Trainer and Motivational Speaker
পকেটে ৫০০০ টাকা আপনাকে
বিলাসিতা শিখাবে
আর ৫ টাকা শিখাবে বাস্তবতা😎
আমার এক বন্ধু বিশাল শিল্পপতি। ১০ টার উপর ফ্যাক্টরি, শত কোটি টাকার উপর ব্যাংক লোন। এক মুহূর্তের জন্য শান্তি নেই। সারাদিন ব্যাস্ত দুনিয়ার পেছনে।
একদিন তাঁর অফিসে বসে গল্প করছিলাম, এমন সময় তাঁর এক কর্মচারী আসল। তার কোন কারণে কিছু টাকার দরকার। সে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল, সে অত্যন্ত অভাবি ব্যক্তি, তাঁকে সাহায্য করার জন্য।
আমার বন্ধু হেসে বলল ''যদি অভাবের কথাই বলতে হয়, এই পুরো অফিসে আমার চেয়ে অভাবি আর কেউ নেই। আমরা একটু থতমত হয়ে গেলাম। আমি বললাম 'আমাদের সবার মিলিয়ে যত সম্পদ আছে তোর একারই তার বেশি আছে।'
সে বলল তোদের একটা গল্প শুনাই। তাহলেই আমার অভাবের রহস্য বুঝবি।
এক বিশাল ব্যবসায়ি, তাঁর সবই আছে খালি শান্তি নেই। খালি হাহাকার আর টেনশান। চিন্তায় মাথার চুল একটাও বাকি নেই। সে একদিন দেখল তাঁর অফিসের পিয়ন টেবিল মুছছে আর গুনগুন করে গান গাচ্ছে।
সে পিয়নকে দেকে বলল এই যে তুমি মনে মনে গান গাও, তোমার কি অনেক সুখ, তোমার মনে কি কোন দুঃখ নেই, কোন হতাশা নেই ?
পিয়ন বলে না, হতাশা কেন থাকবে স্যার, আপনি যা বেতন দেন তাদিয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমার ভালই চলে যায়। আল্লাহর রহমতে কোন অভাব নেই।
ব্যবসাইতো আরো টেনশানে পড়ে গেলেন। ওনার ম্যানেজারকে ডেকে বললেন, আমার সব আছে কিন্তু শান্তি নেই, আর ওই লোককে আমি সামান্য কয়টা বেতন দেই, সে আছে মহা সুখে, এর রহ্স্যটা কি?
ম্যানেজার বলল , রহস্য বললে বুঝবেননা। সত্যই যদি বুঝতে চান তাহলে, ওই পিয়নকে প্রমোশান দিয়ে একটা বড় পোস্টে দিন। আর তাঁকে ১০লক্ষ টাকা দিয়ে দিন। এরপর দেখুন।
ব্যবসায়ি তাই করল। এতোগুলো টাকা,আর এতবড় চাকরি, পেয়ে পিয়ন আনন্দে আত্মহারা। বাসায়ও সবাই খুশি। যেহেতু এখন অফিসার হয়ে গেছে, এখনতো আর টিনের ঘরে থাকা যায়না। কলিগরা কি মনে করবে।
প্রথমেই বাসা পরিবর্তন করে আরেকটু অভিজাত এলাকায় এপার্টমেন্টে উঠলো। দেখল, বিল্ডিং এর সবাই সন্তানকে বড় সকুলে পাঠায়, তাই বাচ্চার স্কুলওচেঞ্জ করতে হল। কিছুদিন পড় বউ ঘ্যনঘ্যন শুরু করলো সবার বাসায় কত দামি আসবাব, ফ্রিজ, টিভি, আর আমাদের বাসায় কিচ্ছু নেই। ওগুলোও কিনতে হোল। এরপর শুরু হোল বাচ্চার প্রাইভেট টিউশান, নানা রকম দাবি দাবা। আগে ঈদে একজোড়া জুতা পেয়েই সবাই কত খুশি হত, আর এখন প্রতি মাসে একজোড়া দিলেও তৃপ্তি নেই।
যেহেতু সে এখন বড় চাকরি করে , পরিবারের সবার তাঁর কাছে প্রত্যশাও অনেক। সাধ্যমত চেষ্টাকরে, তাও সবার চাহিদা মেটাতে পারেনা। আত্মীয় স্বজন বন্ধু গন তাঁকে অহংকারি ভেবে দুরে সরে গেলো।
এদিকে অফিসের সবাই ফলটা/ প্লট এ বুকিং দিচ্ছে। বৌ সারাদিন বাসায় খোটা দেয় , তোমাকে দিয়ে কিছুই হবেনা। ছেলে মেয়র ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সে চাকরির ফাকে একটা দুইটা টিউশানি করা শুরু করলো। তাতেও কিছু হয়না। নানাবিধ টেনশান আর দুশ্চিন্তায় তারো মাথার চুল আসতে আসতে কমতে লাগলো।
ব্যবসায়ি লক্ষ করলেন ব্যপারটা। উনি বললেন কি ব্যপার , তোমাকে এতো বড় প্রমোশান দিলাম, এতো টাকাদিলাম, আর এখন দেখি তুমি আগের মত আর প্রাণবন্ত নেই। ঘটনা কি?
