Md Minhajul Abadin

নারী : কে আমি?🙂
সৃষ্টিকর্তা : তুমি প্রথমে মানুষ তারপরে নারী।

নারী : আমি সংসারের বোঝা।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি সংসারের রাণী।

নারী : আমি স্বার্থপর, আমি যত নষ্টের সূচনা।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি অনূসুয়া, তুমি পুরুষের প্রেরনা।

নারী : আমি আধার,আমি তমসা।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি জ্যোতিঃ, তুমি ভরসা।

নারী : আমি মায়াবীনী, আমি কুহকিনী।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি মায়াবতী, তুমি সুহাসিনী।

নারী : আমি লাঞ্চিতা, আমি ধর্ষিতা।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি অদ্বিতীয়া, তুমি অপরাজিতা।

নারী : আমি কলঙ্কিনী, আমি অভিশাপ।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি সদ্যজাত শিশুর মতোই নিস্পাপ।

নারী : আমি অবাধ্য স্ত্রী, আমি হৃদয়হীন নিষ্ঠুর প্রেমিকা।
সৃষ্টিকর্তা : তুমি স্নেহময়ী বোন, তুমি মমতাময়ী মা।

নারী : কে আমি?
সৃষ্টিকর্তা : তুমি নারী, তুমি মহিয়সী।
"নারী"💖

"নারীদের উপহারের মধ্যে সব চেয়ে দামী উপহার হলো সম্মান, সেই উপহার দেওয়ার ক্ষমতা সব পুরুষের থাকে না"

মানুষের মত এত দ্রুত আর কোনোকিছুই এ জগতে বদলাতে পারে না।

যি‌নি আপনা‌কে ম‌নে রাখ‌তে চান না, জোর ক‌রে তার ম‌নে থাক‌তে চাওয়াই হ‌লো ছোট‌লোকি।

পুরুষ মানুষ টাকা কামাই করতে না পারলে; বন্ধুবান্ধব তো দূরের কথা, খুব প্রিয় মানুষের কাছেও এক আনার দাম নাই!

বন্ধুকের গুলি এক বার বেড়িয়ে
গেলে যেমন ফিরিয়ে আনা যায় না।
ঠিক তেমনি মুখের কথা একবার
বেড়িয়ে গেলে আর ফিরিয়ে নেওয়া যায় না।
তাই বলার আগে সাবধান হন
আপনার বলা কথা যেন কারো মনে
আঘাত না করে।

টাকা হলো এমন সুগন্ধি যুক্ত পারফিউম,
যার মাধ্যমে টিকে থাকে
ভালবাসা কিংবা বন্ধুত্ব
সকল প্রকার সম্পর্কের বন্ধন!
তবে সব সময় এই লাইন ঠিক হয় না!

দারুন জিনিস! ☺️
Just Try this👇
নীচের শব্দগুলি দেখুন। প্রাথমিকভাবে, এগুলি পড়তে আপনার অসুবিধা হবে। তবে ধীরে ধীরে আপনার মস্তিষ্ক শব্দগুলি সঠিকভাবে বুঝতে পারবে।
7H15 M3554G3 53RV35 7O
PR0V3 H0W 0UR M1ND5 C4N
D0 4M4Z1NG 7H1NG5!
1MPR3551V3 7H1NG5!
1N 7H3 B3G1NN1NG
17 WA5 H4RD BU7
N0W, 0N 7H15 LIN3
Y0UR M1ND 1S
R34D1NG 17 4U70M471C4LLY
W17H0U7 3V3N
7H1NK1NG 4B0U7 17,
B3 PROUD! 0NLY
C3R741N P30PL3 C4N
R3AD 7H15!
PL3453 5H4R3 1F
U C4N R34D 7H15
এটি মস্তিষ্ককে পরীক্ষা-নিরীক্ষার একটি খুব ভাল উদাহরণ: * আপনি যদি এটি পড়তে পারেন তবে আপনার মন এখনও তরুণ এবং পার্কিনসন রোগ নাই * অভিনন্দন !

আমি কখনো কারও প্রিয়জন হয়ে উঠতে পারিনি, আমি প্রয়োজনেই সীমাবদ্ধ ছিলাম। আমাকে কেউ কখনো তার প্রিয়জন করে ডাকে নি, আমাকে ডেকেছে তার
প্রয়োজনে।

কারও যখন নিঃসঙ্গতায় বড্ড একা লাগছিলো, তখন সে আমাকে তাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য কাছে ডেকেছে। আমি আমার শত ব্যস্ততা ভুলে তার নিঃসঙ্গতা কাটাতে চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমার যখন কারও জন্য নিজেকে নিঃসঙ্গ লাগছিলো সেই দিনগুলোতে আমাকে সঙ্গ দেওয়ার মতো তেমন কাউকেই পাইনি।

কারও যখন আমার সাথে কথা বলতে প্রচন্ড ইচ্ছে হয়েছিলো তখন সে সময় নিয়ে আমার সাথে কথা বলেছে। আমি শুনে গেছি তার সবকিছু। কিন্তু আমার যখন কারও সাথে কথা বলতে প্রচন্ড ইচ্ছে হয়েছিলো তখন আমার সাথে কথা বলার মতো তেমন কাউকেই পায়নি। যে যার মতো শত ব্যস্ততা দেখিয়েছে আমাকে।

কারও খারাপ সময়ে যে আমাকে পাশে চেয়েছে। আমি সাত পাঁচ না ভেবে চেষ্টা করেছি তার পাশে দাঁড়াতে। আমি চেষ্টা করে গেছি তাকে একটু ভরসা দিতে, যে কিছু হবে না আমি আছি তোমার পাশে। কিন্তু আমার খারাপ সময়ে আমি তেমন কাউকেই আমার পাশে পায়নি। কেউ ভরসা দিয়ে বলেনি আমি তোমার পাশে আছি।

কারও যখন প্রচন্ড মন খারাপ হয়েছে তখন সে নির্ধিদায় আমার কাছে তার সেই মন খারাপের গল্প করেছে। আমি তখন খুব মনযোগ দিয়ে তার সেই মন খারাপের গল্পগুলো শুনে গেছি। কিন্তু দিনশেষে আমার যখন মন খারাপ হয়েছে আমি তেমন কাউকেই পায়নি আমার মন খারাপের গল্পগুলো শুনার মতো। যে যার মতো আমাকে সময়ের অজুহাত দেখিয়েছি।

আমি কারও বন্ধু হতে পেরেছিলাম কিন্তু কারও প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠতে পারিনি। আমি কারও মানুষ হয়ে উঠতে পেরেছিলাম, কিন্তু কারও আপন মানুষ হয়ে উঠতে পারি নি। আমি কারও একাকিত্বের সঙ্গী হয়ে উঠলেও আমার একাকিত্বের সঙ্গী কেউই হয়ে উঠেনি। তাই প্রতিবার নিজেকে বুঝিয়েছি আমাকে সবাই তার প্রয়োজনেই পাশে ডেকেছে প্রিয়জন করে কেউ কোনদিন ডাকেনি। তাই আমি সবার প্রয়োজনেই সীমাবদ্ধ কারও প্রিয়জন হয়ে উঠতে পারি নি।

লেখা: মেহেদী হাসান

অনলাইনে শুক্রাণু কিনে ইউটিউবে ভিডিও দেখে ‘ই-বেবি’র জন্ম,!
অরে সালা বিয়ে দরকার নাই। 😁😁😁