সে বলল স্যার , কিছু দুনিয়াবি সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর সাথে যে এতো চাহিদা আর অভাব আসবে তাতো আর বুঝিনি। আগে আমার কিছুই ছিলনা, অভাবও ছিলনা। আর এখন যে দিকেই তাকাই , খালি নাই আর নাই। আগে আমার অভাব পড়লেও সেটা ছিল এক দুই হাজারের ব্যপার। কোন ভাবে মেটান যেত। আর এখন আমার অভাব লক্ষ কোটি টাকার। এটা মেটাবো সে চিন্তায় আমার এখন আর রাতে ঘুম আসেনা স্যার।
ব্যবসায়ি বলল, এতদিনে বুঝলাম, আমার মুল অসুখ। এক টাকার সম্পদের সাথে ২ টাকার অভাব আসে। যতই দুনিয়ার পিছনে ছুটি কবরের মাটি ছাড়া এই অভাব আর অন্য কিছু দিয়েই পূর্ণ হবে না।
গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না। কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস! অথচ ৮/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই। কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হতো। সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।
বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ, পাঞ্জেরী, পপি গাইড, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।
মাত্র ৮/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর ছাত্র-ছাত্রীদের বাজারে তো দূরের কথা ঘরের বাইরে দেখলেই সবাই অবাক হতো, শাসন করতো। আর এখন বাড়ী গেলে দেখি অনেক রাত পর্যন্ত ছেলেরা বাজারে আড্ডা দিচ্ছে, কেউ কিছু বলছে না। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই। গ্রুপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস, পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক, চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি, গ্রুপিং করা, শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষকের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।
এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে।
বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে
হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে।
এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে।
এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।
আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি;
তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি।
ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই।
একটা মেয়েকে যখন বিয়ের আগে ছিপছিপে দেহ আর মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বক দেখে বিয়ে করেছিলেন; তখন তাকে ঘীরে কতশত স্বপ্ন আপনার। তাকে দেখে মনে হয়েছিলো এই মেয়ে তো রাজকন্যা। সেই রাজকন্যাকে পেলে আপনি যেনো গোটা রাজত্বই যেন জয় করে নেবেন।
অথচ বিয়ের ৫-৬ বছর পর, আপনি আপনার স্ত্রীর দিকে তাকালেন। কি দেখতে পাবেন? ছিমছিমে দেহের জায়গায় চর্বিযুক্ত একটা আনফিট দেহ, মসৃণ উজ্জ্বল ত্বকের জায়গায় খসখসে আর বয়সের ছাপ পড়ে যাওয়া একটা মুখ, চঞ্চলতায় প্রাণবন্ত মানুষটার জায়গায় চিন্তাগ্রস্থ আর ব্যতিব্যস্ত এক নারী।
অধিকাংশ পুরুষের তখন আর নিজের স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ কাজ করে না। তাকে তখন আর রাজকন্যা বা রাণী বলে মনে হয় না, তখন তাকে কথায় কথায় "দুই বাচ্চার মা" বলে সম্মোধন করতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এই যে পরিবর্তন, একটি পুরুষের মনে বিরূপ প্রভাব পড়া এটার কারণ কখনো ব্যাখ্যা করা হয়েছে?
কখনো পুরুষ এই কারণটা খুঁজে দেখেছে? কিংবা অনুসন্ধান করেছে এই পরিবর্তনের পেছনে দায়ী কে বা কারা? একটা মেয়ে ২০/২২ কিংবা ২৫/২৬ বছর বয়স পর্যন্ত বাবা, মায়ের কাছে থাকার পর, যাকে দেখে আপনার রাজকন্যার মতো মনে হয়েছিল, চোখ ধাঁধিয়ে গিয়েছিল। মাত্র ৫-৬ বছরের সংসার করে সেই মেয়েটা কেন আপনার চোখে " বাচ্চার মা " হিসেবে ছোট হবে?
কেন সে আপনার কাছে বাবার রাজকন্যা থেকে আপনার সংসারের রানী হতে পারল না?সমস্যাটা তাহলে কি আপনার কিংবা আপনাদের। যে মেয়েকে তার বাবা-মা , ভাই-বোন 'রাজকন্যা' হিসেবে আপনার হাতে তুলে দিয়েছিল, সেই মেয়েকে আপনি এই পরিস্থিতিতে এনে দাঁড় করিয়েছেন।
আপনি পারেন নি হয়তো তার যত্ন নিতে, আপনি হয়তো কখনো খোঁজ নেন নি। বাসন মাজতে গিয়ে তার হাতটা আস্তে আস্তে খসখসে হয়ে গেছে। কখনো সে হাতে সামান্য মেরিল লাগিয়ে দিয়েছিলেন? আপনার সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য নয় মাস পেটে ধারণ করে সেই ছিমছিমে দেহটা চর্বিযুক্ত হয়ে গেল, তাকে নিয়ে কখনও হাঁটতে বের হয়েছিলেন?
আপনি ঘুমিয়েছেন, আপনার সেই রাজকন্যা আপনার পরিবার এবং সন্তানের দেখাশোনার জন্য ঠিকমতো ঘুমাতে পারে নি। কখনো সেই মসৃণ ত্বকের যত্ন নেয়া হয়ে ওঠে নি। ঘুমানোর সময় একটু সময় নিয়ে তাকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন? তার উসকো খুসকো চুলে জট লেগে যেত, সে জট খোলার সময় সে পায় নি আপনার পরিবার আর সন্তানের পেছনে সময় ব্যয় করে। আপনি পাশে বসে আঁচড়ে দিতেন কখনো?
এরপরেও পুরুষের মনে আসে তার স্ত্রী আগের মত আকর্ষনীয় নেই। তার খানিকটা বিরক্তি লাগে। কখনো হয়তো কোনো ষোড়শী মেয়েকে দেখে আফসোসও জেগে ওঠে! অতঃপর কেউ কেউ অন্য কারো দিকে ঝুঁকে পড়ে!আপনার জন্য যে নারী তার সমস্ত সৌন্দর্য কোরবানি করে দিয়েছে, আপনি যে নারীকে বাবা মায়ের আদরের কোল থেকে নিয়ে এসে অযত্নে অবহেলায় এই অবস্থায় এনে দাঁড় করিয়েছেন।
সেই নারী কিংবা তার বাবা-মা যদি আপনার দিকে আঙ্গুল তুলে কি জবাব দিবেন? কতজন নারীকে দেখেছেন তার স্বামীর বয়স্ক চেহারার দিকে তাকিয়ে অভক্তি দেখিয়েছে? ২৬ বছরের সুপুরুষ লোক যাকে বিয়ে করেছিল কোনো নারী। সারাদিন বাইরে রোদে কাজ করার পর সেই তেলতেলে চেহারা, ঘন কালো চুল-দাড়ি, সুঠাম দেহ আর পেশীবহুল শরীর কি থাকে? থাকে না।
পুরুষের চেহারাতেও বয়সের ছাপ পড়ে, চুলে পাক ধরে, সারাদিন কাজের পর তার গায়েও ঘামের দুর্গন্ধ আসে। একজন স্ত্রী, সে বোন আর মায়ের মমতার জায়গাটাও তার স্বামীকে দেয়। বয়সের ছাপ পড়ে কাঁচা-পাকা চুলের লোকটার দিকে তাকিয়েও, তার কখনও অভক্তি আসে না। বড্ড ভালোবাসা আসে তার প্রতি, ভালো খাবারগুলো না খেয়ে তার জন্য রেখে দেয়।
বাসায় আসলে তার পিছন পিছন লেগে থাকে কখন তার কি লাগে। ছেলে মেয়েকে শা'সন করে বলে তোদের বাবা তোদের জন্য কত কষ্ট করে, শরীরটা কেমন পড়ে গেছে। মানুষটাকে যন্ত্রণা দিস না তো। ঘুমন্ত বয়স্ক মানুষটির যেন ঘুম না ভাঙ্গে, তাই পা টিপে টিপে কাজ করে যায়। বাচ্চাদের চুপ করিয়ে রাখে। স্বামীর মলিন, ভগ্ন চেহারা দেখে স্ত্রীর চোখে ভালোবাসার জন্ম নেয়। অকৃত্রিম ভালোবাসা...