লবনাক্ত একটা শরীর স্পর্শ করার আগে
কোনদিন হয়তো জিজ্ঞেস ও করা হয়না
"তুমি ভালো আছো তো"?
দিন শেষে ঘরে ফিরে স্ত্রীর ব্রা
খুলতে ব্যস্ত থাকা স্বামী ভুলে যায়,
স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভীরে একটা
হৃদপিন্ড আছে!
রাস্তার মোড় থেকে কনডম কিনে ঘরে
ফেরা স্বামীর মনে থাকে না, একটা
ছোট্ট কাজলের কৌটা নিয়ে আজ ঘরে
ফিরলে কেমন হয়!
সংসার একটা উপভোগ করার জায়গা!
অথচ, আমরা অনেকসময় শুধু ভোগ
করাটাকেই সংসার ভাবতে থাকি!
ভোগ আর উপভোগের মাঝখানের
পার্থক্যটা বুঝতে কষ্ট হয় বলেই আমাদের
দাম্পত্য জীবনে একঘেয়ামী চলে
আসে!
সংসার মানে আসলে নিয়ম করে
ব্লাউজের বোতাম খোলা না, এসব
খোলামেলা নিয়মের বাইরেও অনেক
কিছু থাকে!
সংসার একটা দায়িত্ববোধের ব্যপার!
শারিরিক আকর্ষনের উন্মাদনা শেষে
উল্টা পাশ হয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া দম্পতি
টের পায়না, ভালোবাসায় কখনো
অনিহা আসে না!
বীর্য স্ফলনের পর যদি মানুষটাকে অসহ্য
লাগা শুরু হয়, তাহলে আপনি কামুক,
এখনো প্রেমিক হয়ে উঠতে পারেননি!
প্রেমিক হলে, মাথায় হাত বুলাতে
বুলাতে বিপরীত মানুষটার নিদ্রা
পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়!
একটা বয়সে আমরা প্রেমের
পাশাপাশি শরীরটাকেও ভীষন
ভাবে প্রত্যাশা করি!
আবার একটা সময় শরীরের পাশাপাশি
আমাদের প্রেমটাও ভীষন প্রয়োজন হয়!
নগ্ন দেহের প্রতি কোন মুগ্ধতা নেই!
মুগ্ধতা পাওয়া যায় প্রেমিকার চুলে,
গালের টোলে, কপালের টিপে,
চোখের কাজলে!
প্রেম মানে "তোমার চোখের দিকে
তাকিয়ে ২৫৬ বার মরে যাওয়া যায়"!
প্রেম মানে "তুমি ঘুমাও, আমি একটা
আস্ত রাত জেগে থেকে তোমাকে
দেখি"!
ভালোবাসার জন্য আপনি শরীরকে
অস্বীকার করতে পারবেন না, তাহলে
শরীরের জন্য কিভাবে
ভালোবাসাকে অস্বীকার করেন!
ভালোবাসায় শরীর আসবেই, তবে
শরীরেও যাতে ভালোবাসা আসে!
শুধু স্তন নয়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভিরে
থাকা হৃদপিন্ড যে দেখতে পায়না, সে
আর যাই হোক ভালোবাসতে
শিখেনি!
আমরা যোনীর গভীরতা আবিস্কার
করতে শিখেছি, অথচ হৃদপিন্ডের
গভীরতা অনুসন্ধান করতে শিখিনি!
একটা রাত কাপড় খুলে শুয়ে না থেকে,
মানুষটার হাত ধরে বসে থেকে দেখুন!
দু চারটা সুখ-দুঃখের কথা শুনুন! বিপরীত
মানুষটাকে একটু সময় দিন।! তাতে পরস্পরের প্রতি ভালবাসা বাড়ে....
কারো মনে আঘাত করলে ক্ষমা চাইছি...

"তুমিহীন নগরীতে"
-নাজমিন নাহার লাবনী

এ শহরের অলিতে গলিতে কত অচেনা মুখ দেখি রোজ
অথচ তোমাকে দেখার যে অদ্ভুত তৃষ্ণা নিয়ে আমি বাঁচি
সেই তোমার সাথে আমার দেখা হয়না।

এই ইট পাথরের নিষ্প্রাণ শহরে,
কংক্রিটের নগরীতে তুমি এসো মায়া হয়ে।

প্রভাতের প্রথম সূর্যকিরণ
যে অদ্ভুত মায়া নিয়ে ঘুমন্ত এ নগরীতে আসে
তেমনি মায়া নিয়ে তুমি এসো।

কিংবা
গোধূলি বেলায় ঠিক নিয়ন বাতি জ্বলে উঠার মুহূর্তে
যে অদ্ভুত মায়া নিয়ে এ শহর হয়ে ওঠে মায়াময়ী
ঠিক তেমনি এক মুহূর্তে
তুমি এসো মুগ্ধতা নিয়ে।

বিষাদে মোড়ানো জীবনে স্নিগ্ধ নরম রোদের মতো,
শীতের রুক্ষতার শেষে বসন্তের মতো,
সকল অপ্রাপ্তি, দমবন্ধ কান্না, হারানো সুর আর বিষাদের পর
জীবনে এসো রঙিন ফাগুন হয়ে।

এই জেনারেশন এ ছেড়ে যাওয়ার গল্পটা বড্ড বেশি, সেটা সম্পর্ক হোক বা বন্ধুত্ব !!

ব্যাস্ততার মাঝে নিজেকে কিছুটা সময় দেয়া মানে অন্য ধরনের এক মজা।

🔥নিজের পারসোনালিটি নিজেকে ধরে রাখতে হবে তার জন্য,,,

দুইটা জিনিস মনে রাখবেন!!!!!