একটা নারী বোঝে ভগ্নচূর্ণ এই পুরুষ, সে তো তার জন্যই ভে'ঙ্গেছে! তার জন্যই লড়াই করে শরীরের সুখ বিসর্জন দিয়েছে। সে নারী ভালোবাসে, আরও ভালোভাবে, আরও মমতায়। পুরুষ কবে বুঝবে নারীর ভগ্নদশাও তারই জন্য, তারই জন্যে উৎসর্গ! তারা কেন পারে না, সেই ভগ্নচূর্ণ মানুষটাকে একইভাবে ভালোবাসতে?
যেদিন তারা বুঝবে স্ত্রী বোঝা নয় বরং আমানত, হয়তো সেদিন তাদেরও একই অনুভূতি হবে। হয়তো সেদিন একই ভাবে দু'জন মানুষ দু'জনের প্রতি কৃতজ্ঞতায় বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিবে অনায়াসে।
কপি পোস্ট স্বপ্নের ফেরিওয়ালা
Just Go
#ভাগ্য_নিয়ে_একটি_সুন্দর_জাপানি_গল্প
☑️ জাপানের তাকামায়া গ্রামে একজন জ্ঞানী ও বৃদ্ধ কৃষক বাস করতেন। কৃষক লোকটির একটা সুন্দর ও শক্তিশালী ঘোড়া ছিল। কৃষি কাজে , ভারী জিনিস বহনে ও নিত্যদিনের চলা ফেরায় ঘোড়াটিকে তিনি ব্যবহার করতেন।
একদিন ঘোড়াটি হারিয়ে গেলো। তাকে আর খুঁজে পাওয়া গেলো না। কৃষকের স্ত্রীর খুব মন খারাপ। কিন্তু কৃষক লোকটির কোন অস্থিরতা নেই। তার কোন আফসোস নেই। হারিয়ে যাওয়া ঘোড়ার জন্য তার কোন দুঃচিন্তা নেই। তাকে দেখে মনে হচ্ছে কোন কিছুই যেন হারায়নি।
আসে পাশের প্রতিবেশীরা এসে বললো, "তোমার কি দুর্ভাগ্য ! একটা মাত্র ঘোড়া তাও হারিয়ে গেলো "
এই কথা শুনে কৃষক লোকটি একটু মৃদু হেসে বললো , "হতে পারে"
তার কিছুদিন পর ঘোড়াটি আবার কৃষকের বাড়ি ফিরে আসলো এবং তার সাথে আরোও তিনটি বন্য ঘোড়া।
কৃষকের বাড়িতে অনেক আনন্দ। শুধু হারানো ঘোড়া ফিরে আসেনি, তার সাথে আবার আরোও তিনটা ঘোড়া।
প্রতিবেশীরা আবার দেখতে আসলো। সবাই লোকটিকে বলতে থাকলো, "তোমার কি সৌভাগ্য, হারানো ঘোড়া ফিরে পেয়েছো সেই সাথে আবার তিনটা বাড়তি ঘোড়া"
কৃষক আগের মতই হাসি মুখে বললো, "হতে পারে"
দুই দিন পর কৃষকের একমাত্র ছেলে একটা বন্য ঘোড়ায় চড়তে চেষ্টা করে। কিন্তু ঘোড়া থেকে ছিটকে পড়ে যায় এবং পড়ে গিয়ে তার পা ভেঙে ফেলে।
এই খবর শুনে প্রতিবেশীরা এসে খুবই আফসোস করলো। কৃষককে দুঃখ করে বললো, "এমন করে ছেলের পা ভেঙে গেলো, সত্যিই বড় দুর্ভাগ্য!"
কথা শুনে কৃষক লোকটি মুচকি হেসে বললো,
"হতে পারে"
পরদিনই কৃষকের বাড়িতে রাজার সৈন্যরা এসে হাজির। যুদ্ধের জন্য তারা গ্রামের যুবক ছেলেদেরকে ধরে নিয়ে যেতে এসেছে। কিন্তু কৃষকের ছেলের ভাঙা পা দেখে তাকে না নিয়েই চলে গেলো।
এইবার প্রতিবেশিরা এসে সবাই বললো, "তোমারতো দেখছি অনেক বড় সৌভাগ্য, ছেলেকে আর যুদ্ধে গিয়ে মরতে হবে না"
মৃদু হেসে কৃষকের একই উত্তর, "হতে পারে"
এই বৃদ্ধ কৃষকের কথাই সত্যি।
এই জীবনে ভালো-মন্দ সবকিছুকেই মেনে নিতে হয়।
যাহা আছে কপালে তাহা হবেই, আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন,তকদিরের প্রতি বিশ্বাস রাখুন,
দিনের আলোকে যেমন করে ভালোবেসে গ্রহণ করতে হয়, রাঁতের আঁধারকেও একইভাবে আপন করে নিতে হয়। নীরবে বিশ্রাম নিতে হয়। দুঃখ আছে বলেই জীবনের সুখ এতটা সুন্দর।
জীবনে সবকিছুই, "হতে পারে"
#সংগৃহীত #শিক্ষনীয় #গল্প #ফেসবুক #ভাইরাল
Just go please love me ❤️
“রাজা তার আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে ডেকে জিজ্ঞাস করলেন-
: আমি মৎস শিকারে যেতে চাই , আজকের আবহাওয়া কেমন থাকবে বলে জানা গেছে ?
সে বল্লো -
: আজকে অতীব সুন্দর, রৌদ্রোজ্জ্বল এবং চমৎকার আবহাওয়া থাকবে জাহাপনা ! আপনি নিঃশংক চিত্তে যেতে পারেন ।
রাজা বের হলেন । রাজা যখন সাগর পাড়ে গেলেন , সাগর পাড়ে এক জেলে ছাগল চড়াচ্ছিলো , সে বললো-
: মহারাজ আজকে কেন আপনি সাগরে যাচ্ছেন ? একটু পরেই তাে ঝুম বৃষ্টি হবে !
রাজা রেগে বল্লেন -
: বেটা জেলের বাচ্চা ! তুই কি জানিস আবহাওয়ার খবর ? আর আমাকে কি মূর্খ পেয়েছিস! আমি খবর জেনে তবেই এসেছি ।
রাজা সাগরে গেলেন , কিছুক্ষণ পর শুরু হলাে ঝুম বৃষ্টি ! রাজা প্রাসাদে ফিরে এসে আবহাওয়া বিভাগের প্রধানকে বরখাস্ত করলেন, তারপর ঐ জেলেকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! জেলে তো পড়লাে মহা বিপদে! সে তাে আবহাওয়ার কিছুই জানে না! রাজ দরবারে গিয়ে জেলে কেঁদে বল্লো-
: মহারাজ আমাকে যেতে দিন! আমি আসলে আবহাওয়ার কিছুই জানি না।
রাজা বল্লো -
: তাহলে ঐ দিন আমার আবহাওয়া বিভাগে চেয়েও সঠিক খবর তুই কি করে দিলি !
জেলে উত্তর দিল ,
: মহারাজ সেখানে আমার কোন কৃতিত্ব ছিল না ! সব কৃতিত্ব আমার ছাগলের ! বৃষ্টি আসার আধাঘন্টা আগে থেকে ছাগলটা ঘনঘন মুতে ! এর থেকে আমি বুঝতে পারি একটু পর বৃষ্টি হবে !