(১) স্ট্রং পারসোনালিটি

☞কোন ব্যক্তির কথায় থেমে যাওয়া জীবন না! কারন শক্ত পারসোনালিটি থাকলে কষ্ট পাওয়া যাবেনা কারো কথায়!!

☞একবার ব্যর্থ হলে বসে যাওয়া লাইফ না। অপশন থাকলে দেখিয়ে দেয়াই লাইফ!!

☞ মানুষের কথায় কান্না করে নয়! চুপ থেকে পরিশ্রম করে জিতে দেখানোই জীবন, যা দেখে মানুষের চোখে তাক লেগে যাবে!!!

(২) সেল্ফ রেস্পেক্টঃ

☞ কেউ আপনাকে একবার ignore করলে তাকে পাঁচবার ingore করবেন এটাই self respect। মনে রাখবেন, আপনি এই পৃথিবীতে এক পিস!!

☞ কেউ আপনার পজিশন নিয়ে খোটা দিলে, আপনি টপ পজিশনে গিয়ে তাকে দেখিয়ে দিবেন এটাই জীবন !!

☞ কেউ তোমার জীবন থেকে চলে গেলে তাকে দরজা অবধি এগিয়ে দিয়ে এসো! এমন ভাবে দরজাটা আটকিয়ে দিয়ে, নিজেকে সফলতার চূড়ায় নিয়ে যাবে যেন সে তোমার সাফল্য দেখে আফসোস করে !!
ওখানেই স্বার্থকতা !!

কে কি বলল এই জিনিস থেকে বের হয়ে আসেন, মুখ বুঝে সহ্য করুন, আর মনে মনে শপথ করুন, যে বা যারা আপনাকে নিয়ে ঠাট্ট-বিদ্রুপ করছে, তাদের উচিত জবাব দিন, আপনার সফলতা কে কাজে লাগিয়ে, ইনশাআল্লাহ আপনি পারবেন!

"কদম কিংবা গোলাপের সাথে তোমার তুলনা মানায় না।এরা বড্ড ক্ষণস্থায়ী।অল্প সময়ের জন্য আসে এবং চলে যায়"

যে সম্পর্কে সারাক্ষণ ঝগড়া হয়
সেই গুলোই সত্যিকারের ভালোবাসা ,
কেউ কাউকে বুঝতে চায় না
দুজন দুজনার সাথে সারাক্ষণ
ঝগড়া করে , সন্দেহ করে
কারন কেউ কাউকে হারাতে চায় না💖

যান্ত্রিক মস্তিষ্কে নষ্ট জীবন
একাকীত্বের ভারে
পুড়ছি যেন দিন প্রতিদিন!
গলায় নিয়ে সার্টিফিকেট
খুব নাকি সুখ আমার
ছেলে হবে ইঞ্জিনিয়ার
গর্ব নাকি সবার!

নিশাচর লুব্ধক - মিনহাজ বাংলা-কবিতা ডটকমে প্রকাশিত মিনহাজ-এর কবিতা - নিশাচর লুব্ধক।

কিছু অনুভূতি লিখেও প্রকাশ করা যায় না
একাকিত্বের অন্ত্রালে থেকে যায় নীরবতা

এই শহরের হিমু নেই
হারিয়ে গেছে নীলপদ্ম
হারিয়ে গেছে নীল শাড়ী,
রয়ে গেছে সেই হলুদ পাঞ্জাবি

মন খারাপ - মিনহাজ বাংলা-কবিতা ডটকমে প্রকাশিত মিনহাজ-এর কবিতা - মন খারাপ।

২০১৮ সালে লিখেছিলাম

আমার ঘুমন্ত পরী - মিনহাজ বাংলা-কবিতা ডটকমে প্রকাশিত মিনহাজ-এর কবিতা - আমার ঘুমন্ত পরী।

আমি হারিয়ে যেতে চাই এই পৃথিবীর অজানা প্রান্তরে! যেখানে নেই কারো চিন্তা-শক্তি, নেই কোনো ভালোবাসা।

আপনি অনেক শক্তিশালী হতে পারেন যে কাউকে যুদ্ধে পরাজিত করতে পারেন কিন্তু আপনি আপনার মনের কাছে অনেক বেশি দুর্বল, আপনি তাকে সহজে পরাজিত করতে পারবেন না, কিন্তু পরাজিত করতে পারলে আপনি একজন সফল মানুষ !

সুতো ছাড়ো ,উড়তে দাও মনকে
অপূর্ণতার ঊর্ধ্বে ।