তারপর রাজা জেলেকে ছেড়ে দিয়ে তার ছাগলটাকে ধরে এনে আবহাওয়া বিভাগের প্রধান বানিয়ে দিলেন ! সেই থেকেই বড় বড় পদগুলােতে ছাগল নিয়ােগ দেওয়ার রীতি চালু হয়।”
Collected
কচ্ছপ আর খরগোশের গল্পটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা গল্পের শুধু প্রথম অংশটাই পড়েছি।
আপনি কি জানতেন যে, এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে! যা হয়তো আমরা কেউ কেউ পড়েছি বা শুনেছি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই পড়িনি।
গল্পের বাকি অংশটুকু এবার জেনে নিন🥰🥰
🔰১ম অংশ:
এই অংশটা আমরা ছোটবেলায় বইয়ে পড়ছি। এখানে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তারমানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
🔰২য় অংশ:
হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল।
এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়।
আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থির ভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতা মূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
🔰৩য় অংশ:
কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমারা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল।
যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি।
কারণ দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল।
খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়‼️
🔰চতুর্থ অংশ:
এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরংএবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো।এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল।তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু জনই একসাথে জয়ী হল।
📚এখান থেকে আমরা আসলে কি শিখলাম?
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
আপনি কি এই গল্পটার পুরোটা আগে জানতেন? মজার এই গল্পটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দিতে পারেন🥰🥰
আলহামদুলিল্লাহ্❤️
প্রতিদিন সকালে নামাজ পড়ার পর, পাখিদের কলরব শুনতে ভালো লাগে!
তুমি যদি চেষ্টা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়ো তবে সেজদায় পড়ে যাও এবং বিশ্রাম নাও কিন্তু হাল ছেড়ে দিও না।
আপনি আমাকে বিচার করার আগে, নিশ্চিত করুন যে আপনি নিখুঁত।
motivational video, motivational speech,motivational,best motivational speech,best motivational video,motivational video 2023,motivational speech 2023,motivational speeches,powerful motivational speech,morning motivational video,morning motivational speech,neet motivational story,2023 motivational speech,khan sir motivational video,motivational vdeo,1 hour motivational,motivational story,motivational wings,motivational music,motivational status
মানুষের জীবনের চাওয়া পাওয়াঃ-
≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈≈
❐ উকিল চায় আপনি ঝামেলায় পড়ুন।
❐ ডাক্তার চায় আপনি অসুখে পড়ুন।
❐ পুলিশ চায় আপনি বেআইনী কাজ করেন।
❐ ইলেকট্রিশিয়ান চায় আপনার
বাড়ির ওয়্যারিং জ্বলে যাক।
❐ বাড়িওয়ালা চায় আপনি যেন
জীবনে বাড়ি করতে না পারেন।
❐ মুচি চায় আপনার নতুন জুতো ছিঁড়ে যাক।
❐ ব্যাংকার চায় আপনি টাকা লোন
নিয়ে ঋনগ্রস্থ হোন।
❐ প্রাইভেট টিউটর চায় আপনার
সন্তান পাঠ্যপুস্তকের পড়া কম বুঝুক।
🎇৩টি জিনিসের উপর ভরসা করা ঠিক নয়।
১| নদীর পাড়ের বাড়ি
২। ব্রেক ছাড়া গাড়ি
৩। ঘর ছাড়া নারী।
🎇তিনটি জিনিস একবার আসেঃ
(১) মাতা-পিতা
(২) সৌন্দর্য্য
(৩) যৌবন।
তিনটি জিনিস
🎇ফিরিয়ে আনা যায়নাঃ
(১) বন্দুকের গুলি
(২) কথা
(৩) রূহ।
🎇তিনটি জিনিস মৃত্যুর পর উপকারে আসেঃ
(১)সু-সন্তান
(২)ভাল কাজ
(৩) ইলম।
🎇তিনটি জিনিস সম্মান নষ্ট করেঃ
(১)চুরি
(২)চোগলখুরী
(৩)মিথ্যা।
🎇তিনটি জিনিস
জীবনে রাখতে নেইঃ
(১)হিংসা
(২)অভাব
(৩)সন্দেহ।
🎇তিনটি জিনিসকে সর্বদা মনে রাখা উচিতঃ
(১) উপদেশ
(২) উপকার
(৩) মৃত্যু।
🎇তিনটি জিনিস কে আয়ত্বে রাখা উচিতঃ
(১) রাগ
(২) জিহবা
(৩) মন।
🎇তিনটি জিনিস অভ্যাস করা উচিতঃ
(১) সততা
(২) ভক্তি
(৩) ভালোবাসা
🎇তিনটি জিনিস থেকে দূরে থাকা উচিতঃ
(১) মিথ্যা
(২) অহংকার
(৩) অভিশাপ।
🎇তিনটি জিনিসকে চিন্তা করে ব্যবহার করা উচিতঃ
(১) কলম
(২) কথা
(৩) কদম
নুপুরের দাম হাজার টাকা,,
কিন্তু তার স্থান পায়েই হয়,,
টিপের দাম এক টাকা হলেও ,,
তার স্থান কপালে। "যে নুনের মতো
তিতকুটে জ্ঞান দেয়, সে আসল বন্ধু"।
ইতিহাস সাক্ষী আছে, নুনে কখনো পোকা ধরেনি,,
আর মিষ্টিতে তো প্রতিদিনই পোকা ধরে, পিঁপড়ারাও ছাড়েনি।
মোমবাতি জ্বালিয়ে মৃত মানুষকে স্মরণ করা হয় ,,
আর মোমবাতি নিভিয়ে জন্মদিন পালন করা হয়।
মানুষ সোজা পথে চলতে চায় না,,
আর বাঁকা পথের প্রতি সবারই
আগ্রহ বেশী।
এজন্যই তো মদ বিক্রেতাকে কারো কাছে যেতে হয় না,,
আর দুধ বিক্রেতাকে পাড়ায় পাড়ায় যেতে হয়।
আমরা দুধ বিক্রেতাকে সর্বদা বলি, পানি মেশাননি তো?",,
আর মদে নিজেরাই পানি মিশিয়ে খাই।
আজ পর্যন্ত মানুষকে এটুকুই বুঝলাম,,,
যে -"তাকে জানোয়ার বললে ক্ষেপে যায়,,
কিন্তু সিংহ বললে খুব খুশি হয় !!
🤔মানুষ বড়ই আজব প্রানী🤔
motivational video,motivational speech,motivational,best motivational speech,best motivational video,motivational video 2023,motivational speech 2023,motivational speeches,powerful motivational speech,morning motivational video,morning motivational speech,neet motivational story,2023 motivational speech,khan sir motivational video,motivational vdeo,1 hour motivational,motivational story,motivational wings,motivational music,motivational status
স্যার একটা কথা কমু?
-কি বল?
-আইজ আমারে সাড়ে ১২টায় ছুটি দেবেন?
-কেন? কি করবা?
-বাসায় গিয়া ভাত খামু,পেটে খুব ক্ষিধা লাগছে।
-কেন সকালে খেয়ে আসোনি?
-জ্বি না।
-কেন?
-তরকারি নাই। আর লবন দিয়া ভাত খাইতে পারি না।তাই খাইতে পারি নাই।কথাটা শুনতেই বুকের মধ্যে কেমন যেন লাগলো স্যারের?
-রাতে কি খেয়েছো?
-গরম ভাতে পানি দিয়া ডাল মনে করে ভাত।
-এখন কি দিয়ে খাবে?
-'মা' কইছে ইস্কুল ছুটির পর গেলে কচু রাইন্ধা রাখব।হেইডা দিয়া মজা কইরা ভাত খামু।'মা'খুব মজা কইরা কচু রানবার পারে।
কখন যে চোখটা ঝাপসা হয়ে আসল বুঝতে পারিনি।
একদিন তোমার মায়ের হাতের রান্না করা কচু
খেয়ে আসব। নিবা তোমার বাসায়?
যাইবেন স্যার সত্য?
হ্যাঁ যাব।
যাও বাসায় গিয়ে পেট ভরে ভাত খাও।
মুখে পৃথিবী জয় করা হাসি নিয়ে বই হাতে নিয়ে তার
চলে যাওয়ার দিকে মন্ত্র মুগ্ধের মত তাকিয়ে
রইলাম।
তরকারির জন্য ভাত খেতে পারছে না। অথচ
আমাদের এই সমাজে কত মানুষ আছে যাদের
খাবারের মেনুতে কত আইটেম থাকে। যা তারা
খেয়ে শেষ করতে পারে না। উচ্ছিষ্ট অংশ চলে যায় ডাস্টবিনে।এমন অনেক বাবা মা আছেন যারা ছেলেকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ান। গাড়ি করে নিয়ে যান। ছেলের কত আবদার!!!সব পূরণ করতে ব্যস্ত। অথচ রাস্তায় পড়ে থাকা মানুষ গুলোর দিকে ফিরেও তাকান না। আর তাকাবেনই বা কেন??
তাকালেই তো ঘাড়ে এসে পড়বে। আমরা তোনিজেকে নিয়ে ব্যস্ত।হাজার টাকার বডি স্প্রে গায়ে দিয়ে ঘুরে বেড়াই।ঈদ আসলে ব্যস্ত হয়ে পড়ি শপিং নামক টাকা উড়ানোর খেলায়।কেউ পাখি,কেউ কিরণমালা!কেউ শীলা!কি বাজে নামক উদ্ভট সব পোশাক কিনতে ব্যস্ত হয়ে পড়ি।কিন্তু বুঝতে চাই না এই বাইরের পোশাক গুলোতে আমাকে কি মানাচ্ছে???
অথচ একটা গরীব লোক এসে বলছে-দুইটা টাকা দেন।তখন আমরা বলি ভাংতি টাকা নাই। মাফ কর!গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে চাইনিজে অনেকেই যায়।কত টাকা খরচ হয় হিসাব রাখে না।অথচ গরীব রিক্সাচালক যখন বলে-পাঁচটা টাকা বাড়াইয়া দেন। তখন তার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধাবোধ করে না।ঐ গরীব লোক গুলোর অপরাধ কি????
অপরাধ একটাই যে সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে গরীবের
ঘরে জন্ম দিয়েছেন।আসুন আমাদের যার যা সাম্যর্থ রয়েছে আমরা এদের পাশে দাড়াই।আমাদের বাড়তি খরচের টাকার কিছু অংশ দিয়ে ওদের জন্য কিছু করার চেষ্টা করি।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের তৌফিক দিন আমিন।
"সিজদারত অবস্থায় করা দু'আ কোনদিন বিফলে যায় না! একটু সবর করুন! দু'আ একদিন না একদিন কবুল হবেই! ইনশাআল্লাহ🤲
স্ত্রী স্বামীর সাথে বাহিরে যতই ঝগড়া করুক না কেন,
সকল স্ত্রীই তার বাবার বাড়ীর সকলের কাছে
স্বামীকে নিয়ে গর্ব করতে চায়, এটাই বাস্তব !
পৃথিবীর সবার থেকে আপনি কষ্ট পেলেও!
আল্লাহর থেকে পেয়েছেন শুধু রহমত
সুবহানাল্লাহ!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka
1216
Ground Floor, House # 302 Road # 4, Baridhara DOHS
Dhaka, 1212
Complete web solutions including domain, hosting, design, development & digital asset management.
Dhanmondi
Dhaka
HI, I am Lihan. like to make friends...love to traval and ride motorcycle also make moto vlog....
All The Funny Turn
Dhaka
This is all about fun. We are gathering all the funny moments of life....
Cricket@BD24/7
Dhaka
This page was created long ago for no reason & its still looking for its Path ? Let's give it one :)
Haragach, Rangpur. Bangladesh
Dhaka
ব্যার্থতা একটা পরিক্ষা মাত্র। শক্তি রেখে যারা চলে, তারা কখনো হারে না। আল্লাহ ভরসা❤️
Dhaka
"দুনিয়াতে আপনি আল্লাহকে খুশি করতে এসেছেন মানুষকে নয়।" ~ ড. বিলাল ফিলিপ্স হাফিজাহুল্লাহ